মুক্তিযোদ্ধাদের ভাতা ২০ হাজার টাকা করার সুপারিশ



সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বীর মুক্তিযোদ্ধাগণ জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান বিধায় সূর্য সন্তানদের ইতিহাসে চিরস্মরণীয় করে রাখতে নিজ নিজ এলাকার সড়কের নামগুলো বীর মুক্তিযোদ্ধাদের নামে করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে বলে সংসদীয় কমিটিকে জানিয়েছে মন্ত্রণালয়। সাথে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের মাসিক প্রাপ্ত সম্মানী আট হাজার টাকা থেকে বৃদ্ধি করে বিশ হাজার টাকা করার সুপারিশ করেছে সংসদীয় কমিটি।

রোববার (২৭ সেপ্টেম্বর) সংসদ ভবনে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির বৈঠকে এসব তথ্য জানানো হয়।

কমিটির সভাপতি শাজাহান খানের সভাপতিত্বে বৈঠকে কমিটির সদস্য মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী আ.ক.ম মোজাম্মেল হক, কাজী ফিরোজ রশীদ এবং মোছলেম উদ্দিন আহমদ অংশগ্রহণ করেন।

বৈঠকে, বীর মুক্তিযোদ্ধাদের প্রাপ্ত সম্মানী পর্যালোচনা পূর্বক অপ্রতুল বলে উল্লেখ কমিটি। মুক্তিযোদ্ধাগণ যেন আরেকটু স্বচ্ছলভাবে জীবন যাপন করতে পারেন সে লক্ষ্যে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের মাসিক সম্মানী আট হাজার টাকা বৃদ্ধি করে মোট বিশ হাজার টাকা করার সুপারিশ করা হয়।

সকল প্রতিষ্ঠানে মুক্তিযোদ্ধাদের নামের পূর্বে ‘বীর’ শব্দটি ব্যবহার সংক্রান্ত সচিব কর্তৃক স্বাক্ষরিত একটি চিঠি বাংলাদেশ ব্যাংকসহ মুক্তিযোদ্ধাদের যোগাযোগ রয়েছে এমন সব প্রতিষ্ঠানে প্রদান করার জন্য সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।

মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ ট্রাস্টের কিছু কার্যক্রমের বিপক্ষে সংসদীয় কমিটির নিকট বেশ কিছু লিখিত অভিযোগের প্রেক্ষিতে অভিযোগগুলোর সত্যতা যাচাইয়ে কমিটির সভাপতি শাজাহান খানকে আহ্বায়ক এবং কাজী ফিরোজ রশীদ ও মোছলেম উদ্দিন আহমদকে সদস্য করে ৩ সদস্য বিশিষ্ট একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়।

বৈঠকে জানানো হয় মুক্তিযুদ্ধের নামে কিছু ভুঁইফোঁড় প্রতিষ্ঠান নানা অনিয়ম ও দুর্নীতিতে জড়িত থাকায় সংসদীয় কমিটির সুপারিশ মোতাবেক জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল (জামুকা) সে সকল প্রতিষ্ঠানের নিবন্ধন বাতিল করে।

এছাড়া বীর মুক্তিযোদ্ধাগণ জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান বিধায় সূর্য সন্তানদের ইতিহাসে চিরস্মরণীয় করে রাখতে নিজ নিজ এলাকার সড়কের নামগুলো বীর মুক্তিযোদ্ধাদের নামে করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।

বীর মুক্তিযোদ্ধাদের পরিচয় নিরূপণে গেজেটেড সংজ্ঞা রয়েছে। এ সংজ্ঞায় আরো কোনো শব্দ যোজন-বিয়োজন বা পরিবর্তন করার প্রয়োজনীয়তা আছে কিনা তা নিয়ে আগামী বৈঠকে আরো বিশদ আলোচনা করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।

বৈঠকে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব, বিভিন্ন সংস্থা প্রধানগণসহ মন্ত্রণালয় এবং জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।

   

নির্বাচন কমিশন গঠনে পরিপূর্ণ আইনের প্রস্তাব



সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

নির্বাচন কমিশন গঠন করতে পরিপূর্ণ আইন করার প্রস্তাব দিয়েছেন জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য মুজিবুল হক চুন্নু। তিনি বলেন, 'নির্বাচন কমিশন নিয়োগের জন্য সংবিধানে নির্দেশনা আছে। সেই নির্দেশনাকে ফলো করে একটা পরিপূর্ণ আইন করতে পারি কি না?'

বৃহস্পতিবার (১৬ সেপ্টেম্বর) সকালে একাদশ জাতীয় সংসদ অধিবেশনের চতুর্থদশ অধিবেশনে জাতীয় আর্কাইভ বিল পাসের আগে জনমত যাচাই বাছাইয়ের প্রস্তাবের আলোচনায় অংশ নিয়ে সাবেক এই প্রতিমন্ত্রী এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, 'আমি সরকারের কাছে প্রস্তাব করব। সংসদ নেতা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যদি আপনার আইনমন্ত্রী না আনতে চান, আমাকে নির্দেশ দেন আমি একটা রেডি করছি বেসরকারি বিল এটা উত্থাপন করব।'

সাবেক এই প্রতিমন্ত্রী বলেন, 'এই সংসদের (অধিবেশনের) পর পরবর্তী অধিবেশন বসবে শীতকালীন অধিবেশন সম্ভবত। আমাদের নির্বাচন কমিশনের মেয়াদ শেষ হয়ে যাবে ফেব্রুয়ারি মাসে। তাই আপনার মাধ্যমে সংসদ নেত্রীকে বলব মাননীয় প্রধানমন্ত্রী এই নির্বাচন কমিশন গঠন নিয়ে অনেক প্রশ্ন আছে, অনেক আপত্তি আছে, অনেক আলোচনা হয়েছে।'

'তাই সংবিধানের নির্দেশনার আলোকে নির্বাচন কমিশন নিয়োগের জন্য যে নির্দেশনা আছে, সেই নির্দেশনাকে ফলো করে একটা পরিপূর্ণ আইন করতে পারি কি না? আমি সরকারের কাছে প্রস্তাব করব সংসদ নেতা যদি আপনার আইনমন্ত্রী না আনতে চান, আমাকে নির্দেশ দেন। আমি একটা রেডি করছি বেসরকারি বিল।' যোগ করেন চুন্নু।

তিনি বলেন, 'এছাড়া আমার একটা বিল ছিল সুপ্রিম কোর্টের বিচারক নিয়োগ নিয়ে। আমি চিঠি পেয়েছিলাম বেসরকারি দিবসে আসবে, আসে নাই। ভেবেছিলাম আজকে আসবে, আসনে নাই।'

এ সময় স্পিকার বলেন, আসবে। আগামী অধিবেশনে দেখব।

;

জিয়ার লাশ নিয়ে খালেদার প্রশ্ন করা উচিত: সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী



সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

চন্দ্রিমা উদ্যানে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের লাশ আছে কি না সেটি খালেদা জিয়ারই প্রশ্ন করা উচিত বলে মনে করেন সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রী কে এম খালিদ।

বিএনপির হারুনুর রশীদের বক্তব্যের জবাবে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘ইতিহাস বিকৃতির কথা বলেন, এই সংসদ লুই আই কানের নকশা, সেই নকশায় কোন জায়গায় বলা আছে যে চন্দ্রিমা উদ্যানে গিয়ে আপনাদের নেতার লাশ দাফন করতে হবে। ওখানে তার লাশ আছে কি না সেটি নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে, কবর আছে কি না? বেগম জিয়া স্বামী ভেবে কাকে পুষ্প দিয়ে শ্রদ্ধা জানান তারই উচিত এই প্রশ্ন করা যে আমার স্বামী আদৌ এখানে আছে কি না?'

বৃহস্পতিবার (১৬ সেপ্টেম্বর) একাদশ জাতীয় সংসদের চতুর্থদশ অধিবেশনে জাতীয় আর্কাইভ বিল পাসের আগে জনমত যাচাই ও বাছাই কমিটিতে প্রেরণের আলোচনায় প্রতিমন্ত্রী একথা বলেন। এর আগে স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে দিনের কার্যসূচি শুরু হয়।

সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী বলেন, 'এই বিল আনার পর আর্কাইভসে ১৯০৫ সালের বঙ্গভঙ্গ থেকে তথ্য উপাত্ত সংগ্রহ করতে গিয়ে দেখি বঙ্গবন্ধু হত্যা করার পর জিয়াউর রহমান যতদিন ক্ষমতায় ছিলেন বাংলার বাণির কোনো কপি আর্কাইভসে নেই।'

তিনি বলেন, 'বাংলার বাণি ছিল আমাদের প্রতীক। আমাদের দলের প্রতীক, স্বাধীনতা যুদ্ধের প্রতীক। প্রতিবাদ করেছিল বলে তারা তাদের শাসনামলে সেখান থেকে সরিয়ে নিয়েছে। বহু তথ্য উপাত্ত তারা সরিয়ে নিয়ে গেছে।'

বিএনপি দলীয় সংসদ সদস্য হারুনুর রশীদকে উদ্দেশ্যে করে প্রতিমন্ত্রী বলেন, 'ইতিহাস বিকৃতির কথা বলেন? এই সংসদে লুই আই কানের নকশা জিজাইনে কোন জায়গায় বলা আছে যে চন্দ্রিমা উদ্যানে গিয়ে আপনাদের নেতার লাশ দাফন করতে হবে? ওখানে তার লাশ আছে কি না সেটি নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে, কবর আছে কি না? বেগম জিয়া স্বামী ভেবে কাকে পুষ্প দিয়ে শ্রদ্ধা জানান তারই উচিত এই প্রশ্ন করা যে আমার স্বামী আদৌ এখানে আছে কি না? বিজ্ঞান ভিত্তিক তথ্য উপাত্তের ভিত্তিতে উনারই নির্ণয় করা উচিত।'

বিএনপি দলীয় সংসদ সদস্য রুমিন ফারহানার উদ্দেশ্যে করে নাম উল্লেখ না করে প্রতিমন্ত্রী বলেন, 'জন্মের পর মুখে কিছু মধু দেয় আমাদের সমাজে এটিই প্রচলিত। কারো কারো মুখে সেই মধু মনে হয় তাদের পিতা মাতা দিতে ভুলে গিয়েছিলেন যে কারনে তারা মধু পান না। অন্তত একজন বক্তার ব্যাপারে আমি নিশ্চিত করে বলতেই পারি।'

প্রতিমন্ত্রী বলেন, 'ভালো সবকিছুই আমরা গ্রহণ করি। অসত্য মিথ্যার উপর দাঁড়িয়ে থেকে ইতিহাস সৃষ্টির কথা যারা বলেন। এই মাত্রা একজন সংসদ সদস্য বললেন যে সঠিক ইতিহাস লিখতে নাকি শত বছর লাগে। তাহলে মৃত্যুর ৪০ বছর পর যদি সঠিক ইতিহাস বেরিয়ে আসে সমস্যাটা কোথায়? মৃত্যুর পরে সঠিক ইতিহাস বেরি আসতে সমস্যাটা কোথায়? জিয়াউর রহমান সাহেবের লাশ আছে কি নাই এটা প্রমাণ করতে সমস্যাটা কি আপনাদের? এটি বিজ্ঞান ভিত্তিক প্রমাণের ব্যবস্থা আছে। আপনারাই একটি কমিটি করেন সরকার সহযোগিতা করবে সত্য উৎঘাটন করার জন্য। এতে ভয়ের কি আছে? আসেন। আপনাদের দলনেত্রীকে বলেন যদিও তিনি সাজাপ্রাপ্ত। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর অনুকম্পা নিয়ে এখন সাজা স্থগিত করে বাড়িতে বসবাস করছেন। তারপরও আইনে যদি সুযোগ থাকে তারই নেতৃত্বে একটা কমিটি করেন, অসুবিধা কোথায়? আমরা তো চাই সঠিক ইতিহাস লেখবার জন্য।'

;

শপথ নিলেন হাবিব হাসান



সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সংসদ সদস্য হিসেবে শপথ নিলেন মোহাম্মদ হাবিব হাসান। মঙ্গলবার (২৪ নভেম্বর) বিকেলে সংসদের শপথ কক্ষে স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী তাকে শপথ বাক্য পাঠ করান।

একাদশ জাতীয় সংসদের উপ-নির্বাচনে ঢাকা-১৮ আসন থেকে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ মনোনীত নবনির্বাচিত সংসদ সদস্য মোহাম্মদ হাবিব হাসান প্রথম বারেরমতো সংসদ সদস্য হওয়ার গৌরব অর্জন করেন।

জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের সিনিয়র সচিব ড. জাফর আহমেদ খান শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন।

শপথ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের ডেপুটি স্পিকার মো. ফজলে রাব্বী মিয়া, চীফ হুইপ নূর-ই-আলম চৌধুরী ও হুইপ ইকবালুর রহিম উপস্থিত ছিলেন।

শপথ গ্রহণ শেষে মোহাম্মদ হাবিব হাসান রীতি অনুযায়ী শপথ বইয়ে স্বাক্ষর করেন।

উল্লেখ্য, ৯ জুলাই ২০২০ তারিখে ১৯১ ঢাকা ১৮ আসনের সংসদ সদস্য সাহারা খাতুন-এর মৃত্যুজনিত কারণে ১২ নভেম্বর ২০২০ তারিখে উপ-নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।

;

শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলে দেয়া উচিত: সংসদে জিএম কাদের



সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ রেখে অটো পাস দেওয়ার সমালোচনা করেছেন সংসদের বিরোধী দলীয় উপনেতা জাতীয় পার্টির কো-চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের। তিনি বলেছেন, অফিস-আদালত, মিল-কারখানা, দোকানপাট, যানবাহন, হাটবাজার কোনো কিছুই বন্ধ রাখা হচ্ছে না। শুধু শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে বন্ধ রাখার যৌক্তিকতা দেখি না। আমি মনে করি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়া উচিত।

বৃহস্পতিবার (১৯ নভেম্বর) রাতে একাদশ জাতীয় সংসদের দশম অধিবেশনের সমাপনী ভাষণে বিরোধী দলীয় উপ নেতা এ কথা বলেন।

স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে সংসদ অধিবেশনে জিএম কাদের বলেন, কোভিড-১৯ প্রাদুর্ভাবে গত মার্চ থেকে অদ্যবদি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো বন্ধ এবং অটো পাস সিস্টেম চালু করা হয়েছে। কিন্তু আমরা যখন দেখছি যে অফিস, আদালত, মিল-কারখানা, দোকানপাট, যানবাহন, হাটবাজার কোন কিছুই বন্ধ রাখা হচ্ছে না। যানবাহনে সবখানে আমরা এক সাথেই ঘোরাফেরা করছি। শুধু শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে বন্ধ রাখার যৌক্তিকতা দেখি না। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়া উচিত।

তিনি বলেন, শিক্ষার মতো মৌলিক গুরুত্বপূর্ণ কার্যক্রম বন্ধ রাখার নামে ব্যহত করা হচ্ছে দেশ ও জাতির ভবিষ্যৎ। এটা কখনই মঙ্গলজনক নয়। পরীক্ষা কার্যক্রম বন্ধ রেখে সবাইকে অটো পাস দেওয়া এতে মেধাবী ছাত্রদের প্রতি অবিচার করা হচ্ছে। কাজেই বিষয়টি বিবেচনা করা উচিত যে যারা অনুপস্থিত থাকতে চান তাদের সেই সুযোগ দেওয়া উচিত।

তিনি আরো বলেন, যারা অটো পাস চান তাদের অটো পাসের সুযোগ দেওয়া উচিত। কিন্তু যারা ক্লাস করতে চান তাদের জন্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়া উচিত এবং যারা পরীক্ষা দিতে চান তাদের পরীক্ষার সুযোগ দেওয়া উচিত। এটাকে ম্যানেজ করা খুব কঠিন ব্যাপার নয়। শিক্ষা মন্ত্রণালয় একটু চেষ্টা করলে করতে পারে। আমি মনে করি এতো সহজভাবে সবকিছু ছেড়ে দেওয়া উচিত হবে না। কারণ আমাদের দায় দায়িত্ব আছে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কাছে।

;