জাতীয় স্কুল ক্রিকেটের দুই ফাইনালিস্ট চূড়ান্ত



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রাইম ব্যাংক জাতীয় স্কুল ক্রিকেটের জাতীয় পর্যায়ের ফাইনাল নিশ্চিত করেছে কদমতলা পূর্ব বাসাবো স্কুল অ্যান্ড কলেজ ও সরকারি কেজি ইউনিয়ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়।

মিরপুরের সিটি ক্লাব মাঠে সকালে টসে জিতে বোলিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয় কদমতলা পূর্ব বাসাবো স্কুল অ্যান্ড কলেজ। আগে ব্যাট করতে নেমে ৪৭.৩ ওভারে সবকটি উইকেট হারিয়ে ১৫২ রান স্কোরবোর্ডে তোলে ২০১৯ সালের চ্যাম্পিয়ন কুমিল্লা হাই স্কুল। দলের হয়ে সর্বোচ্চ ৩২ রান করে মেহেদি ও জাহিদ। টার্গেট তাড়া করতে নেমে কুমিল্লা হাই স্কুলের বোলিং তোপে নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারায় কদমতলা পূর্ব বাসাবো স্কুল অ্যান্ড কলেজ। শেষ উইকেট জুটিতে আলিফ হোসেনকে সাথে নিয়ে ব্যাটার আলিফ মাহমুদের দায়িত্বশীল ৪০ বলে অপরাজিত ৪৭ রানের ইনিংস দলকে প্রথমবারের মতো নিয়ে যায় স্বপ্নের ফাইনালে। ম্যাচসেরা আলিম মাহমুদ বোলিংয়েও তুলে নেয় ২টি উইকেট। তুমুল লড়াইয়ের ম্যাচে শেষ পর্যন্ত ১ উইকেটের জয় পায় কদমতলা পূর্ব বাসাবো স্কুল অ্যান্ড কলেজ।

অন্য সেমিফাইনালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মাঠে টসে জিতে আগে ব্যাট করা চাঁদপুরের গণি মডেল উচ্চ বিদ্যালয়ের ব্যাটিং বিপর্যয়ে ৩৭.১ ওভারে মাত্র ৯৮ রান করে অলআউট হয়। জবাবে ব্যাট করতে নামা পিরোজপুর সরকারি কেজি ইউনিয়ন উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রথম দুই ব্যাটারকে শূন্য রানে ফেরানোর পাশাপাশি দ্রুত উইকেট হারিয়ে দিশেহারা ব্যাটিং লাইনআপে হাল ধরে ব্যাটার ওয়ালিদ। তার ব্যাট থেকে আসা অপরাজিত ৩৯ রান প্রতিরোধ গড়ে ম্যাচ জিতে নেয়। গতবারের রানারআপ দল গণি মডেল উচ্চ বিদ্যালয়কে ২ উইকেটে হারিয়ে জায়গা করে নেয় ফাইনালে।

আগামী ২৭ তারিখ মিরপুরের শেরে বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় পর্যায়ের ফাইনাল।

   

নেপালকে হারিয়ে সুপার এইটে বাংলাদেশ

  ক্রিকেট কার্নিভাল



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি- সংগৃহীত

ছবি- সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

নেপালকে হারালে কোনো প্রকার সমীকরণ ছাড়াই সুপার এইটের টিকিট কেটে ফেলত বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্তর দলের কাজটা সহজে হতে দেয়নি নেপাল। তবে শেষমেশ হাসিমুখটা ছিল বাংলাদেশেরই। নেপালকে ২১ রানে হারিয়ে শেষ আটে চলে গেছে দলটা।

নেপালের বিপক্ষে টস হেরে ব্যাট করতে নেমেছিল বাংলাদেশ। পাওয়ারপ্লেতেই নেই হয়ে গিয়েছিল ৪ উইকেট। তার ওপর স্কোরবোর্ডে জমা পড়েছিল স্রেফ ৩০ রান। অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্তকে দিয়ে শুরু, এরপর তানজিদ হাসান তামিম, লিটন দাস, তাওহীদ হৃদয়রাও ব্যাট হাতে দলকে ভরসা দিতে পারেননি।

পাওয়ারপ্লের পর মাহমুদউল্লাহর রানআউট আর সাকিব আল হাসান এলবিডব্লিউ হয়ে ফিরলে বাংলাদেশ পড়ে ঘোর বিপদে। এরপর তানজিম সাকিব আর জাকের আলীও বিদায় নিলে তিন অঙ্কে যাওয়া নিয়েও জাগে শঙ্কা। সেখান থেকে তাসকিন আহমেদ আর রিশাদ হোসেনের ৭ বলে ১৫ রানের দুটো ক্যামিওতে ভর করে বাংলাদেশ ইনিংস শেষ করে ১০৬ রান তুলে।  

বোলাররা সে রানটাকেই যথেষ্ট করে ফেললেন। তার কৃতিত্বের একটা বড় অংশ যাবে তানজিম হাসান সাকিবের ঝুলিতে। ৪ ওভারে তিনি দিয়েছেন ২১টি ডট। সঙ্গে কুশল ভুর্তেল, অনীল শাহ, রোহিত পোড়েল আর সুন্দীপ জোরাকে তুলে নিয়ে নাড়িয়ে দিয়েছিলেন নেপালকে। সেই ধাক্কাটা আর সামলে উঠতে পারেনি তারা। 

নেপাল একটা চেষ্টা করেছিল অবশ্য। ষষ্ঠ উইকেটে দীপেন্দ্র সিং ঐরী আর কুশল মাল্লা মিলে যোগ করেছিলেন ৫২ রান। ধীরে ধীরে যখন খোলস ছেড়ে বেরোচ্ছেন, তখন বাংলাদেশ শিবিরে খানিকটা দুশ্চিন্তাই ভর করেছিল বৈকি! তবে সেটা দূর করেন মুস্তাফিজুর রহমান। কুশল মাল্লাকে ফিরিয়ে তিনি বাংলাদেশকে ফেরান ম্যাচে। এরপর নেপালের ইনিংস ধসে পড়ে রীতিমতো। কোনো রান যোগ না করেই শেষ চার উইকেট খুইয়ে বসে দলটা। বাংলাদেশ ম্যাচটা জেতে ২১ রানে। তাই শেষ আটের টিকিটটা বাংলাদেশ কাটল স্বস্তি নিয়েই। 

;

ইতিহাস গড়লেন তানজিম সাকিব

  ক্রিকেট কার্নিভাল



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি- সংগৃহীত

ছবি- সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বিশ্বকাপের দারুণ এক রেকর্ড নিজের নামে করে নিয়েছেন তানজিম হাসান সাকিব। নেপালকে নাড়িয়ে তিনি বনে গেছেন বিশ্বকাপে এক ম্যাচে সবচেয়ে বেশি ডট বল করা বোলার।

আজ আক্রমণে এসে তিনি প্রথম ওভারে ৫ রান দিয়েছিলেন। পরের তিন ওভার মিলিয়ে তিনি রান দিয়েছেন মোটে ২। সব মিলিয়ে তিনি তার কোটা শেষ করেছেন ২১টা ডট বল নিয়ে। তাতেই গড়া হয়ে গেছে রেকর্ডটা। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ইতিহাসে এক ইনিংসে সবচেয়ে বেশি ডট বলের রেকর্ডটা এখন হয়ে গেছে তার।

২০১২ বিশ্বকাপে অজন্তা মেন্ডিস জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ২০টা ডট বল দিয়ে রেকর্ডটা গড়েছিলেন। এরপর এবারের বিশ্বকাপে এই রেকর্ডটা তিন বার ছুঁয়েছেন তিন বোলার।

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে দক্ষিণ আফ্রিকার ওটনিল বার্টম্যান ২০ ডট দিয়েছিলেন। এর ১০ দিন পর ১৪ জুন উগান্ডার বিপক্ষে নিউজিল্যান্ডের লকি ফার্গুসন আর ট্রেন্ট বোল্ট দেন ২০টি করে ডটবল। আজ তানজিম ১২ বছরের পুরোনো রেকর্ড ভেঙেই দিলেন।

;

ব্যাটিং ব্যর্থতায় বাংলাদেশ শেষ ১০৬ রানে

  ক্রিকেট কার্নিভাল



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি- সংগৃহীত

ছবি- সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ম্যাচটা বাংলাদেশের জন্য ডু অর ডাই। নেপালের জন্যও ঠিক তাও। এই ম্যাচের দিকে তাকিয়ে আছে ওদিকে নেদারল্যান্ডসও। সেই ম্যাচে জিতে ঈদের খুশিটা দ্বিগুণ করতে চান, আগের ম্যাচ জিতিয়ে সাকিব আল হাসান বলেছিলেন এ কথা। কিন্তু বাংলাদেশ আর তা পারছে কই?

সেন্ট ভিনসেন্টের আর্নস ভেল স্টেডিয়ামে নেপালের বিপক্ষে বাংলাদেশ ব্যাটিং ব্যর্থতার কবলে পড়েছে আজ। অল আউট হয়েছে ১০৬ রান তুলে। 

নেপালের বিপক্ষে টস হেরে ব্যাট করতে নেমেছিল বাংলাদেশ। পাওয়ারপ্লেতেই নেই হয়ে গিয়েছিল ৪ উইকেট। তার ওপর স্কোরবোর্ডে জমা পড়েছিল স্রেফ ৩০ রান। অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্তকে দিয়ে শুরু, এরপর তানজিদ হাসান তামিম, লিটন দাস, তাওহীদ হৃদয়রাও ব্যাট হাতে দলকে ভরসা দিতে পারেননি। 

পাওয়ারপ্লের পর মাহমুদউল্লাহর রানআউট আর সাকিব আল হাসান এলবিডব্লিউ হয়ে ফিরলে বাংলাদেশ পড়ে ঘোর বিপদে। এরপর তানজিম সাকিব আর জাকের আলীও বিদায় নিলে তিন অঙ্কে যাওয়া নিয়েও জাগে শঙ্কা। সেখান থেকে তাসকিন আহমেদ আর রিশাদ হোসেনের ৭ বলে ১৫ রানের দুটো ক্যামিওতে ভর করে বাংলাদেশ ইনিংস শেষ করে ১০৬ রান তুলে।  

;

টস জিতে বাংলাদেশকে ব্যাটিংয়ে পাঠাল নেপাল



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি- সংগৃহীত

ছবি- সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

নেপালের বিপক্ষে আজ ঈদ উল আজহার দিনে মুখোমুখি হচ্ছে বাংলাদেশ। এই ম্যাচে টসে জিততে পারেননি বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত। টস ভাগ্যটা গেছে নেপাল অধিনায়ক রোহিত পোড়েলের সঙ্গে। তিনি নিয়েছেন টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত।
নেপালের বিপক্ষে বাংলাদেশের ডু অর ডাই ম্যাচ আজ। জিতলেই সুপার এইট নিশ্চিত। হারলে নিজেদের ভাগ্য ঝুলে যাবে আরও এক ঘণ্টার জন্য।
নিজেদের আগের ম্যাচে বাংলাদেশ যে একাদশ নিয়ে নেমেছিল মাঠে, তাদের ওপরই ভরসা রেখেছে টিম ম্যানেজমেন্ট। কোনো পরিবর্তন আসেনি একাদশে। ফলে টানা তিন ম্যাচে একই একাদশ নিয়ে খেলছে বাংলাদেশ।
বাংলাদেশ একাদশ–
তানজিদ হাসান তামিম, লিটন দাস, নাজমুল হোসেন শান্ত (অধিনায়ক), তাওহিদ হৃদয়, সাকিব আল হাসান, মাহমুদউল্লাহ, জাকের আলী অনিক, রিশাদ হোসেন, তাসকিন আহমেদ, মোস্তাফিজুর রহমান ও তানজিম হাসান সাকিব।

;