বিপিএল সিলেটে, আগ্রহ নেই দর্শকদের!



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, সিলেট
সিলেটে দর্শক শূন্য টিকেট কাউন্টার

সিলেটে দর্শক শূন্য টিকেট কাউন্টার

  • Font increase
  • Font Decrease

রাত পোহালেই শুরু হচ্ছে বঙ্গবন্ধু বিপিএলের সিলেট পর্ব।

বৃহস্পতিবার (২ জানুয়ারি) সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে বেলা দেড়টায় রংপুর রেঞ্জার্স বনাম রাজশাহী রয়্যালসের ম্যাচের মধ্য দিয়ে শুরু হবে ব্যাট-বলের লড়াই। সিলেটে তিনদিনে বিপিএলের ৬টি ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে।

ইতিমধ্যেই পৌঁছেছে সিলেট থান্ডার, কুমিল্লা ওয়ারিয়র্স, রাজশাহী রয়্যালস, রংপুর রেঞ্জার্স ও চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স। এর মধ্যে কুমিল্লা ওয়ারিয়র্স বুধবার (১ জানুয়ারি) সকালে সিলেট পৌঁছে সরাসরি যায় মূল ভেন্যু সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে। সেখানে উইকেট এবং মাঠ পর্যবেক্ষণ করে টিম হোটেলে রওনা হয় দলটি।

এদিকে এবার বিশেষ বিপিএলে আগ্রহ নেই সিলেটের দর্শকদের। মূলত স্বাগতিক সিলেট থান্ডারের পারফর্মেন্সে হতাশ করেছে স্থানীয়দের। আজ বুধবার সকালে সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে স্টেডিয়ামের মূল ফটকে ও সিলেট জেলা স্টেডিয়ামে টিকিট বিক্রি শুরু হলেও দর্শকদের দেখা মিলছে না। হাতে গোনা কয়েকজন দর্শককে দেখা গেছে টিকেট কিনতে। অথচ প্রতিবারই সিলেটে টিকেট কিনতে হুমড়ি খেয়ে পড়তেন দর্শকেরা। এমনকি আগের দিন রাত থেকেই টিকেট কিনতে লাইনে দাঁড়াতেন।

জেলা স্টেডিয়ামের এক টিকিট বিক্রেতা জানান, প্রতিবার টিকেট কিনতে ভিড় লাগে। কিন্তু এবার দর্শকদের আগ্রহ নাই কেনও বুঝতে পারছি না। আমাদের ধারণা কাল সবাই খেলা দেখার আগে টিকেট কিনে মাঠে ঢুকবে।

টিকেট কিনতে আসা শরিফ হাসান নামে একজন বলেন, ভালো খেলোয়াড় নেই, সাকিবও নেই- তাই সবার আগ্রহ কম। সিলেট টিম প্রতিবছর খারাপ করছে৷ এবার তাদের অবস্থা আরও করুণ। সব মিলে বিপিএল ঘিরে অন্য বছরের মতো আগ্রহ কারো নেই। তবে যেহেতু বিপিএল বছরে একবার হয় তাই কিছু দর্শক আসবেই।

বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) পরিচালক শফিউল আলম চৌধুরী (নাদেল) বার্তা২৪.কম-কে বলেন, সিলেটে বঙ্গবন্ধু বিপিএল আয়োজনের সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে। আশা করি সুন্দরভাবে সবকিছু হবে। এবার দর্শকদের আগ্রহ কম কেনও জানতে চাইতে তিনি বলেন, সব জায়গায় এবার দর্শক কম হচ্ছে। হয়তো ভালো খেলোয়াড় কম এজন্য দর্শক আসছে না। বঙ্গবন্ধু বিপিএলে সিলেটে প্রচার-প্রচারণার কোনও ঘাটতি নেই বলেও দাবি করেন তিনি।

   

রাজধানীতে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেফতার ২২



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
রাজধানীতে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেফতার ২২

রাজধানীতে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেফতার ২২

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় মাদকবিরোধী অভিযান চালিয়ে ২২ জনকে আটক করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) অপরাধ ও গোয়েন্দা বিভাগ। মাদক বিক্রি ও সেবনের অভিযোগে তাদের আটক করা হয়েছে বলে জানানো হয়েছে।

রোববার (২৮ এপ্রিল) সকাল ছয়টা থেকে সোমবার (২৯ এপ্রিল) সকাল ছয়টা পর্যন্ত রাজধানীর বিভিন্ন থানা এলাকায় অভিযান চালিয়ে মাদকদ্রব্য উদ্ধারসহ তাদেরকে আটক করা হয়।

এ সময় তাদের কাছ থেকে ২১৪১ পিস ইয়াবা, ১১ গ্রাম ২০ পুরিয়া হেরোইন, ১৫ কেজি ৭০০ গ্রাম গাঁজা, ১০৫ বোতল ফেন্সিডিল ও ১৫টি নেশাজাতীয় ইনজেকশন উদ্ধার করা হয়েছে বলে জা‌নিয়েছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) অপরাধ ও গোয়েন্দা বিভাগ।

ডিএমপির নিয়মিত মাদকবিরোধী অভিযানের অংশ হিসেবে এ অ‌ভিযান প‌রিচালনা করা হয়েছে বলে জানানো হয়। সেই সঙ্গে আটককৃতদের বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে ১৮টি মামলা রুজু হয়েছে বলেও জানানো হয়।

;

এমপি ভাইয়ের কথাও শুনছেন না উপজেলা প্রার্থী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আসন্ন উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের নির্দেশনা অমান্য করে প্রার্থী হয়েছেন জামালপুর-১ আসনের সংসদ সদস্য নূর মোহাম্মদ এর আপন ভাই নজরুল ইসলাম সাত্তার। তবে ভাইকে অনুরোধ করেও নির্বাচন থেকে সরাতে পারেননি বলে প্রধানমন্ত্রী বরাবর চিঠি দিয়েছেন এ সংসদ সদস্য।

উপজেলা নির্বাচনে বিএনপি সহ বিরোধী পক্ষের বর্জনের মুখে একটি সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন করার জন্য এবার নৌকা দেয়নি আওয়ামী লীগ। সেই সাথে মন্ত্রী-এমপিদের স্বজনদের নির্বাচনে অংশগ্রহণ যেন না করে সে জন্যও দেয়া হয়েছে নির্দেশনা। তবে অনেক ক্ষেত্রেই মানা হয়নি নির্দেশনা। প্রার্থী হয়েছেন স্বজনরা।

আওয়ামী লীগের এমন কড়া নির্দেশনায়ও কর্ণপাত করেননি নজরুল ইসলাম সাত্তার। তবে তিনি তার নির্বাচনে দাঁড়ানোর কারণ হিসেবে বলছেন, তিনি বর্তমানে দলের কোনো পদে নেই। যদিও তিনি উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সহ-সভাপতি।

নির্বাচনে দাঁড়িয়ে আওয়ামী লীগের নির্দেশনা অমান্য করছেন কি না জানতে চাইলে নজরুল ইসলাম সাত্তার বার্তা২৪.কম কে বলেন, 'আমি দলের কোনো পদে নাই। তাহলে কেন নির্বাচন করতে পারবো না? আমার সংসার (সংসদ সদস্যের সঙ্গে তিনি থাকেন না) আলাদা। আমি এর আগে ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ছিলাম। তবে এই বিষয়ে ফোনে এর বেশি কিছু বলতে পারবো না। আরও কিছু জানতে হলে সরাসরি আসেন।'

দলের নির্দেশনা অমান্য করে ভাইয়ের উপজেলা নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে অনেকটায় অসহায়ত্ব প্রকাশ করেন জামালপুর-১ আসনের সংসদ সদস্য নূর মোহাম্মদ। বার্তা২৪.কম কে তিনি বলেন, 'সে (নজরুল ইসলাম সাত্তার) আমার কথা শোনে না। আমি এটা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে দরখাস্ত দিয়ে বলে দিয়েছি।'

স্থানীয় আওয়ামী লীগের অনেকেই অভিযোগ করছেন, ভাই না চাইলেও ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের ভরসায় তিনি দাঁড়িয়েছেন নির্বাচনে। স্থানীয় উপজেলা ছাত্রলীগের আহ্বায়ক মো. রাজন মিয়ার নেতৃত্বে চলছে এই প্রার্থীর পক্ষে প্রচারণা। তার সঙ্গে যোগ হয়েছেন, উপজেলার ছাত্রত্বহীন ছাত্রলীগ নেতারা, রয়েছেন বিবাহিত ছাত্রলীগ নেতা ও বিভিন্ন সময় বিতর্কিতরা।

পরিচয় প্রকাশ না করার শর্তে স্থানীয় ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা জানিয়েছে, অনেক ক্ষেত্রে সাধারণ কর্মীদের বাধ্য হয়ে মো. রাজন মিয়াকে অনুসরণ করতে হচ্ছে। প্রচারণায় না আসলে দেখানো হচ্ছে কমিটিতে না রাখার ভয়ভীতি। তাই পদ-পদবীর আসায় অনেক কেই অনিচ্ছা সত্ত্বেও থাকতে হচ্ছে নির্বাচনী প্রচারণায়।

জানা যায়, উপজেলার অন্তর্গত আটটি ইউনিয়ন রয়েছে। এর মধ্যে একটি ইউনিয়নের কমিটি এরইমধ্যে ঘোষণা করা হয়েছে। বাকি আছে আরও ৭টি। এসব ইউনিয়নে যারা ছাত্রলীগের পদ প্রত্যাশী তাদেরকে পদের লোভ দেখিয়ে ও ভয়ভীতি প্রদর্শন করে চেয়ারম্যান প্রার্থীর প্রচারণায় কাজে লাগানো হচ্ছে৷

পরিচয় প্রকাশ না করার শর্তে ছাত্রলীগের একজন স্থানীয় কর্মী বলেন, 'আমাদের বলা হয়েছে সাত্তার সাহেবের পক্ষে প্রচারণা করতে। নইলে আমাদের পদ দিবে না। তারা আহ্বায়ক কমিটি নিয়ে বসে আছে দুই বছরের বেশি সময় ধরে৷ আহ্বায়ক কমিটির মেয়াদ থাকে তিনি মাস। আবার সেই কমিটির ১২ জন বিবাহিত। একেকজনের নামে বিভিন্ন ধরণের অভিযোগ। তারপরও সেন্ট্রাল তাদেরকে কিছু বলে না। আমরা বলতে গেলে তো আমরা বিপদে পরবো। তাই বাধ্য হয়েই তাদের নির্দেশ মানতেছি।'

এ বিষয়ে কথা বলতে বকশীগঞ্জ উপজেলা ছাত্রলীগের আহ্বায়ক মো. রাজন মিয়াকে একাধিকবার কল দেয়া হলেও তার ফোনটি বন্ধ পাওয়া যায়।

এবিষয়ে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনানের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, 'আমি এ বিষয়ে এখনো জানি না। আমি খোঁজ নিবো।'

;

তীব্র তাপদাহেও 'অস্বাস্থ্যকর' ঢাকার বাতাস, বিশ্ব তালিকায় সপ্তম



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বাংলাদেশের জনবহুল রাজধানী ঢাকার বাতাসের মান আজ সকালেও অস্বাস্থ্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।

সোমবার (২৯ এপ্রিল) সকাল ৯টা ২৯ মিনিটের দিকে আন্তর্জাতিক বায়ুমান প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের মানদণ্ড অনুযায়ী, ১৫২ স্কোর নিয়ে বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় সপ্তম নম্বরে রয়েছে রাজধানী ঢাকা। আজ ঢাকার বাতাস সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।

এদিকে আইকিউএয়ারের মানদণ্ড অনুযায়ী, বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় ৪৯০ স্কোর নিয়ে শীর্ষে রয়েছে ইরাকের বাগদাদ; ২৬৬ স্কোর নিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে ভারতের দিল্লি, ১৬৯ স্কোর নিয়ে তৃতীয় স্থানে আছে নেপালের কাঠমান্ডু, ১৬১ স্কোর নিয়ে চতুর্থ স্থানে আছে থাইল্যান্ডের শহর চিয়াং মাই শহর। এ ছাড়া ১৫৫ স্কোর নিয়ে পঞ্চম স্থানে আছে উজবেকিস্তানের তাজাকিস্তান।

বাংলাদেশে একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের ৫টি বৈশিষ্ট্যের ওপর ভিত্তি করে। সেগুলো হলো- বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন (ও৩)। দীর্ঘদিন ধরে বায়ু দূষণে ভুগছে ঢাকা। এর বাতাসের গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে যায় এবং বর্ষাকালে কিছুটা উন্নত হয়।

২০১৯ সালের মার্চ মাসে পরিবেশ অধিদপ্তর ও বিশ্বব্যাংকের একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, ঢাকার বায়ু দূষণের তিনটি প্রধান উৎস হলো- ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলো।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) অনুসারে, বায়ু দূষণের ফলে স্ট্রোক, হৃদরোগ, ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ, ফুসফুসের ক্যান্সার এবং তীব্র শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণের কারণে মৃত্যুহার বৃদ্ধি পেয়েছে। এর ফলে বিশ্বব্যাপী প্রতি বছর আনুমানিক ৭০ লাখ মানুষ মারা যায়।

;

গরমে সবজির বাজারে উত্তাপ, বেড়েছে আলু- পেঁয়াজের দাম



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট,বার্তা২৪.কম, মেহেরপুর
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

মেহেরপুরসহ কয়েকটি জেলার উপর দিয়ে বয়ে যাওয়া তীব্র তাপপ্রবাহের কবলে অস্বস্তিতে ভুগছেন মানুষ। এর সাথে নতুন যুক্ত হচ্ছে আলু, পেঁয়াজ ও সবজির ঊর্ধ্বমুখী দর।

গেল এক সপ্তাহের ব্যবধানে পাইকারিতে প্রতি কেজি আলুতে ১০ টাকা এবং পেঁয়াজে বৃদ্ধি পেয়েছে ৮ টাকা করে। এছাড়াও সব ধরনের সবজির দর বৃদ্ধি পেয়েছে কেজিতে ১০-১৫ টাকা পর্যন্ত। 

সোমবার (২৯ এপ্রিল) মেহেরপুর জেলার পাইকারি বাজারে পেঁয়াজ ৬০ টাকা, আলু ৪৫ টাকা এবং সবজির মধ্যে বেগুন ৬০ টাকা, উস্তে ৫০ টাকা, পটল ৪৫ টাকা, ঢেড়স ৩০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।


পাইকারিতে গেল সপ্তাহে প্রতি কেজি পেঁয়াজ ৫০ টাকা ও আলুর দর ছিল ৩৮ টাকা। এদিকে পাইকারি বাজার থেকে খুচরা বাজার পর্যন্ত প্রতি কেজিতে বৃদ্ধি পাচ্ছে আরও ২৫-৩৫ টাকা পর্যন্ত; যা ভোক্তাদের তাপদাহের অস্বস্তির মাত্রা আরও বাড়িয়ে দিয়েছে।

গাংনী কাঁচা বাজারের সতত ভান্ডারের স্বত্তাধিকারী সাহাদুল ইসলাম বলেন, এখনও আলু ও পেঁয়াজ সংরক্ষণ পর্যায়ে রয়েছে। ক্ষেত থেকে পরিপক্ক আলু পেঁয়াজ তোলার পর সেগুলোর সংরক্ষণ হয়ে থাকে। আর কিছুদিন পরেই সংরক্ষণকৃত এসব পেঁয়াজ ও আলু বাজারে বিক্রি শুরু হবে। তখন বাজার স্থিতিশীল হওয়ার আশা করছেন তিনি।

ভোক্তারা বলছেন, তীব্র তাপদাহে জনীবন অতিষ্ট। কোথাও নেই স্বস্তি। এর মধ্যে আলু পেঁয়াজের দর বৃদ্ধি তাদের বাড়তি দুশ্চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।

বিভিন্ন এলাকায় খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গ্রীষ্মের দাবদাহে সবজি আবাদে বিরুপ প্রভাব পড়েছে। বছরের এ সময়টাতে প্রচুর পরিমাণে সবজি পাওয়া যায়। তবে এবার সেই চিত্রের ভিন্নতা হওয়ায় স্বাভাবিকভাবেই দর বৃদ্ধি পাচ্ছে।

;