‘পৃথিবীতে কোনো স্বৈরশাসক টিকে থাকতে পারেনি, আ.লীগও পারবে না’



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘স্পষ্টভাবে বলতে চাই, পৃথিবীতে কোনো স্বৈরশাসক, একনায়ক, ফ্যাসিস্ট শাসক টিকে থাকতে পারেনি। জনতার উত্তাল রোষের মধ্যে তাদেরকে পরাজয় বরণ করতে হয়েছে। তখন আর তাদেরকে খুঁজে পাওয়া যায়নি। এই ফ্যাসিস্ট আওয়ামী সরকারও টিকে থাকতে পারবে না। তাদেরকে খুঁজে পাওয়া যাবে না। তাই আমি সরকারকে বলবো এখনো সময় আছে, দেয়ালের লিখনিগুলো পড়ুন। মানুষের চোখের ভাষা বুজতে চেষ্টা করুন, মানুষের মনের ভাষা বুঝতে চেষ্টা করুন। আপনাদের ব্যর্থতার জন্য পদত্যাগ করুন।’

বুধবার (২৯ সেপ্টেম্বর) জাতীয় প্রেসক্লাব মিলনায়তনে ঢাকা মহানগর দক্ষিণের আয়োজনে ‘করোনা হেল্প সেন্টারের’ উদ্ভোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

সরকারকে উদ্দেশ্য করে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আপনারা জনগণের ভোটের অধিকার কেড়ে নিয়ে সংবিধান লঙ্ঘণ করেছেন। সেই অপরাধ থেকে যদি রক্ষা পেতে চান অবিলম্বে পদত্যাগ করুন। একটি নিরপেক্ষ নির্বাচন ব্যবস্থার মধ্য দিয়ে জনগণ যেনো তার পছন্দের সরকার নির্বাচিত করতে পারে সেই ব্যবস্থা করুন।’

আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরকে উদ্দেশ্য করে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘ওবায়দুল কাদের সাহেব নেতার কথা বলেন? আরে নেতা তো বাংলাদেশে একজনই। দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া। তিনি একমাত্র নেত্রী যিনি এই দেশে দীর্ঘ নয় বছর সংগ্রামের মধ্য দিয়ে স্বৈরাচারকে পরাজিত করে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। এখনো গণতন্ত্রের জন্য লড়াই করতে গিয়ে তিনি গৃহবন্দি হয়ে আছেন। মিথ্যা মামলায় তাকে বেআইনিভাবে সাজা দেয়া হয়েছে ’

তিনি বলেন, ‘আমাদের ইসহাক সরকারসহ সকল ছাত্র নেতা, যুব নেতার উপর নির্মম নির্যাতন চালানো হয়েছে। থানায় নিয়ে গিয়ে তাদের পায়ে গুলি করে পঙ্গু করে দেয়া হয়েছে। আমরা ভুলে যাইনি সেসব কথা। এখনো ঘরে ঘরে গিয়ে পুলিশ হয়রানি করছে। কারণ কি? কারণ বিএনপি জেগে উঠেছে। আমাদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের তত্বাবধায়নে নতুন করে বিএনপিকে সাজানো হচ্ছে, নতুন কমিটি করা হচ্ছে। এতে করে নতুন জোয়ার সৃষ্টি হয়েছে। নতুন প্রাণের সৃষ্টি হয়েছে। এজন্য তাদের মধ্যে ভয় সৃষ্টি হয়েছে। তারা ভয় পেয়েছে, ভয়ে কাঁপছে। তাই তারা বিএনপির উপর আবার আক্রমণ শুরু করেছে।’

মির্জা ফখরুল বলেন, ‘করোনার শুরু থেকে আমরা আমাদের দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশে ত্রাণ দিয়ে আসছি। কিন্তু যারা আজকে অস্ত্র দেখিয়ে জোর করে ক্ষমতা দখল করে বসে আছে তারা করোনা নিয়ন্ত্রণ করতে পারেনি, ডেঙ্গুকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারেনি। প্রকৃত পক্ষে জনগণের সমস্যা সমাধানে এই সরকারের কোনো আগ্রহ নাই। সরকার সব ক্ষেত্রে কি রকম তেলেসমতি কাণ্ড ঘটিয়েছে তা আপনার নিজ চোখে দেখেছেন।’

তিনি বলেন, ‘একজন স্বাস্থ্যমন্ত্রী আছেন যার প্রতিটি কথা মিথ্যা। তারা করোনা মোকাবেলা করতে গিয়ে সম্পূর্ণ ব্যর্থ হয়েছেন। শুধু করোনা নয়, গোটা স্বাস্থ্য ব্যবস্থাকে ভেঙে ফেলেছে। এখন আপনারা কেউ খুব অসুস্থ হয়ে হঠাৎ ইমার্জেন্সিতে গেলে সেখানে কোনো চিকিৎসা পাবেন না।’

‘বাংলাদেশে এখন স্বাস্থ্য বিভাগ সম্পূর্ণ ভেঙে পড়েছে। শুধু স্বাস্থ্য খাতে নয়, দেশের প্রতিটা সেক্টরে চরম অরাজকতা, দুর্নীতি ও নৈরাজ্য বিরাজ করছে। কারণ যারা এখন দেশ চালাচ্ছে তারা জনগণের দ্বারা নির্বাচিত হয়নি। জনগণ তাদের দেশ চালানোর দায়িত্ব দেয়নি। তাই তাদের কোনো জবাবদিহিতা নাই।’

মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আপনারা দেখেছেন, ১৯৭২-৭৫ সালে বাকশাল গঠনের মাধ্যমে যেভাবে এক ব্যক্তির পুঁজা হয়েছিল, আজকে আবার একইভাবে এক ব্যক্তির পুঁজা শুরু হয়েছে। তারা বাংলাদেশকে একটি অকার্যকর ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত করতে চলছে। এর হাত থেকে দেশকে রক্ষা করতে হবে। আমাদের ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের মাধ্যমে এই ফ্যাসিস্ট সরকারের পতন ঘটাতে হবে।’

   

হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সাবেক তিনবারের প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে আবারো হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। মেডিকেল বোর্ডের পরামর্শে বুধবার (১ মে) রাতে বসুন্ধরার এভারকেয়ার হাসপাতালে তাকে ভর্তি করা হয়।

খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক অধ্যাপক ডা. জাহিদ হোসেনের বরাত দিয়ে বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এ তথ্য জানিয়েছেন। জানা গেছে, খালেদা জিয়াকে ২-১ দিন হাসপাতালে থাকতে হবে।

এর আগে মেডিকেল বোর্ডের সিদ্ধান্তক্রমে শারীরিক জরুরি কিছু পরীক্ষার জন্য সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টায় গুলশানের বাসভবন ফিরোজা থেকে রওনা হয়ে সন্ধ্যা সাতটার অল্প সময় পর হাসপাতালে পৌঁছান বেগম জিয়া।

সর্বশেষ গত ৩১ মার্চ বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিলো। দুইদিন সিসিইউতে চিকিৎসাধীন থাকার পর গুলশানের বাসা ‘ফিরোজা‘য় ফেরেন।

অধ্যাপক ডা. শাহাবুদ্দিন তালুকদারের নেতৃত্বে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের নিয়ে গঠিত একটি মেডিকেল বোর্ড খালেদা জিয়ার চিকিৎসা দিচ্ছেন গত কয়েক বছর ধরে। এজন্য তাকে বিভিন্ন সময়ে এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে হয়েছে।

৭৮ বছর বয়সী খালেদা জিয়া লিভার সিরোসিস, আর্থ্রাইটিস, ডায়াবেটিস, কিডনি, ফুসফুস, হার্টসহ নানা রোগে ভুগছেন।

দুর্নীতির দুই মামলায় সাজাপ্রাপ্ত বিএনপির চেয়ারপারসন ২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি কারাবন্দি হন। দুই বছরের বেশি সময় কারাবন্দি ছিলেন তিনি। ওই সময়ে তিনি নানা রোগে আক্রান্ত হয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে ভর্তি হন।

জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট ও জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতির মামলায় সাজাপ্রাপ্ত খালেদা জিয়ার সাজা ২০২০ সালের ২৫ মার্চ সরকার নির্বাহী আদেশে স্থগিত করে শর্ত সাপেক্ষে তাকে সাময়িক মুক্তি দিয়েছিল। তখন থেকে ছয় মাস পরপর তার সাজা স্থগিত করে মুক্তির মেয়াদ বাড়াচ্ছে সরকার।

;

স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালের পথে খালেদা জিয়া



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালের পথে খালেদা জিয়া

স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালের পথে খালেদা জিয়া

  • Font increase
  • Font Decrease

স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়াকে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হচ্ছে। 

বুধবার (১ মে) সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে তাকে বহনকারী গাড়িটি গুলশানের বাসভবন থেকে রওয়ানা হয়।

এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন বিএনপি চেয়ারপার্সনের প্রেস উইং কর্মকর্তা শামসুদ্দিন দিদার।

তিনি জানান, মেডিকেল বোর্ডের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী কিছু জরুরি স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য বুধবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় গুলশান-২ এর বাসভবন ফিরোজা থেকে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালের উদ্দেশ্যে রওয়ানা হন তিনি।

;

‘শুধু বিএনপি নয়, গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় মানুষ আবারও জেগে উঠেছে’



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

শুধু বিএনপি নয়, গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে দেশের মানুষ আবারও জেগে উঠেছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, শুধু ডান আর বাম নয় সব পন্থির মানুষই সরকারের হাত থেকে মুক্তি চায়।

বুধবার (১ মে) বিকেলে রাজধানীর নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মহান মে দিবস উপলক্ষে শ্রমিক দলের সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন।

মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, দেশ আজ দানবের কবলে পড়ে তছনছ হয়ে গেছে। যা বুঝেও না বুঝার ভান করে সরকার। শুধু ডান বা বাম নয় সব পন্থির মানুষ সরকারের হাত থেকে মুক্তি চায়।

বিএনপির মহাসচিব বলেন, সরকারের অপরাধ, দেশের গণতন্ত্র ধ্বংস করেছে। দেশটাকে তামাশায় পরিণত করেছে। তারা গণতন্ত্রের লেবাস পরে। শুধু বিএনপি নয়, সব গণতান্ত্রিক মানুষ আবারও জেগে উঠছে। তারা আন্দোলনের বিপ্লব করবে এবং গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করবে বলেও আশাবাদ ব্যক্ত করেন মির্জা ফখরুল।

;

বিএনপিতে ভাঙন আওয়ামী লীগ চায় না: ওবায়দুল কাদের



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের

  • Font increase
  • Font Decrease

বিএনপিতে ভাঙন আওয়ামী লীগ চায় না বলে মন্তব্য করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, তারা (বিএনপি) নিজেরা নিজেদের ভাঙনের জন্য দায়ী হবে।

বুধবার (০১ মে) বিকেলে ২৩ বঙ্গবন্ধু এভিনিউস্থ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয় প্রাঙ্গণে শ্রমিক লীগ আয়োজিত সমাবেশ ও আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সম্পর্কে ভিতরের অনেক কথা শোনা যায়। নেতাদের কারও সঙ্গে কারও মিল নাই। যাকে পছন হয় না তাকে বলে সরকারের এজেন্ট। নেতায় নেতায় ঝগড়া করে একে অন্যকে দোষ দেয়। বিএনপিকে আমরা ধ্বংস করতে চায় না, বিএনপির ভাঙন আমরা চাই না। তারা নিজেরা নিজেদের ভাঙনের জন্য দায়ী হবে। ঘরে এতো শত্রু, বিএনপির ধ্বংসের জন্য বাইরের শত্রুর প্রয়োজন হবে না।

বিএনপি নেতাদের লজ্জা শরম নাই উল্লেখ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরীফ বলেছেন, একসময় মনে করতাম বাংলাদেশ আমাদের জন্য বোঝা। আজ বাংলাদেশের যে উন্নয়ন, অগ্রগতি এটা দেখে আমি লজ্জা পাচ্ছি। পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী দেখতে পায়, আর বিএনপি কালো চশমা পরেছে, তারা দেখতে পায় না।

আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, বিএনপি বিদেশিদের কাছে নালিশ করে, কার কাছে নালিশ করবেন? যাদের কাছে নালিশ করতেন তাদেরও বেসামাল অবস্থা। এখন আমেরিকায় আরব বসন্ত। ৪০টা বিশ্ববিদ্যালয় ফিলিস্তিনের পক্ষে বিক্ষোভ করছে। পিছনের দরজা দিয়ে সমাবেশে উপস্থিত হয়। মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী চীন সফরে গেছে কয়দিন আগে, সে সময় সাংবাদিকেরা জিজ্ঞেস করলো আপনাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে কেন এতো প্রতিবাদ? তখন পররাষ্ট্রমন্ত্রী বললেন, এটা গণতন্ত্রের অংশ। প্রফেসরকে লাঠিপেটা, কি নির্যাতন কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে, কি যে বর্বরতা। তখন ভাবতে অবাক লাগে, এই দেশ নাকি গণতন্ত্রের প্রবক্তা, মানবাধিকারের কথা বলে।

শ্রমিকদের উদ্দেশে তিনি বলেন, আদমজীর মত জোট মিল যাদের হাতে বন্ধ হয়েছে, শ্রমিক হত্যার রক্ত যাদের হাতে এই দেশ তাদের ক্ষমা করবে না। শেখ হাসিনা শ্রমিকবান্ধব প্রধানমন্ত্রী। আজকে শ্রমিকের ওপর কোন নির্যাতন নাই। বঙ্গবন্ধু আন্দোলন করেছেন, শ্রমিকের আন্দোলন করেছেন। নুরু মিয়ার রক্ত ৬ দফা আন্দোলনকে স্বাধীনতা আন্দোলনে পরিণত করেছে।

শ্রমিকদের ঐক্যবদ্ধ থাকার আহবান জানিয়ে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, শ্রমিকদের অধিকার দিবসে আমি বলবো আপনারা ঐক্যবদ্ধ থাকবেন। নেত্রী যা করেছে ভবিষ্যতে আরও করবেন। নিজেদের মধ্যে ঝগড়া করে শত্রুতা সৃষ্টি করবেন না।

;