সিআইবিতে ৩০ হাজার কোটি টাকার খেলাপি ঋণ নিয়মিত



আসিফ শওকত কল্লোল, স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

উচ্চ আদালতের স্থগিতাদেশের কারণে বাংলাদেশ ব্যাংকের কেন্দ্রীয় ঋণ তথ্য ভাণ্ডার বা সিআইবিতে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর বিভিন্ন গ্রাহকের প্রায় ৩০ হাজার কোটি টাকার ঋণ নিয়মিত হিসেবে দেখানো হচ্ছে।

বাণিজ্যিক ব্যাংকসহ কেন্দ্রীয় ব্যাংক এসব ঋণ খেলাপি হিসেবে চিহ্নিত করলে গ্রাহকদের পক্ষ থেক উচ্চ আদালতে ব্যাংকের সিন্ধান্তের বিরুদ্ধে রিট করা হয়। আদালত ঐ ঋণ নির্দিষ্ট একটি সময় পর্যন্ত খেলাপি হিসাবে চিহ্নিত করা যাবে না মর্মে নিষেধাজ্ঞা জারি করে।

ফলে ঐসব ঋণ খেলাপি হিসেবে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সিআইবিতে চিহ্নিত করা হলেও পরে তা নিয়মিত হিসাবে রাখতে বাধ্য হয়। বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।

এতে একদিকে ব্যাংকগুলোতে খেলাপি ঋণের পরিমাণ কমে যাচ্ছে, অন্য দিকে গ্রাহকরা ঋণ খেলাপির দুর্নাম থেকে বেঁচে যাচ্ছেন। একই সঙ্গে গ্রাহক যেহেতু ঋণ খেলাপি নন, সেই কারণে ব্যাংক থেকে নতুন ঋণও পাচ্ছেন।

সূত্র জানায়, রাজনৈতিকভাবে প্রভাবশালী ঋণ খেলাপিরাই এই সুযোগটি বেশি নিচ্ছেন। এর সঙ্গে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর এক শ্রেণীর অসাধু কর্মকর্তা জড়িত বলে অভিযোগ রয়েছে।

নিয়ম অনুযায়ী, কোনো গ্রাহকের ঋণ বাণিজ্যিক ব্যাংক বা কেন্দ্রীয় ব্যাংক খেলাপি হিসেবে চিহ্নিত করলে, গ্রাহক এর বিরুদ্ধে আদালতে যেতে পারেন। আদালতে রিট করে তাকে ঋণ খেলাপি বলা যাবে না এই মর্মে নির্দেশনা পেতে পারেন।

বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোকে আদালতের এই নির্দেশের বিরুদ্ধে যথাযথ যুক্তি উপস্থাপন করে রিট খারিজ করে বাংলাদেশ ব্যাংককে জানাতে হবে। একই সঙ্গে ঐ ঋণ কেন্দ্রীয় ব্যাংকসহ বাণিজ্যিক ব্যাংকের নিজস্ব সিআইবিতে আবার খেলাপি হিসাবে চিহ্নিত করতে হবে।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তদন্তে দেখা যায়, এই বিধি বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো মানছে না। কোনো খেলাপি ঋণ গ্রাহকের রিটের কারণে নিয়মিত হলে সেই রিট খারিজ করতে ব্যাংকের আইন বিভাগ থেকে যথাযথ পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে না। এ কারণে প্রাথমিকভাবে মডেল ভিত্তিতে তিনটি ব্যাংকে এ ধরনের ১৫টি শীর্ষ গ্রাহকের ফাইল তদন্তের সিন্ধান্ত হয় সম্প্রতি কেন্দ্রীয় ব্যাংকের উচ্চ পর্যায়ের এক বৈঠকে।

ব্যাংকগুলো হচ্ছে সরকারি খাতের জনতা, বেসরকারি খাতের এবি ও ইসলামী শরিয়া ভিত্তিতে পরিচালিত আল আরাফাহ ইসলামী ব্যাংক। এই ব্যাংকগুলোর প্রতিটির শীর্ষ পাঁচ রিটকারী ঋণ গ্রহীতার ফাইল তদন্ত করা হবে। এ জন্য তিনটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।

এতে দেখা হবে, গ্রাহক রিট করে খেলাপি ঋণ নিয়মিত হিসেবে দেখানোর জন্য উচ্চ আদালতের আদেশ পাওয়ার পর ব্যাংক থেকে রিট খারিজ করাতে আইনি পদক্ষেপ নিয়েছে কিনা। এ ক্ষেত্রে ব্যাংকের কোন গাফিলতি থাকলে সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

সূত্র জানায়, রিটের কারণে জনতা ব্যাংকে আড়াই হাজার কোটি টাকা, রূপালী ব্যাংকে এক হাজার ২২ কোটি টাকা, বেসিক ব্যাংকে ৫৩৮ কোটি টাকা, বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকে ৭০০ কোটি টাকা, কৃষি ব্যাংকে ২০০ কোটি টাকা, রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংকে ১৪৪ কোটি টাকা, সরকারি আরও ব্যাংকে প্রায় সাত হাজার কোটি টাকার খেলাপি ঋণ রিটের কারণে নিয়মিত করা হচ্ছে।

এছাড়া ন্যাশনাল ব্যাংকে দুই হাজার কোটি টাকার বেশি, সাউথ ইস্ট ব্যাংকে দেড় হাজার কোটি টাকা, কমার্স ব্যাংকে ৮০০ কোটি টাকা, প্রিমিয়ার ব্যাংকে ৩০০ কোটি টাকা একই কারণে নিয়মিত দেখানো হচ্ছে। বাকি অর্থ অন্যান্য ব্যাংকে রয়েছে। এর মধ্যে নতুন প্রজন্মের ব্যাংকগুলোও এই আইনি বেড়াজালে আক্রান্ত।

সূত্র জানায়, বিশেষ করে জাতীয় সংসদ ও স্থানীয় সংস্থার নির্বাচনের সময় ঋণ খেলাপিদের একটি অংশ ঋণ শোধ না করে তড়িগড়ি করে আদালতে রিট করে তাকে ঋণ খেলাপি বলা যাবে না মর্মে আদেশ পেয়ে যাচ্ছে। পরে এ আদেশ খারিজ হলেও ততদিনে সংশ্লিষ্ট খেলাপি নির্বাচনী বৈতরণী পার হয়ে গেছেন।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘রিটের বিরুদ্ধে অনেক ব্যাংকই যথাযথ পদক্ষেপ নেন না। যে কারণে রিট করে অনেক খেলাপি পার পেয়ে যান। ঋণ খেলাপি ও ব্যাংকের কতিপয় অসাধু কর্মকর্তার মধ্যে এ ব্যাপারে যোগসাজশ থাকলে তা বন্ধ করার উদ্যোগ নিতে হবে।’

জনতা ব্যাংকে বহুল আলোচিত ক্রিসেন্ট গ্রুপের ঋণ খেলাপি করা হলে গ্রাহক আদালতে রিট করে তার ঋণ নিয়মিত রাখার আদেশ পেয়েছিল। পরে ব্যাংক আইনি পদক্ষেপ নিয়ে তার রিট খারিজ করে। এখন ক্রিসেন্ট গ্রুপের সমুদয় ঋণ খেলাপি। যে কারণে খেলাপি ঋণ বেড়ে গেছে। এর বাইরে আরও অনেক গ্রুপ রয়েছে যারা স্থগিতাদেশ নিয়ে নিজেদেরকে খেলাপির দুর্নাম থেকে মুক্ত রাখছে।

এ বিষয়ে জনতা ব্যাংকের শীর্ষ পর্যায়ের একজন কর্মকর্তা বলেন, ‘আইনে অনেক অস্পষ্টতা থাকায় উদ্যোগ নিয়েও রিট খারিজ করা সম্ভব হয় না। এ জন্য আইন আরও স্পষ্ট করতে হবে।’

বেসরকারি খাতের এবি ব্যাংক সিটিসেলকে ঋণ দেওয়ার জন্য এক হাজার ২০০ কোটি টাকা গ্যারান্টি দিয়ে বিপাকে পড়ে। সিটিসেল ঋণ শোধ না করায় এখন সেগুলো খেলাপি। সিটিসেল রিট করে খেলাপির দুর্নাম বেশ কিছুদিন ঠেকিয়ে রাখলেও এখন তারা খেলাপি।

আল আরাফাহ ব্যাংকে পরিচালকদের মধ্যে আগে এসব জটিলতা ছিল। ব্যাংকটির মালিকানা হাতবদল হওয়ার পর এখন আর এগুলো নেই।

   

ঢাকা-কুয়ালালামপুর যাত্রা শুরু করলো ইউএস-বাংলার এয়ারবাস ৩৩০-৩০০



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের বহরে যুক্ত হওয়া এয়ারবাস ৩৩০-৩০০ প্রথমবারের মতো ঢাকা থেকে কুয়ালালামপুরের উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করেছে।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সকাল ১১টা ২৫ মিনিটে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ৪২২ জন যাত্রী নিয়ে কুয়ালামপুরের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায় এয়ারবাসটি।

আবার কুয়ালালামপুর থেকে ঢাকার উদ্দেশ্যে ৪০৯ জন যাত্রী নিয়ে এয়ারবাসটি ছেড়ে আসে স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৮টা ১৫মিনিটে। ইউএস-বাংলার বহরে ২টি এয়ারবাস ৩৩০-৩০০ সহ মোট ২৪টি এয়ারক্রাফট রয়েছে, যা ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের এগিয়ে যাওয়ার সূচককে নির্দেশ করে।

এদিন এয়ারবাস দিয়ে ঢাকা থেকে মধ্যপ্রাচ্যের অন্যতম গন্তব্য দুবাই রুটেও ফ্লাইট পরিচালিত হবে। এখন থেকে প্রতিদিন সকাল ১০টা ৫০মিনিটে ঢাকা থেকে কুয়ালালামপুর ও রাত ৯টা ৫০ মিনিটে ঢাকা থেকে দুবাই রুটে এয়ারবাস ৩৩০-৩০০ দিয়ে ফ্লাইট পরিচালিত হবে।

বর্তমানে আন্তর্জাতিক রুট কুয়ালালামপুর, দুবাই ছাড়াও শারজাহ, আবুধাবী, দোহা, মাস্কাট, সিঙ্গাপুর, ব্যাংকক, মালে, গুয়াংজু, চেন্নাই, কলকাতা রুটে ফ্লাইট পরিচালনা করছে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স।

;

ইসলামী ব্যাংকের ১০ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড ঘোষণা



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি-এর পরিচালনা পর্ষদ ব্যাংকের শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ২০২৩ সালে ১০% ক্যাশ ডিভিডেন্ড সুপারিশ করেছে। ব্যাংকের ৪১তম বার্ষিক সাধারণ সভার অনুমোদন সাপেক্ষে এ ডিভিডেন্ড প্রদান করা হবে।

বুধবার (২৪ এপ্রিল) ব্যাংকের চেয়ারম্যান আহসানুল আলম-এর সভাপতিত্বে পরিচালনা পর্ষদের সভায় এ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। সভায় ভাইস চেয়ারম্যান তানভীর আহমেদসহ অন্যান্য পরিচালকবৃন্দ, ম্যানেজিং ডাইরেক্টর ও সিইও মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা এবং অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডাইরেক্টর ও কোম্পানি সেক্রেটারি জে কিউ এম হাবিবুল্লাহ, এফসিএস উপস্থিত ছিলেন।

আগামী ২৫ জুন ২০২৪, মঙ্গলবার ব্যাংকের ৪১তম বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠানের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। লভ্যাংশ প্রাপ্তি এবং সাধারণ সভায় যোগদানের ক্ষেত্রে রেকর্ড তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ১৬ মে ২০২৪। এ ছাড়া সভায় অন্যান্য আলোচ্যসূচির সাথে ৩১ মার্চ শেষ হওয়া ২০২৪ সালের প্রথম প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক বিবরণী অনুমোদন করা হয়।

;

টেন মিনিট স্কুলের কোর্স ফি বিকাশ পেমেন্টে ১৫% ক্যাশব্যাক



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বিকাশ অ্যাপ থেকে দেশের শীর্ষস্থানীয় অনলাইন শিক্ষামূলক প্ল্যাটফর্ম টেন মিনিট স্কুল-এর নির্দিষ্ট কোর্স নিয়ে পেমেন্ট করলেই গ্রাহকরা পাচ্ছেন ১৫% ইনস্ট্যান্ট ক্যাশব্যাক, সর্বোচ্চ ২০০ টাকা পর্যন্ত। বিকাশ অ্যাপের হোম স্ক্রিনের সাজেশনস সেকশন থেকে ‘টেন মিনিট স্কুল’ সিলেক্ট করে ৩০ জুন পর্যন্ত অফারটি গ্রহণ করা যাবে।

টেন মিনিট স্কুল-এর লাইভ কোর্স, স্পোকেন ইংলিশ, আইইএলটিএস, ফ্রিল্যান্সিং এর মতো ভাষা শিক্ষা ও স্কিল ডেভেলপমেন্ট কোর্স, ইংলিশ মাস্টার্স, কনটেন্ট ক্রিয়েশন, ডিজিটাল মার্কেটিং-এর মতো বান্ডেল কোর্স, বুয়েট, মেডিকেল, ভার্সিটির ভর্তি পরীক্ষার কোর্স, এসএসসি-এইচএসসি প্রস্তুতি ও অনলাইন ব্যাচের জন্য একাডেমিক কোর্স, চাকরির নিয়োগ পরীক্ষার প্রস্তুতি সহ নানা ধরনের কোর্স নিতে পারবেন বিকাশ গ্রাহকরা এই অফারের আওতায়।

অফারের সম্পর্কে বিস্তারিত জানা যাবে https://www.bkash.com/campaign/10minuteschool-bkash-offer লিংকটিতে।

 

;

এক দিনের ব্যবধানে ফের কমল সোনার দাম



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশের বাজারে সোনার দামের উত্থান-পতন অব্যাহত আছে। একদিনের ব্যবধানে সোনার দাম ভরিতে ২ হাজার ১০০ টাকা কমছে। তাতে ভালো মানের, অর্থাৎ হল-মার্ক করা ২২ ক্যারেট সোনার দাম দাঁড়িয়েছে প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ১৯০ টাকায়। নতুন এ দাম আজ বুধবার থেকেই কার্যকর হবে।

বুধবার (২৪ এপ্রিল) বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানিয়েছে। এতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে খাঁটি সোনার দাম কমেছে, সে জন্য সোনার নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ১৪ হাজার ১৯০ টাকা। এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৯ হাজার টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৯৩ হাজার ৪২৯ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৭৫ হাজার ২০৯ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

এর আগে, ২৩ এপ্রিল সোনার দাম ভরিতে ৩ হাজার ১৩৮ টাকা কমিয়ে ভালো মানের, অর্থাৎ হল-মার্ক করা ২২ ক্যারেট সোনার দাম নির্ধারণ করা হয় ১ লাখ ১৬ হাজার ২৯০ টাকা। এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১০ হাজার ৯৯৫ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৯৫ হাজার ১৪৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনার দাম ৭৬ হাজার ৫৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়।

আর গত ২১ এপ্রিল ভরিতে ৬৩০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম ১ লাখ ১৯ হাজার ৪২৮ টাকা নির্ধারণ করেছিল বাজুস। এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৪ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৯৭ হাজার ৭০৯ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনার দাম ৭৮ হাজার ৬৬২ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা সেদিন বিকেল ৩টা ৩০ মিনিট থেকে কার্যকর হয়েছিল।

তার আগে, ২০ এপ্রিল সোনার দাম ক‌মিয়ে‌ছিল বাজুস। যা ওইদিনই কার্যকর হয়। ওই দাম অনুযায়ী রোববার বিকেল সাড়ে ৩টা পর্যন্ত সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনার দাম ছিল ১ লাখ ১৮ হাজার ৭৯৮ টাকা, ২১ ক্যারেট সোনার দাম ১ লাখ ১৩ হাজার ৩৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেট ৯৭ হাজার ১৯৭ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনার দাম ছিল ৭৮ হাজার ২৪২ টাকা।

;