ছাত্রলীগের সম্মেলন ৬ ডিসেম্বর



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছাত্রলীগ

ছাত্রলীগ

  • Font increase
  • Font Decrease

আওয়ামী লীগের ভাতৃপ্রতীম সংগঠন ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সম্মেলন ৬ ডিসেম্বর নির্ধারণ করা হয়েছে।

এর আগে নেতারা নানান তারিখের কথা বললেও প্রধানমন্ত্রীর শিডিউল হিসেবে ৬ ডিসেম্বরই সম্মেলন হবে বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।

রোববার (২৭ নভেম্বর) এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।

তিনি বলেন, সম্মেলনের তারিখ নিয়ে আর কোন কথা হবে না।

প্রথমে এই সম্মেলনের জন্য ৩ ডিসেম্বর তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছিল। তবে পরে তা প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে স্থগিত করা হয়। সেসময় সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো জানিয়েছিল, আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রাষ্ট্রীয় সফরে জাপান যাচ্ছেন ২৯ নভেম্বর। তিনি ফিরবেন ৩ ডিসেম্বর। সে কারণে ছাত্রলীগের সম্মেলন ৩ ডিসেম্বরের বদলে ওই মাসের অন্য কোনোদিন নির্ধারণের নির্দেশনা দিয়েছেন তিনি।

এর আগে সংগঠনটির সম্মেলন হয়েছিল ২০১৮ সালের মে মাসে। ওই বছরের জুলাইয়ে ছাত্রলীগের সভাপতি পদে রেজওয়ানুল হক চৌধুরী শোভন ও সাধারণ সম্পাদক পদে গোলাম রাব্বানী দায়িত্ব পান। তারা পদ হারালে ভারপ্রাপ্ত হিসেবে সভাপতি পদে আল নাহিয়ান খান জয় ও সাধারণ সম্পাদক পদে লেখক ভট্টাচার্য আসেন। ২০২০ সালের ৪ জানুয়ারি ‘ভারমুক্ত’ হন তারা।

   

‘সময়সীমা অতিক্রম করে তফসিল পরিবর্তন সমর্থন করবে না আ.লীগ’



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের

  • Font increase
  • Font Decrease

সংবিধানের সময়সীমা অতিক্রম করে তফসিল পরিবর্তন আওয়ামী লীগ সমর্থন করবে না বলে জানিয়েছেন দলটির সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।

বুধবার (২৯ নভেম্বর) সকালে আওয়ামী লীগ সভাপতির ধানমন্ডির রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক বিফ্রিংয়ে তিনি এ কথা বলেন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, নির্বাচনের জন্য সংবিধানের মধ্যে একটা সময় সীমা আছে, সেই সময়সীমা অতিক্রম করে তফসিল পরিবর্তন আমরা কখনো সমর্থন করবো না। সময় সীমাকে অতিক্রম করবে এমন কোন পদক্ষেপ, এমন কোন পরিবর্তন আমরা সমর্থন করবো না।

তিনি আরও বলেন, একটি পক্ষ নিজেরাই নির্বাচনের বাহিরে আছে। কেউ তাদেরকে বাইরে রাখেনি। আমরা বারবার বলে যাচ্ছি, আমরা চাই না কেউ নির্বাচনে বাইরে থাকুক। আমরা প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক ইলেকশন চাই।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক বিএম মোজাম্মেল হক, দফতর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া, মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক সম্পাদক মৃণাল কান্তি দাস, উপ-দফতর সায়েম খান প্রমুখ।

;

নির্বাচনে বাধা নিয়ে চুপ কেন ইউরোপ-আমেরিকা, প্রশ্ন কাদেরের



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের

  • Font increase
  • Font Decrease

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করছে বিএনপি। এখন নির্বাচনে বাধা নিয়ে চুপ কেন ইউরোপ-আমেরিকা প্রশ্ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের।

তিনি বলেন, নির্বাচনে বাধা প্রশ্নে তাদের (বিএনপি) বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা আসা উচিত।

বুধবার (২৯ নভেম্বর) সকালে আওয়ামী লীগ সভাপতির ধানমন্ডির রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক বিফ্রিংয়ে তিনি এ কথা বলেন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপি হরতাল ডাকছে, অবরোধ ডাকছে। তারা প্রকাশ্যে হামলা করে পুলিশ হত্যা করেছে। প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলা করেছে। পুলিশ হাসপাতালে হামলা করেছে। এসব কর্মকাণ্ড যারা করছে নির্বাচনকে বাধা দেওয়ার জন্য আমাদের সংবিধানকে চ্যালেঞ্জ করছে। এটা কি আন্দোলন? এটা তো নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করা। তাদের বিরুদ্ধে তো নিষেধাজ্ঞা আসার কথা।

তিনি বলেন, এটা কি আন্দোলন? এটাতো নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করা। নির্বাচনকে যারা বাধাগ্রস্ত করছে, তাদের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা আসার কথা। এই সব যে চলছে, এ ব্যাপারে কারো কোন কথা নেই, সভ্য গণতান্ত্রিক দেশ অনেক বিষয়ে কথা বলে, কিন্তু এখানে নিরব কেন?

তিনি আরও বলেন, যারা নির্বাচন প্রক্রিয়াকে বাধা দিচ্ছে, গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাকে বাধা দিচ্ছে, তারা গাড়ি পোড়াচ্ছে, ট্রেনে হামলা করছে, প্রতিনিয়ত গাড়িতে অগ্নিসংযোগ, বাসে অগ্নিসংযোগ, এসব ঘটনা ঘটাচ্ছে।

বিএনপি অবরোধ কার বিরুদ্ধে করছে প্রশ্ন রেখে সেতুমন্ত্রী বলেন, তারা হরতাল ডাকছে কার বিরুদ্ধে, এটা তো নির্বাচনের বিরুদ্ধে, নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করার জন্য এসব কর্মকাণ্ড করছে।

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, আজকে যারা মানবাধিকারের কথা বলে, বাংলাদেশের সুশাসনের কথা বলে, যারা ফ্রি ফেয়ার নির্বাচনের কথা বড় গলায় বলে, তারা আজকে একটা পক্ষের এসব অপকর্ম, গণতন্ত্র বিরোধী, সংবিধান বিরোধী কর্মকাণ্ডের ব্যাপারে কেন নিরব। এটা নিয়ে তো কেউ কিছু বলছে না। নির্বাচনকে যারা প্রশ্নবিদ্ধ করতে চায়, যারা বাধা দিচ্ছে, তাদের ব্যাপারে তারা কেন নিরব। আমাদের দেশে যারা সুশীল সমাজ যারা মানবাধিকারের কথা বলে, তাদের কাছে আমার প্রশ্ন।

আমরা শুনেছিলাম আন্তর্জাতিকভাবে, নির্বাচন বাধাগ্রস্ত হবে এমন কোন কর্মকাণ্ড হলে, সেটা নির্বাচন বিরোধী কর্মকাণ্ড বলে বিবেচিত হওয়ার কথা। এখন তো সবাই নিরব। এখন কেউ কিছু বলে না। ইউরোপও কিছু বলেনা, আমেরিকাও কিছু বলে না।

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আরও বলেন, হরতাল অবরোধকে কি কোন ভাবে ঢেকে রাখা যায়? পুলিশ হত্যাকে কি কোন ভাবেই ঢেকে রাখা যায়? প্রধান বিচারপতির বাড়িতে হামলা, গাড়িতে আজকে অগ্নি সংযোগ করছে, বাসে আগুন দিচ্ছে, এগুলো কি অন্ধকারে ঢেকে রাখা যাবে? এগুলো তো প্রকাশ্যে হচ্ছে। আজকের বিশ্বে এখানকার খবর সারা দুনিয়া ছড়িয়ে যেতে কতক্ষণ লাগে? এখানকার কোন খবর ল্যাটিন আমেরিকার কোন দেশ বা দক্ষিণ আফ্রিকার কোন দেশে পৌঁছতে কী দেরি হচ্ছে? ওয়াশিংটনের পৌঁছতে কি দেরি হচ্ছে? এসব নিয়ে তো কোন কথা আমরা শুনছি না।

তিনি বলেন, বাধা দেওয়ার ব্যাপারে দেশে বিদেশে কত কথা শোনা গেল, এখন প্রকাশ্যে তারা বাধা দিচ্ছে, প্রকাশ্যে তারা নির্বাচনে বিরুদ্ধে অবস্থান নিচ্ছে।

ওবায়দুল কাদের বলেন, যারা অপকর্ম করেছে, শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছে, তাদের বিরুদ্ধে মামলা তো হবে। আপনি প্রকাশ্যে পুলিশকে খুন করেছেন, সেটার সঙ্গে যে বা যারা জড়িত, তাদের বিরুদ্ধে মামলা হবে না? তাদেরকে জেলে পাঠানো হবে না? এটা কোন সভ্য দেশ আছে।

;

মেরি আঙিনায় তোমহারা কিয়া কামহে, কাজী ফিরোজকে সাঈদ খোকন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-৬ আসন থেকে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন পেয়েছেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র সাঈদ খোকন।

বৃহস্পতিবার (২৯ নভেম্বর) সকালে ঢাকার সেগুনবাগিচার রিটার্নিং অফিসারের কার্যালয়ে মনোনয়ন ফরম জমা শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নে বর্তমান সংসদ সদস্য কাজী ফিরোজ রশীদকে উদ্দেশ করে সাঈদ খোকন বলেন, মেরি আঙিনায় তোমহারা কিয়া কাম হে (আমার আঙিনায় তোমার কি কাজ)।

তিনি আরও বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, আমাদের প্রাণ প্রিয় নেত্রী। তিনি বাংলার মানুষকে যে কথা দিয়েছিল, দেশকে ডিজিটাল গড়ে তুলবে। সে কথা তিনি রেখেছেন। বাংলাদেশ এখন উন্নয়নের রোল মডেল।

বাংলাদেশের এই উন্নয়ন, ডিজিটাল বাংলাদেশের যে রূপরেখা সেসব আমরা বাংলার মানুষের ঘরে ঘরে গিয়ে তুলে ধরব এবং ভোট চাইব। আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি আমার এলাকার মানুষ, ঢাকা শহরের মানুষ নৌকা মার্কায় ভোট দিয়ে, স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণ করার জন্য আমাদের প্রাণ প্রিয় নেত্রীর হাতে এ দেশের কর্তৃত্ব তুলে দেবেন ইনশাআল্লাহ।

এ সময় গতবারের মহাজোটের প্রার্থী কাজী ফিরোজের বিষয়ে জানতে চাইলে এবং আবারও ঢাকা-৬ আসন মহাজোটের প্রার্থীকে দেওয়া হলে কি করবেন জানতে চাইলে কাজী ফিরোজকে উদ্দেশ করে তিনি বলেন, আমি একটি হিন্দি বাংলা গানের কথাই বলব ছোট বেলায় আমরা শুনতাম। মেরি আঙিনায় তোমহারা কিয়া কামহে। আর বেশি কিছু বলতে চাই না।

তবে দল যদি সিদ্ধান্ত নেয় ওই আসন জাতীয় পার্টি বা মহাজোটের প্রার্থীকে দিবেন সে সিদ্ধান্ত মেনে নিয়ে আওয়ামী লীগের জন্য নিরলসভাবে কাজ করারও প্রত্যয় ব্যক্ত করেন তিনি।

উল্লেখ, একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-৬ আসনটি দেওয়া হয়েছিলো জাতীয় পার্টি ও মহাজোটের মনোনীত প্রার্থী কাজী ফিরোজ রশিদকে। বর্তমানে সংসদ সদস্য হিসেবে সেখানে দায়িত্ব পালন করছেন তিনি।

;

দেশব্যাপী অবরোধ ও হরতাল পালনের আহবান সুইডেন বিএনপির



জামান সরকার, হেলসিংকি করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বিএনপির ডাকে সরকার পতনের একদফা দাবিতে দেশব্যাপী আগামী বুধবার অবরোধ ও বৃহস্পতিবার হরতাল পালনের আহবান জানিয়েছেন বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সহআন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক নাজমুল আবেদীন মোহন।

মঙ্গলবার (২৮ নভেম্বর) সন্ধ্যায় রাজধানী স্টোকহোমে সুইডেন বিএনপির এক সভায় প্রধান অতিথির ভাষণে নাজমুল আবেদীন মোহন আরো বলেন, ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে রাজাকার, আলবদরদের মতো গ্রামে, পাড়া-মহল্লায় আওয়ামী লীগের নেতারা পুলিশ দিয়ে বিএনপিসহ বিরোধীদের গ্রেফতার করাচ্ছে। বাবাকে না পেয়ে সন্তানকে, বড় ভাইকে না পেয়ে ছোট ভাইকে তুলে নিয়ে যাচ্ছে। দেশে এক অমানবিক পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। ২৮শে অক্টোবরের পর বিরোধী দলসমূহের প্রায় ২০ হাজার নেতা-কর্মীদের গ্রেফতার করেছে। পাতানো নির্বাচনের মাধ্যমে পাশের দেশের তাঁবেদার সরকার গঠনের চেষ্টা চলছে। দেশের জনগণ তা মেনে নিবে না।

তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ সভানেত্রী ডামি প্রার্থী দাঁড় করিয়ে নিজেদের পরস্পরের মধ্যে প্রতিদ্বন্দ্বিতা দেখিয়ে যে সাজানো নির্বাচন করতে চাচ্ছেন এতে তার শেষ রক্ষা হবে না। জনগণের কাছে তাদের সকল ষড়যন্ত্রের মুখোশ ধরা পড়ে গেছে।

সুইডেন বিএনপির সিনিয়র নেতা মহিউদ্দিন আহমেদ জিন্টু বলেন, দু-একজন নীতিভ্রষ্ট মানুষ ছাড়া বিরোধী শিবিরের কাউকে আওয়ামী লীগ নির্বাচনে নিতে পারেনি। তাই সরকারের মধ্যে বিরাট হতাশা তৈরি হয়েছে। ভেবেছিলো বিএনপিকে ভেঙে খানখান করে দেবে। কথা বলে বিএনপি থেকে নেতা–কর্মীদের ভাগিয়ে আনবে। কিন্তু তাদের সেই স্বপ্ন পূরণ হয়নি।

সুইডেন বিএনপির সাবেক সভাপতি এমদাদ হোসেন কচি বলেন, আন্তর্জাতিক মহল বারবার সতর্ক করার পরও সরকার গোঁড়ামি করে জনগণ দ্বারা প্রত্যাখ্যাত একপেশে নির্বাচন আয়োজন করার কারণে দেশ বড় ধরণের অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞায় পড়বে। জনগণকে বলবো, আপনারা রাস্তায় নামুন।

সভায় আরো বক্তব্য রাখেন, সুইডেন বিএনপির সাবেক সভাপতি মোতাহার হোসেন জাহাঙ্গীর, আনোয়ার হোসেন পাঠান, নাজমূল ভূঁইয়া, আরশাদ খান টুটুল, শাহাদাত হোসেন কায়জার, হাসান খন্দকার, শরীফ খান, মেহরাব, রাইসুল ও রাজীব।

বক্তারা আওয়ামী সরকারের পেটোয়া বাহিনী ছাত্রলীগ কর্তৃক বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি ফজলুর রহমান খোকনকে মারধর করে পুলিশের হাতে তুলে দেওয়ার নিন্দা জানান।

 

 

;