কারাগারে নতুন বন্দী কমেছে, চিন্তা পুরোনোদের নিয়ে!



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বৈশ্বিক করোনাভাইরাসের প্রভাব পড়েছে দেশেও। করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে কমছে ছোট-বড় সব অপরাধ। যার ফলে কারাগারে নতুন আসামির সংখ্যা তুলনামূলকভাবে কমে গেছে।

তবে পুরোনো যে বন্দীরা আছে তারাই কারাগারে ধারণক্ষমতার দ্বিগুণ। তাদের মধ্যে প্রায় ৮০ ভাগই বিচারাধীন মামলার আসামি। ছোট খাটো অপরাধের অভিযোগেও অনেকে বছরের পর বছর ধরে আটকে আছেন।

করোনাভাইরাসের প্রেক্ষাপটে কারাগারগুলো ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠতে পারে। এমন আশঙ্কায় বন্দী মুক্তির এক নতুন মাত্রা পেয়েছে।

আলোচনা হচ্ছে লঘু অপরাধে কম দণ্ডপ্রাপ্ত এবং যাদের তিন ভাগের দুই ভাগ সাজা শেষ হয়েছে। এ ধরনের আসামিদের বাছাই করে মুক্তি দেওয়া।

সর্বশেষ সোমবার (৬ এপ্রিল) মন্ত্রিসভার বৈঠকে অনানুষ্ঠানিক আলোচনায় প্রধানমন্ত্রী নিজে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে নির্দেশ দিয়েছেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, যারা জেলে আছেন এবং হত্যা, ধর্ষণ ও অ্যাসিড মামলার আসামি নয় কিন্তু ইতোমধ্যে বহুদিন জেল খেটেছেন এমন কয়েদিদের কীভাবে মুক্তি দেওয়া যায়, সে বিষয়ে একটি নীতিমালা করতে।

প্রধানমন্ত্রীর এমন নির্দেশনায় পর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় কি ভাবছে জানতে চাইলে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বার্তা২৪.কমকে বলেন, ছোট অপরাধে দণ্ডিত দীর্ঘদিনের বন্দীদের মুক্তি প্রক্রিয়া নিয়ে আলোচনা হচ্ছে।

এদিকে কারা কর্তৃপক্ষ থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, দেশের সব কারাগারের বন্দী ধারণক্ষমতা ৪০ হাজার ৯৪৪ জন। সর্বশেষ মার্চ পর্যন্ত সেখানে আটক ছিলেন ৮৭ হাজার ২৬৬ জন। এর মধ্যে হাজতি ৬৭ হাজার ৭২১ জন, কয়েদি ১৭ হাজার ৫৫৪ জন, মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত এক হাজার ৮৬৮ জন, ৫৪ ধারায় আটক ৮ জন, বিশেষ বন্দী ৩৩ জন, আর/পি বন্দী ৮২ জন।

তবে বর্তমান পরিস্থিতিতে অপরাধ কমে যাওয়ায়। নতুনভাবে কারাগারে প্রবেশ করা আসামির সংখ্যা বেশি নয়।

কারাগারে এখনকার পরিস্থিতি কেমন জানতে চাইলে কেরানীগঞ্জে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের জেলা সুপার ইকবাল কবির চৌধুরী বার্তা২৪.কম-কে বলেন, এখন আসামি আসার সংখ্যা কমে গেছে। আগে দিনে ২৫০/৩০০ বন্দী আনা হত। এখন ৫০/৬০ জন আসছে।

প্রসঙ্গত কারাবিধির ৫৬৯ ধারা অনুযায়ী এর আগে ২০১০ সালে এক হাজারের বেশি বন্দীকে মুক্তি দেওয়া হয়েছিল।

   

ঝিনাইদহ উপ-নির্বাচনে প্রার্থী হচ্ছেন হিরো আলম



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সংসদ সদস্য আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুতে শূন্য হওয়া ঝিনাইদহ-১ আসনের উপ-নির্বাচনে প্রার্থী হচ্ছেন আলোচিত কনটেন্ট ক্রিয়েটর আশরাফুল হোসেন আলম ওরফে হিরো আলম।

সোমবার (২৯ এপ্রিল) গণমাধ্যমকে এতথ্য তিনি নিজেই নিশ্চিত করেছেন।

উপ-নির্বাচনে অংশ নেওয়ার বিষয়ে হিরো আলম বলেন, আমি সৎ ও সাহসী মানুষ। সবাই চায় আমি যেন সংসদ সদস্য হয়ে সবার কথা বলি। সবার পাশে থাকি। তাই ঝিনাইদহ-১ আসনের উপ-নির্বাচনে স্থানীয়রা আমাকে চাচ্ছে। তারা বলেছে, দু-একদিনের মধ্যেই মনোনয়নপত্র তুলবেন। আমি আমার প্রতি তাদের ভালোবাসা দেখে সেখানে উপ-নির্বাচনে অংশ নিতে রাজি হয়েছি। সেইভাবে প্রস্তুতি চলছে।

তবে শেষপর্যন্ত মাঠে থাকতে পারবেন কিনা তা নিয়েও সংশয় প্রকাশ করেছেন আলোচিত এই কনটেন্ট ক্রিয়েটর।

ঝিনাইদহ-১ আসনের ভোট হবে আগামী ৫ জুন। এ উপ-নির্বাচনের ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, রিটার্নিং অফিসারের কাছে মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ ৭ মে, মনোনয়নপত্র বাছাই ৯ মে ও প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ১৬ মে। প্রতীক বরাদ্দ ১৭ মে ও ভোট হবে ৫ জুন।

এর আগে, জাতীয় নির্বাচনে বগুড়া-৪ (কাহালু-নন্দীগ্রাম) ও বগুড়া-৬ (সদর) আসনে সংসদ নির্বাচনে অংশ নিয়ে আলোচনায় আসেন হিরো আলম। চিত্রনায়ক আকবর হোসেন পাঠান (ফারুক) মারা যাওয়ার পর শূন্য হওয়া ঢাকা-১৭ আসনের উপ-নির্বাচনেও অংশ নেন তিনি। এই আসনটি রাজধানীর গুলশান, বনানী, ভাষানটেক থানা ও সেনানিবাস এলাকা নিয়ে গঠিত। তবে কোনো নির্বাচনেই তিনি জিততে পারেননি।

;

ছাত্রলীগ নেতা সজিব হত্যা মামলার আসামি দুলাল অস্ত্রসহ গ্রেফতার



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট,বার্তা২৪.কম, লক্ষ্মীপুর
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলার চন্দ্রগঞ্জে এম সজিব হত্যা মামলার আসামি আনোয়ার হোসেন দুলাল ওরফে বামহাতি দুলালকে (৪৫) গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
পরে তার দেওয়া তথ্যে একটি দেশীয় তৈরি এলজি ও দুটি কার্তুজ উদ্ধার করা হয়।

দুলাল সদর উপজেলার চন্দ্রগঞ্জ ইউনিয়নের পাঁচপাড়া গ্রামের মান্দারের দিঘির পাড়া এলাকার মৃত আবদুল আজিজের ছেলে। সে সজিব হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত ৮ নম্বর আসামি।

সোমবার (২৯ এপ্রিল) দুপুরে জেলা পুলিশ এক প্রেস ব্রিফ্রিংয়ে এ তথ্য জানিয়েছে।

পুলিশ জানায়, ঘটনার পর পাহাড়ি দুলালকে গ্রেফতার করতে ঝিনাইদহ এবং খুলনা জেলার বিভিন্নস্থানে অভিযান চালানো হয়। পরে তাকে খুলনার ডুমুরিয়া থানাধীন শরাপুর বাজার এলাকা থেকে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়। সেখান থেকে তাকে লক্ষ্মীপুরে নিয়ে আসা হয়।

পুলিশ আরও জানায়, দুলালকে জিজ্ঞাসাবাদের ঘটনার সাথে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করে। তার দেওয়া স্বীকারোক্তিতে সোমবার (২৯ এপ্রিল) ভোররাতে তার বসতবাড়ি থেকে হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত একটি দেশীয় তৈরি এলজি ও দুই রাউন্ড কার্তুজ উদ্ধার করা হয়।

প্রেস বিফ্রিংয়ে জেলা পুলিশ সুপার মোহাম্মদ তারেক বিন রশীদ বলেন, আসামি দুলাল জিজ্ঞাসাবাদে অন্য আসামিদের নামও বলেছে। তাদেরকে গ্রেফতারে অভিযান চালানো হচ্ছে। মামলার প্রধান আসামি কাজী মামুনুর রশিদ বাবলুকেও গ্রেফটতারে পুলিশি অভিযান অব্যাহত রয়েছে।

প্রসঙ্গত, প্রসঙ্গত, ১২ এপ্রিল রাতে চন্দ্রগঞ্জ থানাধীন পাঁচপাড়া গ্রামের যৈদের পুকুরপাড় এলাকায় ছাত্রলীগ কর্মী সজীব, সাইফুল পাটোয়ারী, মো. রাফি ও সাইফুল ইসলাম জয়ের উপর অতর্কিত হামলা চালায় অভিযুক্তরা। একপর্যায়ে সজিবকে লক্ষ্য করে গুলি চালানো হয়। এ সময় তাকে বাঁচাতে গেলে অন্যদের
উপরও গুলি চালানোর অভিযোগ রয়েছে। সোমবার রাতে সজিবের মা বুলি বেগম বাদি হয়ে চন্দ্রগঞ্জ থানা স্বেচ্ছাসেবক লীগের কাজী বাবলুসহ ১১ জনের নাম উল্লেখ করে মামলা দায়ের করেছে। এতে ২০ জনকে অজ্ঞাত আসামি করা হয়। ১৬ এপ্রিল রাতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায় এম সজিব। এ মামলায় বিভিন্ন সময় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা তাজু ভূঁইয়াসহ ৬ জনকে গ্রেফতার করে পুলিশ।

;

উপজেলা নির্বাচন

সুষ্ঠু পরিবেশ নিশ্চিতে এলাকায় নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪

ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

আসন্ন ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের পরিবেশ সুষ্ঠু রাখতে ও প্রার্থীদের আচরণবিধি মানাতে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। ভোটের আগের দুইদিন, ভোটের দিন ও ভোটের পরে দুইদিন তারা দায়িত্ব পালন করবেন।

এই ক্ষেত্রে প্রতি উপজেলার ইউনিয়নপ্রতি একজন ও পৌরসভায় একজন করে মোবাইল স্ট্রাইকিং ফোর্সের সঙ্গে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট দায়িত্ব পালন করবেন।

নির্বাচন পরিচালনা শাখার উপসচিব আতিয়ার রহমান এই তথ্য জানিয়েছেন।

ইসির উপসচিব জানান, নির্বাচন উপলক্ষে মোবাইল কোর্ট আইন ২০০৯-এর আওতায় আচরণবিধি প্রতিপালন নিশ্চিতকরণ এবং নির্বাচনি অপরাধ রোধ ও আইন-শৃঙ্খলা রক্ষার নির্দেশনার আলোকে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

এই ক্ষেত্রে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট উপজেলার সহকারী কমিশনারকে (ভূমি) অগ্রাধিকার দেওয়ার জন্য নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। সহকারী কমিশনার (ভূমি) পদ শূন্য থাকলে সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসকের কার্যালয় থেকে এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ করার ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।

উপজেলা ভোটগ্রহণ উপলক্ষে নির্বাচনি এলাকায় মোবাইল স্ট্রাইকিং ফোর্স বিশেষ করে বিজিবি’র (বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ) মোবাইল টিমের সঙ্গে একজন করে এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ করা হবে। সে হিসাবে ভোটগ্রহণের দিন ও তার একদিন আগে-পরে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের সংখ্যা বৃদ্ধি করার প্রয়োজন হবে।

পাশাপাশি নির্বাচনকালীন দায়িত্ব পালনের জন্য নিয়োজিত নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটদের সঙ্গে প্রয়োজনীয় সংখ্যক আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য মোতায়েন করতে হবে। স্থানীয় চাহিদা, ভোটকেন্দ্রের অবস্থান ও ভোটকেন্দ্রের সংখ্যা, ওয়ার্ড বিন্যাস ইত্যাদি বিবেচনায় এবং বাস্তবতার নিরিখে রিটার্নিং অফিসার সংশ্লিষ্ট জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ও পুলিশ কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করে মোবাইল স্ট্রাইকিং ফোর্সের সংখ্যা হ্রাস-বৃদ্ধি করা হলে ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগের প্রয়োজন হতে পারে।

এই ক্ষেত্রে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগের বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য নির্দেশিত হয়ে অনুরোধ করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন পরিচালনা শাখার উপসচিব আতিয়ার রহমান।

;

লবণ উৎপাদনে ৬৩ বছরের রেকর্ড



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

মৌসুম শেষ হওয়ার সপ্তাহ দুয়েক বাকি থাকতেই এবার লবণের উৎপাদন ৬৩ বছরের আগের রেকর্ড ছাড়িয়ে গেছে। এখন পর্যন্ত উৎপাদন হয়েছে ২২ লাখ ৩৯ হাজার মেট্রিক টন।

সোমবার (২৯ এপ্রিল) বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প করপোরেশনের (বিসিক) কক্সবাজার লবণ শিল্পের উন্নয়ন কার্যালয়ের উপমহাব্যবস্থাপক মো. জাফর ইকবাল ভূঁইয়া এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

সর্বশেষ ২০২৩ সালে সবচেয়ে বেশি ২২ লাখ ৩২ হাজার ৮৯০ মেট্রিক টন লবণ উৎপাদিত হয়েছিল।

বিসিক সূত্র জানায়, রোববার ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ, চট্টগ্রাম, পটিয়া, কক্সবাজার, খুলনা, ঝালকাঠি ও চাঁদপুর– এই আটটি জোনে উৎপাদন হয় ৩৮ হাজার ৯৭০ টন লবণ। গত বছরের একই দিনে উৎপাদন ছিল ৩০ হাজার ৮৯৫ টন। এবার এক লাখ টন লবণ উৎপাদন হওয়ার আশা করছে সংস্থাটি। মে মাসের মাঝামাঝি সময়কে চলতি মৌসুমের শেষ ধরে এই হিসাব করা হয়েছে।

কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলা লবণ চাষি কল্যাণ সমিতির সভাপতি মোহাম্মদ শফিক মিয়া বলেন, জানুয়ারির অর্ধেক পর্যন্ত লবণ উৎপাদন তেমন হয়নি; কিন্তু এখন বেশি হচ্ছে। কারণ খরা খুব বেশি। আরও ১০ থেকে ১৫ দিন এমন খরা থাকলে লবণ উৎপাদন বাড়বে।

বিসিকের কক্সবাজার লবণ শিল্পের উন্নয়ন কার্যালয়ের উপমহাব্যবস্থাপক মো. জাফর ইকবাল ভূঁইয়া বলেন, মৌসুমজুড়ে দাবদাহ, ৬৮ হাজার ৩৫৭ একর জমির শতভাগে আধুনিক পলিথিন প্রযুক্তিতে চাষাবাদ এবং অতিরিক্ত ১ হাজার ৯৩৩ একরের বেশি জমিতে লবণ চাষের কারণে উৎপাদনে নতুন রেকর্ড হয়েছে।

জানা যায়, দেশের আটটি লবণ জোনে এবার চাষ করেছেন ৪০ হাজার ৬৯৫ জন, যা গত বছরের ৩৯ হাজার ৪৬৭ জনের চেয়ে ১ হাজার ২২৮ জন বেশি। একই সঙ্গে বেড়েছে লবণের আবাদি জমির পরিমাণও। এবার চাষ হয়েছে ৬৮ হাজার ৩৫৭ একর জমিতে, যা গতবারের ৬৬ হাজার ৪২৪ একরের তুলনায় ১ হাজার ৯৩৩ একর বেশি।

;