আক্ষেপ ও আফসোস নিয়েই বাংলাদেশের হার!



এম. এম. কায়সার, স্পোর্টস এডিটর, বার্তা২৪.কম, ওভাল স্টেডিয়াম, লন্ডন থেকে
সম্ভাবনা জাগিয়ে ম্যাচ জেতা হলো না সাকিব আল হাসানদের

সম্ভাবনা জাগিয়ে ম্যাচ জেতা হলো না সাকিব আল হাসানদের

  • Font increase
  • Font Decrease

বিশ্বকাপের এই ম্যাচের কথা যখনই বাংলাদেশের মনে পড়বে,তখনই বুক চিরে একটা দীর্ঘশ্বাস-‘আহা আমরা জিততে পারতাম এই ম্যাচটাও!’ বাংলাদেশকে আফসোসে রেখে নিউজিল্যান্ড এই ম্যাচ জিতলো কোনেমতে। ২ উইকেটে জয়ী এই ম্যাচের কথা নিউজিল্যান্ড যখন ভাববে, তখন একটা স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলবে তারাও-‘যাক বাবা বড় বাঁচা বেঁচে গেলাম!’

২৪৪ রান। চলতি বিশ্বকাপের হিসেব-নিকেষের আওতায় এটি ভীষণ রকম মামুলি স্কোর। কিন্তু এই সঞ্চয় নিয়েই বাংলাদেশ যেভাবে পুরোটা সময় লড়লো, তাতেই আরেকবার পরিস্কার-এখন পর্যন্ত এই বিশ্বকাপের সেরা আক্রমণাত্মক দল আর কেউ নয়, বাংলাদেশ!

রস টেলর যতক্ষণ উইকেটে ছিলেন ততক্ষণ পর্যন্ত এই ম্যাচের হিসেবের পাল্লা পুরোপুরি হেলেছিলো নিউজিল্যান্ডের দিকেই। ৮২ রানে মোসাদ্দেকের স্পিনে রস টেলর আউট হওয়ার পর ম্যাচের মোড় বদলে যায়। তারও আগে এক ওভারে কেন উইলিয়ামসন ও টম ল্যাথামকে ফিরিয়ে দিয়ে মেহেদি হাসান মিরাজ স্বপ্নের শুরুটা এনে দেন। দলের পঞ্চম ব্যাটসম্যান হিসেবে টেলর যখন আউট হন, তখন নিউজিল্যান্ডের স্কোরবোর্ডে জমা হয়ে গেছে ১৯১ রান। ম্যাচ জিততে তাদের চাই আর মাত্র ৫৪ রান। শেষ পাঁচ উইকেট হাতে, বাকি আরো সাড়ে ১২ ওভার। ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ নিউজিল্যান্ডের হাতে পুরোপুরি। কিন্তু সেই ম্যাচও ঠিকই জমিয়ে দিলো বাংলাদেশ।

 মোহাম্মদ সাইফুদ্দিন তার শেষের স্পেলে বল হাতে যেন আগুন ছড়ালেন। গ্র্যান্ডহোম ও ম্যাট হেনরিকে চটজলতি ফিরিয়ে দিয়ে ম্যাচে বাংলাদেশকে ফিরিয়ে আনেন তিনি। চরম নাটকীয়তার দিকে গড়ায় ম্যাচ।

কিন্তু কিউই বোলার মিচেল স্যান্টার ও লকি ফার্গুসন শেষের সামান্য হিসেব ঠিকই চুকিয়ে দিলেন। হার নিয়ে মাঠ ছাড়া বাংলাদেশ আরেকবার আফসোসে পুড়লো-আহা যদি ফিল্ডিংটা আরেকটু ঠিক হতো! যদি স্কোরবোর্ডে আরো কিছু রান জমা করা যেতো!

বিশ্বকাপের লড়াইয়ে বাংলাদেশ আগের চার মোকাবেলায় কখনোই হারাতে পারেনি নিউজিল্যান্ডকে। অজেয় থাকার নিউজিল্যান্ডের সেই রেকর্ডটা অক্ষুন্ন রইলো। বিশ্বকাপে দু’দলের পঞ্চম মোকাবেলায়ও নিউজিল্যান্ডই হাসলো। ২ উইকেটে হারা ম্যাচ থেকে বাংলাদেশ ফিরলো অনেক প্রশ্ন এবং একরাশ হতাশা নিয়ে।

ওভালের দিনরাতের এই ম্যাচে মামুলি সঞ্চয় নিয়েও বাংলাদেশ বোলিংয়ে যেভাবে লড়লো, সামর্থ্যের সবটুকু উজাড় করে দিয়ে খেললো-২ উইকেটে হারা এই ম্যাচ  থেকে সেই স্পিরিট নিয়েই সামনে বাড়লো বাংলাদেশ। দারুণ বোলিংয়ের দিনে  ফিল্ডিংয়ে মুশফিক রহিম রান আউটের যে সুযোগ নষ্ট করলেন-এই ম্যাচের কালো দাগ ওটা।

বড় স্কোর গড়ার সুযোগ ছিলো বাংলাদেশের সামনে এই ম্যাচেও। কিন্তু সাকিব ছাড়া দলের বাকি পাঁচ ব্যাটসম্যান যে কায়দায় এবং যে সময় আউট হলেন তাতেই বড় স্কোরের সুযোগ নষ্ট!

উইকেটে টিকে যাওয়ার পর সবাই আউট হওয়ার পথ ধরলেন। ভালো শুরু করার পর কোথায় তারা বড় ইনিংস খেলবেন; তা হলো কই? কেউ যে ত্রিশের ঘরেই যেতেই পারলেন না! সাকিব আল হাসান বিশ্বকাপে তার টানা দ্বিতীয় হাফসেঞ্চুরি পেলেন। কিন্তু অপরপ্রান্ত থেকে বাকি অন্তত একজন ব্যাটসম্যানের কাছ থেকে বড় সমর্থন পেলে বাংলাদেশের স্কোরটা আরেকটু বড় হতো। চ্যালেঞ্জটা আরো বড় হতে নিউজিল্যান্ডের জন্য।

বাংলাদেশের জন্য এই ম্যাচের নাম আফসোস, আক্ষেপ এবং একরাশ হতাশা!

   

ইংল্যান্ড দলে নতুনের কেতন, বাদ স্টার্লিং-রাশফোর্ড



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইউরোর জন্য ২৬ সদস্যের প্রাথমিক দল ঘোষণা করেছে ইংল্যান্ড। গ্যারেথ সাউটগেটের এই দলে রয়েছে একাধিক চমক। পুরোনো মুখ রাহিম স্টার্লিং, মার্কাস রাশফোর্ডদের বাদ দিয়ে তারুণ্যকে প্রাধান্য দিয়ে দল গড়েছেন তিনি।

ইংল্যান্ড অবশ্য আনুষ্ঠানিকভাবে এই দলকে প্রাথমিক স্কোয়াড না বলে প্রাক-ইউরো অনুশীলন ক্যাম্প স্কোয়াড হিসেবে অভিহিত করেছে।

প্রিমিয়ার লিগের মৌসুমসেরা ফুটবলার ফিল ফোডেন, সেরা উদীয়মান ফুটবলার কোল পালমার, জুড বেলিংহ্যাম, বুকায়ো সাকাদের দিয়ে গড়া ইংল্যান্ডের ফরোয়ার্ড লাইন সম্ভবত এবারের ইউরোরই অন্যতম সেরা। সঙ্গে অধিনায়ক ও বায়ার্ন মিউনিখে খেলা গোলমেশিন হ্যারি কেইন তো রয়েছেনই।

মধ্যমাঠে ডেকলান রাইস, কনর গ্যালাঘারদের সঙ্গে তরুণ কোবি মাইনু ও অ্যাডম হোয়ারটনের সুযোগ করে দিয়েছেন সাউথগেট।

রক্ষণে বরাবরের মতো রয়েছেন আলোচিত-সমালোচিত ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ডিফেন্ডার হ্যারি মাগুয়ের। এছাড়া ম্যানসিটির কাইল ওয়াকার, জন স্টোনস, নিউক্যাসলের কিয়েরান ট্রিপিয়াররাও দলে জায়গা পেয়েছেন।

ইংল্যান্ডের ২৬ সদস্যের দল

গোলকিপার: জর্ডান পিকফোর্ড, ডিন হেন্ডারসন, অ্যারন রামসডেল, জেমস ট্র্যাফোর্ড

ডিফেন্ডার: জ্যারাড ব্রান্থওয়েট, লুইস ডাঙ্ক, জো গোমেজ, মার্ক গুয়েহি, এজরি কনসা, হ্যারি মাগুয়ের, জ্যারেল কোয়ানসা, লুক শ, জন স্টোনস, কিয়েরান ট্রিপিয়ার, কাইল ওয়াকার

মিডফিল্ডার: ট্রেন্ট অ্যালেক্সান্ডার-আর্নল্ড, কনর গ্যালাঘার, কার্টিস জোনস, কোবি মাইনু, ডেকলান রাইস, অ্যাডাম হোয়ারটন

ফরোয়ার্ড: জুড বেলিংহ্যাম, জ্যারড বোয়েন, এবেরেচি এজে, ফিল ফোডেন, অ্যান্থনি গর্ডন, জ্যাক গ্রিলিশ, হ্যারি কেইন, জেমস ম্যাডিসন, কোল পালমার, বুকায়ো সাকা, ইভান টনি, ওলি ওয়াটকিন্স

;

আস্থার প্রতিদান দিতে চান কাবাডি কোচ



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বঙ্গবন্ধু কাপ আন্তর্জাতিক কাবাডি টুর্নামেন্টের গত তিন আসরে বিদেশী কোচের উপর আস্থা রেখেছিল বাংলাদেশ কাবাডি ফেডারেশন। এবার দেশী কোচদের উপর আস্থা রেখেছে ফেডারেশনটি। সেই আস্থার প্রতিদান দিতে চান জাতীয় ক্রীড়া পুরস্কারপ্রাপ্ত কোচ আবদুল জলিল। তিনি বলেন, গেল তিনটি আসরে বিদেশী কোচের মাধ্যমে আমরা হ্যাটট্রিক চ্যাম্পিয়ন হয়েছিলাম। চতুর্থ আসরে দেশী কোচদের উপর দায়িত্ব দেওয়ায় দলকে চ্যাম্পিয়ন করানো আমাদের জন্য বিরাট চ্যালেঞ্জ।

কোচ জলিল বলেন, এবার দক্ষিণ কোরিয়া ও জাপানের মতো শক্তিশালী দল আসছে। কেনিয়াও বেশ শক্তিশালী। অন্যসব দলগুলো কমবেশি ব্যালেন্সড ও শক্ত প্রতিপক্ষ। কাউকে দুর্বল ভাবার অবকাশ নেই। তবে আমরা টেকনিক্যাল দিক থেকে অনেক এগিয়ে। আমরা শিরোপা জয়ের লক্ষ্যেই মাঠে নামব। 

কোচ আবদুল জলিল বলেন, আসন্ন এ টুর্নামেন্ট সামনে রেখে প্রায় সাড়ে তিন মাস ধরে দল প্রশিক্ষণে রয়েছে। যদিও সবশেষ জাতীয় দলে খেলা কয়েক জন অবশ্য ইনজুরি ও ফর্মে না থাকায় দলে আসতে পারেননি। তবুও অভিজ্ঞ আর উদীয়মানদের নিয়ে গড়া দল নিয়ে আমরা আশাবাদী। বর্তমানে জাতীয় কাবাডি স্টেডিয়ামে প্রতিদিন সকাল-বিকেল দু’ বেলা কঠোর অনুশীলনে খেলোয়াড়রা শিরোপা অক্ষুন্ন রাখার প্রত্যয়ে ঘাম ঝরাচ্ছেন। এক প্রশ্নে তিনি বলেন, লম্বা সময় ধরে দলের প্রস্তুতি চললেও প্রস্তুতি ম্যাচ খেলতে পারলে ভালো হতো। এ নিয়ে তিনি অবশ্য চিন্তিত নন। সাবেক এ তারকা খেলোয়াড় বলেন, আমরা হ্যাটট্রিক চ্যাম্পিয়ন দল। সেই সাফল্যে উজ্জীবিত দলের সবাই আরেকটি শিরোপা জয়ের জন্য মুখিয়ে আছেন। এ মুহূর্তে আমরা শেষ মুহূর্তের ভুল-ক্রটিগুলো শুধরানোর চেষ্টা করছি। সম্ভাব্য প্রতিপক্ষের দুর্বল ও সবল দিকগুলো চিহ্নিত করার পাশাপাশি তাদের সঙ্গে কোন কৌশলে দল খেলবে এ নিয়ে পরিকল্পনা চলছে।  

উল্লেখ্য, প্রথম আসরে কেনিয়াকে হারিয়ে বাংলাদেশ প্রথমবারের মতো কোনো আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্টে শিরোপা জয়ের কৃতিত্ব দেখায়। এরপর ২০২২ সালেও সেই কেনিয়াকে ফাইনালে পরাজিত করে স্বাগতিকরা চ্যাম্পিয়ন হয়। তারপর ২০২৩ সালে অবশ্য চাইনিজ তাইপেকে হারিয়ে হ্যাটট্রিক শিরোপা ঘরে তোলে বাংলাদেশ। এবার লাল-সবুজ পতাকাধারীদের চোখ চতুর্থ শিরোপা জয়ের দিকে। সে লক্ষ্যেই তাদের প্রস্তুতি জোরেশোরে এগিয়ে চলছে।

;

অবসরের ঘোষণা দিলেন জার্মানির টনি ক্রুস



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বুটজোড়া তুলে রাখার সিদ্ধান্ত নিলেন জার্মানির বিশ্বকাপজয়ী ফুটবলার টনি ক্রুস। জার্মানির মাটিতে আসন্ন ইউরোর পরই ফুটবলকে বিদায় বলবেন তিনি।

নিজের ভেরিফায়েড ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্টে দেয়া এক পোস্টে ক্রুস লিখেছেন, ‘১৭ জুলাই, ২০১৪- রিয়াল মাদ্রিদে আমার পরিচিতির দিন। যে দিনটা আমার জীবনকে বদলে দিয়েছিল। ফুটবলার হিসেবে তো বটেই, তবে বিশেষ করে ব্যক্তি হিসেবে। বিশ্বের সবচেয়ে বড় ক্লাবে নতুন একটা অধ্যায় শুরু হয়েছিল। ১০ বছর পরে সে অধ্যায় শেষ হয়েছে। একইসঙ্গে সক্রিয় ফুটবলার হিসেবেও আগামী ইউরোর পর আমার ক্যারিয়ারের ইতি টানতে যাচ্ছি।’

রিয়াল মাদ্রিদের হয়ে আগামী ১ জুন বরুসিয়া ডর্টমুন্ডের বিপক্ষে চ্যাম্পিয়ন্স ফাইনালই হবে তার শেষ ম্যাচ। মাদ্রিদ ক্লাব কর্তৃপক্ষও ক্রুসের অবসরের সিদ্ধান্ত এক বিবৃতিতে মাধ্যমে জানিয়েছে।

পেশাদার সম্ভাব্য সবকিছুই জিতেছেন ক্রুস। স্পেন এবং জার্মানিতে সাতটি লিগ শিরোপা, বায়ার্নের হয়ে একটি ও রিয়ালের হয়ে পাঁচটি চ্যাম্পিয়ন্স লিগ জয় করেছেন। এছাড়া জার্মানির হয়ে ২০১৪ বিশ্বকাপজয়ী দলেরও গুরুত্বপূর্ণ সদস্য ছিলেন এই ক্ষণজন্মা ফুটবলার।

ক্লাব ফুটবলের ৭৫১ ম্যাচ খেলে ৭৩ গোল করেছেন, বানিয়ে দিয়েছেন ১৬৫ গোল। জার্মানির জার্সিতে খেলেছেন ১০৮ ম্যাচ।

;

উইন্ডিজ কিংবদন্তিকে চায় পাকিস্তান ক্রিকেট



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

জুন থেকে পর্দা উঠছে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের নবম আসরের। এবারের আসরে ভাল কিছু করে দেখাতে বদ্ধপরিকর পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (পিসিবি)। ক্রিকেটারদের আর্মি ক্যাম্পে ট্রেনিং থেকে শুরু করে এখন কোচ নির্বাচন পর্যন্ত, সবকিছুই অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে দেখছে তারা। এবার বিশ্বকাপের জন্য দলের মেন্টর হিসেবে ওয়েস্ট ইন্ডিজের কিংবদন্তি ভিভ রিচার্ডসকে চায় পাকিস্তান।

পাকিস্তানের একের অধিক সংবাদমাধ্যম এটি প্রকাশ্যে বলেছে। পিসিবির একজন উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাও জানিয়েছেন যে, তাদের বোর্ড এবং ভিভ রিচার্ডসের মধ্যে আলোচনা চলছে। সবকিছু ঠিক থাকলে এই টুর্নামেন্টে পাকিস্তান দলের অংশ হিসেবে থাকবেন তিনি।

পিসিবির সেই কর্মকর্তার উদ্ধৃতি প্রকাশ করেছে ক্রিকেট পাকিস্তান। যেখানে বলা আছে, ‘রিচার্ডস যেভাবে কোয়েটা গ্লাডিয়েটরসের মেন্টর হিসেবে কাজ করেছেন, তাঁর কাজে পিসিবি খুবই মুগ্ধ। পিসিবি এই সুবিধাটুকু নিতে চায়, বিশেষ করে বিশ্বকাপের ওয়েস্ট ইন্ডিজ অংশে।’

উল্লেখ্য যে, দীর্ঘদিন পিএসএলের দল কোয়েটা গ্লাডিয়েটরসের মেন্টরের দায়িত্ব পালন করেছেন রিচার্ডস। এবারের বিশ্বকাপের স্বাগতিক দেশ হিসেবে আছে যুক্তরাষ্ট্র এবং ওয়েস্ট ইন্ডিজ। প্রথম পর্ব টপকে যেতে পারলে পাকিস্তানের পরবর্তী ম্যাচগুলো হবে ওয়েস্ট ইন্ডিজের মাটিতেই। সেক্ষেত্রে ভিভ রিচার্ডসের মেন্টরশিপ পাকিস্তানের জন্য খুব উপকারী হবে এমনটাই মনে করছে বোর্ড।

;