বড় জয়ে বাংলাদেশ ফাইনালে, জিম্বাবুয়ের বিদায়



স্পোর্টস এডিটর, বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম
অভিষেকেই নজর কাড়লেন আমিনুল বিপ্লব (মাঝে)। শিকার করেছেন ২ উইকেট- ছবি: বিসিবি

অভিষেকেই নজর কাড়লেন আমিনুল বিপ্লব (মাঝে)। শিকার করেছেন ২ উইকেট- ছবি: বিসিবি

  • Font increase
  • Font Decrease

সাকিব এই ম্যাচের নতুন একটা নাম দিতেই পারেন-‘ইচ্ছে পূরণের ম্যাচ!’

অধিনায়ক হিসেবে ঠিক যা চেয়েছেন তার দলের কাছে এবং স্কোরবোর্ডে সবকিছুই পেয়েছেন তিনি। একতরফা ভঙ্গিতে ম্যাচটা জিতেছে বাংলাদেশ ৩৯ রানে। জিম্বাবুয়ে ছিটেফোঁটা প্রতিদ্বন্দ্বিতাও গড়তে পারেনি এই ম্যাচে।

 স্কোরবোর্ডেই তার প্রমাণ। বাংলাদেশের ১৭৫ রানের জবাবে জিম্বাবুয়ের খুঁড়িয়ে চলা ইনিংস শেষ ১৩৬ রানে।

এই বড় জয়ে তিনজাতি টি- টোয়েন্টি সিরিজের ফাইনালে পৌঁছে গেল বাংলাদেশ। যে ফাইনালে প্রতিপক্ষ আফগানিস্তান। আর টানা তিন ম্যাচে হেরে জিম্বাবুয়ের জন্য এই সিরিজ এখানেই শেষ। বৃহস্পতিবার এই মাঠে আফগানিস্তানের বিপক্ষে তারা শেষ ম্যাচটা খেলতে নামবে নেহাতই আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করতে।

ব্যাটসম্যানদের কাছ থেকে যা চেয়েছিলেন তার পুরোটাই পেলেন সাকিব এই ম্যাচে।

ওপেনাররা ভালো শুরু এনে দিলেন। ওপেনিং জুটিতে বাংলাদেশ পেল ৪৯ রান। চতুর্থ উইকেট জুটিতে মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ ও মুশফিকুর রহিম যোগ করলেন ৭৮ রান। মুশফিক করেন ২৬ বলে ৩২ রান। আর মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ টি- টোয়েন্টি ক্যারিয়ারে তার চতুর্থ হাফসেঞ্চুরি পেলেন এই ম্যাচে। করলেন ৪১ বলে ৬২ রান।

শুরুর ছয় ওভারে ৫৫ রান। আর শেষের ৬ ওভারে ৫৪ রান যোগ করে বাংলাদেশ। মাঝের ৮ ওভারে এলো আরো ৬৬ রান। শুরু-মাঝে এবং শেষের এই ব্যাটিং দৃঢ়তায় বাংলাদেশের সংগ্রহ দাড়ালো ১৭৫ রানের। জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টি- টোয়েন্টির ইতিহাসে এটাই বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রান।

ব্যাটসম্যানদের কাছ থেকে স্বস্তি পাওয়ার পর সাকিবকে বোলাররা শোনালেন সুসংবাদ। সাইফুদ্দিন আরেকবার ম্যাচের প্রথম ওভারে উইকেট পেলেন। অফফর্মে থাকা ব্রেন্ডন টেলর পাঁচ বল খেলে শূন্য রানে ফিরলেন।

 সেই যে ধাক্কা খেল জিম্বাবুয়ে আর কোমর সোজা করে দাড়াতেই পারলো না। জিম্বাবুয়ে ৩৭ রানে ৫ উইকেট হারানোর পর এই ম্যাচের জয়ী দল একটাই-বাংলাদেশ। নিজেদের সর্বনিম্ম রানের (৮৪) লজ্জায় যে জিম্বাবুয়েকে পড়তে হয়নি সেটাই সফরকারি দলের সৌভাগ্য!

 শেষের দিকে রিচমন্ড মতুম্বামি দ্রুতগতির হাফসেঞ্চুরির ইনিংস খেললেও তখন ম্যাচ জয়ের ধারেকাছেও যে নেই জিম্বাবুয়ে।
 
স্পিনার কমিয়ে এই ম্যাচে তৃতীয় পেসার হিসেবে শফিউল ইসলামকে একাদশে রাখে বাংলাদেশ। শফিউল দু’বছর পর টি- টোয়েন্টি দলে ফিরে প্রথম বলেই উইকেট পেয়ে জানিয়ে দিলেন এই ম্যাচে তার অর্ন্তভুক্তির সিদ্ধান্তটা খুবই যৌক্তিক। ৩৬ রানে ৩ উইকেট নিয়ে ক্যারিয়ার সেরা পারফরমেন্স দেখালেন শফিউল এদিন।
 
তবে সাকিবকে সবচেয়ে বেশি স্বস্তি দিলো সম্ভবত আমিনুল ইসলাম বিপ্লবের বোলিং। তরুণ এই লেগস্পিনার খেলতে নামেন সাব্বির রহমানের জায়গায়। লেগস্পিনে তার কাছে যা চাচ্ছিলো বাংলাদেশ, সেই চাহিদা এই ম্যাচে বেশ ভালভাবে পুরণ করতে পেরেছেন এই তরুণ।

অভিষেক টি- টোয়েন্টিতে নিজের প্রথম ওভারেই উইকেট পেয়েছেন। ৪ ওভারে ১৮ রানে ২ উইকেট। এই ম্যাচে তার বোলিং বিশ্লেষণ জানাচ্ছে পরের ম্যাচেও তার জায়গা নিশ্চিত।
 
ফিল্ডিংয়েও এই ম্যাচে বাংলাদেশের তেমন ভুলচুক কিছু হয়নি। নিজের অধিনায়কত্বের লগবুকে এই ম্যাচের পাশে টিক মার্ক দিয়ে সাকিব এখন লিখতেই পারেন-পারফেক্ট ম্যাচ!

সংক্ষিপ্ত স্কোর: বাংলাদেশ: ১৭৫/৭ (২০ ওভারে, লিটন ৩২, নাজমুল ১১, সাকিব ১০, মুশফিক ৩২, মাহমুদউল্লাহ ৬২, আফিফ ৭, মোসাদ্দেক ২, সাইফুদ্দিন ৬, জারভিস ৩/৩২, এমপুফু ২/৪২) জিম্বাবুয়ে: ১৩৬/১০ (২০ ওভারে, মাসাকাদজা ২৫, বিচমন্ড মতুম্বামি ৫৪, জারভিস ২৭, শফিউল ৩/৩৬, মুস্তাফিজুর ২/৩৮, আমিনুল ২/১৮)। ফল: বাংলাদেশ ৩৯ রানে জয়ী।

   

ফিরলেন মেসি, জয়ে ফিরল মায়ামিও 



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

মেসি একাদশের বাইরে যেতে না যেতেই জয়ের যাত্রাও হাতাছাড়া হয়েছিল ইন্টার মায়ামির। লিগে টানা পাঁচ ম্যাচে দাপুটে জয়ের পর এর আগের ম্যাচে অরল্যান্ডো সিটির বিপক্ষে গোলশূন্য ড্র নিয়ে মাঠ ছেড়েছিল ফ্লোরিডার দলটি। তবে দলের সবচেয়ে বড় তারকা দলে ফিরতেই জয়টাও ফিরে পেল তারা। মেসির ফেরার ম্যাচে ডিসি ইউনাইটেডের বিপক্ষে যোগ করা সময়ে একমাত্র গোলটি করে মায়ামিকে জয় এনে দেন লিওনার্দো কাম্পানা।

এ নিয়ে লিগে টানা নয় ম্যাচে অপরাজিত থাকলো মায়ামি। এর আগে ১২ মে মন্ট্রিয়েলের বিপক্ষে ম্যাচের ৪৩তম মিনিটে চোট পান মেসি। পরে প্রথমিক চিকিৎসা নিয়ে ম্যাচের পুরো সময় খেলেছিলেন এই আর্জেন্টাইন তারকা। এমনকি অরল্যান্ডো সিটির বিপক্ষে ম্যাচের আগে করেছিলেন অনুশীলনও। তবে মেসিকে নিয়ে বাড়তি কোনো ঝুঁকি নিতে চায়নি মায়ামি। এতে নিজেদের আগের ম্যাচে মেসিকে রাখা হয়েছিল দলের বাইরে। 

মেসির চোট যে গুরুতর ছিল না তা আগেই জানিয়েছিলেন মায়ামি কোচ মার্টিনো। তবে ঘন ঘন চোটে পড়ায় বাড়তি সতর্কতা বিবেচনায় এ ম্যাচের একাদশে মেসির ফেরা নিয়ে ছিল শঙ্কা। তবে সেই শঙ্কা কাটিয়ে শেষ পর্যন্ত ম্যাচের পুরো ৯০ মিনিটই খেলেন সাবেক বার্সা ও পিএসজির এই তারকা ফরোয়ার্ড। এবং ১-০ ব্যবধানের জয় পায় মায়ামি।  

এই জয়ে এমএলএসের (মেজর লিগ সকার) ইস্টার্ন কনফারেন্সের শীর্ষস্থান ধরে রাখল মায়ামি। ১৫ ম্যাচে তাদের পয়েন্ট ৩১। এদিকে দুইয়ে থাকা সিনসিনাটির পয়েন্ট ১৪ ম্যাচে ৩০। 

;

ধোনিদের বিদায় করে প্লে-অফে কোহলির বেঙ্গালুরু



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

‘এভাবেও ফিরে আসা যায়!’। লাইনটি যেন আইপিএলের এবারের আসরের রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর জন্যই বানানো। আসরের শুরুর আট ম্যাচে কেবল একটিতে জয়। শঙ্কা জেগেছিল সবার আগে আসর থেকে বিদায়ের। প্লে-অফের সমীকরণ তখন খাতা-কলমের হিসেবেই ছিল। সেখান থেকে শেষ চারের টিকিট কাটতে হলে জিততে হতো বাকি সব। এবং সেটিই করে দেখাল কোহলি-ডু প্লেসিরা। টানা ছয় ম্যাচ জিতে প্লে-অফের শেষ টিকিটটি নিশ্চিত করলো তারা। 

গতকালের ম্যাচটিতে চেন্নাই সুপার কিংসের সামনে বেঙ্গালুরু লক্ষ্যটা দাঁড় করায় ২১৯ রানের। তবে প্লে-অফে নিজেদের জায়গা নিশ্চিত করতে ২০ ওভারে চেন্নাইকে করতে হতো ২০১ রান। সেই লক্ষ্যে শেষ ওভারের আগের আসরের চ্যাম্পিয়নদের দরকার ছিল ১৭ রান। স্ট্রাইকে ছিলেন মহেন্দ্র সিং ধোনি। যশ দয়ালের প্রথম বলেই হাঁকালেন ছক্কা। মুহূর্তেই স্তব্ধ চিন্নাস্বামী স্টেডিয়াম। ম্যাচে মোড় ঘুরে গেল চেন্নাইয়ের দিকে। তবে পরের বলে আরও এক ছক্কা মারতে গিয়ে আউট হন ধোনি। পরে জাদেজা-শার্দুলরা ৪ বলে ১১ রানের সেই সমীকরণ মেলাতে পারলেন না। শেষ ৪ বলে দয়াল দিলেন স্রেফ ১ রান। এতে চেন্নাইয়ের সংগ্রহ থামে ১৯১ রানে। ২৭ রানে ম্যাচ জিতে নেট রান রেটের অঙ্ক মিলিয়ে শেষ চারে উঠে যায় বেঙ্গালুরু। 

ইনিংসের শুরুটা ধাক্কা দিয়েই হয়েছিল চেন্নাইয়ের। প্রথম বলেই অধিনায়ক রুতুরাজ গায়কোয়াড়কে ফেরান ম্যাক্সওয়েল। ক্যাচ নেন সেই দয়াল। জয়ের শুরুটাও যেন এই বাঁহাতি পেসারকে দিয়েই। পরে দলীয় ১৯ রানের মাথায় চেন্নাইয়ের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ড্যারিল মিচেলের উইকেট এবার তোলেন দয়াল। শেষের আগেও তাই শুরুটাও যেন ছিল দয়ালময়। পরে রাচিন রবীন্দ্রর দলীয় সর্বোচ্চ ৬১, আজিঙ্কা রাহানের ৩৩, জাদেজার অপরাজিত ৪২ এবং ১৩ বলে ধোনির ২৫ রানের ইনিংসের প্রচেষ্টাতেও প্লে-অফের সমীকরণের ১০ রান আগে এসে থামল চেন্নাই। এতে আগের আসরের চ্যাম্পিয়নরা এবার বিদায় নিল গ্রুপপর্ব থেকেই। 

এর আগে ব্যাটে নেমে টপ-অর্ডারদের দলীয় পারফর্মে বড় সংগ্রহ পায় বেঙ্গালুরু। কোহলি ৪৭, ডু প্লেসি ৫৪, পাতিদার ৪১ এবং গ্রিন করেন ৩৮ রান। শেষে এসে ৫ বলে ম্যাক্সওয়েলের ১৬ এবং ৬ বলে কার্তিকের ১৪ রানের ক্যামিওতে ৫ উইকেটে ২১৮ রানের সংগ্রহের পোঁছায় স্বাগতিকরা।  

শুরুর সেই ক্যাচ ছাড়াও দয়াল নেন স্বাগতিকদের হয়ে সর্বোচ্চ ২ উইকেট। আগের আসরে তিনি খেলেছিলেন গুজরাট টাইটান্সের হয়ে। সেবার কলকাতার রিঙ্কু সিংয়ের কাছে টানা পাঁচ ছক্কা খেয়ে ম্যাচ হারিয়ে বেশ সমালোচিত হয়েছিলেন এই বাঁহাতি পেসার। তবে এবার তার ওপর ভরসা রাখে বেঙ্গালুরু। এবং তার সবচেয়ে বড় প্রতিদান তিনি যেন দিলেন আসরের গ্রুপপর্বে নিজেদের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচটিতে।

;

প্রিমিয়ার লিগে শিরোপা নির্ধারণী ম্যাচ আজ



স্পোর্টস ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের শিরোপা নির্ধারিত হবে আজ। যেখানে ভিন্ন ভিন্ন ম্যাচে লড়বে ম্যানচেস্টার সিটি ও আর্সেনাল। এ দুটি দলই আছে শিরোপার রেসে। এছাড়াও আইপিএলের লিগ পর্বের শেষ দিনও আজ।

আইপিএল
হায়দরাবাদ-পাঞ্জাব
বিকেল ৪টা, টি স্পোর্টস ও গাজী টিভি

রাজস্থান-কলকাতা
রাত ৮টা, টি স্পোর্টস ও গাজী টিভি

ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগ
ম্যান সিটি-ওয়েস্ট হাম
রাত ৯টা, স্টার স্পোর্টস সিলেক্ট ২, র‍্যাবিটহোল
আর্সেনাল-এভারটন
রাত ৯টা, স্টার স্পোর্টস সিলেক্ট ১, র‍্যাবিটহোল

লা লিগা
বার্সেলোনা-ভায়েকানো
রাত ১১টা, র‍্যাবিটহোল

ভিয়ারিয়াল-রিয়াল মাদ্রিদ
রাত ১১টা, র‍্যাবিটহোল

ফ্রেঞ্চ লিগ আঁ
মেস-পিএসজি
রাত ১টা, র‍্যাবিটহোল

;

মৌসুম সেরার পুরস্কার জিতলেন ফোডেন-পালমার



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের চলতি মৌসুমের সেরা খেলোয়াড় নির্বাচিত হয়েছেন ম্যানচেস্টার সিটির ফিল ফোডেন। সেরা উদীয়মান ফুটবলারের পুরস্কার উঠেছে চেলসির কোল পালমারের হাতে।

চলতি মৌসুমে দুর্দান্ত ছন্দে রয়েছেন ফোডেন। এখন পর্যন্ত ১৭ গোল করার পাশাপাশি ৮ গোল সতীর্থদের দিয়ে করিয়েছেন এই ইংলিশ মিডফিল্ডার। চোটে আর অফ ফর্মে যখন সিটির অন্য ফুটবলার ভুগেছেন, তখন বহুবার দলের ত্রাতা হিসেবে হাজির হয়েছেন তিনি।

মৌসুমসেরা খেলোয়াড়ের খেতাব জিততে ফোডেন পেছনে ফেলেছেন ক্লাব সতীর্থ আর্লিং হালান্ড, আলেক্সান্দার আইসাক, মার্টিন ওডেগার্ড, কোল পালমার, ডেকলান রাইস, ভার্জিল ফন ডাইক ও ওলি ওয়াটকিন্সকে।

অন্যদিকে সেরা উদীয়মানের খেতাব জেতা কোল পালমার গোল এবং অ্যাসিস্টের দিক দিয়ে ফোডেনের চেয়েও এগিয়ে। প্রিমিয়ার লিগের চলতি মৌসুমে এখন পর্যন্ত ২২ গোল করেছেন, করিয়েছেন আরো ১০ গোল। কিন্তু ফোডেনের দল সিটি যেখানে টানা চতুর্থবার শিরোপা জয়ের দ্বারপ্রান্তে, সেখানে পয়েন্ট টেবিলে কিছুটা পিছিয়ে পালমারের দল চেলসি। অনেকটা সে কারণেই হয়ত মৌসুমসেরার পুরস্কার হাত ফসকে গেছে তার, সন্তুষ্ট থাকতে হচ্ছে সেরা উদীয়মানের খেতাব নিয়ে।

;