দিনমজুর ও মধ্যবিত্তদের তালিকা করার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর



সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা/ছবি: সংগৃহীত

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা/ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবে কর্মহীন হয়ে পড়া দৈনন্দিন কর্মের মানুষ ও মধ্যবিত্তদের তালিকা করার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

তিনি বলেন, কেউ যেন কষ্ট না পায়। এজন্য স্থানীয় সংসদ সদস্য, মেয়র, চেয়ারম্যান, মেম্বার ও প্রশাসনকে সর্তকতার সাথে তালিকা করতে হবে। 

মঙ্গলবার (০৭ এপ্রিল) সকালে প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে চট্টগ্রাম বিভাগের কর্মকর্তা ও জনপ্রতিনিধিদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে একথা বলেন প্রধানমন্ত্রী।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের সামাজিক সুরক্ষা কর্মসূচি অব্যাহত থাকবে। এর  বাইরে যারা খেটে খেত, এই করোনার কারণে তাদের কাজ নেই। আবার অনেকে আছেন মধ্যবিত্ত। তারা অনেকে হাত পাতবে না, সাহায্য চাইতে আসবে না, মুখ বুজে কষ্ট সহ্য করবে। এই শ্রেণির লোকের সঠিক তালিকা করতে হবে। কেউ যেন বাদ না যায়। সত্যিই যাদের অভাব রয়েছে তাদের তালিকা যেন হয়, তাদের কাছে যেন খাবারটা পৌঁছায় সেই ব্যবস্থা করতে হবে।

এ জন্য প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ের কর্মকর্তাদের পাশাপাশি খাদ্য মন্ত্রণালয়, ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয়কেও কাজ করার আহ্বান জানান তিনি। 

শেখ হাসিনা বলেন, জেলায় যারা কর্মরত আছেন, তারা একটা বিষয় দেখবেন, মানুষ কিন্তু স্বাভাবিক জীবন যাপন করতে পারছেন না, প্রতিদিন যারা দিন এনে দিন খায়, তাদের কাজ বন্ধ হয়ে গেছে। তাদের নানা ধরনের কষ্ট সহ্য করতে হচ্ছে। তাদের জন্য ১০ টাকা কেজির চাল বিতরণ ও বিনামূল্যে খাদ্য সহায়তা দেওয়া অব্যাহত থাকবে। এর বাইরে যারা ভাতা প্রাপ্ত না, অনুদান নিবে না কিনে কিন্তু কিনে খেতে চান তাদেরও ১০ টাকার চাল দিতে হবে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, সামাজিক সুরক্ষা কর্মসূচি অব্যাহত থাকবে। যাদের উপার্জনের পথ বন্ধ হয়ে গেছে এইসব নিম্ন ও মধ্যবিত্তদের ১০ টাকার চাল দিতে রেশন কার্ড করতে হবে। তালিকা অনুযায়ী খাদ্য পৌঁছে দিতে পারব। উপজেলা ও ইউনিয়ন পর্যায়ে এ কার্ড করতে হবে। ভিজিএফ কার্ড বাদ রেখে, এর বাইরে আরও অনেকে আছেন যারা হাত পাততে চাইবে না, মুখ বুজে সহ্য করে পারে। তাদের খাবার পৌঁছে দিতে হবে। 

তিনি বলেন, রেশন কার্ডের মাধ্যমে ৫০ লাখ কার্ডধারী লোকদের সাহায্য তো দেবই। এর বাইরে যারা আছেন তাদের খুঁজে বের করতে হবে। তালিকা করে রেশন কার্ড করার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করুন। রেশন কার্ড থাকলে সুবিধা হবে। কেননা আমরা যদি রেনডমলি দিতে থাকি তাহলে দেখা যাবে কিছু মানুষ আছে, তাদের অভ্যাস আছে দেখা গেল ওগুলো নিয়ে নিয়ে নয়-ছয় করেছে। ঠিক সুনির্দিষ্ট লোকটার কাছে পৌঁছাচ্ছে না। কাজেই এখনই তাদের জন্য কার্ড তৈরি করে দিতে হবে। কার্ডরে মাধ্যমে সরকারি সহায়তা পৌঁছে দিতে পারব। তালিকা থাকলে সুবিধা হবে সঙ্গে সঙ্গে জানতে পারব, তাদের হাতে পৌঁছে দিতে পারব।

   

নড়াইলে প্রচণ্ড গরমে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ১২ শিক্ষার্থী অসুস্থ



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নড়াইল
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রচণ্ড গরমে নড়াইলের লোহাগড়া উপজেলায় একটি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ১২ শিক্ষার্থী অসুস্থ হয়ে পড়েছে। এ ঘটনায় স্কুল ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে।

সোমবার (২৯ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ১১টার দিকে উপজেলার ইতনা মাধ্যমিক বিদ্যালয় অ্যান্ড কলেজে এ ঘটনা ঘটে। পরে বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ ইউনিয়ন স্বাস্থ্যকেন্দ্রের চিকিৎসক ডেকে এনে শিক্ষার্থীদের প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে বাড়িতে পাঠিয়ে দেন।

অসুস্থ শিক্ষার্থীরা হলো- ৭ম শ্রেণির সাহারা, রেজোয়ান, ৮ম শ্রেণির সিহাব, সোহাগ, অনামিকা, বায়োজিদসহ ১২ জন শিক্ষার্থী।

জানা গেছে, প্রচন্ড গরমের কারণে সকাল সাড়ে ১০টা থেকেই ইতনা মাধ্যমিক বিদ্যালয় এন্ড কলেজের কয়েকজন শিক্ষার্থী অসুস্থ বোধ করছিল। বেলা ১১টা পর্যন্ত ৭ জন শিক্ষার্থী অসুস্থ হয়ে পড়লে ইউনিয়ন স্বাস্থ্যকেন্দ্র থেকে বিদ্যালয়ে চিকিৎসক এনে তাদের চিকিৎসা দেওয়া হয়।

স্থানীয় বাসিন্দা অশোক ঘোষ জানান, রোজা, ঈদ ও গরমের কারণে দীর্ঘ ছুটির পর রোববার (২৮ এপ্রিল) স্কুল খুলেছে। স্কুল খোলার দ্বিতীয় দিনে অতিরিক্ত গরমে ওই স্কুলের শিক্ষার্থীরা অসুস্থ হয়ে পড়েছে। ছাত্রছাত্রীরা গরমের কারণে লেখাপড়া করতে পারছে না। তিনি স্কুল-কলেজে মর্নিং শিফট চালুর দাবি জানান।

ইতনা স্কুল অ্যান্ড কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ অনিন্দ্য সরকার বলেন, প্রচন্ড গরমে শিক্ষার্থীরা অসুস্থ হয়ে পড়লে স্থানীয় ইউনিয়ন স্বাস্থ্যকেন্দ্রের চিকিৎসক এনে তাদের সুস্থ করে বাড়ি পাঠানো হয়েছে।

নড়াইল জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার জাহাঙ্গীর আলম বলেন, প্রচন্ড গরমে শিক্ষার্থীরা অসুস্থ হয়ে পড়লে স্কুল একদিনের জন্য ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে।

লোহাগড়া উপজেলার নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মো. জহুরুল ইসলাম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।

;

যশোরে তাপমাত্রার পারদ উঠল ৪২.৮ ডিগ্রিতে



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, যশোর
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

গত কয়েকদিন ধরে চলা তীব্র তাপদাহে যশোরে জনজীবন অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছে। অতিরিক্ত গরমের কারণে মানুষজন একান্ত প্রয়োজন ছাড়া ঘর থেকে বের হচ্ছেন না।

আজ সোমবার (২৯ এপ্রিল) দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪২ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে যশোরে। গতকালও দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪২ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে জেলায়।

এদিকে প্রচন্ড গরমে নাকাল হয়ে পড়েছে যশোরের সাধারণ মানুষের জনজীবন। প্রচন্ড গরমে গলে গেছে যশোরের বেশ কয়েকটি পিচঢালা সড়ক। সূর্যের তাপ এতই বেশি যে, খোলা আকাশের নিচে হাঁটলেও গরম বাতাস লাগছে চোখে-মুখে।

যশোর শহরের রিকশাচালক রহিম মিয়া বলেন, তীব্র গরমের কারণে রিকশা চালাতে কষ্ট হচ্ছে। সূর্যের প্রখরতা এতো বেশি যে মনে হচ্ছে শরীর পুড়ে যাচ্ছে।কিন্তু ভাড়া না মারলে তো সংসার চলবে না।

রিকশাচালক নূর ইসলাম বলেন, মানুষ বাইরে কম বের হচ্ছে। যারা বাইরে আসছে গরমের সঙ্গে তাদেরও মেজাজ গরম থাকছে। মানুষের সাথে ভালো করে কথা বলা যাচ্ছে না।

শহরের বেজপাড়া এলাকার বাসিন্দা আজিজুল ইসলাম জানান, প্রায় একমাস ধরে চাপকলে পানি উঠছে না। বাসার ছাদের রিজার্ভ ট্যাংকের পানি অনেক গরম হয়ে যাচ্ছে। দুপুর বারোটা থেকে বিকেল পর্যন্ত পানিতে হাত দেওয়া যাচ্ছে না।

শরবত বিক্রেতা আবুল কালাম জানান, গরম বাড়ায় শরবত বিক্রি বেড়েছে। মানুষ পিপাসা মেটাতে ও একটু স্বস্তি নিতে ঠান্ডা লেবুর শরবত পান করছেন।

এদিকে তীব্র তাপ প্রবাহের মধ্যে পানি সংকটে পড়েছে শহরের বাসিন্দা। তারা বলছেন, যে টিউবওয়েলে সহসা আসতো পানি, সেই টিউবওয়েলে অকেজো হয়ে পড়ে আছে। শহরের রেলগেট এলাকার বাসিন্দা আল আমিন বলেন, টিউবওয়েলে পানি পাওয়া যাচ্ছে না। পুকুরে যেতে হচ্ছে।

;

গার্মেন্টস শ্রমিকদের জন্য রেশনিং ব্যবস্থা চালুর দাবি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

গার্মেন্টস শ্রমিকদের জন্য রেশনিং ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে আসন্ন বাজেটে বরাদ্দ শীর্ষক গোল টেবিল বৈঠক করেছে বাংলাদেশ গার্মেন্টস ও সোয়েটার শ্রমিক ট্রেড ইউনিয়ন কেন্দ্র।

সোমবার (২৯ এপ্রিল) দুপুরে জাতীয় প্রেস ক্লাবের তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে আলোচনা সভায় দেশের গার্মেন্টস শ্রমিক কর্মচারীদের মৌলিক অধিকার, খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে রেশনিং ব্যবস্থা চালুর দাবি জানান সংগঠনটির নেতারা।

শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি নাজমা আক্তার বলেন, আমাদের দেশে সবচেয়ে সস্তায় শ্রম বিক্রি হয়। আর এই শ্রম বিক্রি করে দেশের রেমিট্যান্স ভারি করে যারা সেই গার্মেন্টস শ্রমিকদের মৌলিক চাহিদাগুলো পূরণ হচ্ছে না। সরকার কমিটমেন্ট দিয়েছিল রেশনিং সিস্টেম চালু হবে কিন্তু এখনো তা হয়নি। গার্মেন্টস মালিকদের প্রণোদনা না দিয়ে শ্রমিকদের জীবন জীবিকার মান উন্নয়নের ক্ষেত্রে সরকারসহ ট্রেড ইউনিয়ন সকলকে নজর দেওয়া উচিত। শ্রমিকদের জীবন জীবিকার মান উন্নয়ন না হলে গার্মেন্টস শিল্প ভেঙে পড়বে। খাদ্য পুষ্টির জোগান না থাকলে শ্রমিকরা কাজ করতে পারবে না। নারী শ্রমিকদের প্রতি বিশেষ নজর দিতে হবে নারী শ্রমিক রক্ষা করলে তবেই অগ্রগতি হবে।

আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন শ্রমিক নেতা আবুল হোসাইন। তিনি বলেন, শ্রমিকরা না উৎপাদন করলে দেশের মানুষ খেতে পারবে না। ৪২ ডিগ্রি তাপের মাঝে শ্রমিকরা কাজ করছে। ৪০ বছর ধরে গার্মেন্টস শিল্প যে লাভ করেছে সেই লাভ অনুযায়ী বিনিয়োগ হয়নি। বিনিয়োগ হলে গার্মেন্ট শিল্প আরও উন্নত হতো আরো শ্রমিক কাজ করতে পারত। দেড় বছর আগে প্রধানমন্ত্রী ঘোষণা করেছেন রেশনিং ব্যবস্থা চালু হবে কিন্তু হয়নি। অনতিবিলম্বে গার্মেন্টস শ্রমিকদের রেশনিং ব্যবস্থা চালুর দাবি জানাচ্ছি আমরা।

আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য রাখেন অধ্যাপক মোস্তাফিজুর রহমান। তিনি বলেন, উৎপাদন বৃদ্ধির স্বার্থে হলেও শ্রমিকদের স্বাস্থ্য ভালো রাখা জরুরি। শ্রমিকের স্বাস্থ্য ভালো থাকলে কর্মক্ষম হবে উৎপাদন বাড়বে। আসন্ন বাজেটে এটার জন্য বরাদ্দ রাখতে হবে। ২৭ লাখ মানুষকে রেশনিং ব্যবস্থার আওতায় আনা সরকারের পক্ষে খুব কঠিন হবে না। শ্রমিক স্বার্থের আলোকেই রেশনিং নিশ্চিত করতে হবে।

ডা. ফৌজিয়া মোসলেম বলেন, শ্রমিকরা দেশের অর্থনৈতিক পরিবর্তনের মূল চালিকাশক্তি। মুক্তিযুদ্ধ স্বৈরাচার, যে কোনো আন্দোলনে শ্রমিকদের ভূমিকা, গুরুত্ব সবচেয়ে বেশি। মেয়েরা গার্মেন্টসে যোগ দেওয়ার পরে গার্মেন্টস সেক্টরে এতো উন্নতি। কিন্তু বর্তমানে নানা প্রতিকূলতার কারণে মেয়েদের এই সেক্টরে অংশগ্রহণের হার কমছে। শ্রমিকদের রেশনিং ব্যবস্থা চালু সহ সামাজিক সুরক্ষা নিশ্চিত করা জাতীয় কর্তব্য।

সভাপতি ইদ্রিস আলীর আলোচনা সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ডক্টর বিনায়ক সেন। তিনি বলেন, আয় বৈষম্য বাড়ছে। শহরের নিম্নবিত্ত এলাকায় ও শিল্প ভিত্তিক গার্মেন্টস এলাকাগুলোতে টিসিবির পণ্যগুলো বেশি পৌঁছে দেওয়া উচিত। রেশনিং ব্যবস্থা চালু করলে ৪৮০০- ৫০০০ কোটি টাকা লাগবে। রেশনিং ব্যবস্থা চালু করলে সরকারের জনপ্রিয়তা আরও বাড়বে বলে মন্তব্য করেন তিনি।

;

নোয়াখালীতে নতুন গ্যাস কূপের খনন কার্যক্রমের উদ্বোধন



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট,বার্তা২৪.কম, নোয়াখালী
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

নোয়াখালীর সোনাইমুড়ীতে বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম এক্সপ্লোরেশন অ্যান্ড প্রোডাকশন কোম্পানি লিমিটেডের (বাপেক্স) নতুন গ্যাস কূপ খনন কার্যক্রমের শুভ উদ্বোধন করা হয়েছে।

সোমবার (২৯ এপ্রিল) বেলা ১১টায় উপজলার অম্বরনগর ইউনিয়নের ওয়াছেকপুর গ্রামে এ কার্যক্রমের উদ্বোধন করা হয়।

প্রকল্পটির নাম দেওয়া হয়েছে বেগমগঞ্জ-৪ (ওয়েস্ট) মূল্যায়ন কাম উন্নয়ন কূপ খনন প্রকল্প। এর আগে, গত ২২ এপ্রিল কূপ খননের পূর্ব প্রস্তুতি হিসেবে আনুষ্ঠানিকভাবে ‘ড্রিলিং রিগ’ স্থাপন করা হয়। এরপর থেকে বাপেক্সের দুই শতাধিক প্রকৌশলী, কর্মকর্তা-কর্মচারী ও শ্রমিক এ কর্মযজ্ঞে সার্বক্ষণিক কাজ করে যাচ্ছেন।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বাপেক্সের ৩টি কূপের প্রকল্প পরিচালক প্রিন্স মো. আল হেলালের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, বাপেক্সের খনন বিভাগের মহাব্যবস্থাপক প্রকৌশলী গাজী মো. মাহবুবুল হক।

এসময় বাপেক্সের প্রকৌশল বিভাগের মহাব্যবস্থাপক প্রকৌশলী মো. শাহজাহান, ভূ-তাত্ত্বিক বিভাগের মহাব্যবস্থাপক শামসিয়া মুক্তাদির, বেগমগঞ্জ-৪ (ওয়েস্ট) মূল্যায়ন কাম উন্নয়ন কূপ খনন প্রকল্পের ড্রিলিং ইনচার্জ মো. আসাদুজ্জামান সহ অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তরা উপস্থিত ছিলেন।

;