অগ্নিসন্ত্রাস প্রতিরোধে জনগণকে এগিয়ে আসতে হবে: প্রধানমন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সৌজন্যে: ফোকাস বাংলা

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সৌজন্যে: ফোকাস বাংলা

  • Font increase
  • Font Decrease

আবারও ফিরে এসেছে বিএনপির অগ্নিসন্ত্রাস ও হত্যাকাণ্ড। এর বিরুদ্ধে সবাইকে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। কারও উপর নির্ভর করলে চলবে না। এর বিরুদ্ধে জনগণকেই এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

শুক্রবার (৩ নভেম্বর) বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে জেলহত্যা দিবসের আলোচনায় তিনি এসব কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিএনপি তার পুরনো রূপে ফিরে এসেছে। জ্বালাও পোড়াও আন্দোলনের মাধ্যমে তারা সাধারণ মানুষকে পুড়িয়ে মারছে। একটা নিরীহ পুলিশকে সকলের সামনে নির্মমভাবে পিটিয়ে মেরে ফেলছে। কতটা অমানবিক তারা। তাদের এই ঘটনা এবারই প্রথম না। এর আগেও তারা এমন ঘটনা ঘটিয়েছে। হাজার হাজার মানুষকে হত্যা করা, আগুন পোড়ানো, গাড়ি, অফিস-আদালত, রেল-লঞ্চ কি বাদ দিয়েছে তারা, সবই আগুন দিয়ে পুড়িয়েছে। হাজার হাজার গাছ কেটে একটা ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়েছিল। কিন্তু বাংলাদেশের জনগণ যখনই প্রতিরোধ করেছে, তখনই তারা থেমে গিয়েছে।

সরকার প্রধান বলেন, নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র কখনও সফল হতে দেওয়া হবে না। ২০১৩ সালেও তারা নির্বাচন বানচাল করতে ৫২৫টি স্কুল পুড়িয়ে দিয়েছিল। যেখানে নির্বাচনী কেন্দ্র ছিল। তারপরও কিন্তু নির্বাচন থামাতে পারেনি। তারা জানে যে নির্বাচন করলে কোনোদিন ক্ষমতায় আসতে পারবে না। কারণ ২০০৮ সালের নির্বাচনে তারা ৩০০ আসনের মধ্যে মাত্র ৩০টি পেয়েছিল। আর এখন তাদের অপকর্মের জন্য মানুষ তো আরও তাদের প্রতি বিমুখ। আর নির্বাচন কাকে নিয়ে করবে? নির্বাচন করলে তাদের নেতা কে? কাকে প্রধানমন্ত্রী করবে, কাকে দিয়ে মন্ত্রিসভা করবে? বিএনপির চেয়ারপারসন (খালেদা জিয়া) তো এতিমের অর্থ আত্মসাৎ মামলায় সাজাপ্রাপ্ত। আর তারেক রহমান তো অস্ত্র ও মানিলন্ডারিং মামলায় সাজাপ্রাপ্ত।

এসময় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সকল সংগঠনের নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যে প্রধানমন্ত্রী বলেন, অবরোধের নামে বিএনপি অগ্নিসন্ত্রাস করছে। এতে অনেক মানুষ মারা গিয়েছে। আর যাতে এমন কোন ঘটনা তারা ঘটাতে না পারে সেজন্য নেতাকর্মীদের সজাগ দৃষ্টি রাখার আহ্বান জানান তিনি।

শেখ হাসিনা আরও বলেন, যদি কেউ আগুন দেওয়ার সময় হাতেনাতে ধরা পড়ে তাহলে সাথে সাথে তাকে ওই আগুনেই ফেলতে হবে, হাত পুড়িয়ে দিতে হবে। যে হাত দিয়ে আগুন দেবে, সেই হাতই পোড়াতে হবে। তাহলে এরা সোজা হবে, নাহলে সোজা হবে না। কারণ, যে যেমন তার সঙ্গে তেমনই করতে হবে।

   

উৎপাদনের চেয়ে আমদানিতে সরকারের আগ্রহ বেশি: নজরুল ইসলাম খান



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

উৎপাদনের চেয়ে আমদানিতে সরকারের আগ্রহ বেশি বলে মন্তব্য করে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেছেন, দেশকে এখন পুরোপুরিভাবে পরনির্ভরশীল করে ফেলা হয়েছে।

বুধবার (১৫ মে) জাতীয় প্রেস ক্লাবের মাওলানা আকরাম খাঁ হলে বাংলাদেশ লেবার পার্টির প্রতিষ্ঠাতা মাওলানা আবদুল মতিনের ২৮তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত ‘গণতন্ত্র ও ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠায় জাতীয় ঐক্য’ শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।

নজরুল ইসলাম খান বলেন, দেশ এখন কঠিন পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। কোনো দিক থেকে আমরা ভালো কিছু দেখছি না। দেশে ব্যাংক লুট হয়ে যাচ্ছে; কিন্তু কোনো বিচার হচ্ছে না। রিজার্ভ কমে যাচ্ছে; সরকার এখন ঋণ করে রিজার্ভ বাড়ানোর চেষ্টা করছে। আমাদের রফতানির আয় এখন হুমকির মুখে। দেশে গ্যাসের সন্ধান করে মানুষের চাহিদা মেটানোর চেয়ে গ্যাস আমদানিতে সরকারের আগ্রহ বেশি।

তিনি বলেন, দেশে লোডশেডিং হচ্ছে; আর অন্য দিকে ক্যাপাসিটির নামে কোটি কোটি টাকা নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। এই লুটপাটের মাশুল দিতে হচ্ছে জনগণকে। সারা দুনিয়ায় তেলের দাম কমে গেলেও আমাদের দেশে তেলের দাম বেড়ে গেছে। দেশে বেকার সংখ্যা বেড়ে গেছে। জিনিসপত্রের দাম হু হু করে বেড়ে যাচ্ছে। গবেষকরা বলছেন প্রতিবছর দেশে গরিবের সংখ্যা বাড়ছে। শিশু মৃত্যুর হার বাড়ছে। জিনিসপত্রের দাম বাড়ার মানে হলো প্রকৃত মজুরি কমে যাওয়া। এই সরকার কোনো কিছুর পরোয়া করে না।

গণতন্ত্র মঞ্চের শীর্ষ নেতা ও নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, দেশে যদি ছাত্র আন্দোলন থাকতো তাহলে হয়তো এই সরকার ক্ষমতায় থাকতে পারতো না। এই সরকার খুব একটা সুখে নেই। ৭ জানুয়ারির নির্বাচনের চেয়ে উপজেলা নির্বাচন আরও খারাপ হয়েছে। দেশে রিজার্ভ কমে গেছে। আগামী তিন মাসে বাংলাদেশের রিজার্ভ একেবারে জিরো হয়ে যাবে। সরকার ক্ষমতায় নিয়ে একটু বেশিই দুশ্চিন্তায় আছে। আমাদেরকে একটা কার্যকর ঐক্য তৈরি করে আন্দোলনে নামতে হবে।

বাংলাদেশ লেবার পার্টির চেয়ারম্যান ডা. মোস্তাফিজুর রহমান ইরানের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহবায়ক মুক্তিযোদ্ধা আব্দুস সালাম, জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারী জেনারেল এডভোকেট মোয়াজ্জেম হোসেন হেলালসহ আরও অনেক নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

;

প্রধানমন্ত্রীর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবসে ছাত্রলীগের কর্মসূচি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৪৪তম স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস। ১৯৮১ সালের ১৭ মে ছয় বছরের নির্বাসিত জীবনের অবসান ঘটিয়ে বাংলাদেশে প্রত্যাবর্তন করেন তিনি। দিবসটি উপলক্ষ্যে প্রতি বছর নানা কর্মসূচি হাতে নেয় ছাত্রলীগ। এবার ১৬ মে বিকেল ৩টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুর ক্যান্টিন থেকে শুরু হয়ে রাজু ভাস্কর্য পর্যন্ত ‘তুমি দেশের, তুমি দশের’ শীর্ষক শোভাযাত্রা করবে আওয়ামী লীগের ভ্রাতৃপ্রতিম এ সংগঠনটি।

মঙ্গলবার (১৪ মে) ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নির্বাহী সংসদের সভাপতি সাদ্দাম হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনান স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ বিষয়ে জানানো হয়। ১৭ মে আওয়ামী লীগের আলোচনা সভায় নেতাকর্মীদের নিয়ে যোগ দিবেন তারা।

সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, দেশরত্ন শেখ হাসিনার আগমনকে কেন্দ্র করে সেদিন সমগ্র জাতি অপার আনন্দে উদ্বেলিত হয়েছিল। রাজধানী ঢাকা পরিণত হয়েছিল মিছিলের নগরীতে। রাষ্ট্রক্ষমতার অবৈধ দখলদার, সামরিক শক্তির বহুমুখী বাধা ও প্রাকৃতিক বৈরী আবহাওয়া উপেক্ষা করে ‘শেখ হাসিনা ভয় নাই, আমরা আছি লাখো ভাই’ স্লোগানে সেদিন গোটা নগরীকে প্রকম্পিত করে এক বিশাল জনসমুদ্র দেশরত্ন শেখ হাসিনাকে স্বদেশে স্বাগত জানায়। স্বজনহারা শেখ হাসিনার স্বজন হয়ে ওঠে সমগ্র জাতি।

বিজ্ঞপ্তিতে ছাত্রলীগ নেতৃবৃন্দ বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শ বাস্তবায়ন, জাতির পিতা হত্যার বিচার ও যুদ্ধাপরাধীদের বিচার নিশ্চিতে শেখ হাসিনার দৃঢ় অঙ্গীকার বাঙালির প্রাণে সেদিন নতুন সাহসের সঞ্চার ঘটায়। মহান মুক্তিসংগ্রামে পরাজিত অপশক্তির রাহুগ্রাসে জীর্ণপ্রায় বাংলার বুকে আবার আঠারো নেমে আসে। স্বদেশ প্রত্যাবর্তন হতে আজ অবধি অসংখ্যবার মৃত্যুকে জয় করে শেখ হাসিনা মহান মুক্তিসংগ্রামের চেতনা সমুন্নত রাখার লড়াইয়ে নেতৃত্ব দিয়ে চলেছেন। তার সাহসী নেতৃত্বে দুঃসহ স্বৈরশাসনের অবসান, মৌলিক মানবাধিকার, গণতন্ত্র, ভোট ও ভাতের অধিকার প্রতিষ্ঠা, বাঙালির জীবনযাত্রায় অভূতপূর্ব মানোন্নয়ন, ব্যাপক অবকাঠামো উন্নয়ন, অর্থনৈতিক সক্ষমতা অর্জনের মাধ্যমে বাংলাদেশ আজ একটি আত্মমর্যাদাশীল ও উন্নয়নশীল রাষ্ট্র হিসেবে বিশ্বের বুকে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।

কর্মসূচি ঘোষণা করে নেতারা বলেন, দেশরত্ন শেখ হাসিনা আপন আলোয় আলোকিত নিরন্তর যাত্রায় জয়রথ ছুটিয়ে বিশ্বসভায় চির প্রাসঙ্গিক নেতা হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন। বাংলার ইতিহাসে দেশরত্ন শেখ হাসিনার ঐতিহাসিক স্বদেশ প্রত্যাবর্তন একটি তাৎপর্যপূর্ণ ঘটনা।

;

ডোনাল্ড লু'কে নিয়ে আমরা উৎসাহিত নই: ফারুক



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪. কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

ডোনাল্ড লু'কে নিয়ে আমরা উৎসাহিত নই বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও জাতীয় সংসদের সাবেক বিরোধী দলীয় চিফ হুইপ জয়নুল আবদিন ফারুক।

মঙ্গলবার (১৪ মে) জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে ঢাকাস্থ সেনবাগ জাতীয়তাবাদী ফোরামের উ‌দ্যোগে আমদানি করা খাদ্যপণ্য যথাযথ পরীক্ষা-নিরীক্ষা করার দাবিতে আয়োজিত এক অবস্থান কর্মসূচিতে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এই মন্তব্য করেন।

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের উদ্দেশ্যে জয়নুল আবদিন ফারুক বলেন, কোথায় ‘লু’, কোথায় আপনি, কোথায় আমেরিকা এই বিষয়ে বিএনপির কোনো মাথাব্যথা নেই। বিএনপি জনগণের দল।

তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশের মানুষের প্রতি ভালোবাসা, বাংলাদেশের গণতন্ত্রের প্রতি সমর্থন যেই দেশের নেতা দেখাবে তাকে আমরা অভিনন্দন জানাব। লু'কে নিয়ে এত উৎসাহিত আমরা নই, লু'কে নিয়ে উৎসাহিত আপনারা। ‘লু’ কী বার্তা নিয়ে আসছেন, সেটা আপনারা জানেন, আমাদের জানার কথা নয়। কারণ অবৈধভাবে ক্ষমতায় আপনারা বসে আছেন।

ঢাকাস্থ সেনবাগ জাতীয়তাবাদী ফোরামের সভাপতি এ বি এম ফারুকের সভাপতিত্বে অবস্থান কর্মসূচিতে সঞ্চালনা করেন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক মোজাম্মেল হোসেন সেলিম। এসময় আরও বক্তব্য দেন বিএনপির শিশুবিষয়ক সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ সিদ্দিকী, ধর্মবিষয়ক সম্পাদক রফিকুল ইসলাম জামাল, ওলামা দলের সদস্য সচিব মাওলানা আবুল হোসেন, সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক মাওলানা আলমগীর হোসেন, মৎস্যজীবী দলের নেতা ইসমাইল হোসেন সিরাজী প্রমুখ।

;

যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য আবু আহমেদ নাসীমের মৃত্যু



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, সাভার (ঢাকা)
যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য আবু আহমেদ নাসীমের মৃত্যু

যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য আবু আহমেদ নাসীমের মৃত্যু

  • Font increase
  • Font Decrease

বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির প্রেসিডিয়াম সদস্য আবু আহমেদ নাসীম (পাভেল) চিকিৎসাধীন অবস্থায় ঢাকার একটি হাসপাতালে মারা গেছেন। তিনি ১২ দিন লাইফ সাপোর্টে ছিলেন। দীর্ঘদিন শারীরিক নানা জটিলতায় ভুগছিলেন তিনি।

মঙ্গলবার (১৪ মে) বিকাল ৩টায় এ তথ্য নিশ্চিত করেন তার শ্যালক শহীদুজ্জামান পলাশ। এর আগে দুপুর ২টার দিকে ঢাকার বাংলাদেশ স্পেশালাইজড হসপিটালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৬০ বছর।

স্বপরিবারে সাভারের মজিদপুর এলাকায় বসবাস করতেন তিনি। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী, ১ মেয়ে ও ১ ছেলেসহ বহু আত্মীয়-স্বজন রেখে যান। তার গ্রামের বাড়ি গোপালগঞ্জ জেলায়।

পারিবারিক সূত্রে ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম থেকে জানা যায়, বেশ কয়েক দিন ধরেই হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন আবু আহমেদ নাসীম। শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে সর্বশেষ গত ২মে তাকে লাইফ সাপোর্টে নেয়া হয়। এরপর থেকে লাইফ সাপোর্টেই ছিলেন তিনি। তিনি কিডনিসহ বিভিন্ন শারীরিক জটিলতায় ভুগছিলেন।

আবু আহমেদ নাসীমের শ্যালক শহীদুজ্জামান পলাশ জানিয়েছেন, বনানী কবরস্থানে তাকে দাফন করা হতে পারে। এছাড়া জানাজার জন্য তাকে সাভারে নিয়ে আসা হবে। পারিবারিকভাবে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নিয়ে পরে জানানো হবে।

;