বিশ্বকাপ থেকে কে কত পেল



স্পোর্টস ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বিশ্বকাপ; একটা স্বপ্ন। যেই স্বপ্ন জয়ের লড়াইটা শুরু হয়েছিল গত ৫ অক্টোবর। ভারতের ১০টি ভেন্যুতে অভিন্ন লক্ষ্যে ক্রিকেট লড়াইয়ে মাঠে নেমেছিল ১০টি দল। গত ১৯ নভেম্বর ভারত-অস্ট্রেলিয়া ম্যাচের মধ্যে দিয়ে থেমেছে সেই স্বপ্নের যাত্রা। যেখানে ৯টি দেশের স্বপ্ন ভেঙে বিশ্বকাপ ট্রফি উঁচিয়ে ধরেছে অস্ট্রেলিয়া।

এখন চলছে তারই হিসেবনিকেশ। বিশ্বকাপ জিতে কে কত পেল? বিশ্বচ্যাম্পিয়ন অস্ট্রেলিয়া বা রানার্সআপ দল ভারতই বা কত টাকা পেল আইসিসির থেকে? বিশ্বকাপে অংশ নেওয়া বাকিদেরই বা উপার্জন হলো কতটা? কিংবা ব্যক্তিগত পারফরম্যান্সে টুর্নামেন্টে মুগ্ধতা ছড়ানো তারকারাই বা কত টাকা উপার্জন করলেন টুর্নামেন্ট থেকে? এসব প্রশ্নই এখন ঘুরপাক খাচ্ছে ক্রিকেটপ্রেমীদের মনে।

মূলত, টুর্নামেন্টের প্রাইজমানি আগেই ঘোষণা করেছিল আইসিসি। সেই অনুযায়ী চ্যাম্পিয়ন হয়ে ৪০ লাখ মার্কিন ডলার পেয়েছে অস্ট্রেলিয়া। বাংলাদেশ মুদ্রায় যা ৪৪ কোটি টাকারও বেশি। রানার্সআপ ভারত পেয়েছে ২০ লাখ মার্কিন ডলার। যা বাংলাদেশি মুদ্রায় ২২ কোটি টাকারও বেশি।

এবারের ওয়ানডে বিশ্বকাপের দুই সেমি-ফাইনালিস্ট নিউজিল্যান্ড ও দক্ষিণ আফ্রিকা পেয়েছে ৯ কোটি টাকার বেশি। গ্রুপ পর্বে বিদায় নেওয়া ৬ দলের প্রত্যেকে পেয়েছে ১ লাখ ডলার করে। গ্রুপ পর্বে প্রতি জয়ের জন্য ছিল ৪০ হাজার ডলার করে।

বিশ্বকাপে কে কী পেলো

চ্যাম্পিয়ন: অস্ট্রেলিয়া (ট্রফি ও ৪ মিলিয়ন ডলার)
রানার্স-আপ: ভারত (ট্রফি ও ২ মিলিয়ন ডলার)
ফাইনালে ম্যাচসেরা: ট্রাভিস হেড (১৩৭ রান ও ১ ক্যাচ)
টুর্নামেন্ট সেরা: বিরাট কোহলি (৭৬৫ রান, ১ উইকেট ও ৫ ক্যাচ)
সবচেয়ে বেশি রান: বিরাট কোহলি (১১ ইনিংসে ৭৬৫)
সর্বোচ্চ ব্যক্তিগত স্কোর: গ্লেন ম্যাক্সওয়েল (অপরাজিত ২০১)
সবচেয়ে বেশি সেঞ্চুরি: কুইন্টন ডি কক (৪টি)
সবচেয়ে বেশি ফিফটি: বিরাট কোহলি (৬টি)
সবচেয়ে বেশি উইকেট: মোহাম্মদ শামি (৭ ইনিংসে ২৪ উইকেট)
সেরা বোলিং ফিগার: মোহাম্মদ শামি (৭/৫৭, প্রতিপক্ষ নিউজিল্যান্ড)
সবচেয়ে বেশি ছক্কা: রোহিত শর্মা (৩১টি)
সবচেয়ে বেশি ক্যাচ: ড্যারিল মিচেল (১১টি)
সবচেয়ে বেশি ডিসমিসাল: কুইন্টন ডি কক (২০টি)

   

বিশ্বকাপ ব্যর্থতার কারণ খুঁজতে বিসিবির তদন্ত কমিটি



স্পোর্টস ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সেমিফাইনালের স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বকাপ খেলতে গিয়েছিল বাংলাদেশ, কিন্তু ভারত থেকে হতাশা নিয়েই ফিরেছেন সাকিব আল হাসানরা। দলের এই ব্যর্থতার সঙ্গে ছিল নানা বিতর্ক। এমন পারফরম্যান্সে হতাশ ও অবাক হয়েছেন সমর্থক এবং বিশ্লেষকরা। এই ব্যর্থতার কারণ খুঁজে বের করতে পদক্ষেপ নিল বিসিবি বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করেছে দেশের ক্রিকেট বোর্ড।

বুধবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে তদন্তের বিষয়টি জানায় বিসিবি। বিশেষ এই তদন্ত কমিটির আহ্বায়ক হিসেবে থাকবেন বিসিবি পরিচালক এনায়েত হোসেন সিরাজ। সদস্য হিসেবে বাকি দুই জন হলেন মাহবুবুল আলম ও আকরাম খান।

ভারতে অনুষ্ঠিত বিশ্বকাপ বাংলাদেশ অষ্টম অবস্থানে থেকে শেষ করেছে। ৯ ম্যাচে মাত্র ২টিতে জয়ের দেখা পেয়েছে সাকিবরা। অনেক সমীকরণের মুখোমুখি হয়ে অবশেষে ২০২৫ চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে খেলার টিকিট অর্জন করেছে তারা। তবে নেদারল্যান্ডসের কাছে হার ও বিশ্বকাপ চলার সময় নানা বিতর্কের জন্ম দেয় দল।

বিশ্বকাপের ২০১১, ২০১৫, ২০১৯ তিন আসরেই তিনটি করে ম্যাচ জিতেছিল বাংলাদেশ। এবার লক্ষ্য ছিল প্রথম পর্বে সর্বনিম্ন চারটি ম্যাচ জেতা। বিশ্বকাপ বাছাইয়েও শক্ত অবস্থানে ছিল তারা। তাই অনেক আশা নিয়েই ছিল সমর্থকরা। তবে সেই আশা পূরণে ব্যর্থ হয় সাকিবের দল।

দলের খেলোয়াড়, কোচিং স্টাফ, পরিকল্পনা, নাকি অধিনায়কত্ব, কোথায় ছিল সেই ভুল? সেটি খতিয়ে দেখতেই এবার আনুষ্ঠানিকভাবে বড় পদক্ষেপ নিল বিসিবি।

;

কিউইদের শুরুতেই চাপে ফেলে মধ্যাহ্ন বিরতিতে শান্তরা



স্পোর্টস ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দিনের শুরুতেই শেষ হয়েছে বাংলাদেশের ইনিংস। এতে শুরুতেই ব্যাটিংয়ের সুযোগ পায় সফরকারীরা। সেখানে বেশ সাবলীল ভঙ্গিতে এগোতে থাকেন দুই কিউই ওপেনার। তবে তাদের বেশিক্ষণ স্বাচ্ছন্দ্যে থাকতে দেননি স্বাগতিকদের স্পিনাররা। ১৫ বলের ব্যবধানেই দুই ওপেনারকে ফেরায় তাইজুল ইসলাম ও মেহেদী হাসান মিরাজ।

সিলেট টেস্টের দ্বিতীয় দিনের প্রথম সেশন শেষে ২৪ ওভারে ২ উইকেট হারিয়ে ৭৮ রান তুলেছে টিম সাউদির দল। 

এর আগে দিনের প্রথম বলে স্বাগতিকদের শেষ উইকেট তুলে নেন কিউই অধিনায়ক টিম সাউদি। এতে প্রথম দিন শেষের স্কোর (৩১০) নিয়েই নিজেদের প্রথম ইনিংস শেষ করে নাজমুল হোসেন শান্তর দল।

ব্যাটিং নেমে শুরুর ওভারেই দুই চার মেরে কিছুটা আক্রমণাত্মক খেলার ইঙ্গিত দেয় কিউইরা। তবে সময় গড়ালে বুঝেশুনে খেলতে থাকেন দুই ওপেনার টম ল্যাথাম ও ডেভন কনওয়ে। তবে তাদের থিতু হলেন না স্পিনাররা। দলীয় ৩৬ রানের মাথায় ল্যাথামকে (২১) ফেরান বাঁহাতি স্পিনার তাইজুল। দুই ওভার বাদেই সাজঘরে ফেরেন আরেক ওপেনার কনওয়ে (১২)।

৪৪ রানেই দুই উইকেট হারিয়ে চাপে পড়া কিউইদের ছন্দে ফেরাতে হেনরি নিকলসকে নিয়ে এগোচ্ছেন তারকা ব্যাটার কেন উইলিয়ামসন। ৩৫ বলে ২৬ রানে অপরাজিত আছেন এই ডানহাতি ব্যাটার।

;

দ্বিতীয় দিনের প্রথম বলেই শেষ শান্তদের প্রথম ইনিংস



স্পোর্টস ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সিলেট টেস্টের বাংলাদেশের প্রথম দিনটা ছিল অনেকটা মন্দের ভালো। ৮৫ ওভারে ৯ উইকেট হারিয়ে ৩১০ রান করে প্রথম দিন শেষ করে স্বাগতিকরা। সেখান থেকে দ্বিতীয় দিনের শুরুর বলেই সাজঘরে ফিরলেন শেষ ব্যাটার। এতে, স্কোরবোর্ড একই রেখে প্রথম ইনিংস শেষ করলো নাজমুল হোসেন শান্তর দল।

নিজেদের প্রথম ইনিংসে বাংলাদেশের হয়ে ১৬৬ বলে ১১ চারের মারে দলীয় সর্বোচ্চ ৮৬ রান করেন ওপেনার মাহমুদুল হাসান জয়। এছাড়াও মমিনুল ৩৭, শান্ত ৩৭, সোহান ২৯ ও অভিষিক্ত শাহাদত হোসেন দিপু করেন ২৪ রান।

গতকাল (মঙ্গলবার) টেস্টের প্রথম দিনে টসে জিতে ব্যাট করতে নেমে সতর্ক অবস্থানে থেকে পেসারদের মোকাবেলা করতে থাকেন দুই ওপেনার জাকির হাসান ও জয়। দ্বিতীয় ওভারেই স্বাগতিকদের চাপে ফেলতে পারতো কিউইরা। কাইল জেমিসনের এক ইনসুইং জাকিরের বাঁ প্যাডে লাগলে জোরালো আবেদন করে টিম সাউদির দল। আম্পায়ার সাড়া না দিলেও রিভিউ নেন সাউদি। তবে ইন-সাইড এজের বদৌলতে সে যাত্রায় বেঁচে যান জাকির।

তবে বিপত্তি আসা শুরু হলো স্পিন আক্রমণ আসার পরেই। ম্যাচের আগেই বোঝা গিয়েছিল এখান এবারতি সুবিধা পাবেন স্পিনাররা। একাদশের মিলল তার সত্যতা, শেষে ম্যাচ চলাকালে। ১৩তম ওভারে প্যাটেলের এক বল অফ-স্ট্যাম্পের অনেকটা বাইরে পড়ে লম্বা টার্ন নিয়ে সরাসরি আঘাত করে স্ট্যাম্পে।

এরপর মাঠে নেমে শুরু থেকেই তাণ্ডব চালাতে থাকেন শান্ত। প্রথম বাংলাদেশি অধিনায়ক হিসেবে ছক্কা দিয়ে ইনিংস শুরু করেন বাঁহাতি এই ব্যাটার। সেই অ্যাজাজ প্যাটেলকেই মারেন তিন ছক্কা। তার এই আগ্রাসনেরই যেন সুযোগ নিল সফরকারীরা। ২৫তম ওভারে কিউই অধিনায়ক বল থামালেন পার্ট-টাইম বোলার গ্লেন ফিলিপসের হাতে। দ্বিতীয় বলেই ধীরগতির এক ফুল টস বলে টাইমিং ঠিকঠাক করতে না পারায় ক্যাচ তুলে দেন। সেখানে কেন উইলিয়ামসন দারুণ এক ক্যাচ নিলে থামে ৩৫ বলের শান্তর ৩৭ রানের ইনিংস।

তবে সেই ধাক্কা অনেকটাই সামলে নিয়েছিল জয়-মমিনুল জুটি। যদিও পরে সেই স্পিনারেই ঘটে ফের বিপত্তি। দলীয় ১৮০ রানের মাথায় গ্লেন ফিলিপসের স্ট্রেইট ডেলিভারি মমিনুলের ব্যাটের নিচের কানায় লাগলে পেছেন থেকে তা তালুবন্দি করেন কিউই উইকেটরক্ষক টম ব্লান্ডেল। ৭৮ বলে ৩৭ রানে ফেরেন এই বাঁহাতি ব্যাটার।

চা বিরতির আগে সেখানেই মূলত থামে বড় ইনিংসের ভিত। বাকি ব্যাটাররা ছিলেন নিয়মিত যাওয়া-আসার মধ্যেই। থিতু হওয়ার পথে এগোনে মুশফিক (১২), মিরাজ (২০) ফেরেন ভুল শটে। শেষ পর্যন্ত ৮৫ ওভার শেষে আম্পায়ার ফেলে দেন স্ট্যাম্পের বেল। 

সেখান থেকে রান বাড়ানোর আশায় দ্বিতীয় দিনে ব্যাট করতে নামেন তাইজুল-শরিফুল। তবে প্রথম বলেই টিম সাউদির লেগ বিফোরের ফাঁদে পড়ে ফেরেন শরিফুল (১৩)। 

কিউইদের মূল বোলারদের ছাপিয়ে শান্তরা এদিন পড়েছে পার্ট-টাইম বোলারের জুজুতে। নিজের দ্বিতীয় টেস্ট খেলতে নামা এবং লাল বল হাতে নিজের প্রথম ইনিংসে চার উইকেট নেন গ্লেন ফিলিপস। তার প্রথম শিকার, ঝোড়ো শুরু পাওয়া বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্তর উইকেট। এরপর একে একে মমিনুল, দিপু, সোহানের উইকেট তুলে নিয়ে স্বাগতিকদের ব্যাটিং ধ্বসের গুরু দায়িত্ব পালন করেন ফিলিপস। জেমিসন ও প্যাটেল নেন দুটি করে উইকেট।

দিনেই শুরুতেই ব্যাটিংয়ের সুযোগ পেল কিউইরা। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত ৫ ওভার শেষে ১১ রান করেছে সফরকারীরা।

;

ইনিংস বাড়ানোর লক্ষ্যে শান্তদের দ্বিতীয় দিনের শুরু 



স্পোর্টস ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

 

ঘরের মাটিতে পাঁচ মাস পর টেস্ট। ঘরের মাটিতে কিউইদের বিপক্ষে এক দশকেরও বেশি সময় পর টেস্ট। যেখানে বাংলাদেশের প্রথম দিনটা ছিল মন্দের ভালো। তিন সেশন মিলিয়ে ৮৫ ওভারে ৯ উইকেট হারিয়ে স্বাগতিকরা তুলেছে ৩১০ রান। রানের খাতাটা ভালোর কাতারে থাকলেও সেই অনুপাতে উইকেটের ঝুলি হয়েছে কিছুটা ভারী। 

সিলেট টেস্টের প্রথম দিনের শুরুটা ছিল বাংলাদেশের দখলেই। মূল ধাক্কা আসে চা বিরতির ঠিক আগ মুহূর্তে। পিচে থিতু হওয়া দুই ব্যাটার মাহমুদুল হাসান জয় ও মমিনুল হক সাজঘরের ফেরেন কেবল ৪ বলের ব্যবধানে। সেখানেই ভাটা পড়ে স্বাগতিকদের বড় সংগ্রহের আশায়। সেঞ্চুরির কাছে যাওয়া জয় ফেরেন ৮৬ রানে, যা দলের হয়ে প্রথম ইনিংসে এখন পর্যন্ত ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ। এরপর অভিষিক্ত শাহাদত হোসেন দিপু ও উইকেটরক্ষক ব্যাটার নুরুল হাসান সোহান কিছুটা হাল ধরার আশা জাগালেও শেষ পর্যন্ত হননি থিতু।

কিউইদের মূল বোলারদের ছাপিয়ে শান্তরা এদিন পড়েছে পার্ট-টাইম বোলারের জুজুতে। নিজের দ্বিতীয় টেস্ট খেলতে নামা এবং লাল বল হাতে নিজের প্রথম ইনিংসে চার উইকেট নেন গ্লেন ফিলিপস। তার প্রথম শিকার, ঝোড়ো শুরু পাওয়া বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্তর উইকেট। এরপর একে একে মমিনুল, দিপু, সোহানের উইকেট তুলে নিয়ে স্বাগতিকদের ব্যাটিং ধ্বসের গুরু দায়িত্ব পালন করেন ফিলিপস। 

বাংলাদেশের হয়ে দ্বিতীয় দিনে ৮ রানে ব্যাট করতে নামবেন তাইজুল ইসলাম। তাকে সঙ্গ দিবেন ১৩ রানে অপরাজিত থাকা শরিফুল ইসলাম। হাতে আছে এক উইকেট। তাই পিচে কিছুক্ষণ কিউইদের থামিয়ে রানের খাতা বড় করাই থাকবে স্বাগতিকদের মূল লক্ষ্য। 

;