বাংলাদেশে গণতন্ত্র হত্যার কলঙ্কজনক অধ্যায় জিয়ার হ্যাঁ-না ভোট: জয়



Mustafizur Rahman
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রধানমন্ত্রীর আইসিটি বিষয়ক উপদেষ্টা ও বঙ্গবন্ধুর দৌহিত্র সজীব ওয়াজেদ জয় বলেছেন, বঙ্গবন্ধুকে নির্মমভাবে সপরিবারে হত্যার পর অবৈধভাবে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা দখল করে তা পাকাপোক্ত করতে ন্যাক্কারজনকভাবে হ্যাঁ-না ভোটের আয়োজন করেছিলেন জেনারেল জিয়া।

মঙ্গলবার (৩০ মে) তার ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে এক স্ট্যাটাসে সজীব ওয়াজেদ জয় বলেন, তিনি (জিয়া) লোক দেখানো সেই হ্যাঁ-না ভোটের আগে কোনো মিটিং মিছিল পর্যন্ত হয়নি। ছিল না পরিচিতি ও প্রচারের ব্যবস্থা।

তিনি বলেন, রাস্তাঘাটে রিকশা-বাসে এবং মানুষের ব্যক্তিগত যানবাহনে জোর করে সামরিক পোশাক পরিহিত জেনারেল জিয়ার পোস্টার সাঁটিয়ে প্রচারণার নামে এক ধরনের আতঙ্ক সৃষ্টি করা হয়েছিল।

বঙ্গবন্ধুর দৌহিত্র বলেন, ভোটের দিন ভোটারবিহীন ভোটকেন্দ্রে মানুষ খুঁজে না পেয়ে শেষ পর্যন্ত অনেক শিশুকেও জোর করে ভোট দিতে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। দিন শেষে ঘোষণা আসে, ৯৯ দশমিক ৪ ভাগ ভোট পেয়ে একচেটিয়াভাবে জয় লাভ করেছেন জেনারেল জিয়া! তার বিপক্ষে কেউ ভোট দেয়নি!! এই হাস্যকর নির্বাচন এবং এর আগের-পরের ঘটনাপ্রবাহ বাঙালির ইতিহাসের অমোচনীয় কলঙ্কময় অধ্যায়।

তিনি বলেন, অতঃপর রাষ্ট্রীয় প্রবিধানকে পাশ কাটিয়ে সেনাপ্রধান ও রাষ্ট্রপতির দায়িত্বে থাকা অবস্থাতেই জিয়া নিয়মবর্হিভূতভাবে গঠন করেন রাজনৈতিক দল 'বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)'।

তিনি আরও বলেন, সেই দলের হয়ে ১৯৭৮ সালের তথাকথিত রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে অংশ নেন এবং নিজেকে বিজয়ী ঘোষণা করেন। এই নির্বাচনে জিয়া কোনো কোনো এলাকায় ১২০ ভাগ ভোট পেয়েছেন বলেও বিভিন্ন বিদেশি গণমাধ্যম প্রতিবেদন প্রকাশ করেছিল।

   

‘প্রাণিসম্পদ খাতের উন্নয়নে শেখ হাসিনার বিকল্প নেই’



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশের প্রাণিসম্পদ খাতের উন্নয়নে শেখ হাসিনার কোন বিকল্প নেই বলে মন্তব্য করেছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম।

শনিবার (৩০ সেপ্টেম্বর) দুপুরে পিরোজপুর জেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তর প্রাঙ্গণে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর কর্তৃক বাস্তবায়নাধীন ‘পিপিআর রোগ নির্মূল ও ক্ষুরারোগ নিয়ন্ত্রণ’ প্রকল্পের আওতায় দেশব্যাপী টিকা প্রদান কার্যক্রমের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এ মন্তব্য করেন।

এ সময় মন্ত্রী বলেন, ‘প্রাণিসম্পদের উন্নয়নে, প্রাণিসম্পদের উৎপাদন বৃদ্ধিতে শেখ হাসিনার কোনো বিকল্প নেই। শেখ হাসিনার বিকল্প শেখ হাসিনা। শুধু প্রাণিসম্পদ খাতই নয়, দেশের সার্বিক উন্নয়নেও তার বিকল্প নেই।’

তিনি আরও বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকার সারাদেশের প্রাণিসম্পদ খাতকে বিকশিত করতে চায়। শেখ হাসিনা না থাকলে এ খাতের বিকাশ হতো না। তিনি না থাকলে তৃণমূল মানুষকে স্বাবলম্বী করার জন্য আয়ের উৎস হিসেবে গরু, ছাগল, ভেড়া বিনামূল্যে দেওয়া সম্ভব হতো না ‘

প্রাণিসম্পদ খাতের উন্নয়ন চিত্র তুলে ধরে এ সময় মন্ত্রী আরও বলেন, ‘দেশে ডিমের উৎপাদন বেড়েছে, মাংসের উৎপাদন বেড়েছে। বর্তমান সরকারে সময়ে বিগত ১২ বছরে দুধের উৎপাদন প্রায় ৪ গুণের অধিক, মাংসের উৎপাদন প্রায় ৬ গুণ এবং ডিমের উৎপাদন প্রায় ৩ গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। মাথাপিছু প্রাণিজ আমিষ গ্রহণের হারও কয়েকগুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। এখন কোরবানির সময় প্রতিবেশী দেশ থেকে গবাদিপশু আনার প্রয়োজন হয় না। পৃথিবীর অনেক দেশ এখন আমাদের থেকে মাংস নিতে চায়। তারা রোগমুক্ত ও নিরাপদ মাংস চায়। দেশের প্রাণিসম্পদ তথা গরু, ছাগল, ভেড়া, হাঁস, মুরগি যাতে রোগাক্রান্ত না থাকে সেজন্য সরকার বিনামূল্যে ভ্যাকসিন দিচ্ছে।’

মন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশের ব্ল্যাক বেঙ্গল জাতের ছাগলের মাংসের চাহিদা মধ্যপ্রাচ্যের দেশসহ বিশ্বের অনেক দেশে রয়েছে। দেশে পিপিআর রোগের উপস্থিতি থাকায় বিদেশে মাংস রপ্তানি বাধাগ্রস্ত হচ্ছে । এ রোগটি নির্মূল করতে পারলে মাংস রপ্তানির দ্বার উন্মোচিত হবে। বৈদেশিক মুদ্রা আয় হবে। এ বিষয়টি মাথায় রেখে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের আওতায় ‘পিপিআর রোগ নির্মূল ও ক্ষুরারোগ নিয়ন্ত্রণ প্রকল্প’ গ্রহণ করা হয়েছে। এ প্রকল্পের আওতায়  আজ থেকে আগামী ৯ অক্টোবরের মধ্যে সারাদেশে প্রায় ২ কোটি ৯৫ লক্ষ ছাগল-ভেড়াকে পিপিআর ভ্যাকসিন প্রদান করা হবে। এ ধারাবাহিকতায় আগামী বছর একইভাবে সারাদেশে এই টিকা প্রয়োগ করা হবে। ২০২৬ সালের মধ্যে পিপিআর রোগ নির্মূল করা আমাদের লক্ষ্য। এ লক্ষ্য বাস্তবায়ন হলে বিশ্ব প্রাণিস্বাস্থ্য সংস্থা হতে এ রোগ নির্মূলের সনদ পাওয়া যাবে।’

;

কৃষকলীগের মহাসমাবেশ শুরু



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রথমবারের মত আওয়ামী লীগের দলীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে রাজধানীতে কৃষকদের নিয়ে মহাসমাবেশ শুরু করেছে বাংলাদেশ কৃষক লীগ। সংগঠনটি প্রতিষ্ঠিত হওয়ার ৫১ বছরে পর এই প্রথম রাজধানীতে কৃষকদের নিয়ে মহাসমাবেশ করার অনুমতি দিয়েছে আওয়ামী লীগ।

শনিবার (৩০ সেপ্টেম্বর) দুপুর দেড়টায় জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের দক্ষিণ গেটে এই মহাসমাবেশ শুরু হয়েছে।

এর আগে, দেশে বিরোধী পক্ষ যেনো কোনো অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে না পারে সেজন্য রাজধানীতে কৃষকদের নিয়ে স্মরণকালের সেরা শোডাউন করার কথা জানিয়েছে সংগঠনটি।

জানা যায়, সারাদেশে থেকে প্রায় তিন লাখ কৃষক, কৃষাণী ও নেতাকর্মী জমায়েত করার প্রস্তুতি নিয়েছে সংগঠনটি। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে কৃষক লীগের এটাই হবে সবচেয়ে বড় মহাসমাবেশ।

এ সমাবেশ থেকে বিএনপি–জামায়াতের শাসনামলে সার ও বিদ্যুতের দাবিতে আন্দোলনরত করতে গিয়ে যেসব কৃষক শহীদ হয়েছেন তাদেরও স্মরণ করবে দলটি।

এসময় উপস্থিত নেতাকর্মীরা জানান, তাদের সমাবেশ করার উদ্দেশ্যে হলো- সারা দেশের কৃষক সমাজ যাতে এক হয়ে সরকারের উন্নয়নের পক্ষে কাজ করে। কোনো ষড়যন্ত্র এ সরকারকে ক্ষমতা থেকে সরাতে পারবে না। আগামীতেও শেখ হাসিনা সরকার থাকবে।

তারা আরও জানান, শেখ হাসিনাকে ভোট দিলে দেশের উন্নয়ন হয়। আওয়ামী লীগ হলো উন্নয়নের সরকার। এ সরকার যতদিন ক্ষমতায় থাকবে ততদিন দেশ উন্নত হবে। দেশে যাতে বিএনপি-জামায়াত ক্ষমতায় না আসতে পারে সেজন্য তারা সজাগ রয়েছে।

সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

প্রসঙ্গত, বঙ্গবন্ধুর নিদের্শে ১৯৭২ সালের ১৯ এপ্রিল দেশের অর্থনৈতিক মুক্তির উদ্দেশ্যে কৃষি ও কৃষকের উন্নয়নে কাজ করতে কৃষক লীগ প্রতিষ্ঠা হয়। এর পর থেকে সংগঠনটি আওয়ামী লীগের হয়ে বিভিন্ন আন্দোলন সংগ্রামে ভূমিকা রেখে চলছে।

;

শর্তের বেড়াজালে আটকে খালেদা জিয়ার বিদেশ চিকিৎসা!



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
খালেদা জিয়া

খালেদা জিয়া

  • Font increase
  • Font Decrease

অসুস্থ বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া প্রায় দুই মাস ধরে হাসপাতালে ভর্তি। সকালে সিসিইউতে নেওয়া হচ্ছে তো বিকেলে কেবিনে এমনভাবেই হাসপাতালে দিন কাটছে সাবেক এই প্রধানমন্ত্রীর। পরিবারের পক্ষ থেকে বিদেশে নিয়ে চিকিৎসার অনুমতি চেয়ে ইতিমধ্যে আবেদন করা হয়েছে। তবে কোনো শর্তে বিদেশ যেতে রাজি নয় খালেদা জিয়া বলে জানিয়েছে বিএনপির একটি সূত্র।

জানা গেছে, সরকারের পক্ষ থেকে সিঙ্গাপুরে, থাইল্যান্ড নেওয়ার কথা বলা হলেও খালেদা জিয়ার চিকিৎসকেরা সবচেয়ে ভালো মনে করছেন জার্মানিকে। এর পরপরই বিকল্প হিসেবে তারা যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের কথা চিন্তা করছেন।

বিএনপি সূত্র জানায়, ৭৮ বছর বয়সী সাবেক এই প্রধানমন্ত্রীর বর্তমান যে পরিস্থিতি তাতে তাকে বিদেশে পাঠানোর বিষয়ে সরকার ইতিবাচক। এখন সরকারের চূড়ান্ত সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় বিএনপি চেয়ারপারসনের পরিবার। ইতিবাচক কোনো সাড়া এলেই দ্রুত যাতে বিদেশ পাঠানো যায়, তেমন প্রস্তুতি নিয়ে রাখা হয়েছে।

আইনমন্ত্রী আনিসুল হক জানিয়েছেন, খালেদা জিয়ার পরিবারের আবেদনটি আমার দফতরে এসেছে। এটি যাচাই-বাছাই করে রোববার মতামত জানাবো।

এর আগে তিনি বলেছিলেন, খালেদা জিয়া শর্তযুক্তভাবে সরকারের নির্বাহী আদেশে সাজা স্থগিত করে মুক্ত রয়েছেন। আইনের এই বিদ্যমান অবস্থানে সরকারের পক্ষে তাকে বিদেশে চিকিৎসার অনুমতি দেওয়ার কোনো সুযোগ নেই। আরও কয়েকজন মন্ত্রীও একই ধরনের মন্তব্য করেছিলেন। তারা আইনগত জটিলতার কথা বলে আসছিলেন।

এদিকে, বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে বিদেশ যেতে হলে আবার জেলে যেতে হবে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। যুক্তরাষ্ট্রের সংবাদমাধ্যম ভয়েস অব আমেরিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমি যে তাকে বাসায় থাকার অনুমতি দিয়েছি, সেটি থেকে ফিরে এসে তাকে জেলে যেতে হবে, আদালতে যেতে হবে।

লিভার সিরোসিসসহ বার্ধক্যজনিত নানা রোগে আক্রান্ত বিএনপি চেয়ারপারসনের সঙ্গে কে কে যাবেন সে ব্যাপারে প্রাথমিক সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। সেক্ষেত্রে বিএনপি চেয়ারপারসনের ব্যক্তিগত চিকিৎসক ডা. এজেডএম জাহিদ হোসেন, পুত্রবধূ শর্মিলা রহমান ও দুইজন গৃহকর্মী সঙ্গে যেতে পারেন। এ ছাড়া লন্ডন থেকে তারেক রহমানের স্ত্রী ডা. জোবাইদা রহমানও জার্মানিতে আসতে পারেন।

গত ৯ আগস্ট থেকে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন তিনবারের সাবেক এই প্রধানমন্ত্রী। তার স্বাস্থ্যের তেমন কোনো উন্নতি নেই। বরং দিন দিন অবস্থার অবনতি হচ্ছে। মাঝে-মধ্যেই তার শ্বাসকষ্ট দেখা দিচ্ছে। নিতে হচ্ছে করোনারি কেয়ার ইউনিটে (সিসিইউ)। গতকাল বিকালেও তাকে কেবিন থেকে সিসিইউতে স্থানান্তর করা হয়। এ নিয়ে তিন দফা তাকে সিসিইউতে নেওয়া হয়।

;

‘সরকার গদির লোভে দেশের মানুষের কথা ভুলে গেছে’



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

গদি টিকিয়ে রাখতে সরকার যতটা মরিয়া হয়ে উঠেছে, তার অর্ধেক সচেতন হলেও বাজার ব্যবস্থা নিয়ন্ত্রণের বাইরে যেত না। সরকার গদির লোভে দেশের মানুষের কথা ভুলে গেছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান ও বিরোধীদলীয় উপনেতা জিএম কাদের এমপি।

শনিবার (৩০ সেপ্টেম্বর) এক বিবৃতিতে তিনি এ মন্তব্য করেছেন।

তিনি বলেন, বাজার ব্যবস্থাপনায় ব্যর্থতার নিকৃষ্ট রেকর্ড করেছে সরকার। কয়েক বছর ধরেই বাজার নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হচ্ছে সরকার। তাই সম্প্রতি ডিম, পেঁয়াজ ও আলুর দাম নির্ধারণ করে দেয় সরকার। কিন্তু একদিনও সরকারের বেঁধে দেয়া মূল্যে পণ্য বিক্রি করেনি খুচরা বিক্রেতারা। ডিম প্রতি পিছ ১২ টাকা, আলু প্রতি কেজি ৩৫ থেকে ৩৬ টাকা এবং পেঁয়াজ প্রতি কেজি ৬৪ থেকে ৬৫ টাকায় বিক্রি করতে দাম নির্ধারণ করে দিয়েছে সরকার। কিন্তু বাজারে ১২ টাকার ডিম প্রতি পিছ ১২ টাকা ৫০ পয়সা, ৩৫ থেকে ৩৬ টাকার আলু প্রতি কেজি ৫০ টাকা এবং ৬৪ থেকে ৬৫ টাকার পেঁয়াজ প্রতি কেজি ৮০ থেকে ৯০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

তিনি আরও বলেন, বাজার মনিটরিং বলতে কিছুই নেই। কারা পণ্যের দাম বাড়িয়ে দিচ্ছে সরকার কেন তাদের ধরতে পারছে না? মজুদদার ও অসাধু সিন্ডিকেটের কাছে সরকার কী জিম্মি?

সরকার মানুষের কষ্ট বোঝে না। বাজার ব্যবস্থাপনায় সরকারের ব্যর্থতার সুস্পষ্ট ব্যাখ্যা জানতে চায় দেশের মানুষ। দেশের মানুষের কাছে নিত্যপণ্যের বাজার যেনো মূর্তিমান আতঙ্ক। অসাধু ব্যবসায়ী ও সিন্ডিকেটের দৌরাত্ম নির্মূল করে নিত্য পণ্যের মূল্য সহনীয় মাত্রায় রাখতে সরকারের প্রতি কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণের দাবিও জানিয়েছেন জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান।

;