নির্বাচনে আশা নেই জেনেই বিদেশিদের পদলেহনে বিএনপি: তথ্যমন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ

তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ

  • Font increase
  • Font Decrease

তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, ‘বিএনপি নেতারা জানেন যে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করলে তাদের সম্ভাবনা নেই। সে জন্য তারা নানা ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। জনগণের কাছে না গিয়ে তারা এখন বিদেশি কূটনীতিকদের কাছে ক্ষণে ক্ষণে ধর্ণা দিচ্ছে এবং অনেকে বলছে বিদেশি কূটনীতিকদের পদলেহন করছে।’

‘কিন্তু বিদেশি কূটনীতিকদের পদলেহন করে বাংলাদেশে মানুষের মন জয় করা যায় না’ উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘হয়তো কোনো কোনো কূটনীতিকের পদলেহন করে তাদের মন জয় করা যেতে পারে কিন্তু বাংলাদেশের মানুষের মন জয় করা যায় না। মানুষের মন জয় করতে হলে, সমর্থন পেতে হলে জনগণের কাছে যেতে হবে।’ মঙ্গলবার দুপুরে সচিবালয়ে সমসাময়িক বিষয়ে মতবিনিময়কালে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের উত্তরে তিনি এ সব কথা বলেন।

বিএনপি মহাসচিবের মন্তব্য ‘নিরপেক্ষ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ৩০টির বেশি আসন পাবে না’ এ বিষয়ে হাছান মাহমুদ বলেন, ‘২০০৮ সালের নির্বাচনের আগে বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া বেশ কয়েকবার বলেছিলেন, সুষ্ঠু নিরপেক্ষ নির্বাচন হলে আওয়ামী লীগ ৩০টি আসনও পাবে না। ভাগ্যের কি নির্মম পরিহাস সেই সুষ্ঠু অবাধ নিরপেক্ষ ও বিশ্বব্যাপী গ্রহণযোগ্য নির্বাচনে প্রথমে বিএনপি ২৯টি আসন পেয়েছিল অর্থাৎ বেগম জিয়ার ভবিষ্যৎ বাণী তার নিজেদের বেলায় সত্য হয়েছিল। এবার বেগম জিয়া কারাগারে। আমি আশ্চর্য হবো না যদি মির্জা ফখরুল সাহেবের এই ভবিষ্যৎবাণী তার দলের ব্যাপারে সত্য হয়। এ ধরণের অবান্তর কথা বলা সমীচীন নয়।’

‘বিএনপি বারবার বলছে তারা বর্তমান সরকারের অধিনে নির্বাচনে যাবে না’ এ প্রসঙ্গে হাছান মাহমুদ বলেন, ‘বিএনপি নেতারা আওয়ামী লীগের অধিনে নির্বাচনে যাওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করলেও তো কোনো সুযোগ নাই। কারণ নির্বাচন হবে নির্বাচন কমিশনের অধিনে। নির্বাচন কমিশনের অধিনে যে নির্বাচন হবে আশা করি সেখানে বিএনপিসহ সব রাজনৈতিক দল অংশগ্রহণ করবে।’

সম্প্রচারমন্ত্রী বলেন, ‘ড. কামাল হোসেন সাহেবকে শ্রদ্ধা জানিয়েই বলছি, ২০১৮ সালের নির্বাচনে বিএনপি হেভিওয়েট রাজনীতিবিদ ড. কামাল হোসেন সাহেবকে ‘হায়ার’ করেছিল। তিনি ‘হায়ারে’ খেলতে গিয়ে ভালো খেলেন নাই এবং সেখানে মাত্র ৭টি আসন বিএনপি পেয়েছিল। এবার দেখা যাচ্ছে তারা আনুবিক্ষণিক দলগুলো, যারা রাজনীতির টোকাই তাদের ওপর ভর করেছে। বিভিন্ন দলীয় মোর্চা মিলে মনে হয় ৫১-৫২ দল হয়েছে। মির্জা ফখরুল সাহেবকে আপনারা ৫২টি দলের নাম মুখস্ত বলার জন্য প্রশ্ন করলে তিনি বলতে পারলে আমি তাকে ধন্যবাদ দেবো।’

তথ্যমন্ত্রীকে তার সাম্প্রতিক পঞ্চগড় সফর নিয়ে প্রশ্ন করলে তিনি বলেন, ‘সেখানে আহমদিয়া সম্প্রদায়ের মানুষের কাছে জিজ্ঞাস করলেই জানা যায় কারা এই ঘটনার নেতৃত্ব দিয়েছে, কারা ঘটিয়েছে। ২০১৩, ’১৪, ’১৫ সালে যে কায়দায় হামলা হয়েছিল, যে কায়দায় অগ্নিসন্ত্রাস-নৈরাজ্য হয়েছিল একই ধরণের ঘটনা ঘটিয়েছে এবং বিএনপি যে তা করেছে সেটি তারা স্বীকার করে নিয়েছে। বিএনপি নেতা রুমিন ফারহানা, জিএম সিরাজ এবং হারুন-অর-রশীদের পোস্ট থেকেই প্রমাণিত হয় যে তারা এটি ঘটিয়েছে। আর মির্জা ফখরুল সাহেব ১৩ তারিখ ঠাকুরগাঁওয়ে গিয়ে বলছেন, ‘ঠাকুরঘরে কে রে, আমি কলা খাই না’। এটা বলে তো কোনো লাভ নাই, উনার নেতারাই প্রমাণ করে দিয়েছে যে তারা এই ঘটনা ঘটিয়েছে। এটি দিবালোকের মতো স্পষ্ট। এবং তারা এ ধরণের ঘটনা ঘটিয়ে আসলে দেশে একটি বিশৃঙ্খলা তৈরি করতে চেয়েছিল, যেটি পুরোপুরি সফল হয়নি।’

মন্ত্রী হাছান আরো জানান, ‘যারা এ ঘটনা ঘটিয়েছে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে। ২০টি মামলা হয়েছে, ১২০ জনের বেশি গ্রেপ্তার হয়েছে এবং নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে যে, কোনো দল-মত না দেখে যারা অপরাধী তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য। সেখানে যদি প্রশাসন বা পুলিশের কোনো ব্যর্থতা থাকে তদন্ত সাপেক্ষে সে ব্যাপারেও যথোপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’

   

ব্যাপকভাবে হীরক জয়ন্তী পালন করবে আওয়ামী লীগ: কাদের



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

আগামী জুন মাসে আওয়ামী লীগের ৭৫ বছর এর হীরক জয়ন্তী উৎসব ব্যাপক কর্মসূচির মাধ্যমে পালন করবে বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) রাতে গণভবনে কার্যনির্বাহী কমিটির বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি একথা বলেন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, ঐতিহাসিক স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবসের কর্মসূচি, ১৫ আগস্ট, ২১ আগস্ট এর কর্মসূচি নিয়ে আলোচনা হয়েছে। আমাদের মূল আলোচনা হয়েছে দলের হীরক জয়ন্তী, ৭৫ বছরের কর্মসূচি নিয়ে। আমরা আমাদের দলের হীরক জয়ন্তীতে ব্যাপক কর্মসূচির মাধ্যমে পালন করবো।

উপজেলা নিয়ে কোনো আলোচনা হয়েছে কি না এমন প্রশ্নের জবাবে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, না, হয়নি। তাহলে উপজেলায় নির্দেশ অমান্যকারীদের কোনো শাস্তি কি হবে না এমন প্রশ্নের জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, আমি সেটা বলবো, পরিস্থিতি আমরা পর্যবেক্ষণ করছি। আমি আপনাদের বরাবর একই কথা বলেছি যে, সময় মতো ব্যবস্থা নেয়া হবে। ত্রিশ তারিখে কোনো সিদ্ধান্ত আসবে এবিষয়ে কিন্তু আমি কিছু বলিনি। এখনো একই কথা বলবো, সময় মতো ব্যবস্থা নেয়া হবে। এখন আমরা পরিস্থিতি গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করছি।

;

মে দিবসে গুলিস্তানে জনসভা করবে শ্রমিক লীগ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
মে দিবসে গুলিস্তানে জনসভা করবে শ্রমিক লীগ

মে দিবসে গুলিস্তানে জনসভা করবে শ্রমিক লীগ

  • Font increase
  • Font Decrease

০১ মে আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস উপলক্ষে বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউস্থ বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় কার্যালয় প্রাঙ্গণে শ্রমিক জনসভার আয়োজন করেছে জাতীয় শ্রমিক লীগ।

মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক কে এম আযম খসরু স্বাক্ষরিত গণমাধ্যমে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে একথা জানান।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, শ্রমজীবী মেহনিত মানুষের রক্তস্নাত আন্দোলন-সংগ্রাম ও সাফল্যের ঐতিহাসিক দিন ০১ মে ‘মহান মে দিবস’। বঙ্গবন্ধুর সুযোগ কন্যা শ্রমিক-বান্ধব সরকারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ‘শ্রমিক-মালিক গড়ব দেশ-স্মার্ট হবে বাংলাদেশ’ এই স্লোগানকে ধারণ করে এ বছর বাংলাদেশে পালিত হচ্ছে ১৩৮তম আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস। জাতীয় শ্রমিক লীগের উদ্যোগে মহান মে দিবস উপলক্ষে বুধবার (০১ মে) বিকাল ৩টায় ২৩ বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউস্থ বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় কার্যালয় প্রাঙ্গণে শ্রমিক জনসভার আয়োজন করা হয়েছে।

শ্রমিক জনসভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। এছাড়াও জনসভায় আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ উপস্থিত থাকবেন

সভায় সভাপতিত্ব করবেন- জাতীয় শ্রমিক লীগের সভাপতি নূর কুতুব আলম মান্নান এবং সঞ্চালনা করবেন- সাধারণ সম্পাদক কে.এম. আযম খসরু।

;

মে দিবসে নয়াপল্টনে সমাবেশ করবে শ্রমিক দল



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস (মে দিবস) উপলক্ষ্যে সমাবেশ ও র‌্যালি করার ঘোষণা দিয়েছে বিএনপির শ্রমিক সংগঠন শ্রমিক দল। বুধবার (১ মে) দুপুর ২টা ৩০ মিনিটে রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে এ সমাবেশে অনুষ্ঠিত হবে। সমাবেশ শেষে পল্টন থেকে জাতীয় প্রেস ক্লাব পর্যন্ত র‌্যালি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে দলটি।

মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) দুপুরে নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা জানান দলের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। এর আগে সমাবেশে উপলক্ষ্যে এক যৌথ সভা করা হয়।

রিজভী বলেন, মহান মে দিবস উপলক্ষ্যে শ্রমিক দল আগামীকাল (বুধবার) দুপুর ২টা ৩০ মিনিটে নয়াপল্টনে বিএনপি অফিসের সামনে শ্রমিক সমাবেশ করবে এবং সমাবেশ শেষে একটি বর্ণাঢ্য শ্রমিক র‌্যালি নয়াপল্টন থেকে শুরু হয়ে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে গিয়ে শেষ হবে। এ বিষয়ে শ্রমিক দলের পক্ষ থেকে পুলিশ কমিশনারকে চিঠি দিয়ে অবহিত করা হয়েছে।

সমাবেশে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ শীর্ষ নেতারা ও শ্রমিক নেতারা উপস্থিত থাকবেন বলেও জানান তিনি।

বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব বলেন, বাংলাদেশের বিবিএসের হিসাব অনুযায়ী ১২ কোটি ভোটারের মধ্যে ৭ কোটি ৩৫ লাখ শ্রমিক। শ্রমিক সমাজের মর্যাদার জন্য একটি দিন বিশ্ব স্বীকৃতি দিয়েছে, মে দিবস। বাংলাদেশে আজ সবচেয়ে অবহেলিত শ্রমিক সমাজ। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি, জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধি, বাজার মূল্যের সঙ্গে অসংগতি ও কম মজুরিতে শ্রমিক সমাজের এখন বেঁচে থাকাই কষ্টকর। এছাড়াও সরকারের ফ্যাসিবাদী মনোভাব ও অগণতান্ত্রিক শ্রম আইনে মালিকপক্ষের স্বার্থকে প্রাধান্য দেওয়ায় শ্রমিক সমাজ সর্বত্র হয়রানিসহ নানা অসুবিধার সম্মুখীন হচ্ছে।

শ্রমিকদের সংগঠিত হওয়া ও অবাধ ট্রেড ইউনিয়ন অধিকার থেকে দূরে ঠেলে দেওয়া হয়েছে উল্লেখ করে রিজভী বলেন, প্রস্তাবিত অত্যাবশ্যকীয় পরিষেবা বিল ২০২৩ এর মাধ্যমে শ্রমিক-কর্মচারীদের দাবি উত্থাপনের অধিকারকে আইন করে বন্ধ করার ব্যবস্থা করা হয়েছে।

;

বিচারপতিরা আওয়ামী লীগের ভাষায় কথা বলে: রিজভী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ফাইল ছবি

ফাইল ছবি

  • Font increase
  • Font Decrease

বিচারপতিরা আওয়ামী লীগের ভাষায় কথা বলেন বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী।

তিনি বলেন, মানুষের প্রতিকার চাওয়ার কোনও জায়গা নেই। নির্বাচন কমিশন প্রধানমন্ত্রীর ভাষায় কথা বলে। পুলিশ যুবলীগ-ছাত্রলীগের ভাষায় কথা বলে। বিচারপতিরা আওয়ামী লীগের ভাষায় কথা বলেন।

মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে মৎস্যজীবী দল আয়োজিত স্মরণ সভায় তিনি এসব কথা করেন।

রিজভী বলেন, দেশটা দাবদাহে জ্বলে-পুড়ে ছারখার হয়ে যাচ্ছে। এ জন্য দায়ী সরকার। এটি সরকারের ভুল নীতির জন্য। সরকার তথাকথিত উন্নয়ন দেখানোর জন্য প্রকৃতির শ্বাস-প্রশ্বাস বন্ধ করে দিয়েছে কৃত্রিমভাবে। একটি দেশের বন-বাগান উজাড় করে, তথাকথিত উন্নয়নের নামে গাছপালা কেটে, এক বিষাক্ত নগরে পরিণত করেছে সরকার।

তিনি বলেন, সরকারের মন্ত্রী-এমপিদের কথাবার্তায় মনে হচ্ছে, দেশ তাদের বাপ দাদার সম্পত্তি। আর বাদ বাকি মানুষ বাংলাদেশের দ্বিতীয় শ্রেণির নাগরিক। ওরা যেভাবে বলবে, সেভাবেই চলবে।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন বিএনপি সাংগঠনিক সম্পাদক সেলিম ভূঁইয়া, সহ-অর্থনৈতিক সম্পাদক মাহমুদুর রহমান সুমন, মৎস্যজীবী দলের সদস্য সচিব আব্দুর রহিম, সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক নাদিম চৌধুরী, জাসাসের সদস্য সচিব জাকির হোসেন রোকন, যুবদলের সহ-সভাপতি জাকির হোসেন সিদ্দিকী, স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক সহ-সভাপতি ইমতিয়াজ বকুল, যুবদলের সাহিত্য ও প্রকাশনা সম্পাদক মেহবুব মাসুম শান্ত প্রমুখ।

;