কিউইদের মাটিতে বাংলাদেশের প্রথম টি-টোয়েন্টি জয় 



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দিন তিনেক আগেই কিউইদের মাটিতে ১৭ বছরের খরা কাটিয়েছে বাংলাদেশ। ১৮ ম্যাচ হারের পর কিউইদের মাটিতে প্রথম ওয়ানডে ম্যাচ জেতে নাজমুল হোসেন শান্তর দল। এবার পালা টি-টোয়েন্টির। কাটল সেই খরাও।

এক যুগ ও ৯ ম্যাচ হারের পর নিউজিল্যান্ডে প্রথমবারের মতো স্বল্প ওভারের ম্যাচ জিতল লিটন-সৌম্যরা। বোলারদের দলীয় নৈপুণ্যে স্বাগতিকদের ১৩৪ রানে থামায় বাংলাদেশ। পরে লিটন দাসের ৪২ এবং সৌম্য সরকারের ২২ রানের ভরে ৫ উইকেট ও ৮ বল হাতে রেখে জয়ের বন্দরে পৌঁছে যায় শান্তরা। এতে তিন ম্যাচ সিরিজে ১-০ তে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ। 

নেপিয়ারে আগে টসে জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত। সেখানে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৯ উইকেট হারিয়ে ১৩৪ রান তুলেছে স্বাগতিক দল। 

চ্যালেঞ্জিং এই লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে শুরুটা ঝোড়ো আনলেও টিকতে পারলেন ওপেনার রনি তালুকদার (১০)। দলীয় ১৩ রানের মাথায় ফেরেন অ্যাডাম মিলনের বলে। শুরুর সেই চাপ সামলে আরেক ওপেনার লিটনকে নিয়ে এগোতে থাকেন অধিনায়ক শান্ত। তবে তিনিও ফিরলেন থিতু হওয়ার আগেই। দলীয় ৩৮ রানের মাথায় ফেরেন ব্যক্তিগত ১৯ রান করে। 

সিরিজে দারুণ ছন্দে থাকা সৌম্য শুরুটা করেছিলেন ভালো। তবে দলীয় ৬৭ রানের বোল্ড হন বেন সিয়ারসের বল। এরপর নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারালেও অন্য প্রান্তে থিতু হন লিটন। মাহেদির ১৯ রানের ক্যামিও এবং লিটনের ৩৬ বলে অপরাজিত ৪২ রানের ইনিংসে জয়ের বন্দরে পৌঁছে যায় বাংলাদেশ।  

এর আগে ফিল্ডিংয়ে নেমে কিউইদের শক্তিশালী ব্যাটিং লাইন-আপের সামনে শুরুতে স্পিন অ্যাটাকে সাহসী সিদ্ধান্ত নেন তিনি। তবে তাকে হতাশ করেননি শেখ মাহেদি। ইনিংসের চতুর্থ বলেই তুলে নেন উইকেট। বোল্ড হয়ে রানের খাতা না খুলেই ফেরেন উইকেটরক্ষক ব্যাটার টিম সেইফার্ট। 

পরের ওভারেই জোড়া আঘাত হানেন পেসার শরিফুল ইসলাম। দ্বিতীয় ওভারের দ্বিতীয় বলে শরিফুলের করা অফ স্ট্যাম্পের বাইরের বলে কাট করেন আরেক ওপেনার ফিন অ্যালেন। সেটি তালুবন্দি করতে কোনো ধরণের ভুল করলেন না এক বছর পর একাদশে সুযোগ পাওয়া সৌম্য সরকার। পরের বলেই গ্লেন ফিলিপসকে (০) লেগ বিফোরের ফাঁদে ফেলেন শরিফুল। প্রথমে আম্পায়ার সাড়া না দিলেও ডিআরএসে আসে আউটের সিদ্ধান্ত। দলীয় কেবল ১ রানেই তিন কিউই ব্যাটার ফেরেন সাজঘরে।  

দলীয় ২০ রানের মাথায় টপ-অর্ডারের আরেক ব্যাটার ড্যারিল মিচেলকে ফেরান মাহেদি। শরিফুলের পর এই অফ-স্পিনিং অলরাউন্ডারও তুলে নিলেন জোড়া উইকেট। 

শুরুর বিধ্বস্ত অবস্থা সামলে জেমস নিশামকে নিয়ে এগোতে থাকেন চ্যাপম্যান। তবে তাকেও বেশিক্ষণ স্বস্তিতে থাকতে দিলেন না সফরকারীরা। ম্যাচে নিজের প্রথম ওভার বল করতে এসেই চ্যাপম্যানকে (১৯) ফেরান রিশাদ। 

তবে থিতু হন জেমস নিশাম। অধিনায়ক মিচেল স্যান্টনার ব্যক্তিগত ২৩ রানে ফিরলেও তাণ্ডব জারি রাখেন নিশাম। তবে ফিফটি পূরণের আগে তাকে ফেরান মুস্তাফিজুর রহমান। দলীয় ১১০ রানের মাথায় ২৯ বলে ৪৮ রান করে ফেরেন নিশাম। এরপর শেষ দিকে অ্যাডাম মিলনের ১৬ রানের ক্যামিওতে ১৩৪ রানের সংগ্রহ পায় কিউইরা। 

৪ ওভারে ২৬ রান খরচে সর্বোচ্চ তিন উইকেট নেন শরিফুল। মাহেদি ও মুস্তাফিজ নেন দুটি করে উইকেট। বল হাতে নৈপুণ্যের পর ব্যাট হাতেও ক্যামিও ইনিংসের জবাবে ম্যাচসেরার পুরস্কার জেতেন মাহেদি।

   

টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের 'প্রথম' ১০ উইকেটের জয়



স্পোর্টস ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

শুরুর দুই ম্যাচ হেরে সিরিজটা আগেই খুইয়ে বাংলাদেশের এবারের লড়াই ছিল সিরিজ হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর। যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে সিরিজের তৃতীয় ও শেষ ম্যাচে এমন সমীকরণের দিনে ব্যাটে বলে দারুণ পারফর্ম করলো নাজমুল হোসেন শান্তর দল। শুরুটা ছিল মুস্তাফিজের রেকর্ড উইকেটের স্পেল ও রিশাদের রেকর্ড ইকোনমিকাল বোলিংয়ের স্পেল দিয়ে। পরে ব্যাটিংয় নেমে তামিম-সৌম্যর ওপেনিং জুটিতেই জয়ের বন্দরে পৌঁছে যায় বাংলাদেশ।

১০ উইকেটের রেকর্ড এই জয়ে সিরিজটা ২-১ ব্যবধানে শেষ করলো শান্ত-সাকিবরা।

আগের দুই ম্যাচের ভেন্যু হিউস্টনের প্রেইরি ভিউ ক্রিকেট কমপ্লেক্সে এদিনও টসে জিতে বোলিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত। সেখানে আগে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৯ উইকেটে ১০৪ রানের মামুলি সংগ্রহ পায় স্বাগতিক দলটি।

জিম্বাবুয়ে সিরিজ এবং যুক্তরাষ্ট্র সিরিজের দুই ম্যাচ হারের পর অবশেষে টপ-অর্ডারের ব্যাটিং ব্যর্থতা কাটিয়ে উঠলো বাংলাদেশ। দুই ওপেনার তানজিদ হাসান তামিম ও সৌম্য সরকারের সাবলীল ব্যাটিংয়ে ১১ ওভার ৪ বলেই লক্ষ্যে পৌঁছে যায় নাজমুল হোসেন শান্তর দল। ৪২ বলে ৫ চার ও ৩ ছক্কায় দলীয় সর্বোচ্চ ৫৮ রান করেন তামিম। এদিকে সৌম্য অপরাজিত ছিলেন ২৮ বলে ৪৩ রান করে।

এর আগে আদ্রেস গুসের ব্যাটিং ঝড়ে শুরুটা বেশ ভালো পেয়েছিল যুক্তরাষ্ট্র। তবে পঞ্চম ওভারের শেষ বলে তাকে ফেরান সাকিব। পরের ওভারে মুস্তাফিজ নেন উইকেট মেইডেন। এরপর মুস্তাফিজের পেস তোপে ভুগেছে পুরো স্বাগতিক দল। গুনে গুনে একাই ছয়টি উইকেট তুলেছেন এই বাঁহাতি পেসার। এতে শেষ পর্যন্ত ৯ উইকেটে ১০৪ রানের সংগ্রহ দাঁড় করাতে পেরেছিল যুক্তরাষ্ট্র।

সেখানে বাংলাদেশের পক্ষে ৪ ওভারে ৯ রান দিয়ে নিয়েছেন ৬ উইকেট নেন মুস্তাফিজ। এতে জেতেন ম্যাচসেরার খেতাবও। এই প্রথম কোনো বাংলাদেশি বোলার আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে ৬ উইকেট পেলেন। এদিকে ৪ ওভারে ১ উইকেট পাওয়া রিশাদ হোসেন দিয়েছেন স্রেফ ৭ রান, যা এই ফরম্যাটে সবচেয়ে ইকোনমিকাল বোলিং।

এছাড়া এই প্রথম আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে ১০ উইকেটের ব্যবধানে ম্যাচ জিতল বাংলাদেশ। এর আগে ২০১৪ ও ২০২০ সালে যথাক্রমে আফগানিস্তান ও জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে সর্বোচ্চ ৯ উইকেটে জিতেছিল বাংলাদেশ। সেই ম্যাচ দুটিই ছিল মিরপুরে। এদিকে এটি ছিল আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে ৫৫তম ১০ উইকেটের জয়।

 

;

মুস্তাফিজের পেস তোপে অল্পেই থামল যুক্তরাষ্ট্র



স্পোর্টস ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ওপেনার আন্দ্রেস গুসের ব্যাটিং ঝড়ে শুরুটা বেশ ভালোই পেয়েছিল যুক্তরাষ্ট্র। তবে পঞ্চম ওভারের শেষ বলে তাকে ফেরান সাকিব। পরের ওভারে মুস্তাফিজ নেন উইকেট মেইডেন। এরপর মুস্তাফিজের পেস তোপে ভুগেছে পুরো স্বাগতিক দল। গুনে গুনে একাই ছয়টি উইকেট তুলেছেন এই বাঁহাতি পেসার। এতে শেষ পর্যন্ত ৯ উইকেটে ১০৪ রানের সংগ্রহ দাঁড় করাতে পেরেছে যুক্তরাষ্ট্র।

হিউস্টনের প্রেইরি ভিউ ক্রিকেট কমপ্লেক্সে টসে হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে আন্দ্রেস গুসের ব্যাটিং ঝড়ে শুরুটা বেশ ভালো পেয়েছিল স্বাগতিকরা। ৪ ওভার ৫ বলে বিনা উইকেটে ৪৬ রান তুলে ফেলে তারা। তবে পরের বলেই শেষ হয় ম্যাচে যুক্তরাষ্ট্রের আধিপত্য। পঞ্চম ওভারের শেষ বলে ১৫ বলে ২৭ রান করা গুসকে ফেরান সাকিব।

পরে পাওয়ার প্লের শেষ ওভারে মুস্তাফিজ নেন উইকেট মেইডেন। সেই শুরু মুস্তাফিজের পেস তোপের। যার সামনে টিকতে পারেননি যুক্তরাষ্ট্রের কোনো ব্যাটারই। শেষ ১৪ ওভারে স্কোরবোর্ডে স্রেফ ৫৪ রান যোগ করে স্বাগতিকরা। যেখানে উইকেটও হারায় সাতটি। এতেই নির্ধারিত ২০ ওভারে ৯ উইকেটে ১০৪ রানের মামুলি সংগ্রহ নিয়ে মাঠ ছাড়ে অ্যারন জোন্সের দল।

৪ ওভারে স্রেফ ৯ রান খরচে মুস্তাফিজ নেন ৬ উইকেট। এটি টি-টোয়েন্টি ক্যারিয়ারে তার দ্বিতীয় ফাইফার এবং প্রথমবারের মতো ছয় উইকেটের কীর্তি।

এদিকে প্রথমবারের মতো বাংলাদেশি কোনো বোলার টি-টোয়েন্টিতে ছয় উইকেট নেওয়ার কীর্তি গড়লেন মুস্তাফিজ। এদিকে রিশাদ ৪ ওভারে দিয়েছেন স্রেফ ৭ রান, নিয়েছেন একটি উইকেটও। যেটি বাংলাদেশি কোনো বোলারের সবচেয়ে ইকোনমিকাল বোলিংয়ের রেকর্ড। 

;

সিটিকে স্তব্ধ করে দিয়ে ইউনাইটেডের এফএ কাপ জয়



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ম্যাচের আগের দিন খবর বেরিয়েছিল, এফএ কাপের ফলাফল যাই হোক ফাইনালের পরই কোচ এরিক টেন হাগকে বরখাস্ত করবে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড। এমন পরিস্থিতিতে এফএ কাপের ফাইনালে পাহাড়সম চাপ মাথায় নিয়েই নেমেছিল প্রিমিয়ার লিগ টেবিলের আট নম্বরে থেকে মৌসুম শেষ করা দলটি। তবে সে চাপ জয় করে এফএ কাপ জিতে নিয়েছে রেড ডেভিলরা। ওয়েম্বলি স্টেডিয়ামে ২-১ গোলে নগর প্রতিদ্বন্দ্বী ম্যানচেস্টার সিটিকে হারিয়ে শিরোপা জয়ের উৎসব করেছে তারা।

এই জয়ে আগামী মৌসুমে ইউরোপা লিগে খেলা নিশ্চিত হয়েছে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের।

ম্যাচের ৩০ মিনিটে অনেকটা ধারার বিপরীতে গোল পেয়ে যায় ইউনাইটেড। তাতে অবশ্য ম্যানচেস্টার সিটি ডিফেন্ডার ইয়সকো ভার্দিওলের দায় আছে। মাঝমাঠ থেকে ভেসে আসা বলটা ক্লিয়ার করতে বক্স ছেড়ে বেরিয়ে আসেন সিটি গোলরক্ষক স্টেফান ওর্টেগা।

তবে তার সামনে থেকে বল হেড করে বল বিপদমুক্ত করতে চান ভার্দিওল। শেষমেশ বলটা ক্লিয়ার হয়নি আর। তা গিয়ে পড়ে ইউনাইটেডের আর্জেন্টাইন ফরোয়ার্ড আলেহান্দ্রো গারনাচোর পায়ে। সহজ ট্যাপ ইনে বলটা তিনি জড়ান জালে।

এর ৯ মিনিট পরই সিটি খায় আরও এক ধাক্কা। ইউনাইটেডের ব্যবধান বাড়ান তরুণ ফরোয়ার্ড কোবি মাইনু। সেই দুই গোলের লিড নিয়েই ম্যানইউ যায় বিরতিতে।

দ্বিতীয়ার্ধে সময় যত গড়িয়েছে, সিটি গোলের জন্য মরিয়া হয়ে চেষ্টা করেছে তত। তাদের সে চেষ্টা সফলতার মুখ দেখে ৮৮ মিনিটে। বক্সের বাইরে থেকে জেরেমি ডকুর শট আন্দ্রে ওনানার হাত গোলে গিয়ে জমা পড়ে জালে। তবে ততক্ষণে বেশ দেরি হয়ে গেছে। অনেক চেষ্টা করেও সমতাসূচক গোলের দেখা পায়নি সিটি। ২-১ গোলের জয় নিয়ে ইউনাইটেড ঘরে তোলে শিরোপা।

;

দারুণ শুরুর পর সাকিব-মুস্তাফিজে হোঁচট যুক্তরাষ্ট্রের



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে বাংলাদেশের সিরিজের শেষ ম্যাচটা মান বাঁচানোর। দুই ম্যাচ হেরে সিরিজ হাতছাড়া তো হয়েছেই, এখন ধবলধোলাই এড়াতে তৃতীয় ম্যাচে জয়ের বিকল্প নেই। সে লক্ষ্যে শুরুটা মন্দ হয়নি বাংলাদেশের।

টস জিতে যুক্তরাষ্ট্রকে ব্যাটিংয়ে পাঠিয়েছিলেন নাজমুল হোসেন শান্ত। চার পরিবর্তন নিয়ে নেমেও পাওয়ার প্লে’তে শুরুটা দারুণ হয় যুক্তরাষ্ট্র। দুই ওপেনার শায়ান জাহাঙ্গীর এবং আন্দ্রিস গউসের জুটিতে আসে ৪৬ রান।

পঞ্চম ওভারের শেষ বলে সাকিব আল হাসানের শিকার হয়ে ফেরার আগে ১৫ বলে ৪ চার এবং ১ ছক্কায় ২৭ রান করেন গউস। পাওয়ার প্লে’র শেষ ওভারে বল করতে এসে শায়ান জাহাঙ্গীরকে (১৮) চেপে ধরেন মুস্তাফিজ। চার বল ডট দেয়ার পর পঞ্চম বলে পুল করতে গিয়ে তানজিম সাকিবের হাতে ধরা পড়েন এই ব্যাটার।

এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ৬ ওভারে ১ উইকেটে ৪৬ রান তুলেছে স্বাগতিকরা। 

;