ঝালকাঠিতে খুঁটির বদলে গাছে বিদ্যুতের লাইন



জহির রায়হান ,স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, বরিশাল
বৈদ্যুতিক খুঁটির বদলে ব্যবহার করা হয়েছে গাছ, ছবি: সংগৃহীত

বৈদ্যুতিক খুঁটির বদলে ব্যবহার করা হয়েছে গাছ, ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঝালকাঠিতে বৈদ্যুতিক খুঁটির (খাম্বা) পরিবর্তে রাস্তার পাশে থাকা বিভিন্ন গাছের সঙ্গে অ্যাঙ্গেল দিয়ে টানা হয়েছে বিদ্যুৎ সরবরাহের মূল লাইন সংযোগ। এতে করে হুমকির মুখে পড়েছে মেহগনি, তাল, চাম্বল ও রেইন্ট্রি গাছসহ অনেক প্রজাতির গাছ।

খাম্বা না থাকায় বৃষ্টি বা মাঝারি ধরনের বাতাস বইলেই বিদ্যুৎ সংযোগ বন্ধ করে দেওয়া হয়। এতে দুর্ভোগে পড়তে হয় এলাকাবাসীর।

স্থানীয়দের আশঙ্কা, এই অবস্থা চলতে থাকলে যেকোনো সময় বড় ধরনের দুর্ঘটনার শিকার হতে পারেন তারা। বিষয়টি নিয়ে সংশ্লিষ্টদের অবহিত করলেও সমস্যার সমাধান পাননি ভুক্তভোগীরা।

সরেজমিনে দেখা গেছে, নলছিটি উপজেলার পৌর শহরের হাসপাতাল সড়ক, বিআইপি কলোনি, সবুজবাগ, মালিপুর, নাঙ্গুলী, বৈচণ্ডী, মাটিভাঙা, সূর্যপাশা, সারদল, নান্দিকাঠি ও পোস্টঅফিস এলাকার গাছে গাছে বৈদ্যুতিক সংযোগ দিয়ে বিভিন্ন বাসা বাড়িতে লাইন স্থাপন করেছে ওয়েস্টজোন পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি (ওজোপাডিকো)।

এমন চিত্র আরো দেখা গেছে, পৌর শহরের পার্শ্ববর্তী দপদপিয়া ইউনিয়নের ভরতকাঠি, পূর্ব দপদপিয়া গ্রামসহ উপজেলার বিভিন্ন স্থানে।

কোথাও দেখা গেছে, গাছের সঙ্গে লাগানো অ্যাঙ্গেলে ঝুলছে বৈদ্যুতিক জিআই তার। আবার কোথায় র‌্যাক ছাড়াই এসব তার দিয়ে টানা হয়েছে বিদ্যুৎ লাইন সংযোগ।

জানা গেছে, গত ২০১৯ সালের জুলাই মাসে এক কোটি টাকা ব্যয়ে 'সম্প্রসারণ ও পরিবর্ধন প্রকল্পের' আওতায় এ এলাকায় নিরাপদ বিদ্যুৎ সরবরাহ লাইন স্থাপনের কাজ শুরু করে ওয়েস্টজোন পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি (ওজোপাডিকো)।

এ প্রকল্পের আওতায় ১২ মিটারের ৮১০টি হাই টেনশন (এইচটি) এবং ৯ মিটারের ৫৫২টি লো-টেনশন (এলটি) পাকা খুঁটি স্থাপনের কথা রয়েছে। ৬ মাসমেয়াদী প্রকল্পের আওতায় এসব খুঁটিতে ১০০ গজ দূরত্বে মার্লিন তার দিয়ে ৪০ কিলোমিটার এবং ওয়াসপ তার দিয়ে ৩২ কিলোমিটার সরবরাহ লাইন দেওয়ার কথা উল্লেখ করা হয়েছে।

কিন্তু প্রকল্পের বেঁধে দেওয়া নির্ধারিত ৬ মাস শেষ হলেও ঠিকাদারের অবহেলায় নতুন খুঁটি স্থাপন ও সরবরাহ লাইনের কাজ শেষ হয়নি ৪০ শতাংশও।

বর্তমানে স্থাপন করা হয়েছে ৪২০টি এলটি এবং ৫৬০টি এইচটি খুঁটি। তবে ওই খুঁটিগুলোতে এখনও বৈদ্যুতিক সরবরাহ লাইন দেওয়া হয়নি।

আরো জানা গেছে, দরপত্রের মাধ্যমে প্রকল্পের কাজটি পেয়েছিল খুলনার ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান রকি কনস্ট্রাকশন। ওই প্রতিষ্ঠান থেকে কাজটি কিনে নেয় আবার আজাদ ট্রেডিংয়ের মালিক মাসুম মল্লিক। যিনি নলছিটির বাসিন্দা। গত বছরের জুলাই মাসে কাজ শুরু করেন তিনি।

নলছিটি পৌর শহরের সবুজবাগ এলাকার বাসিন্দা কাজী জাহাঙ্গীর হোসেন বার্তা২৪.কমকে জানান, তার বাসার আশপাশে এবং পার্শ্ববর্তী থানারপুল ও বিআইপি কলোনিতে গাছের সঙ্গে ঝুঁকিপূর্ণ বিদ্যুতের তার রয়েছে। তারা একাধিকবার স্থানীয় বিদ্যুৎ অফিসে গিয়ে খুঁটি স্থাপন করে নতুন সরবরাহ লাইন দেওয়ার অনুরোধ করেছেন, তবে এতে কোন কাজ হয়নি। অথচ পৌর শহরের চায়না মাঠে শতশত পাকা বৈদ্যুতিক খুঁটি পড়ে আছে।

ঠিকাদার মাসুম মল্লিক বার্তা২৪.কম বলেন, এ ধরনের প্রকল্পের কাজ শেষ করতে কমপক্ষে দেড় বছর সময় প্রয়োজন। তবে সময় দেওয়া হয়েছে মাত্র পাঁচ মাস। এর মধ্যে যতটুকু সম্ভব করেছেন। নতুন করে সময় চেয়ে আবেদন করা হয়েছে। তবে কাজে কোনো ত্রুটি হচ্ছে না বলেও দাবি এই ঠিকাদারের।

নলছিটির ওজোপাডিকোর প্রকৌশলী মো. ফিরোজ সন্যামত বার্তা২৪.কমকে জানান, ঠিকাদারকে অনেক অনুরোধ করেও প্রকল্পের মেয়াদ অনুযায়ী কাজ শেষ করাতে পারেননি তিনি। প্রকল্পের তিন ধাপের কাজের মধ্যে শুধু প্রথম ধাপের কাজ শেষ হয়েছে।

প্রকল্পের দায়িত্বে থাকা ওজোপাডিকোর নির্বাহী প্রকৌশলী রাশেদুল ইসলাম চৌধুরী বার্তা২৪.কমকে জানান, নলছিটি পৌর শহর ও বিভিন্ন ইউনিয়নে চলমান প্রকল্পটির অনেক কাজ এখনও বাকি রয়েছে। তবে এ অবস্থায় মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়ায় ঠিকাদার সময় চেয়ে আবেদন করেছেন। সময় বাড়ানো হলে প্রাক্কলন অনুযায়ী কাজ শেষ হবে বলেও জানান এই কর্মকর্তা।

   

ঝড়ে ভেঙ্গে পড়া গাছ একাই সরালেন ট্রাফিক সার্জেন্ট



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট বার্তা২৪.কম ঢাকা
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজধানীর জুড়ে বৈশাখী ঝড় ও শিলাবৃষ্টি হয়েছে। বৃষ্টির সঙ্গে ছিল বেশ ভারী বাতাস।

ঝড় বৃষ্টির মধ্যে কাকরাইল মসজিদ থেকে মৎস্য ভবন যাওয়ার পথে একটি গাছ ভেঙে পড়ে যায়।

ভেঙ্গে যাওয়া গাছ ও ডালপালা একাই সরালেন এই সড়কে দায়িত্বরত ট্রাফিক সার্জেন্ট জাফর ইমাম।

রবিবার (৫ মে ) রাত সাড়ে ১১ টার দিকে এই ঘটনাটি ঘটে।

জনস্বাস্থ্য প্রকৌশলী অধিদপ্তরের গাছটি পড়ে যাওয়ার কারণে ঝড়-বৃষ্টির মধ্যে যান চলাচলের প্রায় বন্ধ হয়ে যায়। এ সময় আশপাশ এলাকা জুড়ে যানজটের সৃষ্টি হয়।

পরে ঘটনাস্থলে ট্রাফিক পুলিশের সার্জেন্ট জাফর ইমাম মৎস্য ভবন থেকে এসে ডালপালা সরিয়ে রাস্তা চলাচল স্বাভাবিক করেন।

এই বিষয়ে জানতে চাইলে ট্রাফিক পুলিশের সার্জেন্ট জাফর ইমাম বলেন, ‘ঝড় বৃষ্টির মধ্যে মানুষ পাগলের মত তাদের গন্তব্যে যাওয়ার চেষ্টা করছিলেন। এর মধ্যে রাস্তায় যানজট সৃষ্টি হয় পরে ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখি একটি গাছ পড়ে আছে। ঝড় বৃষ্টির মধ্যে আমি একা ডালপালা ও গাছটি সরানোর চেষ্টা করি।’

;

৭২ ঘণ্টার জন্য ১৪৮ উপজেলায় বাইক চলাচলে নিষেধাজ্ঞা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট বার্তা২৪.কম ঢাকা
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আসন্ন ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রথম ধাপের ভোট উপলক্ষ্যে ৭২ ঘণ্টার জন্য ১৪৮ উপজেলায় মটর সাইকেল চলাচলের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। ইতিমধ্যে সংস্থাটির নির্দেশনায় প্রজ্ঞাপনও জারি করেছে সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগ।

রবিবার (৫ মে) সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের সহকারি সচিব মো. জসিম উদ্দিন স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনটি সংশ্লিষ্ট সকলকে পাঠানো হয়েছে।

এতে বলা হয়েছে, আগামী ৮ মে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদের প্রথম ধাপের সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। সড়ক পরিবহন আইন, ২০১৮ এর ৩২ ধারা অনুযায়ী, নির্বাচন উপলক্ষে ভোটগ্রহণের জন্য নির্ধারিত দিবসের পূর্ববর্তী মধ্যরাত অর্থাৎ ৭ মে দিবাগত মধ্যরাত ১২টা থেকে ৮ মে দিবাগত মধ্যরাত ১২টা পর্যন্ত ট্যাক্সি ক্যাব, পিক আপ, মাইক্রোবাস ও ট্রাক চলাচলে নিষেধাজ্ঞা থাকবে।

এদিকে ৬ মে দিবাগত মধ্যরাত ১২টা থেকে ৯ মে মধ্যরাত ১২টা পর্যন্ত মোটর সাইকেল চলাচলের উপর নিষেধাজ্ঞা থাকবে।

প্রজ্ঞাপনে আরো বলা হয়েছে, নির্বাচনী এলাকায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষা, যানজট নিরসন ইত্যাদি প্রয়োজনে বাস্তবতার নিরীখে ও স্থানীয় বিবেচনায় উল্লিখিত যানবাহন ছাড়াও উক্তরূপে যেকোনো যানবাহন চলাচলের উপর সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করতে পারবে।

এ নিষেধাজ্ঞা রিটার্নিং অফিসারের অনুমতি সাপেক্ষে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী/তাদের নির্বাচনী এজেন্ট, দেশি/বিদেশি পর্যবেক্ষকদের (পরিচয়পত্র থাকতে হবে) ক্ষেত্রে শিথিলযোগ্য।

এছাড়া, নির্বাচনের সংবাদ সংগ্রহের কাজে নিয়োজিত দেশি/বিদেশি সাংবাদিক (পরিচয়পত্র থাকতে হবে) নির্বাচনের কাজে নিয়োজিত কর্মকর্তা-কর্মচারী, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য, নির্বাচনের বৈধ পরিদর্শক এবং কতিপয় জরুরি কাজ যেমন-এ্যাম্বুলেন্স, ফায়ার সার্ভিস, বিদ্যুৎ, গ্যাস, ডাক ও টেলিযোগাযোগ ইত্যাদি কার্যক্রমে ব্যবহারের জন্য উল্লিখিত যানবাহন চলাচলের ক্ষেত্রে উক্ত নিষেধাজ্ঞা প্রযোজ্য হবে না।

জাতীয় মহাসড়ক (Highways), বন্দর ও জরুরি পণ্য সরবরাহসহ অন্যান্য জরুরি প্রয়োজনে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ এরূপ নিষেধাজ্ঞা শিথিল করতে পারবেন।

যানবাহনসমূহ চলাচলের উপর বর্ণিত সময়সূচি অনুযায়ী নিষেধাজ্ঞা আরোপের জনসংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসককে ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে।

;

রাজধানীতে শিলাবৃষ্টি ও বজ্রপাত



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
রাজধানীতে শিলাবৃষ্টি ও বজ্রপাত

রাজধানীতে শিলাবৃষ্টি ও বজ্রপাত

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজধানীর ঢাকায় প্রায় ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে ঠান্ডা বাতাস বয়ে যাচ্ছিলো। এরপরেই ব্যাপক শিলাবৃষ্টি ও বজ্রপাত শুরু হয়।

রোববার (৫ মে) রাত সাড়ে ৯টার পর থেকেই নগরীর বিভিন্ন জায়গায় বাতাস বইতে থাকে। ফলে নগরবাসী তাপমাত্রা থেকে কিছুটা প্রশমিত হন। প্রায় ঘণ্টাব্যাপী ঝড়ো বাতাস বয়ে যাওয়ার পর রাত সাড়ে ১০টার দিকে নামে স্বস্তির বৃষ্টি। বৃষ্টির সঙ্গে শিলাবৃষ্টি ও বজ্রপাতও শুরু হয়।

সেগুনবাগিচা, তেজগাঁও, কারওয়ান বাজার, মিরপুর ও বাড্ডাসহ রাজধানীর বেশ কিছু এলাকায় একসঙ্গে শীলাবৃষ্টি ও বজ্রপাত হতে দেখা গেছে। 

;

নাইক্ষ‍্যংছড়ি সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণ: ৫ বাংলাদেশি আহত 



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, বান্দরবান
নাইক্ষ‍্যংছড়ি সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণ: ৫ বাংলাদেশি আহত 

নাইক্ষ‍্যংছড়ি সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণ: ৫ বাংলাদেশি আহত 

  • Font increase
  • Font Decrease

মিয়ানমার সীমান্তের অভ্যন্তরে আবারও ৩ বাংলাদেশি নাগরিক স্থলমাইন বিস্ফোরণে মারাত্মকভাবে আহত হয়েছে। আহতরা চোরাই পথে গরু ও ইয়াবা আনতে গিয়ে এ দুর্ঘটনার স্বীকার হন বলে জানা গেছে।

রোববার (০৫ মে) সকাল সাড়ে ৭টার সময় বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি ১১ বিজিবির অধীন ফুলতলী‌ বিওপি এলাকার সীমান্ত পিলার ৪৭ এর শূন্য লাইন থেকে মিয়ানমারের অভ্যন্তরে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

আহতরা হলেন, রামু উপজেলার কচ্ছপিয়া ইউনিয়নের ৯নং ওয়ার্ড দক্ষিণ মৌলভীরকাটা গ্রামের রশিদ আহমদের পুত্র মফিজ (৩৫)। একই এলাকার দক্ষিণ মৌলভীরকাটা গ্রামের মো: জাফর চকিদারের পুত্র মো: আব্দুল্লাহ (৩০) ও অপর জন ওই গ্রামের মফিজ এর পুত্র মো. রহিম। উভয়ে তিন পায়ে গুরুতর আঘাতপ্রাপ্ত হন। 

উল্লেখ্য আব্দুল্লাহর দুই পা বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়াতে তাকে উদ্ধার করতে একটু বিলম্ব হয়, পরে থাকে উদ্ধার করে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়েছে বলে জানা গেছে। আহত ৩ জন মিয়ানমার থেকে চোরাই পথে গরু এবং মহিষ টানার কাজে নিয়োজিত ছিল।

উল্লেখ্য গত ৪ মে ৪৬ ও ৪৭ সীমান্ত পিলার দিয়ে গরু ও মহিষ আনতে গিয়ে মিয়ানমারের ভিতরে স্থলমাইন বিস্ফোরণে মারাত্মকভাবে আহত হন নাইক্ষ‍্যংছড়ি সদর ইউনিয়নের ৭ নং ওয়ার্ডের কম্বনিয়া গ্রামের মৃত মোহাম্মদের পুত্র মো. আবছার (১৯) ও একই গ্রামের আলি আহমদের পুত্র মো. বাবুল (১৭) । আহত উক্ত দুই ব্যক্তি কক্সবাজারে সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন।

নাইক্ষ‍্যংছড়ি সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নুরুল আবছার দু’দিনে দুই দুর্ঘটনায় ৫ জন আহতের সত্যতা নিশ্চিত করেন।

;