‘সিম্প্যাথি কার্ড’ খেলার অপচেষ্টা করছে বিএনপি: ওবায়দুল কাদের



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

বিএনপি নেতারা নিজেদের অত্যাচারিত-নির্যাতিত দেখিয়ে 'সিম্প্যাথি কার্ড' খেলার অপচেষ্টা করছে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

সোমবার (২৯ এপ্রিল) আওয়ামী লীগ উপ-দপ্তর সম্পাদক সায়েম খানের পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে তিনি একথা বলেন। এতে তিনি বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের বিবৃতিকে রাজনৈতিকভাবে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত উল্লেখ করে এর নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান।

বিবৃতিতে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, বিএনপি রাজনৈতিক দল হিসেবে গণরাজনীতিতে নতুন কোনো মাত্রা যোগ করতে পারছে না। তাই বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর নিয়মিতভাবে গণমাধ্যমে একই গীত গেয়ে চলেছেন; প্রতিনিয়ত অত্যাচার-নির্যাতনের মিথ্যা ও ভিত্তিহীন গল্পের অবতারণা করছেন। জনগণের জন্য রাজনৈতিক কোনো কর্মসূচি দেওয়ার ব্যর্থতা ঢাকার জন্য তারা এই অপকৌশল অবলম্বন করছে। সন্ত্রাসী দল বিএনপি নেতারা নিজেদের অত্যাচারিত-নির্যাতিত দেখিয়ে 'সিম্প্যাথি কার্ড' খেলার অপচেষ্টা করছে। জনকল্যাণের রাজনীতি বাদ দিয়ে এ ধরনের অপকৌশল গ্রহণ করায় বিএনপি দিনে দিনে সাংগঠনিকভাবে আরও দুর্বল হচ্ছে।

ওবায়দুল কাদের বলেন, জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ সরকার সুদৃঢ় অবস্থানে রয়েছে। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ জনগণের ম্যান্ডেট নিয়ে ক্ষমতায় আছে। বিভিন্ন দেশ ও সংস্থা এবং তাদের নেতৃবৃন্দ সফল রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনাকে পঞ্চমবারের মতো প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হওয়ায় উষ্ণ অভিনন্দন জানিয়েছে এবং তাঁর সরকারকে স্বীকৃতি প্রদান করেছে। এখন অস্তিত্ব সংকটে থাকা রাজনৈতিক দেউলিয়াত্বের কাছাকাছি পৌঁছে যাওয়া বিএনপি সরকারের অস্তিত্ব নিয়ে কথা বলছে! বিএনপি কৃত্রিমভাবে সৃষ্ট একটি রাজনৈতিক দল।

সেতুমন্ত্রী বিবৃতিতে বলেন, বিএনপির নেতৃবৃন্দ টিকে থাকার জন্য সর্বদা মিথ্যা, বানোয়াট ও রাজনৈতিকভাবে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বক্তব্য উপস্থাপনের মাধ্যমে রাজনীতিতে কৃত্রিম সংকট তৈরির অপচেষ্টা চালায়। বিএনপি নেতৃবৃন্দের বোঝা উচিত, বিরোধী দল নয় বরং রাষ্ট্রবিরোধী কর্মকাণ্ড নিয়ন্ত্রণে সরকারকে কাজ করতে হয়। সুতরাং নিজেদের নেতাকর্মীদের রাষ্ট্রবিরোধী ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড থেকে নিবৃত্ত রাখাটাই বিএনপির জন্য শ্রেয় হবে।

বিবৃতিতে তিনি বলেন, সফল রাষ্ট্রনায়ক দেশরত্ন শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সরকার জনগণের ভাগ্যোন্নয়নে কাজ করছে। জনগণের সেবা করাই আওয়ামী লীগের রাজনীতির মূলনীতি। আওয়ামী লীগ সবসময় শাসন-শোষণ ও জুলুমের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়ে জনগণের অধিকার আদায়ের সংগ্রাম করেছে।

আওয়ামী লীগের হাতেই দেশের মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার সুরক্ষিত উল্লেখ করে তিনি আরও বলেন, অন্যদিকে বিএনপি শাসনমালের দুর্নীতি-লুটপাট ও দুঃশাসনের কথা জনগণ ভুলে যায়নি। কীভাবে সন্ত্রাস ও উগ্র-জঙ্গিবাদকে পৃষ্ঠপোষকতা দিয়ে সারা দেশকে সন্ত্রাসের অভয়ারণ্যে পরিণত করা হয়েছিল। সে সকল কাহিনী যারা প্রত্যক্ষ করেছে তারা স্মরণ করলে বা কেউ শুনলে এখনও শিউরে ওঠে। জনগণ সেই দুঃসহ সময়ের দিনগুলোতে ফিরে যেতে চায় না। আমরা জনগণের জন্য শান্তিপূর্ণ, নিরাপদ ও কল্যাণকর রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকারবদ্ধ।

   

প্রধানমন্ত্রীর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবসে ছাত্রলীগের কর্মসূচি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৪৪তম স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস। ১৯৮১ সালের ১৭ মে ছয় বছরের নির্বাসিত জীবনের অবসান ঘটিয়ে বাংলাদেশে প্রত্যাবর্তন করেন তিনি। দিবসটি উপলক্ষ্যে প্রতি বছর নানা কর্মসূচি হাতে নেয় ছাত্রলীগ। এবার ১৬ মে বিকেল ৩টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুর ক্যান্টিন থেকে শুরু হয়ে রাজু ভাস্কর্য পর্যন্ত ‘তুমি দেশের, তুমি দশের’ শীর্ষক শোভাযাত্রা করবে আওয়ামী লীগের ভ্রাতৃপ্রতিম এ সংগঠনটি।

মঙ্গলবার (১৪ মে) ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নির্বাহী সংসদের সভাপতি সাদ্দাম হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনান স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ বিষয়ে জানানো হয়। ১৭ মে আওয়ামী লীগের আলোচনা সভায় নেতাকর্মীদের নিয়ে যোগ দিবেন তারা।

সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, দেশরত্ন শেখ হাসিনার আগমনকে কেন্দ্র করে সেদিন সমগ্র জাতি অপার আনন্দে উদ্বেলিত হয়েছিল। রাজধানী ঢাকা পরিণত হয়েছিল মিছিলের নগরীতে। রাষ্ট্রক্ষমতার অবৈধ দখলদার, সামরিক শক্তির বহুমুখী বাধা ও প্রাকৃতিক বৈরী আবহাওয়া উপেক্ষা করে ‘শেখ হাসিনা ভয় নাই, আমরা আছি লাখো ভাই’ স্লোগানে সেদিন গোটা নগরীকে প্রকম্পিত করে এক বিশাল জনসমুদ্র দেশরত্ন শেখ হাসিনাকে স্বদেশে স্বাগত জানায়। স্বজনহারা শেখ হাসিনার স্বজন হয়ে ওঠে সমগ্র জাতি।

বিজ্ঞপ্তিতে ছাত্রলীগ নেতৃবৃন্দ বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শ বাস্তবায়ন, জাতির পিতা হত্যার বিচার ও যুদ্ধাপরাধীদের বিচার নিশ্চিতে শেখ হাসিনার দৃঢ় অঙ্গীকার বাঙালির প্রাণে সেদিন নতুন সাহসের সঞ্চার ঘটায়। মহান মুক্তিসংগ্রামে পরাজিত অপশক্তির রাহুগ্রাসে জীর্ণপ্রায় বাংলার বুকে আবার আঠারো নেমে আসে। স্বদেশ প্রত্যাবর্তন হতে আজ অবধি অসংখ্যবার মৃত্যুকে জয় করে শেখ হাসিনা মহান মুক্তিসংগ্রামের চেতনা সমুন্নত রাখার লড়াইয়ে নেতৃত্ব দিয়ে চলেছেন। তার সাহসী নেতৃত্বে দুঃসহ স্বৈরশাসনের অবসান, মৌলিক মানবাধিকার, গণতন্ত্র, ভোট ও ভাতের অধিকার প্রতিষ্ঠা, বাঙালির জীবনযাত্রায় অভূতপূর্ব মানোন্নয়ন, ব্যাপক অবকাঠামো উন্নয়ন, অর্থনৈতিক সক্ষমতা অর্জনের মাধ্যমে বাংলাদেশ আজ একটি আত্মমর্যাদাশীল ও উন্নয়নশীল রাষ্ট্র হিসেবে বিশ্বের বুকে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।

কর্মসূচি ঘোষণা করে নেতারা বলেন, দেশরত্ন শেখ হাসিনা আপন আলোয় আলোকিত নিরন্তর যাত্রায় জয়রথ ছুটিয়ে বিশ্বসভায় চির প্রাসঙ্গিক নেতা হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন। বাংলার ইতিহাসে দেশরত্ন শেখ হাসিনার ঐতিহাসিক স্বদেশ প্রত্যাবর্তন একটি তাৎপর্যপূর্ণ ঘটনা।

;

ডোনাল্ড লু'কে নিয়ে আমরা উৎসাহিত নই: ফারুক



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪. কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

ডোনাল্ড লু'কে নিয়ে আমরা উৎসাহিত নই বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও জাতীয় সংসদের সাবেক বিরোধী দলীয় চিফ হুইপ জয়নুল আবদিন ফারুক।

মঙ্গলবার (১৪ মে) জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে ঢাকাস্থ সেনবাগ জাতীয়তাবাদী ফোরামের উ‌দ্যোগে আমদানি করা খাদ্যপণ্য যথাযথ পরীক্ষা-নিরীক্ষা করার দাবিতে আয়োজিত এক অবস্থান কর্মসূচিতে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এই মন্তব্য করেন।

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের উদ্দেশ্যে জয়নুল আবদিন ফারুক বলেন, কোথায় ‘লু’, কোথায় আপনি, কোথায় আমেরিকা এই বিষয়ে বিএনপির কোনো মাথাব্যথা নেই। বিএনপি জনগণের দল।

তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশের মানুষের প্রতি ভালোবাসা, বাংলাদেশের গণতন্ত্রের প্রতি সমর্থন যেই দেশের নেতা দেখাবে তাকে আমরা অভিনন্দন জানাব। লু'কে নিয়ে এত উৎসাহিত আমরা নই, লু'কে নিয়ে উৎসাহিত আপনারা। ‘লু’ কী বার্তা নিয়ে আসছেন, সেটা আপনারা জানেন, আমাদের জানার কথা নয়। কারণ অবৈধভাবে ক্ষমতায় আপনারা বসে আছেন।

ঢাকাস্থ সেনবাগ জাতীয়তাবাদী ফোরামের সভাপতি এ বি এম ফারুকের সভাপতিত্বে অবস্থান কর্মসূচিতে সঞ্চালনা করেন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক মোজাম্মেল হোসেন সেলিম। এসময় আরও বক্তব্য দেন বিএনপির শিশুবিষয়ক সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ সিদ্দিকী, ধর্মবিষয়ক সম্পাদক রফিকুল ইসলাম জামাল, ওলামা দলের সদস্য সচিব মাওলানা আবুল হোসেন, সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক মাওলানা আলমগীর হোসেন, মৎস্যজীবী দলের নেতা ইসমাইল হোসেন সিরাজী প্রমুখ।

;

যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য আবু আহমেদ নাসীমের মৃত্যু



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, সাভার (ঢাকা)
যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য আবু আহমেদ নাসীমের মৃত্যু

যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য আবু আহমেদ নাসীমের মৃত্যু

  • Font increase
  • Font Decrease

বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির প্রেসিডিয়াম সদস্য আবু আহমেদ নাসীম (পাভেল) চিকিৎসাধীন অবস্থায় ঢাকার একটি হাসপাতালে মারা গেছেন। তিনি ১২ দিন লাইফ সাপোর্টে ছিলেন। দীর্ঘদিন শারীরিক নানা জটিলতায় ভুগছিলেন তিনি।

মঙ্গলবার (১৪ মে) বিকাল ৩টায় এ তথ্য নিশ্চিত করেন তার শ্যালক শহীদুজ্জামান পলাশ। এর আগে দুপুর ২টার দিকে ঢাকার বাংলাদেশ স্পেশালাইজড হসপিটালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৬০ বছর।

স্বপরিবারে সাভারের মজিদপুর এলাকায় বসবাস করতেন তিনি। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী, ১ মেয়ে ও ১ ছেলেসহ বহু আত্মীয়-স্বজন রেখে যান। তার গ্রামের বাড়ি গোপালগঞ্জ জেলায়।

পারিবারিক সূত্রে ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম থেকে জানা যায়, বেশ কয়েক দিন ধরেই হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন আবু আহমেদ নাসীম। শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে সর্বশেষ গত ২মে তাকে লাইফ সাপোর্টে নেয়া হয়। এরপর থেকে লাইফ সাপোর্টেই ছিলেন তিনি। তিনি কিডনিসহ বিভিন্ন শারীরিক জটিলতায় ভুগছিলেন।

আবু আহমেদ নাসীমের শ্যালক শহীদুজ্জামান পলাশ জানিয়েছেন, বনানী কবরস্থানে তাকে দাফন করা হতে পারে। এছাড়া জানাজার জন্য তাকে সাভারে নিয়ে আসা হবে। পারিবারিকভাবে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নিয়ে পরে জানানো হবে।

;

সরকার পরিবর্তন হলে চোখের জল ফেলার মানুষ খুঁজে পাওয়া যাবে না: গয়েশ্বর



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪. কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

যখন এ সরকারের পরিবর্তন ঘটবে তখন ১৫ আগস্টের মতো চোখের জল পড়ার মানুষ খুঁজে পাওয়া যাবে না বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য বাবু গয়েশ্বর চন্দ্র রায়।

মঙ্গলবার (১৪ মে) জাতীয় প্রেস ক্লাবের আবদুস সালাম হলে ঢাকা-৭ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ পিন্টু'র নবম মৃত্যু বার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত স্মরণ সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।

স্মরণ সভার আয়োজন করেছে সম্মিলিত যুব ফোরাম। সভায় গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, ‘যেদিন শেখ মুজিবকে হত্যা করা হয়েছে; সেদিন আমি স্তম্ভিত হয়ে গেছি। ঐদিন আমি পুরো ঢাকা শহর ঘুরেছি। তখন মানুষের মধ্যে কোনো শোকের ছায়া এবং কান্না করতে দেখিনি। পুরো ঢাকা নিশ্চুপ হয়ে আছে। শেখ মুজিব মারা গিয়েছেন কিন্তু তার জন্য কান্না করার মতো লোক ছিল না। তার জানাজা পড়ানোর লোক পর্যন্ত ছিল না। আমার মনে হয়, যখন এসরকারের পরিবর্তন ঘটবে তখন ১৫ আগস্টের মতো চোখের জল ফেলার মানুষও খুঁজে পাওয়া যাবে না ।

স্মরণ সভায় নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ পিন্টু'র স্মৃতিচারণ করে বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহ্বায়ক মুক্তিযোদ্ধা আব্দুস সালাম বলেন, পিন্টু যদি জীবিত থাকতো তাহলে বৃহত্তর লালবাগে তার নেতৃত্বে বিশাল আন্দোলন গড়ে উঠতো। আজকে বিএনপির আন্দোলনে তার একটা বড় ভূমিকা থাকতো। তাই, আমাদেরকে সবসময় নাসির উদ্দিন পিন্টুকে স্মরণ করতে হবে।

যুবদলের কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও সম্মিলিত যুব ফোরামের আহ্বায়ক অ্যাড. নাহিদুল ইসলাম নাহিদের সভাপতিত্বে স্মরণ সভায় বিএনপির প্রচার সম্পাদক শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি, ওলামা দলের সভাপতি মাওলানা নাসির উদ্দীনসহ আরও অনেকে উপস্থিত ছিলেন।

;