২০২৩ সালে ওয়ানডে ক্রিকেটে যত রেকর্ড



স্পোর্টস ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ওয়ানডে ক্রিকেটের আমেজ আগের মতো নেই, তাই এই ফরম্যাটের ভবিষ্যৎ নিয়ে এ বছর বেশ আলোচনা হয়েছে। আইসিসিও এই বিষয়ে বৈঠকে বসেছে। তবে এ বছরেই মাঠে গড়িয়েছে ইতিহাসের সর্বোচ্চ সংখ্যক ওয়ানডে ম্যাচ।

চলতি বছরের ৯ জানুয়ারি করাচিতে বছরের প্রথম ওয়ানডেতে মুখোমুখি হয়েছিল পাকিস্তান-নিউজিল্যান্ড। গতকাল বছরের সর্বশেষ ওয়ানডেতে নেপিয়ারে নিউজিল্যান্ডের মুখোমুখি হয় বাংলাদেশ। সব মিলিয়ে ২০২৩ সালে মোট ওয়ানডে ম্যাচ হয়েছে ২১৮টি। এক পঞ্জিকাবর্ষে দুইশোর বেশি ম্যাচ হলো ক্রিকেট ইতিহাসে এই প্রথম।

২০২৩ সালে ওয়ানডে ফরম্যাট ক্রিকেটে দেখা গিয়েছে অনন্য সব রেকর্ড। আসুন সেগুলো সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক। 

সবচেয়ে বেশি ওয়ানডে ম্যাচ

এ বছর ২২টি দল মিলে মোট ওয়ানডে ম্যাচ খেলেছে ২১৮টি। এর আগের রেকর্ডটি ছিল ২০০৭ সালে, ১৮টি দল মিলে সেবার খেলেছিল ১৯১টি ম্যাচ।

 

বিশ্বকাপের বছরে সবচেয়ে বেশি ম্যাচ

সবচেয়ে বেশি ওয়ানডে হওয়া ১০ বছরের মধ্যে ৭টিই বিশ্বকাপের বছর। বিশ্বকাপ না থাকার পরও বেশি ওয়ানডে ম্যাচের তালিকায় ঢুকেছে ২০০৬, ২০০৯ ও ২০২২ সাল।

 

সবচেয়ে বেশি ম্যাচ

আইসিসির পূর্ণ সদস্য হিসেবে সবচেয়ে বেশি ৩৫টি ম্যাচ খেলছে ভারত, যার মধ্যে ২৭টিতে জয় পেয়েছে তারা। এছাড়া আইসিসির পূর্ণ্ম সদস্যের বাইরে সবচেয়ে বেশি ২৬টি ওয়ানডে ম্যাচ খেলেছে সংযুক্ত আরব আমিরাত।

 

বেশি সংখ্যক শতক

২০২৩ সালে সবচেয়ে বেশি ৬টি সেঞ্চুরি করেছেন বিরাট কোহলি। ৫০ ছাড়ানো ইনিংসও সবচেয়ে বেশি ভারতের এই সাবেক অধিনায়কের, ১৪টি পঞ্চাশোর্ধ ইনিংস আছে তার নামে। কোহলির সতীর্থ ভারতের ওপেনিং ব্যাটার শুবমান গিলও ১৪ বার ৫০ ছাড়িয়েছেন।

 

শীর্ষ ব্যাটার

চলতি বছরে ভারতের শুবমান গিল রানের হিসেবে সবার ওপরে আছেন। ২৯ ইনিংসে তার মোট রান ১৫৮৪, গড় ৬৩.৩৬। শতক রয়েছে ৫টি এবং অর্ধশতক ৯টি।

 

শীর্ষ বোলার

এই তালিকায়ও সবার ওপরে আছেন আরেন ভারতীয় স্পিনার কুলদীপ যাদব। ২৯ ইনিংসে ৪.৬১ ইকোনোমির সঙ্গে তিনি শিকার করেছেন ৪৯টি উইকেট। এক ম্যাচে পাঁচ উইকেট তুলে নিয়েছেন একবার।

 

স্ট্যাম্পিং
সবচেয়ে বেশি ৫টি করে স্টাম্পিং করেছেন তিনজন। দক্ষিণ আফ্রিকার কুইন্টন ডি কক, নেদারল্যান্ডসের স্কট এডওয়ার্ডস ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের ভৃত্য অরবিন্দ।

 

অস্ট্রেলিয়ার হেক্সা

এবার ভারতকে তাদেরই মাটিতে হারিয়ে নিজেদের ষষ্ঠ বিশ্বকাপ শিরোপা ঘরে তুলে নিল অস্ট্রেলিয়া। ক্রিকেট ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি সংখ্যক বিশ্বকাপ শিরোপার মালিক অজিরাই।

 

   

যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে হেরে খারাপ উইকেটকে দুষলেন শান্ত



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ব্যাটিং ব্যর্থতা। বিশেষ করে টপ-অর্ডারে। সেই জুজু যেন কাটছেই না বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের। সবশেষ জিম্বাবুয়ে সিরিজটা ৪-১ ব্যবধানে জিতলেও টপ-অর্ডার ব্যাটাররা উইকেটে টিকে থাকতে রীতিমত হিমশিম খেয়েছে। সেই ধারা বজায় থাকলো যুক্তরাষ্ট্রেও। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সহ-আয়োজক দেশটির বিপক্ষে তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজের প্রথমটিতে ৫ উইকেটে হেরে অঘটন ঘটিয়ে বসেছে নাজমুল হোসেন শান্তর দল। 

শুরুটায় কিছুটা ভালো ব্যাটিংয়ের আভাস দিলেও ৩৪ রানের মাথায় ফেরেন দুই ওপেনার লিটন দাস ও সৌম্য সরকার। পাওয়ার প্লের ছয় ওভার শেষে স্কোরবোর্ডে ২ উইকেটে সংগ্রহ স্রেফ ৩৭ রান! ম্যাচটা মূলত সেখানেই হেরে গেছে সফরকারীরা। পরে তাওহিদ হৃদয়ের ৫৮ এবং মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের ৩১ রানে চড়ে কোনোমতে দেড়শ পেরোয় তারা। পরে শেষ ওভারে গড়ান ম্যাচে জয় তুলে নেয় স্বাগতিক যুক্তরাষ্ট্র। 

ব্যাটিংয়ে আরও একবার ব্যর্থ তা সহসাই মেনে নিলেন অধিনায়ক শান্ত। তবে ম্যাচ হারের জন্য আলাদাভাবে দুষলেন খারাপ উইকেটকে =ও। ম্যাচ শেষে পুরষ্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে শান্ত বলেন, ‘এটাকে ভুলের পুনরাবৃত্তি মনে করি না। আমার মতে, আমরা ভালো উইকেটে খেলছি না। জিম্বাবুয়ে সিরিজেও ভালো উইকেটে খেলিনি। তবে এটা মানসিক ব্যাপার, আশা করছি ব্যাটসম্যানরা ঘুরে দাঁড়াবে।’ 

যুক্তরাষ্ট্রে উড়ে যাওয়ার আগে রান বন্যার আইপিএল এড়িয়ে ১৬০-১৮০ রানকে টি-টোয়েন্টির ভালো স্কোর বলেন শান্ত। এবং তার মতে দলের বোলাররা আছেন ছন্দে, এমন লক্ষ্য দাঁড় করালে ম্যাচ জিতবে বাংলাদেশ। এই ম্যাচেও শান্ত হাঁটলেন তার সেই কথার পথেই। তার মতে আরও ২০ রান করতে পারলে পরিস্থিতি ভিন্ন থাকতো। ‘আমরা ভালো ব্যাটিং করিনি। আমরা ভালো শুরু করেছিলাম। তবে মাঝে উইকেট হারিয়েছি। আমরা আরও ২০ রান বেশি করতে পারতাম। সেক্ষেত্রে ম্যাচটা ভিন্ন হতে পারত।’ 

;

মোহামেডানের ‘ডজন’ নাকি কিংসের ‘ট্রেবল’



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ময়মনসিংহের রফিকউদ্দিন ভূঁইয়া স্টেডিয়ামে আজ (বুধবার) বেলা ৩টায় ফেডারেশন কাপের ফাইনালে নামবে মোহামেডান ও বসুন্ধরা কিংস। এবারের মৌসুমের শেষ দিকে এসে এই দুই ফাইনালিস্টের কার কেমন সমীকরণ তার আগে একটু ঘুরে আসা যাক গতবছরের পরিসংখ্যানে। 

২০০৯ সালে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী আবাহনীকে ফেডারেশন দশম ফেডারেশন কাপ জিতেছিল মোহামেডান। এরপরের ১৪ বছরে আর শিরোপা জেতা হয়নি তাদের। এমনকি ফাইনালেও পৌঁছাতে পারেনি। তবে সেই জুজু কাটিয়ে গত মৌসুমে (২০২২-২৩) সেই আবাহনীকে হারিয়েই ১৪ বছর পর ফেডারেশন কাপের শিরোপা জেতে মোহামেডান। সঙ্গে টুর্নামেন্টের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১১টি শিরোপাও তাদেরই। সেই আসরে সেমিতে বসুন্ধরা কিংসকে হারিয়েছিল মোহামেডান। এতেই লিগ ও স্বাধীনতা কাপের পর ট্রেবলের স্বপ্নভঙ্গ হয়েছিল কিংসের।

ফেডারেশন কাপের এবারের ফাইনালটা জিতলেই রেকর্ড শিরোপার জয়ে নাম লেখাবে মোহামেডান। অবশ্য রেকর্ডটি একার হবে না তাদের। ভাগাভাগি করতে হবে এখন পর্যন্ত সবচেয়ে বেশি ১২টি শিরোপাজয়ী আবাহনীর সঙ্গে। 

এদিকে এবারের মৌসুমে স্বাধীনতা কাপের পর লিগে টানা পঞ্চমবারের মতো শিরোপা নিশ্চিত হয়ে গেছে কিংসের। আরও একবার তাই ট্রেবলের দুয়ারে অস্কার ব্রুজনের দলটি। তবে বিপক্ষে সেই মোহামেডান, যারা দাঁড়িয়ে আছে ফেডারেশন কাপে তাদের ‘ডজন’ অর্থাৎ, ১২তম শিরোপার দিকে। 

বসুন্ধরা কিংসের ফেডারেশন কাপ শিরোপা দুটি। সবশেষটা জিতেছিল ২০২-২১ মৌসুমে। এবার তাই মৌসুমে ট্রেবলসহ টুর্নামেন্টটিতে নিজের তৃতীয় শিরোপার পথেই চেয়ে কিংস। তাদের কোচের সুরে এই শিরোপাটিও নিজেদের করে মৌসুমকে পরিপূর্ণতা দেওয়ার। নিজেদের শ্রেষ্ঠত্বকেও ভালোভাবে প্রমাণ করার। ফাইনালটা সামনে রেখে তাই ব্রুজোন বলেন, ‘ফেডারেশন কাপ ফাইনাল নিজেদের শ্রেষ্ঠত্ব প্রমাণের আরও একটি সুযোগ। পুরো মৌসুমে খেলোয়াড়েরা যেই কঠোর পরিশ্রম করেছে, সেটিরই একটা পূর্ণতা দেওয়া সুযোগও।’ 

আজকের এই ফাইনালে মাঠের লড়াই ছাড়াও রেফারি নিয়ে দুদিন আগে বিতর্কের জন্ম দিয়েছে মোহামেডান। পাঁচজন রেফারির দায়িত্ব নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনে (বাফুফে) তারা চিঠি দিয়েছে, যেন সেই পাঁচ রেফারিকে দায়িত্ব না দেওয়া হয়। চলতি মৌসুমে কোনো ক্লাবের এমন কাণ্ড অবশ্য এটিই প্রথম না, মৌসুমের শুরুর দিকে রেফারি নিয়ে চিঠি দিয়েছিল আবাহনী ও বসুন্ধরা কিংসও। 

;

হায়দরাবাদের বিপক্ষে সহজ জয়ে ফাইনালে কলকাতা 



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আইপিএলের প্রথম কোয়ালিফায়ারে শক্তিশালী সানরাইজার্স হায়দরাবাদের বিপক্ষে ৮ উইকেটের সহজ জয়ে ফাইনালের টিকিট কেটেছে কলকাতা নাইট রাইডার্স। এতে আসরজুড়ে আধিপত্য বজায় থাকলো শ্রেয়াস আইয়ারের দলটির। গ্রুপপর্বে দাপুটে ক্রিকেট খেলে সবার আগে নিশ্চিত করেছিল প্লে-অফের জায়গা। এবার সবার আগে ফাইনালটাও নিশ্চিত করলো কলকাতা। 

গতকাল আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে টসে জিতে আগে ব্যাট করতে নামা হায়দরাবাদকে ১৫৯ রানেই আটকে ফেলে কলকাতা। পরে সেই লক্ষ্যে স্রেফ ১৩ ওভার ৪ বলেই পৌঁছে যায় তারা। 

ফাইনালে উঠার স্বপ্ন এখানেই অবশ্য শেষ হয়নি হায়দরাবাদের। এলিমিনেটরের রাজস্থান ও বেঙ্গালুরুর মধ্যকার জয়ী দলের সঙ্গে দ্বিতীয় কোয়ালিফায়ারে আরও একবার ফাইনালে টিকিটের লড়াইয়ের সুযোগ পাবে প্যাট কামিন্সের দল। 

জাতীয় দলের দায়িত্বে ফিল সল্ট নিজ দেশে ফেরে গেলে সুনীল নারাইনের বিপরীতে যোগ্য ওপেনার নিয়ে অনেকটা শঙ্কায় ছিল কলকাতা। সেখানে আসরে প্রথমবারের মতো একাদশে জায়গা মেলে আফগান তারকা ব্যাটার রহমানউল্লাহ গুরবাজের। তাও আবার কোয়ালিফায়ারের মতো গুরুত্বপূর্ণ মঞ্চে। নারাইনের সঙ্গে তাল মিলিয়ে শুরুটা বেশ ভালোই এনে দিয়েছেন গুরবাজ। যদিও ৬ ওভার ২ বলের মধ্যে সাজঘরে ফেরেন দু’জনেই, তবে  ততক্ষণেই স্কোরবোর্ডে উঠে যায় ৬৭ রান। উইকেট হারানোর যাত্রাটা শেষ সেখানেই। তৃতীয় ওভারে দুই আইয়ার ভেঙ্কেটেশ আইয়ার ও শ্রেয়াস আইয়ারের ৪৪ বলে ৯৭ রানের ঝোড়ো অপরাজিত জুটিতে ৩৬ বল হাতে রেখেই লক্ষ্যে পৌঁছে যায় কলকাতা। ১৩ ওভার ৪ বলে তারা তোলে ১৬৪ রান। ২৪ বলে দলীয় সর্বোচ্চ ৫৮ রান করেন শ্রেয়াস, এদিকে ৫১ রানে অপরাজিত ছিলেন ভেঙ্কেটেশ। 

এদিকে এর আগে ব্যাট করতে নেমে শুরুতেই বড় ধাক্কা খায় হায়দরাবাদ। ১৩ রানেই দুই বিধ্বংসী ওপেনার ট্রাভিস হেড ও অভিষেক শর্মার উইকেট হারায় তারা। ইনিংসের দ্বিতীয় বলে স্বদেশী মিচেল স্টার্কের বলে বোল্ড হয়ে ফেরেন হেড। এ নিয়ে টানা দুই ম্যাচেই শূন্য রানে বোল্ড হয়ে ফিরলেন এই অজি তারকা। পরের ওভারেই ফেরেন অভিষেক। পরে পঞ্চম ওভারে শেষ দুই বলে নিতিশ কুমার রেড্ডি ও শাহবাজ আহমেদকেও সাজঘরের রাস্তা মাপান স্টার্ক। এতে স্কোরবোর্ডে ৩৯ রান যোগ না হতেই ৪ উইকেট হারায় হায়দরাবাদ। 

শুরুর সেই কঠিন চাপ সামলে পরে পঞ্চম উইকেটে চাপ সামলে হেনরিখ ক্লাসেনকে নিয়ে ৬২ রানের জুটি গড়েন রাহুল ত্রিপাতি। ক্লাসেন ৩১ রান করে ফিরলেও উইকেটের একপাশ সামলে এগোতে থাকেন রাহুল। তবে দলীয় ১২১ রানের মাথায় রান আউটে কাটা পড়েন তিনি। দলীয় সর্বোচ্চ ৫৫ রান করে রাহুল ফিরলে হায়দরাবাদ হারায় তাদের ষষ্ঠ উইকেট। পরে ৫ যোগ করতেই নেই আরও ৩ উইকেট। এতে আরও অল্পেই গুটিয়ে যাওয়ার শঙ্কা জেগেছিল হায়দরাবাদের। তবে শেষ দিকে অধিনায়ক কামিন্সের ৩০ রানের ইনিংসে চড়ে ১৯ ওভার ৩ বলে সবকটি উইকেট হারিয়ে ১৫৯ রানের চ্যালেঞ্জিং সংগ্রহ দাঁড় করায় তারা। কলকাতার হয়ে সর্বোচ্চ ৩ উইকেট নেন স্টার্ক এবং জেতেন ম্যাচসেরার খেতাবও। 

এদিকে আইপিএলের ১৭তম আসরের এলিমিনেটরে আজ মুখোমুখি হবে রাজস্থান ও বেঙ্গালুরু। তাদের মধ্যকার জয়ী দল আগামী ২৪ মে দ্বিতীয় কোয়ালিফায়ারে খেলবে হায়দরাবাদের বিপক্ষে। এবং দ্বিতীয় কোয়ালিফায়ারের জয়ী দল আগামী ২৬ মে ফাইনালে লড়বে কলকাতার বিপক্ষে। 

;

ফেডারেশন কাপের ফাইনাল ছাড়াও টিভিতে যা থাকছে আজ



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আইপিএলের এলিমিনেটরে আজ মুখোমুখি হবে রাজস্থান ও বেঙ্গালুরু। এদিকে ফেডারেশন কাপের ফাইনাল ছাড়াও রাতে আছে ইউরোপে লিগের ফাইনাল।

ফেডারেশন কাপ (ফাইনাল)

মোহামেডান–বসুন্ধরা কিংস

বিকেল ৩টা, টি স্পোর্টস

আইপিএল (এলিমিনেটর)

রাজস্থান–বেঙ্গালুরু

রাত ৮টা, স্টার স্পোর্টস ১, গাজী টিভি, টি স্পোর্টস

১ম টি–টোয়েন্টি

ইংল্যান্ড–পাকিস্তান

রাত ১১টা ৩০ মিনিট, সনি স্পোর্টস টেন ৫

ইউরোপা লিগ (ফাইনাল)

লেভারকুজেন–আতালান্তা

রাত ১টা, সনি স্পোর্টস টেন ২

;