বিএনপি-জামায়াতের পৃষ্ঠপোষকদের তালিকা করছে পুলিশ!



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
বিএনপি-জামায়াতের পৃষ্ঠপোষকদের তালিকা করছে পুলিশ!

বিএনপি-জামায়াতের পৃষ্ঠপোষকদের তালিকা করছে পুলিশ!

  • Font increase
  • Font Decrease

বিএনপি-জামায়াতের মদদদাতাদের তালিকা প্রস্তুত করছে পুলিশ। বিএনপি, জামায়াত-ই-ইসলামী এবং অন্যান্য বিরোধী দলের রাজনৈতিক কর্মসূচি সফল করতে অর্থদাতা, জনবল সংগঠক ও সহযোগীসহ যারা আড়ালে থেকে যারা কাজ করছেন তারাও পুলিশের এই তালিকায় রয়েছে।

গত ২২ সেপ্টেম্বর, বাংলাদেশ পুলিশের স্পেশাল ব্রাঞ্চের (এসবি) রাজনৈতিক শাখা থেকে ৬৪ জেলার পুলিশ সুপার ও মহানগরের পুলিশ কমিশনারের কাছে বিএনপিসহ অনান্য বিরোধীদলের কর্মসূচি সফল করতে যারা কাজ করছে তাদের নাম-ঠিকানা, ভোটার আইডি কার্ড এবং মোবাইল নম্বর সংগ্রহের জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

নির্দেশনার আলোকে, এসপি এবং কমিশনাররা সব থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের কাছে চিঠি এবং বেতার বার্তা পাঠিয়েছেন। সেখানে বিরোধী দলগুলির কর্মসূচিতে পৃষ্ঠপোষকতাকারী ব্যক্তিদের তালিকা চাওয়া হয়েছে।

চিঠিতে বলা হয়েছে, দেশের সব জেলার থানাগুলোকে বিএনপি-জামায়াত এবং সরকার বিরোধী পৃষ্টপোষকদের নাম, ঠিকানা, মোবাইল নম্বর এবং এনআইডি কার্ড নম্বর সংগ্রহ করতে হবে।

বরিশাল রেঞ্জের একজন জেলা এসপি নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, চিঠি পেয়েছি এবং আমরা যারা দলীয় কর্মসূচিতে পৃষ্ঠপোষকতা করছে তাদের খতিয়ে দেখছি। সম্পর্কে সমস্ত তথ্য সংগ্রহ করার পরে একটি প্রতিবেদন জমা দেব তবে এটি একটি নিয়মিত তদন্ত। এই বিষয়ে ব্যক্তিদের হয়রানি, জিজ্ঞাসাবাদ বা গ্রেফতার করা হবে না।

এ প্রসঙ্গে স্পেশাল ব্রাঞ্চের উপ-মহাপরিদর্শক (রাজনৈতিক) এজেডএম নাফিউল ইসলাম বলেন, কোন নেতা-কর্মী মারা গেছে বা তাদের অবস্থান ছেড়েছে কিনা তা জানার জন্য প্রতি দুই-তিন মাসে রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থা আপডেট করি। এছাড়া দলগুলোর সাম্প্রতিক রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডের তথ্যও আমাদের হালনাগাদ করতে হবে। এটা রুটিন ওয়ার্ক। আমরা এটা আওয়ামী লীগ, বিএনপি, জামায়াত বা অন্য দলের জন্য করে থাকি।

এসবির একজন সিনিয়র কর্মকর্তা বলেন, জাতীয় নির্বাচন এগিয়ে আসার সাথে সাথে প্রতিবারই এই তালিকা করা হয়। নির্বাচনের আগে এসব লোক যাতে সহিংসতা ও নৈরাজ্য সৃষ্টি করতে না পারে সেজন্য আগাম নজরদারিতে রাখা হয়। তাদের মধ্যে আর্থিক লেনদেনও নজরদারিতে রাখা হয়। সর্বোপরি আইন রক্ষায় তালিকা তৈরির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

চট্টগ্রাম বিভাগের একজন জেলার এসপিও বিষয়টি নিশ্চিত করলেও বিএনপি-জামায়াত দাতাদের তালিকা তৈরির বিষয়ে সরাসরি কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।

এরই মধ্যে ঢাকা ও চট্টগ্রামে বিএনপি ও এর অঙ্গ সংগঠনের বর্তমান নেতাদের আলাদা তালিকা তৈরি করছে পুলিশ। সিএমপি সূত্রে জানা গেছে, চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের অধীনে ১৬টি থানায় তালিকা তৈরি করা হচ্ছে। বিএনপি নেতাদের নাম-ঠিকানার পাশাপাশি এনআইডি কার্ড নম্বরও সংগ্রহ করা হচ্ছে।

জুলাই মাসে একটি অপরাধ পর্যালোচনা সভায়, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার মোহাম্মদ শফিকুল ইসলামও ডিএমপির আওতাধীন ৫০টি থানাকে বিএনপি ও তার সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীদের তালিকা হালনাগাদ করার নির্দেশ দেন।

এ প্রসঙ্গে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, পুলিশ দীর্ঘদিন ধরে বিএনপি ও এর সহযোগী সংগঠনের বিরুদ্ধে দমন-পীড়ন চালাচ্ছে। আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে তারা এখন আমাদের ওপর আরও চাপ সৃষ্টি করতে একটি তালিকা তৈরি করছে।

   

'পেলে অনুগত, না পেলে স্বতন্ত্র এটা হতে পারে না'



উপজেলা করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, গৌরীপুর (ময়মনসিংহ)
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ময়মনসিংহ-৩ গৌরীপুর আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী অ্যাডভোকেট নিলুফার আনজুম পপি বলেছেন, দলের প্রতি প্রধান শর্ত হলো আনুগত্য। কিন্তু পেলে অনুগত, না পেলে স্বতন্ত্র এটা হতে পারে না ভাই।

বৃহস্পতিবার (৩০ নভেম্বর) বিকেলে উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও সহকারী রিটার্নিং অফিসারের কার্যালয়ে মনোনয়নপত্র দাখিল শেষে পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে দলীয় নেতা-কর্মীদের সাথে মতবিনিময় সভায় দলের বিদ্রোহী (স্বতন্ত্র) প্রার্থীদের প্রতি ইঙ্গিত তুলে এসব কথা বলেন তিনি।

নিলুফার আনজুম পপি বলেন, আমরা জানি নৌকা, বঙ্গবন্ধু এবং জননেত্রী শেখ হাসিনা আমাদের শক্তি, আমাদের ঠিকানা, আমাদের আশ্রয়। যারা নৌকাকে, জননেত্রী শেখ হাসিনার সিদ্ধান্তকে কটাক্ষ করে কথা বলে, তারা কতটুকু নৌকাকে ভালোবাসে আমি আসলে তার প্রতি সন্দিহান।

গৌরীপুরকে নৌকার ঘাঁটি উল্লেখ করে নিলুফার আনজুম পপি বলেন, আমাদের গৌরীপুর থেকে প্রতিবার নৌকা বিজয়ী হয়। প্রার্থী যাই হোক না কেন, আমরা সেটা দেখি না। আমরা দেখি নৌকা, আমরা দেখি জননেত্রী শেখ হাসিনা। এতদিন আমরা সবাই আপনাদের সামনে এভাবে দাঁড়িয়ে কথা বলেছি। নেত্রী আমাদের জন্য যাকেই পাঠাবেন, তাকে নিয়েই আমরা সামনে এগিয়ে যাব।

এসময় নিলুফার আনজুম পপি নৌকাকে বিভাজিত না করার আহ্বান জানিয়ে বলেন, প্রত্যেকেই যার যার জায়গা থেকে যেভাবে সম্ভব নৌকাকে, আপনাদের বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে, আপনাদের জননেত্রীকে আবার সংসদে বসার সুযোগ দেন। আমাদের নিজেদের যে পবিত্র দায়িত্ব ভোটাধিকার সেটা পালন করব আমরা।

উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সভাপতি হেলাল উদ্দিনের সভাপতিত্বে ও পৌর আওয়ামী লীগের সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক আবু কাউছার চৌধুরী রন্টির সঞ্চালনায় বক্তব্য দেন গৌরীপুর পৌরসভার মেয়র ও পৌর আওয়ামী লীগ সভাপতি সৈয়দ রফিকুল ইসলাম, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সহসভাপতি রুহুল আমিন, সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ, উপজেলা কৃষক লীগের সভাপতি আবুল হাসিম প্রমুখ।

প্রসঙ্গত, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ময়মনসিংহ-৩ গৌরীপুর আসনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের মনোনয়ন পেতে ১৭ জন প্রার্থী দলীয় মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করে জমা দেন। শেষ মুহূর্তে নৌকা প্রতীকের মনোনয়ন পান উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অ্যাডভোকেট নিলুফার আনজুম পপি।

;

শেখ হাসিনার ভক্তরা কখনোই নৌকার বাইরে যাবে না: মমতাজ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, মানিকগঞ্জ
ছবি: বার্তা২৪

ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

মানিকগঞ্জ- ২ আসনের সংসদ সদস্য ও আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী প্রখ্যাত কন্ঠশিল্পী মমতাজ বেগম বলেছেন, নির্বাচনে একাধিক প্রার্থী থাকতেই পারে। তবে জনগণ জানে কাকে ভোট দিতে হবে। কার দ্বারা এলাকার উন্নয়ন হয়েছে এবং উন্নয়ন হবে। এছাড়া তিনি আশা করেন যারা বঙ্গবন্ধু ও শেখ হাসিনার ভক্ত তারা অবশ্যই নৌকার পক্ষে থাকবে এবং কখনোই নৌকার বাইরে যাবে না।

বৃহস্পতিবার (৩০ নভেম্বর) দুপুরে মানিকগঞ্জ জেলা প্রশাসক ও দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জেলা রিটানিং কর্মকর্তা রেহেনা আকতারের নিকট মনোনয়নপত্র দাখিল করে এসব কথা বলেন তিনি।

তিনি আরও বলেন, বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা আমার উপর আস্থা রেখে মানিকগঞ্জ- ২ আসনের (সিংগাইর, হরিরামপুর, সদরের তিনটি ইউনিয়ন) জনগণের কাজ করার জন্য আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে মনোনীত করেছেন। তাঁর প্রতি আমি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। আওয়ামী লীগের সকল নেতাকর্মীদের সাথে নিয়ে আসন্ন নির্বাচনে আমি জনগণের ভোটে নির্বাচিত হবো।

এসময় জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও মানিকগঞ্জ-১ আসনে আওয়ামীলীগ মনোনীত প্রার্থী আব্দুস সালাম, সিংগাইর পৌরসভার মেয়র আবু নাঈম বাশার, সিংগাই উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শহিদুর রহমানসহ সংশ্লিষ্ট অনেকেই উপস্থিত ছিলেন।

উল্লেখ্য, ২০০৯ সালে সংরক্ষিত নারী আসনের মধ্য দিয়ে সংসদে যাওয়ার সুযোগ পান মমতাজ বেগম। এরপর ২০১৪ ও ২০১৮ সালের নির্বাচনে অংশগ্রহণে জয়লাভ করে সংসদ সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হন। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে ৩য় বারের মতো আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী হলেন মমতাজ।

নৌকা প্রতিকের প্রার্থী মমতাজ বেগম ছাড়াও মানিকগঞ্জ- ২ আসনে সব মিলিয়ে আরও সাত জন প্রার্থী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে এরই মধ্যে তাদের মনোনয়নপত্র দাখিল সম্পন্ন করেছেন।

;

এমপি আদেলের নির্বাচনী আচরণ বিধি লঙ্ঘন



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নীলফামারী
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জাতীয় পার্টির ভাইস চেয়ারম্যান ও কোষাধ্যক্ষ আহসান আদেলুর রহমান আদেল নীলফামারী ৪ আসনে জাতীয় পার্টির প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন পত্র দাখিল করেছেন। তিনি নির্বাচনি আচরণবিধি লঙ্ঘন করে মিছিল বহর নিয়ে মনোনয়ন পত্র দাখিল করেন।

বৃহস্পতিবার (৩০ নভেম্বর) দুপুরে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা নূরই আলম সিদ্দিকীর কাছে মনোনয়ন পত্র দাখিল করেন। তিনি বর্তমানে নীলফামারী ৪ আসনের সংসদ সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।

আদেলুর রহমান মনোনয়ন পত্র দাখিল করতে সমর্থকদের সাথে নিয়ে বিশাল মিছিল আর মোটরসাইকেল শোডাউন নিয়ে উপজেলা পরিষদ চত্বরে এসেছেন। এসময় নেতাকর্মীরা আদেলের নামে বিভিন্ন স্লোগান দেয়। উপজেলা পরিষদ চত্বরে কিছুক্ষণ থেকে মনোনয়ন পত্র দাখিল করেন।

নির্বাচন আচরণবিধিতে উল্লেখ রয়েছে, কোনো প্রার্থী মনোনয়নপত্র সংগ্রহ ও জমা দেওয়ার সময় মিছিল বা কোনো প্রকার শোডাউন করতে পারবে না। ৫ জনের অধিক লোক নিয়ে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ এবং জমা দিতে পারবে না। তবে আচরণবিধির তোয়াক্কা না করে কয়েকশত সমর্থকদের নিয়ে লাঙল লাঙ্গলসহ বিভিন্ন স্লোগান দেন ।

এবিষয়ে জাতীয় পার্টির ভাইস চেয়ারম্যান ও কোষাধ্যক্ষ আহসান আদেলুর রহমান আদেলের মুঠোফোনে বারবার কল দেওয়া হলেও তিনি কল রিসিভ করেননি।

;

আ.লীগ নির্বাচনে ব্যস্ত আর বিএনপি জ্বালাও পোড়াও নিয়ে: সমাজকল্যাণ মন্ত্রী



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, লালমনিরহাট
ছবি: বার্তা২৪

ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

সমাজকল্যাণ মন্ত্রী নুরুজ্জামান আহমেদ বলেছেন, বিএনপি নির্বাচনে না এসে পুলিশ হত্যা করছে, মানুষকে হত্যা করছে। তারা যানবাহনে আগুন পোড়াতে ব্যস্ত আর আওয়ামী লীগ নির্বাচনে ব‌্যস্ত সময় পার করছে।

বৃহস্পতিবার (৩০ নভেম্বর) বেলা সাড়ে ৩টায় লালমনিরহাট-২ আসনের আদিতমারী উপজেলায় মনোনায়নপত্র দাখিল করতে এসে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।

নুরুজ্জামান আহমেদ বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিজে বিএনপিকে নির্বাচনে অংশ নিতে আহবান জানিয়েছেন। বিএনপি নির্বাচনে না এসে পুলিশ হত্যা করছে, মানুষকে হত্যা করছে। তারা নৈরাজ্যের মাধ্যমে দেশের উন্নয়ন অগ্রযাত্রাকে ব্যাহত করার ষড়যন্ত্র করছে। নির্বাচনে না আসলে তাদেরকে (বিএনপি) জোর করে নিয়ে আসা সম্ভব না।

মন্ত্রী আরও বলেন, স্বাস্থ্য শিক্ষাসহ সকল সেক্টরে অভূতপূর্ব উন্নয়ন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বড় বড় মেগা প্রকল্প শেখ হাসিনার হাতে বাস্তবায়ন হয়েছে। দেশের উন্নয়নের অগ্রযাত্রাকে এগিয়ে নিতে প্রধানমন্ত্রীর প্রতীক নৌকার প্রতি সমর্থন কামনা করেন তিনি।

হাজার হাজার নেতাকর্মীর বিশাল বহর নিয়ে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী হিসেবে মনোনায়নপত্র দাখিল করেন সমাজকল্যাণ মন্ত্রী নুরুজ্জামান আহমেদ।

তার প্রতিদ্বন্দ্বি প্রার্থী হিসেবে একই দিন মনোনায়নপত্র দাখিল করেন লালমনিরহাট জেলা আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি এফবিসিসিআইয়ের সাবেক পরিচালক সিরাজুল হক এবং জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সংগঠনিক সম্পাদক শহীদ সামছুল ইসলাম সুরুজের স্ত্রী হালিমা খাতুন।

এ ছাড়াও স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে সমাজকল্যাণ মন্ত্রীর প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে মনোনায়ন দাখিল করেছেন মমতাজ আলী শান্তসহ একাধিক প্রার্থী।

;