মাশরাফির মুছে ফেলা স্ট্যাটাস- ‘এই পৃথিবী অনেক নিষ্ঠুর’!



এম.এম. কায়সার, স্পোর্টস এডিটর, বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম
মুদ্রার অন্য পিঠও দেখতে হলো মাশরাফি বিন মর্তুজাকে

মুদ্রার অন্য পিঠও দেখতে হলো মাশরাফি বিন মর্তুজাকে

  • Font increase
  • Font Decrease

ক্রিকেট জীবনের ১৮ বছর। সব ফরম্যাট মিলিয়ে ক্যারিয়ারের ৩০৭টি ম্যাচ। চারটি বিশ্বকাপ খেলা। অধিনায়কত্ব করা ৮৫ ম্যাচ পরে এসে ক্রিকেটার মাশরাফি বিন মর্তুজার কাছে মনে হচ্ছে- ‘এই পৃথিবী অনেক নিষ্ঠুর’!

নিজের ব্যক্তিগত ফেসবুক পেজে এমন মন্তব্য লিখেন মাশরাফি। বিশ্বকাপ শেষে মনের ভেতরে জমে থাকা দুঃখ-বেদনার স্পষ্টত পরিস্ফুটন ওয়ানডে অধিনায়কের এই চার শব্দের স্ট্যাটাসে!

দুঃখটা কেবল আমারই থাক। আনন্দ হোক সবার- সারাজীবন এই পথে হেঁটে চলা মাশরাফির ফেসবুকে এই স্ট্যাটাস দেওয়ার পরই মনে হলো ভুল বাঁকে উঠে পড়ল জীবন গাড়ি। আর তাই আধঘণ্টার মধ্যেই নিজের লেখা সেই স্ট্যাটাস মুছে ফেলেন তিনি।

তবে ততক্ষণে নেটিং দুনিয়ায় ছড়িয়ে গেছে অধিনায়কের ‘ক্রিকেট দুঃখ’!

মাত্র মাস দুয়েকের ব্যবধানে কি অদ্ভুতভাবেই না বদলে গেছে মাশরাফির ক্রিকেট জীবন। বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) তাকে ডেকে জিজ্ঞেস করেছে-‘তুমি কবে যাচ্ছ?’

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Aug/20/1566303158168.jpg

অথচ মে মাসে মাশরাফি যখন বিশ্বকাপে খেলতে যান তখন সেকি আয়োজন! সেকি স্বপ্নের ছড়াছড়ি! বাংলাদেশ বিশ্বকাপের শেষ চারে খেলবে বলে স্বপ্ন ঘুড়ির উড়াউড়ি। মাশরাফি নিজেই জানিয়ে যান- এটাই তার শেষ বিশ্বকাপ। কিন্তু সেই বিশ্বকাপের মাঝেই তাকে শুনতে হলো- তা তুমি ক্রিকেট ছাড়ছ কবে?

আর এখন বিসিবি কার্যালয়ে তাকে ডেকে নিয়ে বলা হচ্ছে-‘তুমি চাইলে যেতে পার!’

বাংলাদেশের সবচেয়ে সফল অধিনায়ক। ক্রিকেট ইতিহাসে সবচেয়ে প্রভাবী ব্যক্তিত্ব। একটা ভেঙেচুরে পড়া দলকে অসম্ভব মানসিক শক্তির জোরে টেনে তুলে বিশ্ব পরিমণ্ডলে প্রতিযোগিতামূলক পর্যায়ে পৌঁছে দেওয়ার কৃতিত্ব তার। একজন তরুণ খেলোয়াড়ের সেরা পারফরমেন্স বের করে আনা, তার মধ্যে ম্যাচ উইনারের সুদৃঢ় ইচ্ছে শক্তি ছড়িয়ে দেওয়া, পুরো দলকে শক্তিমানের বিপক্ষে লড়াইয়ে জেতার জন্য উদ্দীপ্ত করা, দেশের হয়ে খেলে কিছু একটা করতে পারার মধ্যে যে অনিন্দ্য আনন্দ আছে অমন তাড়না তাগিদ তৈরি করা, অধিনায়ক মাশরাফির ‘আমরা করবো জয়ের’ সেই উদাত্ত আহ্বানই আমূল বদলে দিয়েছিল বাংলাদেশের ক্রিকেটকে।

সেই কীর্তিমানকে আজ শুনতে হচ্ছে-আচ্ছা, আপনার বিদায় মানপত্রের ছত্রক আপনি নিজেই লিখে দিন!

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Aug/20/1566303173330.jpg

-ঠিক কেন এমন বিয়োগান্তক পরিস্থিতির তৈরি হলো যে, আজ মাশরাফিকে লিখতে হচ্ছে-‘পৃথিবীটা অনেক বেশি নিষ্ঠুর’!

শুধু ক্রিকেটারদের মধ্যে নয়, সাংবাদিক মহলেও অধিনায়ক মাশরাফি খুবই জনপ্রিয়। বন্ধু বৎসল। সেই ‘পরিচিত মহল’ থেকেও মাশরাফি দেখছেন পিঠে ছুরি মারতে উদ্যত অনেক পরিচিতকে। অধিনায়কের ‘অফ দ্য রেকর্ডকে’ কেউ যখন ‘অন দ্য রেকর্ড’ করে দেন ‘ব্রেকিং নিউজের’ লোভে, তখন তার আহত বোধ করাই স্বাভাবিক। বিশ্বাসের অমর্যাদা সব মানুষকেই আহত করে।

অধিনায়কের কাছে তাই এখন তার ক্রিকেট পৃথিবী অনেক বেশি নিষ্ঠুর!

বিশ্বকাপ শেষে কোনো একসময় মাশরাফি ক্রিকেট থেকে সরে দাঁড়াবেন সেটা প্রায় অনুমিত ছিল। কিন্তু কবে দাঁড়াবেন সেই সুনির্দিষ্ট কোনো ঘোষণা তিনি দেননি। সেটা নিয়ে যে বিসিবি কর্তাদেরও খুব একটা মাথা ব্যাথা ছিল তা নয়। কারণ এই বিসিবির প্রধান তো নিজেই একসময় বলেছিলেন-‘মাশরাফি কখন ক্রিকেট ছাড়বে, সেটা তার বিষয়। তার সিদ্ধান্ত।’

তবে বিশ্বকাপে বাংলাদেশের শেষ ম্যাচটা অধিনায়কের সঙ্গে বিসিবির প্রেমময় সম্পর্কে একটা বিচ্ছেদ ঘটায়। লর্ডসে পাকিস্তানের বিপক্ষে বিশ্বকাপের শেষ ম্যাচটায় মাশরাফি খেলছেন না- সেটা স্থির হয়। তেমন সিদ্ধান্ত জানিয়ে দেন খোদ বিসিবি বস। কিন্তু পরদিন মাশরাফি নেমে পড়লেন টস করতে।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Aug/20/1566303198157.jpg

অধিনায়ক ম্যাচে খেলবেন কিনা- সেটা তো অধিনায়কই স্থির করবেন। কিন্তু বাংলাদেশ হলো ক্রিকেট বিশ্বের তেমনই এক দেশ যেখানে বোর্ড সভাপতিই একাদশ গঠনে ‘প্রধানতম নির্বাচক’! বর্তমান সভাপতি এবং ঠিক তার আগের সভাপতি-দুজনেই এই ‘অযাচিত অতিরিক্ত ক্ষমতা’ ব্যবহার করেছেন।

লর্ডসে মাশরাফির একাদশে খেলা যে বিসিবি সভাপতির পছন্দ হয়নি, সেটা তিনি দেশে ফিরে সাফ জানিয়েও দিলেন। কোচ স্টিভ রোডস যে চাকরি হারালেন তার অন্যতম কারণও লর্ডসের একাদশ গঠনে সভাপতির সিদ্ধান্ত না মানা।

আর অধিনায়ক মাশরাফিকে মুলত সেদিনই থেকেই বিসিবি বাংলাদেশ ক্রিকেটে ‘মাইনাস’ ভাবতে শুরু করে। ‘নিষ্ঠুরতার’ সঙ্গে মাশরাফির প্রাথমিক পরিচয়ও সেদিন থেকেই।

তবে ২২ গজে এতদিন ক্রিকেট লড়াই জেতা মাশরাফির সামনের সময়ের পৃথিবী যে এখন আরো অনেক অনেক বড়ো-একেবারে ৫৬ হাজার বর্গমাইল। এখন তো তার সামনে আরো অনেক বেশি দুঃখী মানুষকে আনন্দিত করার সুযোগ।

সমস্যা হলো, ক্রিকেটের চেয়ে ‘রাজনীতির উইকেট’ যে আরো বেশি নিষ্ঠুর, আরো বেশি বিষময়!

   

মৌসুম সেরার পুরস্কার জিতলেন ফোডেন-পালমার



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের চলতি মৌসুমের সেরা খেলোয়াড় নির্বাচিত হয়েছেন ম্যানচেস্টার সিটির ফিল ফোডেন। সেরা উদীয়মান ফুটবলারের পুরস্কার উঠেছে চেলসির কোল পালমারের হাতে।

চলতি মৌসুমে দুর্দান্ত ছন্দে রয়েছেন ফোডেন। এখন পর্যন্ত ১৭ গোল করার পাশাপাশি ৮ গোল সতীর্থদের দিয়ে করিয়েছেন এই ইংলিশ মিডফিল্ডার। চোটে আর অফ ফর্মে যখন সিটির অন্য ফুটবলার ভুগেছেন, তখন বহুবার দলের ত্রাতা হিসেবে হাজির হয়েছেন তিনি।

মৌসুমসেরা খেলোয়াড়ের খেতাব জিততে ফোডেন পেছনে ফেলেছেন ক্লাব সতীর্থ আর্লিং হালান্ড, আলেক্সান্দার আইসাক, মার্টিন ওডেগার্ড, কোল পালমার, ডেকলান রাইস, ভার্জিল ফন ডাইক ও ওলি ওয়াটকিন্সকে।

অন্যদিকে সেরা উদীয়মানের খেতাব জেতা কোল পালমার গোল এবং অ্যাসিস্টের দিক দিয়ে ফোডেনের চেয়েও এগিয়ে। প্রিমিয়ার লিগের চলতি মৌসুমে এখন পর্যন্ত ২২ গোল করেছেন, করিয়েছেন আরো ১০ গোল। কিন্তু ফোডেনের দল সিটি যেখানে টানা চতুর্থবার শিরোপা জয়ের দ্বারপ্রান্তে, সেখানে পয়েন্ট টেবিলে কিছুটা পিছিয়ে পালমারের দল চেলসি। অনেকটা সে কারণেই হয়ত মৌসুমসেরার পুরস্কার হাত ফসকে গেছে তার, সন্তুষ্ট থাকতে হচ্ছে সেরা উদীয়মানের খেতাব নিয়ে।

;

মেসির মতো যুক্তরাষ্ট্রের লিগে খেলবেন সাকিবও!



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

লিওনেল মেসিকে নিয়ে সাকিব আল হাসানের পাগলামি একটু বেশিই। একটা উদাহরণ দিলে বিষয়টা পরিষ্কার হবে- একবার কোনো এক সাক্ষাৎকারে সাকিবকে প্রশ্ন করা হয়েছিলো, যদি চাঁদে চান তাহলে কাকে সঙ্গে নিতে চাইবেন? উত্তরে স্ত্রী শিশিরের নাম নেয়া যাবে না, সে শর্ত জুড়ে দেয়া ছিল। সাকিব উত্তর করেছিলেন, লিওনেল মেসি। 

সাকিবের মেসিপ্রীতি নতুন কিছু নয়। আর্জেন্টিনা বিশ্বকাপ জয়ের পর সাকিবকে ঢাকার রাস্তায় আনন্দে মেতে উঠতেও দেখা গিয়েছিলো। মেসির আর্জেন্টিনার কিংবা বার্সার জার্সি গায়ে দেওয়া ছবিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অহরহ। জাতীয় দলের ক্রিকেটারদের মধ্যে ফুটবলে সবচাইতে পটু হিসেবে খ্যাতি রয়েছে তার।

এবার মেসির পথেই হাঁটছেন সাকিব। না, মেসির মতো ফুটবলার বনে যাচ্ছেন না বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার। তবে দুজনের গন্তব্য কিছু সময়ের জন্য এক হয়ে যাচ্ছে। একজন আমেরিকায় পাড়ি জমিয়েছেন, আরেকজন আমেরিকায় আছেন বিশ্বকাপ উপলক্ষ্যে। তবে যে জায়গায় মিল সেটা ক্লাব।

দীর্ঘদিন কলকাতা নাইট রাইডার্সে খেলা সাকিব আল হাসান এবার খেলবেন, আমেরিকার মেজর লিগ ক্রিকেটের লস অ্যাঞ্জেলস নাইট রাইডার্সে। মেজর লিগ ক্রিকেটের (এমএলসি) দ্বিতীয় মৌসুমের জন্য শাহরুখ খানের দলের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয়েছেন সাকিব।

২০১১ সালে কলকাতা নাইট রাইডার্সের হয়ে হয়ে প্রথমবার আইপিএল খেলেন সাকিব। ২০১২ এবং ২০১৪ তে ভূমিকা রেখেছিলেন আইপিএল জয়ে। ২০১৭ পর্যন্ত ছিলেন কেকেআরে। ২০২১-এও দলকে নিয়েছিলেন ফাইনালে। সবশেষ ২০২৩ সালেও তাকে কিনেছিলো কেকেআর। যদিও পরে নাম প্রত্যাহার করেন৷

;

ইমপ্যাক্ট খেলোয়াড় ইস্যুতে বিস্ফোরক কোহলি



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আইপিএলে ইমপ্যাক্ট খেলোয়াড় নীতির পক্ষে-বিপক্ষে কথা চালাচালি হচ্ছে বেশ। ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিসিআই) সচিব জয় শাহ ইমপ্যাক্ট খেলোয়াড় নীতির পক্ষে সাফাই গেয়েছেন। তবে বিপরীত মেরুতে অবস্থান করছেন ভারতের বর্তমান অধিনায়ক রোহিত শর্মা। এবার রোহিতের সুরে সুর মেলালেন ভারতের কিংবদন্তি ব্যাটার বিরাট কোহলিও।

ইমপ্যাক্ট খেলোয়াড় নীতির কারণে ‘খেলার ভারসাম্য নষ্ট হচ্ছে’ বলে মন্তব্য করেছেন ভারতের সাবেক অধিনায়ক কোহলি। ইমপ্যাক্ট খেলোয়াড় ইস্যুতে নিজের অবস্থান ব্যক্ত করে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুতে খেলা এই ক্রিকেটার জিও সিনেমার সঙ্গে আলাপে বলেন, ‘বিনোদন খেলার একটা অংশ, তবে খেলায় এখন কোনো ভারসাম্য নেই। ইমপ্যাক্ট খেলোয়াড়ের নিয়ম খেলার ভারসাম্য নষ্ট করছে। শুধু আমি-ই নই, অনেকেই এমনটা মনে করছে।’

গত মাসে এক পডকাস্টে ইমপ্যাক্ট খেলোয়াড় নীতি নিয়ে চাঁছাছোলা মন্তব্য করেন রোহিতও, ‘আমি এটার সমর্থক নই। অলরাউন্ডার ক্ষতি করছে এই নিয়ম। ক্রিকেট ১১ জনের খেলা, ১২ জনের নয়।’

কোহলি আশা করছেন, শিগগিরই আইপিএলে ইমপ্যাক্ট খেলোয়াড়ের নিয়ম বাতিল করবে বিসিসিআই। ইমপ্যাক্ট খেলোয়াড়ের নীতি পর্যালোচনা করা হচ্ছে বলে জানিয়েছিলেন জয় শাহ। এতে আশার আলো দেখছেন কোহলি, ‘জয় (শাহ) ভাই বলেছেন যে, তারা এটা পর্যালোচনা করছে। আমি নিশ্চিত পর্যালোচনার পর তারা এমন সিদ্ধান্ত নেবেন, যার মাধ্যমে খেলায় ভারসাম্য ফিরে আসবে।’

;

কোহলি-ধোনিদের বাঁচামরার ম্যাচে বাগড়া দিতে পারে বৃষ্টি



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বেঙ্গালুরুর চিন্নাস্বামী স্টেডিয়ামে বাঁচামরার ম্যাচে মুখোমুখি চেন্নাই সুপার কিংস ও রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু। প্লে-অফের চার দলের মধ্যে তিন দল নিশ্চিত হয়ে গেছে। এই দুই দলের মধ্যে যেকোনো একটি আজ চতুর্থ দল হিসেবে প্লে-অফে পা রাখবে।

কিন্তু এমন মহাগুরুত্বপূর্ণ ম্যাচের সময় বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে বেঙ্গালুরুতে। ভারতের আবহাওয়া বিভাগ জানাচ্ছে, ম্যাচের সময় বৃষ্টির সম্ভাবনা ৬০ ভাগ। চিন্নাস্বামী স্টেডিয়াম যেখানে অবস্থিত, সেই মধ্য বেঙ্গালুরুতে বজ্রবৃষ্টির সম্ভাবনার কথা জানিয়েছে তারা।

বৃষ্টিতে যদি ম্যাচ ভেসে যায়, সেক্ষেত্রে কপাল পুড়বে বেঙ্গালুরুর, প্লে-অফে চলে যাবে চেন্নাই। আর যদি বৃষ্টির চোখরাঙানি ডিঙিয়ে খেলা মাঠে গড়ায় সেক্ষেত্রে বেঙ্গালুরুর সামনে সমীকরণ অনেকটা এরকম-আগে ব্যাট করলে ১৮ রানে জিততে হবে আর পরে ব্যাট করলে চেন্নাইয়ের দেয়া লক্ষ্য তাড়া করতে হবে ১১ বল হাতে রেখে। মানে কোহলিদের শুধু জিতলেই চলবে না, জিততে হবে এই দুটি শর্তের যেকোনো একটি পূরণ করে।

অন্যদিকে চেন্নাইয়ের জন্য সমীকরণ তুলনামূলক সহজ। জিতলেই প্লে-অফ, হারলেও থাকবে সুযোগ। বেঙ্গালুরুকে শর্ত পূরণ করতে না দিলেই প্লে-অফের টিকিট ধরা দেবে তাদের।

আজ (শনিবার) বেঙ্গালুরুর চিন্নাস্বামী স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ সময় রাত সাড়ে ৮টায় তাৎপর্যপূর্ণ দক্ষিণ ভারতীয় ডার্বিতে মুখোমুখি হবে বেঙ্গালুরু ও চেন্নাই।

;