চ্যাটজিপিটির প্রভাব, ব্যবহারিক তাৎপর্য ও আমাদের ভবিষ্যৎ



রূপম রাজ্জাক
চ্যাটজিপিটির লোগো

চ্যাটজিপিটির লোগো

  • Font increase
  • Font Decrease

চ্যাটজিপিটি নামক কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক অ্যাপ্লিকেশনটির অসামান্য সক্ষমতা ইতিমধ্যেই প্রমাণিত। এত অল্পসময়ে এতটা হইচই ফেলে দেয়ার মতো প্রযুক্তি সাম্প্রতিক সময়ে আর দ্বিতীয়টি নেই। ফেসবুকে ব্যবহারকারীর সংখ্যা ১০০ মিলিয়নে পৌঁছতে যেখানে সাড়ে ৪ বছর লেগেছিল, সেই সংখ্যা ছুঁতে চ্যাটজিপিটির লেগেছে মাত্র ২ মাসের মতো। এটা প্রযুক্তি দুনিয়ায় নজিরবিহীন। এর সঠিক ব্যবহার হাজারো ক্ষেত্রে মানুষের কাজ সহজ করে দিচ্ছে। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে এর অপব্যবহার নৈতিকতার প্রশ্ন সৃষ্টি করেছে। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ছাত্ররা চ্যাটজিপিটি ব্যবহার করে বিভিন্ন ধরনের এসাইনমেন্ট লিখে নিচ্ছেন এবং প্রায় ক্ষেত্রেই তাদের শিক্ষকগণ তা বুঝতেই পারছেন না। কারণ চ্যাটজিপিটি প্রত্যেক ছাত্রকে নিখুঁতভাবে ইউনিক উত্তর লিখে দিচ্ছে। বিষয়টি এখন এমন এক পর্যায়ে গেছে যে বিশ্বের উঁচু সারির অনেক বিশ্ববিদ্যালয় ঘোষণা দিয়ে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই ভিত্তিক এপ্লিকেশন ব্যবহারের ব্যাপারে সাবধানতা অবলম্বন করতে বলছে, এমনকি কিছু কিছু ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞাও আরোপ করেছে।

চ্যাটজিপিটি'র সক্ষমতা যখন অনেক কাজকে সহজ করে দিচ্ছে তখন স্বাভাবিকভাবেই অনেকের মনে শঙ্কা কাজ করছে যে হয়তোবা অনেক ধরনের কাজে এর ব্যাপক ব্যবহার শুরু হলে অনেকেই চাকরি হারাতে পারে। বিষয়টি নিয়ে ইতিমধ্যেই বিশ্বব্যাপী আলোচনা চলছে। বিশেষ করে গুগলের মতো টেক জায়ান্ট চ্যাটজিপিটির অনুকরণে অ্যাপ্লিকেশন নিয়ে আসার ঘোষণা দেয়ার পরে এই বিষয়টি অনেকটাই স্পষ্ট। শুধু কি তাই! চ্যাটজিপিটিতে অন্যতম বিনিয়োগকারী মাইক্রোসফট কর্পোরেশন তাদের "বিং" নামক সার্চ ইঞ্জিনে চ্যাটজিপিটি'র সুবিধা দিতে ইতিমধ্যেই চ্যাটমোড নামক একটি আলাপচারী ফিচার যুক্ত করার কাজ শুরু করেছে। এটি উন্মুক্ত হলে সার্চ ইঞ্জিনটির ব্যবহারকারীগন সেখানে শুধু সার্চ রেজাল্ট না, অনেক ধরনের প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে পারবে আলাপচারিতার ঢংয়ে। সেই আলাচারিতা যে শুধু দৈনন্দিন ছোটখাটো প্রশ্নের উত্তর দিতে পারবে তা না, বরং জানাতে পারবে গাণিতিক-অগাণিতিক নানান ধরনের প্রশ্নোত্তর। ফলে কর্মক্ষেত্রে চ্যাটজিপিটি বা এআই এর ব্যবহার বাড়িয়ে দ্রুত কর্মসম্পাদনের এক ধরনের প্রচেষ্টা শুরু হবে। যার সরাসরি প্রভাব পড়বে 'মানব' কর্মীদের উপর।


বর্তমান সময়ে চ্যাটজিপিটির প্রভাব কতটা তা বুঝাতে গত জানুয়ারিতে ডাভোসে অনুষ্ঠিত ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামে মাইক্রোসফটের সিইও সত্য নাদেলার একটি বক্তব্য বিশ্লেষণ করা যেতে পারে। তিনি বলছিলেন, ভারতের একটি রাজ্যে কৃষকদের জন্য চ্যাটজিপিটি ব্যবহার করে একটি সফটওয়্যার বানানো হয়েছে যা দিয়ে সেখানকার কৃষকগণ স্থানীয় ভাষায় অস্পষ্ট বাক্যে সরকারি বিভিন্ন সেবার ব্যাপারে প্রায় নির্ভুল উত্তর পাচ্ছেন। তিনি বলছিলেন, এক্ষেত্রে কিছু ট্রান্সলেটরের মাধ্যমে স্থানীয় ভাষা থেকে ইংরেজিতে রূপান্তর করে চ্যাটজিপিটিকে যে ইনপুট দেয়া হয়েছিল সেসব ভাঙা বা অস্পষ্ট বাক্যগুলোকেই চ্যাটজিপিটি বিশ্লেষণ করে সরকারি বিভিন্ন ডকুমেন্ট ঘেঁটে সঠিক উত্তর সংকলন করতে সক্ষম হয়েছিল। এর বাইরে তিনি আরেকটি উদাহরণ টেনেছিলেন যেখানে একজন অভিজ্ঞ সফটওয়্যার ডেভেলপার দৈনন্দিন কোডিংয়ের কাজে চ্যাটজিপিটি ব্যবহারে ৮০% কর্মক্ষমতা বাড়াতে পেরেছে বলে উল্লেখ করেছেন। এসবের বাইরে আরও হাজারো উদাহরণ আছে যেখানে চ্যাটজিপিটি ব্যবহার করে মানুষ তার কোনো জিজ্ঞাসা বা কাল্পনিক প্রশ্ন থেকে অর্থবহ বিষয়বস্তু পেতে পারছে।

আমি নিজেও যখন চ্যাটজিপিটির ব্যাপারে জেনেছি তখনও এর ব্যাপক শক্তির ব্যাপারে অনুমান করতে পারিনি। আমি চ্যাটজিপিটিকে পরীক্ষা করার জন্য জিজ্ঞেস করেছিলাম, তুমি আমাকে একটা পাইথন কোড দাও যা একটি ফাইল তৈরি করে সেখানে ইংরেজি A-Z অক্ষরগুলোর সমন্বয়ে একটি বাক্য বানিয়ে লিখবে এবং শেষে ফাইলটি মুছে দিবে। চ্যাটজিপিটি শুধু নির্ভুল কোড লিখেই দেয়নি, সাথে প্রত্যেকটি লাইনের নির্ভুল ব্যাখ্যাও দিয়েছে। একইভাবে, তাকে সেই প্রশ্নের উত্তর পিএইচপি'র ক্ষেত্রেও দিতে বললে সেখানেও সে নির্ভুল উত্তর দিয়েছে। বলা বাহুল্য, পাইথন ও পিএইচপি বর্তমান সময়ে দু'টি জনপ্রিয় প্রোগ্রামিং ভাষা। পরবর্তীতে প্রাত্যহিক কাজে বিভিন্ন জটিল সমাধানের অংশবিশেষ পেয়ে আসছি চ্যাটজিপিটির মাধ্যমে। চ্যাটজিপিটি হয়তো পুরো সফটওয়্যার প্রজেক্ট করে দিতে পারছে না, কিন্তু একটি প্রজেক্ট করতে গিয়ে প্রতিটি ধাপে কোনো সমস্যার সমাধান পেতে বা বিদ্যমান সমাধানের বিকল্প সমাধান পেতে অনবদ্য ভূমিকা রাখতে পারছে। বিশেষ করে বিভিন্ন ধরনের কোড কাঠামো পেতে সফটওয়্যার ডেভেলপাররা ব্যাপকভাবে চ্যাটজিপিটি ব্যবহার করছে বলে ধারনা করা যায়। অ্যালগরিদম ভিত্তিক সমাধানের ক্ষেত্রেও চ্যাটজিপিটি একই ধরনের দক্ষতা দেখায়।


অন্যদিকে প্রযুক্তি দুনিয়ায় চ্যাটজিপিটিকে ঘিরে চলছে ভিন্নমাত্রার কার্যক্রম। খুব অল্প সময়ের ব্যবধানেই চ্যাটজিপিটির সক্ষমতাকে ব্যবহার করে বিভিন্ন ধরনের অ্যাপ্লিকেশন তৈরি হয়েছে। কেউ কেউ ব্রাউজার এক্সটেনশন বানিয়েছেন যেগুলোর মাধ্যমে ওয়েব ব্রাউজিংয়ের সময় বিভিন্ন ধরনের সেবা পাওয়া যায়। জনপ্রিয় বিভিন্ন প্রশ্নোত্তরভিত্তিক কমিউনিটিতেও চ্যটাজিপিটি'র সক্ষমতা ব্যবহার করে তাৎক্ষনিক উত্তর দেয়ার এপ্লিকেশন বানিয়েছেন কেউ কেউ (উদাহরণ হিসেবে স্ট্যাকওভারফ্লো'র কথা বলা যায়)। এছাড়া মেসেজিং প্লাটফর্ম স্ল্যাকের জন্য চ্যাটজিপিটি নিয়ে আসছে বিশেষ সমাধান - যার মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা আলাপচারিতাকে সামারাইজ করতে ও উত্তরের ড্রাফট রেডি করতে পারবেন এক ক্লিকেই। এছাড়াও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান সেবা দিচ্ছে কিভাবে চ্যাটজিপিটিকে সঠিকভাবে ব্যবহার করে দ্রুত ও নিখুঁতভাবে কর্মসম্পাদন করা যাবে। বিশেষ করে কোন উত্তর খুঁজতে কোন প্রম্পট ব্যবহার করা উচিত - এ ধরনের সেবা দিচ্ছে অনেকেই। লেখালেখি বা ড্রাফট করার মতো কাজে এসবের ব্যবহার অনেক হচ্ছে।

পুরো একাডেমিক এসাইনমেন্ট তৈরি করতে, আইনি কোনো ড্রাফট করতে, ওয়েবসাইট তৈরির কোড পেতে কিংবা মার্কেটিং কৌশল প্রণয়ন করতে চ্যাটজিপিটি অভাবনীয় রকমের দক্ষতা দেখাচ্ছে। তবু অনেক ক্ষেত্রেই এর উত্তর মানুষকে দ্বিধায় ফেলে দিচ্ছে। বিশেষ করে গাণিতিক সমাধানের ক্ষেত্রে বা কৌশলপূর্ন প্রশ্নের বেলায়। তাই বিশেষজ্ঞরা চ্যাটজিপিটির মতো কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার উপর পুরোপুরি নির্ভর করতে সমর্থন দিচ্ছেন না। তারা এসব সমাধানকে যাচাই করে ব্যবহার করতে পরামর্শ দিয়েছেন। তাদের মতে, এটি শুধু বিশ্বাসযোগ্য উত্তর দিতে পারছে ভালোভাবে। কিন্তু সেই বিশ্বাসযোগ্য সমাধান সবসময় সঠিক নাও হতে পারে।


চ্যাটজিপিটি নিয়ে যখন এত ইতিবাচক আলোচনা হচ্ছে, সে সময় কিছু আশংকামূলক আলোচনাও আসছে। বলা হচ্ছে, চ্যাটজিপিটির মতো জেনারেটিভ এআই মডেলগুলো যে পরিমাণ এনার্জি ব্যবহার করছে ও কার্বন নিঃসরণ হচ্ছে তা পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর। বৈশ্বিক তাপমাত্রা বৃদ্ধির মতো সংবেদনশীল ব্যাপারে নেতিবাচক ভূমিকা রাখবে এসব মডেল। বর্তমান চ্যাটজিপিটির ১৭৫ বিলিয়ন প্যারামিটারের মডেলটিকে ট্রেনিং দিতে প্রত্যেকবার যে পরিমাণ কার্বন ডাই অক্সাইড নিঃসরণ হয়, তা প্রায় ১ লক্ষ ৩ হাজার বার বেইজিং-নিউইয়র্ক ফ্লাইটের যাতায়াতে নিঃসরনযোগ্য কার্বন ডাই অক্সাইডের সমান। এটি অভাবনীয়। সামনের দিনে চ্যাটজিপিটির সক্ষমতা বাড়বে, অন্য যেসব এআই অ্যাপ্লিকেশন আসবে তাদের ক্ষেত্রেও তাই হবে। যেমন- চ্যাটজিপিটির পরবর্তী ভার্সনেই ১০০ ট্রিলিয়ন প্যারামিটার প্রয়োজন হবে, যা বর্তমানের চেয়ে প্রায় ৫৭০ গুণ বেশি। তখন এসবের দ্বারা নিঃসরিত কার্বন বৈশ্বিক পরিবেশ তথা জলবায়ুতে মারাত্মক রকমের প্রভাব ফেলবে।

এখন কথা হচ্ছে, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা আমাদের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ বা নিয়ন্ত্রণ করবে কিনা। আমার মতে, এই মুহুর্তে এর সরাসরি হ্যাঁ বা না উপসংহার করা সম্ভব না। এ প্রসঙ্গে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ইদানীং একটি কথা বেশ প্রচলিত - "কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সরাসরি আপনাকে প্রতিস্থাপন করবে না। করবে একজন ব্যক্তি যে কিনা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সঠিক ব্যবহার জানে।"। ফলে চ্যাটজিপিটি বা এআই আমাদের সক্ষমতাকে প্রতিস্থাপন করতে পারবে না, বরং কো-পাইলট হিসেবে আমাদের কাজে সহায়তা করে যাবে। তাই আগামী দিনে চ্যাটজিপিটি বা এআই ভিত্তিক কোনোকিছুই আমাদেরকে প্রতিস্থাপন করতে না পারলেও আমাদের অদক্ষতার সুযোগে অন্যরা তা করবে নিশ্চিতভাবে বলা যায়। এজন্য প্রতিটি সেক্টরে মানবসম্পদ তৈরির ক্ষেত্রে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাকে কার্যকরভাবে কাজে লাগানোর প্রশিক্ষণের বিকল্প নেই।

লেখক: রূপম রাজ্জাক, তথ্য প্রযুক্তিবিদ ও সাংবাদিক (ডেটা ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে কর্মরত), লন্ডন, যুক্তরাজ্য।

স্মার্টফোনের নতুন অভিজ্ঞতায় ফানটাচ ওএস১৩



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

স্মার্টফোন কেনার ক্ষেত্রে কোন বিষয়টিকে প্রাধান্য দেবেন? ক্যামেরা, র্যাম-রম, নাকি আউটলুক?  অনেকেই আছেন যারা প্রথমেই যাচাই করেন স্মার্টফোনের অপারেটিং সিস্টেমটি কেমন। কারণ স্মার্টফোনের কার্যক্ষমতা কিংবা সুরক্ষা ও নিরাপত্তা অনেকাংশে নির্ভর করে অপারেটিং সিস্টেমের ওপর।

বর্তমানে সেরা অপারেটিং সিস্টেম হিসেবে অ্যান্ড্রয়েড ১২ এর জুড়ি মেলা ভার। গ্রাহকের কাস্টমাইজেশনের সুবিধা সমৃদ্ধ অ্যান্ড্রয়েড ১২ তে রয়েছে নতুন কালার এক্সট্রাকশন ফিচার। যা ওয়ালপেপারের প্রাইমারি কালার বুঝে নিয়ে, সেই অনুযায়ী  সিস্টেম কালার ঠিক করে নেবে। এমনকি উইজেটের সাইজ, কালার, ডিজাইনে এসেছে নতুনত্ব। সাথে রয়েছে একাধিক প্রাইভেসি ফিচার। এই অপারেটিং সিস্টেমসমৃদ্ধ স্মার্টফোন অন্যান্য স্মার্টফোনের তুলনায় অনেক ফাস্ট।

গ্রাহকের স্মার্টফোন ব্যবহারের অভিজ্ঞতাকে আরো সমৃদ্ধ করছে গ্লোবাল স্মার্টফোন নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ভিভো। ভিভোর ভি২৭ই এবং ভি২৭ স্মার্টফোনে অপারেটিং সিস্টেম হিসেবে রয়েছে অ্যান্ড্রয়েড ১২ সমৃদ্ধ ফানটাচ ওএস ১৩। যা ব্যবহারকারীদের দিচ্ছে দারুণ অভিজ্ঞতা।

প্রোফেশনাল ফটোগ্রাফির জন্য এই স্মার্টফোনে রয়েছে এক্সক্লুসিভ পোর্ট্রটে এলগরিদম ‘অরা লাইট’ সমৃদ্ধ ক্যামেরা সেন্সর। রয়েছে ওআইএস (অপটিক্যাল ইমেজ স্ট্যাবিলাইজেশন) এবং ইআইএস (ইলেক্ট্রনিক ইমেজ স্ট্যাবিলাইজেশন) সিস্টেম। যা যেকোনো ছবি কিংবা ভিডিওকে প্রাণবন্ত ভাবে উপস্থাপন করবে।

ভালো মানের প্রসেসর, বিশাল স্টোরেজ এবং ব্যাটারির সুবিধা, হ্যাং কিংবা ল্যাগহীন ভিভোর এই স্মার্টফোন দুইটি পাওয়া যাবে ভিভোর যেকোনো অথোরাইজড শো-রুম এবং ই-স্টোরে। ভি২৭ই পাওয়া যাচ্ছে ল্যাভেন্ডার পার্পেল ও গ্লোরি ব্ল্যাক রঙে। দাম পড়বে ৩২,৯৯৯ টাকা। পাশাপাশি নোবেল ব্ল্যাক ও ম্যাজিক ব্লু এই দুই রঙের ভি২৭ এর দাম পড়বে ৫৪,৯৯৯ টাকা।  

;

তথ্য প্রযুক্তিতে দক্ষতায় নিশ্চিত হবে শান্তি-সমৃদ্ধি: আজিজ আহমদ



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
তথ্য প্রযুক্তিতে দক্ষতায় নিশ্চিত হবে শান্তি ও সমৃদ্ধি, জাতিসংঘ সদর দপ্তরে আয়োজিত সেমিনারে বললেন আজিজ আহমদ

তথ্য প্রযুক্তিতে দক্ষতায় নিশ্চিত হবে শান্তি ও সমৃদ্ধি, জাতিসংঘ সদর দপ্তরে আয়োজিত সেমিনারে বললেন আজিজ আহমদ

  • Font increase
  • Font Decrease

যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী বাংলাদেশি বিশিষ্ট তথ্যপ্রযুক্তিবিদ ও উদ্যোক্তা আজিজ আহমদ বলেছেন, প্রযুক্তিদক্ষতায় বলিয়ান একটি যুবসমাজ বিশ্বকে শান্তি ও সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে নেবে। এ জন্য তিনি ডিজিটাল প্রযুক্তির জগতে যা কিছু ভালো তাকে আলিঙ্গন করা, আর যা কিছু মন্দ তা পরিহার করার আহ্বান জানিয়েছেন। ডিজিটাল প্রযুক্তির কারণে সমাজে যে বিভক্তি তৈরি হয়েছে তা দূর করতে বৈষম্য কমিয়ে আনার ওপরও জোর দেন এই বাংলাদেশি আমেরিকান প্রযুক্তিবিদ ও উদ্যোক্তা।

বৃহস্পতিবার (৪ মে) নিউইয়র্কে জাতিসংঘ সদরদফতরে ইউনিভার্সিটি ফর পিস আয়োজিত এক সেমিনারে অংশ নিয়ে এসব কথা বলেন আজিজ আহমদ। মানবাধিকার চর্চায় ড্যাটা সংগ্রহ ও বণ্টন প্রক্রিয়ার কার্যকারিতার ওপর এই বিশেষ সেমিনারটি আয়োজন করা হয় বিশ্ব মুক্ত সাংবাদিকতা দিবস ২০২৩ উপলক্ষে।

এতে আজিজ আহমদ ছাড়াও প্যানেলিস্ট হিসেবে অংশ নেন জাতিসংঘের গ্লোবাল কমিউনিকেশন্স বিভাগের চিফ অব এডুকেশন আউটরিচ জয়শ্রি ওয়াত, মাইক্রোসফটের ডেমোক্রেসি ফরোয়ার্ড বিভাগের পরিচালক এমি লারসেন, নিউইয়র্ক টাইমসের প্রধান ড্যাটা সায়েন্টিস্ট ও কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়র ড্যাটা সায়েন্স ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক ড. ক্রিস উইগিনস এবং নিউইয়র্ক ইউনিভার্সিটির এআই বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ও গবেষণা বিজ্ঞানী ড. মোনা সোলানি।

জাতিসংঘের স্বনামধন্য কূটনীতিক ও যোগাযোগ বিশেষজ্ঞ রামু দামোদারানের সঞ্চালনায় এই অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ইউনিভার্সিটি ফর পিস এর ভাইস প্রেসিডেন্ট হুয়ান কার্লোস সানজ বোরগো।

প্রযুক্তির অগ্রসরতার সাথে সাথে বিদ্বেষপূর্ণ প্রচারের প্রসার ও ব্যক্তিস্বাতন্ত্র লঙ্ঘনের মতো ঘটনাগুলো বেশি ঘটছে বলে বক্তারা আলোচনায় তুলে ধরেন ও উদ্বেগ প্রকাশ করেন।

আজিজ আহমদ বলেন, প্রযুক্তির উদ্ভাবন প্রতিনিয়ত বাড়তেই থাকবে তবে আমাদের এর গ্রহণ ও ব্যবহারে একটি ভারসাম্য আনতে হবে। আর সেটা নিশ্চিত করতে হবে বাক স্বাধীনতা ও মত প্রকাশের স্বাধীনতার দিকটি বিবেচনায় রেখে। আমাদের এমন নীতি গ্রহণ করতে হবে যাতে ডিজিটাল প্রযুক্তি জগতের মন্দ চরিত্র ও উপকরণগুলো বৃদ্ধির সুযোগ না পায়।

তিনি বলেন, বিশ্বের দেশে দেশে বেকারত্ব ও যোগ্যতার চেয়ে নিম্ন আয়ের কাজে যোগ দিতে বাধ্য হওয়া যুবসমাজকে উন্নত ও মানসম্মত কাজ করার সুযোগ করে দিয়েছে এই তথ্য প্রযুক্তি। যুব সমাজের কাছে এই সুযোগ পৌঁছে দিতে তিনি কোডার্সট্রাস্ট নামের প্রতিষ্ঠানটি গড়ে তোলেন, আন্তর্জাতিক এই সেমিনারে জানান আজিজ আহমদ।

কোডার্সট্রাস্টের অবদানের কথা উল্লেখ করে আজিজ আহমদকে বিশেষ ধন্যবাদ জানান সেনিনারের আয়োজকরা।

আলোচনায় নিজের অভিজ্ঞতা তুলে ধরে আজিজ আহমদ বলেন, একসময় যুক্তরাষ্ট্রের এটিএন্ডটি'র লিড আর্কিটেক্ট হিসেবে তিনি যে টোয়েন্টিফার্স্ট সেঞ্চুরি নেটওয়ার্ক তৈরীতে কাজ করেছেন, তখনকার অনেক প্রযুক্তির আজ কোনো ব্যবহার নেই। বিশ্বের ৬৫ শতাংশ শিশু যারা আজ প্রাথমিক বিদ্যালয়ে যাচ্ছে তারা কর্মজগতে ঢুকে যে কাজ করবে কিংবা যে দক্ষতা অর্জন করবে সেই দক্ষতা বা কাজের অস্তিত্বই বর্তমান সময়ে নেই। আর এই সময়ের ৪৫ শতাংশ কর্মীকে আরও দক্ষ ও পুনরায় দক্ষ করে না তুললে তারাও কর্মজগত থেকে ঝরে পড়বে, সেমিনারে ক্রমবর্ধমান দক্ষতা বৃদ্ধির উপর গবেষণালদ্ধ তথ্য উপাত্য তুলে ধরেন আজিজ আহমদ।

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ও স্বযংক্রিয়তার জয়জয়কার চলছে বর্তমানে, কিন্তু অপর দিকে কয়েক বিলিয়ন মানুষের তথ্য প্রযুক্তিতে এখনো প্রবেশাধিকার নিশ্চিত করা যায় নি। তারা কোনো ড্যাটা তৈরি করছে না কিংবা অবদান রাখছে না, এতে সমাজে ভারসাম্যহীনতা তৈরি হচ্ছে। এ অবস্থায় ডিজিটাল প্রযুক্তির যা কিছু ভালো তাকে আলিঙ্গন করা আর যা কিছু মন্দ তাকে পরিহার করতে হবে, বলেন এই তথ্যপ্রযুক্তি প্রবক্তা।

তিনি বলেন, বিদ্বেষপূর্ণ প্রচারণা কিংবা প্রোপ্যাগান্ডা আমরা থামাতে পারবো না, যখন এর উদগাতাদের নিজেদের হাতেই রয়ে গেছে এইসব তৈরির ডিভাইস। কিন্তু মত প্রকাশের স্বাধীনতার দিকটি ধর্তব্যে রেখেই আমাদের এক ধরনের বিধি-বিধান তৈরি করতে হবে যাতে ডিজিটাল প্রযুক্তির অন্যায় ব্যবহারগুলো প্রতিহত করা যায়, মত আজিজ আহমদের।

একটি কর্মকাঠামো তৈরির ওপর জোর দেন তিনি যাতে আমাদের উদ্ভাবন ও নৈতিকতার একটি ভারসাম্যপূর্ণ ব্যবহার থাকে এবং তার মাধ্যমে ধনি-দরিদ্র, নারী-পুরুষ ও লিঙ্গবৈষম্য কমে, আমাদের সচেতন ও অবচেতন মনেও আমরা অনিশ্চিত ভবিষ্যতের চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে পারি, আর সেটাই সমাজের জন্য সবচেয়ে জরুরি, বলেন তিনি।

;

ব্যবসায়িক কৌশল উন্নয়নে নিজস্ব মেটা-ইআরপি ব্যবহার করবে হুয়াওয়ে



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ব্যবসায়িক কৌশল উন্নয়নে নিজস্ব মেটা-ইআরপি ব্যবহার করবে হুয়াওয়ে

ব্যবসায়িক কৌশল উন্নয়নে নিজস্ব মেটা-ইআরপি ব্যবহার করবে হুয়াওয়ে

  • Font increase
  • Font Decrease

হুয়াওয়ে এখন থেকে এর পুরানো ইআরপি সিস্টেমের বদলে মেটা-ইআরপি সিস্টেম ব্যবহার করছে বলে ঘোষণা দিয়েছে। সম্প্রতি, মেটা-ইআরপি পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান আয়োজনের মাধ্যমে এই প্রকল্পে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছে এমন ব্যক্তি ও টিমগুলোকে স্বীকৃতি  প্রদান করে হুয়াওয়ে। গত ২০ এপ্রিল চীনের ডংগুয়ানে অবস্থিত প্রতিষ্ঠানটির শি লিউ বেই পো ভিলেজ ক্যাম্পাসে ‘হিরোজ ফাইটিং টু ক্রস দ্য ডাডু রিভার’ শীর্ষক এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

এন্টারপ্রাইজ ম্যানেজমেন্ট আইটি সিস্টেমগুলোর মধ্যে ইআরপি (এন্টারপ্রাইজ রিসোর্স প্ল্যানিং) সবচেয়ে জটিল। ১৯৯৬ সালে এমআরপি ২ (ম্যানুফ্যাকচারিং রিসোর্স প্ল্যানিং) সিস্টেম নিয়ে আসে হুয়াওয়ে, পরবর্তীতে ইআরপি সিস্টেম হিসেবে বিভিন্ন আপগ্রেডের মধ্যে দিয়ে এর পরিধি বাড়ানো হয়। পুরোনো এই ইআরপি সিস্টেমটি হুয়াওয়ের গত ২০ বছরের প্রতিষ্ঠান পরিচালনা ও দ্রুত উন্নয়নের পেছনে কোর সিস্টেম হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে।

হুয়াওয়ের সুদক্ষ ব্যবসায়িক কার্যক্রমে সহায়তা করেছে এই সিস্টেম; যে কারণে বিশ্বজুড়ে ১৭০টিরও বেশি দেশ ও অঞ্চল থেকে প্রতিবছর শত শত কোটি ডলারের কাজ করতে সক্ষম হচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি।

হুয়াওয়ে ২০১৯ সালে ক্রমাগত বাহ্যিক চাপ ও ব্যবসায়িক প্রতিবন্ধকতার মুখোমুখি হতে থাকে। এ সময়, পুরোনো ইআরপি সিস্টেমটির বদলে পুরোপুরি নিজেদের নিয়ন্ত্রণাধীন মেটা-ইআরপি সিস্টেম উন্নয়নের সিদ্ধান্ত নেয় প্রতিষ্ঠানটি। প্রতিষ্ঠানটির এখন পর্যন্ত নেয়া সবগুলো প্রকল্পের মধ্যে এটিই সবচেয়ে জটিল ও ব্যয়বহুল। গত তিন বছর ধরে হুয়াওয়ে প্রতিবন্ধকতা কাটিয়ে উঠতে ইন্ডাস্ট্রি ও ইকোসিস্টেম সহযোগীদের সাথে কাজ করার পাশাপাশি, এই প্রকল্পে উল্লেখযোগ্য পরিমাণ সম্পদ ও কয়েক হাজার মানুষকে নিয়োজিত করে। পুরোনো ইআরপি সিস্টেমের বদলে এই নতুন, ভবিষ্যৎমুখী, বৃহৎ পরিসরের উপযোগী ও ক্লাউড-বান্ধব মেটা-ইআরপি ইতোমধ্যে চালু করা হয়েছে।

বর্তমানে, হুয়াওয়ের বিজনেস সিনারিওর শতভাগ ও বিজনেস ভলিউমের ৮০ ভাগ পরিচালনা করা হচ্ছে মেটা-ইআরপি’র মাধ্যমে। এই সিস্টেম মাসিক, ত্রৈমাসিক ও বাৎসরিক সেটেলমেন্ট টেস্টেও একদম যথাসময়ে নির্ভুল ও কোনোরকম অ্যাকাউন্টিং অ্যাডজাস্টমেন্ট করা ছাড়াই পুরোপুরি উতরে গেছে।

হুয়াওয়ে’র রোটেটিং চেয়ারওমেন ও সিএফও সাবরিনা মেং বলেন, “প্রযুক্তিতে এগিয়ে যাওয়া নির্ভর করে কারিগরি দক্ষতা ও কয়েক বছরের অভিজ্ঞতার ওপর। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো, আমাদের ভাবনা অনুযায়ী এগিয়ে যাওয়ার জন্য সবসময় প্রস্তুত থাকতে হবে। আমাদের অংশীদারদের সহযোগিতা ছাড়া মেটা-ইআরপি তৈরি করা সম্ভব হত না। উদ্ভাবনের মানসিকতার মাধ্যমে উদ্ভাবন সম্ভব; আর একসাথে কাজ করার মধ্য দিয়েই আসবে সমৃদ্ধি।”

মেটা-ইআরপির ওপর হুয়াওয়ে’র পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ রয়েছে, যা ইউলারওএস ও গাউসডিবি’র মতো অন্যান্য হুয়াওয়ে সিস্টেমের মাধ্যমে তৈরি করা হয়েছে। একইসাথে, সেবার দক্ষতা ও পরিচালনার মান বাড়াতে মেটা-ইআরপির মাধ্যমে  ক্লাউড-নেটিভ আর্কিটেকচার, মেটাডেটা-ড্রিভেন মাল্টি-ট্যালেন্ট আর্কিটেকচার ও রিয়েল-টাইম ইন্টেলিজেন্সের মতো সর্বাধুনিক প্রযুক্তি ছড়িয়ে দিতে সহযোগীদের সাথে কাজ করছে হুয়াওয়ে। সবচেয়ে সহজ উপায়ে মানসম্পন্ন কাঠামো নির্মাণ ও সবচেয়ে কম খরচে সেরা অভিজ্ঞতা নিশ্চিত করাই হুয়াওয়ের মূল উদ্দেশ্য। ইআরপি ও পিএলএম সহ বিস্তৃত পরিসরে বাধাহীন, দক্ষ ও নিরাপদ কোর এন্টারপ্রাইজ বিজনেস সিস্টেম তৈরি করতে সহযোগীদের সাথে নিরলস কাজ করে যাচ্ছে হুয়াওয়ে।

;

বৃষ্টি থেকে সুরক্ষা দেবে ভিভো ভি২৭ই এবং ভি২৭



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease
বর্ষার প্রথম বৃষ্টিতে ভিজতে ইচ্ছে হচ্ছে। কিন্তু সাথে থাকা স্মার্টফোনের চিন্তায় পা বাড়াতে পারছেন না। অথবা ব্যাক পকেটে স্মার্টফোন, হাতে না নিয়েই ভুল করে বসে পড়েছেন। চাপে ক্যামেরা কিংবা স্ক্রিন ফেটে গেল কি না এই দুশ্চিন্তায় ঘাম ছুটছে সারাক্ষণ।
 
যদি পকেটে থাকে ভিভো ভি২৭ই কিংবা ভি২৭ তবে এসকল দুশ্চিন্তা থেকে নিমিষেই মিলবে মুক্তি। কারণ, গ্লোবাল স্মার্টফোন নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ভিভোর ভি২৭ই এবং ভি২৭ মূলত আইপি৫৪ ডাস্ট এবং স্প্ল্যাশ রেসিসটেন্স যা ধুলোবালি এবং পানি ঝাপটা প্রতিরোধ করতে সক্ষম। এমনকি সাধের স্মার্টফোনটি যেন চাপে ফেটে না যায় এর জন্যও ব্যবস্থা নিয়েছে ভিভো। তাই ৫০০ বার মোচড়ালে কিংবা ১০০০ বার ভারি কোনো কিছু চাপে ভেঙ্গে যাবে না ভিভো স্মার্টফোন দুইটি।
 
ল্যাব টেস্টে আরো দেখা যায়, এর পাওয়ার বাটন প্রায় দেড় লক্ষবার ক্লিক করবে কোনো ঝামেলা ছাড়াই। অর্থাৎ নিত্যপ্রয়োজনীয় স্মার্টফোনটি হবে দুরন্ত গতি সম্পন্ন।
ভিভোর এক্সক্লুসিভ পোর্ট্রটে এলগরিদম ‘অরা লাইট’ সমৃদ্ধ ক্যামেরা সেন্সর ব্যবহৃত হয়েছে ভি২৭ই এবং ভি২৭ স্মার্টফোন দুইটিতে। ছবির মান ভালো রাখতে ভি২৭ইতে ব্যবহৃত হয়েছে হেলিও জি৯৯ প্রসেসর এবং ভি২৭ তে ব্যবহৃত হয়েছে ডাইমেন্সিটি ৭২০০ প্রসেসর।
 
যেকোনো ধরনের ঝাঁকুনিতেই পরিষ্কার এবং ঝকঝকে ছবি ও ভিডিও করতে এই স্মার্টফোনে পাওয়া যাবে ওআইএস (অপটিক্যাল ইমেজ স্ট্যাবিলাইজেশন) এবং ইআইএস (ইলেক্ট্রনিক ইমেজ স্ট্যাবিলাইজেশন) সিস্টেম। ফলে যেকোনো ছবি কিংবা ভিডিও হবে প্রাণবন্ত।
৬৬ ওয়াট ফ্লাশ চার্জার ৪,৬০০ মিলিঅ্যাম্পিয়ার ব্যাটারি চার্জে যেন নিরবিচ্ছিন্ন সঙ্গ দেয়, এজন্যও করা হয়েছে ল্যাব টেস্ট। টেস্টে দেখা যায় প্রায় ১০ হাজার বার প্লাগ ইন-প্লাগ আউট করা যাবে এই স্মার্টফোনে। ফলে ১৯ মিনিটে যেমন ৫০ শতাংশ চার্জের সুবিধা পাওয়া যাবে, তেমনি দীর্ঘদিন ব্যবহারেও এর চার্জিং পোর্ট নষ্ট হবার ভয় থাকবে না।
৮ জিবি র‍্যাম+ ৮ জিবি এক্সটেন্ডন্ট র‍্যাম এবং ২৫৬ জিবি রমের সুবিশাল স্টোরেজ সমৃদ্ধ ভি২৭ই পাওয়া ল্যাভেন্ডার পার্পেল ও গ্লোরি ব্ল্যাক রঙে। দাম পড়বে ৩২,৯৯৯ টাকা। পাশাপাশি নোবেল ব্ল্যাক ও ম্যাজিক ব্লু এই দুই রঙের ভি২৭ এর দাম পড়বে ৫৪,৯৯৯ টাকা।
;