যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক অত্যন্ত চমৎকার: তথ্যমন্ত্রী



সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাছান মাহমুদ বলেছেন, আমাদের সঙ্গে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ক অত্যন্ত চমৎকার। আমরা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আরও ঘনিষ্ট সম্পর্ক করতে চাই।

রোববার (৪ জুন) তথ্য মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে সমসাময়িক ইস্যুতে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।

২০ ঘণ্টা জার্নি করে আমেরিকা যাবো না, অন্য দেশ ও মহাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বাড়াবো বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী। প্রধানমন্ত্রী বা সরকার কি চাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন হয়ে যাক? এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, অবশ্যই নয়। আমাদের সঙ্গে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ক অত্যন্ত চমৎকার। আমরা তাদের সঙ্গে আরও ঘনিষ্ট সম্পর্ক করতে চাই। এবং সে কারণে আপনারা দেখেছেন, সাম্প্রতিক সময়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ক যাতে আরও ঘনিষ্ট হয় সেজন্য পররাষ্ট্রসহ অন্যান্য বিষয়ে অনেক ইতিবাচক সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে সরকার। আমরা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আরও ঘনিষ্ট সম্পর্ক চাই।

‘যারা মার্কিন ভিসানীতি ঘোষণা করার পর টেনশনে আছে তাদের টেনশন কমানোর জন্য প্রধানমন্ত্রী ওই কথা বলেছেন।’

তিনি বলেন, আমরা অন্যান্য দেশ, যেমন দক্ষিণ আমেরিকা, সেখানে আমরা বাণিজ্য খুব একটা বাড়াতে পারিনি। সেখানে আমরা বাড়াতে চাই। আমরা মাধ্যপ্রাচ্যে আমাদের বাণিজ্য, সেখানে শুধু শ্রমিক রপ্তানি করে থাকি। মধ্যপ্রাচ্যে মানুষের ক্রয়ক্ষমতা বেড়েছে, ফ্যাশন সচেতনতা বেড়েছে, সেখানেও আমাদের বাণিজ্য বাড়ানো প্রয়োজন। আশিয়ানভুক্ত দেশগুলোতে আমাদের বাণিজ্য সম্ভাবনা প্রচুর। সেখানেও আমরা বাণিজ্য বাড়াতে চাই। ওশেনিয়া অঞ্চলে আমাদের বাণিজ্য সম্ভাবনা প্রচুর, সেখানেও আমরা বাড়াতে চাই, প্রধানমন্ত্রী সে কথাই বলেছেন।

মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, সরকারের লাফালাফি কমে গেছে। মির্জা ফখরুল ইসলাম সব সময় বক্তব্য রাখার সময় কয়েক সেন্টিমিটার লাফ দেন। এটি হয়তো উনার অভ্যাস, হতেই পারে। বিভিন্নজন বক্তৃতা করার সময় লাফ দেন, এটা হয়তো উনার অভ্যাস, দোষের কিছু নয়। তিনি বলেছেন, আজরাইল নাকি সরকারের পেছনে দাঁড়িয়ে আছে। বেশি কথা বলে লাভ নেই। আজরাইল উনাদের পেছনেও আছে। উনাদের সঙ্গে শয়তানও আছে। এজন্য আজরাইল তাড়াতাড়ি ধারবে। পার্থক্যটা হচ্ছে সেখানে। কারণ উনি যে বিষয়কে ইঙ্গিত করে বলেছেন, সেটি যদি আজরাইল হয়, তাহলে সেই আজরাইল উনাদের অনেক বেশি কাছাকাছি আছে। আর আজরাইলের সঙ্গে উনাদের সঙ্গে শয়তান বহু আগে থেকেই আছে। সুতরাং যার সঙ্গে শয়তান থাকে, আজরাইল কিন্তু তার কাছে আগে পৌঁছায়।

‘এ ধরনের বক্তব্য রেখে আত্মতুষ্টি পাওয়ার কোনো সুযোগ নেই। আগামী নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার জন্য প্রস্তুতি গ্রহণ করুন। আপনাদের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি মাঠে মারা গেছে। সারা দুনিয়ার কোনো জায়গা থেকে সমর্থন পাননি।’

   

‘নির্বাচন কেউ পর্যবেক্ষণ করল, কি করলো না কিছু যায়-আসে না’



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ

তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ

  • Font increase
  • Font Decrease

নির্বাচন কেউ পর্যবেক্ষণ করল, কি করলো না এতে কিছুই যায়-আসে না বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এবং তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।

শুক্রবার (২২ সেপ্টেম্বর) দুপুরে চট্টগ্রাম নগরীর দেওয়ানজী পুকুর লেনস্থ ওয়াইএনটি সেন্টারে সমসাময়িক বিষয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে নির্বাচন পর্যবেক্ষণে ইইউ’র প্রতিনিধি দল পাঠানো নিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তথ্যমন্ত্রী এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, নির্বাচনটা হচ্ছে আমাদের, ইতিমধ্যে স্থানীয় সরকারসহ যে সমস্ত নির্বাচন হয়েছে সেগুলো অত্যন্ত সুষ্ঠু, অবাধ ও নিরপেক্ষ হয়েছে। আমাদের নির্বাচন কেউ পর্যবেক্ষণ করল, কি করলো না এতে কিছুই আসে যায় না। এ নিয়ে বিএনপিকেও দেশ অস্থিতিশীল করার সুযোগ দেওয়া হবে না।

ভারতে যখন নির্বাচন হয় তখন বিদেশি পর্যবেক্ষকরা সেখানে যান কিনা এমন প্রশ্ন রেখে ড. হাছান মাহমুদ বলেন, আর সেখানে এটি নিয়ে এত কথাবার্তা হয়? কিংবা ইউরোপের বিভিন্ন দেশে যখন নির্বাচন হয় সেখানে কি আমাদের দেশ থেকে কিংবা অন্য কোন দেশ থেকে পর্যবেক্ষক যাই? যাই না।

তিনি বলেন, আমাদের দেশেই নির্বাচন আসলে কে পর্যবেক্ষণ করল, কে করলো না এগুলো নিয়ে নানা মাতামাতি হয়। যদি বিদেশি পর্যবেক্ষকরা আসেন, তাহলে তাদের স্বাগত জানাই, না আসলেও কোন অসুবিধা নাই। কেউ পর্যবেক্ষণ করল কি করলো না এতে কিছুই আসে যায় না। ইতিমধ্যে আমাদের দেশে স্থানীয় সরকারসহ যে সমস্ত নির্বাচন হয়েছে সেগুলো অত্যন্ত সুষ্ঠু অবাধ ও নিরপেক্ষ হয়েছে। আগামী নির্বাচনও অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হবে এবং নির্বাচনে জনগণের ব্যাপক অংশগ্রহণ থাকবে ইনশাল্লাহ।

তথ্যমন্ত্রী বলেন, ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) ছোট আকারের পর্যবেক্ষক দল পাঠাবেন বলেছে। তাদের বাজেট স্বল্পতার কথাও তারা চিঠিতে উল্লেখ করেছে। ইইউ’র পর্যবেক্ষক যে আকারেই আসুক বা না আসুক আমাদের দেশে ইলেকশন মনিটরিং ফোরাম আছে, সার্কভুক্ত বিভিন্ন দেশের পর্যবেক্ষকরা নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করতে আসবে। সুতরাং আমাদের নির্বাচন আমরাই করব, আমাদের নির্বাচন অত্যন্ত সুষ্ঠু, অবাধ ও নিরপেক্ষ হবে।

বিএনপির লংমার্চ কর্মসূচিতে হরতাল অবরোধের মতো কঠিন কর্মসূচির জন্য নেতাকর্মীদের প্রস্তুত থাকতে নির্দেশ দিয়েছেন, এব্যাপারে আওয়ামী লীগ এবং সরকারের প্রস্তুতি কি আছে সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেন, খালেদা জিয়া অবরোধের ডাক দিয়ে দেশের মানুষকে একশ দিন অবরুদ্ধ করে রেখেছিল। পেট্টোলবোমা নিক্ষেপ করে শতশত মানুষ পুড়িয়েছিল, হাজার হাজার মানুষকে ঝলসে দিয়েছিল আগুনে।

তিনি বলেন, দেশে এ ধরণের নৃশংস ঘটনা বিএনপি আর করতে পারবে না, দেশের মানুষ করতে দিবে না। সেই ধরনের ঘটনার পুনরাবৃত্তি করার চেষ্টা করলে দেশের মানুষকে সঙ্গে নিয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে প্রতিহত করা হবে।

;

আমরা আকৃষ্ট হয় গুজব, অপপ্রচারে: মোহাম্মদ এ আরাফাত



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

আমরা আকৃষ্ট হয় গুজব, অপপ্রচারে বলে মন্তব্য করে আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য মোহাম্মদ এ আরাফাত বলেছেন, কিন্তু আমরা সত্যকে আরও বেশি তুলে ধরব, সত্যকে আরও বেশি ছড়িয়ে দেওয়ার চেষ্টা করব।

শুক্রবার (২২ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে দলটির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আওয়ামী লীগ ওয়েব টিম আয়োজিত 'দ্য ড্রিল অনলাইন ক্যাম্পেইন ট্রেইনিং' শীর্ষক ট্রেনিং প্রোগ্রামে যোগ দিয়ে তিনি একথা বলেন।

মোহাম্মদ এ আরাফাত বলেন, রিয়েল ওয়ার্ল্ডের পাশাপাশি ভার্চুয়াল ওয়ার্ল্ডটা যখন গ্রো করা শুরু করলো যুদ্ধটা অনেকখানি সেখানে শিফট করে গেছি। আমরা বুঝে ওঠার আগেই। ওই যুদ্ধে গিয়ে আমরা দেখছি আমাদের প্রতিপক্ষরা ওই যুদ্ধে এত বেশি কনসেন্ট্রেন্ট করেছে যে তাদের মিথ্যাচার, অপপ্রচার, গুজব এগুলো মোকাবিলা করতে গিয়ে আমাদের সত্যটাই প্রতিষ্ঠিত করতে বেগ পেতে হয়।

আরাফাত বলেন, আমি মনে করি এই উদ্যোগগুলোর মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে আসল পৃথিবীতে যেভাবে হাটে-ঘাটে, মাঠে, রাস্তায় যুদ্ধ চলবে মুক্তিযুদ্ধের অপশক্তির বিপক্ষে একইভাবে সাইবার ওয়ার্ল্ডে আরও শক্তি নিয়ে, আরও নিজেদেরকে ঐক্যবদ্ধ করে একাট্টা হয়ে, আরও প্রশিক্ষিত হয়ে, প্রশিক্ষিতভাবে আমরা এই যুদ্ধটা করব।

সাইবার ওয়ার্ল্ডে আওয়ামী লীগ আধুনিকভাবে প্রস্তুতি নিয়ে যুদ্ধ লড়বে জানিয়ে তিনি আরও বলেন, সাইবার ওয়ার্ল্ডে যে যুদ্ধ, এখানে যে প্রতিযোগিতা, অপপ্রচার মিথ্যাচার বিপক্ষে লড়াই, সেই জায়গাতে আওয়ামী লীগ আধুনিকভাবে প্রস্তুতি নিয়ে, নেতাকর্মীদের প্রস্তুত করে সে লড়াইয়ে আওয়ামী লীগ থাকবে। কারণ আওয়ামী লীগ যদি সে যুদ্ধে বিজয়ী হয় তাহলে সত্য বিজয়ী হবে। আওয়ামী লীগ যেতে বিজয়ী হয় তাহলে মুক্তিযুদ্ধের বিজয় হবে বাংলাদেশের বিজয় হবে। আওয়ামী লীগ যেতে হেরে যায় তাহলে বাংলাদেশে থাকবে না। এটা আফগানিস্তান, পাকিস্তান হবে। এদেশে আবার জঙ্গিবাদের উত্থান হবে। তাই প্রত্যেকটা ক্ষেত্রেই আমাদের যুদ্ধটা করতে হবে, যুদ্ধটা চালিয়ে যেতে হবে।

এসময় আওয়ামী লীগ সাইবার যুদ্ধে অনেক ক্ষেত্রেই হেরে যায় বলে অনেকে সমালোচনা করে জানিয়ে তার জবাবে আওয়ামী লীগের এই সংসদ সদস্য বলেন, আমাদের প্রতিপক্ষরা খরা, বন্যা হলেই লকডাউনে চলে যায়। আর সারাক্ষণ লকডাউনে ঘরে বসে অপপ্রচার আর গুজব চালাতে থাকে। সে কারণে হয়তো আমাদের যতটুকু এনার্জি এবং রিসোর্স থাকে গুজবের বিপক্ষে লড়তে কষ্ট হয়। কিন্তু আরেকটা কথা হচ্ছে যারা গুজব ছড়ায় সেখানে গুজব, অসত্য, অপপ্রচারে অন্য ধরনের আসক্তি আছে। রিসার্চে দেখা গেছে এগুলো ছয়গুণ বেশি স্পিডে ছড়িয়ে যায়। কিন্তু সত্য নিয়ে যখন ফাইট করতে হয় তখন দেখা যায় ৫ গুণ বেশি এফোর্ট দিয়েও একধাপ পিছিয়ে থাকতে হয়। তাই আমাদের দশগুণ বেশি এফোর্ট দিয়ে লড়তে হবে।

এসময় জানানো হয়, ছাত্রলীগকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের একটি শক্তিশালী কুইক রেসপন্স টিম তৈরি করায় এই প্রশিক্ষণের উদ্দেশ্য। এর মধ্য দিয়ে বিভিন্ন জেলা, উপজেলা ও বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রশিক্ষিত টিম গঠন করা হবে। বিরোধীদলের অপ্রপচার, মিথ্যাচার ও গুজবের বিরুদ্ধে বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফর্মে এই টিম একটিভ থাকবে। আওয়ামী লীগের বিভিন্ন উন্নয়ন কর্মকাণ্ড জনগণের সামনে তুলে ধরবে

;

খালেদা জিয়াকে আবারও সিসিইউতে নেওয়া হলো



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
খালেদা জিয়া

খালেদা জিয়া

  • Font increase
  • Font Decrease

শ্বাস কষ্টজনিত সমস্যার কারণে বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে আবারও কেবিন থেকে করোনারি কেয়ার ইউনিটে (সিসিইউ) নেওয়া হয়েছে।

শুক্রবার (২২ সেপ্টেম্বর) বেলা ১১টা ৫৫ মিনিটে তাকে সিসিইউতে নেওয়া হয়েছে।

বিএনপি চেয়ারপারসনের মিডিয়া উইং সদস্য শামসুদ্দিন দিদার গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

এর আগে, গত ১৭ সেপ্টেম্বর দিবাগত রাত ২টার দিকে রাজধানীর বসুন্ধরার এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন খালেদা জিয়াকে সিসিইউতে স্থানান্তর করা হয়। পরে অবস্থার উন্নতি হলে ১৮ সেপ্টেম্বর সকাল ৯টার দিকে তাকে কেবিনে নেওয়া হয়।

৭৮ বছর বয়সী খালেদা জিয়া হার্টের সমস্যা, লিভারসিরোসিস ছাড়াও নানা শারীরিক জটিলতায় ভুগছেন। বহু বছর ধরে আর্থ্রাইটিস, ডায়াবেটিস, দাঁত ও চোখের সমস্যাসহ নানা জটিলতা রয়েছে তার। কারাগার থেকে বেরোনোর পর চিকিৎসার জন্য কয়েক দফা হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নেন তিনি। গত বছরের জুনে খালেদা জিয়ার এনজিওগ্রাম করা হলে তার হৃদযন্ত্রে তিনটি ব্লক ধরা পড়ে। এর একটিতে রিং পরানো হয়।

সর্বশেষ গত ৯ আগস্ট শারীরিক অসুস্থতার কারণে আবারও রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি হন খালেদা জিয়া। এরপর থেকে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন তিনি।

;

শনিবার দেশে ফিরবেন ওবায়দুল কাদের



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের

  • Font increase
  • Font Decrease

সিঙ্গাপুরের মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালে স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে শনিবার সন্ধ্যায় দেশে ফিরবেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

শুক্রবার (২২ সেপ্টেম্বর) সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র তথ্য অফিসার শেখ ওয়ালিদ ফয়েজ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি জানান, বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইটে (বিজি ০৫৮৫) সন্ধ্যা ৬টায় তার ঢাকায় পৌঁছানোর কথা রয়েছে।

এর আগে, গত ১৬ সেপ্টেম্বর স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য সিঙ্গাপুরে যান ওবায়দুল কাদের।

২০১৯ সালের ২ মার্চ শ্বাসকষ্ট শুরু হলে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হন কাদের। হৃদপিণ্ডের রক্তনালিতে ধরা পড়ে তিনটি ব্লক। পরে ৪ মার্চ এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে তাঁকে সিঙ্গাপুরের মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে তাঁর বাইপাস সার্জারি হয়। এরপর থেকে নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য সিঙ্গাপুরে যান ওবায়দুল কাদের।

;