আলোচনার জন্য কাউকে আহ্বান করার সুযোগ নাই: আমু



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচন নিয়ে কাউকে আহ্বান করার সুযোগ নাই বলে মন্তব্য করে আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য এবং কেন্দ্রীয় ১৪ দলের সমন্বয়ক ও মুখপাত্র আমির হোসেন আমু বলেছেন, এটা আওয়ামী লীগের বাড়ির দাওয়াত নয় যে, ডেকে এনে খাওয়াব। আলোচনার জন্য কাউকে বলা হয় নাই, কাউকে দাওয়াত দেওয়া হয় নাই।

বুধবার (৭ জুন) বিকেলে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে ঐতিহাসিক ছয় ৬ দিবস উপলক্ষে আওয়ামী লীগ আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি একথা বলেন।

এদিকে, মঙ্গলবার (৬ জুন) রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে ১৪ দল আয়োজিত জনসভায় তিনি বলেছিলেন, সংবিধানের মধ্যে থেকে গণতন্ত্রের ধারা অব্যাহত রাখতে আলোচনার দরজা সবসময় খোলা। বিএনপির সঙ্গে যেকোনো আলোচনা হতে পারে। প্রয়োজনে জাতিসংঘের প্রতিনিধির মধ্যস্থতায় বিএনপির সাথে আলোচনা হতে পারে। আর একদিন পরেই আমু বললেন, কাউকে দাওয়াত দেওয়া হয় নাই।

৬ দফা দিবস আন্দোলনের সময়ও নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র হয়েছিল বলে আলোচনা সভায় স্মরণ করিয়ে দেন বর্ষীয়ান নেতা আমির হোসেন আমু। তিনি বলেন, আজও যেসব ষড়যন্ত্র তখনও তা হয়েছিল। নির্বাচনের বিরুদ্ধে বক্তব্য এসেছিল। ইয়াহিয়া খানের বিরুদ্ধে কোনো নির্বাচন করা যাবে না। কেউ বলেছিল, ভোটের বাক্সে লাথি মারো, ভোটের আগে ভাত চাই। কেউ বলেছিল, এলওফোর আন্ডারে নির্বাচন করা যাবে না। বঙ্গবন্ধু পরিষ্কার বলেছিলেন, আমি নির্বাচনে অংশগ্রহণ করব। আমি প্রমাণ করতে চাই, বাংলার মানুষের পক্ষে কথা বলার অধিকার কার আছে? বাংলার মানুষ কী চায়? ৬ দফাকে রেফারেন্ড হিসেবে ঘোষণা করে তিনি নির্বাচনে অংশ নিয়ে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্টতা পান। আর এর মধ্য দিয়েই প্রমাণ হয়, বাংলার মানুষের প্রাণের দাবি একমাত্র ৬ দফা। এবং ৬ দফার ভিত্তিতে পরবর্তী সময়ে আসে স্বাধীনতা।

আমু বলেন, আজও সেই ষড়যন্ত্র নির্বাচন নিয়ে। এটা শুরু ২০১৩ সাল থেকে। সেই নির্বাচনে তখন জাতিসংঘ থেকে তারানকোকে আনা হয়েছিল। আমাদের সঙ্গে বৈঠকে আমরা প্রমাণ করেছিলাম, যদি নির্বাচন অনুষ্ঠিত না হয় সাংবিধানিক শূন্যতা সৃষ্টি হবে। একটি দেশের জন্য সাংবিধানিক শূন্যতা কোনোভাবেই কাম্য হতে পারে নাই। তাই সেদিন নির্বাচন অনুষ্ঠিত হলো। এবং ধারাবাহিকভাবে সেই নির্বাচনের মধ্য দিয়েই জননেত্রী শেখ হাসিনা সরকার গঠন করে বাংলাদেশেকে একটি জায়গায় আনতে সক্ষম হয়েছেন।

দলের সভাপতি শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় বক্তব্য দেন- সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন, সংসদ উপনেতা বেগম মতিয়া চৌধুরী, শাজাহান খান, সিমিন হোসেন রিমি, ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগ উত্তর ও দক্ষিণের সাধারণ সম্পাদক এসএম মান্নান কচি ও হুমায়ুন কবির। প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আবদুস সোবহান গোলাপ ও উপ-প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক সৈয়দ আবদুল আউয়াল শামীম যৌথভাবে সভা পরিচালনা করেন।

   

‘অক্টোবরে খেলা শুরু- নভেম্বরে সেমিফাইনাল, জানুয়ারিতে ফাইনাল’



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
তলে তলে আপস হয়ে গেছে: কাদের

তলে তলে আপস হয়ে গেছে: কাদের

  • Font increase
  • Font Decrease

কোথায় স্যাংশন, কোথায় ভিসানীতি, তলে তলে সব আপস হয়ে গেছে বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

তিনি বলেছেন, নির্বাচন হবে, খেলা হবে। অক্টোবর থেকে খেলা শুরু। আগামী মাসে সেমিফাইনাল, জানুয়ারিতে ফাইনাল। খালেদা জিয়া ছাড়া নাকি বিএনপি নির্বাচন করবে না, না করুক।

মঙ্গলবার (৩ অক্টোবর) সাভারের আমিন বাজারে শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

এ সময় তিনি বলেন, আমেরিকারও দিল্লিকে দরকার। আমাদের সঙ্গেও দিল্লি আছে। সবার সঙ্গে বন্ধুত্ব আমাদের। কারো সঙ্গে আওয়ামী লীগের শত্রুতা নেই। আর কোনো চিন্তা নাই।

আওয়ামী লীগ কখনো হত্যার রাজনীতিতে বিশ্বাস করে না বলে দাবি করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‌বেগম জিয়াকে একবারও কি কেউ হত্যা করতে গেছে? কারণ আওয়ামী লীগ হত্যার রাজনীতিতে বিশ্বাসী না, বিএনপি হত্যার রাজনীতি করে বলেই শেখ হাসিনাকে ২০ বার হত্যার চেষ্টা হয়েছে।

দেশের মানুষ আওয়ামী লীগের উন্নয়নে আস্থা রেখেছে দাবি করে তিনি বলেন, নির্বাচন ছাড়া এ দেশের জনগণ আর কিছু চায় না, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের জরিপই বলছে শতকরা ৭০ জন মানুষ নৌকায় ভোট দেবে।

নির্বাচন আয়োজন বিষয়ে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, বিএনপির আন্দোলনের দম ফুরিয়ে গেছে, তারা যত ষড়যন্ত্র করুক না কেন যথাসময়েই নির্বাচন বাংলাদেশে হবেই। এ নিয়ে কোনো সন্দেহ নেই। নিষেধাজ্ঞা ও ভিসা নীতির পরোয়া আমরা করি না।

এসময় তিনি দেশের মানুষ নিত্যপণ্যের দামের কারণে কষ্টে আছে উল্লেখ করে বলেন, জিনিসপত্রের দাম একটু বেশি, এটা সারা দুনিয়াতেই বেশি। তবে নির্বাচনের আগে তা কমে আসবে বলে আশ্বস্ত করেন তিনি।

;

খালেদা জিয়ার প্রতি প্রধানমন্ত্রীর মহানুভবতা নজিরবিহীন: তথ্যমন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, খালেদা জিয়া ক্ষমতায় থাকার সময় শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ১২টা মামলা দায়ের করেছেন। সেই চরম প্রতিহিংসা ও জিঘাংসা পরায়ণ বেগম জিয়ার প্রতি প্রধানমন্ত্রী যে মহানুভবতা দেখিয়ে চলেছেন তা নজিরবিহীন।

মঙ্গলবার (৩ অক্টোবর) দুপুরে সচিবালয়ে ক্যাবল অপারেটরস এসোসিয়েশন অভ বাংলাদেশ (কোয়াব) প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠকের পূর্বে সাংবাদিকদের মতবিনিময়কালে তিনি এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, বেগম খালেদা জিয়া ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের দিনে নিজের মিথ্যা জন্মদিন পালন করে কেক কেটেছেন। ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলায় মদদ দিয়ে শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগ নেতৃত্বকে নিশ্চিহ্ন করতে চেয়েছেন। 

তথ্যমন্ত্রী বলেন, সরকার কোনভাবেই ভুল ব্যাখ্যা দিচ্ছে না। আর তারা যদি তা মনে করে তাহলে তো আদালতে যেতে পারে। আর বেগম জিয়ার প্রতি যথাযথ সম্মান রেখেই বলতে চাই, তার কি পরিমান দম্ভ, অহমিকা, যে তার পুত্রবিয়োগে সমবেদনা জানাতে তার বাড়ির দুয়ারে দেশের প্রধানমন্ত্রী গিয়ে ২০ মিনিটের বেশি দাঁড়িয়ে ছিলেন, তিনি দরজা খোলেননি। তার আমলে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ১২টা মামলা দায়ের করা হয়েছিলো, আমাদের সরকার তো খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে একটি মামলাও দায়ের করে নাই। তার বিরুদ্ধে সবগুলো মামলা সেনা সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলের। সেই সব মামলার বিচার হচ্ছে, তাতেই তিনি সাজা খাটছেন।

হাছান মাহমুদ বলেন, শুধু তাই নয়, বেগম জিয়ার নির্দেশে এফবিআইয়ের এজেন্ট লাগিয়ে প্রধানমন্ত্রীর পুত্র সজীব ওয়াজেদ জয়কে আমেরিকায় অপহরণ করার পরিকল্পনা হয়েছিলো। পরে চক্রান্ত ফাঁস হয়ে যায়, সেই এজেন্টের এখন বিচার হচ্ছে। বেগম জিয়ার আমলে নেদারল্যান্ডের একটি কোম্পানির কাছ থেকে কিছু কম্পিউটার কেনার চুক্তি হয়েছিলো, সেই কোম্পানির নাম কেন বঙ্গবন্ধুর দৌহিত্র এবং বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ রেহানার কন্যা “টিউলিপ” নামের সাথে মিল, সে জন্য সেই চুক্তি তারা বাতিল করেছে। বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে যারা হত্যা করেছে, জিয়াউর রহমানের পথ ধরে বেগম খালেদা জিয়াও তাদেরকে আবার পুনর্বাসিত করেছেন।

তিনি আরও, বেগম খালেদা জিয়া এতো প্রতিহিংসা দেখিয়েছেন, এতো জিঘাংসা দেখিয়েছেন কিন্তু তার প্রতি প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা যে নজিরবিহীন মহানুভবতা দেখিয়ে যাচ্ছেন, সেটি কি তারা কখনো করতো’ প্রশ্ন রাখেন তথ্যমন্ত্রী।

 

;

‘বেগম খালেদা জিয়া সুচিকিৎসা নিয়ে সুস্থ হয়ে উঠুন, এটা আমরা চাই’



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট বার্তা২৪.কম কুষ্টিয়া
ছবি: বার্তা ২৪.কম

ছবি: বার্তা ২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ বলেছেন, বিএনপির চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়া সুচিকিৎসা নিয়ে সুস্থ হয়ে উঠুন, এটা আমরা চাই। বিএনপি বা বেগম খালেদা জিয়ার যারা চিকিৎসকবৃন্দ আছেন তারা যদি মনে করেন তার বিদেশে চিকিৎসার প্রয়োজন আছে তাহলে যেহেতু বেগম খালেদা দন্ডপ্রাপ্ত কয়েদি সেই হিসেবে তাকে আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে যেতে হবে।

মঙ্গলবার (৩ অক্টোবর) দুপুরে কুষ্টিয়া শহরের এডুকেয়ার আইডিয়াল স্কুল এন্ড কলেজে শিক্ষক ও অভিভাবক সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে যোগ দিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে হানিফ এসব কথা বলেন।

হানিফ বলেন, জাতি খুব দুর্ভাগ্যের সঙ্গে লক্ষ্য করছে যে, বিএনপি প্রায় প্রতিদিনই সভা সামাবেশ করে বেগম খালেদা জিয়ার অসুস্থতা নিয়ে রাজনীতি করছেন। কিন্তু তার চিকিৎসার জন্য আইনি যে প্রক্রিয়া সেটার মধ্যে যাচ্ছে না। এতে জাতির মধ্যে সন্দেহ সৃষ্টি হয় বিএনপি আসলে খালেদা জিয়ার অসুস্থতা নিয়ে রাজনীতি করতে চায়, চিকিৎসা করাতে চায় না।

বিএনপি ধরেই নিয়েছে বেগম খালেদা জিয়ার অসুস্থতা নিয়ে রাজনীতি করলে রাজনৈতিক ফায়দা পাওয়া যাবে। সে কারণেই তাদের এই প্রক্রিয়া। না হলে তারা এতোদিনে আইনি প্রক্রিয়ার মধ্যে যেতো, গেলে হয়তো একটা সমাধান আসতো।

হানিফ আরো বলেন, আমি আশা করি বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক অসুস্থতা নিয়ে রাজনীতি না করে আইনি প্রক্রিয়ার মধ্যে দিয়ে তার চিকিৎসার ব্যাপারে সমাধান করবেন।

মার্কিন রাষ্ট্রদূতকে নিয়ে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুলের দেয়া বক্তব্য প্রসঙ্গে হানিফ বলেন, মার্কিন রাষ্টদূতের বিষয়ে মির্জা ফখরুল সাহেবকে যে মুখপাত্র হিসেবে নিয়োগ দিয়েছে এটা আমাদের জাতি অবশ্য জানে না। একজন রাষ্টদূতের পক্ষ হয়ে যখন একটি দলের মহাসচিব কথা বলেন, তখন জাতির মধ্যে এটা নিয়ে একটা সন্দেহ হয়।

বর্তমান সরকারের অধীনে এদেশে সুষ্ঠু নির্বাচন অসম্ভব মির্জা ফখরুলের এমন বক্তব্য প্রসঙ্গে হানিফ বলেন, যেহেতু বিএনপি কখনো সুষ্ঠু নির্বাচন প্রক্রিয়ায় হাটে নাই, যার কারণে তাদের কাছে এটা অসম্ভব বলেই মনে হবে। কিন্তু বাংলাদেশে একমাত্র আওয়ামী লীগই আছে যারা সুষ্ঠু নির্বাচন করে, নির্বাচনে পরাজিত হবার পর একেবারে শান্তিপূর্ণভাবে দায়িত্ব হস্তান্তর করেছিলো ২০০১ সালে। আর বিএনপি তো নির্বাচনে কখনো বিশ্বাসী না। যার ফলে সুষ্ঠু শান্তিপূর্ণ নির্বাচন এটা তাদের কাছে একটা কাল্পনিক ব্যাপার বলেই মনে হয়, তারা ভাবতেই পারে। কিন্তু এদেশের মানুষ বিশ্বাস করে সংবিধান অনুযায়ী অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন সম্ভব।

এ সময় কুষ্টিয়া জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আজগর আলী, কুষ্টিয়া সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আতাউর রহমান আতা, এডুকেয়ার আইডিয়াল স্কুল এন্ড কলেজের চেয়ারম্যান মোজ্জামেল হক রাসেলসহ বিদ্যালয়ের শিক্ষক/শিক্ষার্থী ও অভিভাবকরা উপস্থিত ছিলেন।

;

আমিনবাজারে আওয়ামী লীগের শান্তি সমাবেশ শুরু



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

বিএনপি-জামায়াতের সন্ত্রাস ও নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ঢাকার আমিনবাজারে আওয়ামী লীগের শান্তি সমাবেশ শুরু হয়েছে।

মঙ্গলবার (৩ অক্টোবর) বিকেল ৩টায় সাভারের আমিন বাজারে এ শান্তি সমাবেশ শুরু হয়েছে। সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

সমাবেশে নেতারা বলেন, বিএনপি-জামায়াতের আগুন সন্ত্রাস ও দেশকে নৈরাজ্য করার যে পায়তারা তার বিরুদ্ধে আমাদের এ শান্তি সমাবেশ। আজকের সমাবেশ থেকে আমরা শপথ নিচ্ছি, আমরা আবারও জননেত্রী শেখ হাসিনাকে জনগণের ভোটে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে বিজয়ী করে আনবো।

প্রসঙ্গত, অক্টোবর মাসজুড়ে বিভিন্ন কর্মসূচি ঘোষণা করেছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ। এর মধ্যে রয়েছে ৭ অক্টোবর বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনাল উদ্বোধন, ১০ অক্টোবর পদ্মা সেতুর উদ্বোধন, ২৩ অক্টোবর মেট্রোরেলের মতিঝিল অংশ উদ্বোধন এবং ২৮ অক্টোবর বঙ্গবন্ধু টানেলের উদ্বোধন উপলক্ষ্যে আওয়ামী লীগের সুধী সমাবেশ।

;