'ব্যর্থতা আড়াল করতে বিএনপি’র বিরুদ্ধে বিষোদগার করছেন সরকার'



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সরকারের মন্ত্রীরা তাদের ব্যর্থতা আড়াল করতে প্রতিদিনই বিএনপি’র বিরুদ্ধে বিষোদগার করছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির চলতি দপ্তরের দায়িত্ব প্রাপ্ত দলটির সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স।

তিনি বলেন, তারা (সরকার) নাকি দূরবীন দিয়ে বিএনপি-কে খুঁজে পাচ্ছেন না, বিএনপি নাকি মিথ্যাচার করছে। এসব কথা বলে তারা দেশের যে ভয়াবহ পরিস্থিতি তা থেকে জনগণের দৃষ্টি ভিন্ন দিকে নিতে ব্যর্থ অপচেষ্টা করছেন। এসব অযৌক্তিক ও অসংলগ্ন কথাবার্তা বলে করোনা পরিস্থিতির ভয়াবহ সময়ে জনগণের জীবন নিয়ে চিন্তা না করে মশকরা করছেন, তাদের বডি ল্যাংগুয়েজ ও মাউথ ল্যাংগুয়েজে সেটাই ফুটে উঠছে।

মঙ্গলবার (৬ জুলাই) নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ সব কথা বলেন।

প্রিন্স বলেন, সরকারের অপরিকল্পিত চলমান লকডাউনে বাংলাদেশের জনপদে নিরন্ন ও বুভুক্ষ মানুষের আহাজারীতে আকাশ-বাতাস ভারী হয়ে উঠেছে। সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে দিনমজুর ও নিম্ন আয়ের মানুষ। লকডাউনে কাজ না থাকায় ছেলে-মেয়েদের মুখে ভাত তুলে না দিতে পেরে মুন্সিগঞ্জ সদর উপজেলার উত্তর মুক্তারপুর এলাকায় নিজ বাড়িতে দিনমজুর দ্বীন ইসলাম আত্মহত্যা করতে বাধ্য হয়েছেন। নির্মম ও বেদনাদায়ক এই ঘটনাটি ঘটেছে গত ৪ জুলাই দুপুরে। অথচ সরকারের মন্ত্রী-কর্মকর্তারা হরহামেশাই বলে যাচ্ছেন-তারা পর্যাপ্ত ত্রাণের ব্যবস্থা করেছেন, কেউ না খেয়ে নেই, না খেয়ে মারা যাবে না কেউ, ইত্যাদি ইত্যাদি। মুক্তারপুরে দ্বীন ইসলামের মতো দেশের অগণিত মানুষ এধরনের নিষ্ঠুর বাস্তবতার মুখোমুখী। এই দায় কার ? অবশ্যই এর দায় সরকারকেই বহন করতে হবে। শুধু তাই নয়, সরকারের অব্যবস্থাপনা, ভ্রান্ত নীতি ও অবহেলা-উদাসীনতায় করোনা চিকিৎসায় যে সংকট দেখা দিয়েছে, অক্সিজেনের অভাবে প্রতিদিনই মানুষ মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ছে, এই মৃত্যুর দায়ও সরকারকেই নিতে হবে।

তিনি বলেন, সরকার করোনার শুরু থেকে এ পর্যন্ত ক্ষতিগ্রস্ত জনগণকে সহায়তার নামে যে বরাদ্দ দিয়েছে বলে গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে তা জনগণের সাথে তামাশা করা ছাড়া কিছুই নয়।

সরকারের মন্ত্রীদের উদ্দেশ্যে বিএনপির এই নেতা বলেন, বিএনপি-কে দূরবীন দিয়ে খোঁজার প্রয়োজন নেই। বিএনপি জনগণের প্রয়োজনে পাশে আছে। বিএনপি-কে না খুঁজে পরিহাস বন্ধ করে জনগণকে বাঁচানোর জন্য টিকা, অক্সিজেন, ভেন্টিলেটর, খাদ্য, অর্থ নিয়ে জনগণের পাশে দাঁড়ান। তাদেরকে বাঁচানোর চেষ্টা করুন। আপনাদের ব্যর্থতায় মানুষ প্রতিদিন মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ছে। এই মৃত্যুর দায় মাথায় নিয়ে জনগণের কাঠগড়ায় আপনাদেরকে দাঁড়াতেই হবে।

অবিলম্বে অপরিকল্পিত ও সমন্বয়হীন লকডাউনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবহন শ্রমিক, হকার, দোকান কর্মচারী, ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী, দিনমজুরসহ নিম্ন আয় ও কর্মহীন মানুষের কাছে পর্যাপ্ত খাদ্য ও অর্থ সহায়তা পৌঁছে দেয়ার জোর দাবি জানান তিনি।

একইসাথে অতিদ্রুত সকলকে করোনা টিকা প্রদানসহ বিরাজমান করোনা চিকিৎসা সংকট নিরসন কল্পে সরকারি হাসপাতালগুলোতে পর্যাপ্ত অক্সিজেন, হাই ফ্লো ন্যাজাল ক্যানোলা, ভেন্টিলেটর, আইসিইউ বেড স্থাপন এবং চিকিৎসক, স্বাস্থ্যকর্মী নিয়োগসহ সরকারি খরচে করোনা পরীক্ষা ও চিকিৎসা ব্যবস্থা করার আহ্বান জানান।

   

মাদক কারবারের অভিযোগে আওয়ামী লীগ নেতাকে দল থেকে বহিষ্কার



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট বার্তা২৪.কম, বগুড়া
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বগুড়ার শিবগঞ্জে মাদক কারবারের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে জরিপ ফকির নামের এক আওয়ামী লীগ নেতাকে দল থেকে বহিষ্কার করেছে উপজেলা আওয়ামী লীগ। বহিস্কৃত জরিপ ফকির পিরব ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ।

রোববার (১৬ জুন) শিবগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক শাহাব উদ্দিন শিবলী স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিবৃতিতে বলা হয় জরিপ ফকিরের বিরুদ্ধে মাদক কারবারী ও দলীয় শৃঙ্খলা পরিপন্থি কর্মকাণ্ড পরিচালনার সুষ্পষ্ট অভিযোগ থাকায় তাকে দল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে।

জরিপ ফকিরের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদের প্রার্থী উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোস্তাফিজার রহমান মোস্তার পক্ষে কাজ না করে অন্য প্রার্থীর পক্ষে কাজ করায় আমাকে দল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। আমি কখনও মাদক কারবারের সঙ্গে যুক্ত ছিলাম না।

;

ছাত্রদলের ২৬০ সদস্যের নতুন কেন্দ্রীয় কমিটি ঘোষণা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

মো. রাকিবুল ইসলাম রাকিবকে সভাপতি এবং নাছির উদ্দীন নাছিরকে সাধারণ সম্পাদক করে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় সংসদের ২৬০ সদস্য বিশিষ্ট আংশিক পূর্ণাঙ্গ কমিটি অনুমোদন করা হয়।

শনিবার (১৫ জুন) দুপুরে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়।

ছাত্রদলের কমিটিতে রয়েছেন যারা-

সিনিয়র সহ-সভাপতি আবু আফসান মোহাম্মদ ইয়াহইয়া। সহ-সভাপতি- জহরি রায়হান আহমদে, এবিএম ইজাজুল কবির রুয়েল, মন্জুরুল আলম রিয়াদ, রিয়াদ উর রহমান, খোরশেদ আলম সোহেল, শাকির আহমেদ, এমএম মুসা, এইচএম আবু জাফর, শাফি ইসলাম, সোহেল রানা, শাহজাহান শাওন, তৌহদিুর রহমান আউয়াল, আরফিুল ইসলাম আরিফ, সজীব মজুমদার, হাসান আল আরিফ, নাজমুল হক, লটিন এআর খান, মশিউর রহমান মামুন, শ্রী মিঠুন কুমার দাশ, আবু সুফিয়ান, শফিকুল ইসলাম, আশিকুর রহমান, মো. নিজাম উদ্দীন, রেহেনা আক্তার শিরিন, আনোয়ার পারভেজ, ইব্রাহিম খলিল ফিরোজ, সাইদ আহমেদ, হাবিবুল বাশার,, হাফিজুর রহমান সোহান, মো: জুয়েল মৃধা, মাকসুদুর রহমান সুমিত, জকির উদ্দীন আবির, মো: কাজী জিয়া উদ্দীন বাসেত, হাসিবুল ইসলাম সজিব, রেজোয়ানুল হক সবুজ, মোহাম্মদ হাফিজুল্লাহ হীরা, মো, অলিউজ্জামান সোহেল, আপেল মাহমুদ, মো. মাসুদ রানা রিয়াজ, মো. জহরিুল ইসলাম ও দিপু পাটোয়ারী।

ছাত্রদলের সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক পদে নিয়োগ পেয়েছেন শ্যামল মালুম। এছাড়া যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক পদে নিয়োগ ১১০ জনকে নিয়োগ দিয়েছে বিএনপি। সহ-সাধারণ সম্পাদক পাদে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে ৫৩ জনকে। এছাড়া আরও বেশ কয়েকটি পদে দেওয়া হয়েছে।

;

সরকারের ব্যর্থতার জন্যই সেন্টমার্টিনের দুরাবস্থা: ফখরুল



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর

  • Font increase
  • Font Decrease

ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সরকারের দাসসুলভ আচরণ ও নতজানু পররাষ্ট্রনীতির কারণেই দেশের একমাত্র প্রবাল দ্বীপ সেন্টমার্টিনে দুরাবস্থা চলছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

মিয়ানমার সেন্টমার্টিন দ্বীপ দখলের চেষ্টা করছে বলে দাবি করে বিএনপি মহাসচিব বলেন, সেন্টমার্টিনে চরম খাদ্য সংকট চলছে। মিয়ানমার গুলি চালাচ্ছে, কাউকে প্রবেশ করতে দিচ্ছে না অথচ সরকার এ বিষয়ে একেবারে চুপ।

শনিবার (১৫ জুন) সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবে সংবাদপত্রের কালো দিবস উপলক্ষে এক আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন তিনি।

ক্ষমতা ধরে রাখতে মরিয়া বর্তমান সরকার দেশের মানুষের কথা চিন্তা করে না অভিযোগ করে মির্জা ফখরুল বলেন, দেশে গণতন্ত্র নেই বলে মানুষ আজ তাদের ন্যায্য অধিকার থেকে বঞ্চিত।

এ সময় দেশ ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ারও আহ্বান জানান মির্জা ফখরুল।

সম্প্রতি সেন্টমার্টিন থেকে টেকনাফ রুটে চলাচলকারী একাধিক ট্রলার লক্ষ্য করে মিয়ানমার থেকে গুলি চালানো হয়। নাফ নদীর মোহনায় এই ঘটনাগুলো ঘটে। এরপর থেকে সেন্টমার্টিনের পথে নৌযান চলাচল করছে না বললেই চলে।

;

আক্রান্ত হলে ছেড়ে দেব না: সেন্টমার্টিন নিয়ে ওবায়দুল কাদের 



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

সেন্টমার্টিন সীমান্তের উত্তেজনা প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, 'আমরা আক্রান্ত হলে ছেড়ে দেব না। আমরা আক্রমণ করব না। আমাদের প্রস্তুতি আছে।' 

শনিবার (১৫ জুন) দুপুরে আওয়ামী লীগের সভাপতি ধানমন্ডিস্থ রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক বিফ্রিংয়ে তিনি এসব কথা বলেন। 

তিনি বলেন, 'দুঃখজনক। জাতিসংঘ এখন নখদন্তহীন। তাদের কথা ইসরায়েল শোনে না। বড় বড় দেশগুলো শোনে না।' 

ওবায়দুল কাদের বলেন, 'আমাদের প্রতিবেশী দেশ মিয়ানমারের অভ্যন্তরে কিছু সংঘর্ষ হচ্ছে। ৫৪টা কমিটি রয়েছে। এদের সাথে কারো মিল নেই। রাখাইন- আরাকান বিদ্রোহীরা প্রকাশে বিদ্রোহ করে যাচ্ছে। ওদের অভ্যন্তরীণ সংঘাতের জন্য আমরা যদি সাফার করি, সেটাও তো অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক।' 

'বর্তমান সরকারের মিলিটারি গভর্নমেন্ট। তাদের সাথে আমাদের কোনো বৈরিতা নেই। আলাপ আলোচনার দরজা এখনো খোলা আছে। আমরা কথা বলতে পারি। যতক্ষণ কথা বলা যাবে, আলাপ আলোচনা করা যাবে, উই আর নট এ মুভ ডাউন, এমন পর্যায় না হলে আমরা আলাপ আলোচনা মাধ্যমে সমাধানের চেষ্টা করছি এবং করে যাবো।'

সেন্টমার্টিন বেদখল হয়ে গেলে বাংলাদেশ কোন প্রক্রিয়া সার্বভৌমত্ব রক্ষা করে? এমন প্রশ্নের উত্তরে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, 'আমরা আক্রান্ত হলে সেই আক্রমণের জবাব দেব। আমরা আমাদেরকে এত খাটো করে দেখি কেন? আমরাও প্রস্তুত। আমরা আক্রমণ করব না। কিন্তু আক্রমণ হলে কি আমরা ছেড়ে দেবো? তখন তো আমাদের ডিপেন্ড করতে হবে।'

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, 'সরকার পরিবর্তনের জন্য গণঅভ্যত্থান বা নির্বাচন করতে হবে। আমাদের দেশের সরকার পরিবর্তনের মাধ্যমটা নির্বাচন। জনগণের ভোটে সরকার পরিবর্তিত হয়। ২০২৪ সালের ৭ জানুয়ারি নির্বাচন হয়ে গেছে। এখন প্রসঙ্গ হল গণঅভ্যুত্থান। তারা তো বলে কয়েকদিনের মধ্যেই সরকারের পতন ঘটবে। এটা হাস্যকর। তাদের নেতা কর্মীদের তো এখন আন্দোলন করছেন না। তাদের পার্টির নেতাকর্মীদের আন্দোলনের মানসিকতা নেই। জনগণ যে আন্দোলনের সম্পৃক্ত থাকবে না, সেটা কোনদিন গণঅভ্যুত্থান হতে পারে না। এদেশের '৬৯ সালে গণঅভ্যুত্থান হয়েছে, এরপর কোন গণঅভ্যুত্থান হয়নি। '৯০ এর আন্দোলনকে আমি গণআন্দোলন বলব।  এরশাদ সরকারের যে আন্দোলনের মুখের পদত্যাগ করতে হয়। স্বৈরাচার পতন দিবস ৬ ডিসেম্বর আমরা পালন করে থাকি।' 

তিনি বলেন, রোহিঙ্গা পুনর্বাসনে এদেশ প্রশংসিত হলেও বিশ্ব সংকটের কারণে রোহিঙ্গাদের বিষয়টি এদেশের জন্য বাড়তি চাপ। রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে সর্বাত্মক চেষ্টা করছে সরকার। 

পশুবাহী গাড়ি ও সড়কের পাশে পশুর হাটের কারণে সড়কে কিছুটা চাপ ও যানজট আছে তবে ভোগান্তি বিহীন ঈদ যাত্রায় মাঠে আছে সরকার। 

বৈশ্বিক পরিস্থিতি ও মুদ্রাস্ফীতির কারণে দেশে সংকট আছে তবুও অনেক দেশের তুলনায় ভালো আছে বাংলাদেশ। 

এসময় আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক বিএম মোজাম্মেল হক, সুজিত রায় নন্দী, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক মৃণাল কান্তি দাস, উপ প্রচার ও প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক আব্দুল আউয়াল শামীম, কার্যনির্বাহী সদস্য শাহাবুদ্দিন ফরাজী প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

;