সাকিবের ‘ক্রিকেট জন্মদিন’



স্পোর্টস এডিটর, বার্তাটোয়েন্টিফোর,কম
আজকের দিনেই আন্তর্জাতিক অভিষেক হয়েছিল সাকিব আল হাসানের

আজকের দিনেই আন্তর্জাতিক অভিষেক হয়েছিল সাকিব আল হাসানের

  • Font increase
  • Font Decrease

পাঁচ ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজটা ততদিনে জিতে নিয়েছে জিম্বাবুয়ে ৩-১ ব্যবধানে। সিরিজের পঞ্চম এবং শেষ ওয়ানডে ম্যাচ কেবল আনুষ্ঠানিকতা মাত্র!

সেই আনুষ্ঠানিকতার সুযোগে দলে দুজন নতুন ক্রিকেটারকে সুযোগ দিলো বাংলাদেশ। ক্যারিয়ারে প্রথম আর্ন্তজাতিক ওয়ানডে ম্যাচ খেলতে নামলেন সাকিব আল হাসান ও মুশফিক রহিম।

ভেন্যু হারারে। প্রতিপক্ষ জিম্বাবুয়ে। তারিখ ২০০৬ সালের ৬ আগস্ট।

এখন ২০১৯ সালের আরেকটি ৬ আগস্ট। ১৩ বছর আগের সেই দলের একজন ক্রিকেটারও এখন জাতীয় দলে নেই। আছেন শুধু সেই দুজন-সাকিব ও মুশফিক।

মুশফিকের অবশ্য আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের সঙ্গে পরিচয়টা আরো একটু আগের। ওয়ানডে খেলার আগেই টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেক তার। ২০০৫ সালের লর্ডসে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে। বয়সে মুশফিকের চেয়ে সাকিব মাস কয়েকের সিনিয়র। কিন্তু বিকেএসপিতে সাকিবের চেয়ে কিছুটা সিনিয়র মুশফিক।

আর তাই সেই সিনিয়রিটির সূত্রে সাকিব ডাকেন-মুশফিক ভাই!

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Aug/06/1565081925230.jpg

বাংলাদেশ ক্রিকেটে এই দুজনই এখন সিনিয়রিটির শীর্ষে। তাদের শুরুর সময় থেকে বাংলাদেশের ক্রিকেট অনেক উত্থান-পতন দেখেছে। তারা দুজনও ক্যারিয়ারের এপিঠ- ওপিঠ দেখেছেন। সাফল্যের আনন্দে হেসেছেন। আবার সময়ের কষাঘাত-যন্ত্রণায় বিদ্ধ হয়েছেন। কিন্তু কখনো হাল ছাড়েননি।

আর সেজন্যই তারা এখনো শীর্ষে। তারা এখনো লড়াইয়ে। সঙ্গের অনেকে বিচ্যুত। হারিয়ে যাওয়ার স্মৃতির অতলে!

৬ আগস্ট সাকিবের ক্রিকেট ক্যারিয়ারের ‘জন্মদিন’। এদিন কোনো কেক টেক কাটেন না। তবে ২০০৬ সালের ৬ আগস্ট হারারের মাঠের সেই ম্যাচ, সেই স্মৃতি, সেই পারফরমেন্স নিশ্চয়ই তার মনে আছে।

বোলিংয়ে ১০ ওভারে ৩৯ রানে ১ উইকেট। আর চার নম্বরে ব্যাট করতে নেমে ৪৯ বলে অপরাজিত ৩০ রান। জীবনের প্রথম ম্যাচেই অলরাউন্ড পারফরমেন্স।

সাফল্যের সেই শুরু। এখন ক্যারিয়ারের ২০৬ টি ওয়ানডের পরও সাকিব আল হাসানই বাংলাদেশ একাদশের সবচেয়ে প্রভাবী ক্রিকেটার। বিশ্ব ক্রিকেটে প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে র‌্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষস্থান পেয়েছেন। তিন ফরমেটের ক্রিকেটেই একসময় নাম্বার ওয়ানের মর্যাদা পেয়েছিলেন সাকিব।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Aug/06/1565081953731.jpg

নিজের ক্রিকেটকে কিভাবে সাধারণ স্তর থেকে উচ্চতার শীর্ষে বিশ্বমানের পর্যায়ে নিয়ে যেতে হয়-সাকিব সেটা করে দেখিয়েছেন। আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বাংলাদেশের ক্রিকেট পেছনের ৩৩ বছরের ইতিহাসে এখনো ‘সর্বোচ্চ শ্রেষ্ঠত্বের’ কাতারে পৌঁছাতে পারেনি।

কিন্তু সেই দলের ক্রিকেটার সাকিব ঠিকই নিজের ক্রিকেট এবং নিজস্ব ক্রিকেট সত্তাকে তুলে এনেছেন নাম্বার ওয়ানের মর্যাদায়। সাকিবের ক্রিকেট দার্শনিকতা এবং তার যথাযথ পরিস্ফুটনে বাকিদের সঙ্গে বড়ো পার্থক্যটা এখানেই!

জয়ে শুরু তার ক্রিকেট ক্যারিয়ার। এখনো জিতে চলেছেন ম্যাচ-মন-হৃদয়, আরো অনেক কিছু।

মাঝে যে সঙ্কট আসেনি, তা নয়। এসেছে। কিন্তু কঠিন পথ এবং সঙ্কট কাটিয়ে যে জিততে জানে-সেই তো আসল বিজয়ী।

অধিনায়কত্বের প্রথম ধাপে যে ধাক্কা খেয়েছিলেন সেখান থেকে অনেককিছু শিখেছেন বলেই এখন আবার আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারের ১৩ বছর পরে সাকিবই ফের অধিনায়ক। তাকে নিয়ে, তাকে ঘিরেই আবর্তিত স্বপ্ন ছড়ানো বাংলাদেশের সামনের দিনের ক্রিকেট।

   

টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের 'প্রথম' ১০ উইকেটের জয়



স্পোর্টস ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

শুরুর দুই ম্যাচ হেরে সিরিজটা আগেই খুইয়ে বাংলাদেশের এবারের লড়াই ছিল সিরিজ হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর। যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে সিরিজের তৃতীয় ও শেষ ম্যাচে এমন সমীকরণের দিনে ব্যাটে বলে দারুণ পারফর্ম করলো নাজমুল হোসেন শান্তর দল। শুরুটা ছিল মুস্তাফিজের রেকর্ড উইকেটের স্পেল ও রিশাদের রেকর্ড ইকোনমিকাল বোলিংয়ের স্পেল দিয়ে। পরে ব্যাটিংয় নেমে তামিম-সৌম্যর ওপেনিং জুটিতেই জয়ের বন্দরে পৌঁছে যায় বাংলাদেশ।

১০ উইকেটের রেকর্ড এই জয়ে সিরিজটা ২-১ ব্যবধানে শেষ করলো শান্ত-সাকিবরা।

আগের দুই ম্যাচের ভেন্যু হিউস্টনের প্রেইরি ভিউ ক্রিকেট কমপ্লেক্সে এদিনও টসে জিতে বোলিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত। সেখানে আগে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৯ উইকেটে ১০৪ রানের মামুলি সংগ্রহ পায় স্বাগতিক দলটি।

জিম্বাবুয়ে সিরিজ এবং যুক্তরাষ্ট্র সিরিজের দুই ম্যাচ হারের পর অবশেষে টপ-অর্ডারের ব্যাটিং ব্যর্থতা কাটিয়ে উঠলো বাংলাদেশ। দুই ওপেনার তানজিদ হাসান তামিম ও সৌম্য সরকারের সাবলীল ব্যাটিংয়ে ১১ ওভার ৪ বলেই লক্ষ্যে পৌঁছে যায় নাজমুল হোসেন শান্তর দল। ৪২ বলে ৫ চার ও ৩ ছক্কায় দলীয় সর্বোচ্চ ৫৮ রান করেন তামিম। এদিকে সৌম্য অপরাজিত ছিলেন ২৮ বলে ৪৩ রান করে।

এর আগে আদ্রেস গুসের ব্যাটিং ঝড়ে শুরুটা বেশ ভালো পেয়েছিল যুক্তরাষ্ট্র। তবে পঞ্চম ওভারের শেষ বলে তাকে ফেরান সাকিব। পরের ওভারে মুস্তাফিজ নেন উইকেট মেইডেন। এরপর মুস্তাফিজের পেস তোপে ভুগেছে পুরো স্বাগতিক দল। গুনে গুনে একাই ছয়টি উইকেট তুলেছেন এই বাঁহাতি পেসার। এতে শেষ পর্যন্ত ৯ উইকেটে ১০৪ রানের সংগ্রহ দাঁড় করাতে পেরেছিল যুক্তরাষ্ট্র।

সেখানে বাংলাদেশের পক্ষে ৪ ওভারে ৯ রান দিয়ে নিয়েছেন ৬ উইকেট নেন মুস্তাফিজ। এতে জেতেন ম্যাচসেরার খেতাবও। এই প্রথম কোনো বাংলাদেশি বোলার আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে ৬ উইকেট পেলেন। এদিকে ৪ ওভারে ১ উইকেট পাওয়া রিশাদ হোসেন দিয়েছেন স্রেফ ৭ রান, যা এই ফরম্যাটে সবচেয়ে ইকোনমিকাল বোলিং।

এছাড়া এই প্রথম আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে ১০ উইকেটের ব্যবধানে ম্যাচ জিতল বাংলাদেশ। এর আগে ২০১৪ ও ২০২০ সালে যথাক্রমে আফগানিস্তান ও জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে সর্বোচ্চ ৯ উইকেটে জিতেছিল বাংলাদেশ। সেই ম্যাচ দুটিই ছিল মিরপুরে। এদিকে এটি ছিল আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে ৫৫তম ১০ উইকেটের জয়।

 

;

মুস্তাফিজের পেস তোপে অল্পেই থামল যুক্তরাষ্ট্র



স্পোর্টস ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ওপেনার আন্দ্রেস গুসের ব্যাটিং ঝড়ে শুরুটা বেশ ভালোই পেয়েছিল যুক্তরাষ্ট্র। তবে পঞ্চম ওভারের শেষ বলে তাকে ফেরান সাকিব। পরের ওভারে মুস্তাফিজ নেন উইকেট মেইডেন। এরপর মুস্তাফিজের পেস তোপে ভুগেছে পুরো স্বাগতিক দল। গুনে গুনে একাই ছয়টি উইকেট তুলেছেন এই বাঁহাতি পেসার। এতে শেষ পর্যন্ত ৯ উইকেটে ১০৪ রানের সংগ্রহ দাঁড় করাতে পেরেছে যুক্তরাষ্ট্র।

হিউস্টনের প্রেইরি ভিউ ক্রিকেট কমপ্লেক্সে টসে হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে আন্দ্রেস গুসের ব্যাটিং ঝড়ে শুরুটা বেশ ভালো পেয়েছিল স্বাগতিকরা। ৪ ওভার ৫ বলে বিনা উইকেটে ৪৬ রান তুলে ফেলে তারা। তবে পরের বলেই শেষ হয় ম্যাচে যুক্তরাষ্ট্রের আধিপত্য। পঞ্চম ওভারের শেষ বলে ১৫ বলে ২৭ রান করা গুসকে ফেরান সাকিব।

পরে পাওয়ার প্লের শেষ ওভারে মুস্তাফিজ নেন উইকেট মেইডেন। সেই শুরু মুস্তাফিজের পেস তোপের। যার সামনে টিকতে পারেননি যুক্তরাষ্ট্রের কোনো ব্যাটারই। শেষ ১৪ ওভারে স্কোরবোর্ডে স্রেফ ৫৪ রান যোগ করে স্বাগতিকরা। যেখানে উইকেটও হারায় সাতটি। এতেই নির্ধারিত ২০ ওভারে ৯ উইকেটে ১০৪ রানের মামুলি সংগ্রহ নিয়ে মাঠ ছাড়ে অ্যারন জোন্সের দল।

৪ ওভারে স্রেফ ৯ রান খরচে মুস্তাফিজ নেন ৬ উইকেট। এটি টি-টোয়েন্টি ক্যারিয়ারে তার দ্বিতীয় ফাইফার এবং প্রথমবারের মতো ছয় উইকেটের কীর্তি।

এদিকে প্রথমবারের মতো বাংলাদেশি কোনো বোলার টি-টোয়েন্টিতে ছয় উইকেট নেওয়ার কীর্তি গড়লেন মুস্তাফিজ। এদিকে রিশাদ ৪ ওভারে দিয়েছেন স্রেফ ৭ রান, নিয়েছেন একটি উইকেটও। যেটি বাংলাদেশি কোনো বোলারের সবচেয়ে ইকোনমিকাল বোলিংয়ের রেকর্ড। 

;

সিটিকে স্তব্ধ করে দিয়ে ইউনাইটেডের এফএ কাপ জয়



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ম্যাচের আগের দিন খবর বেরিয়েছিল, এফএ কাপের ফলাফল যাই হোক ফাইনালের পরই কোচ এরিক টেন হাগকে বরখাস্ত করবে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড। এমন পরিস্থিতিতে এফএ কাপের ফাইনালে পাহাড়সম চাপ মাথায় নিয়েই নেমেছিল প্রিমিয়ার লিগ টেবিলের আট নম্বরে থেকে মৌসুম শেষ করা দলটি। তবে সে চাপ জয় করে এফএ কাপ জিতে নিয়েছে রেড ডেভিলরা। ওয়েম্বলি স্টেডিয়ামে ২-১ গোলে নগর প্রতিদ্বন্দ্বী ম্যানচেস্টার সিটিকে হারিয়ে শিরোপা জয়ের উৎসব করেছে তারা।

এই জয়ে আগামী মৌসুমে ইউরোপা লিগে খেলা নিশ্চিত হয়েছে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের।

ম্যাচের ৩০ মিনিটে অনেকটা ধারার বিপরীতে গোল পেয়ে যায় ইউনাইটেড। তাতে অবশ্য ম্যানচেস্টার সিটি ডিফেন্ডার ইয়সকো ভার্দিওলের দায় আছে। মাঝমাঠ থেকে ভেসে আসা বলটা ক্লিয়ার করতে বক্স ছেড়ে বেরিয়ে আসেন সিটি গোলরক্ষক স্টেফান ওর্টেগা।

তবে তার সামনে থেকে বল হেড করে বল বিপদমুক্ত করতে চান ভার্দিওল। শেষমেশ বলটা ক্লিয়ার হয়নি আর। তা গিয়ে পড়ে ইউনাইটেডের আর্জেন্টাইন ফরোয়ার্ড আলেহান্দ্রো গারনাচোর পায়ে। সহজ ট্যাপ ইনে বলটা তিনি জড়ান জালে।

এর ৯ মিনিট পরই সিটি খায় আরও এক ধাক্কা। ইউনাইটেডের ব্যবধান বাড়ান তরুণ ফরোয়ার্ড কোবি মাইনু। সেই দুই গোলের লিড নিয়েই ম্যানইউ যায় বিরতিতে।

দ্বিতীয়ার্ধে সময় যত গড়িয়েছে, সিটি গোলের জন্য মরিয়া হয়ে চেষ্টা করেছে তত। তাদের সে চেষ্টা সফলতার মুখ দেখে ৮৮ মিনিটে। বক্সের বাইরে থেকে জেরেমি ডকুর শট আন্দ্রে ওনানার হাত গোলে গিয়ে জমা পড়ে জালে। তবে ততক্ষণে বেশ দেরি হয়ে গেছে। অনেক চেষ্টা করেও সমতাসূচক গোলের দেখা পায়নি সিটি। ২-১ গোলের জয় নিয়ে ইউনাইটেড ঘরে তোলে শিরোপা।

;

দারুণ শুরুর পর সাকিব-মুস্তাফিজে হোঁচট যুক্তরাষ্ট্রের



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে বাংলাদেশের সিরিজের শেষ ম্যাচটা মান বাঁচানোর। দুই ম্যাচ হেরে সিরিজ হাতছাড়া তো হয়েছেই, এখন ধবলধোলাই এড়াতে তৃতীয় ম্যাচে জয়ের বিকল্প নেই। সে লক্ষ্যে শুরুটা মন্দ হয়নি বাংলাদেশের।

টস জিতে যুক্তরাষ্ট্রকে ব্যাটিংয়ে পাঠিয়েছিলেন নাজমুল হোসেন শান্ত। চার পরিবর্তন নিয়ে নেমেও পাওয়ার প্লে’তে শুরুটা দারুণ হয় যুক্তরাষ্ট্র। দুই ওপেনার শায়ান জাহাঙ্গীর এবং আন্দ্রিস গউসের জুটিতে আসে ৪৬ রান।

পঞ্চম ওভারের শেষ বলে সাকিব আল হাসানের শিকার হয়ে ফেরার আগে ১৫ বলে ৪ চার এবং ১ ছক্কায় ২৭ রান করেন গউস। পাওয়ার প্লে’র শেষ ওভারে বল করতে এসে শায়ান জাহাঙ্গীরকে (১৮) চেপে ধরেন মুস্তাফিজ। চার বল ডট দেয়ার পর পঞ্চম বলে পুল করতে গিয়ে তানজিম সাকিবের হাতে ধরা পড়েন এই ব্যাটার।

এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ৬ ওভারে ১ উইকেটে ৪৬ রান তুলেছে স্বাগতিকরা। 

;