বাণিজ্যের আড়ালে অর্থপাচার করলেই ৫০ শতাংশ জরিমানা



সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
বাণিজ্যের আড়ালে অর্থপাচার করলেই ৫০ শতাংশ জরিমানা

বাণিজ্যের আড়ালে অর্থপাচার করলেই ৫০ শতাংশ জরিমানা

  • Font increase
  • Font Decrease

বাণিজ্যের আড়ালে অর্থপাচার করলেই ৫০ শতাংশ জরিমানা করার প্রস্তাব করেছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। তিনি বলেছেন, আন্ডার ইনভয়েসিং, ওভার ইনভয়েসিং বা ভুয়া বিনিয়োগ দেখিয়ে অর্থপাচার করা হলে সেই টাকার ওপর ৫০ শতাংশ হারে কর আরোপ।

বৃহস্পতিবার (১১ জুন) জাতীয় সংসদে ২০২০-২০২১ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে অর্থমন্ত্রী এই প্রস্তাব পেশ করেন। অর্থমন্ত্রী হিসেবে এটি তার দ্বিতীয় বাজেট। করোনা থেকে মুক্তি এবং মানুষের জীবন মানে স্বস্তি ফেরাতে ২০২০-২১ অর্থবছরের জন্য ৫ লাখ ৬৮ হাজার কোটি টাকার বাজেট প্রস্তাব করেছেন অর্থমন্ত্রী।

তিনি বলেন, আন্ডার ইনভয়েসিং, ওভার ইনভয়েসিং ও ভুয়া বিনিয়োগ দেখানোর মাধ্যমে দেশের বাইরে টাকা পাচার ও কর ফাঁকির অভিযোগের ভিত্তিতে এই প্রস্তাবনা দেওয়া হয়েছে।

প্রস্তাবিত বিধান অনুযায়ী যে পরিমাণ অর্থ আন্ডার ইনভয়েসিং বা ওভার ইনভয়েসিং করে পাচার করা হয়েছে এবং যে পরিমাণ প্রদর্শিত বিনিয়োগ ভুয়া হিসেবে প্রমাণিত হবে তার ওপর ৫০ শতাংশ হারে কর আরোপিত হবে।

আরও পুড়ন: সংকট উত্তরণে ৫ লাখ ৬৮ হাজার কোটি টাকার বাজেট উপস্থাপন

প্রতিরক্ষা খাতে বাজেট বৃদ্ধি, বরাদ্দ ৩৪ হাজার ৪২৭ কোটি টাকা

বাজেটে ওষুধ-কৃষি যন্ত্রপাতি-পোলট্রির দাম কমছে

ব্যাংক ঋণ ৮৪ হাজার কোটি টাকা, আগের বছরের চেয়ে দ্বিগুণ

শিক্ষা খাতে বরাদ্দ বেড়েছে ৪ হাজার ৬৭৭ কোটি টাকা

করমুক্ত আয়ের সীমা বৃদ্ধি

সামাজিক নিরাপত্তায় ৯৫ হাজার ৫৭৪ কোটি টাকা

   

টিসিবির জন্য ১০ হাজার মেট্রিক টন ডাল কিনছে সরকার



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
টিসিবির জন্য ১০ হাজার মেট্রিক টন ডাল কিনছে সরকার

টিসিবির জন্য ১০ হাজার মেট্রিক টন ডাল কিনছে সরকার

  • Font increase
  • Font Decrease

সরকারি বিক্রয়কারী সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) জন্য ১০ হাজার মেট্রিক টন মসুর ডাল কেনার অনুমোদন দিয়েছে সরকার। এতে ব্যয় ধরা হয়েছে ১০১ কোটি ৯৪ লাখ টাকা। এতে প্রতি কেজি মসুর ডালের দাম ধরা হয়েছে ১০১ টাকা ৯৪ পয়সা।

বুধবার (১৫ মে) দুপুরে সচিবালয়ে অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠকে এ প্রস্তাবের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। তবে করোনা আক্রান্ত হওয়ায় অর্থমন্ত্রী ভার্চুয়ালি বৈঠকে অংশগ্রহণ করেন।

বৈঠকে শেষে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সনম্বয় ও সংস্কার সচিব মো. মাহমুদুল হোসাইন খান সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।

তিনি বলেন, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের প্রস্তাবের পরিপ্রেক্ষিতে ১০ হাজার মেট্রিক টন মসুর ডাল স্থানীয়ভাবে উন্মুক্ত দরপত্র পদ্ধতিতে কেনার প্রস্তাব অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। ইজি জেনারেল ট্রেডিং, নাবিল নাবা ফুড প্রোডাক্ট থেকে এই ডাল কেনা হবে।

এরমধ্যে ইজি জেনারেল ট্রেডিং থেকে ৬ হাজার মেট্রিক টন এবং নাবিল নাবা ফুড প্রডাক্ট থেকে ৪ হাজার মেট্রিক টন মসুর ডাল কেনার অনুমোদন দেওয়া হয়েছে বলে জানান তিনি।

;

এবার ওয়ালটন ফ্রিজ কিনে মিলিয়নিয়ার হলেন ভোলার শামীম



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ওয়ালটন ফ্রিজের ক্রেতা শামীমের হাতে ১০ লাখ টাকার চেক তুলে দেন জনপ্রিয় চিত্রনায়ক এবং ওয়ালটনের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর আমিন খানসহ স্থানীয় অতিথিবৃন্দ।

ওয়ালটন ফ্রিজের ক্রেতা শামীমের হাতে ১০ লাখ টাকার চেক তুলে দেন জনপ্রিয় চিত্রনায়ক এবং ওয়ালটনের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর আমিন খানসহ স্থানীয় অতিথিবৃন্দ।

  • Font increase
  • Font Decrease

‘সেরা পণ্যে সেরা অফার’ স্লোগানে সারা দেশে চলছে ইলেকট্রনিক্স জায়ান্ট ওয়ালটনের ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন-২০। ক্যাম্পেইনের ‘ননস্টপ মিলিয়নিয়ার’ অফারের আওতায় এবার ওয়ালটন ফ্রিজ কিনে মিলিয়নিয়ার হলেন লালমোহন উপজেলার কনফেকশারি দোকানি মো. শামীম। হলেন ওয়ালটন ডিজিটাল ক্যাম্পেইনের ৩৫তম মিলিয়নিয়ার। শামীমের মিলিয়নিয়ার হওয়ার খবরে রীতিমতো হইচই পড়ে গেছে দ্বীপ জেলা ভোলায়।

মঙ্গলবার (১৪ মে) চরফ্যাশন উপজেলার সদর রোডে শরিফ পাড়া এলাকার ওয়ালটন প্লাজা কর্তৃক আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে শামীমের হাতে ১০ লাখ টাকার চেক তুলে দেন জনপ্রিয় চিত্রনায়ক এবং ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর আমিন খান।

উল্লেখ্য, আসন্ন ঈদ উৎসবকে কেন্দ্র করে দেশব্যাপী চলমান ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন-২০ এ ক্রেতাদের ‘ননস্টপ মিলিয়নিয়ার’ হওয়ার সুবিধা দিচ্ছে ওয়ালটন। সিজন-২০ চলাকালীন দেশের যেকোনো ওয়ালটন প্লাজা, পরিবেশক শোরুম ও অনলাইন সেলস প্ল্যাটফর্ম ‘ই-প্লাজা’ থেকে ফ্রিজ, এসি, টিভি, ওয়াশিং মেশিন এবং ফ্যান কিনে আবারো মিলিয়নিয়ার হওয়ার সুযোগ পাচ্ছেন ক্রেতারা।

এছাড়াও রয়েছে কোটি কোটি টাকার নিশ্চিত উপহার। এই ক্যাম্পেইনের আওতায় গত ৪ মে দোকানে ব্যবহারের জন্য ওয়ালটন প্লাজা থেকে থেকে ১২ হাজার টাকা ডাউনপেমেন্ট দিয়ে ২৭০ লিটারের একটি ফ্রিজ কেনেন শামীম। ফ্রিজটি কেনার পর তার নাম, মোবাইল নাম্বার এবং ক্রয়কৃত ফ্রিজের মডেল নাম্বার ডিজিটাল রেজিস্ট্রেশন করা হয়। ফ্রিজ নিয়ে বাড়ি যাওয়ার আগেই তার মোবাইলে ওয়ালটনের কাছ থেকে একটি ম্যাসেজ যায়। জানতে পারেন, ওয়ালটন ফ্রিজ কিনে ১০ লাখ টাকা ক্যাশ পেয়েছেন তিনি।

চেক হস্তান্তর অনুষ্ঠানে শামীম বলেন, দেশীয় ব্র্যান্ড ওয়ালটনের পণ্য ব্যবহার করছি অনেক দিন ধরে। ওয়ালটনের পণ্য বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী। দাম কম। সার্ভিসও ভালো। তাই দোকানে ব্যবহারের জন্য ওয়ালটনেরই ফ্রিজ কিনি। কিন্তু কিস্তিতে একটি ফ্রিজ কিনেও যে এতো বড় উপহার পাবো তা স্বপ্নেও ভাবতে পরিনি। এমন পুরস্কার ওয়ালটনের দ্বারাই দেয়া সম্ভব। ওয়ালটন থেকে পাওয়া টাকা ব্যবসার কাজে লাগাবো। ওয়ালটন কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ জানাই।

চিত্রনায়ক আমিন খান বলেন, পণ্য কেনায় ক্রেতাদের সারাবছরই কোনো না কোনো সুবিধা দিয়ে থাকে ওয়ালটন। ননস্টপ মিলিয়নিয়ার তার মধ্যে একটি। দেশের চাহিদা মিটিয়ে এখন বিশ্বের ৪০টিরও বেশি দেশে পণ্য রপ্তানি করছে ওয়ালটন। দেশে সৃষ্টি করে চলেছে ব্যাপক কর্মসংস্থান। এ জন্য সবার উচিৎ এই দেশি ব্র্যান্ডকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া। দেশি ব্র্যান্ডের পণ্য কিনলে দেশের টাকা দেশে থাকে। দেশের অর্থনীতি শক্তিশালী হয়।

অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন চরফ্যাশন থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) রিপন কুমার সাহা, স্থানীয় ওয়ার্ড কমিশনার গিয়াস উদ্দীন, বিশিষ্ট সমাজসেবক আলহাজ্ব নুরুল ইসলাম বাচ্চু, ওয়ালটনের মার্কেটিং অ্যান্ড কমিউনিকেশন বিভাগের সিনিয়র ডেপুটি এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর রবিউল ইসলাম মিলটন, চিফ ডিভিশনাল অফিসার আল মাহফুজ খান, ডিভিশনাল ক্রেডিট ম্যানেজার শাহানুর আলম, বরিশাল ডিভিশন সার্ভিস মনিটরিং অফিসার মিজানুর রহমান, ওয়ালটন ফ্রিজের প্রোডাক্ট ম্যানেজার শহিদুল ইসলাম রেজা, রিজিওনাল সেলস ম্যানেজার লালু কুন্ডু, রিজিওনাল ক্রেডিট ম্যানেজার মো. লিয়ন এবং ওয়ালটন প্লাজার ম্যানেজার আবু ওয়াসীসহ ওই অঞ্চলে কর্মরত বিভিন্ন ওয়ালটন প্লাজার ম্যানেজারবৃন্দ।

;

ইসলামী ব্যাংক-ট্রান্সফাস্ট রেমিট্যান্স ক্যাম্পেইনের পুরস্কার বিতরণ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ইসলামী ব্যাংক-ট্রান্সফাস্ট রেমিট্যান্স ক্যাম্পেইনের পুরস্কার বিতরণ

ইসলামী ব্যাংক-ট্রান্সফাস্ট রেমিট্যান্স ক্যাম্পেইনের পুরস্কার বিতরণ

  • Font increase
  • Font Decrease

ইসলামী ব্যাংক-ট্রান্সফাস্ট রেমিট্যান্স ক্যাম্পেইনের বিজয়ীদের মাঝে আনুষ্ঠানিকভাবে পুরস্কার হস্তান্তর করা হয়েছে।

সম্প্রতি ঢাকার প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলে এ পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত হয়।

কাপাসিয়া শাখার এজেন্ট আউটলেটের গ্রাহক মঞ্জিল মেগা পুরস্কার হিসেবে ১৫০০ সিসির একটি প্রাইভেট কার পেয়েছেন। এছাড়া ১২ মার্চ থেকে ৩০ এপ্রিল ২০২৪ পর্যন্ত এ ক্যাম্পেইনে প্রতি ব্যাংকিং দিবসে ডিজিটাল ড্র'র মাধ্যমে ঘোষিত মোট ৩০ জন বিজয়ীকে এক লাখ টাকা করে মোট ত্রিশ লক্ষ টাকা পুরস্কার প্রদান করা হয়।

ইসলামী ব্যাংকের ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। গেস্ট অব অনার হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, মাস্টারকার্ডের অ্যাসিস্ট্যান্ট কর্পোরেট ট্রেজারার ইন্দ্রনীল গাঙ্গুলি।

ডেপুটি ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মিফতাহ উদ্দীনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন- ব্যাংকের অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মুহাম্মদ কায়সার আলী, জে কিউ এম হাবিবুল্লাহ, এফসিএস, মো. আলতাফ হুসাইন ও মাস্টারকার্ড বাংলাদেশের কান্ট্রি ম্যানেজার সৈয়দ মোহাম্মদ কামাল। মাস্টাকার্ডের পক্ষে বক্তব্য দেন মাস্টারকার্ড এশিয়া প্যাসিফিকের পরিচালক সুদীপ্ত ঘোষ। স্বাগত বক্তব্য দেন ব্যাংকের ইন্টারন্যাশনাল সার্ভিসেস উইং প্রধান মোহাম্মদ ইহসানুল ইসলাম। এছাড়া ট্রান্সফাস্ট বাংলাদেশ কন্টাক্ট সেন্টারের ম্যানেজার ফারজানা আলম সহ ইসলামী ব্যাংক প্রধান কার্যালয়ের নির্বাহীবৃন্দ ও ট্রান্সফাস্টের কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

ইসলামী ব্যাংকের ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা বলেন, ‘ক্যাম্পেইনের ইতিবাচক প্রভাব দেখে আমরা অত্যন্ত আনন্দিত। দুই মাসব্যাপী চলা এ ক্যাম্পেইনের ফলে প্রবাসীদের মাঝে বৈধ পথে রেমিট্যান্স প্রেরণে বিপুল উৎসাহ সৃষ্টি করেছে। ধন্যবাদ জানাচ্ছি ট্রান্সফাস্টের এমন উদ্যোগের জন্য। ক্যাম্পেইনে সকল বিজয়ীদের বিশেষ করে মেগা বিজয়ী মঞ্জিলকে অভিনন্দন জানাচ্ছি।’

মাস্টারকার্ড বাংলাদেশের কান্ট্রি ম্যানেজার সৈয়দ মোহাম্মদ কামাল বলেন, ‘প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স বাংলাদেশের অর্থনীতির জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং এই ক্যাম্পেইনটি বাংলাদেশে আরও বেশি রেমিট্যান্স আনার ক্ষেত্রে একটি উল্লেখযোগ্য পদক্ষেপ। এটি প্রবাসীদের কষ্টার্জিত অর্থ ট্রান্সফাস্টের মতো বৈধ এবং সুরক্ষিত চ্যানেলের মাধ্যমে দেশে পাঠাতে উৎসাহিত করবে। ইসলামী ব্যাংকের সাথে এই ক্যাম্পেইনের অংশ হতে পেরে মাস্টারকার্ড আনন্দিত।’

কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করতে গিয়ে মঞ্জিল বলেন, ‘এটি আমার জন্য একটি জীবন পরিবর্তনকারী মুহূর্ত, এই অবিশ্বাস্য উপহারের জন্য ইসলামী ব্যাংক এবং ট্রান্সফাস্টের কাছে কৃতজ্ঞ।’

;

ঢাকা’য় পণ্য প্রদর্শনী করলো সেনহাইজার ও নিউম্যান বার্লিন



নিউজ ডেস্ক
ঢাকা’য় পণ্য প্রদর্শনী করলো সেনহাইজার ও নিউম্যান বার্লিন

ঢাকা’য় পণ্য প্রদর্শনী করলো সেনহাইজার ও নিউম্যান বার্লিন

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশের শীর্ষস্থানীয় ডিস্ট্রিবিউটর মেলোডি অ্যান্ড কো. এর সাথে পার্টনারশিপে অডিও টেকনোলজি ও সল্যুশনস প্রদানকারী গ্লোবাল প্রতিষ্ঠান সেনহাইজার-এর প্রিমিয়াম প্রো-অডিও সল্যুশনস পণ্যের প্রদর্শনী ঢাকায় অনুষ্ঠিত হয়েছে। ইভেন্টে গ্রাহকরা ব্র্যান্ডের অত্যাধুনিক পণ্যগুলো সম্পর্কে জানার ও দেখার সুযোগ পান। বাংলাদেশি মার্কেটে ব্যবসার পরিধি বাড়াতে সেনহাইজার শীঘ্রই ঢাকায় একটি নতুন সার্ভিস সেন্টার চালু করবে।

মেলোডি অ্যান্ড কো. মিউজিক স্টোরে সেনহাইজার প্রিমিয়াম প্রো-অডিও সল্যুশনস পণ্য থেকে শুরু করে তারযুক্ত ও তারবিহীন মাইক্রোফোন, প্রো হেডফোন, নিউম্যান মনিটর, নিউম্যান মাইক্রোফোন ও ইন্টারফেস ইত্যাদি পণ্য পাওয়া যাবে। স্টোরে আগত গ্রাহকরা সেনহাইজারের আরএফ প্রযুক্তি এবং নিউম্যান বার্লিনের পণ্যগুলো পাবেন।

পার্টনারশিপ সম্পর্কে ভিপিন পুঙ্গালিয়া, কান্ট্রি ম্যানেজার ও ডিরেক্টর- সেলস প্রো অডিও, সেনহাইজার ইন্ডিয়া বলেন, “আমরা মেলোডি অ্যান্ড কো. এর সাথে এই অংশীদারিত্ব নিয়ে এবং বাংলাদেশে আমাদের উপস্থিতি জোরদার করার বিষয়ে আমরা আশাবাদী৷ এর মাধ্যমে আমাদের গ্রাহকরা আমাদের প্রো-অডিও সল্যুশনগুলো ব্যবহারের সুযোগ পাবে। মেলোডি অ্যান্ড কো. এর সাথে পার্টনারশিপের মাধ্যমে আমরা ঢাকার গ্রাহকদের কাছে আমাদের পণ্যগুলো পৌঁছে দিতে পারবো বলে আমি আশাবাদী।”

সম্রাট সরকার, ম্যানেজিং পার্টনার, মেলোডি অ্যান্ড কো বলেন, “আমরা সেনহাইজারের উদ্ভাবনী প্রো-অডিও সল্যুশনস ঢাকায় আনতে পেরে আনন্দিত। এই পার্টনারশিপ গ্রাহকদের সেরামানের অডিও সল্যুশন প্রদানের আমাদের প্রচেষ্টার অংশস্বরূপ, যা দেশের শীর্ষস্থানীয় ডিস্ট্রিবিউটর হিসেবে আমাদের অবস্থানকে আরও দৃঢ় করবে বলে আমি বিশ্বাসী।”

এই পার্টনারশিপের মাধ্যমে সেনহাইজার ঢাকা ও এর বাইরের গ্রাহকদের অনন্য অডিও অভিজ্ঞতা প্রদানের সুযোগ পাবে। তাদের লক্ষ্য অডিও অভিজ্ঞতার মান উন্নত করা এবং ইন্ডাস্ট্রিজুড়ে নতুন মানদণ্ড স্থাপন করা।

;