বিপিএলের উদ্বোধনী ম্যাচে লড়বে সিলেট-চট্টগ্রাম



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
বিপিএলের উদ্বোধনী ম্যাচে লড়বে সিলেট-চট্টগ্রাম

বিপিএলের উদ্বোধনী ম্যাচে লড়বে সিলেট-চট্টগ্রাম

  • Font increase
  • Font Decrease

মাঠে গড়াচ্ছে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) নবম আসর। শুক্রবার সাত দলের আসরে মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে উদ্বোধনী ম্যাচে মাঠে নামবে চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স ও সিলেট স্ট্রাইকার্স। ম্যাচটি শুরু হবে দুপুর ২টায়। একই মাঠে বর্তমান চ্যাম্পিয়ন কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্সের শিরোপা ধরে রাখার মিশন শুরু হবে প্রথম দিনে। সন্ধ্যা ৭টায় কুমিল্লা মুখোমুখি হবে রংপুর রাইডার্সের।

ঢাকার পাশাপাশি চট্টগ্রাম ও সিলেটে তিন ধাপে অনুষ্ঠিত হবে এবারের টুর্নামেন্ট। ফাইনাল মাঠে গড়াবে ১৬ ফেব্রুয়ারি। বিপিএলকে কেন্দ্র করে ঢাকা, কুমিল্লা, চট্টগ্রাম, খুলনা, বরিশাল, সিলেট ও রংপুর- এই সাতটি দলে ভাগ হয়ে যাবে দেশের ক্রিকেট ভক্তরা। ৪০ দিন ধরে চলবে এই আঞ্চলিকতার লড়াই। এর আগে বিপিএলের আটটি আসরে শিরোপা গিয়েছে চারটি শহরে। ঢাকা ও কুমিল্লা পেয়েছে তিনটি করে শিরোপা। একবার করে ট্রফি উঁচিয়ে ধরেছে রংপুর ও এবারের আসরে দল না পাওয়া রাজশাহী।

বিপিএল মানেই তারার হাট। দেশি তারকাদের পাশাপাশি বিশ্বমানের বিদেশিদের পারফরম্যান্স দেখতে মুখিয়ে থাকে দর্শকরা। এবার প্রায় একই সময়ে আরব আমিরাত ও দক্ষিণ আফ্রিকার ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগ চলবে। আছে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের ব্যস্ত শিডিউল। ফলে নামকরা বিদেশিদের খুব বেশি পাওয়া যাচ্ছে না। যা সাধারণ দর্শকদের জন্য হতাশার। এ ছাড়াও টুর্নামেন্ট শুরুর আগেই নানা সীমাবদ্ধতা নিয়ে আলোচনা হচ্ছে। দিনদিন রং হারানো বিপিএল নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন ক্রিকেটাররাও। ২০১২ সাল থেকে শুরু হলেও এখন পর্যন্ত ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেটে বিপিএল বড় মঞ্চ হয়ে উঠতে পারেনি।

রনি-লিটনের তাণ্ডব, বাংলাদেশের বড় সংগ্রহের পথে বৃষ্টির বাধা



স্পোর্টস ডেস্ক
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টিতে রনি তালুকদার, লিটন দাস এবং শামীম পাটোয়ারীর অসাধারণ ব্যাটিংয়ে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ১৯.২ ওভারে ৫ উইকেটে ২০৭ রান সংগ্রহ করেছে বাংলাদেশ। বৃষ্টির কারণে খেলা বন্ধ আছে।

চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে শুরু থেকেই আগ্রাসী ভঙ্গিমায় খেলতে থাকেন বাংলাদেশের দুই ওপেনার- লিটন ও রনি। প্রথম ওভারেই হ্যারি টেক্টরকে ছক্কা হাঁকান লিটন, সেই ওভারে আসে ১১ রান।

দ্বিতীয় ওভারে মার্ক অ্যাডায়ারকে ছক্কা হাঁকান রনি। সেই ওভারে লিটন আরেকটি চার হাঁকালে বাংলাদেশের স্কোরবোর্ডে যোগ হয় আরও ১৪ রান। আইরিশ বোলারদের ওপর এ দিন একটু বেশিই চড়াও হন রনি।

পাওয়ার প্লে'র শেষ ওভারে অ্যাডায়ারকে তিনটি চার ও একটি ছক্কা হাঁকান তিনি। সেই ওভারে ২০ রানের সুবাদে পাওয়ার প্লে'তে বাংলাদেশের সংগ্রহ দাঁড়ায় বিনা উইকেটে ৮১ রান। সমানতালে এগিয়ে যাচ্ছিলেন লিটনও। যদিও হাফ সেঞ্চুরি করতে পারেননি তিনি।

অষ্টম ওভারে ব্যক্তিগত ৪৭ রানে বিদায় নেন ড্যাশিং এই ওপেনার। ২৩ বলে খেলা ইনিংসটিতে ছিল চারটি চার ও তিনটি ছক্কার মার। ক্রেইগ ইয়ংয়ের স্লোয়ার বল বুঝতে পারেননি লিটন। মিড অফে ক্যাচ তুলে দেন তিনি। সহজ ক্যাচ মিস করেননি আইরিশ দলপতি পল স্টার্লিং।

প্রথম ৫০ রান পেতে বাংলাদেশের সময় লাগে ২৫ বল। আর পরের ৫০ পার করতে বাংলাদেশ খেলে ২৮ বল। লিটন ফিরলেও ঝড় থামাননি রনি। মাত্র ২৪ বলে নিজের ক্যারিয়ারের প্রথম হাফ সেঞ্চুরি তুলে নেন তিনি।

তার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে রান বাড়াতে থাকেন নাজমুল হোসেন শান্তও। যদিও ১৩ বলে ১৪ রান করে ফিরে যান শান্ত। হ্যারি টেক্টরের বলে স্টাম্পিং হয়ে ফিরে যান তিনি। এরপর শামীমও হাত চালান রনির সঙ্গে।

১৪তম ওভারে বিদায় নেন রনি। ফেরার আগে ৩৮ বলে সাতটি চার এবং তিনটি ছক্কায় ক্যারিয়ার সেরা ৬৭ রান করেন তিনি। গ্রাহাম হিউমের অফ কাটারে বোল্ড হয়ে মাঠ ছাড়েন রনি। এর এক ওভার পর বিদায় নেন শামীমও।

ফেরার আগে ২০ বলে ৩০ রান করেন তিনি। অ্যাডায়ারের স্লোয়ারে এক্সট্রা কাভারে ক্যাচ তুলে দেন শামীম। এই ক্যাচটিও লুফে নেন স্টার্লিং। ১৭২ রানে চার উইকেট হারানোর পর সাকিব আল হাসানের ব্যাটে দুইশ পার করে বড় সংগ্রহের দিকে এগিয়ে যায় বাংলাদেশ।

সাকিব ২০ এবং মেহেদী হাসান মিরাজ ৫ রানে ব্যাটিংয়ে আছেন। ১৯.২ ওভারের পর বৃষ্টি নামলে খেলা বন্ধ রাখার নির্দেশ দেন আম্পায়াররা।

সংক্ষিপ্ত স্কোর-

বাংলাদেশ- ২০৭/৫ (১৯.২ ওভার) (লিটন ৬৭, লিটন ৪৭, শামীম ৩০; ইয়ং ২/৪৫)।

;

ব্যাটিংয়ে দুর্দান্ত শুরু বাংলাদেশের



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

পাওয়ার প্লে'তে উড়ন্ত সূচনা। লিটন দাস ও রনি তালুকদার মিলে আয়ারল্যান্ডের বোলারদের এক প্রকার তান্ডবই চালিয়েছেন শুরুর ৬ ওভারে। রনি শুরুটা ধীরগতিতে করলেও লিটন শুরু থেকেই আক্রমণাত্মক করেন লিটন। তবে ষষ্ঠ ওভারে মার্ক এডায়েরকে এক ছক্কা ও ৩ ছক্কা হাঁকিয়ে পাওয়ার প্লে'তে এনে দেন ৮১ রানের পুঁজি। এই মুহূর্তে বাংলাদেশের সংগ্রহ ১ উইকেট হারিয়ে ১০ ওভারে ১১৬ রান। ওপেনার লিটন দাস ৪৭ রানে ড্রেসিং রুমে ফিরে যান। 

বাংলাদেশ একাদশ

সাকিব আল হাসান (অধিনায়ক), নাজমুল হোসেন শান্ত, রনি তালুকদার, লিটন দাস, তাওহিদ হৃদয়, শামিম পাটোয়ারি, মেহেদী হাসান মিরাজ, তাসকিন আহমেদ, নাসুম আহমেদ, মুস্তাফিজুর রহমান এবং হাসান মাহমুদ।

আয়ারল্যান্ড একাদশ:

পল স্টার্লিং(অধিনায়ক), রস আদায়ের, লরকান টাকার, হ্যারি টেক্টর, কুর্তিস ক্যাম্ফের, জর্জ ডকরেল, গ্যারেথ ডেলানি, মার্ক আদায়ের, ক্রেইগ ইয়াং, গ্রাহাম হুম ও বেন হোয়াইট।

;

আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে টসে হেরে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সবশেষ টি-টোয়েন্টি সিরিজে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ইংল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশের সুখস্মৃতি নিয়ে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজে মাঠে নামছে স্বাগতিক বাংলাদেশ। সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টি ম্যাচে আইরিশদের বিপক্ষে টস হেরে গেছেন টাইগার অধিনায়ক সাকিব আল হাসান। সফরকারী অধিনায়ক পল স্টার্লিং টস জিতে প্রথমে বোলিং করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। ফলে প্রথমে ব্যাটিংয়ে নামবে লাল সবুজের প্রতিনিধিরা।

সোমবার (২৭ মার্চ) সাগরিকায় চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে আইরিশদের বিপক্ষে তিন ম্যাচ টি-টোয়েন্টি সিরিজের প্রথম ম্যাচে মাঠে নামছে টাইগাররা। খেলাটি শুরু হবে দুপুর ২টায়।

ইংল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজের শেষ ম্যাচের একাদশ থেকে একটি পরিবর্তন নিয়ে মাঠে নামছে বাংলাদেশ। তানভীর ইসলামের জায়গায় এসেছেন আরেক বাঁহাতি স্পিনার নাসুম আহমেদ। তানভীর অবশ্য এ সিরিজের দলেই নেই। বোলিং কম্বিনেশন ধরে রাখতে তিন পেসারের সঙ্গে তিন স্পিনার রেখেছে স্বাগতিকরা।

অন্যদিকে আয়ারল্যান্ড একাদশে নেই নিয়মিত অধিনায়ক অ্যান্ডি বলবার্নি। এ সিরিজে তিনি বিশ্রামে থাকায় স্টার্লিং নেতৃত্ব দিচ্ছেন। এছাড়া সর্বশেষ জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ম্যাচের একাদশ থেকে পাঁচটি পরিবর্তন এনেছে আইরিশরা।

বাংলাদেশ একাদশ: রনি তালুকদার, লিটন দাস, নাজমুল হোসেন শান্ত, সাকিব আল হাসান (অধিনায়ক), তাওহিদ হৃদয়, শামীম হোসেন, মেহেদী হাসান মিরাজ, তাসকিন আহমেদ, নাসুম আহমেদ, মোস্তাফিজুর রহমান ও হাসান মাহমুদ।

আয়ারল্যান্ড একাদশ: পল স্টার্লিং (অধিনায়ক), রস অ্যাডায়ার, লোরকান টাকার (উইকেটরক্ষক), হ্যারি টেক্টর, কার্টিস ক্যাম্পার, জর্জ ডকরেল, গ্যারেথ ডেলানি, মার্ক অ্যাডায়ার, ক্রেইগ ইয়াং, গ্রাহাম হিউম ও বেন হোয়াইট।

;

টি-টোয়েন্টিতে জয়ের ধারা অব্যাহত রাখার লক্ষ্য টাইগারদের



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আরও একবার সাফল্যে রঙিন হতে ‘কৌশলগত আক্রমাণত্মক’ ক্রিকেট অব্যাহত রাখার লক্ষ্য নিয়ে আজ (সোমবার) থেকে চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ শুরু করছে বাংলাদেশ।

দুপুর ২টায় শুরু হওয়া ম্যাচটি টি স্পোর্টস চ্যানেলে সরাসরি সম্প্রচার করা হবে।

সম্প্রতি প্রথম দুই ম্যাচ হেরে ২০১৬ সালের পর ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজ হারের পর টানা ছয় ম্যাচ জিতেছে বাংলাদেশ। এসময় ইংল্যান্ডের বিপক্ষে তৃতীয় ও শেষ ওয়ানডে সিরিজ হোয়াইটওয়াশ এড়ায় টাইগাররা। এরপর তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজে ইংলিশদের হোয়াইটওয়াশ করে বাংলাদেশ। সাফল্যের ধারা অব্যাহত রেথে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ ২-০ ব্যবধানে জিতে নেয় স্বাগতিকরা। সিরিজ জয়ের মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো প্রতি ম্যাচেই নতুন-নতুন রেকর্ডের জন্ম দিয়েছে টাইগাররা।

বাংলাদেশ ক্রিকেটে একটি নতুন যুগের সূচনা করেছে, বিশেষভাবে সাম্প্রতিক সময়ে তারা যেভাবে খেলছে তা নতুন সূচনার ইঙ্গিত দেয়। কিন্তু প্রধান কোচ চন্ডিকা হাথুরুসিংহের মতে, এ সবকিছুই সম্ভব হয়েছে ‘কৌশলগত আক্রমণাত্মক’ ক্রিকেটের জন্য। যা ক্রিকেটারদের সাফল্যের জন্য ক্ষুধার্ত করে তুলেছিল ও যা তাদের পারফরমেন্স প্রদর্শনে বড় ভূমিকা রাখে।

হাথুরুসিংহে বলেন, আমার কাছে এটিকে নতুন যুগ বলে মনে হয় না। আমরা মূলত জয়ের লক্ষ্যে এভাবেই খেলতে চেয়েছি। আমরা আক্রমণাত্মক ক্রিকেট খেলি না। আক্রমণাত্মক বলতে এমন নয় যে আমরা খেলতে নামবো আর যতটা সম্ভব জোড়ে মারবো।

তিনি আরও বলেন, আক্রমণাত্মক বলতে সার্বিকভাবে বিষয়টিকে বোঝানো হয়েছে। আমাদের ফিল্ড প্লেসিং, আমাদের শারীরিক ভাষা, আমাদের ফিল্ডিং, ব্যাটিং নির্বাচন আক্রমণাত্মক হওয়া উচিত। কৌশলগতভাবে আমরা আক্রমণাত্মক হচ্ছি। আমরা আমাদের নিজেদের সেরাটা উজার করে খেলতে চাই। আমি মনে করি, আক্রমণাত্মক এবং স্বাধীনতার সাথে খেললে এই দলটি সবসময়ই ভাল করবে।

হাথুরুসিংহে স্পষ্ট করে বলেছেন, খেলোয়াড়দের মানসিক নিরাপত্তা তাদের সাফল্যের জন্য ক্ষুধার্ত করে তোলে।

আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে অতীত ও সাম্প্রতিক সাফল্যের বিচারে টি-টোয়েন্টি সিরিজে প্রতিপক্ষকে বাংলাদেশ হোয়াইটওয়াশ করবে বলেই ধারনা করা হচ্ছে। এই ফরম্যাটে এখন পর্যন্ত পাঁচটি ম্যাচ খেলেছে দু’দল। সর্বশেষ ২০১৬ সালে দেখা হয়। ২০০৯ সালে ইংল্যান্ডের মাটিতে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে প্রথম দেখায় জিতেছিলো আয়ারল্যান্ড। পরবর্তীতে ২০১২ সালে আয়ারল্যান্ডের মাটিতে তিন ম্যাচের সিরিজ ৩-০ ব্যবধানে জিতেছিলো বাংলাদেশ। ২০১৬ সালে ধর্মশালায় বিশ্বকাপে মঞ্চে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ডের ম্যাচটি বৃষ্টিতে ভেস্তে যায়।

বাংলাদেশ দল

সাকিব আল হাসান (অধিনায়ক), লিটন দাস, রনি তালুকদার, নাজমুল হোসেন শান্ত, তাওহিদ হৃদয়, শামীম হোসেন, মেহেদি হাসান মিরাজ, নাসুম আহমেদ, মুস্তাফিজুর রহমান, হাসান মাহমুদ, তাসকিন আহমেদ, শরিফুল ইসলাম, রিশাদ হোসেন ও জাকের আলী অনিক।

আয়ারল্যান্ড দল

অ্যান্ড্রু বলবির্নি (অধিনায়ক), মার্ক অ্যাডায়ার, রস অ্যাডায়ার, কার্টিস ক্যাম্পার, গ্যারেথ ডেলানি, জর্জ ডকরেল, গ্রাহাম হুম, ম্যাথিউ হামফ্রেস, ব্যারি ম্যাকার্থি, কনর অলফার্ট, পল স্টার্লিং, হ্যারি টেক্টর, লরকান টাকার, বেন হোয়াইট ও ক্রেইগ ইয়ং।

;