মুনাফার ভাগ পাচ্ছেন না প্রাণের শেয়ারহোল্ডাররা



সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

মুনাফা হচ্ছে, আর্থিক প্রতিবেদনেও দেখাচ্ছে, কিন্তু শেয়াহোল্ডারদেরকে সেই মুনাফার প্রকৃত ভাগ দিচ্ছে না এগ্রিকালচার মার্কেটিং কোম্পানি লিমিটেডের প্রাণ গ্রুপ। আইনের ফাঁক-ফোকর দিয়ে মুনাফার এই টাকা রিজার্ভ নামক ফান্ডে রেখে দিচ্ছে কোম্পানিটি।

কোম্পানির আর্থিক প্রতিবেদন সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

১৯৯৬ সালে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত এএমসিএল-প্রাণ কোম্পানির পরিশোধিত মূলধন রয়েছে ৮ কোটি টাকা। প্রতিষ্ঠানটি ২০১৫-১৮ সাল পর্যন্ত ৩২ শতাংশ হারে নগদ লভ্যাংশ দিচ্ছে। অথচ কোম্পানির মুনাফা পরিমাণ হিসাবে দেখা গেছে ৫০-৬০ শতাংশ হারে শেয়ারহোল্ডারদের লভ্যাংশ দিতে পারতো। কিন্তু তা না করে শেয়ারহোল্ডারদের ঠকাচ্ছে।

পাশাপাশি কোম্পানির মালিকানায় যাতে নতুন করে কেউ আসতে না পারে, সে জন্য বোনাস শেয়ার লভ্যাংশও দেওয়া হচ্ছে না। আর প্রতিবছরের এই অর্থ রির্জাভে জমা হচ্ছে। এমন অযৌক্তিক রিজার্ভ বৃদ্ধিকে নিরুৎসাহিত করতে আগামী ২০১৯-২০ অর্থবছরের বাজেটে সরকার কর আরোপের ঘোষণা দিয়েছে।

২০১৯-২০২০ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে জানানো হয়েছে, কোম্পানির অর্জিত মুনাফা থেকে শেয়ারহোল্ডারদের বঞ্চিত করে সংরক্ষিত আয় হিসাবে রেখে দেওয়ার প্রবণতা লক্ষ্য করা যায়, যা পুঁজিবাজারে নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে। এ ধরনের প্রবণতা রোধে কোম্পানির কোনো আয় বছরে সংরক্ষিত আয়, রিজার্ভ ইত্যাদির সমষ্টি পরিশোধিত মূলধনের ৫০ শতাংশের বেশি হলে অতিরিক্ত অংশের উপর সংশ্লিষ্ট কোম্পানিকে ১৫ শতাংশ কর দিতে হবে। 

এদিকে, ন্যূনতম ‍২ শতাংশ শেয়ার ধারণে ব্যর্থ হওয়ায় এএমসিএল-প্রাণের পরিচালক পদ হারানো উজমা চৌধুরী আবারও ফিরছেন পরিচালনা পর্ষদে। তবে তিনি এবার নমিনি পরিচালক হিসাবে পর্ষদে যুক্ত হয়েছেন। ফলে যে উদ্দেশ্যে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) শেয়ার ধারণের নির্দেশনা দিয়েছিল, তা পূরণ হয়নি।

বিএসইসি ২০১১ সালের নির্দেশনা অনুযায়ী, ন্যূনতম ২ শতাংশ শেয়ার ধারণে ব্যর্থ হয়ে উজমা চৌধুরী পর্ষদ থেকে বাদ পড়েন। ওইসময় শেয়ার ধারণে ব্যর্থ পরিচালকদের তালিকায় তার নাম প্রকাশ করা হয়। তবে তিনি শেয়ার ধারণ না করেই আবারও পর্ষদে ফিরে এসেছেন। এবার তিনি প্রাণে নমিনি পরিচালক হিসাবে এসেছেন।

উজমা চৌধুরী এখন এম-এস প্রোপার্টি ডেভেলপমেন্ট লিমিটেডের পক্ষে এএমসিএল প্রাণের পর্ষদে প্রতিনিধিত্ব করছেন। তিনি ২০১৬-১৭ অর্থবছরের ২৭ অক্টোবর পর্ষদে যোগ দিয়েছেন।

২০১১ সালে শেয়ার ধারণে ব্যর্থতার কারণে পর্ষদ থেকে বাদ গেলেও কোম্পানিতেই থেকে যান উজমা চৌধুরী। তবে পর্ষদে না, সেটা ম্যানেজম্যান্ট। তিনি ম্যানেজম্যান্টে ফাইন্যান্স ডিরেক্টর হিসেবে প্রাণে কাজ চালিয়ে যান।

কোম্পানির তথ্য মতে, প্রাণের এই কোম্পানিটির বর্তমান পরিশোধিত মূলধন ৮ কোটি টাকা। আর কোম্পানিটিতে শেয়ারহোল্ডারদের ইক্যুইটির (রিটেইন আর্নিংস, প্রিমিয়াম, রিভ্যালুয়েশন সারপ্লাস ও পরিশোধিত মূলধন) পরিমাণ ৬০ কোটি ৩১ লাখ টাকা।

পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, ২০১৩-১৪ অর্থবছরে মুনাফার ৪৬ শতাংশ শেয়ারহোল্ডারদের মধ্যে বিতরণ করা হয়। মুনাফার বাকি ৫৪ শতাংশই রেখে দেওয়া হয় রিজার্ভ নামক ফান্ডে। তবে সেই বছর শেয়ারহোল্ডারা কাঙ্ক্ষিত লভ্যাংশ পায়নি।

একইভাবে ২০১৪-১৫ অর্থবছরের মুনাফার ৪৬ শতাংশ, ২০১৫-১৬ অর্থবছরে ৪৮ শতাংশ, ২০১৬-১৭ অর্থবছরে ৪৭ শতাংশ ও ২০১৭-১৮ অর্থবছরে ৪৬ শতাংশ শেয়ারহোল্ডারদের জন্য লভ্যাংশে দেয়। এ হিসাবে প্রতিবছরই মুনাফার বেশি অংশই কোম্পানিতে রেখে দেওয়া হয়েছে।

প্রাণে মুনাফার বড় অংশ নিয়মিত রেখে ২০১৩-১৪ অর্থবছরের ৪৮ কোটি ৭১ লাখ টাকার ইক্যুইটি ২০১৭-১৮ অর্থবছর শেষে ৬০ কোটি ৩১ লাখ টাকায় উন্নীত করা হয়েছে। এসময় ইক্যুইটির পরিমাণ বেড়েছে ১১ কোটি ৬০ লাখ টাকা বা ২৪ শতাংশ। কিন্তু মুনাফা আগের মতো রয়েছে।

দেখা গেছে, ২০১৩-১৪ অর্থবছরের ৫ কোটি ৫৪ লাখ টাকার মুনাফা ২০১৭-১৮ অর্থবছরে হয়েছে ৫ কোটি ৫৫ লাখ টাকা। এরমধ্যে ২০১৪-১৫ অর্থবছরে ৫ কোটি ৫৬ লাখ টাকা, ২০১৫-১৬ অর্থবছরে ৫ কোটি ৩০ লাখ টাকা ও ২০১৬-১৭ অর্থবছরে ৫ কোটি ৪৯ লাখ টাকা মুনাফা হয়।

মুনাফার মতোই কোম্পানির গত ৫ অর্থবছরে লভ্যাংশে কোনো উন্নতি হয়নি। কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদ প্রতিবছরই ৩২ শতাংশ হারে শেয়ারপ্রতি ৩.২০ টাকা নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছেন।

প্রাণের ২০১৭-১৮ অর্থবছরে নিট ২৫৩ কোটি ৮৫ লাখ টাকার পণ্য বিক্রয় হয়েছে। এরমধ্যে কোম্পানিটি থেকে ১২৭ কোটি ৮০ লাখ টাকার পণ্য রফতানি করা হয়েছে।

   

ঢাকা-কুয়ালালামপুর যাত্রা শুরু করলো ইউএস-বাংলার এয়ারবাস ৩৩০-৩০০



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের বহরে যুক্ত হওয়া এয়ারবাস ৩৩০-৩০০ প্রথমবারের মতো ঢাকা থেকে কুয়ালালামপুরের উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করেছে।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সকাল ১১টা ২৫ মিনিটে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ৪২২ জন যাত্রী নিয়ে কুয়ালামপুরের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায় এয়ারবাসটি।

আবার কুয়ালালামপুর থেকে ঢাকার উদ্দেশ্যে ৪০৯ জন যাত্রী নিয়ে এয়ারবাসটি ছেড়ে আসে স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৮টা ১৫মিনিটে। ইউএস-বাংলার বহরে ২টি এয়ারবাস ৩৩০-৩০০ সহ মোট ২৪টি এয়ারক্রাফট রয়েছে, যা ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের এগিয়ে যাওয়ার সূচককে নির্দেশ করে।

এদিন এয়ারবাস দিয়ে ঢাকা থেকে মধ্যপ্রাচ্যের অন্যতম গন্তব্য দুবাই রুটেও ফ্লাইট পরিচালিত হবে। এখন থেকে প্রতিদিন সকাল ১০টা ৫০মিনিটে ঢাকা থেকে কুয়ালালামপুর ও রাত ৯টা ৫০ মিনিটে ঢাকা থেকে দুবাই রুটে এয়ারবাস ৩৩০-৩০০ দিয়ে ফ্লাইট পরিচালিত হবে।

বর্তমানে আন্তর্জাতিক রুট কুয়ালালামপুর, দুবাই ছাড়াও শারজাহ, আবুধাবী, দোহা, মাস্কাট, সিঙ্গাপুর, ব্যাংকক, মালে, গুয়াংজু, চেন্নাই, কলকাতা রুটে ফ্লাইট পরিচালনা করছে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স।

;

ইসলামী ব্যাংকের ১০ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড ঘোষণা



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি-এর পরিচালনা পর্ষদ ব্যাংকের শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ২০২৩ সালে ১০% ক্যাশ ডিভিডেন্ড সুপারিশ করেছে। ব্যাংকের ৪১তম বার্ষিক সাধারণ সভার অনুমোদন সাপেক্ষে এ ডিভিডেন্ড প্রদান করা হবে।

বুধবার (২৪ এপ্রিল) ব্যাংকের চেয়ারম্যান আহসানুল আলম-এর সভাপতিত্বে পরিচালনা পর্ষদের সভায় এ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। সভায় ভাইস চেয়ারম্যান তানভীর আহমেদসহ অন্যান্য পরিচালকবৃন্দ, ম্যানেজিং ডাইরেক্টর ও সিইও মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা এবং অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডাইরেক্টর ও কোম্পানি সেক্রেটারি জে কিউ এম হাবিবুল্লাহ, এফসিএস উপস্থিত ছিলেন।

আগামী ২৫ জুন ২০২৪, মঙ্গলবার ব্যাংকের ৪১তম বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠানের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। লভ্যাংশ প্রাপ্তি এবং সাধারণ সভায় যোগদানের ক্ষেত্রে রেকর্ড তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ১৬ মে ২০২৪। এ ছাড়া সভায় অন্যান্য আলোচ্যসূচির সাথে ৩১ মার্চ শেষ হওয়া ২০২৪ সালের প্রথম প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক বিবরণী অনুমোদন করা হয়।

;

টেন মিনিট স্কুলের কোর্স ফি বিকাশ পেমেন্টে ১৫% ক্যাশব্যাক



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বিকাশ অ্যাপ থেকে দেশের শীর্ষস্থানীয় অনলাইন শিক্ষামূলক প্ল্যাটফর্ম টেন মিনিট স্কুল-এর নির্দিষ্ট কোর্স নিয়ে পেমেন্ট করলেই গ্রাহকরা পাচ্ছেন ১৫% ইনস্ট্যান্ট ক্যাশব্যাক, সর্বোচ্চ ২০০ টাকা পর্যন্ত। বিকাশ অ্যাপের হোম স্ক্রিনের সাজেশনস সেকশন থেকে ‘টেন মিনিট স্কুল’ সিলেক্ট করে ৩০ জুন পর্যন্ত অফারটি গ্রহণ করা যাবে।

টেন মিনিট স্কুল-এর লাইভ কোর্স, স্পোকেন ইংলিশ, আইইএলটিএস, ফ্রিল্যান্সিং এর মতো ভাষা শিক্ষা ও স্কিল ডেভেলপমেন্ট কোর্স, ইংলিশ মাস্টার্স, কনটেন্ট ক্রিয়েশন, ডিজিটাল মার্কেটিং-এর মতো বান্ডেল কোর্স, বুয়েট, মেডিকেল, ভার্সিটির ভর্তি পরীক্ষার কোর্স, এসএসসি-এইচএসসি প্রস্তুতি ও অনলাইন ব্যাচের জন্য একাডেমিক কোর্স, চাকরির নিয়োগ পরীক্ষার প্রস্তুতি সহ নানা ধরনের কোর্স নিতে পারবেন বিকাশ গ্রাহকরা এই অফারের আওতায়।

অফারের সম্পর্কে বিস্তারিত জানা যাবে https://www.bkash.com/campaign/10minuteschool-bkash-offer লিংকটিতে।

 

;

এক দিনের ব্যবধানে ফের কমল সোনার দাম



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশের বাজারে সোনার দামের উত্থান-পতন অব্যাহত আছে। একদিনের ব্যবধানে সোনার দাম ভরিতে ২ হাজার ১০০ টাকা কমছে। তাতে ভালো মানের, অর্থাৎ হল-মার্ক করা ২২ ক্যারেট সোনার দাম দাঁড়িয়েছে প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ১৯০ টাকায়। নতুন এ দাম আজ বুধবার থেকেই কার্যকর হবে।

বুধবার (২৪ এপ্রিল) বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানিয়েছে। এতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে খাঁটি সোনার দাম কমেছে, সে জন্য সোনার নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ১৪ হাজার ১৯০ টাকা। এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৯ হাজার টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৯৩ হাজার ৪২৯ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৭৫ হাজার ২০৯ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

এর আগে, ২৩ এপ্রিল সোনার দাম ভরিতে ৩ হাজার ১৩৮ টাকা কমিয়ে ভালো মানের, অর্থাৎ হল-মার্ক করা ২২ ক্যারেট সোনার দাম নির্ধারণ করা হয় ১ লাখ ১৬ হাজার ২৯০ টাকা। এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১০ হাজার ৯৯৫ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৯৫ হাজার ১৪৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনার দাম ৭৬ হাজার ৫৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়।

আর গত ২১ এপ্রিল ভরিতে ৬৩০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম ১ লাখ ১৯ হাজার ৪২৮ টাকা নির্ধারণ করেছিল বাজুস। এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৪ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৯৭ হাজার ৭০৯ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনার দাম ৭৮ হাজার ৬৬২ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা সেদিন বিকেল ৩টা ৩০ মিনিট থেকে কার্যকর হয়েছিল।

তার আগে, ২০ এপ্রিল সোনার দাম ক‌মিয়ে‌ছিল বাজুস। যা ওইদিনই কার্যকর হয়। ওই দাম অনুযায়ী রোববার বিকেল সাড়ে ৩টা পর্যন্ত সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনার দাম ছিল ১ লাখ ১৮ হাজার ৭৯৮ টাকা, ২১ ক্যারেট সোনার দাম ১ লাখ ১৩ হাজার ৩৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেট ৯৭ হাজার ১৯৭ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনার দাম ছিল ৭৮ হাজার ২৪২ টাকা।

;