জয়ের ধারা অব্যাহত রাখতে দুপুরে মাঠে নামছে টাইগাররা



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

জয়ের ধারা অব্যাহত রাখার লক্ষ্য নিয়ে শনিবার সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ শুরু করছে বাংলাদেশ। দুপুর ২টায় শুরু হওয়া ম্যাচটি টি স্পোর্টস চ্যানেলে সরাসরি সম্প্রচার করা হবে।

সিরিজ নিয়ে বাংলাদেশের প্রধান কোচ চন্ডিকা হাথুরুসিংহে বলেছেন, ইংল্যান্ডের মতো আয়ারল্যান্ডকেও সম্মান করি আমরা। কিন্তু আমরা কোন দলকে ভয় করি না। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে যেভাবে দলকে প্রস্তুত করেছিলাম আয়ারল্যান্ডের সাথেও তার চেয়ে কম করা হচ্ছে না। নিজেদের সেরা ক্রিকেট খেলতে পারলে কোন দলকে হারানোই আমাদের জন্য কঠিন না। এটা আমাদের মূল বিষয়।

টি-টোয়েন্টিতে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ইংল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশের পর আত্মবিশ্বাসে ভরপুর বাংলাদেশ হট ফেভারিট হয়েই আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজ শুরু করবে।

২০০৮ সালের পর দ্বিপাক্ষিক সিরিজ খেলতে প্রথমবারের মত বাংলাদেশে এসেছে আয়ারল্যান্ড। পরিসংখ্যান অনুযায়ী,এখন পর্যন্ত ১০ ম্যাচে মুখোমুখি হয় বাংলাদেশ ও আয়ারল্যান্ড। এরমধ্যে সাতটি জিতেছে বাংলাদেশ এবং মাত্র দু’টিতে জয় পায় আয়ারল্যান্ড। বাকি ১টি ম্যাচ পরিত্যক্ত হয়।

২০০৭ সালের ওয়ানডে বিশ্বকাপে ওয়েস্ট ইন্ডিজের ব্রিজটাউনে প্রথমবারের দেখায় বাংলাদেশের বিপক্ষে জয় পেয়েছিলো আয়ারল্যান্ড। ২০১০ সালে বেলফাস্টে শেষবার বাংলাদেশকে হারিয়েছিলো আইরিশরা। তবে গত এক দশকে বাংলাদেশের বিপক্ষে ম্যাচে কোন লড়াই করতে পারেনি আয়ারল্যান্ড। এই দশকে প্রথম ম্যাচ হতে যাচ্ছে দুই দলের। ২০১৯ সালে ত্রিদেশীয় টুর্নামেন্টের ম্যাচে সর্বশেষ মুখোমুখি হয়েছিলো দুই দল। ম্যাচটি হেসেখেলে ৬ উইকেটে জিতেছিলো বাংলাদেশ। ওই ত্রিদেশীয় টুর্নামেন্টের অন্য দল ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে ইতিহাসে একমাত্র বড় ট্রফি জিতেছিলো বাংলাদেশ।

২০১৬ সালে ও গেল মাসে ইংল্যান্ডের কাছে দু’টি হার ছাড়া ২০১৫ সাল থেকে ঘরের মাঠে ওয়ানডেতে কোন সিরিজ হারেনি বাংলাদেশ।

আধিপত্য বিস্তার করার সাথে স্পিনে সফরকারীদের দুর্বলতা এবং ঘরের মাঠে অবিশ্বাস্য রেকর্ডের পরও খেলোয়াড়দের আত্মতুষ্টি না ভোগার আহ্বান করেছেন হাথুরুসিংহে।

হাথুরুসিংহে জানান, প্রথম ওয়ানডের সেরা একাদশে কিছু পরিবর্তন করা হবে। কারণ ভারতে আগামী ওয়ানডে বিশ্বকাপের দিকে চোখ রেখেই দল নিয়ে পরিকল্পনা করা হচ্ছে। তিনি বলেন, আমরা যেভাবেই খেলি না কেন, আমাদের লক্ষ্য জয়। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে কোন দলই ছোট নয়। বিশ্বকাপে ইংল্যান্ডকে হারায় তারা। নিজেদের দিনে যেকোন দলকে যেকেউ হারাতে পারে।

তিনি আরও বলেন, আমরা যেভাবেই খেলি না কেন আমরা আমাদের পুলকে বড় করার চেষ্টা করছি। আমরা জয়ের চেষ্টা করবো।

এদিকে, অনুশীলনের সময় ইনজুরিতে পড়েছেন প্রথমবারের মতো ওয়ানডে দলে ডাক পাওয়া জাকির হাসান। তার জায়গায় দলে নেয়া হয়েছে রনি তালুকদারকে।

সম্ভাব্য বাংলাদেশ দল

তামিম ইকবাল (অধিনায়ক), লিটন দাস, নাজমুল হোসেন শান্ত, সাকিব আল হাসান, মুশফিকুর রহিম, আফিফ হোসেন, ইয়াসির আলী চৌধুরী, তৌহিদ হৃদয়, মেহেদি হাসান মিরাজ, নাসুম আহমেদ, তাসকিন আহমেদ, এবাদত হোসেন চৌধুরী, মুস্তাফিজুর রহমান, হাসান মাহমুদ, শরিফুল ইসলাম ও রনি তালুকদার।

সম্ভাব্য আয়ারল্যান্ড দল

অ্যান্ড্রু বলবির্নি (অধিনায়ক), হ্যারি টেক্টর, গ্যারেথ ডেলানি, পল স্টার্লিং, কার্টিস ক্যাম্পার, ম্যাথিউ হামফ্রেস, লরকান টাকার, স্টেফেন ডোহেনি, মার্ক অ্যাডায়ার, জর্জ ডকরেল, গ্রাহাম হুম, বেঞ্জামিন হোয়াইট, অ্যান্ডি ম্যাকব্রিন, জোশুয়া লিটল।

বাংলাদেশ-আফগানিস্তান সিরিজের সময়সূচি জানাল বিসিবি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঘরের মাঠে আফগানিস্তানের বিপক্ষে পূর্ণাঙ্গ সিরিজ খেলবে স্বাগতিক বাংলাদেশ। আসন্ন এই সিরিজে একটি টেস্ট, তিনটি ওয়ানডে ও দুটি টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলবে দুই দল। এই সিরিজের সূচি ও ভেন্যু আগেই চূড়ান্ত করা হয়েছিল। এবার ম্যাচ শুরুর সময়ও নিশ্চিত করল বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)।

আগামী ১৪ জুন আফগানিস্তানের বিপক্ষে একমাত্র টেস্ট ম্যাচটি মিরপুর শেরে-ই-বাংলা জাতীয় স্টেডিয়ামে মাঠে গড়াবে। প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে খেলা শুরু হবে। তবে বাংলাদেশের সঙ্গে টেস্ট ম্যাচ খেলে রশিদ খানরা ভারতে গিয়ে দ্বিপাক্ষিক সিরিজ খেলবে। এরপর আবারও বাংলাদেশের বিপক্ষে ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি সিরিজের বাকি অংশ খেলতে আসবে।

আগামী ১ জুলাই দ্বিতীয় দফায় বাংলাদেশে আসবে আফগানরা। চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে আগামী ৫, ৮ ও ১১ জুলাই হবে তিনটি ওয়ানডে ম্যাচের সিরিজ। দিবারাত্রি এই ম্যাচগুলো শুরু হবে দুপুর ২টায়। ওয়ানডে সিরিজ শেষে সিলেটের মাঠে অনুষ্ঠিত হবে টি-টোয়েন্টি সিরিজ। সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে ১৪ ও ১৬ জুলাই ম্যাচ দুটি শুরু হবে সন্ধ্যা ৬টায়।

;

এক যুগ পর ফেডারেশন কাপ চ্যাম্পিয়ন মোহামেডান



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দীর্ঘ একযুগেরও বেশি সময় পর ফেডারেশন কাপ চ্যাম্পিয়ন হয়েছে মোহামেডান। টাইব্রেকারে ৪-২ গোলে আবাহনীকে হারায় মোহামেডান।

রুদ্ধশ্বাস এক লড়াই নির্ধারিত সময়ে ৩-৩ ড্র থাকার পর অতিরিক্ত সময়ে গড়ায়। সেখানেও দুই দল সমান। একটি করে গোল করে মোহামেডান আর আবাহনী। ৪-৪ সমতায় থাকা ম্যাচটি গড়ায় টাইব্রেকারে।

সেই টাইব্রেকারে ভাগ্য খুলে মোহামেডানের। কুমিল্লার ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত স্টেডিয়ামে আবাহনীকে ৪(৪)-৪(২) ব্যবধানে হারিয়ে ফেডারেশন কাপের চ্যাম্পিয়ন হলো সাদাকালোরা।

এর আগে উত্তাপ ছড়ানো এই ম্যাচের ১৫ মিনিটে লিড পেয়ে যায় আবাহনী। ফয়সাল আহমেদ ফাহিমের গোলে এগিয়ে যায় আকাশী-নীলরা। পিছিয়ে পড়ে ম্যাচে ফিরতে মরিয়া হয়ে উঠে মোহামেডান। কিন্তু উল্টো ম্যাচের ৪৩ মিনিটে কোস্টারিকার ড্যানিয়েল কলিন্দ্রেসের গোলে আবাহনী ব্যবধান দ্বিগুণ করে। শেষ পর্যন্ত আর গোল না হলে ২-০ গোলে এগিয়ে থেকে বিরতিতে যায় আবাহনী।

দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেই যেন ম্যাচে প্রাণ ফিরে আসে। ৫৬ থেকে ৬১ মিনিটে ২ গোল পরিশোধ করে ম্যাচে ফিরে মোহামেডান। কিন্তু তার ঠিক মিনিটে খানেক পড়েই আবারো এগিয়ে যায় আবাহনী। ৬৫ মিনিটে নাইজেরিয়ান এমেকার গোলে এগিয়ে থেকে আবাহনী ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ নেয়।

কিন্তু চরম নাটকীয়তায় ভরা এই ম্যাচের শেষ দিকে আবারো সমতা ফেরায় মোহামেডান। দ্বিতীয়ার্ধে মোহামেডানের মালির অধিনায়ক সুলেমান দিয়াবাতের হ্যাটট্রিকে ম্যাচ গড়ায় অতিরিক্ত সময়ে। প্রথম অতিরিক্ত সময়ে এগিয়ে যায় সাদা-কালো শিবির। ৪-৩ গোলে জয়ের স্বপ্ন দেখা মোহামেডানকে স্তব্ধ করে ম্যাচের ১১৮ মিনিটে সুলেমান দিয়াবাতের গোলে আবারো সমতা ফিরে খেলায়।

শেষ পর্যন্ত ৪-৪ গোলে অতিরিক্ত সময়ের খেলা শেষ হয়। দীর্ঘ ১৪ বছর পর ফেডারেশন কাপের ফাইনাল টাইব্রেকারে গড়ায়। এই টুর্নামেন্টের সর্বশেষ ফাইনালের টাইব্রেকারও এই দুই দলের মধ্যে। সেই ম্যাচে মোহামেডান জিতেছিল।

আজও সেই পুরনো স্মৃতি তাজা করল সাদা-কালোরা। পেনাল্টি শুটআউটে আবাহনীকে হতাশ করে ৪-২ গোলে নাটকীয়ভাবে শিরোপা জিতে নেয় মোহামেডান।

;

শ্বাসরুদ্ধকর ফাইনালে গুজরাটকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন চেন্নাই



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আবারও সেই ধোনির চেন্নাই। গুজরাট টাইটান্সকে ৫ উইকেটে হারিয়ে চলতি আইপিএলের শিরোপা নিজেদের করে নিয়েছে তারা। বৃষ্টি আইনে ১৭১ রানের জবাবে ব্যাট করতে নেমে পাঁচ উইকেট হারিয়ে লক্ষ্যে পৌঁছে যায় চেন্নাই।

শেষ ওভারে চেন্নাই সুপার কিংসের জয় পেতে দরকার ছিল ১৩ রান। প্রথম তিন বলেই ইয়র্কার লেন্থে বল করেছেন মোহাম্মদ শামী। খরচ করেছেন মাত্র দুই রান। তখন ম্যাচের পেন্ডুলাম দুলছিল দু’দিকে। যার ধারাবাহিকতায় শেষ দুই বলে চেন্নাইয়ের ১০ রান দরকার ছিল। প্রথম বলেই ছয় হাঁকিয়ে ম্যাচের লাগামে টান দেন জাদেজা। বাকি কাজটাও তিনিই সেরেছেন। ডান পায়ে উড়ে আসা ফুলটস বল পেছনে ঠেলে দিয়ে দৌড়। বল ততক্ষণে সীমানা পেরিয়ে গেছে।

বড় টার্গেট তাড়া করতে নেমে চেন্নাইকে ভালো শুরু এনে দেন দুই ওপেনার ডেভন কনওয়ে ও রুতুরাজ গায়কোয়াড়। ৬ ওভারে চেন্নাইয়ের রান গিয়ে দাঁড়ায় ৭২।

সপ্তম ওভারে গুজরাটকে প্রথম ব্রেক থ্রু এনে দেন নূর আহমেদ, রুতুরাজ গায়কোয়াড়কে ফিরিয়ে। বাঁহাতি এ স্পিনার একই ওভারে ফিরিয়েছেন ডেভন কনওয়েকেও। ২ ছক্কা ও ৪ চারে ৪৭ রান করে মোহিত শর্মার হাতে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন কিউই এই ব্যাটার।

একই ওভারে দুই ওপেনারের বিদায়ের পর রানের চাকা সচল রেখেছেন আজিঙ্কা রাহানে। ১৩ বলে ২৭ রানের দুর্দান্ত ইনিংস খেলার পর তিনিও ফেরেন মোহিত শর্মার বলে।

পঞ্চম শিরোপা জিততে শেষ ২০ বলে চেন্নাইয়ের প্রয়োজন ছিল ৫০ রান। পাঁচ বল পরেই লক্ষ্যটা গিয়ে দাঁড়ায় ১৫ বলে ২৩ রান। শেষ ওভারে চেন্নাইয়ের প্রয়োজন ছিল ১৪ রান। তবে মোহিতের প্রথম চার বল থেকে আসে মাত্র ৪ রান। কিন্তু শেষ দুই বলে চার-ছক্কা মেরে জয়টা গুজরাটের হাতের মুঠো থেকে ছিনিয়ে নেন জাদেজা।

এর আগে, সোমবার (২৯ মে) আহমেদাবাদে টস জিতে প্রথমে গুজরাটকে ব্যাটিংয়ে পাঠান চেন্নাই অধিনায়ক মহেন্দ্র সিং ধোনি। শুরুতেই উইকেট পাওয়ার সুযোগ ছিল চেন্নাইয়ের সামনে। তুষার দেশপান্ডের বলে স্কয়ার লেগে শুভমান গিলের সহজ ক্যাচ ফেলে দেন দীপক চাহার। গিল তখন ২ রানে। জীবন পেয়েই ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেন গিল।

পাওয়ার প্লেতে গিল আর ঋদ্ধিমান সাহা মিলে উড়ন্ত সূচনা এনে দেন গুজরাটকে। ৬ ওভারে এই দুই জনের ব্যাট থেকে আসে ৬২ রান। জীবন পাওয়া গিল হাফসেঞ্চুরির দিকে এগিয়ে যাচ্ছিলেন। তবে রবীন্দ্র জাদেজার ঘূর্ণিতে ধোনির স্টাম্পিংয়ের শিকার হয়ে ফিরতে হয়েছে তাকে। ২০ বলে ৭ বাউন্ডারিতে গুজরাট ওপেনার করেন ৩৯।

দ্বিতীয় উইকেটে সাই সুদর্শনকে নিয়ে ৪২ বলে ৬৪ রানের জুটি গড়েন ঋদ্ধিমান। ৩৬ বলে ফিফটি পূরণ করা উইকেটরক্ষক এই ব্যাটার ফেরেন দীপক চাহারের শিকার হয়ে। ৩৯ বলে তার ৫৪ রানের ইনিংসে ছিল ৫ চার আর ১ ছক্কার মার। এরপর ৩৩ বলে ফিফটি করেন সুদর্শন। সেঞ্চুরি হাঁকানোরও সুযোগ ছিল এই ব্যাটারের সামনে। শেষ ওভারে দুই ছক্কা হাঁকিয়ে সেই সুযোগও তৈরি করেছিলেন, কিন্তু পরের বলে আউট হয়ে প্রথম সেঞ্চুরির স্বপ্ন ভাঙে সুদর্শনের।

;

শেনজেন প্রিমিয়ার ক্রিকেট লীগ ২০২৩ চ্যাম্পিয়ন "পদ্মা টাইটানস দল লীগ"



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

চীনের শেনজেন সিটিতে অনুষ্ঠিত "শেনজেন প্রিমিয়ার ক্রিকেট লীগ ২০২৩" চ্যাম্পিয়ন হয়েছে পদ্মা টাইটানস দল লীগ। শেনজেন প্রপার্টিজ লিমটেডের স্পন্সরে ও শেনজেন বাংলাদেশ কমিউনিটি ইন চায়না আয়োজিত এ প্রতিযোগিতায় রানার্স আপ হয়েছে যমুনা কিংস দল এবং তৃতীয় হয়েছে মেঘনা ভিক্টোরীয়ানস।

গতকাল রোববার শেনজেনের সংগং স্পোর্টস স্টেডিয়ামে এই ক্রিকেট ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়। খেলা শেষে বিজয়ী দল সহ সকল খেলোয়ারদের মেডেল প্রদান করেন অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি ইমাম টেলিকমের ভাইস প্রেসিডেন্ট, জেআইও ইন্ড্রাস্ট্রিজ লিমিটেডের ম্যানেজিং ডিরেক্টর এবং শেনজেন বাংলাদেশ কমিউনিটির সাবেক সভাপতি ও বর্তমান কমিটির প্রধান উপদেষ্টা লায়ন মহসিন ইমাম চৌধুরী (রুনু)। অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, শেনজেন প্রপার্টিজ লিমিটেড (এস.পি.এল) কোম্পানীর ম্যানেজিং ডিরেক্টর এ. কে মুরাদ, বিশষ্ট ব্যবসায়ী এম. এ. এইচ. হক বাপ্পা, ইকবাল হোসেন সায়েম, মান্নু ও তারেকুল ইসলাম।

অতিথিরা চ্যাম্পিয়ন দলকে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি ও ১৫০০ ইউয়ান (প্রাইজ মানি), যমুনা কিংস্ দলকে রার্নাস আপ ট্রফি ও তৃতীয় দল হিসেবে মেঘনা ভিক্টোরিয়ান এর খেলোয়ারদের হাতে ট্রফি তুলে দেন।

এর আগে সকাল নয়টায় বাংলাদেশের জাতীয় সংগীতের পর টসের মাধ্যমে পদ্মা টাইটানস্ দল ও যমুনা কিংস দলের মাঝে ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত হয়। পদ্মা টাইটানস্ দলের ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন করেন নেক্সাস কোম্পানীর ম্যানেজিং ডিরেক্টর মোঃ ইমতিয়াজ হোসাইন, মেঘনা ভিক্টোরীয়ানস্ দলের ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন করেন ওয়ান টাচ্ বিজনেস সার্ভিসের ম্যানেজি ডিরেক্টর মোঃ জাবেদ জাহাংগির ও যমুনা দলের ম্যানেজার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন সাফোয়ানা ইন্টাঃ লজিস্টিকস কোম্পানীর ম্যানেজিং ডিরেক্টর মোঃ ইরফানুর রব জিন্নাহ। খেলায় পদ্মা টাইটানস্ দলের ক্যাপ্টেন ফয়সাল আহমেদের চমৎকার নৈপুন্য ও দুরদর্শিতার কারনে দলটি চ্যাম্পিয়ন হওয়ার তকমা পান। এতে ম্যান অফ দ্যা ম্যাচের পুরস্কার পান এম. এস. সানি, সর্বোচ্চ উইকেট টেকার পদ্মা টাইটানস টিমের ম্যানেজার ইমতিয়াজ হোসেন, বেস্ট ইমাজিং প্লেয়ার অফ দ্যা টুর্নামেন্ট নির্বাচিত হন সালেকুর ও ম্যান অব দ্যা টুর্নামেন্ট রিয়াজ। আম্পায়ার হিসেবে পুরস্কার গ্রহণ করেন সাইফুল ইসলাম ও শরীফ পাটোয়ারী।

;