সৌম্যর কাছে অনেক প্রত্যাশা শান্তর



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সৌম্য সরকার জাতীয় দলে আবার নিয়মিত হয়েছেন। তবে ফর্মের অবস্থা ভালো নয়। তার কাছে দলের যেমন পারফরম্যান্সের প্রত্যাশা, তা এখনো পূরণে ব্যর্থ এই অলরাউন্ডার। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সদ্যসমাপ্ত টি-টোয়েন্টি সিরিজে তিন ম্যাচেই খেলেছেন সৌম্য। এই সিরিজে সাকুল্যে তার ব্যাট থেকে এসেছে ৪৯ রান। তিন ম্যাচে তিন ওভার বল করে পেয়েছেন ১ উইকেট।

তবে দলের অন্যতম এই অলরাউন্ডারের কাছে নাজমুল হোসেন শান্তর প্রত্যাশা আরও বেশি। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজ শুরুর আগে সেটাই বললেন জাতীয় দলের অধিনায়ক, ‘ব্যাটিং, বোলিং, ফিল্ডিং সব কিছু মিলিয়ে ওর কাছ থেকে শতভাগ পেতে চাই।’

সৌম্যর ধারাবাহিকতা নিয়ে ক্যারিয়ারের শুরু থেকেই প্রশ্ন উঠছে। মাঝেসাঝে একটা-দুটো বড় ইনিংস খেললেও ধারাবাহিকভাবে পারফর্ম কড়া হয়ে ওঠে না তার। সৌম্য নিজে বিষয়টা নিয়ে কাজ করছেন বলে জানালেন শান্ত, ‘গত সিরিজে ওয়ানডেতে অনেকদিন পর ফিরল। তিনটা ম্যাচ খেলল, তার ভেতরে একটাতে বড় ইনিংস খেলল একটাতে মাশাল্লাহ। ধারাবাহিকতা সবারই প্রয়োজন আছে। আলাদাভাবে সৌম্যের একার প্রয়োজন সেটা বলব না। প্রত্যেকেটটা ব্যাটারকে এই জায়গায়  উন্নতির দরকার আছে। সৌম্য নিজেও এটা নিয়ে কাজ করছে।’

সৌম্য সহজাত পজিশনে খেলার সুযোগ পেলে নিজেকে মেলে ধরতে পারবেন বলে বিশ্বাস শান্তর, ’গত সিরিজে যদি চিন্তা করা যায় ওরকম কন্ডিশনে ওরকম একটা ইনিংস খেলা অবশ্যই আমাদের দলের জন্য অনেক বড় ব্যাপার। আশা করি যদি ও যদি সুযোগ পায় ওর যে জায়গায় ওখানে ব্যাট করলে ভালো করবে।’

আগামীকাল (বুধবার) চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে তিন ম্যাচ সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে মুখোমুখি হবে বাংলাদেশ ও শ্রীলঙ্কা।

   

উইল জ্যাকসের সেঞ্চুরিতে বেঙ্গালুরুর দাপুটে জয়



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

লক্ষ্যটা ২০১ রানের। ম্যাচের শুরুটা যখন রান তুলতে ভুগছিল গুজরাটের ব্যাটাররা তখন মনে হচ্ছিল দিনটা ব্যাটারদের। অবশ্য পরে সাই সুদর্শন-শাহরুখ খানরা পাল্টেছেন রানের চিত্র। এবার রয়্যাল চ্যালেজার্স বেঙ্গালুরুর ব্যাটাররা পাল্টে দিলেন পুরো ম্যাচের চিত্র। আরও একবার ব্যাট হাতে নৈপুণ্য দেখালেন বিরাট কোহলি। তবে তাকে ছাপিয়ে আজ বেঙ্গালুরুর জয়ের নায়ক উইল জ্যাকস। স্রেফ ৪১ বলেই হাঁকালেন সেঞ্চুরি। এতে ৪ ওভার হাতে রেখেই ৯ উইকেটে দাপুটে জয় পায় বেঙ্গালুরু।

বিস্তারিত আসছে...

;

একাই লড়লেন জ্যোতি, সিরিজে এগিয়ে গেল ভারত



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ম্যাচটা কঠিন গিয়েছিল তখনই যখন ১২ ওভার ৫ বলেই দলীয় সংগ্রহের শত রান পেরিয়ে যায় ভারত। পরে বোলাররা ছন্দে ফিরলেও ১৪৬ রানের চ্যালেঞ্জিং লক্ষ্যই দাঁড়ায় বাংলাদেশের মেয়েদের সামনে। পরে ব্যাটিংয়ে এসে সেই পুরনো সমস্যা, যেই সমস্যায় জ্যোতি-নাহিদাদের ভুগিয়েছে ঘরের মাঠে এর আগে অস্ট্রেলিয়া সিরিজেও। ব্যাটিং ব্যর্থতা। ৫১ রান করে স্রেফ একাই লড়লেন অধিনায়ক নিগার সুলতানা জ্যোতি। বাকিদের আরও একবার হতশ্রী ব্যাটিংয়ে ৪৪ রানের হার নিয়ে মাঠ ছাড়ল স্বাগতিকরা।

এই জয়ে পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজে ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে গেল ভারত। 

সিলেট আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে এদিন ভারতের মেয়েদের জয়ের শুরুটা টস দিয়ে। সেখানে আগে ব্যাট  করতে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৭ উইকেটে ১৪৫ রান তোলে সফরকারীরা। 

রান তাড়ায় শুরুর সাত ওভারেই ম্যাচ থেকে অনেকটা ছিটকে যায় জ্যোতি-নাহিদারা। ৩০ রানেই স্বাগতিকরা হারিয়ে বসে শুরুর চার উইকেট। ম্যাচের বাকি অংশ জুড়ে চলেছে স্রেফ একটি চিত্র। ব্যাট হাতে একাই লড়েছেন অধিনায়ক, বাকিরা যাওয়া-আসার মধ্যেই। এতে ২০ ওভারে ৮ উইকেটে ১০১ রানে থামে বাংলাদেশের ইনিংস। 

শেষ ওভারে সাজঘরের ফেরার আছে জ্যোতি করেন ৪৮ বলে ৫ চার ও ১ ছক্কায় দলীয় সর্বোচ্চ ৫১ রান। ভারতের পক্ষে সর্বোচ্চ ৩ উইকেট নেন রেনুকা সিং। 

বিস্তারিত আসছে...

;

‘সুদর্শন’ ইনিংসে চড়ে গুজরাটের ২০০ 



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রথম ওভারেই সাজঘরে পাড়ি জমান ঋদ্ধিমান সাহা। দলীয় ৪৫ রানের মাথায় ফেরেন আরেক ওপেনার ও গুজরাট টাইটান্সের অধিনায়ক শুভমান গিলও। ৭ ওভারে দলীয় সংগ্রহ কেবল ২ উইকেটে ৪৭ রান। রান রেট ৭-এর নিচে। এই রান বন্যার আইপিএল মৌসুমে যা অনেকটাই বেমানান। পরে শেষে এসে গুজরাটের স্কোরবোর্ডে ৩ উইকেটে পুরো ২০০ রান। মাঝের এই পথটুকু গুজরাট পাড়ি দিয়েছে সাই সুদর্শনের ৮৪ রানের এক ‘সুদর্শন’ ইনিংসে চড়ে। 

এ নিয়ে আইপিএলের এবারের আসরে ৪৫তম ম্যাচে এসেই দুই ইনিংসে মিলিয়ে মোট ২৭ বার দুইশ পেরোনো সংগ্রহ দেখল বিশ্বের অন্যতম ফ্রাঞ্চাইজি টুর্নামেন্টটি। 

গুজরাটের মাঠ আহমেদাবাদে টসে হেরে আগে ব্যাটিংয়ে নেমে ৪৫ রানে দুই ওপেনারের উইকেট হারিয়ে বসে স্বাগতিকরা। তবে সেখানে যেন একাই হাল ধরেন দলটির ২২ বছর বয়সী তরুণ ব্যাটার সুদর্শন। পরে তাকে যোগ্য সঙ্গ দেন শাহরুখ খান। তৃতীয় উইকেটে এসে ৮৬ রানের সময় উপযোগী জুটি পায় গুজরাট। সেখানে ৩০ বলে শাহরুখ ৫৮ রান করে ফিরলেও শেষ পর্যন্ত টিকে থাকেন সুদর্শন।

শেষ ৫ ওভারে ডেভিড মিলারকে নিয়ে ৬২ রান যোগ করেন সুদর্শন। তার ৪৯ বলে ৮ চার ও ৪ ছক্কায় ৮৪ রানের অপরাজিত এই ইনিংসে চড়ে পুরো ২০০ রানের লক্ষ্যে পৌঁছায় গত আসরের রানার্স-আপ দলটি।

আসরে ব্যাট হাতে দারুণ ছন্দে আছেন সুদর্শন। এ নিয়ে ১০ ম্যাচে ৪১৮ রান করেছেন তিনি। আছেন আসরের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহকের তালিকার দুইয়ে। ৯ ম্যাচে ৪৩০ রান করে শীর্ষে আছেন প্রতিপক্ষ দলের তারকা ব্যাটার বিরাট কোহলি।

 

;

জ্যোতিদের সামনে ভারতের ১৪৬ রানের চ্যালেঞ্জ 



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ধারহীন বোলিং, হতশ্রী ফিল্ডিং। এই দুইয়ে মিলে ইনিংসের শুরুর ১৩ ওভারে ভারতের কাছে তেমন পাত্তা পায়নি বাংলাদেশের মেয়েরা। ১২ ওভার ৫ বলেই ২ উইকেট হারিয়ে ১০০ রান তুলে ফেলে হারমানপ্রীতের দল। পরে শেষ দিকে রাবেয়া খানের ঘূর্ণিতে ম্যাচ কিছু সময়ের জন্য নিজেদের দিকে নিতে সক্ষম হয় স্বাগতিকরা। অবশ্য শুরুর সেই দাপ্ট ধরেই শেষে এসে ভালো সংগ্রহে পৌঁছে যায় ভারত। জয়ের জন্য জ্যোতিদের তাই ছাড়িয়ে যেতে হবে সফরকারীদের ১৪৬ রানের চ্যালেঞ্জিং লক্ষ্য।

শেষ ৭ ওভারে স্রেফ বলের সমানই রান তুলতে পেরেছে ভারতের নারী ক্রিকেট দল। অর্থাৎ, ১৩ ওভারে ১০৩ রান থেকে শেষ ৪২ বলে ৪২ রান তুলতে পেরেছে সফরকারীরা। এর মধ্যে শেষ ওভারে স্রেফ ২ রান দিয়ে জোড়া উইকেট শিকার করেছেন মারুফা আক্তার। 

সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টসে জিতে আগে ব্যাটিংয়ে নামে ভারত। সেখানে দ্বিতীয় ওভারেই দলটির তারকা ব্যাটার স্মৃতি মান্ধানার উইকেট তুলে নিতে পারতো বাংলাদেশ। তবে দ্বিতীয় ওভারে দলীয় ৯ রানের মাথায় এই বাঁহাতি ব্যাটারের সহজ এক ক্যাচ ছেড়ে দেন ফারিহা তৃষ্ণা। অবশ্য পরের ওভারেই সেই পাপের প্রায়শ্চিত্ত করেছেন তিনি। দলীয় ১৮ রানের মাথায় বোল্ড করে ফিরিয়েছেন মান্ধানাকে। 

সেই চাপ সামলে যস্তিকা ভাটিয়াকে নিয়ে ৪৩ রানের গুরুত্বপূর্ণ জুটি গড়েন শেফালি ভার্মা। অষ্টম ওভারে এসে এবার শেফালিকে ফেরান রাবেয়া। পরে দারুণ ছন্দে যস্তিকাকেও ফিরিয়েছেন তিনি। স্কোরবোর্ডে তখন ৪ উইকেটে ১০৮ রান। সেখানেই ম্যাচ নিজেদের দিকে করে নেয় বাংলাদেশ। যস্তিকার আগে ৩০ রান করে ফেরেন অধিনায়ক হারমানপ্রীত। বাকি কেউই আর স্কোরবোর্ডে যোগ করতে পারেননি তেমন কিছু।  

এদিকে ৪ ওভারে ২৩ রান দিয়ে সর্বোচ্চ ৩টি উইকেট নিয়েছেন রাবেয়া। এছাড়া মারুফা নিয়েছেন ২ উইকেট।

;