রাজশাহীতে শ্রেষ্ঠ জয়িতা সম্মাননায় মনোনীত ১০ নারী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রাজশাহী
রাজশাহী বিভাগীয় কমিশনার কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন, ছবি: বার্তা২৪.কম

রাজশাহী বিভাগীয় কমিশনার কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন, ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজশাহী বিভাগীয় পর্যায়ে শ্রেষ্ঠ জয়িতা সম্মাননায় ১০ নারীকে মনোনীত করা হয়েছে। এর মধ্যে পাঁচজনকে আগামী ৯ ফেব্রুয়ারি রাজশাহী জেলা শিল্পকলা একাডেমী মিলনায়তনে আনুষ্ঠানিকভাবে সম্মাননা প্রদান করা হবে।

বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে রাজশাহী বিভাগীয় কমিশনার কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এতথ্য জানানো হয়।

সংবাদ সম্মেলনে বিভাগীয় কমিশনার হুমায়ন কবির খোন্দকার জানান, শ্রেষ্ঠ জয়িতা সম্মাননার জন্য বিভাগের আট জেলা থেকে পাঁচ জন করে ৪০ জনকে প্রাথমিকভাবে নির্বাচন করা হয়। যাচাই করে তাদের মধ্য থেকে ১০ জনকে মনোনীত করা হয়েছে। এর মধ্যে চূড়ান্ত পাঁচজনকে নির্বাচিত করা হবে।

তিনি জানান, আগামী ৯ ফেব্রুয়ারি সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবে মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী ফজিলাতুন নেসা ইন্দিরা। সেখানে চূড়ান্তভাবে নির্বাচিত পাঁচ শ্রেষ্ঠ জয়িতাকে সনদ, ক্রেস্ট, উত্তরীয় এবং অর্থ সম্মানী প্রদান করা হবে। এছাড়া অন্য ৩৫ জয়িতাকে সনদ, ক্রেস্ট ও অর্থ সম্মানী দেয়া হবে।

মনোনীত ১০ নারী হলেন- রাজশাহীর নগরীর কাটাখালি থানার শ্যামপুর মহল্লার বাসিন্দা তানিয়া আজাদ, মতিহার থানার মির্জাপুর মহল্লার অধ্যাপক রাশেদা খালেক, চারঘাট পৌরসভার থানাপাড়া মহল্লার সালেহা বেগম, সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলার ভেন্নাবাড়ি গ্রামের জরিনা খাতুন, শাহজাদপুর উপজেলার বেরুয়াদহ গ্রামের জীবন নাহার, বগুড়ার সোনাতলা উপজেলার দক্ষিণ আটকড়িয়া গ্রামের শামী-মা আক্তার, চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলার চামা গ্রামের হাসনে বানু, পাবনা সদরের রাধানগর গ্রামের নাজিরা পারভীন, নওগাঁ সদরের বাংগাবাড়ীয়া গ্রামের পারভীন আক্তার ও কালুপাড়া মহল্লার আদরী বানু।

   

বিদেশে বসে বাংলাদেশে সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদকে উসকে দেওয়া হচ্ছে: দীপু মনি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বিদেশে বসে রিমোট কন্ট্রোলে করে বাংলাদেশে সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ ও মৌলবাদকে উসকে দেওয়া হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন, সমাজকল্যাণ মন্ত্রী ডা. দীপু মনি। তিনি বলেছেন, অসাম্প্রদায়িক দেশ চাইলে রাজনীতিকে বেছে নিতে হবে। দেশে রাজনীতি ঠিক হলে সবকিছু ঠিক হয়ে যাবে।

মঙ্গলবার (১৪ মে) রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে ‘ঋষি সম্প্রদায়ের অধিকার ও টেকসই উন্নয়নকে এগিয়ে নিতে পলিসি অ্যাডভোকেসি রোডম্যাপ’ শীর্ষক জাতীয় গোলটেবিল আলোচনায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।

সমাজকল্যাণ মন্ত্রী বলেন, আইন, নীতিমালা প্রণয়ন থেকে বাস্তবায়ন সকল পর্যায়ে দেশের সবার অংশগ্রহণ হওয়া জরুরি। কেউ পিছিয়ে পড়ে থাকবে না। দেশে সকল সম্প্রদায়ের মানুষ সমান মৌলিক অধিকার নিয়ে বসবাস করতে পারে সেই লক্ষে বর্তমান সরকার কাজ করে যাচ্ছে। কোনো নীতিমালা সংবিধানের উপরে নয়, নীতিমালায় থাকুক না থাকুক সেটা বিষয় নয়। এই রাষ্ট্রে সবাই সমান অধিকার পাবে। সাম্প্রদায়িকতার বিষবাষ্প ছড়িয়ে বেড়ানো দলকে দেশ থেকে তাড়ানোর আহ্বান জানান তিনি।

ঋষি সম্প্রদায়ের লোকেরা প্রত্যাশা অনুযায়ী যথাযথ জায়গায় পৌঁছাতে পারেনি মন্তব্য করে ডা. দীপু মনি বলেন, অসাম্প্রদায়িকতা, সাম্য ও সমতার ভিত্তিতে এই দেশ সৃষ্টি হয়েছে। সংবিধান আমাদের সমান অধিকার দিলেও স্বাধীনতার পর একটা লম্বা সময় দেশের ক্ষমতায় ছিল, যারা স্বাধীনতা ও সংবিধানে বিশ্বাস করে না। সেই কারণে আমাদের যতোটা এগিয়ে যাওয়ার কথা ছিল সেটা হয়নি। তবে বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা সরকার কাউকে পিছনে ফেলে নয়, সবাইকে নিয়ে এগিয়ে যাওয়ার, উন্নত দেশগড়ার লক্ষ্য নিয়ে কাজ করে যাচ্ছে। এই কাজে বেসরকারি সংগঠনগুলোকেও রাজনৈতিক সচেতনতা নিয়ে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান তিনি।

গ্রাম বিকাশ সহায়ক সংস্থা-জিবিএসএস আয়োজিত আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন- সংস্থার চেয়ারপার্সন প্রফেসর সাজেদা বানু। আলোচনায় অংশ নেন সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. খায়রুল আলম শেখ, কাউন্টারপার্ট ইন্টারন্যাশনালের কান্ট্রি ডিরেক্টর কেটি ক্রোক, ওয়ার্কার্স পার্টির কেন্দ্রীয় নেতা মোস্তফা আলমগীর রতন, হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিষ্টান যুব ঐক্য পরিষদের সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার তাপস কান্তি পাল, কাপের নির্বাহী পরিচালক খন্দকার রেবেকা সানইয়াত, কজিরবাগ ঋষি পাড়া পঞ্চায়েতের সভাপতি সুজন দাস ও রতন, ঋষি সম্প্রদায়ের অ্যাডভোকেসি ফোরামের সদস্য কনকা দান ও প্রসেনজিত দাস, জিবিএসএস’র নির্বাহী পরিচালক মাসুদা ফারুক রত্না প্রমুখ।

;

কিশোর গ্যাং ‘আলামিন গ্রুপ’এর ৮ সদস্য গ্রেফতার



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

কিশোর গ্যাং ‘আলামিন গ্রুপ’এর গ্রুপ লিডার মো. আলামিন শেখ (২৯) সহ ৮ সদস্য’কে গ্রেফতার করেছে র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটিলিয়ন (র‌্যাব-৪)। রাজধানীর রুপনগর এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদেরকে গ্রেফতার করা হয়।

মঙ্গলবার (১৪ মে) র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটিলিয়ন (র‌্যাব-৪) এর সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার ( মিডিয়া) জিয়াউর রহমান চৌধুরী এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

গ্রেফতারকৃতরা হলো, জিয়াউর রহমান চৌধুরী বলেন, মো. আলামিন শেখ (২৯), মো. মাসুদ রানা (২২), মো. সিয়াম হোসেন ওরফে আকাশ (২৩), নুর নওশাদ (২১), মো. রবিন (২২), মো. রিয়াদ শেখ (১৯), মো. লাভলু (২০) এবং মো. সিজান (২০)।

জিয়াউর রহমান চৌধুরী বলেন, র‍্যাব-৪ খুন, ডাকাতি, দস্যুতা, ধর্ষণ, অপহরণ, চাঁদাবাজি, অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার ও সন্ত্রাসী গ্রেফতার এবং জঙ্গীবাদের মত ঘৃণ্যতম অপরাধ নির্মূল ও রহস্য উদঘাটনের কাজ করছে। এর পাশাপাশি মাদকদ্রব্য উদ্ধার, মাদক ব্যবসায়ীদের গ্রেফতারসহ নেশার মরণ ছোবল থেকে তরুণ সমাজকে রক্ষা করার জন্য র‌্যাবের জোড়ালো তৎপরতা অব্যাহত আছে।

বর্তমানে রাজধানীতে বহুল আলোচিত বিপদগামী কিশোর গ্যাং বিভিন্ন ধরনের সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজী, ছিনতাই, নারীদের ইভটিজিংসহ মাদক সেবন ও ব্যবসায় ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে পড়ছে। এ ধরনের বিপথগামী কিশোর অপরাধীদের আইনের আওতায় নিয়ে আসার জন্য র‌্যাব সদা সচেষ্ট।

তিনি বলেন, এরই ধারাবাহিকতায় গতকাল সোমবার (১৩ মে) রাতে রাজধানীর রুপনগর থানাধীন এলাকা হতে ‘আলামিন গ্রুপ’এর লিডার মো. আলামিন শেখ (২৯) সহ ৮ জন সদস্য’কে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়।

গ্রেফতারকৃত আসামিদের বরাত দিয়ে তিনি বলেন, জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, রাজধানীর রুপনগর এলাকায় বেশ কিছু কিশোর গ্যাং সক্রিয় রয়েছে যার মধ্যে কিশোর গ্যাং আলামিন গ্রুপ এর লিডারসহ ২০ থেকে ৩০ জনের সক্রিয় সদস্য রয়েছে। এই গ্যাংয়ের সদস্যরা রুপনগরের আশেপাশের এলাকায় চাঁদাবাজি, ছিনতাই, মারামারি, মাদক সেবন ও ইভটিজিংসহ বিভিন্ন অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের সাথে জড়িত। চিহ্নিত এসব বেপরোয়া ও মাদকসেবী কিশোর গ্যাং এর সদস্যদের অত্যাচারে স্থানীয় লোকজন অতিষ্ঠ ও অসহায় হয়ে পড়েছে। সাম্প্রতিক সময়ে কিশোর গ্যাং ‘আলামিন গ্রুপ’এর লিডার মো. আলামিন শেখ তাদের সহযোগীদের নিয়ে এলাকায় চুরি, ছিনতাই এবং চাঁদাবাজি করে আসছিলো। তার বিরূদ্ধে রাজধানীর বিভিন্ন থানায় মাদক ও মারামারিসহ ৫টি মামলাও রয়েছে।

গ্রেফতারকৃত কিশোর অপরাধীর বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন বলে জানান তিনি। সেই সঙ্গে কিশোর গ্যাং এর বিরুদ্ধে র‌্যাব-৪ এর জোড়ালো সাঁড়াশি অভিযান অব্যাহত থাকবে বলেও জানানো হয়।

;

স্বাস্থ্যমন্ত্রীর ফেসবুক অ্যাকাউন্ট নেই, সতর্ক থাকার পরামর্শ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেনের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে কোন অ্যাকাউন্ট নেই বলে জানিয়েছে মন্ত্রণালয়।

মঙ্গলবার (১৪ মে) স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে গণমাধ্যমে পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, কিছু কুচক্রী, স্বার্থান্বেষী মহল ফেসবুকে তার নামে ভুয়া অ্যাকাউন্ট খুলে জনগণের সাথে প্রতারণার চেষ্টায় লিপ্ত। বিষয়টি বিব্রতকর, মানহানিদায়ক ও আইনের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন।

আরও বলা হয়, ফেসবুকে মন্ত্রীর নামে ভুয়া অ্যাকাউন্ট খুলে বিভিন্ন বিজ্ঞাপন দেওয়া হচ্ছে। এতে সাধারণ জনগণ প্রতারিত হওয়ার সম্ভাবনা সৃষ্টি হয়েছে। এরূপ পরিস্থিতিতে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রীর নামে ভুয়া ফেসবুক একাউন্ট থেকে এসব প্রতারণাপূর্ণ বিজ্ঞাপনে প্রভাবিত না হয়ে সতর্ক থাকার জন্য জনসাধারণকে আহ্বান জানানো হচ্ছে।

এ ধরনের প্রতারণা ও জালিয়াতি বন্ধে মন্ত্রণালয় কর্তৃক প্রয়োজনীয় আইনি পদক্ষেপ গ্রহণ করা হচ্ছে বলেও সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়।

;

রংপুরে কলেজছাত্র হত্যা মামলায় একজনের যাবজ্জীবন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রংপুর
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রংপুরের পীরগাছায় কলেজছাত্র হত্যা মামলায় সাইফুল ইসলাম (৩২) নামে এক ব্যক্তিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে ২০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড, অনাদায়ে আরও এক বছর বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়।

মঙ্গলবার (১৪ মে) দুপুরে এ রায় ঘোষণা করেন রংপুরের সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ ফজলে খোদা মো. নাজির।

রায় ঘোষণার সময় আসামি সাইফুল ইসলাম কাঠগড়ায় উপস্থিত ছিলেন। দণ্ডপ্রাপ্ত সাইফুল ইসলাম (৩২) উপজেলার মীরাপাড়া গ্রামের টাবলু মিয়ার ছেলে।

আদালত ও মামলা সূত্রে জানা গেছে, পীরগাছা উপজেলার কৈকুড়ি ইউনিয়নের সুবিদ গ্রামের মঞ্জুরুল ইসলামের ছেলে তৌকির আহম্মেদ তুষার রংপুর কারমাইকেল কলেজে ইংরেজি বিষয়ে অনার্স প্রথমবর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন। অপরদিকে তার বন্ধু পার্শ্ববর্তী মীরাপাড়া গ্রামের সাইফুল ইসলাম ছিলেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ইংরেজি প্রথমবর্ষের ছাত্র।

তুষার ও সাইফুল পরস্পর ঘনিষ্ঠ বন্ধু। দুজনের বাড়িই পাশাপাশি গ্রামে। তারা নিজেদের অজান্তে একই মেয়ের সঙ্গে প্রেম করতেন। পরে ঘটনাটি জানাজানি হয়। এ বিষয় নিয়ে ২০১৪ সালের ৩০ জুলাই বিকেলে সাইফুলের সঙ্গে কথা কাটাকাটি হয় তুষারের।

এরপর রাত ৯টার দিকে তুষার সাত-আট জন বন্ধু মিলে উপজেলার দেবী চৌধুরাণী স্কুল মাঠে বসে গল্পগুজব করছিলেন। এ সময় আসামি সাইফুল কথা আছে বলে তুষারকে ডেকে মাঠের এক পাশে নিয়ে গিয়ে পেটে ছুরিকাঘাত করে হত্যা করেন।

তুষারের বাবা প্রবাসী হওয়ায় তার চাচা আব্দুল হামিদ মিয়া বাদী হয়ে পীরগাছা থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন। সাক্ষ্য প্রমাণ শেষে সাইফুল ইসলামের উপস্থিতিতে রায় ঘোষণা করে আসামিকে কারাগারে পাঠানো হয়। রাষ্ট্রপক্ষে মামলা পরিচালনা করেন সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) আব্দুল মালেক এবং আসামিপক্ষে মামলা পরিচালনা করেন অ্যাডভোকেট মো. আব্দুল হক প্রমাণিক।

;