বাংলাদেশে ‘ডিজিটাল ব্যবধান’ দূর করবে ৫জি



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
বেসিস সফটএক্সপো ২০২০-তে হুয়াওয়ের (বাংলাদেশ) সিইও/ ছবি: বার্তা২৪.কম

বেসিস সফটএক্সপো ২০২০-তে হুয়াওয়ের (বাংলাদেশ) সিইও/ ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

‘ডিজিটাল ব্যবধান’ দূর করার মাধ্যমে ‘ডিজিটাল বাংলাদেশে’র স্বপ্ন পূরণে ৫জি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে বলে মন্তব্য করেছেন হুয়াওয়ে টেকনোলজিস (বাংলাদেশ) লিমিটেডের সিইও ঝাং ঝেংজুন। এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে হুয়াওয়ে এ তথ্য জানায়।

রোববার (৯ ফেব্রুয়ারি) ১৬তম ‘বেসিস সফটএক্সপো ২০২০’ এর শেষ দিনে আয়োজিত এক প্যানেল আলোচনায় তিনি এ মন্তব্য করেন।

বাংলাদেশে ইন্টারনেটের বিপুল চাহিদা রয়েছে। ৫জি চালু হলে ইন্টারনেটের আরো ব্যাপক চাহিদা ও কাজ করার সম্ভাবনা তৈরি হবে। এই চাহিদাকে কাজে লাগাতে যথাযথ প্রস্তুতি প্রয়োজন রয়েছে বলে মন্তব্য করে ঝাং ঝেংজুন বলেন, ৫জি’র জন্য নিজেদেরকে পুরোপুরি প্রস্তুত করতে বাংলাদেশে আরও টাওয়ার নির্মাণ করা প্রয়োজন।

অবকাঠামোগত দিক থেকে ভালো প্রস্তুতি ছাড়া ৫জি’র সম্ভাবনা পুরোপুরিভাগে কাজে লাগানো সম্ভব নয় মন্তব্য করে তিনি আরও বলেন, ডিজিটাল অবকাঠামোর উন্নয়নের কারণেই চীন আলিবাবা’র মতো প্রতিষ্ঠানের জন্ম দিতে পেরেছে।

বাংলাদেশে ডিজিটাল শিল্পের অগ্রযাত্রায় অন্যান্য শিল্পের মতো এ খাতেও একটি নির্দিষ্ট শিল্পাঞ্চল প্রয়োজন মন্তব্য করে, এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানান ঝাং ঝেংজুন।

প্রায় দুই ঘণ্টাব্যাপী এই প্যানেল আলোচনায় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বিটিআরসি’র কমিশনার আমিনুল হাসান, এলএম এরিকসন বাংলাদেশ লিমিটেডের কান্ট্রি ম্যানেজার আব্দুস সালাম, ব্র্যাক নেট লিমিটেডের সিইও সায়িদ পিএফ আহমেদ এবং রোবির এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট (টেকনোলজি প্লানিং) শামসুর রহমান, বাংলালিংকের চিফ কর্পোরেট অ্যান্ড রেগুলেটরি অ্যাফেয়ার্স অফিসার তাইমুর রহমান এবং সামিট কমিউনিকেশনস লিমিটেডের ম্যানেজিং ডিরেক্টর অ্যান্ড সিইও আরিফ আল ইসলাম। প্যানেল আলোচনাটির সঞ্চালনায় ছিলেন ফোরকে ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের সিইও খালিদ শামস।

দক্ষিণ এশিয়ার তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি খাতভিত্তিক সবচেয়ে বড় প্রদর্শনী ‘বেসিস সফটএক্সপো ২০২০’ শুরু হয় গত ৬ই ফেব্রুয়ারি। রাজধানীর আন্তর্জাতিক কনভেনশন সিটি বসুন্ধরা (আইসিসিবি)-তে চার দিনব্যাপী এই আয়োজনে দর্শনার্থীদের ভিড়ও ছিলো চোখে পড়ার মতো।

হুয়াওয়ে সম্পর্কে:

হুয়াওয়ে বিশ্বের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় তথ্যপ্রযুক্তি সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান। সমৃদ্ধ জীবন নিশ্চিতকরণ ও উদ্ভাবনী দক্ষতা বৃদ্ধির মাধ্যমে একটি উন্নত ও সংযুক্ত পৃথিবী গড়ে তোলাই প্রতিষ্ঠানটির উদ্দেশ্য। নতুন উদ্ভাবনের মাধ্যমে হুয়াওয়ে একটি পরিপূর্ণ আইসিটি সল্যুশন পোর্টফোলিও প্রতিষ্ঠা করেছে যা গ্রাহকদের টেলিকম ও এন্টারপ্রাইজ নেটওয়ার্ক, ডিভাইস এবং ক্লাউড কম্পিউটিং-এর সুবিধাসমূহ প্রদান করে। প্রতিষ্ঠানটি বিশ্বের ১৭০টির বেশি দেশ ও অঞ্চলে সেবা দিচ্ছে যা বিশ্বের এক তৃতীয়াংশ জনসংখ্যার সমান। এক লাখ ৮০ হাজার কর্মী নিয়ে বিশ্বব্যাপী টেলিকম অপারেটর, উদ্যোক্তা ও গ্রাহকদের সর্বোচ্চ সেবা নিশ্চিত করে ভবিষ্যতের তথ্যপ্রযুক্তিভিত্তিক সমাজ তৈরির লক্ষ্যে হুয়াওয়ে এগিয়ে চলেছে।

উল্লেখ্য, ২০১৮ সাল শেষে হুয়াওয়ে আয় প্রথমবারের মতো ১০০ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে যা আগের বছরের চেয়ে ১৯.৫% বেশি। এছাড়া গবেষণা ও উন্নয়নে (আরঅ্যান্ডডি) বিনিয়োগ মোট বার্ষিক রাজস্বের ১৪.১%, যার ফলেই পণ্য ও সল্যুশনের ক্ষেত্রে হুয়াওয়ে শীর্ষস্থান নিশ্চিত করতে পেরেছে। বিশেষ করে ফাইভজি’র ক্ষেত্রে হুয়াওয়ে বিশ্বব্যাপী ৪০টি বাণিজ্যিক চুক্তি স্বাক্ষর করেছে এবং ইতোমধ্যে ৭০ হাজার বেইজ স্টেশন হস্তান্তর করেছে। প্রযুক্তিগত সক্ষমতায় হুয়াওয়ে ইন্ডাস্ট্রিতে অন্যান্যদের চেয়ে অন্তত ১২ থেকে ১৮ মাস এগিয়ে।

   

গ্রামীণফোনের সর্বনিম্ন রিচার্জের মেয়াদ ৩৫ দিন



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

গ্রাহকদের বৈচিত্র্যময় চাহিদা পূরণ, আরও মানসম্মত সেবা প্রদান এবং তাদের জীবনকে আরও সহজ করে তুলতে সর্বনিম্ন ২০ টাকা রিচার্জের মেয়াদ ৩৫ দিন করল গ্রাহককেন্দ্রিক সেবায় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ দেশের শীর্ষ অপারেটর গ্রামীণফোন।

গ্রাহকদের প্রয়োজনীয়তা মাথায় রেখে অন্যান্য মূল্যের রিচার্জের ক্ষেত্রেও মেয়াদ বাড়িয়েছে অপারেটরটি। ৩০-৪৯ টাকা রিচার্জের ক্ষেত্রে মেয়াদ বর্তমানে ৩৫ দিন, যা আগে ছিল ১৫ দিন। ৫০-১৪৯ টাকা রিচার্জের মেয়াদ ৩০ দিন থেকে বাড়িয়ে ৪৫ দিন এবং ১৫০-২৯৯ টাকা রিচার্জের মেয়াদ ৪৫ দিন থেকে বাড়িয়ে ৬৫ দিন করা হয়েছে। ২৯৯ টাকার বেশি যেকোনো রিচার্জের মেয়াদ হবে ৩৯৫ দিন।

সকল প্রিপেইড গ্রাহক ইলেকট্রনিক রিচার্জ সিস্টেম (ইআরএস), মোবাইল ফিনান্সিয়াল সার্ভিস (এমএফএস) এবং অনলাইন রিচার্জের মাধ্যমে অফারগুলো উপভোগ করতে পারবেন। রিচার্জের মেয়াদকাল রিচার্জের দিন থেকে শুরু হবে।

গ্রামীণফোনের চিফ মার্কেটিং অফিসার মোহাম্মদ সাজ্জাদ হাসিব বলেন, গ্রামীণফোনের সব কার্যক্রমের কেন্দ্রে থাকেন গ্রাহকরা। তাদের বৈচিত্র্যময় চাহিদা পূরণে প্রতিনিয়ত সহজ ও সুবিধাজনক অফার প্রদানের চেষ্টা করছে গ্রামীণফোন।

তিনি আরও বলেন, আমাদের গ্রাহকরা যেন সংযুক্ত থাকতে পারেন এবং তাদের আজকের গতিময় বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলার সক্ষমতা থাকে এজন্য বর্ধিত মেয়াদের নতুন অফারগুলো চালু করতে পেরে আমরা আনন্দিত। এই নতুন অফারগুলো গ্রাহকদের অভিজ্ঞতাকে সমৃদ্ধ করতে এবং ভবিষ্যতের পথ প্রশস্ত করার ক্ষেত্রে গ্রামীণফোনের অঙ্গীকার প্রতিফলিত করে যেখানে প্রত্যেকের জন্য সংযোগ হবে একটি মূল চালিকাশক্তি।

;

বেসিস নিয়ে আব্দুল আজিজের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বাংলাদেশের সফটওয়্যার ও তথ্যপ্রযুক্তি সেবা খাতের বাণিজ্য সংগঠন বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেস (বেসিস) এর কার্যনির্বাহী পরিষদ নির্বাচনে প্রার্থী যাচাই.কম লি.-এর চেয়ারম্যান আব্দুল আজিজ।

তিনি বেসিস নির্বাচনে অ্যাফিলিয়েট ক্যাটাগরিতে পরিচালক প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। নির্বাচন উপলক্ষে তার ঘোষিত ইস্তেহারে বেসিস এর ভবিষ্যৎ রূপরেখা অংকন করে দিয়েছেন।

প্রকৌশলী আব্দুল আজিজ বলেন, বেসিস অ্যাফিলিয়েট ক্যাটাগরির‌ সদস্য প্রতিষ্ঠানসমূহ এবং বেসিসের জন্য নিজেকে একজন নিবেদিত কর্মী হিসেবে আগামী দুই বছর‌ নিয়োজিত রাখতে চাই।

তিনি বলেন, আমি এবং আমার প্যানেল 'টিম সাকসেস' জয়ী হলে বেসিসের জন্য স্থায়ী এবং নিজস্ব অবকাঠামোতে বেসিস কার্যালয় স্থানান্তর করবো।

বেসিসের নিজস্ব তহবিল গঠনের ঘোষণা দিয়ে যাচাই ডট কমের চেয়ারম্যান বলেন, আমার লক্ষ্য স্ট্রার্টআপ ফান্ডিং এবং ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের জন্য অর্থায়ন বা ঋণের ব্যবস্থা করা। ২০৪১ সাল পর্যন্ত ট্যাক্স এক্সেম্পশন এর সময় বাড়ানোর মতো মুখ্য বিষয় গুরুত্বের সাথে সম্পন্ন করতে চাই।

এছাড়া ই-কমার্স এবং মার্কেটপ্লেস ক্রসবর্ডার ও এবং লজিস্টিকস বিজনেস বান্ধব নীতিমালা প্রণয়নে কাজ করতে তিনি বদ্ধপরিকর বলে জানান।

আব্দুল আজিজ বলেন, নতুন উদ্যোক্তাদের ওয়ার্ক অর্ডার বা কাজের অভিজ্ঞতা না থাকায় দেশী বিদেশী বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে কাজ পাওয়া বা অংশগ্রহণ করার সুযোগ থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। তাই এমন নীতিমালা তৈরি করতে চাই যাতে বড় বড় প্রতিষ্ঠানের সাথে নতুন উদ্যোক্তাদের জন্য নূন্যতম ১% থেকে ১০% কাজের যৌথ অংশীদার কোটা বরাদ্দ রাখা হয় এবং যৌথ কাজের অংশীদার হিসেবে নতুন উদ্যোক্তাদের সনদ প্রদানের সুযোগ তৈরি করা যায়।

তিনি আরও বলেন, এগ্রোটেক, ফিনটেক, ইন্সুটেক, ট্রেইনিং ইনস্টিটিউট এবং এডটেক, ডিজিটাল মার্কেটিং এবং মিডিয়া, ফ্রিল্যান্সারদের পেমেন্ট সমস্যা সমাধান, সার্ভিস প্লাটফর্ম, OTA, মিউজিক,‌ অনলাইন জব মার্কেটপ্লেস, অনলাইন স্টক মার্কেট, নতুন এজেন্সি এবং ট্রেডিং বিজনেস সহায়ক পলিসি তৈরি করার পরিকল্পনা আছে। তাদের যেকোনো ব্যবসায়িক সংকট দূরীকরণে আমাকে পাশে পাবে বলে কথা দিচ্ছি।

তিনি বলেন, অফলাইন বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানসমূহকে অনলাইন বা ডিজিটাল কমার্স এ রুপান্তরের জন্য আন্তরিকভাবে কাজ করতে চাই এবং তাদের সহায়ক পরিবেশ তৈরি করতে ভূমিকা রাখতে চাই।

অ্যাফিলিয়েট ক্যাটাগরির এ পরিচালক পদপ্রার্থী জানান, বেসিস অ্যাফিলিয়েট ক্যাটাগরির প্রতিষ্ঠানসমূহের জন্য আমার আলাদা কিছু করার ইচ্ছে আছে।

তিনি বলেন, আমি নির্বাচিত হলে ক্যাটাগরির বিজনেস পরিচালনার পথে সমস্যাসমূহ চিহ্নিত করে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে 'হেল্প ডেস্ক' স্থাপনের মাধ্যমে সমস্যা সমাধানে সহযোগিতা করতে চাই।

অ্যাফিলিয়েট ক্যাটাগরির ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের ব্যবসার প্রসারে ইকো-সিস্টেম তৈরিতে কাজ করার ঘোষণাও তিনি দেন। তিনি বলেন, আমি এই উদ্যোক্তাদের চাওয়া এবং পাওয়ার কন্ঠ হিসেবে কথা বলতে চাই এবং একজন নির্বাচিত প্রতিনিধি হিসেবে শ্রদ্ধেয় সদস্যদের এডভোকেসি করতে চাই৷ সরকারী বিভিন্ন নীতীমালায় নতুন , ক্ষুদ্র দেশীয় উদ্যোগগুলোর স্বার্থ রক্ষায় সদা সচেষ্ট থাকবো৷

ডিজিটাল বিজনেসের ক্ষেত্রে ব্যবসার রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়ার ও বিজনেস পরিচালনায় উদ্যোক্তারা নানাবিধ সমস্যার সম্মুখীন হয়। এ বিষয়ে আব্দুল আজিজ বলেন, এ ধরনের সমস্যা সমাধানের জন্য অ্যাফিলিয়েট ক্যাটাগরির সদস্যবৃন্দের জন্য আলাদা 'ওয়ান স্টপ সার্ভিস সেন্টার' প্রতিষ্ঠা করতে চাই। যেখানে ব্যবসার এন্ট্রি পয়েন্ট কে সহজ করা তথা - ট্রেড লাইসেন্স, ট্যাক্স, ভ্যাট, ট্রেড মার্ক, কপিরাইট, ডিবি আইডি ও বিভিন্ন ফাইনান্সিয়াল ইনক্লুশন এর জন্য প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টেশন সেবা প্রদান করা হবে।

দেশীয় বিভিন্ন সকল উদ্যোগসমূহকে সাস্টেইনেবল (স্থিতিশীল) প্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে তুলতে সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন এসোসিয়েশনের বর্তমান নেতৃবৃন্দের এবং বিগত সময়ের নেতৃবৃন্দের সাথে আলোচনাপূর্বক তাদের অভিজ্ঞতার আলোকে দল মত নির্বিশেষে একটি ব্যবসা বান্ধব পরিবেশ তৈরিতে কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণ করতে চান বলে তিনি জানান।

বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান আব্দুল আজিজ একজন মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার। কর্মজীবনে তিনি বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) মাধ্যমে বাংলাদেশ সরকারের রেলওয়ের প্রকৌশল বিভাগের কাজ শুরু করেন। পরে পরিবারে সদস্যদের সহযোগিতা নিয়ে ছোট পরিসরে ব্যবসা শুরু করেন।

তিনি বলেন, আমি নানা ঘাত প্রতিঘাত, নানা প্রতিকূলতা মোকাবেলা করে আজকের এই অবস্থানে পৌঁছাতে সক্ষম হয়েছি।

দেশের বিশিষ্ট এ শিক্ষানুরাগী নিজ উদ্যোগে স্কুল, কলেজ, টেকনিক্যাল ইনস্টিটিউট, মেডিকেল ইনস্টিটিউট, ইউনিভার্সিটি-সহ প্রায় অর্ধশত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা করেছেন।

এ সমাজসেবক বলেন, শিক্ষা ক্ষেত্রে আমার অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে আইসিটি সেক্টরের দক্ষ জনশক্তির ঘাটতি পূরণের জন্য বেসিস ট্রেইনিং ইনস্টিটিউটকে নতুনভাবে সাজিয়ে বেসিসের সদস্য প্রতিষ্ঠানের দক্ষ জনশক্তির ঘাটতি পূরণে ভূমিকা রাখতে চাই।

তিনি নিজ প্যানেল টিম সাকসেস এর সকল প্রার্থীর জন্য বেসিস সদস্যদের ভোট চেয়েছেন। তিনি বলেন, অ্যাফিলিয়েট ক্যাটাগরিতে আপনার প্রতিনিধি হিসেবে আপনার জন্য এবং বেসিসের জন্য কাজ করার সুযোগ দেওয়ার জন্য আপনার মহামূল্যবান ভোট চাই।

;

কোয়ালিটির ক্ষেত্রে বাংলাদেশে নাম্বার ১ স্মার্টফোন ব্র্যান্ড রিয়েলমি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
কোয়ালিটির ক্ষেত্রে বাংলাদেশে নাম্বার ১ স্মার্টফোন ব্র্যান্ড রিয়েলমি

কোয়ালিটির ক্ষেত্রে বাংলাদেশে নাম্বার ১ স্মার্টফোন ব্র্যান্ড রিয়েলমি

  • Font increase
  • Font Decrease

গুণগতমানের দিক থেকে বাংলাদেশের শীর্ষ ব্র্যান্ড হিসেবে জায়গা করে নিয়েছে তরুণদের জনপ্রিয় স্মার্টফোন ব্র্যান্ড রিয়েলমি। ২০ হাজার টাকার বাজেটের মধ্যে তরুণ স্মার্টফোন ব্যবহারকারীদের কাছে রিয়েলমি একটি ভরসার নাম- এমন তথ্য উঠে এসেছে স্বনামধন্য বৈশ্বিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান কাউন্টারপয়েন্ট টেকনোলজি মার্কেট রিসার্চ (সিটিএমআর) এর করা এক সমীক্ষায়। স্মার্টফোন কেনার সময় পণ্যের গুণগতমান বা কোয়ালিটি নিয়ে গ্রাহকরা কী ভাবেন- শীর্ষক বিষয় নিয়ে বাংলাদেশে এই গবেষণাটি পরিচালনা করেছে সিটিএমআর।

কাউন্টারপয়েন্ট রিসার্চ স্টাডি অনুসারে, বাংলাদেশের ৭৭ শতাংশ উত্তরদাতা জানিয়েছেন, স্মার্টফোন কেনার সময় পণ্যের কোয়ালিটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। স্মার্টফোন বিল্ড কোয়ালিটির ওপর ভিত্তি করে শীর্ষ ব্র্যান্ড হিসেবে রিয়েলমিকে বাছাই করেছেন ৫৪ শতাংশ উত্তরদাতা। এছাড়াও, পণ্যের মান অনুযায়ী অন্য স্মার্টফোন ব্যবহারকারীদের রিয়েলমি’র ফোন কেনার প্রতি জোর পরামর্শ দেন ৮৩ শতাংশ উত্তরদাতা।

কাউন্টারপয়েন্ট রিসার্চের ত্রৈমাসিক স্মার্টফোন শিপমেন্ট ট্র্যাকার অনুযায়ী, বাংলাদেশের স্মার্টফোন বাজারের ক্ষেত্র আরও বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, ২০২৪ সালের প্রথম ত্রৈমাসিকে স্মার্টফোনের বাজারের ৮০ শতাংশের দামই ছিল ২০ হাজার টাকার মধ্যে, যেখানে ফোনের গড় বিক্রয় মূল্য (এএসপি) ১৮ হাজার টাকা।

রিয়েলমি বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক অ্যালেন চেন বলেন, “তরুণ ফোন ব্যবহারকারীদের চাহিদা বুঝতে সব সময়ই প্রতিশ্রুতিবদ্ধ রিয়েলমি, যাতে তাদের একটি ব্যতিক্রমী নির্ভরযোগ্য ও মানসম্পন্ন স্মার্টফোনের অভিজ্ঞতা দেওয়া সম্ভব হয়। আমরা শুধু মুখের কথার উপর নির্ভর করতে চাইনি; আমরা সত্যিই বুঝতে চেয়েছিলাম ব্যবহারকারীরা তাদের ডিভাইস থেকে কী চায়। আমরা সর্বদা ডিভাইসের কোয়ালিটি রক্ষার চেষ্টা করেছি, এবং সমীক্ষায়ও দেখা গেছে, ব্র্যান্ডগুলো ব্যবহারকারীদের প্রত্যাশিত গুণগত মানসম্পন্ন ফোন সরবরাহ করলে তারাও বিষয়টিকে মূল্যায়ন করে। এই কারণে দাম অনুযায়ী পণ্যের কোয়ালিটির জন্য রিয়েলমি শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে৷ এই কৃতিত্ব ব্যবহারকারীদের চাহিদা বুঝতে সক্ষম এমন আরও ভালো প্রযুক্তি ব্র্যান্ড তৈরির জন্য আমাদের উত্সাহ জোগাবে।”

কাউন্টারপয়েন্ট রিসার্চ এর সিনিয়র এনালিস্ট আরুশি চাওলা বলেন, “দৈনন্দিন জীবনের একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে ওঠার কারণে ডিভাইসের কোয়ালিটি ক্রমশ গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠছে। শুধু ডিভাইসের নির্ভরযোগ্যতা ও দীর্ঘস্থায়িত্ব নিশ্চিত করার জন্য পণ্যের কোয়ালিটি থাকা জরুরি নয় বরং পরবর্তীতে বিক্রয়ের সময়ে যাতে এর মূল্যমান ঠিক থাকে, তার জন্যও এটার প্রয়োজন রয়েছে। স্মার্টফোনের কোয়ালিটি মূল্যায়নের জন্য ক্যামেরার কোয়ালিটি, ব্যাটারি লাইফ, প্রসেসর, বিল্ড কোয়ালিটি ও ডিসপ্লের মতো বিষয়গুলো বাংলাদেশের গ্রাহকদের কাছে প্রধান বিবেচ্য বিষয়। বিশেষ করে তরুণ ব্যবহারকারীদের মধ্যে সাশ্রয়ী মূল্যের কারণে অন্যান্য ব্র্যান্ডের তুলনায় রিয়েলমি’র স্মার্টফোনের জনপ্রিয়তা অনেক বেশি। এর কারণ হলো, রিয়েলমি বাংলাদেশী মার্কেটের উপযোগী একটি সুপরিকল্পিত পোর্টফোলিও প্রদান করে। তাছাড়া, এর উদ্ভাবনী সফটওয়্যার ও বিশ্বস্ত বিল্ড কোয়ালিটির কারণে স্মার্টফোন গ্রাহকদের কাছে পছন্দের শীর্ষে রয়েছে রিয়েলমি।”

বাংলাদেশে সিটিএমআর এর সঙ্গে সহযোগিতার ভিত্তিতে জরিপটি পরিচালনা করেছে রিয়েলমি বাংলাদেশ। এই জরিপে এক হাজারেরও বেশি স্মার্টফোন গ্রাহক অংশগ্রহণ করেছেন। সমীক্ষায় সকল শ্রেণির গ্রাহকের অন্তর্ভুক্তি নিশ্চিত করতে ইংরেজি ও বাংলায় প্রশ্ন ব্যবহার করে বহুভাষিক পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়েছে। ১৮ বছর বা তার বেশি বয়সী স্মার্টফোন ব্যবহারকারীদের কাছ থেকে তাদের দৃষ্টিভঙ্গি জানতে, জরিপটিতে অনলাইন এবং অফলাইন উভয় পদ্ধতিই ব্যবহার করা হয়।

সিটিএমআর হলো একটি বৈশ্বিক গবেষণা সংস্থা যা টিএমটি (টেকনোলজি, মিডিয়া ও টেলিকম) খাতের পণ্যের বিষয়ে বিশেষজ্ঞ। তারা বিভিন্ন বড় বড় প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান এবং আর্থিক সংস্থাকে মাসিক প্রতিবেদন, কাস্টমাইজড প্রকল্প এবং মোবাইল ও প্রযুক্তি মার্কেটের বিশদ বিশ্লেষণ সংক্রান্ত তথ্য দিয়ে সেবা প্রদান করে থাকে। এই প্রতিষ্ঠানের মূল বিশ্লেষকরা হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিতে বিশেষ অভিজ্ঞতাসম্পন্ন।

রিয়েলমি বাংলাদেশ সম্পর্কে আরও তথ্যের জন্য, অনুগ্রহ করে রিয়েলমি বাংলাদেশ এর অফিসিয়াল ফেসবুক পেজ https://www.facebook.com/realmeBD/ -এ ঘুরে আসুন।

;

৬০% বাংলাদেশি ফ্রিল্যান্সিং-কনসালটেন্সিতে ব্যবহার করছেন মোবাইল



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বাংলাদেশের ৬০ শতাংশ মানুষ ফ্রিল্যান্সিংয়ে আয়ের নতুন দ্বার উম্মোচন করেছেন, যা বিশ্বজুড়ে এরই মধ্যে আলোচিত। আর এই ফ্রিল্যান্সিং ও কনসালটেন্সিতে ৬০ শতাংশ বাংলাদেশি সেবা প্রদানের জন্য মোবাইল ফোন ব্যবহার করেছেন, যা এশিয়ায় সর্বোচ্চ।

সেই সঙ্গে নতুন দক্ষতা অর্জনেও বাংলাদেশিরা মোবাইল ফোন ব্যবহার করেছেন। সাম্প্রতিক এক জরিপে এসব তথ্য উঠে এসেছে। কর্মক্ষেত্রে উৎপাদনশীলতা বাড়াতে, ডিজিটাল ভবিষ্যতের জন্য দক্ষতা বৃদ্ধি করতে এবং ফ্রিল্যান্স থেকে বাড়তি উপার্জনের জন্য মোবাইল প্রযুক্তির সম্ভাবনাকে কাজে লাগাচ্ছে বাংলাদেশ।

'ডিজিটাল লাইভস ডিকোডেড’ জরিপটি বাংলাদেশ, ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া, পাকিস্তান, ফিলিপাইন, সিঙ্গাপুর, থাইল্যান্ড ও ভিয়েতনামসহ দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার আটটি বাজারে ৮ হাজারের বেশি মোবাইল ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর ওপর এই জরিপ পরিচালিত হয়েছে।

মোবাইল সংযোগ কিভাবে এশিয়াজুড়ে মানুষকে আরও ভাল ডিজিটাল জীবনযাপন করতে সহায়তা করছে তা বোঝার জন্য দ্বিতীয় বছরের মতো সমীক্ষাটি পরিচালিত হলো।

এই সমীক্ষায় মোবাইলফোন এবং মোবাইল প্রযুক্তির ইতিবাচক প্রভাব স্পষ্টভাবে ফুটে উঠেছে। আশ্চর্যজনকভাবে ৯৩ শতাংশ উত্তরদাতা বলেছেন, গত পাঁচ বছরে কর্মক্ষেত্রে কর্মক্ষমতা এবং কাজের মান উল্লেখযোগ্যভাবে উন্নত হয়েছে। আর ৮২ শতাংশ মানুষ কর্মক্ষেত্রে উৎপাদনশীলতার ক্ষেত্রে প্রযুক্তির ইতিবাচক প্রভাবের কথা উল্লেখ করেছেন।

বাংলাদেশের ফ্রিল্যান্সার এবং অনলাইন পরামর্শদাতারা সবচেয়ে বেশি উপকৃত হয়েছেন। কারণ প্রতি ১০ জন উত্তরদাতাদের মধ্যে ৬ জনই বলেছেন, তারা অনলাইনে এই ধরনের সেবা প্রদানের জন্য মোবাইলফোন ব্যবহার করছেন। সমীক্ষায় আরও প্রকাশ করা হয় যে, বাংলাদেশের ব্যবসাগুলো জেনারেটিভ এআই-এর মতো নতুন ডিজিটাল প্রযুক্তি ব্যবহারের জন্য প্রস্তুত।

অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে ৬৫ শতাংশ মানুষ বলেছেন, তারা যে কোম্পানিতে কাজ করেন সে কোম্পানিগুলো নতুন প্রযুক্তি এবং জেনারেটিভ এআই ব্যবহারকে সমর্থন করেন; এবং প্রায় অর্ধেক (৪৭ শতাংশ) বিশ্বাস করেন যে, আগামী ছয় মাসে জেনারেটিভ এআই’য়ের ব্যবহার বাড়বে। একটি ডিজিটাল ভবিষ্যতের জন্য প্রস্তুত হতে প্রায় সকল উত্তরদাতারা চান, তাদের নিয়োগকর্তারা ডিজিটাল রূপান্তরের জন্য তাদের নতুন প্রযুক্তিতে আরও প্রশিক্ষণ প্রদান করুক।

মোবাইল ফোন আমাদের সমাজে একটি তাৎপর্যপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। সমীক্ষায় অংশগ্রহণকারী ১০ জনের মধ্যে প্রায় ৬ জনই বলছেন, তারা দিনের অর্ধেকেরও বেশি সময় মোবাইল ফোন ব্যবহার করেন।একইসাথে ৬২ শতাংশ মানুষ বিশ্বাস করেন, আগামী ১ থেকে ২ বছরের মধ্যে তাদের মোবাইল ফোন ব্যবহারের হার আরও বাড়বে। মূলত কর্মক্ষেত্রের প্রয়োজনেই (৭৫ শতাংশ) মোবাইল ফোন ব্যবহারের মাত্রা বাড়ছে। এর পরেই কারণ হিসেবে রয়েছে দৈনন্দিন কেনাকাটা, রিটেইল ও ব্যাংকিংয়ের মত অনলাইন সেবা গ্রহণ (৬৭%)। সমীক্ষায় আরও উঠে আসে যে ৯৬ শতাংশ মানুষের মতে, মোবাইল ফোন তাদের কর্মক্ষেত্র ও ব্যক্তিগত জীবনের ভারসাম্যকে উন্নত করেছে।

টেলিনর এশিয়ার সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট এবং হেড অব এক্সটার্নাল রিলেশনস মনীষা ডোগরা বলেন, মোবাইল প্রযুক্তি বাংলাদেশের মানুষের ক্ষমতায়নে ভূমিকা রাখছে এবং এই দেশে মোবাইল ফোন যেভাবে মানসম্মত ডিজিটাল জীবনধারার জন্য অপরিহার্য হয়েছে উঠছে তা আমাদের অনুপ্রাণিত করছে।

ডিজিটাল লাইভস ডিকোডেড সমীক্ষায় দেখা গেছে যে, বাংলাদেশের মানুষ মোবাইল সংযোগের প্রভাব সম্পর্কে যথেষ্ট ইতিবাচক মনোভাব ব্যক্ত করেছেন এবং নতুন সুযোগগুলোকে কাজে লাগাতে মোবাইল ফোন ব্যবহার করছেন। এই ইতিবাচক মানসিকতাকে কাজে লাগিয়ে একটি সমৃদ্ধ ডিজিটাল অর্থনীতি গড়ে তুলতে এবং ব্যক্তি, ব্যবসা ও সমাজের জন্য এআই-এর মতো নতুন নতুন প্রযুক্তির সম্ভাবনাগুলোকে কাজে লাগাতে আমাদের একসাথে কাজ করতে হবে, বলেন তিনি।

বাংলাদেশের মানুষরা অত্যন্ত আত্মবিশ্বাসী যে, অনলাইন বিশ্ব থেকে সর্বাধিক সুবিধা পেতে তাদের যথেষ্ট ডিজিটাল দক্ষতা রয়েছে এবং ভবিষ্যত পরিবর্তনের সাথে তাল মিলিয়ে চলার সামর্থ্য তাদের রয়েছে। উত্তরদাতাদের ৮৬ শতাংশের মতে, মোবাইল প্রযুক্তির ব্যবহার তাদের কর্মজীবন এবং দক্ষতা বিকাশে সহায়ক হয়েছে এবং ৯১ শতাংশ উত্তরদাতা গত ১২ মাসে নতুন দক্ষতা অর্জনের জন্য তাদের মোবাইল ফোন ব্যবহার করেছেন।

ডিজিটাল দক্ষতায় আত্মবিশ্বাসের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ এগিয়ে থাকলেও, পুরুষ ও নারী উত্তরদাতাদের মধ্যে আত্মবিশ্বাসের মাত্রা ভিন্ন। সাধারণত পুরুষ উত্তরদাতারা তাদের ডিজিটাল দক্ষতার ওপর বেশি আত্মবিশ্বাসী (৭৩ শতাংশ পুরুষ বনাম ৫৮ শতাংশ নারী তাদের ডিজিটাল দক্ষতায় ’খুব আত্মবিশ্বাসী’) এবং ভবিষ্যতের প্রযুক্তির সাথে তাল মিলিয়ে চলার বিষয়ে কম উদ্বিগ্ন (২৮ শতাংশ পুরুষ বনাম ১৫ শতাংশ নারীর কথায় বোঝা যায় যে, তারা এ ব্যাপারে উদ্বিগ্ন নয়’)।

;