বিশ্বকাপ দল নিয়ে ধারণা দিলেন পাপন



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আসন্ন বিশ্বকাপ দল নিয়ে কিছুটা ধারণা দিয়েছেন বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন। শেষ দুই সিরিজে সুযোগ না পেলেও এখনও বিবেচনায় আছেন মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ।

পাপন বলেন, আমি বিশ্বাস করি, ব্যাটিং পজিশনে ১ থেকে ৬ নম্বর পর্যন্ত ঠিক হয়ে গেছে। পেস এবং স্পিন বিভাগও থিতু হয়ে গেছে। ধারাবাহিক পারফর্ম করলে ওপেনিংয়ে ফিরতে পারেন নাইম শেখ, এনামুল হক বিজয়রা। একমাত্র ৭ নম্বর জায়গাটা আমাদের মাথা ব্যথার কারণ হতে পারে। মাহমুদুল্লাহসহ অনেকই্ এই পজিশনের জন্য রয়েছেন।

বৃহস্পতিবার (১৮ মে) মিরপুর শেরে বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে শারীরিক প্রতিবন্ধী ক্রিকেটের ফাইনাল ম্যাচের পর পুরস্কার বিতরণ শেষে পাপন
এসব কথা বলেন।

তিনি আরও বলেন, বর্তমানে এই পজিশনে ইয়াসির রাব্বিকে খেলিয়েছি। তবে আফিফ, মাহমুদুল্লাহ এমনকি মোসাদ্দেককেও এই পজিশনের জন্য বিবেচনা করা যেতে পারে। আমি নিশ্চিত না. এসব আমার অনুমান। ১৫ সদস্যের চূড়ান্ত দল নির্ধারণ করবেন প্রধান নির্বাচক মিনহাজুল আবেদিন নান্নু এবং ম্যাচের জন্য চূড়ান্ত একাদশ ঠিক করবেন অধিনায়ক।

আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে জয়ের ধারা অব্যাহত রাখায় দলের পারফরমেন্সে খুশি বিসিবি সভাপতি। কঠিন পরিস্থিতিতে ম্যাচ জয়ের কারণে বেশি খুশি হয়েছেন বিসিবি বস। তার মতে, এমন পরিস্থিতি বিশ্বকাপের আগে দলের আত্মবিশ্বাসকে আরও শক্তিশালী করবে।

আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে তিন ম্যাচের সিরিজ ২-০ ব্যবধানে জিতেছে বাংলাদেশ। প্রথমটি বৃষ্টিতে ভেস্তে যাবার পর দ্বিতীয়টিতে আয়ারল্যান্ডকে ৩ উইকেটে হারিয়ে সিরিজে এগিয়ে যায় বাংলাদেশ। তৃতীয় ও শেষ ম্যাচে ৫ রানের রোমাঞ্চকর জয়ে সিরিজ জিতে নেয় টাইগাররা।

পাপন বলেন, আমার মনে হয় বৃষ্টি না হলে আমরা প্রথম ম্যাচও জিততে পারতাম। আমরা দ্বিতীয় ম্যাচে মানসিক শক্তি প্রদর্শন করেছি এবং হারের মুখ থেকে ম্যাচটি জিতেছি। মুশফিক, হৃদয়, শান্তরা পুরো সিরিজেই ভালো ব্যাটিং করেছে।

সামনের সময়গুলোতে বৃষ্টির সম্ভাবনা বেশি থাকায় এশিয়া কাপ আয়োজনের প্রস্তাব ফিরিয়ে দিয়েছেন বলে জানান বিসিবি সভাপতি। তিনি বলেন, আমি জানতাম এখন পর্যন্ত এশিয়া কাপ নিয়ে পাকিস্তান ও ভারতের মধ্যে উত্তাপ রয়েছে। হাইব্রিড মডেল অনুসরণ করে কিছু ম্যাচ পাকিস্তানে এবং কিছু ম্যাচ দুবাইয়ে আয়োজন করা যেতে পারে। বাংলাদেশকে টুর্নামেন্ট আয়োজনের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিলো কিন্তু আমরা না বলেছি। কারণ এখানে এ মাসগুলোতে বৃষ্টি হবে। যদি এটি টি-টোয়েন্টি টুর্নামেন্ট হয় তাহলে আমরা ঝুঁকি নিতে পারতাম কিন্তু এটি ওয়ানডে ফরম্যাটে হবে।’

এক যুগ পর ফেডারেশন কাপ চ্যাম্পিয়ন মোহামেডান



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দীর্ঘ একযুগেরও বেশি সময় পর ফেডারেশন কাপ চ্যাম্পিয়ন হয়েছে মোহামেডান। টাইব্রেকারে ৪-২ গোলে আবাহনীকে হারায় মোহামেডান।

রুদ্ধশ্বাস এক লড়াই নির্ধারিত সময়ে ৩-৩ ড্র থাকার পর অতিরিক্ত সময়ে গড়ায়। সেখানেও দুই দল সমান। একটি করে গোল করে মোহামেডান আর আবাহনী। ৪-৪ সমতায় থাকা ম্যাচটি গড়ায় টাইব্রেকারে।

সেই টাইব্রেকারে ভাগ্য খুলে মোহামেডানের। কুমিল্লার ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত স্টেডিয়ামে আবাহনীকে ৪(৪)-৪(২) ব্যবধানে হারিয়ে ফেডারেশন কাপের চ্যাম্পিয়ন হলো সাদাকালোরা।

এর আগে উত্তাপ ছড়ানো এই ম্যাচের ১৫ মিনিটে লিড পেয়ে যায় আবাহনী। ফয়সাল আহমেদ ফাহিমের গোলে এগিয়ে যায় আকাশী-নীলরা। পিছিয়ে পড়ে ম্যাচে ফিরতে মরিয়া হয়ে উঠে মোহামেডান। কিন্তু উল্টো ম্যাচের ৪৩ মিনিটে কোস্টারিকার ড্যানিয়েল কলিন্দ্রেসের গোলে আবাহনী ব্যবধান দ্বিগুণ করে। শেষ পর্যন্ত আর গোল না হলে ২-০ গোলে এগিয়ে থেকে বিরতিতে যায় আবাহনী।

দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেই যেন ম্যাচে প্রাণ ফিরে আসে। ৫৬ থেকে ৬১ মিনিটে ২ গোল পরিশোধ করে ম্যাচে ফিরে মোহামেডান। কিন্তু তার ঠিক মিনিটে খানেক পড়েই আবারো এগিয়ে যায় আবাহনী। ৬৫ মিনিটে নাইজেরিয়ান এমেকার গোলে এগিয়ে থেকে আবাহনী ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ নেয়।

কিন্তু চরম নাটকীয়তায় ভরা এই ম্যাচের শেষ দিকে আবারো সমতা ফেরায় মোহামেডান। দ্বিতীয়ার্ধে মোহামেডানের মালির অধিনায়ক সুলেমান দিয়াবাতের হ্যাটট্রিকে ম্যাচ গড়ায় অতিরিক্ত সময়ে। প্রথম অতিরিক্ত সময়ে এগিয়ে যায় সাদা-কালো শিবির। ৪-৩ গোলে জয়ের স্বপ্ন দেখা মোহামেডানকে স্তব্ধ করে ম্যাচের ১১৮ মিনিটে সুলেমান দিয়াবাতের গোলে আবারো সমতা ফিরে খেলায়।

শেষ পর্যন্ত ৪-৪ গোলে অতিরিক্ত সময়ের খেলা শেষ হয়। দীর্ঘ ১৪ বছর পর ফেডারেশন কাপের ফাইনাল টাইব্রেকারে গড়ায়। এই টুর্নামেন্টের সর্বশেষ ফাইনালের টাইব্রেকারও এই দুই দলের মধ্যে। সেই ম্যাচে মোহামেডান জিতেছিল।

আজও সেই পুরনো স্মৃতি তাজা করল সাদা-কালোরা। পেনাল্টি শুটআউটে আবাহনীকে হতাশ করে ৪-২ গোলে নাটকীয়ভাবে শিরোপা জিতে নেয় মোহামেডান।

;

শ্বাসরুদ্ধকর ফাইনালে গুজরাটকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন চেন্নাই



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আবারও সেই ধোনির চেন্নাই। গুজরাট টাইটান্সকে ৫ উইকেটে হারিয়ে চলতি আইপিএলের শিরোপা নিজেদের করে নিয়েছে তারা। বৃষ্টি আইনে ১৭১ রানের জবাবে ব্যাট করতে নেমে পাঁচ উইকেট হারিয়ে লক্ষ্যে পৌঁছে যায় চেন্নাই।

শেষ ওভারে চেন্নাই সুপার কিংসের জয় পেতে দরকার ছিল ১৩ রান। প্রথম তিন বলেই ইয়র্কার লেন্থে বল করেছেন মোহাম্মদ শামী। খরচ করেছেন মাত্র দুই রান। তখন ম্যাচের পেন্ডুলাম দুলছিল দু’দিকে। যার ধারাবাহিকতায় শেষ দুই বলে চেন্নাইয়ের ১০ রান দরকার ছিল। প্রথম বলেই ছয় হাঁকিয়ে ম্যাচের লাগামে টান দেন জাদেজা। বাকি কাজটাও তিনিই সেরেছেন। ডান পায়ে উড়ে আসা ফুলটস বল পেছনে ঠেলে দিয়ে দৌড়। বল ততক্ষণে সীমানা পেরিয়ে গেছে।

বড় টার্গেট তাড়া করতে নেমে চেন্নাইকে ভালো শুরু এনে দেন দুই ওপেনার ডেভন কনওয়ে ও রুতুরাজ গায়কোয়াড়। ৬ ওভারে চেন্নাইয়ের রান গিয়ে দাঁড়ায় ৭২।

সপ্তম ওভারে গুজরাটকে প্রথম ব্রেক থ্রু এনে দেন নূর আহমেদ, রুতুরাজ গায়কোয়াড়কে ফিরিয়ে। বাঁহাতি এ স্পিনার একই ওভারে ফিরিয়েছেন ডেভন কনওয়েকেও। ২ ছক্কা ও ৪ চারে ৪৭ রান করে মোহিত শর্মার হাতে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন কিউই এই ব্যাটার।

একই ওভারে দুই ওপেনারের বিদায়ের পর রানের চাকা সচল রেখেছেন আজিঙ্কা রাহানে। ১৩ বলে ২৭ রানের দুর্দান্ত ইনিংস খেলার পর তিনিও ফেরেন মোহিত শর্মার বলে।

পঞ্চম শিরোপা জিততে শেষ ২০ বলে চেন্নাইয়ের প্রয়োজন ছিল ৫০ রান। পাঁচ বল পরেই লক্ষ্যটা গিয়ে দাঁড়ায় ১৫ বলে ২৩ রান। শেষ ওভারে চেন্নাইয়ের প্রয়োজন ছিল ১৪ রান। তবে মোহিতের প্রথম চার বল থেকে আসে মাত্র ৪ রান। কিন্তু শেষ দুই বলে চার-ছক্কা মেরে জয়টা গুজরাটের হাতের মুঠো থেকে ছিনিয়ে নেন জাদেজা।

এর আগে, সোমবার (২৯ মে) আহমেদাবাদে টস জিতে প্রথমে গুজরাটকে ব্যাটিংয়ে পাঠান চেন্নাই অধিনায়ক মহেন্দ্র সিং ধোনি। শুরুতেই উইকেট পাওয়ার সুযোগ ছিল চেন্নাইয়ের সামনে। তুষার দেশপান্ডের বলে স্কয়ার লেগে শুভমান গিলের সহজ ক্যাচ ফেলে দেন দীপক চাহার। গিল তখন ২ রানে। জীবন পেয়েই ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেন গিল।

পাওয়ার প্লেতে গিল আর ঋদ্ধিমান সাহা মিলে উড়ন্ত সূচনা এনে দেন গুজরাটকে। ৬ ওভারে এই দুই জনের ব্যাট থেকে আসে ৬২ রান। জীবন পাওয়া গিল হাফসেঞ্চুরির দিকে এগিয়ে যাচ্ছিলেন। তবে রবীন্দ্র জাদেজার ঘূর্ণিতে ধোনির স্টাম্পিংয়ের শিকার হয়ে ফিরতে হয়েছে তাকে। ২০ বলে ৭ বাউন্ডারিতে গুজরাট ওপেনার করেন ৩৯।

দ্বিতীয় উইকেটে সাই সুদর্শনকে নিয়ে ৪২ বলে ৬৪ রানের জুটি গড়েন ঋদ্ধিমান। ৩৬ বলে ফিফটি পূরণ করা উইকেটরক্ষক এই ব্যাটার ফেরেন দীপক চাহারের শিকার হয়ে। ৩৯ বলে তার ৫৪ রানের ইনিংসে ছিল ৫ চার আর ১ ছক্কার মার। এরপর ৩৩ বলে ফিফটি করেন সুদর্শন। সেঞ্চুরি হাঁকানোরও সুযোগ ছিল এই ব্যাটারের সামনে। শেষ ওভারে দুই ছক্কা হাঁকিয়ে সেই সুযোগও তৈরি করেছিলেন, কিন্তু পরের বলে আউট হয়ে প্রথম সেঞ্চুরির স্বপ্ন ভাঙে সুদর্শনের।

;

শেনজেন প্রিমিয়ার ক্রিকেট লীগ ২০২৩ চ্যাম্পিয়ন "পদ্মা টাইটানস দল লীগ"



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

চীনের শেনজেন সিটিতে অনুষ্ঠিত "শেনজেন প্রিমিয়ার ক্রিকেট লীগ ২০২৩" চ্যাম্পিয়ন হয়েছে পদ্মা টাইটানস দল লীগ। শেনজেন প্রপার্টিজ লিমটেডের স্পন্সরে ও শেনজেন বাংলাদেশ কমিউনিটি ইন চায়না আয়োজিত এ প্রতিযোগিতায় রানার্স আপ হয়েছে যমুনা কিংস দল এবং তৃতীয় হয়েছে মেঘনা ভিক্টোরীয়ানস।

গতকাল রোববার শেনজেনের সংগং স্পোর্টস স্টেডিয়ামে এই ক্রিকেট ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়। খেলা শেষে বিজয়ী দল সহ সকল খেলোয়ারদের মেডেল প্রদান করেন অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি ইমাম টেলিকমের ভাইস প্রেসিডেন্ট, জেআইও ইন্ড্রাস্ট্রিজ লিমিটেডের ম্যানেজিং ডিরেক্টর এবং শেনজেন বাংলাদেশ কমিউনিটির সাবেক সভাপতি ও বর্তমান কমিটির প্রধান উপদেষ্টা লায়ন মহসিন ইমাম চৌধুরী (রুনু)। অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, শেনজেন প্রপার্টিজ লিমিটেড (এস.পি.এল) কোম্পানীর ম্যানেজিং ডিরেক্টর এ. কে মুরাদ, বিশষ্ট ব্যবসায়ী এম. এ. এইচ. হক বাপ্পা, ইকবাল হোসেন সায়েম, মান্নু ও তারেকুল ইসলাম।

অতিথিরা চ্যাম্পিয়ন দলকে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি ও ১৫০০ ইউয়ান (প্রাইজ মানি), যমুনা কিংস্ দলকে রার্নাস আপ ট্রফি ও তৃতীয় দল হিসেবে মেঘনা ভিক্টোরিয়ান এর খেলোয়ারদের হাতে ট্রফি তুলে দেন।

এর আগে সকাল নয়টায় বাংলাদেশের জাতীয় সংগীতের পর টসের মাধ্যমে পদ্মা টাইটানস্ দল ও যমুনা কিংস দলের মাঝে ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত হয়। পদ্মা টাইটানস্ দলের ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন করেন নেক্সাস কোম্পানীর ম্যানেজিং ডিরেক্টর মোঃ ইমতিয়াজ হোসাইন, মেঘনা ভিক্টোরীয়ানস্ দলের ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন করেন ওয়ান টাচ্ বিজনেস সার্ভিসের ম্যানেজি ডিরেক্টর মোঃ জাবেদ জাহাংগির ও যমুনা দলের ম্যানেজার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন সাফোয়ানা ইন্টাঃ লজিস্টিকস কোম্পানীর ম্যানেজিং ডিরেক্টর মোঃ ইরফানুর রব জিন্নাহ। খেলায় পদ্মা টাইটানস্ দলের ক্যাপ্টেন ফয়সাল আহমেদের চমৎকার নৈপুন্য ও দুরদর্শিতার কারনে দলটি চ্যাম্পিয়ন হওয়ার তকমা পান। এতে ম্যান অফ দ্যা ম্যাচের পুরস্কার পান এম. এস. সানি, সর্বোচ্চ উইকেট টেকার পদ্মা টাইটানস টিমের ম্যানেজার ইমতিয়াজ হোসেন, বেস্ট ইমাজিং প্লেয়ার অফ দ্যা টুর্নামেন্ট নির্বাচিত হন সালেকুর ও ম্যান অব দ্যা টুর্নামেন্ট রিয়াজ। আম্পায়ার হিসেবে পুরস্কার গ্রহণ করেন সাইফুল ইসলাম ও শরীফ পাটোয়ারী।

;

জুনে এশিয়ায় আসছে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন মেসির আর্জেন্টিনা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

লিওনেল মেসিকে নিয়েই এশিয়া সফরে আসছে আর্জেন্টিনা। আগামী জুনে দুটো প্রীতি ম্যাচ খেলতে এশিয়ায় পা রাখবে বিশ্বচ্যাম্পিয়নরা। তবে দলের সাথে থাকবেন না দিবালা-মার্তিনেজ।

আগামী জুনে এশিয়া সফরে আলবিসেলেস্তেরা খেলবে দুটি ম্যাচ। ১৫ জুন চীনের বেইজিংয়ে মেসিদের প্রতিপক্ষ অস্ট্রেলিয়া, আর ১৯ জুন জাকার্তায় বিশ্বচ্যাম্পিয়নরা মুখোমুখি হবে স্বাগতিক ইন্দোনেশিয়ার।

তবে সব কিছু ঠিক থাকলে লিওনেল মেসিরা হয়তো এই সময়ে পা রাখতেন বাংলাদেশেই। খেলতেন এই দেশের মাটিতেই। কিন্তু বাফুফে মাঠের ব্যবস্থা করতে না পারায় বাংলাদেশে আসছেনা বিশ্বচ্যাম্পিয়নরা। যাচ্ছে চীন ও ইন্দোনেশিয়ায়।

এশিয়া সফরের জন্য ২৭ সদস্যের বিশাল বহর ঘোষণা করেছেন আর্জেন্টিনার কোচ লিওনেল স্কালোনি। লিওনেল মেসি থাকলেও চোটের কারণে দলে জায়গা হয়নি লিসান্দ্রো মার্তিনেজ ও পাওলো দিবালার।

প্রায় ৫ বছর পর জাতীয় দলে ডাক পেয়েছেন আতলেতিকো মাদ্রিদ কোচ দিয়েগো সিমিওনের ছেলে জিওভানি সিমিওনে। ৩৩ বছর পর নাপোলিকে ইতালিয়ান সিরি আ শিরোপা জেতাতে বড় অবদান রেখেছেন সিমিওনে। তাছাড়া দলে আছেন আলেহান্দ্রো গারনাচো।

এশিয়া সফরের আর্জেন্টিনা দল-

গোলরক্ষক : এমিলিয়ানো মার্তিনেজ, জেরেনিমো রুলি, ওয়ালতার বেনিতেজ।

রক্ষণভাগ : নাহুয়েল মোলিনা, গনজালো মন্তিয়েল, জার্মান পেজ্জেয়া, ক্রিস্তিয়ান রোমেরো, লিওনার্দো বালের্দি, নিকোলাস ওতামেন্দি, ফাকুন্দো মেদিনা, নিকোলাস তালিয়াফিকো, মার্কোস আকুনিয়া।

মাঝমাঠ : লিওনার্দো পারেদেস, এনজো ফার্নান্দেজ, গিদো রদ্রিগেজ, রদ্রিগো দি পল, এজেকেল পালাসিওস, অ্যালেক্সিস ম্যাক অ্যালিস্টার, থিয়াগো আলমাদা, জিওভানি লো সেলসো।

আক্রমণভাগ : লুকাস ওকাম্পোস, আনহেল দি মারিয়া, হুলিয়ান আলভারেজ, জিওভানি সিমিওনে, আলহান্দ্রো গারনাচো, নিকোলাস গনজালেজ, লিওনেল মেসি।

;