এই নির্বাচনে কোনো ভোট ডাকাতি হবে না: ইনু



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কুষ্টিয়া
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

এই নির্বাচনে কোনো ভোট ডাকাতি হবে না বলে জানিয়েছেন কুষ্টিয়া-২ (মিরপুর ও ভেড়ামারা) আসনে নৌকার প্রার্থী জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) সভাপতি হাসানুল হক ইনু।

তিনি বলেন, এই নির্বাচনে বড় চ্যালেঞ্জ হচ্ছে, কোনো ভোট ডাকাতি হবে না। এখানে কোনো মাস্তানি হবে না এবং ভোটের কেন্দ্রে কোনো কারচুপি হবে না।

বুধবার (২০ ডিসেম্বর) সকালে কুষ্টিয়ার ভেড়ামারা উপজেলার গোলাপনগর এলাকায় সোলেমান শাহের মাজার জিয়ারতের মধ্য দিয়ে নির্বাচনী প্রচারণা শুরুর বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।

হাসানুল হক ইনু বলেন, বিএনপি নির্বাচনে না আসুক, কিন্তু যেটুকু ভোট হচ্ছে, সেটুকু মাস্তানমুক্ত, সন্ত্রাসমুক্ত ও কারচুপিমুক্ত হতে হবে।

প্রতীক বরাদ্দ পাওয়ার দুই দিন পর ঢাকা থেকে গাড়িতে বুধবার সকালে ভেড়ামারা উপজেলার গোলাপনগরে নিজ বাড়িতে আসেন হাসানুল হক ইনু। বিকেলে ভেড়ামারা কোচস্ট্যান্ডে নৌকা প্রতীকে ভোট আহবান জানিয়ে পথসভায় বক্তব্য রাখেন হাসানুল হক ইনু।

এ আসনে জোটের প্রার্থী হিসেবে নৌকা প্রতীকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন জাসদ সভাপতি। তার শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বী মিরপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সদ্য পদত্যাগী উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান কামারুল আরেফিন। তিনি ট্রাক প্রতীক নিয়ে দুইদিন ধরে মিরপুর ও ভেড়ামারা উপজেলায় আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের নিয়ে নির্বাচনী প্রচার চালাচ্ছেন।

ভেড়ামারা উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি রফিকুল আলম চুনু জানিয়েছেন, ভেড়ামারা উপজেলার ৬টি ইউনিয়ন, ১টি পৌরসভা ও চেয়ারম্যানদের নিয়ে দফায় দফায় বৈঠক করে, মিটিং করে আমাদের প্রার্থী হিসাবে কামারুল আরেফিনকে অকুণ্ঠ সমর্থন দিয়েছি। আমরা তার পক্ষেই নির্বাচন করবো এবং বিপুল ভোটে তাকে নির্বাচিত করবো। আমরা আর ভাড়াটিয়া কোন লোকের পক্ষে নির্বাচনে অংশ নিয়ে ভাড়াটিয়াকে নির্বাচিত করতে চাই না।

২০০৮ সালের নির্বাচনে বিএনপির প্রার্থী অধ্যাপক শহীদুল ইসলামকে বিপুল ভোটে হারিয়ে প্রথমবারের মত সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন হাসানুল হক ইনু। ওই নির্বাচনে ইনু পেয়েছিলেন ১ লাখ ৬৫ হাজার ৯’শ ৫২ ভোট। আর শহীদুল ইসলাম পেয়েছিলো ১ লাখ ৭ হাজার ৫’শ ২৭ ভোট।

   

বিএনপিতে ভাঙন আওয়ামী লীগ চায় না: ওবায়দুল কাদের



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের

  • Font increase
  • Font Decrease

বিএনপিতে ভাঙন আওয়ামী লীগ চায় না বলে মন্তব্য করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, তারা (বিএনপি) নিজেরা নিজেদের ভাঙনের জন্য দায়ী হবে।

বুধবার (০১ মে) বিকেলে ২৩ বঙ্গবন্ধু এভিনিউস্থ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয় প্রাঙ্গণে শ্রমিক লীগ আয়োজিত সমাবেশ ও আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সম্পর্কে ভিতরের অনেক কথা শোনা যায়। নেতাদের কারও সঙ্গে কারও মিল নাই। যাকে পছন হয় না তাকে বলে সরকারের এজেন্ট। নেতায় নেতায় ঝগড়া করে একে অন্যকে দোষ দেয়। বিএনপিকে আমরা ধ্বংস করতে চায় না, বিএনপির ভাঙন আমরা চাই না। তারা নিজেরা নিজেদের ভাঙনের জন্য দায়ী হবে। ঘরে এতো শত্রু, বিএনপির ধ্বংসের জন্য বাইরের শত্রুর প্রয়োজন হবে না।

বিএনপি নেতাদের লজ্জা শরম নাই উল্লেখ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরীফ বলেছেন, একসময় মনে করতাম বাংলাদেশ আমাদের জন্য বোঝা। আজ বাংলাদেশের যে উন্নয়ন, অগ্রগতি এটা দেখে আমি লজ্জা পাচ্ছি। পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী দেখতে পায়, আর বিএনপি কালো চশমা পরেছে, তারা দেখতে পায় না।

আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, বিএনপি বিদেশিদের কাছে নালিশ করে, কার কাছে নালিশ করবেন? যাদের কাছে নালিশ করতেন তাদেরও বেসামাল অবস্থা। এখন আমেরিকায় আরব বসন্ত। ৪০টা বিশ্ববিদ্যালয় ফিলিস্তিনের পক্ষে বিক্ষোভ করছে। পিছনের দরজা দিয়ে সমাবেশে উপস্থিত হয়। মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী চীন সফরে গেছে কয়দিন আগে, সে সময় সাংবাদিকেরা জিজ্ঞেস করলো আপনাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে কেন এতো প্রতিবাদ? তখন পররাষ্ট্রমন্ত্রী বললেন, এটা গণতন্ত্রের অংশ। প্রফেসরকে লাঠিপেটা, কি নির্যাতন কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে, কি যে বর্বরতা। তখন ভাবতে অবাক লাগে, এই দেশ নাকি গণতন্ত্রের প্রবক্তা, মানবাধিকারের কথা বলে।

শ্রমিকদের উদ্দেশে তিনি বলেন, আদমজীর মত জোট মিল যাদের হাতে বন্ধ হয়েছে, শ্রমিক হত্যার রক্ত যাদের হাতে এই দেশ তাদের ক্ষমা করবে না। শেখ হাসিনা শ্রমিকবান্ধব প্রধানমন্ত্রী। আজকে শ্রমিকের ওপর কোন নির্যাতন নাই। বঙ্গবন্ধু আন্দোলন করেছেন, শ্রমিকের আন্দোলন করেছেন। নুরু মিয়ার রক্ত ৬ দফা আন্দোলনকে স্বাধীনতা আন্দোলনে পরিণত করেছে।

শ্রমিকদের ঐক্যবদ্ধ থাকার আহবান জানিয়ে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, শ্রমিকদের অধিকার দিবসে আমি বলবো আপনারা ঐক্যবদ্ধ থাকবেন। নেত্রী যা করেছে ভবিষ্যতে আরও করবেন। নিজেদের মধ্যে ঝগড়া করে শত্রুতা সৃষ্টি করবেন না।

;

নির্বাচনী পর্যবেক্ষণে আ. লীগকে আমন্ত্রণ জানাল বিজেপি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ভারতের লোকসভা নির্বাচনের সার্বিক প্রস্তুতি ও প্রচারণা দেখানোর জন্য আওয়ামী লীগকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে দেশটির ক্ষমতাসীন দল বিজেপি। সাতটি ধাপে এ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে।

বুধবার (০১ মে) আওয়ামী লীগের উপদফতর সম্পাদক সায়েম খান এ তথ্য জানিয়েছেন।

তিনি জানান, ভারতে দীর্ঘদিন ধরে ক্ষমতায় আছে বিজেপি। অন্যদিকে, বাংলাদেশে পরপর চারটি জাতীয় নির্বাচনে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ নিরঙ্কুশভাবে জয়লাভ করে ধারাবাহিকভাবে রাষ্ট্র পরিচালনা করছে। এই সময়ে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশে যুগান্তকারী উন্নয়ন হয়েছে। এই উন্নয়ন পুরো পৃথিবীকে অবাক করেছে।

সায়েম খান জানান, ভারতের ক্ষমতাসীন দলের পক্ষ থেকে বাংলাদেশের রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে শুধুমাত্র আওয়ামী লীগকে আমন্ত্রণ জানানোর বিষয়টি তাৎপর্যপূর্ণ। পৃথিবীর সর্ববৃহৎ গণতন্ত্র ভারত বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ও শেখ হাসিনার নেতৃত্বের প্রতি যে আস্থাশীল এবং আওয়ামী লীগকে যে দক্ষিণ এশিয়ার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান ও তাদের প্রকৃত বন্ধু মনে করে, এই আমন্ত্রণ সেই ইঙ্গিতই বহন করে।

তিনি জানান, বিজেপির নির্বাচনী প্রস্তুতি ও প্রচারণা পর্যবেক্ষণের জন্য আওয়ামী লীগকে পাঠানো আমন্ত্রণপত্রে তারা আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে একজন প্রতিনিধি প্রেরণের জন্য অনুরোধ করেছে। এই আমন্ত্রণের প্রেক্ষিতে আওয়ামী লীগের প্রতিনিধি হিসেবে দলের তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক এবং সংসদ সদস্য ড. সেলিম মাহমুদকে আওয়ামী লীগ সভাপতি ভারত সফরে মনোনীত করেছেন।

আরও জানান, এই সফরটি মূলত পাঁচ দিনের। ১ মে থেকে ৫ মে পর্যন্ত। এই সফরে আওয়ামী লীগ প্রতিনিধির সঙ্গে বিজেপির সিনিয়র নেতাদের বৈঠক রয়েছে। দিল্লির বাইরে বিজেপির নির্বাচনী প্রচারণা সরেজমিনে দেখানোর জন্য বিজেপি আওয়ামী লীগ প্রতিনিধিকে ছত্রিশগড়ে নিয়ে যাবেন। ভারতের নির্বাচন ১৯ এপ্রিল শুরু হয়েছে, যা ১ জুন পর্যন্ত চলবে। ৪ জুন ভোটের ফলাফল ঘোষিত হবে।

;

এই রাষ্ট্র গুটি কয়েক সুবিধাভোগী দুর্বৃত্তের হাতে জিম্মি: নুর



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

এই রাষ্ট্র এখন গুটি কয়েক সুবিধাভোগী দুর্বৃত্তের হাতে জিম্মি বলে মন্তব্য করে গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেছেন, যতক্ষণ না পর্যন্ত এই দেশে নতুন একটা বিপ্লব, একটা রেনেসাঁ না হয় ততক্ষণ পর্যন্ত এই রাষ্ট্রের পরিবর্তন হবে না।

বুধবার (০১ মে) জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে বাংলাদেশ শ্রমিক অধিকার পরিষদ আয়োজিত সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন।

নুরুল হক নুর বলেন, রাজনৈতিক নেতৃত্ব ব্যর্থ হয়েছেন, তাদের আন্দোলন ব্যর্থ হয়েছে। জনগণ জান দেবার জন্য রাস্তায় এসেছিল, কিন্তু রাজনৈতিক ব্যক্তিরা তাকে কার্যকর রূপ দিতে পারেনি। তাই বলছি পুরানো এনালগ পলিটিশিয়ান দিয়ে, ডার্টি করাপ্টেড ওল্ড জেনারেশন লিডারশিপ দিয়ে এই দেশের পরিবর্তন হবে না। নতুন পরিবর্তনের জন্য নতুন শক্তির জাগরণ ঘটাতে হবে। সেই জাগরণ কৃষক-শ্রমিকের নেতৃত্বে।

ডাকসুর সাবেক এই ভিপি বলেন, আমাদের রাষ্ট্রপতি কিছুদিন আগে সিঙ্গাপুরে চিকিৎসা করাতে গিয়েছিলেন। একটা দেশের রাষ্ট্রপতি যদি সিঙ্গাপুরে চিকিৎসা নেয়, প্রধানমন্ত্রী যদি লন্ডনে চিকিৎসা নেয় তাহলে সেই দেশের জনগণ কোথায় চিকিৎসা নিবে? রাষ্ট্রের টপ ব্যক্তিরা বিদেশে চিকিৎসা নেয় আর আমার আপনার মতো ফকির-গরিব, যারা রাস্তায় চিল্লায় তাদের জন্য এই রাষ্ট্রের চিকিৎসা।

শুধু রাষ্ট্রপতি-প্রধানমন্ত্রী না, বিরোধী দলের নেতা মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরও কয়দিন আগে সিঙ্গাপুরে চিকিৎসা করিয়েছেন, এমপি-মন্ত্রীরাও যাচ্ছেন। আমরা তাহলে কই যাবো? আমরাতো এমপি-মন্ত্রী ছিলাম না যে দুই নম্বরি করে মাল-পানি কামিয়েছি। আমাদের‍তো চিকিৎসা নিতে হবে দেশে। তার মানে উদ্ভট উটের পিঠে চলছে স্বদেশ। দেশটা চলছে উল্টো দিকে। আর এই উল্টো দিক থেকে ঘুরে রাষ্ট্র পরিচালনা করার জন্য শ্রমিক কৃষক সাধারণ মানুষকে রাজনীতিতে এগিয়ে আসতে হবে।

শ্রমিক নেতাদের সমালোচনা করে নুর বলেন, রানা প্লাজা ও তাজরিন ফ্যাশনের পঙ্গুত্ব বরণকারী কয়েকশো শ্রমিক যাদের পা নাই, হাত নাই তারা এখনো কোনো পুনর্বাসন, আর্থিক সহযোগিতা পায়নি। তাহলে ঢোল বাজানো শ্রমিক সংগঠনের কাজ কী? আমাকে অনেকে বলেছেন এই শ্রমিকদেরকে রাস্তায় নামিয়ে তারা (শ্রমিক নেতারা) শ্রম ভবনে দেন-দরবারে বসেন। শ্রমিক নেতাদের ঢাকা শহরে দুই-তিনটা বাড়ি, পাজেরো- ল্যান্ড ক্রুজার গাড়ি নিয়ে ঘুরেন। শাজাহান খানের মতো মানুষ কিভাবে শ্রমিক নেতা হয়? যিনি হাজার কোটি টাকার মালিক। তার বাথরুম থেকে রান্নাঘরে সব জায়গায় এসি লাগানো। সে শ্রমিকদের দুঃখ কষ্ট কিভাবে বুঝবে?

বাংলাদেশ শ্রমিক অধিকার পরিষদের কেন্দ্রীয় সভাপতি আব্দুর রহমানের সভাপতিত্বে সমাবেশে গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খানসহ দলের অন্যান্য নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

;

শ্রমিক লীগের জনসভা শুরু



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
শ্রমিক লীগের জনসভা শুরু

শ্রমিক লীগের জনসভা শুরু

  • Font increase
  • Font Decrease

আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস উপলক্ষে আওয়ামী লীগের শ্রমিক জনসভা শুরু হয়েছে।

জাতীয় শ্রমিক লীগের আয়োজনে বুধবার (০১ মে) বেলা সাড়ে চারটায় বঙ্গবন্ধু এভিনিউস্থ আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় কার্যালয় প্রাঙ্গণে এ জনসভা শুরু হয়। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন দলের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

ইতোমধ্যে সভায় উপস্থিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফ, সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম, আফজাল হোসেনসহ ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগ, শ্রমিক লীগসহ অন্যান্য ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।

সভায় সভাপতিত্ব করছেন জাতীয় শ্রমিক লীগের সভাপতি নূর কুতুব আলম মান্নান ও সঞ্চালনা করছেন সাধারণ সম্পাদক কে.এম. আযম খসরু।

;