ভারতের স্বপ্ন ভেঙে সাফ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশের মেয়েরা



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
বাংলাদেশের মেয়ে ফুটবলারদের শিরোপা উৎসব

বাংলাদেশের মেয়ে ফুটবলারদের শিরোপা উৎসব

  • Font increase
  • Font Decrease

ফাইনাল ম্যাচের ফাইনাল বাঁশি বাজতেই ফুটবলাররা মেতে উঠল শিরোপা জয়ের আনন্দে। ভারতকে ১-০ গোলে হারিয়ে সাফ অনূর্ধ্ব-১৯ চ্যাম্পিয়নশিপের শিরোপা জয়ের খুশিতে। লাল-সবুজের পতাকা হাতে উল্লাসে মাতল দেশের মেয়েরা। তাদের সঙ্গে উৎসবে যোগ দিলেন দলের কোচিং স্টাফরাও। সবাই মিলে পুরো মাঠে দাপিয়ে বেড়ালেন। উচ্ছ্বাসের বন্যায় ভেসে মাঠে উপস্থিত সবাই যেন চলে গেলেন অন্য কোনো জগতে। যেখানে পাখা মেলে উড়তে আর বাঁধভাঙা উন্মাদনায় মাততে নেই কোনো বাধা।

মেয়েদের খুশির মাত্রা যে একটু বেশিই ছিল। থাকবেই বা না কেন? মেয়েদের সাফ অনূর্ধ্ব-১৯ ফুটবল চাম্পিয়নশিপের শিরোপা জিতে তারা যে ইতিহাস গড়ে ফেলেছে। যেটা পারেনি বাংলাদেশের জাতীয় নারী দল। এমনকি পুরুষদের জাতীয় ফুটবল দলের দখলেও নেই এমন অসাধারণ কীর্তি। সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে এর আগে বাংলাদেশের কোনো দল জেতেনি একাধিক শিরোপা। আর শিরোপ ধরে রাখা তো দূরের কথা।

পতাকা হাতে মেয়েদের উল্লাস

দুরন্ত পারফরম্যান্সে বাংলাদেশের মেয়েদের বয়সভিত্তিক দলটি লিখল সাফল্যগাঁথা। দেশের ফুটবল ইতিহাসটাই লিখল নতুন করে। সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে শুধু দুটি শিরোপাই জেতেনি মেয়েরা। ট্রফি ধরে রাখার রেকর্ডও গড়েছে তারা। মানে আঁখি খাতুন-মারিয়া মান্ডারা ঘরে তুলল টানা দ্বিতীয় ট্রফি। টুর্নামেন্টের প্রথম দুটি শিরোপাই নিজেদের করে নিয়েছে কোচ রব্বানী ছোটনের দল।

দেশের ছেলেরা সাফ চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে খেলেছে তিন তিনবার। কিন্তু চ্যাম্পিয়নের তকমা গায়ে জড়িয়েছে মাত্র একবার। সেও আবার ২০০৩ সালে। মালদ্বীপকে ধরাশায়ী করে। ১৯৯৯ ও ২০০৫ সালে এই ভারতের কাছেই শিরোপা হাতছাড়া করেছিল লাল-সবুজের জার্সিধারীরা। আর মেয়েদের জাতীয় দল সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে ফাইনাল খেলেছে একবার। ২০১৬ সালে সেই প্রতিবেশী ভারতের কাছে স্বপ্নভঙ্গের হতাশায় পুড়তে হয়েছে মেয়েদের সিনিয়র দলকেও।

২০১৮ সালে টুর্নামেন্টের অভিষেক আসরে শিরোপা জিতেছিল বাংলাদেশ। ভুটানের মাটিতে নেপালকে ১-০ গোলে হারিয়ে প্রথমবার চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল লাল-সবুজের প্রতিনিধিরা। অবশ্য সেবার টুর্নামেন্টটি বসেছিল অনূর্ধ্ব-১৮ দল নিয়ে।

 উচ্ছ্বাসের বন্যায় ভাসছেন চ্যাম্পিয়ন মেয়েরা
 

এবার টুর্নামেন্ট হলো অনূর্ধ্ব-১৯ দল নিয়ে। এবারও শিরোপা জিতল দেশের মেয়েরা। ব্যবধান সেই একই। ১-০ গোল। কেবল প্রতিপক্ষ আর ভেন্যু পাল্টে গেল। আজ বুধবার, ২২ ডিসেম্বর  ঘরের মাঠের ফাইনালে প্রতিবেশী ভারতকে হারিয়ে মেয়েদের সাফ অনূর্ধ্ব-১৯ ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপের শিরোপা ধরে রাখল মারিয়া মান্ডারা।

পরিসংখ্যানে এগিয়ে থেকেই শিরোপা নির্ধারণী ম্যাচে খেলতে নেমেছিল বাংলাদেশের মেয়েরা। মাঠের লড়াইয়েও আধিপত্য বিস্তার করে খেলেছে স্বাগতিকরা। তবে কিছুতেই যেন গোলের দেখা মিলছিল না। শেষে ম্যাচের ৮০তম মিনিটে ভারতের রক্ষণদুর্গ ভাঙে দেশের মেয়েরা। ম্যাচের একমাত্র জয়সূচক গোলটি করেন আনাই মগিনি। তাতেই প্রথমবার ফাইনালে উঠা ভারতের মেয়েদের শিরোপা জয়ের স্বপ্ন ভেঙে যায়।

খেলার বাকি তখন দশ মিনিট। সাহেদা আক্তার রিপা ব্যাকহিল পাস দেন। মাঠের ডান প্রান্তে থাকা আনাই মগিনি বক্সের বাইরে থেকে নেন দুরন্ত এক শট। উড়ে যাওয়া বল ফিস্ট করতে চেয়েছিলেন ভারতের গোলরক্ষক। কিন্তু ব্যর্থ হন তিনি। ফলে বল তার হাতে লেগে জড়ায় জালে। বল গোল লাইন পার হতেই লাল-সবুজের ডাগআউট রূপ নেয় খুশির ফোয়ারায়। আর কমলাপুর স্টেডিয়ামের গ্যালারি ভর্তি দর্শকরাও ভাসতে থাকে উচ্ছ্বাসের জোয়ারে। ম্যাচ শেষে সেই আনন্দ বইয়ে যায় যেন উৎসবের আমেজ নিয়ে।

গ্যালারি ভর্তি দর্শক

বাংলাদেশ এগিয়ে যেতে পারত ১৬তম মিনিটেই। ভারতের গোলরক্ষক প্রথম প্রচেষ্টায় বল ধরতে পারেননি। তোহুরার শট ভারতের গোলরক্ষক ফেরান একেবারে গোললাইনের ওপর থেকে। বাংলাদেশের ফুটবলাররা গোলের জোড়ালো দাবি তুলেছিল। কিন্তু রেফারি তাতে সায় দেয়নি। পরে রিপ্লেতে দেখা যায়, বল গোল লাইনের ঠিক ওপরেই ছিল।

দেশের মেয়েদের সামনে বাধা হয়ে দাঁড়িয়ে ছিল গোলবারও। ২৫তম মিনিটে বাংলাদেশের একটি গোল প্রচেষ্টা সাইডপোস্টে লেগে ফিরে আসে। বিরতির পর প্রথম মিনিটে শামসুন্নাহার জুনিয়রের শটও আঘাত করে পোস্টে। ৭৬তম মিনিটে আরও একটি গোল পেয়েছিল স্বাগতিকরা। কিন্তু সহকারী রেফারি অফসাইডের পতাকা তুললে মাঠের রেফারি গোল বাতিল করেন। তা না হলে উৎসব জমতো আরও আগে

   

বাংলাদেশকে ফিল্ডিংয়ে পাঠিয়েছে ভারত



স্পোর্টস ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

চলতি বছরই মেয়েদের টি-টোয়েন্টির বিশ্ব আসর বসবে বাংলাদেশের মাটিতে। আর তার আগে বাংলাদেশের কন্ডিশনের সঙ্গে মানিয়ে নিতে বাংলাদেশ সফরে এসেছে ভারতীয় নারী দল। সফরে পাঁচটি টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলবে তারা। যার প্রথমটি মাঠে গড়াচ্ছে আজ। যেখানে টসে জিতে শুরুতে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত জানিয়েছেন ভারতীয় দলের অধিনায়ক হরমনপ্রীত কৌর।

এর আগে সবশেষ জুলাই মাসেই মুখোমুখি হয়েছিল বাংলাদেশ-ভারত। সেই সিরিজে ২-১ ব্যবধানে হেরেছিল নিগার সুলতানা জ্যোতির দল। এরপর কদিন আগে ঘরের মাটিতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষেও হোয়াইটওয়াশ হতে হয়েছে বাংলাদেশ। অবশ্য সবশেষ সিরিজে হারতে হয়েছে ভারতেও। তাদের বিপক্ষেও প্রতিপক্ষ ছিল অস্ট্রেলিয়া। তাই দু’দলের সামনেই সুযোগ জয় দিয়ে সিরিজ শুরু করে এগিয়ে যাওয়ার।

ভারত একাদশ: হরমনপ্রীত কৌর (অধিনায়ক), স্মৃতি মান্ধানা, ইয়াস্তিকা ভাটিয়া, দীপ্তি শর্মা, শেফালি ভার্মা, সাজনা সজীবন, রিচা ঘোষ, পূজা ভাস্ত্রকার, রেণুকা সিং ঠাকুর, শ্রেয়াঙ্কা পাতিল, রাধা যাদব।

বাংলাদেশ একাদশ: নিগার সুলতানা জ্যোতি (অধিনায়ক), নাহিদা আক্তার, দিলারা আক্তার দোলা, সোবহানা মোস্তারি, মুর্শিদা খাতুন, ঝর্ণা আক্তার, রাবেয়া, ফাহিমা খাতুন, মারুফা আক্তার, সুলতানা খাতুন, ফারিহা ইসলাম তৃষ্ণা।

;

ভারতকে বিশ্বকাপ জেতানো কোচ এখন পাকিস্তানের



স্পোর্টস ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

অনেকটা অনুমেয়ই ছিল পাকিস্তানের কোচ হতে যাচ্ছেন জেসন গিলেস্পি ও গ্যারি কার্স্টেন। এরপরও দেশটা পাকিস্তান বলেই শেষ ঘোষণা না আসা পর্যন্ত শঙ্কা থাকেই। অবশেষে সেই শঙ্কায় দূর হয়েছে। আনুষ্ঠানিকভাবে তাদের কোচ হিসেবে নিয়োগ দিয়েছে দেশটির ক্রিকেট বোর্ড পিসিবি।

অস্ট্রেলিয়ান কিংবদন্তি পেসার জেসন গিলেস্পিকে টেস্ট কোচ করা হয়েছে। অন্যদিকে সাদা বল অর্থাৎ ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে ২০১১ সালে ভারতকে ওয়ানডে বিশ্বকাপ জেতানো দক্ষিণ আফ্রিকান কোচ গ্যারি কার্স্টেনকে। অন্যদিকে সদ্য শেষ হওয়া নিউজিল্যান্ড সিরিজে সাময়িকভাবে দায়িত্ব সামলানো আজহার মাহমুদকে সব ফরম্যাটেই সহকারী কোচ হিসেবে রাখা হয়েছে। আর এই তিন জনকেই আগামী দুই বছরের জন্য নিয়োগ দিয়েছে পিসিবি।

আসছে জুন মাসেই বসবে টি-টোয়েন্টির বিশ্ব আসর। আর সেই আসরের আগেই পাকিস্তান দলের ইংল্যান্ড সফরে দলের দায়িত্ব নেবেন কার্স্টেন। যেখানে তার অধীনে ২২ মে চারটি টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলবে পাকিস্তান। যা হবে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের চূড়ান্ত প্রস্তুতি। এরপর সেখান থেকে সরাসরি বিশ্বকাপে বিমান ধরবে পাকিস্তান দল। অন্যদিকে পাকিস্তানের টেস্ট কোচ হিসেবে গিলেস্পির যাত্রা শুরু হবে আগস্টে। যেখানে বাংলাদেশের বিপক্ষে দুটি টেস্ট খেলবে পাকিস্তান দল।

এই তিন কোচের নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে পিসিবি প্রধান মহসিন নকভি বলেন, ‘তাদের তিন জনেরই দুর্দান্ত রেকর্ড আছে। আমি তাদের পাকিস্তান ক্রিকেট পরিবারে আন্তরিকভাবে স্বাগত জানাই। জেসনের কোচিং ক্যারিয়ার দেশীয় এবং আন্তর্জাতিক উভয় পর্যায়েই সাফল্যের ছিল। তাকে খেলোয়াড়দের উন্নয়ন এবং দলের পারফরম্যান্সের উপর মনোযোগ কেন্দ্রীভূত করতে বলা হয়েছে। অন্যদিকে গ্যারির কোচিং ক্যারিয়ার বেশ সমৃদ্ধ। তার জয়ী মানসিকতা, সেই সঙ্গে তরুণ প্রতিভা বিকাশ করার ক্ষমতা রয়েছে। খেলার সর্বোচ্চ স্তরে সাফল্য অর্জন করেছে সে, তাকে ক্রিকেটের সবচেয়ে সম্মানিত এবং ডিমান্ডেবল কোচদের একজন করে তোলেছে।’

;

লিগ শিরোপা জেতার অপেক্ষা বাড়ল পিএসজির



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ফ্রেঞ্চ লিগের নিচের সারির দল লে হাভ্রের সঙ্গে টেবিল টপার পিএসজির ম্যাচ, তাও আবার পিএসজির ঘরের মাঠে। এই ম্যাচে দাপটের সঙ্গে জয় তুলে নিবে স্বাগতিকরা, তা দেখা ছিল সময়ের অপেক্ষা মাত্র। তবে সবাইকে অবাক করে পিএসজিকে রুখে দিল লে হাভ্রে, ৩-৩ গোলের সমতায় শেষ হলো ম্যাচ।

চলতি মৌসুমের ফ্রেঞ্চ লিগ শিরোপা নিশ্চিতই বলা যায় পিএসজির। তবে এই ম্যাচে পূর্ণ পয়েন্ট আদায় করতে পারলেই আনুষ্ঠানিকভাবে লিগ চ্যাম্পিয়ন ঘোষণা করা যেত লুইস এনরিকের দলকে। তবে হতাশাজনক এই ড্রয়ের পর সেই অপেক্ষা আরেকটু বাড়ল তাদের।

এদিন ম্যাচের ১৯তম মিনিটে প্রথম গোল হজম করে পিএসজি। মিনিট দশেক পরে তা শোধ করেন ব্র্যাডলি বারকোলা। বিরতির আগে আবারও এগিয়ে যায় লে হাভ্রে।

বিরতির পরই দেম্বেলের পরিবর্তে দলকে উদ্ধার করতে মাঠে নামেন কিলিয়ান এমবাপে। ৬১তম মিনিটে ব্যবধান আরও বাড়ায় সফরকারীরা। ম্যাচ হাত থেকে ছুটে যেতে থাকায় গোলের জন্য মরিয়া হয়ে ওঠে পিএসজি। ৭৯তম মিনিটে পিএসজির হয়ে দ্বিতীয় গোলটি করেন হাকিমি। এক গোলে পিছিয়ে থেকেই হারতে যাচ্ছে পিএসজি বেশিরভাগ দর্শকরা তাই ধরে নিয়েছিল।

তবে যোগ করা সময়ের শেষ মুহুর্তে এসে দলের হয়ে সমতাসূচক গোলটি করেন স্প্যানিশ স্ট্রাইকার গনসালো রামোস। ফলে ৩-৩ গোলে ড্র করে পয়েন্ট ভাগাভাগি করেই মাঠ ছাড়ে পিএসজি। এই ড্রয়ের পর ৩১ ম্যাচে ৭০ পয়েন্টের সঙ্গে পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষ্বেই আছে এমবাপেরা। তবে কাগজে-কলমে এখনো দুইয়ে থাকা মোনাকোর লিগ জয়ের সম্ভাবনা আছে বলে আনুষ্ঠানিকভাবে পিএসজিকে বিজয়ী ঘোষণা করা যাচ্ছে না।

;

অপরাজিত থাকার রেকর্ড ধরে রাখল লেভারকুসেন



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বুন্দেসলিগার শিরোপা নিশ্চিত হয়েছে আরও আগেই। লিগ জয়ের উদযাপনও অনেকাংশেই শেষ করে রেখেছে বায়ার লেভারকুসেন। তবে এবার ইতিহাস গড়ার দিকেই যেন নজর তাদের। গতরাতে স্টুটগার্ডের সঙ্গে ২-২ গোলের সমতায় ম্যাচ শেষ করে এমনটাই আভাস দিয়েছে লেভারকুসেন।

এদিন ম্যাচের শুরু থেকেই কিছুটা চাপে ছিল স্বাগতিকরা। ফলস্বরূপ প্রথমার্ধে একের অধিক আক্রমণের শিকার হয় তারা। যদিও গোল দিতে ব্যর্থ হয় স্টুটগার্ড। তবে বিরতির পর মাঠে নেমেই দশ মিনিটের ব্যবধানে দুটি গোল হজম করে বসে লেভারকুসেন।

তবে পরপর কয়েক ম্যাচে নিজেদের দুর্দান্ত পারফরম্যান্স দিয়ে ম্যাচে ফেরত এসেছে লেভারকুসেন এই নজির তো আছেই। এবারও তার ব্যতিক্রম হলো না। ৬১তম মিনিটে দলের হয়ে প্রথম গোলটি করেন আমিনে আডলি। ম্যাচের শেষ বাঁশি যেকোনো সময়ে বেজে উঠবে, হার নিয়ে মাঠ ছাড়বে লেভারকুসেন তা যখন অনেকেই নিশ্চিত, ঠিক তখনই চমক দেখাল তারা!

যোগ করা সময়ে (৯৬ তম মিনিটে) সমতাসূচক গোলটি দিয়ে পুরো গ্যালারিতে উল্লাসের জন্ম দেন রবার্ট আন্ড্রিক। এই ড্রয়ের সঙ্গে লেভারকুসেনের চলতি মৌসুমে অপরাজিত থাকার রেকর্ডটিও তারা ধরে রাখল। লিগের আর মাত্র তিনটি ম্যাচ বাকি জাবি আলোনসোর দলের। এর একটি ম্যাচও না হেরে শেষ করতে পারলেই লেভারকুসেন গড়বে ইতিহাস।

;