জব ফেয়ারে মিলল ১২৫ জনের চাকরি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রংপুর
জব ফেয়ারে প্রশিক্ষণার্থীরা, ছবি: বার্তা২৪.কম

জব ফেয়ারে প্রশিক্ষণার্থীরা, ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

রংপুরে অনুষ্ঠিত জব ফেয়ার থেকে সরাসরি সাক্ষাৎকারে অংশ নিয়ে ১২৫ প্রশিক্ষণার্থীর চাকরি চূড়ান্ত হয়েছে। তারা সবাই ইউসেপ টেকনিক্যাল স্কুল থেকে ভোকেশনাল ট্রেড কোর্স সম্পন্ন করেছেন।

রোববার (১৫ ডিসেম্বর) দুপুরে রংপুর মহানগরীর ইউসেপ টেকনিক্যাল স্কুল প্রাঙ্গণে চাকরি বিষয়ক ‘জব ফেয়ার’ অনুষ্ঠিত হয়। এতে ইউসেপ’র ১০টি ট্রেড থেকে প্রশিক্ষণ কোর্স সম্পন্ন করা পাঁচ শতাধিক প্রশিক্ষণার্থী অংশ গ্রহণ করেন।

জব ফেয়ারে বিডিজবস.কম, আরডি ফুড, আরএফএল, নাভানা ইঞ্জিনিয়ারিং লিমিটেড, এসিআই, নিয়ন অটো, স্পার্কি রংপুরসহ ২৩টির বেশি চাকরিদাতা প্রতিষ্ঠান স্টলে অংশ নেন। রেজিস্ট্রেশন করা প্রশিক্ষণার্থীদের সরাসরি সাক্ষাৎকার গ্রহণ করে প্রতিষ্ঠানগুলো। পরে সেখান থেকে ১২৫ জনের চাকরির নিয়োগ চূড়ান্ত করা হয়।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে রংপুর চেম্বারস অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সভাপতি মোস্তফা সোহরাব চৌধুরী টিটু বলেন, ‘কারিগরি শিক্ষায় শিক্ষিতরা বেকার থাকে না। তাদের চাকরি খুঁজতে হয় না। চাকরিদাতা প্রতিষ্ঠানই প্রশিক্ষিত প্রশিক্ষণার্থীদের খুঁজে নেবে।’

অনুষ্ঠানে বক্তব্য দিচ্ছেন স্পার্কি রংপুরের চেয়ারম্যান মনজুরুল ইসলাম রতন

বিশেষ অতিথি ছিলেন- স্পার্কি রংপুরের চেয়ারম্যান মনজুরুল ইসলাম রতন, ইউসেপ রংপুরের নিয়োগ কমিটির সদস্য জাহাঙ্গীর চৌধুরী, আরএফএল’র রংপুর ডেপুটি ম্যানেজার হাসান, নর্থ বেঙ্গল রেফ্রিজারেশন স্বত্বাধিকারী হারুন অর রশিদ, আরডি ফুড লিমিটেডের ম্যানেজার শিবলী সাদেক পাপন, নাভানা ইঞ্জিনিয়ারিং লিমিটেডের প্রোডাকশন ম্যানেজার নজরুল ইসলাম প্রমুখ।

এতে স্বাগত বক্তব্য দেন ইউসেপ রংপুর অঞ্চলের আঞ্চলিক ব্যবস্থাপক শাহিনুল ইসলাম ও ইউসেপ বাংলাদেশের জব প্লেসমেন্ট স্পেশালিস্ট রাশেদুল ইসলাম। বিভিন্ন ট্রেডে প্রশিক্ষণ কোর্স সম্পন্ন করা প্রশিক্ষণার্থীদের চাকরির ব্যবস্থা করতেই এই জব ফেয়ারের আয়োজন করা হয়।

   

চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ড, মিরসরাই ও সন্দ্বীপে জয়ী হলেন যারা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রথম ধাপে অনুষ্ঠিত ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ড উপজেলায় আরিফুল আলম চৌধুরী রাজু, মিরসরাইয়ে এনায়েত হোসেন নয়ন ও এস এম আনোয়ার হোসেন চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হয়েছেন।

বুধবার (৮ মে) রাতে স্ব-স্ব উপজেলা নির্বাচন ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তারা বেসরকারিভাবে এ ফলাফল ঘোষণা করেছেন। এর আগে সকাল ৮ টা থেকে শুরু হয়ে বিকেল ৪টা পর্যন্ত বিরতিহীনভাবে ভোটগ্রহণ চলে।

সীতাকুণ্ড:

সীতাকুণ্ড উপজেলায় ৯২টি কেন্দ্রে চেয়ারম্যান পদে আনারস প্রতীকে আরিফুল আলম চৌধুরী রাজু পেয়েছেন ৫৯ হাজার ৭৯৫ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মহিউদ্দিন আহমেদ মঞ্জু দোয়াত-কলম প্রতীকে ১১ হাজার ১৮৬ ভোট পেয়েছেন।

ভাইস চেয়ারম্যান (সাধারণ) পদে মো. গোলাম মহিউদ্দিন উড়োজাহাজ প্রতীকে ৫৮ হাজার ২০ ভোট পেয়ে বিজয়ী। টিউবওয়েল প্রতীকে তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মো. জালাল আহমেদ পেয়েছেন ১১ হাজার ২৩০ ভোট।

৫৪ হাজার ৭৯২ ভোট পেয়ে মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান (সংরক্ষিত) পদে শাহীনুর আক্তার বিউটি বিজয়ী হয়েছেন। হাঁস প্রতীকে ৮ হাজার ৮০৯ ভোট পেয়ে তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী হয়েছেন শামীমা আক্তার লাভলী।

মিরসরাই:

এদিকে মিরসরাই উপজেলায় ১১৩টি কেন্দ্রে চেয়ারম্যান পদে এনায়েত হোসেন নয়ন চেয়ারম্যান পদে কাপ-পিরিচ প্রতীকে ৩৩ হাজার ৭০ভোটে জয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী শেখ মোহাম্মদ আতাউর রহমান ঘোড়া প্রতীকে ২০ হাজার ৭৬৭ ভোট পেয়েছেন।

ভাইস চেয়ারম্যান পদে বিজয়ী সাইফুল ইসলাম চশমা প্রতীকে পেয়েছেন ৩৮ হাজার ৩৪৬ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী টিয়া প্রতীকের মোহাম্মদ সেলিম পেয়েছেন ১৬ হাজার ৭৩৭ ভোট।

নারী ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৩১ হাজার ২৩৫ ভোট পেয়ে ফুটবল প্রতীকের উম্মে কুলসুম কলি বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ইসমত আরা কলস প্রতীকে ২০ হাজার ৫৭৭ ভোট।

সন্দ্বীপ:

দ্বীপ উপজেলা সন্দ্বীপে মোট ৮৫ টি ভোট কেন্দ্রে এস এম আনোয়ার হোসেন আনারস প্রতীকে ৪১৩৮৮ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বর্তমান উপজেলা চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মাঈন উদ্দিন মিশন কাপ পিরিচ প্রতীকে পেয়েছেন ২ হাজার ৫৩১ ভোট।

নারী ভাইস চেয়ারম্যান পদে হালিমা বেগম শান্তা ফুটবল প্রতীকে ৩৬ হাজার ৭৫৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী নাহিদ তানমি লিজা পেয়েছেন ৫ হাজার ৮৮৮। এ উপজেলায় ভাইস চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী না থাকায় বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ওমর ফারুক নির্বাচিত হয়েছেন।

;

উপজেলা নির্বাচনে কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের শোচনীয় পরাজয়



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কক্সবাজার 
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

৬ষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এডভোকেট ফরিদুল ইসলাম চৌধুরী এবং সাধারণ সম্পাদক মুজিবুর রহমানের শোচনীয় পরাজয় হয়েছে। নির্বাচনে দুইজনই চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন।

কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি এডভোকেট ফরিদুল ইসলাম চৌধুরী কুতুবদিয়া উপজেলা পরিষদে চেয়ারম্যান পদে লড়েছেন এবং কক্সবাজার সদর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে লড়েছেন সাধারণ সম্পাদক মুজিবুর রহমান। 

বুধবার (৮ মে) রাত ৯টার দিকে কক্সবাজার পাবলিক লাইব্রেরির শহীদ সুভাষ হলে জেলা নির্বাচন অফিসার ও রিটার্নিং কর্মকর্তা নাজিম উদ্দীন ঘোষণা করেন চূড়ান্ত ফলাফল।

ফলাফল অনুযায়ী জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি এডভোকেট ফরিদুল ইসলাম চৌধুরী পেয়েছেন ৩ হাজার ৭৪৬ ভোট। ফরিদুল ইসলাম চৌধুরীর আপন ভাতিজা ঘোড়া প্রতীক নিয়ে নির্বাচনে অংশ নিয়ে ব্যারিস্টার মোহাম্মদ হানিফ বিন কাশেমের কাছে পরাজিত হন তিনি। ব্যরিস্টার মোহাম্মদ হানিফ বিন কাশেমের প্রাপ্ত ভোট ২৭ হাজার ৩৯৪। বেসরকারিভাবে কুতবদিয়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে জয়ী হন তিনি। নির্বাচনের তিন দিন আগে এডভোকেট ফরিদুল ইসলাম চৌধুরী অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে কুতুবদিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এ ভর্তি করানো হয়। পরে অবস্থার অবনতি হলে প্রথমে কক্সবাজার সদর হাসপাতাল পরে হেলিকপ্টারে করে ঢাকায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়। বর্তমানে তিনি ওই হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। 

অপরদিকে কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মুজিবুর রহমান পরাজিত হন বীর মুক্তিযোদ্ধা নুরুল আবছারের কাছে। ৫ ইউনিয়ন ও ১ পৌরসভার ৮২টি কেন্দ্রে মোটর সাইকেল প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী নুরুল আবছার পান ৩৪ হাজার ৯৭৪ ভোট  এবং আনারস প্রতীক নিয়ে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা মুজিবুর রহমান পান ২৬ হাজার ৫৫ ভোট।

পরাজিত জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি এডভোকেট ফরিদুল ইসলাম চৌধুরী বর্তমানে কুতুবদিয়া উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান হিসেনে দায়িত্ব পালন করছেন। অপরদিকে জেলা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক মুজিবুর রহমান ২০১৮ সাল থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত কক্সবাজার পৌরসভার মেয়রের দায়িত্ব পালন করেছিলেন।

এছাড়াও কক্সবাজার সদর উপজেলায় বেসরকারিভাবে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন রশিদ মিয়া এবং সংরক্ষিত ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন অধ্যাপক রোমেনা আক্তার। আর কুতুবদিয়া উপজেলায় বেসরকারি ভাবে ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন আকবর খান এবং নারী ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন হাসিনা আকতার।

অপরদিকে মহেশখালী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে দোয়াতকলম প্রতীকে ৩৮ হাজার ৬৯০ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন জয়নাল আবেদীন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী হাবিব উল্লাহ টুপি প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৩৫ হাজার ৭১৫ ভোট। এই উপজেলায় ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন আবু ছালেহ এবং নারী ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন মনোয়ারা কাজল। 

এ তিন উপজেলায় মোট ভোটার ৫ লক্ষ ৭৭ হাজার ৪৯৬ জন৷ যার মধ্যে সদর উপজেলায় ২ লক্ষ ২২ হাজার ৮শ ৬৮ জন। মহেশখালী উপজেলায় ২ লক্ষ ৫৭ হাজার ৪৫৮ জন এবং কুতুবদিয়া উপজেলায় ৯৭ হাজার ১৭০ জন ভোটার। এ তিন উপজেলায় মোট ভোট কেন্দ্র ২০৪ টি; যার মধ্যে সদরে ৮২ টি, মহেশখালীতে ৮১ টি এবং কুতুবদিয়ায় ৩৭ টি কেন্দ্র।

;

খাগড়াছড়িতে আওয়ামী লীগ সমর্থিতদের জয়জয়কার



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, খাগড়াছড়ি
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপে খাগড়াছড়ির ৪ উপজেলায় ৩ টিতেই আওয়ামী লীগ সমর্থিত চেয়ারম্যান প্রার্থীদের জয়জয়কার।

বুধবার (৮ মে) রাত ৮ টার পর থেকে রামগড়, লক্ষ্মীছড়ি, মানিকছড়ি ও মাটিরাঙ্গা উপজেলা পরিষদ গুলোর কন্ট্রোল রুম থেকে বেসরকারি ফলাফল ঘোষণা করা হয়। বেসরকারি ফলাফলে রামগড়ে বর্তমান চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম আহ্বায়ক বিশ্ব প্রদীপ কুমার কার্বারী, মানিকছড়িতে বর্তমান চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. জয়নাল আবেদীন, লক্ষ্মীছড়িতে উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সাথোয়াইঅং মারমা বিজয়ী হয়েছেন।

অন্যদিকে, মাটিরাঙ্গায় ব্যবসায়ী আবুল কাশেম ভূঁইয়া নির্বাচিত হয়েছেন। খাগড়াছড়ির জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও রিটার্নিং অফিসার কামরুল আলম বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

খাগড়াছড়ির ৪ উপজেলায় প্রথম ধাপের নির্বাচনে মোট ভোটার ছিল ২ লাখ ১৩ হাজার ৮ শ ৯৭ জন। চেয়ারম্যান ও ভাইস চেয়ারম্যান পদে মোট প্রার্থী ছিলেন ৩৭ জন।  

;

মেহেরপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত ১



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, মেহেরপুর
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

মেহেরপুরের মুজিবনগরের বল্লভপুর নামক স্থানে মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সবুজ হোসেন (২৪) নামের এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। বুধবার (৮ মে) রাত পৌনে দশটার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় মোটরসাইকেলের আরেক আরোহী তোফিক উমর (২০) গুরুতর আহত হন।

নিহত সবুজ হোসেন মেহেরপুর সদর উপজেলার বাড়িবাকা গ্রামের পাখি শেখের ছেলে।

জানা গেছে, মুজিবনর উপজেলার বাগোয়ান গ্রাম থেকে মোটরসাইকেলযোগেবাড়ি ফিরছিলেন সবুজ ও তার বন্ধু তৌফিক উমর। মুজিবনগর-দর্শনা সড়কের বল্লভপুর নামক স্থানে পৌঁছুলে দ্রুত গতির মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারায়। এ সময় মোটরসাইকেলসহ আরোহীরা রাস্তার পাশের এক সাইনবোর্ডের সাথে সজোরে ধাক্কা খান। এতে মাথায় আঘাতপ্রাপ্ত হয়ে ঘটনাস্থলেই সবুজের মৃত্যু হয়। গুরুতর আহত অবস্থায় তৌফিক উমরকে মুজিবনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান স্থানীয় লোকজন।

তৌফিকের শারীরিক অবস্থা গুরুতর হওয়ায় তাকে কুষ্টিয়া মেডিকেল করেজ হাসপাতালে রেফার করেছেন চিকিৎসকরা।

দুর্ঘটনার বিষয়ে মুজিবনগর থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা উজ্জল দত্ত বলেন, ঘটনাস্থলে পুলিশের একটি টিম পাঠানো হয়েছে। মৃত্যুর বিষয়ে কোন অভিযোগ পেলে পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

 

;