চট্টগ্রামে বিএনপির আরও ৩০ নেতাকর্মী গ্রেফতার



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম ব্যুরো
বিএনপির বিক্ষোভ

বিএনপির বিক্ষোভ

  • Font increase
  • Font Decrease

সরকার পতনের একদফা ও বিএনপি মহাসচিব এবং স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীসহ গ্রেফতারকৃত নেতাকর্মীদের মুক্তির দাবিতে বিএনপির ডাকা ৫ম দফা অবরোধের প্রথম দিন বুধবার (১৫ নভেম্বর) চট্টগ্রাম নগরী ও জেলার বিভিন্ন স্থানে বিক্ষোভ মিছিল, সড়ক অবরোধ করেছে বিএনপি নেতাকর্মীরা। অবরোধকে কেন্দ্র করে মহানগর ও দক্ষিণ জেলা বিএনপির আরো ৩০ জন নেতাকর্মীকে পুলিশ গ্রেফতার করেছে বলে জানিয়েছে সংগঠনটি।

চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির দফতরের দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতা মো. ইদ্রিস আলী ৩০ নেতাকর্মীকে গ্রেফতার করা হয়েছে বলে দাবি করেন। তিনি বলেন, 'নেতাকর্মীদের গ্রেফতারের পাশাপাশি মঙ্গলবার পাহাড়তলী থানায় এবং বুধবার কোতোয়ালি থানায় নতুন করে আরও দুইটি মামলা করা হয়েছে। এনিয়ে মহানগরে এখন বিএনপির নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে ১৮টি মামলা হলো।

মঙ্গলবার কোতোয়ালি থানায় হওয়া মামলায় দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহবায়ক আবু সুফিয়ান, সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক এনামুল হক এনাম ও সাবেক মন্ত্রী মরহুম জাফরুল ইসলাম চৌধুরীর ছেলে মিশকাতুল ইসলাম চৌধুরী পাপ্পাসহ ৬০/৭০ জনকে আসামি করা হয়েছে। অন্যদিকে পাহাড়তলী থানার মামলায় মহানগর যুবদলের সভাপতি মোশাররফ হোসেন দিপ্তীসহ বিপুল সংখ্যক নেতাকর্মীকে আসামি করা হয়।

যাদের গ্রেফতার করা হয়েছে:

বিএনপির নগর দফতর শাখা থেকে পাঠানো বিবৃতিতে বলা হয়, মহানগর বিএনপির সাবেক সহসভাপতি ও আহবায়ক কমিটির সদস্য অধ্যাপক নুরুল আলম রাজুকে মঙ্গলবার বিকালে বাকলিয়া নোমান কলেজের সামনে বাসায় ফেরার পথে গ্রেফতার করে বাকলিয়া থানা পুলিশ। এছাড়া পতেঙ্গা থানা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক রেজাউল করিম, থানা যুগ্ম সম্পাদক আবু তাহের ও পতেঙ্গা থানা সেচ্ছাসেবক নেতা ইলিয়াছকে পতেঙ্গা থানা, দক্ষিণ আগ্রাবাদ ওয়ার্ড বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক মোস্তফা কামাল সুমনকে বড়পোল থেকে গোয়েন্দা পুলিশ, বায়েজিদ থানা ছাত্রদলের সদস্য মো. শাকিল ও মো. রাশেদকে বায়েজিদ থানা, সরাইপাড়া ওয়ার্ড যুবদল নেতা আল আমিন, মো. হৃদয় ও ইকবাল হোসেনকে পাহাড়তলী থানা, দক্ষিণ হালিশহর ওয়ার্ড যুবদল নেতা সাইফুল ইসলাম বাবুকে ইপিজেড থানা, শুলক বহর ওয়ার্ড বিএনপি নেতা মো. আলমগীর, মো. আলম সওদাগর ও থানা যুবদলের সদস্য আমজাদ হোসেনকে পাচঁলাইশ থানা পুলিশ গ্রেফতার করে।

এর আগে মঙ্গলবার (১৪ নভেম্বর) বিকেলে অবরোধের সমর্থনে লালদিঘির পাড় এলাকায় চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বিএনপির পক্ষ থেকে মিছিল বের করার সময় ঘটনাস্থল থেকে কর্ণফুলী উপজেলা বিএনপির সদস্যসচিব হাজী মো. ওসমান, দক্ষিণ জেলা যুবদলের সাংগঠনিক সম্পাদক মাসুদুর রহমান, পদুয়া ইউনিয়ন বিএনপি সাধারণ সম্পাদক আবুল হাসেম, সাতবাড়ীয়া ইউনিয়ন এলডিপির সভাপতি শামসুল আলম ও সহ সভাপতি সিরাজুল ইসলাম, বোয়ালখালী উপজেলা সেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহবায়ক শাহাদাত হোসেন, উত্তর সাতকানিয়া উপজেলা যুবদলের সদস্য সচিব মো. শহীদুল্লাহ, চর পাথরঘাটা ইউনিয়ন ছাত্রদলের সভাপতি সাদ্দাম হোসেন, চন্দনাইশ পৌরসভা যুবদলের সদস্য সচিব শহীদুল ইসলাম, কর্ণফুলী উপজেলা ছাত্রদল নেতা সাখাওয়াত হোসেন মিশু, বিএনপি নেতা মাহবুবুর রহমান, মো. ইছহাক সহ ১২ জনকে গ্রেফতার করে কোতোয়ালি থানা পুলিশ।

বিক্ষোভ মিছিল:

অবরোধের সমর্থনে বুধবার দুপুরে মহানগর বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক নাজিমুর রহমানের নেতৃত্বে আগ্রাবাদে বিক্ষোভ মিছিল ও সড়ক অবরোধ করে নেতাকর্মীরা। একই সময়ে মহানগর বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক ইয়াছিন চৌধুরী লিটন ও আব্দুল মান্নানের নেতৃত্বে বাকলিয়া এক্সেস রোডে, মহানগর বিএনপির সাবেক সহ সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুল হালিম স্বপনের নেতৃত্বে লালখান বাজার এলাকায়, বায়েজিদ থানা বিএনপির সাবেক সভাপতি সৈয়দ জাকারিয়া সেলিমের নেতৃত্বে জালালাবাদ বালুচরা এলাকায় মিছিল ও সড়ক অবরোধ, মহানগর যুবদলের সহসভাপতি ফজলুল হক সুমনের নেতৃত্বে সাগরিকা পি.সি রোডে পাহাড়তলী থানা যুবদলের মশাল মিছিল, চবি ছাত্রদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক শহিদুল ইসলাম শহিদের নেতৃত্বে লালখানবাজার ও কাজীর দেউড়ি সড়কে মিছিল, মহানগর ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক সালাউদ্দীন কাদের আসাদ ও জাহেদ হোসেন জোসির নেতৃত্বে মশাল মিছিল বহদ্দারহাট মোড়ে, আগ্রাবাদ এক্সেস রোড়ের বড়পুল এলাকায় মহানগর ছাত্রদলের সাবেক নেতাদের মিছিল, চান্দগাঁও বাহির সিগনাল এলাকায় চান্দগাঁও থানা যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক ও শ্রমিক দলের মিছিল, কোতোয়ালী থানা এলাকায় থানা স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতাকর্মীরা মিছিল ও সড়ক অবরোধ করে। তবে প্রায় সব কর্মসূচিই ছিল ঝটিকা মিছিল। দ্রুত মিছিল করে সড়ক থেকে সটকে পড়েন বিএনপির নেতাকর্মীরা।

   

স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালের পথে খালেদা জিয়া



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালের পথে খালেদা জিয়া

স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালের পথে খালেদা জিয়া

  • Font increase
  • Font Decrease

স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়াকে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হচ্ছে। 

বুধবার (১ মে) সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে তাকে বহনকারী গাড়িটি গুলশানের বাসভবন থেকে রওয়ানা হয়।

এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন বিএনপি চেয়ারপার্সনের প্রেস উইং কর্মকর্তা শামসুদ্দিন দিদার।

তিনি জানান, মেডিকেল বোর্ডের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী কিছু জরুরি স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য বুধবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় গুলশান-২ এর বাসভবন ফিরোজা থেকে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালের উদ্দেশ্যে রওয়ানা হন তিনি।

;

‘শুধু বিএনপি নয়, গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় মানুষ আবারও জেগে উঠেছে’



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

শুধু বিএনপি নয়, গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে দেশের মানুষ আবারও জেগে উঠেছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, শুধু ডান আর বাম নয় সব পন্থির মানুষই সরকারের হাত থেকে মুক্তি চায়।

বুধবার (১ মে) বিকেলে রাজধানীর নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মহান মে দিবস উপলক্ষে শ্রমিক দলের সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন।

মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, দেশ আজ দানবের কবলে পড়ে তছনছ হয়ে গেছে। যা বুঝেও না বুঝার ভান করে সরকার। শুধু ডান বা বাম নয় সব পন্থির মানুষ সরকারের হাত থেকে মুক্তি চায়।

বিএনপির মহাসচিব বলেন, সরকারের অপরাধ, দেশের গণতন্ত্র ধ্বংস করেছে। দেশটাকে তামাশায় পরিণত করেছে। তারা গণতন্ত্রের লেবাস পরে। শুধু বিএনপি নয়, সব গণতান্ত্রিক মানুষ আবারও জেগে উঠছে। তারা আন্দোলনের বিপ্লব করবে এবং গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করবে বলেও আশাবাদ ব্যক্ত করেন মির্জা ফখরুল।

;

বিএনপিতে ভাঙন আওয়ামী লীগ চায় না: ওবায়দুল কাদের



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের

  • Font increase
  • Font Decrease

বিএনপিতে ভাঙন আওয়ামী লীগ চায় না বলে মন্তব্য করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, তারা (বিএনপি) নিজেরা নিজেদের ভাঙনের জন্য দায়ী হবে।

বুধবার (০১ মে) বিকেলে ২৩ বঙ্গবন্ধু এভিনিউস্থ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয় প্রাঙ্গণে শ্রমিক লীগ আয়োজিত সমাবেশ ও আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সম্পর্কে ভিতরের অনেক কথা শোনা যায়। নেতাদের কারও সঙ্গে কারও মিল নাই। যাকে পছন হয় না তাকে বলে সরকারের এজেন্ট। নেতায় নেতায় ঝগড়া করে একে অন্যকে দোষ দেয়। বিএনপিকে আমরা ধ্বংস করতে চায় না, বিএনপির ভাঙন আমরা চাই না। তারা নিজেরা নিজেদের ভাঙনের জন্য দায়ী হবে। ঘরে এতো শত্রু, বিএনপির ধ্বংসের জন্য বাইরের শত্রুর প্রয়োজন হবে না।

বিএনপি নেতাদের লজ্জা শরম নাই উল্লেখ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরীফ বলেছেন, একসময় মনে করতাম বাংলাদেশ আমাদের জন্য বোঝা। আজ বাংলাদেশের যে উন্নয়ন, অগ্রগতি এটা দেখে আমি লজ্জা পাচ্ছি। পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী দেখতে পায়, আর বিএনপি কালো চশমা পরেছে, তারা দেখতে পায় না।

আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, বিএনপি বিদেশিদের কাছে নালিশ করে, কার কাছে নালিশ করবেন? যাদের কাছে নালিশ করতেন তাদেরও বেসামাল অবস্থা। এখন আমেরিকায় আরব বসন্ত। ৪০টা বিশ্ববিদ্যালয় ফিলিস্তিনের পক্ষে বিক্ষোভ করছে। পিছনের দরজা দিয়ে সমাবেশে উপস্থিত হয়। মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী চীন সফরে গেছে কয়দিন আগে, সে সময় সাংবাদিকেরা জিজ্ঞেস করলো আপনাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে কেন এতো প্রতিবাদ? তখন পররাষ্ট্রমন্ত্রী বললেন, এটা গণতন্ত্রের অংশ। প্রফেসরকে লাঠিপেটা, কি নির্যাতন কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে, কি যে বর্বরতা। তখন ভাবতে অবাক লাগে, এই দেশ নাকি গণতন্ত্রের প্রবক্তা, মানবাধিকারের কথা বলে।

শ্রমিকদের উদ্দেশে তিনি বলেন, আদমজীর মত জোট মিল যাদের হাতে বন্ধ হয়েছে, শ্রমিক হত্যার রক্ত যাদের হাতে এই দেশ তাদের ক্ষমা করবে না। শেখ হাসিনা শ্রমিকবান্ধব প্রধানমন্ত্রী। আজকে শ্রমিকের ওপর কোন নির্যাতন নাই। বঙ্গবন্ধু আন্দোলন করেছেন, শ্রমিকের আন্দোলন করেছেন। নুরু মিয়ার রক্ত ৬ দফা আন্দোলনকে স্বাধীনতা আন্দোলনে পরিণত করেছে।

শ্রমিকদের ঐক্যবদ্ধ থাকার আহবান জানিয়ে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, শ্রমিকদের অধিকার দিবসে আমি বলবো আপনারা ঐক্যবদ্ধ থাকবেন। নেত্রী যা করেছে ভবিষ্যতে আরও করবেন। নিজেদের মধ্যে ঝগড়া করে শত্রুতা সৃষ্টি করবেন না।

;

নির্বাচনী পর্যবেক্ষণে আ. লীগকে আমন্ত্রণ জানাল বিজেপি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ভারতের লোকসভা নির্বাচনের সার্বিক প্রস্তুতি ও প্রচারণা দেখানোর জন্য আওয়ামী লীগকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে দেশটির ক্ষমতাসীন দল বিজেপি। সাতটি ধাপে এ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে।

বুধবার (০১ মে) আওয়ামী লীগের উপদফতর সম্পাদক সায়েম খান এ তথ্য জানিয়েছেন।

তিনি জানান, ভারতে দীর্ঘদিন ধরে ক্ষমতায় আছে বিজেপি। অন্যদিকে, বাংলাদেশে পরপর চারটি জাতীয় নির্বাচনে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ নিরঙ্কুশভাবে জয়লাভ করে ধারাবাহিকভাবে রাষ্ট্র পরিচালনা করছে। এই সময়ে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশে যুগান্তকারী উন্নয়ন হয়েছে। এই উন্নয়ন পুরো পৃথিবীকে অবাক করেছে।

সায়েম খান জানান, ভারতের ক্ষমতাসীন দলের পক্ষ থেকে বাংলাদেশের রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে শুধুমাত্র আওয়ামী লীগকে আমন্ত্রণ জানানোর বিষয়টি তাৎপর্যপূর্ণ। পৃথিবীর সর্ববৃহৎ গণতন্ত্র ভারত বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ও শেখ হাসিনার নেতৃত্বের প্রতি যে আস্থাশীল এবং আওয়ামী লীগকে যে দক্ষিণ এশিয়ার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান ও তাদের প্রকৃত বন্ধু মনে করে, এই আমন্ত্রণ সেই ইঙ্গিতই বহন করে।

তিনি জানান, বিজেপির নির্বাচনী প্রস্তুতি ও প্রচারণা পর্যবেক্ষণের জন্য আওয়ামী লীগকে পাঠানো আমন্ত্রণপত্রে তারা আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে একজন প্রতিনিধি প্রেরণের জন্য অনুরোধ করেছে। এই আমন্ত্রণের প্রেক্ষিতে আওয়ামী লীগের প্রতিনিধি হিসেবে দলের তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক এবং সংসদ সদস্য ড. সেলিম মাহমুদকে আওয়ামী লীগ সভাপতি ভারত সফরে মনোনীত করেছেন।

আরও জানান, এই সফরটি মূলত পাঁচ দিনের। ১ মে থেকে ৫ মে পর্যন্ত। এই সফরে আওয়ামী লীগ প্রতিনিধির সঙ্গে বিজেপির সিনিয়র নেতাদের বৈঠক রয়েছে। দিল্লির বাইরে বিজেপির নির্বাচনী প্রচারণা সরেজমিনে দেখানোর জন্য বিজেপি আওয়ামী লীগ প্রতিনিধিকে ছত্রিশগড়ে নিয়ে যাবেন। ভারতের নির্বাচন ১৯ এপ্রিল শুরু হয়েছে, যা ১ জুন পর্যন্ত চলবে। ৪ জুন ভোটের ফলাফল ঘোষিত হবে।

;