আন্দোলনের ঝড়ে লণ্ডভণ্ড হবে ‘ডামি’ নির্বাচনী মঞ্চ: ১২ দলীয় জোট



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

যে কোনো সময় জনগণের আন্দোলনের ঝড়ে লণ্ডভণ্ড হবে ‘ডামি’ নির্বাচনী মঞ্চ বলে হুঁশিয়ারি দিয়ে ১২ দলীয় জোটের শীর্ষ নেতারা বলেছেন, ডামি নির্বাচনী মাঠে সর্বোচ্চ নিরাপত্তা দিয়েও আওয়ামী লীগের শেষ রক্ষা হবে না। কারণ জনগণ ইতিমধ্যে ভোট বর্জনের ডাক দিয়েছে।

নেতারা বলেন, আওয়ামী লীগ জনগণের সঙ্গে প্রতারণা করে গত ১৫ বছর ক্ষমতায় টিকে আছে। দেশের গণতন্ত্র হত্যা ও জনগণের ভোটাধিকার কেড়ে নিয়ে একদলীয় বাকশাল কায়েম করেছে। গুম-খুন চালিয়ে দেশের অসংখ্য রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মী, সাংবাদিক, ব্যবসায়ীদের হত্যা করেছে। আওয়ামী লীগের শাসনামলে বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোর ওপর নিপীড়ন-নির্যাতন অব্যাহত রেখেছে। ইনশাআল্লাহ আগামী ৭ জানুয়ারি দেশের জনগণ শেখ হাসিনার স্বৈরাচার সরকারকে বিদায় করে ঘরে ফিরবে।

সোমবার (১ জানুয়ারি) দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাব থেকে ‘শেখ হাসিনার পদত্যাগ-তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে জাতীয় নির্বাচন ও অসহযোগ আন্দোলন সফল করার লক্ষ্যে ১২ দলীয় জোট আয়োজিত গণসংযোগ ও পদযাত্রা শেষে সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে তারা এসব কথা বলেন।

১২ দলীয় জোটের মুখপাত্র ও বাংলাদেশ এলডিপির মহাসচিব শাহাদাত হোসেন সেলিম ভোটারদের উদ্দেশে বলেন, আগামী ৭ জানুয়ারি আপনার একটি সঠিক সিদ্ধান্তে দেশ ও জাতি এ ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সরকারের হাত থেকে মুক্তি পাবে। আমরা গণতন্ত্র ও ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য সংগ্রাম করছি। তাই এ ডামি নির্বাচনে আপনারা ভোটকেন্দ্রে যাবেন না। ভোট বর্জন করুন এবং ৭ জানুয়ারি সারাদিন পরিবারকে সময় দিন।

জাতীয় পার্টির (কাজী জাফর) প্রেসিডিয়াম সদস্য নওয়াব আলী খান আব্বাস বলেন, আওয়ামী লীগ সরকারের সময় শেষ হয়ে গেছে। যে কোনো সময় পালাতে বাধ্য হবে। আগামী ৭ জানুয়ারি জনগণ সর্বশক্তি দিয়ে এ পাতানো নির্বাচন প্রতিহত করবে। ইনশাআল্লাহ জনগণের বিজয় সুনিশ্চিত। জনগণকে আন্দোলনে শামিল হওয়ার জন্য আহ্বান জানাচ্ছি।

১২ দলীয় জোটের প্রধান সমন্বয়ক ও জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টির (জাগপা) সহ-সভাপতি রাশেদ প্রধান বলেন, আওয়ামী লীগের রাজনীতির শুরুটা হয়েছিল ব্যাংক লুট, হত্যা, ধর্ষণ ও বাকশাল দিয়ে। এবার আওয়ামী লীগের শেষটা হবে গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে।

তিনি বলেন, আওয়ামী লীগকে মনে রাখতে হবে এ দেশ ওলি-আউলিয়া, মুসলিম উম্মার দেশ। এদেশের মাটিতে আঘাত করলে আকাশ কেঁপে ওঠে। সুতরাং বেশি ক্ষমতা দেখালে পরিণতি ভয়াবহ হবে।

গণসংযোগ ও পদযাত্রা শেষে বক্তব্য রাখেন ১২ দলীয় জোটের মুখপাত্র ও বাংলাদেশ এলডিপির মহাসচিব শাহাদাত হোসেন সেলিম, জাতীয় পার্টির (কাজী জাফর) প্রেসিডিয়াম সদস্য নওয়াব আলী খান আব্বাস, জমিয়তে উলামায়ে ইসলামী বাংলাদেশের মহাসচিব মাওলানা ড. গোলাম মহিউদ্দিন ইকরাম, জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টির (জাগপা) সহ-সভাপতি ও ১২ দলীয় জোটের প্রধান সমন্বয়ক রাশেদ প্রধান, বাংলাদেশ জাতীয় দলের ভাইস চেয়ারম্যান শামসুল আহাদ, বাংলাদেশ লেবার পার্টির চেয়ারম্যান লায়ন মো. ফারুক রহমান, বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মো. শামসুদ্দীন পারভেজ, ইসলামি ঐক্যজোটের মহাসচিব মাওলানা আব্দুল করিম।

উপস্থিত ছিলেন জাতীয় পার্টির (কাজী জাফর) হান্নান আহমেদ বাবলু, কাজী মো. নজরুল, বাংলাদেশ এলডিপির এম এ বাশার, আব্দুল হাই নোমান, মো. ফরিদ উদ্দিন, নিলি চৌধুরী, গোলাম মুর্তুজা মানিক, জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের মুফতি আতাউর রহমান খান, মাওলানা এম এ কাসেম ইসলামাবাদী, জাগপার মনোয়ার হোসেন, মো. সাজু মিয়া, বাংলাদেশ জাতীয় দলের বেলায়েত হোসেন শামীম, আবুল মনসুর, বাংলাদেশ লেবার পার্টির শরিফুল ইসলাম, মো. লিটন, হাবিবুর রহমান, বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির মুহাম্মদ আবু হানিফ, ইসলামী ঐক্য জোটের, বীর মুক্তিযোদ্ধা শওকত আমিন, যুব জাগপার নজরুল ইসলাম বাবলু, জনি নন্দী, যুব সংহতির নিজাম উদ্দিন সরকার, ছাত্র সমাজের কাজী ফয়েজ আহমেদ, মেহেদী হাসান, ছাত্র জমিয়ত বাংলাদেশের নিজাম উদ্দিন আল আদনান, হাফেজ খালেদ মাহমুদ প্রমুখ।

   

এই রাষ্ট্র গুটি কয়েক সুবিধাভোগী দুর্বৃত্তের হাতে জিম্মি: নুর



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

এই রাষ্ট্র এখন গুটি কয়েক সুবিধাভোগী দুর্বৃত্তের হাতে জিম্মি বলে মন্তব্য করে গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেছেন, যতক্ষণ না পর্যন্ত এই দেশে নতুন একটা বিপ্লব, একটা রেনেসাঁ না হয় ততক্ষণ পর্যন্ত এই রাষ্ট্রের পরিবর্তন হবে না।

বুধবার (০১ মে) জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে বাংলাদেশ শ্রমিক অধিকার পরিষদ আয়োজিত সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন।

নুরুল হক নুর বলেন, রাজনৈতিক নেতৃত্ব ব্যর্থ হয়েছেন, তাদের আন্দোলন ব্যর্থ হয়েছে। জনগণ জান দেবার জন্য রাস্তায় এসেছিল, কিন্তু রাজনৈতিক ব্যক্তিরা তাকে কার্যকর রূপ দিতে পারেনি। তাই বলছি পুরানো এনালগ পলিটিশিয়ান দিয়ে, ডার্টি করাপ্টেড ওল্ড জেনারেশন লিডারশিপ দিয়ে এই দেশের পরিবর্তন হবে না। নতুন পরিবর্তনের জন্য নতুন শক্তির জাগরণ ঘটাতে হবে। সেই জাগরণ কৃষক-শ্রমিকের নেতৃত্বে।

ডাকসুর সাবেক এই ভিপি বলেন, আমাদের রাষ্ট্রপতি কিছুদিন আগে সিঙ্গাপুরে চিকিৎসা করাতে গিয়েছিলেন। একটা দেশের রাষ্ট্রপতি যদি সিঙ্গাপুরে চিকিৎসা নেয়, প্রধানমন্ত্রী যদি লন্ডনে চিকিৎসা নেয় তাহলে সেই দেশের জনগণ কোথায় চিকিৎসা নিবে? রাষ্ট্রের টপ ব্যক্তিরা বিদেশে চিকিৎসা নেয় আর আমার আপনার মতো ফকির-গরিব, যারা রাস্তায় চিল্লায় তাদের জন্য এই রাষ্ট্রের চিকিৎসা।

শুধু রাষ্ট্রপতি-প্রধানমন্ত্রী না, বিরোধী দলের নেতা মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরও কয়দিন আগে সিঙ্গাপুরে চিকিৎসা করিয়েছেন, এমপি-মন্ত্রীরাও যাচ্ছেন। আমরা তাহলে কই যাবো? আমরাতো এমপি-মন্ত্রী ছিলাম না যে দুই নম্বরি করে মাল-পানি কামিয়েছি। আমাদের‍তো চিকিৎসা নিতে হবে দেশে। তার মানে উদ্ভট উটের পিঠে চলছে স্বদেশ। দেশটা চলছে উল্টো দিকে। আর এই উল্টো দিক থেকে ঘুরে রাষ্ট্র পরিচালনা করার জন্য শ্রমিক কৃষক সাধারণ মানুষকে রাজনীতিতে এগিয়ে আসতে হবে।

শ্রমিক নেতাদের সমালোচনা করে নুর বলেন, রানা প্লাজা ও তাজরিন ফ্যাশনের পঙ্গুত্ব বরণকারী কয়েকশো শ্রমিক যাদের পা নাই, হাত নাই তারা এখনো কোনো পুনর্বাসন, আর্থিক সহযোগিতা পায়নি। তাহলে ঢোল বাজানো শ্রমিক সংগঠনের কাজ কী? আমাকে অনেকে বলেছেন এই শ্রমিকদেরকে রাস্তায় নামিয়ে তারা (শ্রমিক নেতারা) শ্রম ভবনে দেন-দরবারে বসেন। শ্রমিক নেতাদের ঢাকা শহরে দুই-তিনটা বাড়ি, পাজেরো- ল্যান্ড ক্রুজার গাড়ি নিয়ে ঘুরেন। শাজাহান খানের মতো মানুষ কিভাবে শ্রমিক নেতা হয়? যিনি হাজার কোটি টাকার মালিক। তার বাথরুম থেকে রান্নাঘরে সব জায়গায় এসি লাগানো। সে শ্রমিকদের দুঃখ কষ্ট কিভাবে বুঝবে?

বাংলাদেশ শ্রমিক অধিকার পরিষদের কেন্দ্রীয় সভাপতি আব্দুর রহমানের সভাপতিত্বে সমাবেশে গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খানসহ দলের অন্যান্য নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

;

শ্রমিক লীগের জনসভা শুরু



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
শ্রমিক লীগের জনসভা শুরু

শ্রমিক লীগের জনসভা শুরু

  • Font increase
  • Font Decrease

আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস উপলক্ষে আওয়ামী লীগের শ্রমিক জনসভা শুরু হয়েছে।

জাতীয় শ্রমিক লীগের আয়োজনে বুধবার (০১ মে) বেলা সাড়ে চারটায় বঙ্গবন্ধু এভিনিউস্থ আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় কার্যালয় প্রাঙ্গণে এ জনসভা শুরু হয়। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন দলের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

ইতোমধ্যে সভায় উপস্থিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফ, সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম, আফজাল হোসেনসহ ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগ, শ্রমিক লীগসহ অন্যান্য ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।

সভায় সভাপতিত্ব করছেন জাতীয় শ্রমিক লীগের সভাপতি নূর কুতুব আলম মান্নান ও সঞ্চালনা করছেন সাধারণ সম্পাদক কে.এম. আযম খসরু।

;

‘দেশে গণতন্ত্র না থাকলে ক্ষতিগ্রস্ত হয় শ্রমিক সংগঠনগুলো’



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, বরিশাল
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশে গণতন্ত্র না থাকলে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয় শ্রমিক সংগঠনগুলো বলে মন্তব্য করেছেন বরিশালের সাবেক মেয়র ও বিএনপির কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব মজিবর রহমান সরোয়ার।

বুধবার (০১ মে) বেলা ১১টায় বরিশাল সদররোডস্থ বিএনপি দলীয় কার্যালয়ের সামনে জেলা ও মহানগর শ্রমিক দলের আয়োজনে এক সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন।

মজিবর রহমান সরোয়ার বলেন, বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান সব সময় নিজেকে একজন শ্রমিক মনে করে দেশের মানুষের মঙ্গলের জন্য কাজ করে গেছে।

তিনি বলেন, গণতন্ত্রহীন সরকার ষড়যন্ত্র করে দেশনেত্রী খালেদা জিয়াকে আটকে রেখেছে। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে দেশে আসতে দিচ্ছে না। তিনি আরও বলেন, খালেদা জিয়ার মুক্তি না হলে এদেশের গণতন্ত্রের মুক্তি হবে না। তাই খালেদা জিয়ার মুক্তি দেশের গণতন্ত্রের মুক্তি।

দেশে গণতন্ত্র নেই বলেই শ্রমিকদের টাকা লুটপাট হচ্ছে। তাই শ্রমিক সংগঠনসহ সব পেশাজীবী সংগঠনদের ঐক্যবদ্ধের আন্দোলনের মাধ্যমে গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনতে পারলেই শ্রমিকদের মুক্তি হবে।

এসময় বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন কেন্দ্রীয় বিএনপির বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক কাজী রওনোকুল ইসলাম টিপু, কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য এবায়েদুল হক চাঁন, কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও সাবেক এমপি মেজবা উদ্দিন ফরহাদসহ প্রমুখ।

 

;

বিএনপির শ্রমিক সমাবেশ শুরু



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
শ্রমিক সমাবেশ

শ্রমিক সমাবেশ

  • Font increase
  • Font Decrease

পবিত্র কোরআন তেলাওয়াতের মাধ্যমে বিএনপির শ্রমিক সমাবেশ শুরু হয়েছে।

আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস উপলক্ষে শ্রমিক দলের উদ্যোগে বুধবার (০১ মে) সাড়ে ৩টায় রাঝধানীর নয়াপল্টনে বিএনপি কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে এ সমাবেশ শুরু হয়।

তীব্র তাপদাহ উপেক্ষা করে সমাবেশে যোগ দিতে নয়াপল্টনে জড়ো হয়েছেন শ্রমিক দলের নেতাকর্মীরা। বেলা ১২টার পর থেকে নয়াপল্টন ও এর আশপাশের এলাকায় শ্রমিক দলের নেতাকর্মীদরা উপস্থিত হতে শুরু করেন। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে নয়াপল্টন সরগরম হয়ে উঠে।

এদিকে, ৫টি ট্রাকের ওপর অস্থায়ী মঞ্চ তৈরি হয়েছে। রাজধানীর বিভিন্ন ইউনিট থেকে খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে শ্রমিক নেতা-কর্মীরা কর্মসূচিতে অংশ নিয়েছেন। বাদ্যযন্ত্র বাজিয়ে, নেচে-গেয়ে, নানা রঙ্গের পোশাক পরে তারা সমাবেশে অংশ নিয়েছে। মাথায় লাল ক্যাপ পরিধান করেছে আসা নেতাকর্মীরা।

সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখবেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এছাড়াও বক্তব্য রাখবেন জাতীয়, শ্রমিক ও অঙ্গ সংগঠনের নেতৃবৃন্দ। সমাবেশে সভাপতিত্ব করছেন শ্রমিক দলের সভাপতি আনোয়ার হোসাইন।

সমাবেশকে কেন্দ্র করে নয়াপল্টন এলাকায় অতিরিক্ত আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যের উপস্থিতি দেখা গেছে। এছাড়া সাদা পোশাকে বিভিন্ন বাহিনীর সদস্যদের উপস্থিতি লক্ষ্য করা গেছে।

;