আসরের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে মুস্তাফিজকে মিস করেছে চেন্নাই 



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আগের আসরের চ্যাম্পিয়ন চেন্নাই সুপার কিংস এবার বিদায় নিল প্লে-অফের আগেই। গতকালের প্লে-অফ নির্ধারণী ম্যাচে রয়্যাল চ্যালেজার্স বেঙ্গালুরুর বিপক্ষে জয়ের জন্য ২১৯ রানের বিশাল লক্ষ্য পায় চেন্নাই। তবে শেষ চারে পৌঁছাতে হলে ম্যাচটিতে ২০১ রান তুললেই হতো। তবে চেন্নাই শেষ পর্যন্ত থামল আরও ১০ রান আগে, ১৯১ রানে। এতে ২৭ রানের জয়ে শেষ চারে উঠে যায় বেঙ্গালুরু। 

গতকালের ম্যাচটিতে চেন্নাইয়ের পেসাররা ছিলেন বেশ খরুচে। পেসারদের মধ্যে এদিন সবচেয়ে কম ইকোনমি ছিল তুষার দেশপান্ডের, সেটিও ১২ দশমিক ২৫। এতেই আসরের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে মুস্তাফিজুর রহমানকে মিস করেছেন চেন্নাই অধিনায়ক রুতুরাজ গায়কোয়াড়। আসরের শুরু থেকেই চোটের কারণে একাধিক ক্রিকেটারকে পায়নি। যার প্রভাব সবচেয়ে বেশি পড়েছে পেস বিভাগে। এতে এর আগেও নিজেদের পেস আক্রমণে মুস্তাফিজের অভাবের কথা জানিয়েছিলেন চেন্নাই অধিনায়ক। 

ম্যাচ শেষের পুরষ্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে রুতুরাজ বলেন, ‘চোটের কারণে কনওয়ে নেই, পাশাপাশি - পাথিরানাও ইনজুরিতে পড়েছিল। তবে আমরা ফিজকে বেশি মিস করেছি। কেননা, স্কোয়াডের ভারসাম্য রক্ষা করা কঠিন হয়ে পড়েছিল। তবে এই জিনিসগুলো স্বাভাবিক। আমার কাছে ব্যক্তিগত মাইলফলকগুলো খুব বেশি গুরুত্বপূর্ণ নয়। আমরা এখানে জিততে পারিনি, তাই আমি কিছুটা হতাশ।’ 

এদিন পেসারদের মধ্যে সবচেয়ে খরুচে ছিলেন শার্দুল ঠাকুর। ৪ ওভারে দিয়েছেন ৬১ রান। এদিকে সিমারজিত সিং ১ ওভার করেই দিয়েছেন ১৯ রান। তবে স্পিনাররা ছিলেন দারুণ ছন্দে। মিচেল সান্টনার ৪ ওভারে ২৩ রান দিয়ে নিয়েছেন এক উইকেট। এদিকে মাহিশ থিকশানা কোনো উইকেট না পেলেও ৪ ওভার বল করে দিয়েছেন ২৫ রান। এতে স্পিনারদের প্রশংসা করে রুতুরাজ আরও বলেন, ‘এটি একটি ভালো উইকেট ছিল। বিশেষ করে স্পিনারদের জন্য। মৌসুমে ১৪ ম্যাচের সাতটিতে জয় পাওয়ায় আমি বেশ খুশি।’ 

চেন্নাইয়ের হয়ে সবশেষ ১মে পাঞ্জাব কিংসের বিপক্ষে খেলে জাতীয় দলের দায়িত্বে দেশে ফেরেন মুস্তাফিজ। আইপিএলের এবারের আসরে ৯ ম্যাচ খেলে ১৪ উইকেট নেন এই বাঁহাতি পেসার। যা এক আসরে তার দ্বিতীয় সর্বোচ্চ। এর আগে নিজের আইপিএল অভিষেক মৌসুমে ২০১৬ সালে সানরাইজার্স হায়দরাবাদের হয়ে ১৬ ম্যাচে ১৭টি উইকেট নিয়েছিলেন মুস্তাফিজ।  

   

যুক্তরাষ্ট্রের অভিষেক ম্যাচে রেকর্ডের খাতায় ‘কিউই’ অ্যান্ডারসন



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

স্বাগতিক দেশ হওয়ার সুবাদে এবারই প্রথমবার টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে খেলার সুযোগ পেয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। দলের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ক্রিকেটার কোরি অ্যান্ডারসন। তার জন্য আজ (রবিবার) ভোরের কানাডার বিপক্ষের ম্যাচটা ছিল বেশ অদ্ভুত। অদ্ভুত অনুভূতির এই দিনে দুর্দান্ত জয়ের সঙ্গে এক বিরল রেকর্ডেও নিজের নাম লেখালেন এই অলরাউন্ডার।

ভিন্ন দুই দেশের হয়ে ক্রিকেট বিশ্বকাপ খেলাদের সংক্ষিপ্ত তালিকায় ঢুকে পড়েছেন তিনি। দুই দলের হয়ে ক্রিকেটের বিশ্বমঞ্চে খেলার কীর্তি এর আগ পর্যন্ত ছিল চার জনের। এই বিরল কীর্তির শুরুটা করেছিলেন ডার্ক ন্যানেস। ২০০৯ বিশ্বকাপে খেলেছিলেন নেদারল্যান্ডসের হয়ে। পরের বছর বিশ্বকাপে অস্ট্রেলিয়ার হয়ে অভিষেক হয় তার।

পরের নামটা রোলফ ফন ডার মারভে। দক্ষিণ আফ্রিকার হয়ে ২০০৯ ও ২০১০ বিশ্বকাপ খেলা এই স্পিনার দেশ বদলে ২০১৬ সালের বিশ্বকাপের মাঠে নামেন নেদারল্যান্ডসের হয়ে। এরপর ২০২১ আর ২০২২ বিশ্বকাপও খেলেছেন তিনি ডাচদের হয়েই।

২০১৪ বিশ্বকাপে হংকংয়ের হয়ে বাংলাদেশে বিশ্বকাপ খেলতে এসেছিলেন মার্ক চ্যাপম্যান। সে বিশ্বকাপে যে হংকংয়ের কাছে বিব্রতকর হার দেখেছিল টাইগাররা। ২০১৬ বিশ্বকাপটাও তিনি খেলেছেন ওই হংকংয়ের হয়েই। এরপরই তিনি পরিচয়টা বদলে পিতৃপরিচয়ের কারণে পাওয়া নিউজিল্যান্ডের পাসপোর্টটা ব্যবহার করে নিউজিল্যান্ডে যোগ দেন। ২০২২ বিশ্বকাপে খেলেছেন কিউইদের হয়ে।

তালিকার পরের নামটা আরও এক ‘সাবেক’ দক্ষিণ আফ্রিকানের। ডেভিড ভিসা ২০১৬ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপেও ছিলেন প্রোটিয়া দলে। তবে এরপর প্রতিবেশী দেশ নামিবিয়ার হয়ে মাঠে নামেন তিনি। ২০২১ আর ২০২২ আসরে নামিবিয়ার অনেক কীর্তির নায়কও বনেছেন তিনি।

এরপর এই তালিকায় আজ যুক্ত হলেন অ্যান্ডারসন। নিউজিল্যান্ডের হয়ে ২০১৪ আর ২০১৬ বিশ্বকাপে খেলেছেন তিনি। এরপর এবার যুক্তরাষ্ট্রের হয়ে অভিষেক হলো তার। আর তাতেই এই বিরল তালিকায় ঢুকে পড়লেন সাবেক এই কিউই ক্রিকেটার।

;

থাইল্যান্ডকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বঙ্গবন্ধু কাপ ২০২৪ আন্তর্জাতিক কাবাডি টুর্নামেন্টের ফাইনালে উঠেছে বাংলাদেশ। আজ রোববার (২ জুন) মিরপুর শহীদ সোহরাওয়ার্দী ইনডোর স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত দিনের প্রথম সেমিফাইনালে থাইল্যান্ডকে ৩টি লোনাসহ ৪১-১৮ পয়েন্ট ব্যবধানে হারিয়ে শিরোপার মঞ্চে জায়গা করে নেয় লাল-সবুজের দল। এর মধ্য দিয়ে মর্যাদার বঙ্গবন্ধু কাপ আন্তর্জাতিক কাবাডিতে টানা চতুর্থবারের মতো ফাইনালে জায়গা করে নিল দলটি। আজ খেলার প্রথমার্ধে বিজয়ী দল ২৩-০৮ পয়েন্ট ব্যবধানে এগিয়ে ছিল। 

শেষ চারের লড়াইয়ে দারুণ ক্রীড়াশৈলী প্রদর্শন করে ম্যাচসেরার পুরস্কার জিতে নেন বাংলাদেশের তারকা রেইডার অধিনায়ক আরদুজ্জামান মুন্সি। প্রতিপক্ষের কাছ থেকে আরদুজ্জামান একাই তুলে আনেন মূল্যবান ১১টি পয়েন্ট। সেমিফাইনালে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে ম্যাচসেরার হাতে পুরস্কার তুলে দেন জাতীয় সংসদের হুইপ সানজিদা খানম, এমপি এবং দৈনিক যুগান্তরের সম্পাদক সাইফুল আলম।

কাকতালীয়ভাবে গত আসরের দুই সেমিফাইনালিস্ট এবারো পস্পরের বিরুদ্ধে আজ মুখোমুখি হয়। অভিন্ন প্রতিপক্ষের ম্যাচের ফলাফলও অভিন্ন। শুধু পার্থক্যে ভেন্যুতে। গত বছর বঙ্গবন্ধু কাপ আন্তর্জাতিক কাবাডি টুর্নামেন্টের সেমিফাইনালে বাংলাদেশের প্রতিপক্ষ ছিল থাইল্যান্ড। পল্টনের শহীদ নূর হোসেন ভলিবল স্টেডিয়ামে সেদিন থাইল্যান্ডকে ৪৫-২৬ পয়েন্ট ব্যবধানে হারিয়ে ফাইনালে জায়গা করে নিয়েছিল বাংলাদেশ।

আজ ম্যাচের শুরুতেই বাজিমাত বাংলাদেশের। খেলার মাত্র ১২ সেকেন্ডেই বোনাসসহ থাইল্যান্ডের কাছ থেকে ৪ পয়েন্ট তুলে আনেন আরদুজ্জামান। খেলার ষষ্ঠ মিনিটে প্রথম লোনা অর্জন বাংলাদেশের। এ সময় ১০-১ পয়েন্ট এগিয়ে ছিল বাংলাদেশ। ১৯ মিনিটে ম্যাচের দ্বিতীয় লোনা বাংলাদেশের। আরদুজ্জামান, মিজানুররা এগিয়ে ছিল ২৩-৭ পয়েন্ট ব্যবধানে। প্রথমার্ধে বাংলাদেশের সামনে দাঁড়াতেই পারেনি থাইল্যান্ড।

প্রথমার্ধের মতো দ্বিতীয়ার্ধেও বাংলাদেশের সামনে অসহায় আত্মসমর্পন থাইল্যান্ডের। খেলার ২৮ মিনিটে তৃতীয় লোনা (৩৪-১২ পয়েন্ট এগিয়ে বাংলাদেশ) তুলে একচেটিয়া ম্যাচ জয় স্বাগতিকদের। খেলাশেষে ম্যাচসেরা বাংলাদেশের অধিনায়ক বলেন, চতুর্থবারের মতো আমি বঙ্গবন্ধু কাপ আন্তর্জাতিক কাবাডিতে খেলছি। প্রথম আসরে তিনবার ম্যাচসেরা, দ্বিতীয় আসরে একবার, তৃতীয় আসরে ম্যাচসেরা না হলেও এবার চতুর্থবার আসরে ৬ ম্যাচের মধ্যে ২ বার ম্যাচসেরার পুরস্কার জিতেছি। আসলে আমি সেরা হয়েছি এটা বড় কথা নয়। দল সেমিফাইনালে জিতে ফাইনালে উঠেছে এটাই আমার সবচেয়ে বড় পুরস্কার। সেমিফাইনালেও মতো ফাইনালেও আমরা জিততে চাই। দেশকে আরেকবার শিরোপা রঙে রাঙাতে চাই।

বাংলাদেশের কোচ আব্দুল জলিল বলেন, আমি গতকালই বলেছিলাম থাইল্যান্ডকে হারিয়ে আমরা ফাইনালে যেতে চাই। ছেলেরা দারুণ খেলে আজ সেই উপলক্ষ এনে দিয়েছে। ছেলেদের পারফরম্যান্সে আমি সন্তুষ্ট। ওরা শুধু আজ সেমিফাইনালেই নয়; পুরো টুর্নামেন্ট অর্থাৎ গ্রুপপর্ব থেকে সেমিফাইনাল ৬ ম্যাচে দুর্দান্ত খেলেছে। গত তিন আসরে চ্যাম্পিয়ন হলেও এবারের দলটাকে আমি বলব সবচেয়ে দুর্দান্ত।

;

বিশ্বকাপের উদ্বোধনী ম্যাচে শরফুদ্দৌলার হাফ-সেঞ্চুরি



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বাংলাদেশি ক্রিকেট আম্পায়ার শরফুদ্দৌলা ইবনে শহীদ সৈকত। এবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের একমাত্র বাংলাদেশি আম্পায়ার তিনি। রবিবার ভোরে আসরের উদ্বোধনী ম্যাচে মুখোমুখি হয়েছি স্বাগতিক যুক্তরাষ্ট্র এবং কানাডা। দুর্দান্ত এই ম্যাচে নতুন এক কীর্তি গড়েছেন শরফুদ্দৌলাও।

একমাত্র ও সর্বপ্রথম বাংলাদেশি আম্পায়ার হিসেবে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের মঞ্চে ৫০তম ম্যাচ পরিচালনা করলেন তিনি। উদ্বোধনী ম্যাচে এই রেকর্ডটি স্পর্শ করায় এই মাইলফলকটি আরও বিশেষ হয়ে থাকবে তার ক্যারিয়ারে।

এখন পর্যন্ত ১৮টি আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি ম্যাচে টিভি আম্পায়ার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন শরফুদ্দৌলা। তবে সে হিসেবের বাইরেই এবার অন ফিল্ড আম্পায়ার হিসেবে ৫০টি অন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি ম্যাচ পরিচালনার কীর্তি গড়েছেন তিনি।

টি-টোয়েন্টির বাইরে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে এখন পর্যন্ত ১৫ টেস্ট, ১০০টি ওয়ানডে এবং ৬৮টি টি-টোয়েন্টি ম্যাচ পরিচালনা করেছেন শরফুদ্দৌলা। ছেলেদের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম বাংলাদেশি আম্পায়ার হিসেবে ১০০ ম্যাচ পরিচালনা করার কীর্তিও তার। এর বাইরে প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে আম্পায়ারিং করা একমাত্র বাংলাদেশি আম্পায়ারও তিনিই।

;

গার্দিওলা, জিদানদের ছাড়িয়ে নতুন ইতিহাস লিখছেন আনচেলত্তি



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রিয়াল মাদ্রিদের ম্যানেজার কার্লো আনচেলত্তি। ২০২১-২২ মৌসুমের চ্যাম্পিয়ন্স লিগ জিতেই প্রথম ম্যানেজার হিসেবে চারবার এই শিরোপা জয়ের কীর্তি গড়েছিলেন। এবার সে রেকর্ডকে আরেকটু বাড়িয়ে নিয়ে পঞ্চমবারের মতো জিতলেন চ্যাম্পিয়ন্স লিগ।

আনচেলত্তির আগে সর্বোচ্চ তিনটি করে চ্যাম্পিয়ন্স লিগ জয়ের কীর্তি ছিল পেপ গার্দিওলা, জিনেদিন জিদান এবং বব পেইসলির। দুইবার করে এই শিরোপা ছুঁয়ে দেখেছেন জোসে মরিনিও এবং অ্যালেক্স ফার্গুসন।

ম্যানেজার হিসেবে পাঁচ চ্যাম্পিয়ন্স লিগের প্রথম দুটি জিতেছিলেন এসি মিলানের হয়ে। ২০০২-০৩ এবং ২০০৬-০৭ মৌসুমে চ্যাম্পিয়ন্স লিগ ইতিহাসের দ্বিতীয় সফলতম দলকে মহাদেশীয় শ্রেষ্ঠত্বের স্বাদ এনে দেন আনচেলত্তি।

তার বাকি তিনটি চ্যাম্পিয়ন্স লিগ শিরোপা এসেছে রিয়াল মাদ্রিদের হাত ধরে। প্রথম দফায় যখন রিয়ালের দায়িত্ব নিয়েছিলেন, তখন ২০১৩-১৪ মৌসুমে লস ব্লাঙ্কোসদের চ্যাম্পিয়ন্স লিগ জেতান। 

দ্বিতীয় দফায় রিয়ালের ডাগআউটে দাঁড়িয়ে শিরোপা ক্ষুধা আরো বেড়েছে আনচেলত্তির। ২০২১-২২ এবং সবশেষ গত রাতে আরো একবার মাদ্রিদকে ইউরোপসেরার খেতাব এনে দিয়েছেন এই ইতালিয়ান।

চ্যাম্পিয়ন্স লিগ শিরোপার সঙ্গে আনচেলত্তির হৃদ্যতার গল্প অবশ্য আরো পুরোনো। খেলোয়াড়ি জীবনে এসি মিলানের হয়ে দুইবার ইউরোপিয়ান কাপ (বর্তমান চ্যাম্পিয়ন্স লিগ) জিতেছিলেন ৬৪ বছর বয়সী এই ফুটবল জাদুকর।

সর্বোচ্চ চ্যাম্পিয়ন্স লিগজয়ী ম্যানেজার

৫ - কার্লো আনচেলত্তি

৩ - পেপ গার্দিওলা, জিনেদিন জিদান, বব পেইসলি

২- জোসে মরিনিও, অ্যালেক্স ফার্গুসন

;