রাঙার আসনে মনোনয়ন ফরম কিনলেন ছাত্র সমাজের সভাপতি আল মামুন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রংপুর
রাঙার আসনে মনোনয়ন ফরম কিনলেন ছাত্র সমাজের সভাপতি আল মামুন

রাঙার আসনে মনোনয়ন ফরম কিনলেন ছাত্র সমাজের সভাপতি আল মামুন

  • Font increase
  • Font Decrease

বিরোধীদলীয় চিফ হুইপ মসিউর রহমান রাঙার রংপুর-১ (গঙ্গাচড়া ও রংপুর সিটির একাংশ) আসনে জাতীয় পার্টির মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেছেন জাতীয় পার্টির ছাত্র সংগঠন জাতীয় ছাত্রসমাজের কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সভাপতি ও রংপুর জেলা জাপার সদস্য আল মামুন।

সোমবার (২০ নভেম্বর) রাজধানীর বনানীতে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ (জিএম) কাদেরের কার্যালয় থেকে এই ফরম সংগ্রহ করেন তিনি।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জাতীয় পার্টির মনোনয়ন প্রত্যাশী আল-মামুন বলেন, রংপুর-১ আসনে গত ৩৭ বছরে স্থানীয় প্রার্থী না থাকায় স্থানীয়দের চাওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে প্রার্থী হিসেবে নিজেকে উপস্থাপন করেছি। এই আসনটি বরাবরই জাতীয় পার্টির দূর্গ বলে এই আসনের স্থানীয় বাসিন্দা হিসেবে নিজেকে ভাগ্যবান মনে করি। হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ স্যারের প্রতি ভালো লাগা হতেই আমি জাতীয় ছাত্র সমাজের কেন্দ্রীয় সাবেক সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেছি ৩ বছর। ৩ বছর ভালো কাজ করার পরে আমি বর্তমানে কেন্দ্রীয় সভাপতির দায়িত্ব পালন করছি।

আল মামুন আরও বলেন, রংপুর-১ আসনে মোট জনসংখ্যার তিন ভাগের এক ভাগ তরুণ। এই তরুণ ভোটাররাই আগামী দিনে দেশের নেতৃত্ব নির্ধারণ করবে। নদী ভাঙন এলাকা গঙ্গাচড়ার মানুষ অনেক অবহেলিত তাদের চাওয়া স্থানীয় একজন এমপি হলে তাদের সুখ দুঃখের সাথী হতে পারবো। আশা করি জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জিএম কাদের স্যার স্থানীয়দের দাবির বিষয়টি বিবেচনা করবে।

তিনি বলেন জিএম কাদের স্যার আমাকে জাতীয় পার্টি হতে লাঙল প্রতীকের চূড়ান্ত মনোনীত প্রার্থী হিসেবে মনোনীত করলে বিপুল ভোটে জয় লাভ করে এই আসনটি উপহার দিব ইনশাআল্লাহ।

উল্লেখ্য, রংপুর-১ আসনটি গঙ্গাচড়া উপজেলা ও রংপুর সিটি করপোরেশনের (রসিক) ১-৮ নং ওয়ার্ড নিয়ে গঠিত। এই আসনে বর্তমান সংসদ সদস্য জাতীয় পার্টির বহিষ্কৃত নেতা মসিউর রহমান রাঙা।

   

সংবিধান মেনেই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে: হানিফ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কুষ্টিয়া
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

সংবিধান মেনেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ।

বুধবার (২৯ নভেম্বর) সকালে কুষ্টিয়া শহরের পিটিআই রোডের নিজ বাসভবনে আবারও নৌকা প্রতীক মনোনয়ন পাওয়ায় দলীয় নেতা-কর্মীদের ফুলেল শুভেচ্ছা গ্রহণের পর সাংবাদিকদের সাথে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।

মাহবুবউল আলম হানিফ বলেন, আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ৭ জানুয়ারিতেই অনুষ্ঠিত হবে এবং তা যথা সময়ে সংবিধান মেনেই হবে। চাপ থাকতেই পারে যেহেতু সিইসি কিছুটা অস্বস্তি বোধ করছে যে, সব রাজনৈতিক দলগুলো অংশগ্রহণ করলে তারা খুশি হতেন, ভালো হতো। দুয়েকটি রাজনৈতিক দল নির্বাচনে অংশগ্রহণ না করে হামলা করে গাড়িঘোড়া ভাঙচুর করছে, আগুন দিচ্ছে, এসমস্ত কারণে হয়ত দুয়েকজন অস্বস্তি বোধ করতে পারে। কিন্তু তাতে নির্বাচন থেমে থাকবে না। নির্বাচন যথা সময়েই সংবিধান মেনে অনুষ্ঠিত হবে।

তিনি বলেন, ৩০ ডিসেম্বর মনোনয়ন জমা হওয়ার পরেই বোঝা যাবে যে, নির্বাচনে শুধু আওয়ামী লীগ দলই আছে না অন্য দলও আছে। ইতোমধ্যেই জাতীয় পার্টিসহ বেশ কয়েকটি রাজনৈতিক দল তারা নির্বাচনে অংশ গ্রহণের প্রক্রিয়া শুরু করেছে। আমাদের জানামতে, প্রায় ২৮ থেকে ৩০টি রাজনৈতিক দল নির্বাচনে অংশ গ্রহণের প্রক্রিয়া শুরু করেছে।

এসময় বিএনপি প্রসঙ্গে হানিফ বলেন, বিএনপি এখন আর রাজনৈতিক দলে নেই। তাদের কর্মকাণ্ডে তারা এখন সাধারণ মানুষের কাছে সন্ত্রাসী দলে পরিণত হয়েছে। এই সন্ত্রাসী দলের নেতারা কোথায় কোন আন্ডারগ্রাউন্ডে থেকে কি বক্তব্য দিচ্ছে সেটা নিয়ে আর আলোচনার কোনো প্রয়োজন নেই।

এসময় আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দসহ বিভিন্ন অঙ্গসংগঠনের নেতৃবৃন্দি উপস্থিত ছিলেন।

;

‘সময়সীমা অতিক্রম করে তফসিল পরিবর্তন সমর্থন করবে না আ.লীগ’



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের

  • Font increase
  • Font Decrease

সংবিধানের সময়সীমা অতিক্রম করে তফসিল পরিবর্তন আওয়ামী লীগ সমর্থন করবে না বলে জানিয়েছেন দলটির সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।

বুধবার (২৯ নভেম্বর) সকালে আওয়ামী লীগ সভাপতির ধানমন্ডির রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক বিফ্রিংয়ে তিনি এ কথা বলেন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, নির্বাচনের জন্য সংবিধানের মধ্যে একটা সময় সীমা আছে, সেই সময়সীমা অতিক্রম করে তফসিল পরিবর্তন আমরা কখনো সমর্থন করবো না। সময় সীমাকে অতিক্রম করবে এমন কোন পদক্ষেপ, এমন কোন পরিবর্তন আমরা সমর্থন করবো না।

তিনি আরও বলেন, একটি পক্ষ নিজেরাই নির্বাচনের বাহিরে আছে। কেউ তাদেরকে বাইরে রাখেনি। আমরা বারবার বলে যাচ্ছি, আমরা চাই না কেউ নির্বাচনে বাইরে থাকুক। আমরা প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক ইলেকশন চাই।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক বিএম মোজাম্মেল হক, দফতর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া, মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক সম্পাদক মৃণাল কান্তি দাস, উপ-দফতর সায়েম খান প্রমুখ।

;

নির্বাচনে বাধা নিয়ে চুপ কেন ইউরোপ-আমেরিকা, প্রশ্ন কাদেরের



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের

  • Font increase
  • Font Decrease

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করছে বিএনপি। এখন নির্বাচনে বাধা নিয়ে চুপ কেন ইউরোপ-আমেরিকা প্রশ্ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের।

তিনি বলেন, নির্বাচনে বাধা প্রশ্নে তাদের (বিএনপি) বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা আসা উচিত।

বুধবার (২৯ নভেম্বর) সকালে আওয়ামী লীগ সভাপতির ধানমন্ডির রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক বিফ্রিংয়ে তিনি এ কথা বলেন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপি হরতাল ডাকছে, অবরোধ ডাকছে। তারা প্রকাশ্যে হামলা করে পুলিশ হত্যা করেছে। প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলা করেছে। পুলিশ হাসপাতালে হামলা করেছে। এসব কর্মকাণ্ড যারা করছে নির্বাচনকে বাধা দেওয়ার জন্য আমাদের সংবিধানকে চ্যালেঞ্জ করছে। এটা কি আন্দোলন? এটা তো নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করা। তাদের বিরুদ্ধে তো নিষেধাজ্ঞা আসার কথা।

তিনি বলেন, এটা কি আন্দোলন? এটাতো নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করা। নির্বাচনকে যারা বাধাগ্রস্ত করছে, তাদের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা আসার কথা। এই সব যে চলছে, এ ব্যাপারে কারো কোন কথা নেই, সভ্য গণতান্ত্রিক দেশ অনেক বিষয়ে কথা বলে, কিন্তু এখানে নিরব কেন?

তিনি আরও বলেন, যারা নির্বাচন প্রক্রিয়াকে বাধা দিচ্ছে, গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাকে বাধা দিচ্ছে, তারা গাড়ি পোড়াচ্ছে, ট্রেনে হামলা করছে, প্রতিনিয়ত গাড়িতে অগ্নিসংযোগ, বাসে অগ্নিসংযোগ, এসব ঘটনা ঘটাচ্ছে।

বিএনপি অবরোধ কার বিরুদ্ধে করছে প্রশ্ন রেখে সেতুমন্ত্রী বলেন, তারা হরতাল ডাকছে কার বিরুদ্ধে, এটা তো নির্বাচনের বিরুদ্ধে, নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করার জন্য এসব কর্মকাণ্ড করছে।

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, আজকে যারা মানবাধিকারের কথা বলে, বাংলাদেশের সুশাসনের কথা বলে, যারা ফ্রি ফেয়ার নির্বাচনের কথা বড় গলায় বলে, তারা আজকে একটা পক্ষের এসব অপকর্ম, গণতন্ত্র বিরোধী, সংবিধান বিরোধী কর্মকাণ্ডের ব্যাপারে কেন নিরব। এটা নিয়ে তো কেউ কিছু বলছে না। নির্বাচনকে যারা প্রশ্নবিদ্ধ করতে চায়, যারা বাধা দিচ্ছে, তাদের ব্যাপারে তারা কেন নিরব। আমাদের দেশে যারা সুশীল সমাজ যারা মানবাধিকারের কথা বলে, তাদের কাছে আমার প্রশ্ন।

আমরা শুনেছিলাম আন্তর্জাতিকভাবে, নির্বাচন বাধাগ্রস্ত হবে এমন কোন কর্মকাণ্ড হলে, সেটা নির্বাচন বিরোধী কর্মকাণ্ড বলে বিবেচিত হওয়ার কথা। এখন তো সবাই নিরব। এখন কেউ কিছু বলে না। ইউরোপও কিছু বলেনা, আমেরিকাও কিছু বলে না।

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আরও বলেন, হরতাল অবরোধকে কি কোন ভাবে ঢেকে রাখা যায়? পুলিশ হত্যাকে কি কোন ভাবেই ঢেকে রাখা যায়? প্রধান বিচারপতির বাড়িতে হামলা, গাড়িতে আজকে অগ্নি সংযোগ করছে, বাসে আগুন দিচ্ছে, এগুলো কি অন্ধকারে ঢেকে রাখা যাবে? এগুলো তো প্রকাশ্যে হচ্ছে। আজকের বিশ্বে এখানকার খবর সারা দুনিয়া ছড়িয়ে যেতে কতক্ষণ লাগে? এখানকার কোন খবর ল্যাটিন আমেরিকার কোন দেশ বা দক্ষিণ আফ্রিকার কোন দেশে পৌঁছতে কী দেরি হচ্ছে? ওয়াশিংটনের পৌঁছতে কি দেরি হচ্ছে? এসব নিয়ে তো কোন কথা আমরা শুনছি না।

তিনি বলেন, বাধা দেওয়ার ব্যাপারে দেশে বিদেশে কত কথা শোনা গেল, এখন প্রকাশ্যে তারা বাধা দিচ্ছে, প্রকাশ্যে তারা নির্বাচনে বিরুদ্ধে অবস্থান নিচ্ছে।

ওবায়দুল কাদের বলেন, যারা অপকর্ম করেছে, শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছে, তাদের বিরুদ্ধে মামলা তো হবে। আপনি প্রকাশ্যে পুলিশকে খুন করেছেন, সেটার সঙ্গে যে বা যারা জড়িত, তাদের বিরুদ্ধে মামলা হবে না? তাদেরকে জেলে পাঠানো হবে না? এটা কোন সভ্য দেশ আছে।

;

মেরি আঙিনায় তোমহারা কিয়া কামহে, কাজী ফিরোজকে সাঈদ খোকন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-৬ আসন থেকে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন পেয়েছেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র সাঈদ খোকন।

বৃহস্পতিবার (২৯ নভেম্বর) সকালে ঢাকার সেগুনবাগিচার রিটার্নিং অফিসারের কার্যালয়ে মনোনয়ন ফরম জমা শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নে বর্তমান সংসদ সদস্য কাজী ফিরোজ রশীদকে উদ্দেশ করে সাঈদ খোকন বলেন, মেরি আঙিনায় তোমহারা কিয়া কাম হে (আমার আঙিনায় তোমার কি কাজ)।

তিনি আরও বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, আমাদের প্রাণ প্রিয় নেত্রী। তিনি বাংলার মানুষকে যে কথা দিয়েছিল, দেশকে ডিজিটাল গড়ে তুলবে। সে কথা তিনি রেখেছেন। বাংলাদেশ এখন উন্নয়নের রোল মডেল।

বাংলাদেশের এই উন্নয়ন, ডিজিটাল বাংলাদেশের যে রূপরেখা সেসব আমরা বাংলার মানুষের ঘরে ঘরে গিয়ে তুলে ধরব এবং ভোট চাইব। আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি আমার এলাকার মানুষ, ঢাকা শহরের মানুষ নৌকা মার্কায় ভোট দিয়ে, স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণ করার জন্য আমাদের প্রাণ প্রিয় নেত্রীর হাতে এ দেশের কর্তৃত্ব তুলে দেবেন ইনশাআল্লাহ।

এ সময় গতবারের মহাজোটের প্রার্থী কাজী ফিরোজের বিষয়ে জানতে চাইলে এবং আবারও ঢাকা-৬ আসন মহাজোটের প্রার্থীকে দেওয়া হলে কি করবেন জানতে চাইলে কাজী ফিরোজকে উদ্দেশ করে তিনি বলেন, আমি একটি হিন্দি বাংলা গানের কথাই বলব ছোট বেলায় আমরা শুনতাম। মেরি আঙিনায় তোমহারা কিয়া কামহে। আর বেশি কিছু বলতে চাই না।

তবে দল যদি সিদ্ধান্ত নেয় ওই আসন জাতীয় পার্টি বা মহাজোটের প্রার্থীকে দিবেন সে সিদ্ধান্ত মেনে নিয়ে আওয়ামী লীগের জন্য নিরলসভাবে কাজ করারও প্রত্যয় ব্যক্ত করেন তিনি।

উল্লেখ, একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-৬ আসনটি দেওয়া হয়েছিলো জাতীয় পার্টি ও মহাজোটের মনোনীত প্রার্থী কাজী ফিরোজ রশিদকে। বর্তমানে সংসদ সদস্য হিসেবে সেখানে দায়িত্ব পালন করছেন তিনি।

;