খাবার শেষ হয়ে গেলে আমাকে জানাবেন: এসপি বিপ্লব



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রংপুর
দুই শতাধিক পরিবারের সদস্যদের কাছে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ, ছবি: বার্তা২৪.কম

দুই শতাধিক পরিবারের সদস্যদের কাছে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ, ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

করোনার সংক্রমণ রোধে নিরাপদ সামাজিক দূরত্ব মেনে অসহায় দুস্থ দিনমজুরদের চেয়ারে বসিয়ে ত্রাণ সহায়তা দিয়েছেন রংপুর জেলা পুলিশ সুপার বিপ্লব কুমার সরকার।

এসময় এসপি বিপ্লব বলেন, আপনারা বাড়িতে থাকুন। খাবার শেষ হয়ে গেলে আমাকে জানাবেন। আবারো আমরা খাবার দিয়ে যাবো। জনসমাগম করে আমরা কোথাও ত্রাণ বিতরণ করছি না। অসহায় মানুষের কাছে গিয়ে তাদের হাতে ত্রাণ তুলে দিচ্ছি। এই কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে।

রোববার (৫ এপ্রিল) বিকেলে রংপুরের বদরগঞ্জ থানা প্রাঙ্গণে দুই শতাধিক পরিবারের সদস্যদের কাছে খাদ্য সামগ্রী বিতরণকালে তিনি একথা বলেন।

করোনা সংকট শুধু বাংলাদেশে নয়, এই সংকট বিশ্বজুড়ে। প্রাণঘাতী করোনা পরিস্থিতিতে সকলকে ঘরে থাকার আহ্বান জানান বিপ্লব কুমার সরকার।

তিনি বলেন, প্রতিটি থানা পর্যায়ে অসহায় হত-দরিদ্র প্রত্যেক পরিবারকে চাল, ডাল, আটা, আলু, পেঁয়াজ, সাবান ও তেলসহ খাদ্য সামগ্রীর প্যাকেট দেয়া হচ্ছে। যতদিন করোনা সংকট থাকবে, এই কার্যক্রম ধারাবাহিক ভাবে চলবে। চাহিদা অনুযায়ী আরো ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ করা হবে। কিন্তু সকলকে নিরাপদে ঘরে থাকতে হবে। প্রয়োজনে আমরা বাড়িতে বাড়িতে ত্রাণ পৌঁছে দেব।

এ সময় অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অপরাধ) মো. আবু মারুফ হোসেন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (বি-সার্কেল) মারুফ আহমেদ, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (এ-সার্কেল) এটিএম আরিফ হোসেন, বদরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হাবিবুর রহমান হাওলাদার, তারাগঞ্জ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জিন্নাত আলী প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে দুপুরে তারাগঞ্জ, গঙ্গাচড়া ও রংপুর সদর কোতোয়ালী থানা প্রাঙ্গণে ছয় শতাধিক অসহায় মানুষদের মাঝে ত্রাণ সহায়তা প্রদান করা হয়। শনিবার জেলার মিঠাপুকুর, বৈরাতি, পীরগঞ্জ ও ভেন্ডাবাড়িতে আরো আটশ পরিবারকে এই খাদ্য সামগ্রী দেন রংপুর জেলা পুলিশ। প্রতিটি স্থানে ত্রাণ সহায়তা প্রদানের সময় অসহায়, দুস্থ ও হত-দরিদ্র দিনমজুরদের চেয়ার বসিয়ে তাদের এই সহায়তা প্রদান করা হয়।

   

প্রতিবন্ধী কিশোরীকে দলগত ধর্ষণ, গ্রেফতার ২



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, বরিশাল
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

চলন্ত অটোরিকশা থেকে নামিয়ে ১৫ বছরের এক বুদ্ধি প্রতিবন্ধী কিশোরীকে দলগত ধর্ষণের অভিযোগে দুই যুবককে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। জেলার সদর উপজেলার চরবাড়িয়া ইউনিয়নের সাপানিয়া এলাকায় ঘটনাটি ঘটে ।

শনিবার (৪ মে) সকালে বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশের উপ-পুলিশ কমিশনার (উত্তর) ফারুক হোসেন তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, বর্তমানে ভুক্তভোগী কিশোরী বরিশাল ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সার্ভিসে (ওসিসি) রয়েছে।

কাউনিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. আসাদুজ্জামান বলেন, খবর পেয়ে তাৎক্ষণিক অভিযান চালিয়ে দুইজনকে আটক করা হয়েছে। পরবর্তীতে ৩ মে ভুক্তভোগীর বাবা বাদী হয়ে থানায় মামলা দায়েরের পর ওই মামলায় আটক দুইজনকে গ্রেফতার দেখানো হয়েছে। এ ঘটনায় আরও কেউ জড়িত রয়েছে কিনা তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

গ্রেফতারকৃত দুই যুবকের মধ্যে মো. সোহেল (৩৩) ঝালকাঠির রাজাপুর উপজেলার বরাইয়া গ্রামের মৃত সাহেব আলীর ছেলে ও জাকির হোসেন মোল্লা (৩৫) বরিশাল সদর উপজেলার চরবাড়িয়া ইউনিয়নের সাপানিয়া গ্রামের মৃত ইউনুস মোল্লার ছেলে।

এজাহারের বরাত দিয়ে থানা পুলিশ জানিয়েছেন, মেয়েটি বৃহস্পতিবার (২ মে) দিবাগত রাতে নগরী থেকে অটোরিকশাযোগে সাপানিয়া এলাকার স্বজনের বাড়িতে যাচ্ছিলো। সাপানিয়া পোল সংলগ্ন এলাকায় পৌঁছালে অটোরিকশা থামিয়ে অভিযুক্তরা ভুক্তভোগীকে নিয়ে যায়। এরপর কিশোরীকে পার্শ্ববর্তী নির্জন এলাকায় নিয়ে দলগত ধর্ষণ করে। স্থানীয় এক ব্যক্তি বিষয়টি দেখতে পেয়ে মোবাইল ফোনে বিষয়টি পুলিশকে জানায়। তখন পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে সোহেলকে আটক করে। এরপর সোহেলের দেওয়া তথ্যে অভিযান চালিয়ে জাকির নামের আরেক যুবককে আটক করা হয়।

 

;

ট্রেনের শিডিউল বিপর্যয়ে ভোগান্তিতে যাত্রীরা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

গাজীপুরের জয়দেবপুরে ট্রেন দুর্ঘটনার ২৪ ঘণ্টার বেশি সময় পার হলেও উদ্ধারকাজ শেষ না হওয়ায় ভয়াবহ শিডিউল বিপর্যয়ে পড়েছে ট্রেন। এতে চরম দুর্ভোগে পড়েছেন যাত্রীরা।

রেল সংশ্লিষ্টরা বলছেন, দুর্ঘটনার কারণে বিলম্বে ছাড়ছে ট্রেন। যা স্বাভাবিক হতে সময় লাগবে আরও অন্তত দুইদিন।

জানা গেছে, রাজধানীর কমলাপুরের রেলওয়ে স্টেশন থেকে সাধারণত দৈনিক ৫৩টি ট্রেন দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ছেড়ে যায়। তবে জয়দেবপুর দুর্ঘটনার কারণে গতকাল থেকে সব ট্রেনই ২ থেকে ৩ ঘণ্টা দেরি করে ছাড়ছে। এসব ট্রেন ঢাকায় পৌঁছেছেও দেরি করে।

রেলস্টেশনে সময়সূচিতে দেখা গেছে, রংপুর এক্সপ্রেস প্রায় সাত ঘণ্টা বিলম্বে ছেড়েছে। স্টেশন সূত্র বলছে, লাইন ক্লিয়ার না হওয়ার কারণে জয়দেবপুর হয়ে যে ট্রেনগুলো যাতায়াত করে সেগুলোর বিলম্ব হয়েছে।

এদিকে ট্রেন বিলম্বে ছাড়ায় ছুটির দিনেও কমলাপুর স্টেশনে ছিল যাত্রীদের ভিড়। তিস্তা ট্রেনের অপেক্ষায় রয়েছেন রকিবুল। তিনি বলেন, জামালপুর গ্রামের বাড়ি যাবো।সকাল সাড়ে ৭টায় ট্রেন ছেড়ে যাওয়ার কথা থাকলেও দুপুরেও ট্রেন স্টেশনে আসেনি।

রাজশাহী যেতে ট্রেনের জন্য অপেক্ষা করছেন আনোয়ার। তিনি বলেন, টিকেট কেটে দুপুর ২টা থেকে কমলাপুরে ট্রেনের অপেক্ষায় বসে আছি এখনো ট্রেনের দেখা মেলেনি।

রংপুর এক্সপ্রেসের যাত্রী রুমানা আক্তার জানান, সকাল ৯টার ট্রেন ধরতে সকাল সাড়ে ৮টা থেকে কমলাপুর রেল স্টেশনে অপেক্ষা করছি। সকাল গড়িয়ে দুপুর হলেও এখনো দেখা মেলেনি কাঙ্ক্ষিত ট্রেন। এই গরমে ভীষণ কষ্ট হচ্ছে বলেও জানান তিনি।

বিরতিহীন আন্তঃনগর এক্সপ্রেস বনলতা ট্রেনটি চাপাইনবাবগঞ্জের উদ্দেশে দুপুর ১টা ৩০ মিনিটে কমলাপুর স্টেশন ছেড়ে যাওয়ার কথা থাকলেও বিকেল সাড়ে ৪টা পর্যন্ত ছাড়েনি।

রাজশাহীগামী সিল্কসিটি এক্সপ্রেস দুপুর ২টা ৪০ মিনিটে ছেড়ে যাওয়ার কথা থাকলেও বিকেল ৫টা বাজলেও তা ছাড়েনি। ঢাকা থেকে ছেড়ে যাওয়ার সম্ভাব্য সময় দেওয়া হয়েছে ৭টা ৪০ মিনিট।

কালনী এক্সপ্রেস সিলেটের উদ্দেশে ঢাকা থেকে ছেড়ে যাওয়ার কথা দুপুর ২টা ৫৫ মিনিটে। সিডিউল বিপর্যয়ের কারণে ট্রেনটি এখনো ছাড়েনি।

মধুমতি এক্সপ্রেস ঢাকা থেকে রাজশাহীর উদ্দেশে বিকেল ৩টায় ছেড়ে যাওয়ার কথা থাকলেও সিডিউল বিপর্যয়ের কারণে এখন পর্যন্ত ট্রেনটি ঢাকা থেকে ছেড়ে যায়নি বলে জানিয়েছে রেল কর্তৃপক্ষ।

কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন ম্যানেজার মাসুদ সারওয়ার গণমাধ্যমকে বলেন, উত্তর পশ্চিমাঞ্চলের প্রায় সব ট্রেনই ২ থেকে ৩ ঘণ্টা বিলম্বে ছাড়ছে। এখনো লাইন পুরোপুরি ঠিক হয়নি। সকাল থেকে এ রুটে ৮টি ট্রেন ছেড়ে গেছে। যার সবগুলোই বিলম্বে ছেড়েছে।

;

পাথরঘাটায় সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে মামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, বরগুনা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

বরগুনার পাথরঘাটায় সাংবাদিকের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলার প্রতিবাদে মানববন্ধ কর্মসূচি পালন করা হয়েছে।

শনিবার (৪ মে) সকালে শেখ রাসেল স্কয়ারে অনুষ্ঠিত এ মানববন্ধনে সংবাদিক, স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।

পাথরঘাটা উপজেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি জয় বিশ্বাসের সভাপতিত্বে এ সময় সাবেক সভাপতি রফিকুল ইসলাম কাকন, সাধারন সম্পাদক আরিফ তৌহিদ, সাংবাদিক শফিকুল ইসলাম খোকন, ইমাম হোসেন নাহিদ, নজমুল হক সেলিম, জাকির হোসেন খান, আমল তালুকদার প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।

বক্তারা জানান, পাথরঘাটা সদর ইউনিয়নের সদস্য শহিদুর রহমানের বিরুদ্ধে হওয়া সম্প্রতি এক সংবাদ সম্মেলন ও সংবাদ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রচার করায় সাংবাদিক তাওহীদুল ইসলাম শুভ, জিয়াউল ইসলামসহ একাধিক লোকের বিরুদ্ধে মামলা করেন শহিদুর রহমান।

এছাড়া চরদুয়ানী ইউনিয়নের সৌদি প্রবাসী আল মামুনের বিরুদ্ধেও হওয়া একটি সংবাদ সম্মেলন ও সংবাদ প্রচার করায় সাংবাদিক তারিকুল ইসলাম রাকিব, সুমন মোল্লা, আল আমিন ফোরকানের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা করেন মামুনের পরিবার।

এছাড়াও মানববন্ধনে বিভিন্ন সময় স্থানীয় সাংবাদিক জাকির হোসেন খান ও জাফর ইকবালের বিরুদ্ধেও সংবাদ প্রকাশের জেরে হওয়া মামলার প্রতিবাদ জানানোসহ ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বতিলের দাবি জানানো হয়।

;

সুশাসন ও জবাবদিহিতার অভাবে দেশের কাঙ্ক্ষিত উন্নয়ন সন্ধিহান



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

সুশাসন ও জবাবদিহিতার অভাবে দেশের কাঙ্ক্ষিত উন্নয়ন সন্ধিহান বলে মনে করছেন রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক বিশ্লষকরা। বিশ্লষকদের মতে, দেশে যদি চেইন ইন ব্যালেন্সিং কাউন্টার বেইলিং ফ্যাক্টর না থাকে তাহলে দেশের রাজনীতি অর্থনীতির অবস্থা খারাপ হয়ে যায়। একইসঙ্গে শক্তিশালী বিরোধীদলের অভাবে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন ঘটছে না বলেও জানান তারা।

শনিবার (৪ মে) রাজধানীর মহাখালী ব্র্যাক সেন্টারে দ্যা ঢাকা ফোরাম আয়োজিত 'রিজওনাল অর্থনীতি - এখন বাংলাদেশ' শীর্ষক সেমিনারে এসব বলা হয়।

এ সময় বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, আজকে রাজনীতি, অর্থনীতি, ইনভার্টার রিলেশনশীপ যেটা উঠে এসেছে এক্ষেত্রে একটা জিনিস আমি মনে করি, তা হলো দেশে যদি চেইন ইন ব্যালেন্সিং কাউন্টার বেইলিং ফ্যাক্টর না থাকে তাহলে দেশের রাজনীতি অর্থনীতির অবস্থা খারাপ হয়ে যায়। আমাদের দেশে এখন কাউন্টার বেইলিং পাওয়া যায়না একজনও। এখন দেশে একজনই সব মানে তারায় সিদ্ধান্ত নেবে তারাই সব করবে। এটা হওয়ার কারণে কিন্তু আমাদের দেশে রাজনীতি অর্থনীতির অবস্থা এই হয়ে দাড়িয়েছে। আমাদের দেশে সামষ্টির অর্থনীতির পলিসিগুলোর কোন সমন্বয় নেই। মনিটরিংয় পলিসি বলেন বা অন্য কোন পলিসি বলেন কোনটার সঙ্গে কোনটার সমন্বয় নেই।

ধরেন, সরকার যদি কিছুই না করতো তাহলে মানুষের জন্য পথের বাঁধাগুলো যদি সরিয়ে দিতো ব্যবসায়ীদের কৃষকদের, শ্রমিকদের বাংলাদেশের উন্নয়ন আরও বেটার হতো। আরও স্মুথ হতো। কারণ এই যে বিভিন্ন নিয়মের মধ্যে বেধে কিছু মানুষের অসুবিধা এবং কিছু মানুষের সুবিধা হয়তো দেয়া হচ্ছে।

অর্থনীতিবিদ দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেন, শক্তিশালী বিরোধীদলের অভাবে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন ঘটছে না। দেশে ক্ষমতাশীল দলের নানা অসংগতি থাকলে আস্থাশীল বিরোধী দলের অভাব রয়েছে। বিএনপি নির্বাচন বিমুখতার কারণে এখন জন বিচ্ছিন্ন।

এসময় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক আসিফ নজরুল বলেন, সরকার নিজেদের স্বার্থ সিদ্ধির জন্য নির্যাতনের মাধ্যমে বিরোধী দলকে নির্বাচন থেকে বিরত রেখেছে।

অর্থনীতিবিদ হোসেন জিল্লুর বলেন, সরকার ঋণ নির্ভর উন্নয়ন বাস্তবায়ন করছে, দুর্নীতিকে আশ্রয়-প্রশ্রয় দিতে নীতি প্রণয়ন করা হচ্ছে। বর্তমানে নীতিমালা প্রণয়নের মাঝে দুর্নীতিকে পৃষ্ঠপোষকতা করা হচ্ছে। ঋণ নির্ভর অর্থনীতি দেশকে খাদের দ্বার প্রান্তে নিয়ে গেছে। আপেক্ষিকভাবে সংকট সমাধান হলেও স্থায়ী সমাধান মিলছে না।

;