'ভারতের সাথে সম্পর্ক গভীর হলে বিএনপির বুক কাঁপে কেন?'



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট

  • Font increase
  • Font Decrease

বিএনপি নেতাদের উদ্দেশ্য করে আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক এবং দলের অন্যতম মুখপাত্র ড. হাছান মাহমুদ এমপি বলেছেন, আমাদের প্রতিবেশী দেশ ভারতের সাথে বাংলাদেশের সম্পর্ক গভীর হলে আপনাদের বুকটা কাঁপে কেন?

সোমবার (২৮ মে) দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবের তৃতীয় তলার কনফারেন্স লাউঞ্জে বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোট আয়োজিত 'ভারতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ডক্টর অব লিটারেচার (ডি-লিট) ডিগ্রী প্রধান করায় শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়ে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ প্রশ্ন রাখেন।

তিনি বলেন, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর সাথে ভারতের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক হলে আপনাদের বুক কাপে এইজন্য যে আপনারা (বিএনপি) এখনো পাকিস্তানি ভাবধারার চিন্তা থেকে বেরিয়ে আসতে পারেননি। তাই ভারতের সাথে বাংলাদেশের সম্পর্ক গভীর হলেই পাকিস্তানের যেমন বুক কাঁপে, তেমনি বিএনপিরও বুক কাঁপে। সুতরাং এক্ষেত্রে পাকিস্তানের সাথে বিএনপির মিল অাছে।

'প্রধানমন্ত্রী আগামী নির্বাচনে জয়লাভের নিশ্চয়তা বিধান করতে ভারত সফর করেছেন' সাম্প্রতিক বিএনপি নেতাদের এমন বক্তব্যের কড়া সমালোচনা করে সাবেক বন ও পরিবেশ মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেন, নির্বাচনে ভারত এসে ভোট দিবে না, ভোট দিবে দেশের জনগণ। আমরা জনগণের ক্ষমতায় বিশ্বাস করি, আমরা অন্য কারো ক্ষমতায় বিশ্বাস করিনা। আওয়ামী লীগ সব সময় জনগণের ম্যান্ডেট নিয়ে ক্ষমতায় গেছে ও জনগণের ক্ষমতায় ক্ষমতাবান হয়ে দেশ পরিচালনা করেছে।

তিনি বলেন, ভোট যতই ঘনিয়ে আসছে আপনাদের (বিএনপি নেতাদের) কথাবার্তায় মনে হচ্ছে ভোট ছেড়ে কিভাবে পালাবেন সেই প্রচেষ্টা চালাচ্ছেন। সুতরাং নির্বাচন ছেড়ে পালানোর চেষ্টা না করে বরং নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে আপনাদের জনপ্রিয়তা যাচাই করুন।

বিএনপি নেতাদের অনুরোধ জানিয়ে ড. হাছান মাহমুদ বলেন, আপনারা বিদেশীদের কাছে নালিশ উপস্থাপন না করে বরং জনগণের কাছে গিয়ে করজোড়ে ক্ষমা প্রার্থনা করুন। জনগণের কাছে গিয়ে বলুন আমরা আর পেট্রোল বোমার রাজনীতি করবো না। আমরা (বিএনপি) অতীত কর্মকাণ্ডের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করছি। তাহলে হয়তো জনগণ আপনাদের ক্ষমা করতেও পারে।

আয়োজক সংগঠনের উপদেষ্টা লায়ন চিত্তরঞ্জন দাসের সভাপতিত্বে উপস্থিত ছিলেন, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শাহে আলম মুরাদ, আওয়ামী লীগ নেতা বলরাম পোদ্দার, সাংবাদিক রফিকুল ইসলাম রনি, সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক অরুন সরকার রানা, বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক অভিনেত্রী অরুণা বিশ্বাসসহ প্রমুখ।

   

প্লাটিনাম জয়ন্তীতে ১০ দফা কর্মসূচি ঘোষণা আওয়ামী লীগের



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

আগামী ২৩ জুন —‘প্লাটিনাম জয়ন্তী’ পালন করতে যাচ্ছে দেশের প্রাচীন ও বৃহত্তম রাজনৈতিক সংগঠন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ। এদিন দলটি ৭৫ বছরে পা রাখবে। তাই দিবসটি ঘিরে ১০ দফা কর্মসূচি দিয়েছে দলটি।

শনিবার (১ জুন) রাতে গণমাধ্যমে পাঠানো আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিবৃতিতে এ তথ্য জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।

বিবৃতিতে ওবায়দুল কাদের বলেন, দেশের মানুষের ভালোবাসা ও আকাঙ্ক্ষাকে ধারন করেই আওয়ামী লীগ পথ চলেছে এবং ভবিষ্যতেও চলবে। গত সাড়ে সাত দশক ধরে আওয়ামী লীগের পথচলা ছিল গৌরবোজ্জ্বল।

তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অবিসংবাদিত নেতৃত্বে স্বাধীনতা সংগ্রামের পথ ধরে মহান মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে স্বাধীন বাংলাদেশ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা হয়। এদেশের মানুষের যা কিছু মহৎ অর্জন তা আওয়ামী লীগের নেতৃত্বেই অর্জিত হয়েছে। কালের বিবর্তনের সঙ্গে তাল মিলিয়ে আজ ডিজিটাল বাংলাদেশের পথ পেরিয়ে স্মার্ট বাংলাদেশের স্বাপ্নিক অভিযাত্রী বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ। দীর্ঘ সাফল্য-সংগ্রামের পথ ধরে সফল রাষ্ট্রনায়ক বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার সুদক্ষ নেতৃত্বে বাংলাদেশ স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল রাষ্ট্রে পরিণত হয়েছে।

প্লাটিনাম জয়ন্তী উপলক্ষ্যে ঘোষিত ১০ দফা কর্মসূচি

১. ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সমাবেশ আয়োজন। এতে বীর মুক্তিযোদ্ধা, বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ এবং নাগরিক সমাজ ও পেশাজীবীদের আমন্ত্রণ।

২. দলের সব সাংগঠনিক শাখায় বছরব্যাপী উপযোগী কর্মসূচি গ্রহণ। তৃণমূলের কর্মসূচিতে কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দের অংশগ্রহণ।

৩. রাজধানীতে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা ও আনন্দ র‌্যালির আয়োজন। একইসঙ্গে সকল দলীয় কার্যালয় ও স্থাপনায় আলোকসজ্জা, আনন্দ র‌্যালি, সভা-সমাবেশ, সেমিনার ও আলোচনা সভা আয়োজন।

৪. সারাদেশে এতিমখানা ও হাসপাতালে এবং কর্মজীবী, গরীব, অসহায় ও দুস্থ মানুষের মাঝে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ।।

৫. শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে চিত্রাঙ্কন ও রচনা প্রতিযোগিতা এবং পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান আয়োজন।

৬. ক্রোড়পত্র, বিশেষ স্মরণিকা ও গ্রন্থ প্রকাশ এবং পোস্টার, ব্যানার ও আলোকচিত্র প্রদর্শনী। বিশেষ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে উপযোগী পোস্টার, ব্যানার ও ভিজ্যুয়াল কনটেন্ট প্রচার

৭. বিশেষ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান আয়োজন।

৮. ডকুমেন্টারি ও চিত্র প্রদর্শনীসহ বিভিন্ন উপযোগী কর্মসূচি গ্রহণ।

৯. দলের সর্বস্তরের প্রবীণ নেতাদের সম্মাননা প্রদান।

১০. প্লাটিনাম জয়ন্তী উপলক্ষ্যে ‘সবুজ ধরিত্রী’ কর্মসূচি গ্রহণ।

বিবৃতিতে কেন্দ্রীয় কর্মসূচির সঙ্গে সঙ্গতি রেখে জেলা/মহানগর, উপজেলা/থানা, পৌর, ইউনিয়ন ও ওয়ার্ডসহ সকল শাখাসমূহে কর্মসূচি গ্রহণ এবং বাস্তবায়নের জন্য সাংগঠনিক নির্দেশনা প্রদান করেছেন ওবায়দুল কাদের।

;

মালয়েশিয়ায় কর্মীদের পাঠাতে কূটনৈতিক প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখতে হবে: জিএম কাদের



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
বিরোধীদলীয় নেতা ও জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান জিএম কাদের

বিরোধীদলীয় নেতা ও জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান জিএম কাদের

  • Font increase
  • Font Decrease

ভিসা পেয়েও ৩১ মে’র মধ্যে প্রায় ৩১ হাজার কর্মী মালয়েশিয়ায় যেতে না পারায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন বিরোধীদলীয় নেতা ও জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান জিএম কাদের এমপি।

শনিবার (১ জুন) এক বিবৃতিতে বিষয়টি খতিয়ে দেখতে সরকারের প্রতি আহ্বানের পাশাপাশি দোষীদের বিরুদ্ধে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করেছেন।

বিবৃতিতে বলেন, গণমাধ্যমের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার দীর্ঘদিন বন্ধ থাকার পর দেশটি ২০২২ সালে ৫ লাখ ২৪ হাজার ৯৪৬ জন কর্মী নিতে রাজী হয়েছে। ৩১ মে’র মধ্যে ওই কর্মী পাঠানোর কথা ছিলো। সে অনুযায়ী গেলো প্রায় ২ বছর যাবত এজেন্সির পেছনে ঘুরে ঘুরে ৬ থেকে ৮ লাখ টাকা পর্যন্ত খরচ করেও নির্ধারিত সময়ে মালয়েশিয়াতে যেতে পেরেছেন ৪ লাখ ৯৪ হাজার ১০২ জন। বাকি ৩০ হাজার ৮৪৪ জন সর্বস্ব হারিয়েও মালয়েশিয়াতে যেতে পারেনি। এর চেয়ে কষ্টদায়ক ঘটনা আর হতে পারেনা।

তিনি বলেন, এজেন্সিগুলোর চাহিদামত টাকা পরিশোধ করে, ৪ থেকে ৫ রাত বিমানবন্দরের মেঝেতে ঘুমিয়েও মালয়েশিয়াতে যেতে না পারাটা মর্মান্তিক ও দুঃখজনক। কাদের গাফিলতির জন্য শ্রমবাজারে এতবড় বিপর্যয় হলো তা বের করতে উচ্চপর্যায়ের তদন্ত কমিটি গঠন করতে হবে। একই সাথে দায়ীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে।

নির্ধারিত সময়ের মধ্যে যারা মালয়েশিয়াতে যেতে পারেনি তাদের পাঠাতে কুটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।

;

বেনজীরের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ লোক দেখানো: মির্জা ফখরুল



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বেনজীর আহমেদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ লোক দেখানো বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

শনিবার (১ জুন) রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এমন মন্তব্য করেন তিনি।

মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলছেন, আজিজ-বেনজীরের বিষয়ে তদন্ত চলছে, ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তাহলে কীভাবে বেনজীর সপরিবারে দেশ ছাড়লেন? বাংলাদেশের মানুষকে কী তারা আহম্মক ভাবছেন? আওয়ামী লীগ যেভাবে প্রতারণার মাধ্যমে দেশে শাসন করছে, সেভাবে আবার প্রতারণা করছে দেশের মানুষের সাথে।

তিনি আরও বলেন, শুধু এক আজিজ-বেনজীর নয়, অসংখ্য আজিজ-বেনজীর তৈরি করেছে ক্ষমতাসীনরা। বাংলাদেশকে লুটপাট আর বর্গিদের দেশে রূপান্তর করেছে সরকার। আন্দোলনের মাধ্যমে বর্তমান সরকারকে হটিয়ে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করা হবে।

বিএনপি মহাসচিব বলেন, আওয়ামী লীগের দুর্নীতির কারণে বাংলাদেশে ৭৪-এ দুর্ভিক্ষ হয়েছিল। তখন লাখ মানুষ না খেয়ে মারা গেছেন। সে সময় দুর্নীতিগ্রস্ত সরকারের কারণে দুর্ভিক্ষ হয়েছিল। সরকারের বিরুদ্ধে লড়াই সাধারণ লড়াই নয়, ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে লড়াই করতে হচ্ছে বিএনপিকে। অস্ত্র-গুলির বিরুদ্ধে লড়াই করতে হচ্ছে।

তিনি বলেন, অনেকে বলছেন, লড়াই করেও সাফল্য আসছে না বিএনপির, এক দিনে সাফল্য আসে না। কেন বেগম জিয়াকে বের করতে পারিনি, সেটাও দেখতে হবে। লড়াই চলছে, লড়াই চলবে দাবি আদায়ের আগে পর্যন্ত।

;

ঐক্যবদ্ধভাবে রাস্তায় নামলে সরকার এক ঘণ্টাও টিকবে না: দুদু



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ঐক্যবদ্ধভাবে রাস্তায় নামলে বর্তমান সরকার এক ঘণ্টাও টিকতে পারবে না বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু।

শনিবার (১ জুন) ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে খেলাফত মজলিশের উদ্যোগে জাতীয় সংকট উত্তরণে উপায় শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে তিনি এ মন্তব্য করেন।

দুদু বলেন, লড়াই ছাড়া কোন কিছু অর্জন হয় নাই। আমরা যারা মুসলিম, আমাদের নেতা হযরত মুহাম্মদ সা. তিনি যা কিছু প্রতিষ্ঠা করেছেন লড়াই করে করেছেন। আমরা যদি ওনার উম্মত হয়ে অনুসারী হই তাহলে ওনার পথ অনুসরণ করা ছাড়া অন্য কোনো পথ নেই।

তিনি বলেন, পাকিস্তান কেন ভাগ হয়েছিল? পাকিস্তান থেকে আবার বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে। অথচ তাদের (ভারত) সাথে থাকতে বাধ্য করা হচ্ছে। এই বাধ্যতার কারণে যে মূল্য আমরা দিয়েছি পার্শ্ববর্তী রাষ্ট্রকে। এখনো দিয়ে যাচ্ছি। আমাদের সর্বস্ব হারানো বলতে যেটা বুঝায় স্বাধীনতা সেটা হারিয়েছি। গণতন্ত্র, অধিকার হারিয়েছে।

ছাত্রদলের সাবেক এই সভাপতি বলেন, সাবেক সেনাপ্রধান ও সাবেক পুলিশ প্রধানের যে অবস্থা তাহলে তাদের কর্তার কি অবস্থা। এরা যদি এই মাত্রার দুর্নীতিবাজ হয় তাহলে তাদেরকে যারা নিয়োগ করেছে তারা কোন মাত্রার দুর্নীতিবাজ। ভালো লোক ভালো লোককে নিয়ে আসে, আর খারাপ লোক আমার ধারণা খারাপ লোককে নিয়ে আসে। বাংলাদেশ বর্তমানের যে অবস্থা এত খারাপ অবস্থা গত ৫২ বছরে আসেনি।

তিনি বলেন, এখানে যারা আছে সবাই রাজপথের লোক। রাজপথে ঐক্য ছাড়া বিকল্প কোন পথ নাই। বিএনপি তো বলেই দিয়েছে যারা এই আন্দোলনে থাকবে তারা পরবর্তীকালে সরকারে থাকবে। তাই এই মুসিবতকে না সরালে বাকিটা করা যাবে না। এই সরকারকে সরাতে না পারলে আমাদের জীবদ্দশায় ভালো কিছু দেখে যেতে পারবো না। আর এটা করার জন্য তরুণদের দরকার। হিম্মতওয়ালা লোকদের দরকার। আমার মনে হয় বাংলাদেশে হিম্মতওয়ালা লোকরা অলরেডি সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেছে এই জালিম সরকারের সাথে তারা থাকবে না।

বিএনপি'র এই নেতা বলেন, রাজনৈতিক দলগুলোকে এক জায়গায় আসতে হবে। আমার ধারণা একসাথে একবার নামলে এই সরকার এক ঘণ্টাও টিকে থাকতে পারবে না।

জমিয়াতুল মজলিশের মহাসচিব মাওলানা আব্দুল বাছিত আজাদের সভাপতিত্বে আরও বক্তব্য রাখেন খেলাফত মজলিশের নায়েবে আমির মাওলানা আহমেদ আলী কাশেমী, সহসাধারণ সম্পাদক হামিদুর রহমান আজাদ, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি ব্যারিস্টার মাহবুবউদ্দিন খোকন, এনডিএমা এর চেয়ারম্যান ববি হাজ্জাজ, গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর প্রমুখ।

;