সিরিজ জিতল শ্রীলঙ্কা, ব্যর্থ তামিমের বাংলাদেশ



এম. এম. কায়সার, স্পোর্টস এডিটর, বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম
৮২ রানের দারুণ এক ইনিংস খেললেন আভিস্কা ফার্নান্ডো

৮২ রানের দারুণ এক ইনিংস খেললেন আভিস্কা ফার্নান্ডো

  • Font increase
  • Font Decrease

দুই’য়ে দুই!

টানা দুই ম্যাচ জিতে ওয়ানডে সিরিজ জিতে নিলো শ্রীলঙ্কা। দুই ম্যাচেই প্রায় সমান দাপট স্বাগতিকদের। প্রথম ম্যাচ জিতেছিলো তারা ৯১ রানে। কলম্বোতে দ্বিতীয় ম্যাচ জিতলো ৭ উইকেটে। তখনো ম্যাচের ৩২ বল বাকি। দুই ম্যাচে হারের এই ব্যবধানই জানাচ্ছে লড়াই তো দুরের কথা, ম্যাচে দাড়াতেই পারেনি বাংলাদেশ।

৩১ জুলাই সিরিজের তৃতীয় এবং শেষ ওয়ানডে এখন নেহাৎ আনুষ্ঠানিকতার ম্যাচ হয়ে গেলো।

সিরিজ বাঁচাতে হলে সিরিজের দ্বিতীয় ম্যাচে বাংলাদেশকেই জিততেই হতো। কিন্তু জেতার মতো ব্যাটিংই যে করতে পারলো না দল। ২৩৮ রানের মামুলি পুঁজি নিয়ে প্রেমাদাসার উইকেটে ম্যাচ জেতা যায় না। লড়াই জমিয়ে তোলার মতোও সঞ্চয়ও না এটা।

এই ম্যাচের উইকেটে স্পিন একটু ধরছিলো বটে। কিন্তু শ্রীলঙ্কার শুরুর আক্রমণাত্মক ব্যাটিংই তাদের ম্যাচ জয়ের কাজটা আরো সহজ করে দেয়। প্রথম পাওয়ার প্লে’তে শ্রীলঙ্কা কোন উইকেট না হারিয়ে ৬৯ রান তুলে নেয়। আর বাংলাদেশ তাদের স্কোরবোর্ডে ৬৮ রান তুলতেই হারিয়ে ফেলেছিলো ৪ উইকেট।

দু’দলের ব্যাটিংয়ের শুরুর এই উল্টো চিত্রই ম্যাচের হিসেব চুকিয়ে দেয়।

ব্যাটিং-বোলিংয়ে বাংলাদেশের বাজে শুরু-এই ম্যাচেও রইলো। সামগ্রিক সেই ব্যর্থতার নিয়ম মেনেই যেন এই ম্যাচেও ক্যাচ ফস্কালো!

কম স্কোরের ম্যাচ জিততে হলে ক্রিকেটারদের শারীরিক ভাষায় যে তেজ থাকার প্রয়োজন তার ছিঁটেফোঁটাও মিললো না। কোমরে হাত। দুঃখী দুঃখী ভাব। অধিনায়ক তামিমকে দেখে মনে হলো যেন শোকসভায় যোগ দিয়েছেন তিনি! কখনো গালে হাত। কখনো হাতের পাঞ্জা দিয়ে মুখ ঢাকছেন! হতাশার ব্যাপকতা এতো বেশি যে পুরো দলকে দেখে মনে হচ্ছিলো খেলতে নয়, মাতম করতে নেমেছে এই একাদশ!

এমন দৃষ্টিভঙ্গি কখনো ক্রিকেট ম্যাচ জেতায় না। বাংলাদেশও জেতেনি। লড়তেও পারেনি!

টসে জিতে প্রেমাদাসার উইকেটে আগে ব্যাট করার সুযোগ ঠিকই পেয়েছিলো বাংলাদেশ। কিন্তু আরেকবার ধারাবাহিকভাবে সৌম্য সরকার ও তামিম ইকবাল ব্যর্থ হলেন। ওয়ান ডাউনে মোহাম্মদ মিথুন যে কায়দায় সহজে ক্যাচ তুলে ফিরলেন তাতে সিরিজের শেষ ম্যাচে তার জায়গায় টিম ম্যানেজমেন্টকে বিকল্প কোনো চিন্তা করতেই হচ্ছে। মিডলঅর্ডারে মাহমুদউল্লাহ, সাব্বির ও মোসাদ্দেক আরেকবার ব্যর্থ ব্যাটসম্যান। মুশফিক রহিম একপ্রান্ত আঁকড়ে রেখে যে জেদ ও দক্ষতা দেখিয়ে ব্যাট করে গেলেন-সেটা দলের বাকিদের জন্য বড় শিক্ষা।

দল সংকটে পড়লে কিভাবে নিজের খেলা বদলে ফেলে পরিস্থিতির সঙ্গে এগিয়ে চলতে হয়- তারই উদাহরণ ছিলো মুশফিকের অপরাজিত ৯৮ রান। ২ রানের জন্য নিজের অষ্টম ওয়ানডে সেঞ্চুরি পাননি মুশফিক। কিন্তু তার ১১০ বলে ৬ বাউন্ডারি ও ১ ছক্কার হার না মানা ৯৮ রানের ইনিংস আরেকবার জানান দিলো এখনো এই দলের ‘ক্রাইসিস ম্যান’ তিনিই। মিডলঅর্ডারে মুশফিক এবং আট নম্বরে ব্যাট করতে নামা মেহেদি হাসান মিরাজের কার্যকর ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশের সংগ্রহ কোনো মতো দুশো’র ওপরে পৌছালো।

টানা দুই ম্যাচে ব্যাটিংয়ে ব্যর্থ তামিম ইকবাল এই ম্যাচে অধিনায়ক হিসেবে ‘পাস মার্ক’ পাওয়ার মতো পারফরমেন্স দেখাতে পারেননি! দল ভালো করছে না। অধিনায়কও ভালো করতে পারছেন না।

সিরিজ হারা বাংলাদেশ দলকে ভীষণ সমস্যাসঙ্কুল মনে হচ্ছে!

সংক্ষিপ্ত স্কোর: বাংলাদেশ: ২৩৮/৮ (৫০ ওভারে, তামিম ১৯, সৌম্য ১১, মিথুন ১২, মুশফিক ৯৮*, মাহমুদউল্লাহ ৬, সাব্বির ১১, মোসাদ্দেক ১৩, মেহেদি ৪৩, তাইজুল ৩, মুস্তাফিজুর ২*, অতিরিক্ত ২০, প্রদীপ ২/৫৩, উদানা ২/৫৮, ধনাঞ্জয়া ২/৩৯)। শ্রীলঙ্কা: ২৪২/৩ (৪৪.৪ ওভারে, আবিস্কা ৮২, গুনারত্নে ১৫, কুশাল পেরেইরা ৩০, কুশাল মেন্ডিস ৪১*, ম্যাথুস ৫২*, মেহেদি ১/৫১, মুস্তাফিজ ২/৫০)। ফল: শ্রীলঙ্কা ৭ উইকেটে জয়ী।

   

টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের 'প্রথম' ১০ উইকেটের জয়



স্পোর্টস ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

শুরুর দুই ম্যাচ হেরে সিরিজটা আগেই খুইয়ে বাংলাদেশের এবারের লড়াই ছিল সিরিজ হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর। যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে সিরিজের তৃতীয় ও শেষ ম্যাচে এমন সমীকরণের দিনে ব্যাটে বলে দারুণ পারফর্ম করলো নাজমুল হোসেন শান্তর দল। শুরুটা ছিল মুস্তাফিজের রেকর্ড উইকেটের স্পেল ও রিশাদের রেকর্ড ইকোনমিকাল বোলিংয়ের স্পেল দিয়ে। পরে ব্যাটিংয় নেমে তামিম-সৌম্যর ওপেনিং জুটিতেই জয়ের বন্দরে পৌঁছে যায় বাংলাদেশ।

১০ উইকেটের রেকর্ড এই জয়ে সিরিজটা ২-১ ব্যবধানে শেষ করলো শান্ত-সাকিবরা।

আগের দুই ম্যাচের ভেন্যু হিউস্টনের প্রেইরি ভিউ ক্রিকেট কমপ্লেক্সে এদিনও টসে জিতে বোলিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত। সেখানে আগে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৯ উইকেটে ১০৪ রানের মামুলি সংগ্রহ পায় স্বাগতিক দলটি।

জিম্বাবুয়ে সিরিজ এবং যুক্তরাষ্ট্র সিরিজের দুই ম্যাচ হারের পর অবশেষে টপ-অর্ডারের ব্যাটিং ব্যর্থতা কাটিয়ে উঠলো বাংলাদেশ। দুই ওপেনার তানজিদ হাসান তামিম ও সৌম্য সরকারের সাবলীল ব্যাটিংয়ে ১১ ওভার ৪ বলেই লক্ষ্যে পৌঁছে যায় নাজমুল হোসেন শান্তর দল। ৪২ বলে ৫ চার ও ৩ ছক্কায় দলীয় সর্বোচ্চ ৫৮ রান করেন তামিম। এদিকে সৌম্য অপরাজিত ছিলেন ২৮ বলে ৪৩ রান করে।

এর আগে আদ্রেস গুসের ব্যাটিং ঝড়ে শুরুটা বেশ ভালো পেয়েছিল যুক্তরাষ্ট্র। তবে পঞ্চম ওভারের শেষ বলে তাকে ফেরান সাকিব। পরের ওভারে মুস্তাফিজ নেন উইকেট মেইডেন। এরপর মুস্তাফিজের পেস তোপে ভুগেছে পুরো স্বাগতিক দল। গুনে গুনে একাই ছয়টি উইকেট তুলেছেন এই বাঁহাতি পেসার। এতে শেষ পর্যন্ত ৯ উইকেটে ১০৪ রানের সংগ্রহ দাঁড় করাতে পেরেছিল যুক্তরাষ্ট্র।

সেখানে বাংলাদেশের পক্ষে ৪ ওভারে ৯ রান দিয়ে নিয়েছেন ৬ উইকেট নেন মুস্তাফিজ। এতে জেতেন ম্যাচসেরার খেতাবও। এই প্রথম কোনো বাংলাদেশি বোলার আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে ৬ উইকেট পেলেন। এদিকে ৪ ওভারে ১ উইকেট পাওয়া রিশাদ হোসেন দিয়েছেন স্রেফ ৭ রান, যা এই ফরম্যাটে সবচেয়ে ইকোনমিকাল বোলিং।

এছাড়া এই প্রথম আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে ১০ উইকেটের ব্যবধানে ম্যাচ জিতল বাংলাদেশ। এর আগে ২০১৪ ও ২০২০ সালে যথাক্রমে আফগানিস্তান ও জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে সর্বোচ্চ ৯ উইকেটে জিতেছিল বাংলাদেশ। সেই ম্যাচ দুটিই ছিল মিরপুরে। এদিকে এটি ছিল আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে ৫৫তম ১০ উইকেটের জয়।

 

;

মুস্তাফিজের পেস তোপে অল্পেই থামল যুক্তরাষ্ট্র



স্পোর্টস ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ওপেনার আন্দ্রেস গুসের ব্যাটিং ঝড়ে শুরুটা বেশ ভালোই পেয়েছিল যুক্তরাষ্ট্র। তবে পঞ্চম ওভারের শেষ বলে তাকে ফেরান সাকিব। পরের ওভারে মুস্তাফিজ নেন উইকেট মেইডেন। এরপর মুস্তাফিজের পেস তোপে ভুগেছে পুরো স্বাগতিক দল। গুনে গুনে একাই ছয়টি উইকেট তুলেছেন এই বাঁহাতি পেসার। এতে শেষ পর্যন্ত ৯ উইকেটে ১০৪ রানের সংগ্রহ দাঁড় করাতে পেরেছে যুক্তরাষ্ট্র।

হিউস্টনের প্রেইরি ভিউ ক্রিকেট কমপ্লেক্সে টসে হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে আন্দ্রেস গুসের ব্যাটিং ঝড়ে শুরুটা বেশ ভালো পেয়েছিল স্বাগতিকরা। ৪ ওভার ৫ বলে বিনা উইকেটে ৪৬ রান তুলে ফেলে তারা। তবে পরের বলেই শেষ হয় ম্যাচে যুক্তরাষ্ট্রের আধিপত্য। পঞ্চম ওভারের শেষ বলে ১৫ বলে ২৭ রান করা গুসকে ফেরান সাকিব।

পরে পাওয়ার প্লের শেষ ওভারে মুস্তাফিজ নেন উইকেট মেইডেন। সেই শুরু মুস্তাফিজের পেস তোপের। যার সামনে টিকতে পারেননি যুক্তরাষ্ট্রের কোনো ব্যাটারই। শেষ ১৪ ওভারে স্কোরবোর্ডে স্রেফ ৫৪ রান যোগ করে স্বাগতিকরা। যেখানে উইকেটও হারায় সাতটি। এতেই নির্ধারিত ২০ ওভারে ৯ উইকেটে ১০৪ রানের মামুলি সংগ্রহ নিয়ে মাঠ ছাড়ে অ্যারন জোন্সের দল।

৪ ওভারে স্রেফ ৯ রান খরচে মুস্তাফিজ নেন ৬ উইকেট। এটি টি-টোয়েন্টি ক্যারিয়ারে তার দ্বিতীয় ফাইফার এবং প্রথমবারের মতো ছয় উইকেটের কীর্তি।

এদিকে প্রথমবারের মতো বাংলাদেশি কোনো বোলার টি-টোয়েন্টিতে ছয় উইকেট নেওয়ার কীর্তি গড়লেন মুস্তাফিজ। এদিকে রিশাদ ৪ ওভারে দিয়েছেন স্রেফ ৭ রান, নিয়েছেন একটি উইকেটও। যেটি বাংলাদেশি কোনো বোলারের সবচেয়ে ইকোনমিকাল বোলিংয়ের রেকর্ড। 

;

সিটিকে স্তব্ধ করে দিয়ে ইউনাইটেডের এফএ কাপ জয়



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ম্যাচের আগের দিন খবর বেরিয়েছিল, এফএ কাপের ফলাফল যাই হোক ফাইনালের পরই কোচ এরিক টেন হাগকে বরখাস্ত করবে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড। এমন পরিস্থিতিতে এফএ কাপের ফাইনালে পাহাড়সম চাপ মাথায় নিয়েই নেমেছিল প্রিমিয়ার লিগ টেবিলের আট নম্বরে থেকে মৌসুম শেষ করা দলটি। তবে সে চাপ জয় করে এফএ কাপ জিতে নিয়েছে রেড ডেভিলরা। ওয়েম্বলি স্টেডিয়ামে ২-১ গোলে নগর প্রতিদ্বন্দ্বী ম্যানচেস্টার সিটিকে হারিয়ে শিরোপা জয়ের উৎসব করেছে তারা।

এই জয়ে আগামী মৌসুমে ইউরোপা লিগে খেলা নিশ্চিত হয়েছে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের।

ম্যাচের ৩০ মিনিটে অনেকটা ধারার বিপরীতে গোল পেয়ে যায় ইউনাইটেড। তাতে অবশ্য ম্যানচেস্টার সিটি ডিফেন্ডার ইয়সকো ভার্দিওলের দায় আছে। মাঝমাঠ থেকে ভেসে আসা বলটা ক্লিয়ার করতে বক্স ছেড়ে বেরিয়ে আসেন সিটি গোলরক্ষক স্টেফান ওর্টেগা।

তবে তার সামনে থেকে বল হেড করে বল বিপদমুক্ত করতে চান ভার্দিওল। শেষমেশ বলটা ক্লিয়ার হয়নি আর। তা গিয়ে পড়ে ইউনাইটেডের আর্জেন্টাইন ফরোয়ার্ড আলেহান্দ্রো গারনাচোর পায়ে। সহজ ট্যাপ ইনে বলটা তিনি জড়ান জালে।

এর ৯ মিনিট পরই সিটি খায় আরও এক ধাক্কা। ইউনাইটেডের ব্যবধান বাড়ান তরুণ ফরোয়ার্ড কোবি মাইনু। সেই দুই গোলের লিড নিয়েই ম্যানইউ যায় বিরতিতে।

দ্বিতীয়ার্ধে সময় যত গড়িয়েছে, সিটি গোলের জন্য মরিয়া হয়ে চেষ্টা করেছে তত। তাদের সে চেষ্টা সফলতার মুখ দেখে ৮৮ মিনিটে। বক্সের বাইরে থেকে জেরেমি ডকুর শট আন্দ্রে ওনানার হাত গোলে গিয়ে জমা পড়ে জালে। তবে ততক্ষণে বেশ দেরি হয়ে গেছে। অনেক চেষ্টা করেও সমতাসূচক গোলের দেখা পায়নি সিটি। ২-১ গোলের জয় নিয়ে ইউনাইটেড ঘরে তোলে শিরোপা।

;

দারুণ শুরুর পর সাকিব-মুস্তাফিজে হোঁচট যুক্তরাষ্ট্রের



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে বাংলাদেশের সিরিজের শেষ ম্যাচটা মান বাঁচানোর। দুই ম্যাচ হেরে সিরিজ হাতছাড়া তো হয়েছেই, এখন ধবলধোলাই এড়াতে তৃতীয় ম্যাচে জয়ের বিকল্প নেই। সে লক্ষ্যে শুরুটা মন্দ হয়নি বাংলাদেশের।

টস জিতে যুক্তরাষ্ট্রকে ব্যাটিংয়ে পাঠিয়েছিলেন নাজমুল হোসেন শান্ত। চার পরিবর্তন নিয়ে নেমেও পাওয়ার প্লে’তে শুরুটা দারুণ হয় যুক্তরাষ্ট্র। দুই ওপেনার শায়ান জাহাঙ্গীর এবং আন্দ্রিস গউসের জুটিতে আসে ৪৬ রান।

পঞ্চম ওভারের শেষ বলে সাকিব আল হাসানের শিকার হয়ে ফেরার আগে ১৫ বলে ৪ চার এবং ১ ছক্কায় ২৭ রান করেন গউস। পাওয়ার প্লে’র শেষ ওভারে বল করতে এসে শায়ান জাহাঙ্গীরকে (১৮) চেপে ধরেন মুস্তাফিজ। চার বল ডট দেয়ার পর পঞ্চম বলে পুল করতে গিয়ে তানজিম সাকিবের হাতে ধরা পড়েন এই ব্যাটার।

এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ৬ ওভারে ১ উইকেটে ৪৬ রান তুলেছে স্বাগতিকরা। 

;