মুশফিকদের হারিয়ে জয়ে শেষ সিলেটের



সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
বল হাতেও দাপট দেখাল সিলেট

বল হাতেও দাপট দেখাল সিলেট

  • Font increase
  • Font Decrease

কিছুই হারানোর ছিল না তাদের। আগেই লড়াই থেকে ছিটকে যাওয়া সিলেট সিক্সার্সের জন্য ম্যাচটি ছিল আনুষ্ঠানিকতা আর সম্মানের লড়াই। আর সেই দলটির কাছেই কীনা হেরে গেল প্লে-অফ নিশ্চিত করা চিটাগং ভাইকিংস। বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) ষষ্ঠ আসর জয়ে শেষ করল অলক কাপালির দল।

শুক্রবার চিটাগংকে অনায়াসে ২৯ রানে হারিয়েছে সিলেট সিক্সার্স। এই জয়ে ১২ ম্যাচে ১০ পয়েন্ট নিয়ে লড়াই শেষ করল দলটি। সমান ম্যাচে মুশফিকুর রহিমের দলের পয়েন্ট ১৪।

মিরপুরের শেরেবাংলায় প্রথমে ব্যাট করতে নেমে সিলেট সিক্সার্স সংগ্রহ করে ৫ উইকেট হারিয়ে ১৬৫ রান। জবাব দিতে নেমে চিটাগং ভাইকিংস ১৮.৩ ওভারে ১৩৬ রানে অলআউট হয়ে যায়।

জয়ের জন্য লক্ষ্যটা অবশ্য আকাশ ছোঁয়া ছিল না চিটাগংয়ের। কিন্তু মিরপুরের উইকেটে সেই রান তোলা সহজ নয়। সঙ্গে সিলেটের বোলাররাও ছিলেন দারুণ ছন্দে। মুশফিকুর রহিম আর মোসাদ্দেক হোসেন ছাড়া কেউই দাঁড়াতে পারলেন না!

৩২ বলে তিন ছক্কা ও তিন চারে ৪৮ রান করেন মুশফিক। আর ১৫ বলে ২৫ রান করেন মোসাদ্দেক। এরমধ্যে দশম ওভারে কাপালির বলে মোসাদ্দেক ছক্কা হাঁকানোর সময় লংঅফে ফিল্ডিং করছিলেন তাসকিন। পা সীমানা দড়িতে লেগে পড়ে যান। সতীর্থের কাঁধে ভর দিয়ে মাঠ থেকে বেরিয়ে যান তাসকিন। এরপরই হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় এই পেসারকে। তার চোট অবশ্য গুরুতর নয়। তাসকিনকে সাতদিন বিশ্রামে থাকার পরামর্শ দিয়েছেন ডাক্তাররা।

সুযোগ পেয়ে এবারো কাজে লাগাতে পারেন নি মোহাম্মদ আশরাফুল। চিটাগংয়ের এই ব্যাটসম্যান এবার ফিরে গেলেন কোন রান না করেই।

২৭ রানে ৪ উইকেট নেন সিলেটের পেসার ইবাদত হোসেন। ক্যারিয়ারে প্রথমবারের মতো পেলেন চার উইকেট।

এর আগে ব্যাট করতে নেমে দারুণ লড়লেন আন্দ্রে ফ্লেচার। সাব্বির রহমান ও মোহাম্মদ নওয়াজ যোগ্য সঙ্গ দিলেন তাকে। সব মিলিয়ে চিটাগং ভাইকিংসকে চ্যালেঞ্জিং টার্গেটই দেয় সিলেট সিক্সার্স। যদিও টস জিতে নেমেই আফিফ হোসেন ও জেসন রয়কে হারায় সিক্সার্স।

তারপরই সাব্বিরের সঙ্গে ৬৫ রানের জুটি গড়েন ফ্লেচার। ২৫ বলে ৩২ রান করা সাব্বিরকে সাজঘরের পথ দেখান নাঈম হাসান। ঝড় তুলে ফিরেছেন নওয়াজ। ১৯ বলে ৩৪ রান করেন তিনি। ওয়েস্ট ইন্ডিজ তারকা ফ্লেচার ৫৩ বলে খেলা ৬৬ রানের ইনিংস খেলে সিলেটকে বড় সংগ্রহ এনে দেন।

চিটাগংয়ের দক্ষিণ আফ্রিকান খেলোয়াড় হার্ডাস ভিলিওন ২৯ রানে শিকার করেন ৪ উইকেট। ১৪ রানে ১ উইকেট নেন নাঈম হাসান।

সংক্ষিপ্ত স্কোর-

সিলেট সিক্সার্স: ২০ ওভারে ১৬৫/৫ (ফ্লেচার ৬৬, আফিফ ১, রয় ১১, সাব্বির ৩২, নওয়াজ ৩৪, জাকের ৮*, পার্নেল ২*; ভিলিওন ৪/২৯, ১/১৪)
চিটাগং ভাইকিংস: ১৮.৩ ওভারে ১৩৬/১০ (ডেলপোর্ট ২, আশরাফুল ০, ইয়াসির ২৭, মুশফিক ৪৮, মোসাদ্দেক ২৫, রাজা ৫, শানাকা ৭, ভিলিওন ১৫, নাঈম ০*, আবু জায়েদ ৫, খালেদ ০; তাসকিন ১/১০, ইবাদত ৪/১৭, পার্নেল ২/২২, নওয়াজ ১/৩৪, কাপালি ১/২৫)
ফল: সিলেট সিক্সার্স ২৯ রানে জয়ী

ম্যাচসেরা: ইবাদত হোসেন

   

আমরা বিশ্বাস করেছি যে জিতব: শান্ত

  ক্রিকেট কার্নিভাল



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

অবশেষে নেপালকে হারিয়েই চলতি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সুপার এইট নিশ্চিত করল বাংলাদেশ। এই জয়ের ফলে দেশে ক্রিকেটপ্রেমীদের এবং সকল টাইগার সমর্থকদেরই ইদের আনন্দ যেন দ্বিগুণ হয়ে গেল। নেপালের বিপক্ষে ২১ রানের এই থ্রিলিং জয়ের পর অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত জানিয়েছেন দলের খেলোয়াড়দের মনের অবস্থা। প্রকাশ করেছেন যে তারা কতটা আনন্দিত!

এত কম রান ডিফেন্ড করে ম্যাচ জিতে খুব স্বাভাবিকভাবেই বেশ খুশি দলের ক্রিকেটাররা। বল হাতে নিজেদের সেরাটাই যেন মাঠে ঢেলে দিয়েছেন টাইগার বোলাররা। শুরুতে ব্যাট হাতে বেশ বিপর্যয়ের মুখে পড়ে দলীয় ১০৬ রানে থামে বাংলাদেশের ইনিংস। জবাবে ব্যাট করতে নেমে ৮৫ রানেই সবকটি উইকেট হারায় নেপাল।

ম্যাচ পরবর্তী সাক্ষাৎকারে অধিনায়ক শান্ত বলেছেন, 'আমরা যেভাবে এই রাউন্ডে খেলেছি খুব খুশি। আশা করি আমাদের বোলিং পারফরম্যান্স এভাবে ঠিক রাখব। আমরা খুব বেশি রান করেছি তা না তবে আমরা বিশ্বাস করেছি যে আমরা জিততে পারব। ম্যাচে আমরা যেভাবে বোলিং করেছি, আমরা জানতাম উইকেট নিতে পারব এবং এই রানে জিততে পারব।'

ফিল্ডার ও বোলারদের আলাদাভাবে প্রশংসা করেছেন তিনি, 'ফিল্ডাররাও ভালো করেছে। আমাদের সবকিছুই ঠিক হয়েছে, পেস বোলাররা সত্যিই দারুণ করেছে। এই ফরম্যাটে বোলিং খুবই গুরুত্বপূর্ণ, আশা করি তারা এমনই থাকবে। এই ধরনের টুর্নামেন্টে মোমেন্টাম খুবই গুরুত্বপূর্ণ, আশা করি আমরা এটিকে পরবর্তী পর্যায়ে নিয়ে যেতে পারব।'

বোলিং ও ফিল্ডিংয়ে দল বেশ ভালো ফর্মে থাকলেও ব্যাট হাতে একদমই ছন্দে নেই টাইগার ব্যাটাররা, বিশেষ করে অধিনায়ক নিজেই। অতি শীঘ্রই এই রানখরা কাটিয়ে উঠে ফর্মে ফিরবেন টাইগার ব্যাটাররা, এমনটাই আশা করেন তিনি।

;

বিদায়বেলায় জয়ের হাসি লঙ্কানদের

  ক্রিকেট কার্নিভাল



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বাংলাদেশ-নেপাল থ্রিলার ম্যাচের ফলে বেশিরভাগ মানুষই হয়তো শ্রীলংকা-নেদারল্যান্ডস ম্যাচটি দেখেননি। তবে সেই ম্যাচের খোঁজ ঠিকই রাখছিলেন, বিশেষ করে বাংলাদেশের সমর্থকরা। কারণ নেপালের বিপক্ষে হেরে বসবে টাইগাররা, এমনটাই মনে করছিলেন বেশিরভাগ দর্শক। আর এমনটা হলেই নিজেদের সুপার এইটের টিকিট পাওয়ার জন্য লঙ্কানদের জয়ের অপেক্ষায় থাকা লাগত বাংলাদেশ দলের সমর্থকদের।

তবে শেষ পর্যন্ত সকল সমীকরণের ফাঁদকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে নেপালকে হারিয়ে দিয়েই সুপার এইট নিশ্চিত করেছে বাংলাদেশ। অপরদিকে ডাচদের বিপক্ষেও সহজ জয় তুলে ৮৩ রানের বড় জয় তুলে নিয়েছে শ্রীলঙ্কা। এতে বিশ্বকাপের শেষ ম্যাচটা জয় নিয়েই মাঠ ছাড়ল তারা।

এদিন টসে হেরে শুরুতে ব্যাটিংয়ে যায় শ্রীলঙ্কা। শুরুতেই ধাক্কা খেলেও পরে সামলে উঠে তারা। কুশল মেন্ডিসের ২৯ বলে ৪৬ রানের ইনিংসে ভর করে রানের গতি সচল রাখে তারা। পরে চারিথ আসালাংকার ২১ বলে ৪৬ এবং অ্যাঞ্জেলো ম্যাথিউসের অপরাজিত ১৫ বলে ৩০ রানের ক্যামিও ইনিংসের মাধ্যমে ২০১ রানের বড় সংগ্রহ পায় হাসারাঙ্গার দল।

জবাবে ব্যাট হাতে উড়ন্ত সূচনা করে ডাচরা। শুরু থেকেই ব্যাট চালিয়ে খেলতে থাকে তারা। কারণ এছাড়া আর উপায়ও ছিল না তাদের হাতে, কারণ বাংলাদেশকে টপকে সুপার এইটে জায়গা করে নিতে হলে রানরেটে এগিয়ে থাকতে হতো তাদের। যদিও শেষ পর্যন্ত বাংলাদেশ নেপালকে হারিয়ে দেওয়ায় আর কোন সমীকরণই কাজে আসেনি।

ব্যাট হাতে নেদারল্যান্ডসের কেউই এদিন নিজের ইনিংস বড় করতে পারেননি। নির্ধারিত ওভার শেষ হওয়ার আগেই সবকটি উইকেট হারায় ডাচরা, স্কোরবোর্ডে তাদের রান তখন ১১৮। বোলারদের নৈপুণ্যে ৮৩ রানের দাপুটে জয় তুলে নেয় শ্রীলঙ্কা। বিশ্বকাপ আসর শেষ হয়ে গেলেও শেষটা তারা করেছে দারুণভাবেই।

সংক্ষিপ্ত স্কোরঃ

শ্রীলঙ্কাঃ ২০১/৬ (২০ ওভার); আসালাংকা ৪৬, কুশল ৪৬; ফন বিক ২-৪৫, কিংমা ১-২৩

নেদারল্যান্ডসঃ ১১৮ (১৬.৪ ওভার); লেভিট ৩১, এডওয়ার্ডস ৩১; থুশারা ৩-২৪, হাসারাঙ্গা ২-২৫

ফলাফলঃ শ্রীলঙ্কা ৮৩ রানে জয়ী

ম্যাচসেরাঃ চারিথ আসালাংকা

;

যেভাবে এমন সফল তানজিম সাকিব

  ক্রিকেট কার্নিভাল



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি- সংগৃহীত

ছবি- সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বাংলাদেশের হাতে পুঁজিটা বড় ছিল না। ১০৬ রানের পুঁজিও অবশ্য এবারের বিশ্বকাপে অবলীলায় রক্ষা করে ফেলছে দলগুলো। কিন্তু তার জন্য প্রক্রিয়াটা তো শুরু করা চাই! তানজিম হাসান সাকিব সেটাই করে দিয়েছিলেন আজ। ৪ ওভারে ৭ রান দিয়ে ৪ উইকেট। আর তাতেই বাংলাদেশ ম্যাচে ফিরে আসে ভালোভাবে। 

পরের গল্পটা আপনিও জানেন। বাংলাদেশ সে নেপালকে হারিয়েছে ২১ রানের ব্যবধানে। তানজিম জানালেন, পুঁজিটা যখন ছোট ছিল, তখন নিজেদের শান্ত রাখাটাই সবচেয়ে বড় কাজ ছিল। তার কথা, ‘আর সবচেয়ে বড় কথা, আমরা ঘাবড়ে যাইনি। আমরা জানতাম এই রান নিয়ে আমরা জিততে পারব।’

এরপর আসল বোলিং প্রসঙ্গ। তানজিমের কথা, ঠিক জায়গায় বল করাতেই মিলেছে সাফল্য। তার কথা, ‘কাজগুলো যত সহজভাবে করা যায়, আমরা তাই করতে চেয়েছি। আমরা ভালো জায়গায় বল করতে চেয়েছি।’

সে কাজটা দলের বোলাররা ভালোভাবেই সেরেছে, বিশ্বাস সাকিবের। তার কথা, ‘বোলিং অ্যাটাক হিসেবে আমরা বেশ ভালো বল করেছি। এ কারণেই আমরা স্কোরটা ডিফেন্ড করতে পেরেছি।’

নিজের বোলিংয়ের প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘আমি আগ্রাসী হতে চেয়েছিলাম, আমার পরিকল্পনাগুলো ভালোভাবে কাজে লাগাতে চাইছিলাম। এখানে রান করা সহজ ছিল না। আমরা আমাদের লাইন লেন্থ ঠিক রেখেছি, আর এটাই কাজে দিয়েছে।’

এবার বাংলাদেশের সামনে সুপার এইটের বৈতরণী। সে মঞ্চটা নিয়ে পুরো দল রোমাঞ্চিত, জানান তানজিম। তার কথা, ‘আমরা সুপার এইটের জন্য রোমাঞ্চিত। আমরা বেশ আত্মবিশ্বাসী। আশা করছি আমরা সেখানেও ভালো করব।’

;

নেপালকে হারিয়ে সুপার এইটে বাংলাদেশ

  ক্রিকেট কার্নিভাল



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি- সংগৃহীত

ছবি- সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

নেপালকে হারালে কোনো প্রকার সমীকরণ ছাড়াই সুপার এইটের টিকিট কেটে ফেলত বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্তর দলের কাজটা সহজে হতে দেয়নি নেপাল। তবে শেষমেশ হাসিমুখটা ছিল বাংলাদেশেরই। নেপালকে ২১ রানে হারিয়ে শেষ আটে চলে গেছে দলটা।

নেপালের বিপক্ষে টস হেরে ব্যাট করতে নেমেছিল বাংলাদেশ। পাওয়ারপ্লেতেই নেই হয়ে গিয়েছিল ৪ উইকেট। তার ওপর স্কোরবোর্ডে জমা পড়েছিল স্রেফ ৩০ রান। অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্তকে দিয়ে শুরু, এরপর তানজিদ হাসান তামিম, লিটন দাস, তাওহীদ হৃদয়রাও ব্যাট হাতে দলকে ভরসা দিতে পারেননি।

পাওয়ারপ্লের পর মাহমুদউল্লাহর রানআউট আর সাকিব আল হাসান এলবিডব্লিউ হয়ে ফিরলে বাংলাদেশ পড়ে ঘোর বিপদে। এরপর তানজিম সাকিব আর জাকের আলীও বিদায় নিলে তিন অঙ্কে যাওয়া নিয়েও জাগে শঙ্কা। সেখান থেকে তাসকিন আহমেদ আর রিশাদ হোসেনের ৭ বলে ১৫ রানের দুটো ক্যামিওতে ভর করে বাংলাদেশ ইনিংস শেষ করে ১০৬ রান তুলে।  

বোলাররা সে রানটাকেই যথেষ্ট করে ফেললেন। তার কৃতিত্বের একটা বড় অংশ যাবে তানজিম হাসান সাকিবের ঝুলিতে। ৪ ওভারে তিনি দিয়েছেন ২১টি ডট। সঙ্গে কুশল ভুর্তেল, অনীল শাহ, রোহিত পোড়েল আর সুন্দীপ জোরাকে তুলে নিয়ে নাড়িয়ে দিয়েছিলেন নেপালকে। সেই ধাক্কাটা আর সামলে উঠতে পারেনি তারা। 

নেপাল একটা চেষ্টা করেছিল অবশ্য। ষষ্ঠ উইকেটে দীপেন্দ্র সিং ঐরী আর কুশল মাল্লা মিলে যোগ করেছিলেন ৫২ রান। ধীরে ধীরে যখন খোলস ছেড়ে বেরোচ্ছেন, তখন বাংলাদেশ শিবিরে খানিকটা দুশ্চিন্তাই ভর করেছিল বৈকি! তবে সেটা দূর করেন মুস্তাফিজুর রহমান। কুশল মাল্লাকে ফিরিয়ে তিনি বাংলাদেশকে ফেরান ম্যাচে। এরপর নেপালের ইনিংস ধসে পড়ে রীতিমতো। কোনো রান যোগ না করেই শেষ চার উইকেট খুইয়ে বসে দলটা। বাংলাদেশ ম্যাচটা জেতে ২১ রানে। তাই শেষ আটের টিকিটটা বাংলাদেশ কাটল স্বস্তি নিয়েই। 

;