আফগান আগুনে পুড়ল বাংলাদেশ



এম. এম. কায়সার, স্পোর্টস এডিটর, বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম, চট্টগ্রাম থেকে
শেষ বিকেলে খেলার সুযোগ পেয়েই চট্টগ্রাম টেস্ট জিতল আফগানরা

শেষ বিকেলে খেলার সুযোগ পেয়েই চট্টগ্রাম টেস্ট জিতল আফগানরা

  • Font increase
  • Font Decrease

সারাদিনের বৃষ্টিতে বাংলাদেশ ম্যাচ প্রায় বাঁচিয়েই ফেলেছিলো। কিন্তু শেষ বিকালে বৃষ্টি থামল। রোদ উঠলো। খেলা হলো সামান্য সময়। সেই অল্প সময়ের মধ্যেই শেষ বাংলাদেশের বাকি চার উইকেট। আফগানিস্তান ম্যাচ জিতলো ২২৪ রানে।

প্রথম ইনিংসে ২০৫ রানে গুটিয়ে যাওয়া বাংলাদেশ দ্বিতীয় ইনিংসে করলো আরো পঁচা ব্যাটিং! এবার ইনিংস শেষ ১৭৩ রানে।

সারাদিন যদি খেলাটা হতো তাহলে বাংলাদেশের জন্য চ্যালেঞ্জটা আরো বড় থাকতো। কিন্তু শেষ বিকালের সামান্য সময়ের জন্য খেলার সময় যখন বরাদ্দ হলো তখন হার বাঁচানোর সুবিধা বাংলাদেশের পক্ষেই গেলো। অথচ সেই সুযোগও কাজে লাগাতে পারলো না বাংলাদেশ।

রশিদ খান ও জহির খানের স্পিনের কাছে শেষ বাংলাদেশের শেষ বিকালে চট্টগ্রাম টেস্ট হেরে গেলো বাংলাদেশ অল্পতেই!

শেষ বিকালে যখন খেলা শুরু হলো প্রথম বলেই সাকিব আল হাসান আউট। অফস্ট্যাম্পের অনেক বাইরে পড়া বলে ব্যাট চালিয়ে বাংলাদেশ অধিনায়ক উইকেট ছুঁড়ে দিলেন।

শেষ বিকালে বাংলাদেশের পতনের সেই শুরু। খানিকবাদে মেহেদি হাসান মিরাজ আফগান অধিনায়ক রশিদ খানের গুগলি বুঝতেই পারলেন না। পরিস্কার এলবি। কিন্তু রিভিউ নিলেন মিরাজ। রিভিউটাও নষ্ট করলেন।

তাইজুল ভুল আম্পায়ারিংয়ের শিকার। বল তার ব্যাটে লাগলো। কিন্তু আম্পায়ার আঙ্গুল তুলে জানালেন এলবি। কিছু করার নেই। কারণ ততক্ষনে রিভিউও শেষ। সৌম্য সরকার শেষ উইকেটে নাঈম হাসানকে নিয়ে ম্যাচ বাঁচিয়ে দেবেন-এমন একটা আশা তখনো ছিলো বাংলাদেশ শিবিরে। কারণ খেলার সময় তো তখন অল্প বাকি। কিন্তু রশিদ খান যে এই ম্যাচ জেতার পণ নিয়ে মাঠে নেমেছিলেন। তাকে যে থামাতে পারলো না পুরো বাংলাদেশ মিলেও!

প্রথম ইনিংসে ৫৫ রানে ৫ উইকেট। দ্বিতীয় ইনিংসে ৪৯ রানে ৬ উইকেট। ম্যাচে ১১ উইকেট। সঙ্গে একটি হাফসেঞ্চুরি। বাংলাদেশের বিপক্ষে এই টেস্ট ম্যাচকে পুরোপুরি নিজের নামে করে নিলেন আফগান অধিনায়ক।

বৃষ্টির কারণে চট্টগ্রাম টেস্টের পঞ্চম ও শেষদিনের খেলার আড়াই সেশন নষ্ট হলো। মাঝে একবার খেলা হলো মাত্র ১৩ বলের। তারপর আবার লম্বা সময় ধরে খেলা বন্ধ, বৃষ্টির দাপটে।

সকালের সেশনটা গেলো বৃষ্টি দেখতে দেখতে। খেলা শুরু হলো ঠিক দুপুর ১টায়। কিন্তু মাত্র ৭টি পরেই ফের বৃষ্টি। ওই বৃষ্টি যখন থামলো তখন ঘড়িতে খেলা শেষের ঘন্টা প্রায় বেজে যাচ্ছে। শেষ পর্যন্ত মাঠকর্মীদের অক্লান্ত চেষ্টায় দিনের খেলা মাঠে গড়ালো দ্বিতীয়বারের মতো। খেলার সময় নির্ধারন করা হলো ১ ঘন্টা ১০ মিনিট। ওভারের হিসেবে ১৮.৩ ওভার।
সামান্য এই সময়ও টিকে থাকতে পারলো না বাংলাদেশ। গুটিয়ে গেলো এই সময়ের ৬৬ মিনিটের মধ্যে। ওভারের হিসেবে টিকলো ১৫.১ ওভার। অর্থাৎ দিনের খেলার আর মাত্র ২০ বল বাকি ছিলো। কিন্তু ব্যাট হাতে সেটুকু সময়ও পার করতে পারলো না বাংলাদেশ। গুটিয়ে গেলা ১৭৩ রানে।

মাঠে নামার জন্য সেকি তাড়া আফগানিস্তানের! দুপুরে লম্বা সময় ধরে মাঠ পরিদর্শন ও পর্যবেক্ষণ শেষে আম্পায়াররা তখনো খেলা কখন শুরু হবে- সেই সিদ্ধান্তও দেননি। কিন্তু সাদা জামায় পুরোদুস্তর ফিট হয়ে মাঠে নেমে পড়লো তারা। এই ম্যাচ জেতার জন্য জেদ, প্রতিজ্ঞা এবং নিজেদের উজাড় দেয়ার যে স্পৃহা দেখালো আফগানিস্তান; মূলত তার কাছেই উড়ে গেলো বাংলাদেশের বাহাদুরি!

সংক্ষিপ্ত স্কোর: আফগানিস্তান ৩৪২/১০ (১১৭ ওভারে, রহমত শাহ ১০২, আসগর আফগান ৯২, আফসার ৪১, রশিদ খান ৫১, তাইজুল ৪/১১৬) ও ২৬০/১০ (৯০.১ ওভারে। বাংলাদেশ ২০৫/১০ ও ১৩৬/৬ ( ৯০.১ ওভারে, ইব্রাহিম জাদরান ৮৭, আসগর আফগান ৫০, আফসার ৪৮, রশিদ খান ২৪, সাকিব ৩/৫৮) বাংলাদেশ ২০৫/১০ (৭০.৪ ওভারে, লিটন ৩৩, মমিনুল ৫২, মোসাদ্দেক ৪৮*, রশিদ খান ৫/৫৫, নবী ৩/৫৬) ও ১৭৩/৬ (৬১.৪ ওভারে, সাদমান ৪১, মুশফিক ২৩, সাকিব ৪৪, সৌম্য ১৫ , রশিদ ৬/৪৯)। ফল: আফগানিস্তান ২২৪ রানে জয়ী। ম্যাচসেরা: রশিদ খান
 
 

   

ধোনিদের বিদায় করে প্লে-অফে কোহলির বেঙ্গালুরু



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

‘এভাবেও ফিরে আসা যায়!’। লাইনটি যেন আইপিএলের এবারের আসরের রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর জন্যই বানানো। আসরের শুরুর আট ম্যাচে কেবল একটিতে জয়। শঙ্কা জেগেছিল সবার আগে আসর থেকে বিদায়ের। প্লে-অফের সমীকরণ তখন খাতা-কলমের হিসেবেই ছিল। সেখান থেকে শেষ চারের টিকিট কাটতে হলে জিততে হতো বাকি সব। এবং সেটিই করে দেখাল কোহলি-ডু প্লেসিরা। টানা ছয় ম্যাচ জিতে প্লে-অফের শেষ টিকিটটি নিশ্চিত করলো তারা। 

গতকালের ম্যাচটিতে চেন্নাই সুপার কিংসের সামনে বেঙ্গালুরু লক্ষ্যটা দাঁড় করায় ২১৯ রানের। তবে প্লে-অফে নিজেদের জায়গা নিশ্চিত করতে ২০ ওভারে চেন্নাইকে করতে হতো ২০১ রান। সেই লক্ষ্যে শেষ ওভারের আগের আসরের চ্যাম্পিয়নদের দরকার ছিল ১৭ রান। স্ট্রাইকে ছিলেন মহেন্দ্র সিং ধোনি। যশ দয়ালের প্রথম বলেই হাঁকালেন ছক্কা। মুহূর্তেই স্তব্ধ চিন্নাস্বামী স্টেডিয়াম। ম্যাচে মোড় ঘুরে গেল চেন্নাইয়ের দিকে। তবে পরের বলে আরও এক ছক্কা মারতে গিয়ে আউট হন ধোনি। পরে জাদেজা-শার্দুলরা ৪ বলে ১১ রানের সেই সমীকরণ মেলাতে পারলেন না। শেষ ৪ বলে দয়াল দিলেন স্রেফ ১ রান। এতে চেন্নাইয়ের সংগ্রহ থামে ১৯১ রানে। ২৭ রানে ম্যাচ জিতে নেট রান রেটের অঙ্ক মিলিয়ে শেষ চারে উঠে যায় বেঙ্গালুরু। 

ইনিংসের শুরুটা ধাক্কা দিয়েই হয়েছিল চেন্নাইয়ের। প্রথম বলেই অধিনায়ক রুতুরাজ গায়কোয়াড়কে ফেরান ম্যাক্সওয়েল। ক্যাচ নেন সেই দয়াল। জয়ের শুরুটাও যেন এই বাঁহাতি পেসারকে দিয়েই। পরে দলীয় ১৯ রানের মাথায় চেন্নাইয়ের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ড্যারিল মিচেলের উইকেট এবার তোলেন দয়াল। শেষের আগেও তাই শুরুটাও যেন ছিল দয়ালময়। পরে রাচিন রবীন্দ্রর দলীয় সর্বোচ্চ ৬১, আজিঙ্কা রাহানের ৩৩, জাদেজার অপরাজিত ৪২ এবং ১৩ বলে ধোনির ২৫ রানের ইনিংসের প্রচেষ্টাতেও প্লে-অফের সমীকরণের ১০ রান আগে এসে থামল চেন্নাই। এতে আগের আসরের চ্যাম্পিয়নরা এবার বিদায় নিল গ্রুপপর্ব থেকেই। 

এর আগে ব্যাটে নেমে টপ-অর্ডারদের দলীয় পারফর্মে বড় সংগ্রহ পায় বেঙ্গালুরু। কোহলি ৪৭, ডু প্লেসি ৫৪, পাতিদার ৪১ এবং গ্রিন করেন ৩৮ রান। শেষে এসে ৫ বলে ম্যাক্সওয়েলের ১৬ এবং ৬ বলে কার্তিকের ১৪ রানের ক্যামিওতে ৫ উইকেটে ২১৮ রানের সংগ্রহের পোঁছায় স্বাগতিকরা।  

শুরুর সেই ক্যাচ ছাড়াও দয়াল নেন স্বাগতিকদের হয়ে সর্বোচ্চ ২ উইকেট। আগের আসরে তিনি খেলেছিলেন গুজরাট টাইটান্সের হয়ে। সেবার কলকাতার রিঙ্কু সিংয়ের কাছে টানা পাঁচ ছক্কা খেয়ে ম্যাচ হারিয়ে বেশ সমালোচিত হয়েছিলেন এই বাঁহাতি পেসার। তবে এবার তার ওপর ভরসা রাখে বেঙ্গালুরু। এবং তার সবচেয়ে বড় প্রতিদান তিনি যেন দিলেন আসরের গ্রুপপর্বে নিজেদের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচটিতে।

;

প্রিমিয়ার লিগে শিরোপা নির্ধারণী ম্যাচ আজ



স্পোর্টস ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের শিরোপা নির্ধারিত হবে আজ। যেখানে ভিন্ন ভিন্ন ম্যাচে লড়বে ম্যানচেস্টার সিটি ও আর্সেনাল। এ দুটি দলই আছে শিরোপার রেসে। এছাড়াও আইপিএলের লিগ পর্বের শেষ দিনও আজ।

আইপিএল
হায়দরাবাদ-পাঞ্জাব
বিকেল ৪টা, টি স্পোর্টস ও গাজী টিভি

রাজস্থান-কলকাতা
রাত ৮টা, টি স্পোর্টস ও গাজী টিভি

ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগ
ম্যান সিটি-ওয়েস্ট হাম
রাত ৯টা, স্টার স্পোর্টস সিলেক্ট ২, র‍্যাবিটহোল
আর্সেনাল-এভারটন
রাত ৯টা, স্টার স্পোর্টস সিলেক্ট ১, র‍্যাবিটহোল

লা লিগা
বার্সেলোনা-ভায়েকানো
রাত ১১টা, র‍্যাবিটহোল

ভিয়ারিয়াল-রিয়াল মাদ্রিদ
রাত ১১টা, র‍্যাবিটহোল

ফ্রেঞ্চ লিগ আঁ
মেস-পিএসজি
রাত ১টা, র‍্যাবিটহোল

;

মৌসুম সেরার পুরস্কার জিতলেন ফোডেন-পালমার



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের চলতি মৌসুমের সেরা খেলোয়াড় নির্বাচিত হয়েছেন ম্যানচেস্টার সিটির ফিল ফোডেন। সেরা উদীয়মান ফুটবলারের পুরস্কার উঠেছে চেলসির কোল পালমারের হাতে।

চলতি মৌসুমে দুর্দান্ত ছন্দে রয়েছেন ফোডেন। এখন পর্যন্ত ১৭ গোল করার পাশাপাশি ৮ গোল সতীর্থদের দিয়ে করিয়েছেন এই ইংলিশ মিডফিল্ডার। চোটে আর অফ ফর্মে যখন সিটির অন্য ফুটবলার ভুগেছেন, তখন বহুবার দলের ত্রাতা হিসেবে হাজির হয়েছেন তিনি।

মৌসুমসেরা খেলোয়াড়ের খেতাব জিততে ফোডেন পেছনে ফেলেছেন ক্লাব সতীর্থ আর্লিং হালান্ড, আলেক্সান্দার আইসাক, মার্টিন ওডেগার্ড, কোল পালমার, ডেকলান রাইস, ভার্জিল ফন ডাইক ও ওলি ওয়াটকিন্সকে।

অন্যদিকে সেরা উদীয়মানের খেতাব জেতা কোল পালমার গোল এবং অ্যাসিস্টের দিক দিয়ে ফোডেনের চেয়েও এগিয়ে। প্রিমিয়ার লিগের চলতি মৌসুমে এখন পর্যন্ত ২২ গোল করেছেন, করিয়েছেন আরো ১০ গোল। কিন্তু ফোডেনের দল সিটি যেখানে টানা চতুর্থবার শিরোপা জয়ের দ্বারপ্রান্তে, সেখানে পয়েন্ট টেবিলে কিছুটা পিছিয়ে পালমারের দল চেলসি। অনেকটা সে কারণেই হয়ত মৌসুমসেরার পুরস্কার হাত ফসকে গেছে তার, সন্তুষ্ট থাকতে হচ্ছে সেরা উদীয়মানের খেতাব নিয়ে।

;

মেসির মতো যুক্তরাষ্ট্রের লিগে খেলবেন সাকিবও!



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

লিওনেল মেসিকে নিয়ে সাকিব আল হাসানের পাগলামি একটু বেশিই। একটা উদাহরণ দিলে বিষয়টা পরিষ্কার হবে- একবার কোনো এক সাক্ষাৎকারে সাকিবকে প্রশ্ন করা হয়েছিলো, যদি চাঁদে চান তাহলে কাকে সঙ্গে নিতে চাইবেন? উত্তরে স্ত্রী শিশিরের নাম নেয়া যাবে না, সে শর্ত জুড়ে দেয়া ছিল। সাকিব উত্তর করেছিলেন, লিওনেল মেসি। 

সাকিবের মেসিপ্রীতি নতুন কিছু নয়। আর্জেন্টিনা বিশ্বকাপ জয়ের পর সাকিবকে ঢাকার রাস্তায় আনন্দে মেতে উঠতেও দেখা গিয়েছিলো। মেসির আর্জেন্টিনার কিংবা বার্সার জার্সি গায়ে দেওয়া ছবিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অহরহ। জাতীয় দলের ক্রিকেটারদের মধ্যে ফুটবলে সবচাইতে পটু হিসেবে খ্যাতি রয়েছে তার।

এবার মেসির পথেই হাঁটছেন সাকিব। না, মেসির মতো ফুটবলার বনে যাচ্ছেন না বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার। তবে দুজনের গন্তব্য কিছু সময়ের জন্য এক হয়ে যাচ্ছে। একজন আমেরিকায় পাড়ি জমিয়েছেন, আরেকজন আমেরিকায় আছেন বিশ্বকাপ উপলক্ষ্যে। তবে যে জায়গায় মিল সেটা ক্লাব।

দীর্ঘদিন কলকাতা নাইট রাইডার্সে খেলা সাকিব আল হাসান এবার খেলবেন, আমেরিকার মেজর লিগ ক্রিকেটের লস অ্যাঞ্জেলস নাইট রাইডার্সে। মেজর লিগ ক্রিকেটের (এমএলসি) দ্বিতীয় মৌসুমের জন্য শাহরুখ খানের দলের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয়েছেন সাকিব।

২০১১ সালে কলকাতা নাইট রাইডার্সের হয়ে হয়ে প্রথমবার আইপিএল খেলেন সাকিব। ২০১২ এবং ২০১৪ তে ভূমিকা রেখেছিলেন আইপিএল জয়ে। ২০১৭ পর্যন্ত ছিলেন কেকেআরে। ২০২১-এও দলকে নিয়েছিলেন ফাইনালে। সবশেষ ২০২৩ সালেও তাকে কিনেছিলো কেকেআর। যদিও পরে নাম প্রত্যাহার করেন৷

;