রমেকে পাল্টাপাল্টি অবস্থানে নার্স-ইন্টার্ন চিকিৎসকরা, ভোগান্তিতে রোগী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪ কম, রংপুর
মানববন্ধনে অংশ নেওয়া শিক্ষার্থী, ছবি: বার্তা২৪.কম

মানববন্ধনে অংশ নেওয়া শিক্ষার্থী, ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

রংপুর মেডিকেল কলেজ (রমেক) হাসপাতালে দ্বিতীয় দিনের মত সব ধরনের ক্লাস ও পরীক্ষা বর্জন করাসহ রোগীদের চিকিৎসা সেবা দেওয়া থেকে বিরত রয়েছেন নার্স, ইন্টার্ন চিকিৎসক ও সাধারণ শিক্ষার্থীরা।

এতে অস্থিতিশীল হয়ে উঠেছে রমেক হাসপাতাল। হাতাহাতির ঘটনাকে কেন্দ্র করে সৃষ্ট এ পরিস্থিতিতে কাঙ্ক্ষিত চিকিৎসা সেবা না পেয়ে চরম দুর্ভোগের শিকার হচ্ছেন সাধারণ রোগীরা। বুধবার (২৭ নভেম্বর) দুপুরে হাসপাতাল ঘুরে এমন চিত্র দেখা যায়।

এদিকে চিকিৎসকদের নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ এবং নার্স ও ইন্টার্ন চিকিৎসকের মধ্যে হাতাহাতির ঘটনার সুষ্ঠু তদন্তের দাবিতে সকালে রংপুর বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালকের কার্যালয়ের সম্মুখে সাধারণ শিক্ষার্থীরা মানব-বন্ধন কর্মসূচি পালন করে।

মানব-বন্ধন থেকে পাঁচ দফা দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত সব ধরণের ক্লাস, পরীক্ষা বর্জন এবং ইন্টার্ন চিকিৎসকরা সেবা দেওয়া থেকে বিরত থাকার ঘোষণা দেন।

জানা গেছে, সোমবার (২৫ নভেম্বর) সকালে এক রোগীকে ইনজেকশন দেওয়ার সময় একজন নার্সের হাত থেকে কয়েক ফোঁটা (ডিস্টিল ওয়াটার) পানি এক ইন্টার্ন চিকিৎসকের শরীরে ছিটকে পড়ে। এ নিয়ে উভয়ের মধ্য বাকবিতণ্ডার এক পর্যায়ে হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। কর্তৃপক্ষের তাৎক্ষণিক হস্তক্ষেপে ঘটনার মীমাংসা হয়। কিন্তু মঙ্গলবার (২৬ নভেম্বর) ওই ঘটনার জের ধরে নার্সদের একটি গ্রুপ তাদের ওপর হামলা করে বলে অভিযোগ করেন ইন্টার্ন ডাক্তাররা।

আর এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে নার্স ও ইন্টার্ন চিকিৎসকরা পাল্টাপাল্টি হামলার অভিযোগ নিয়ে পরিচালকের কার্যালয় ঘেরাও করে। বিষয়টি সমঝোতায় আনতে মঙ্গলবার দুপুরে ইন্টার্ন চিকিৎসক, স্টাফ নার্সদের নেতৃবৃন্দের সঙ্গে দায়িত্বপ্রাপ্ত পরিচালক ডা. শাহাদৎ হোসেন ও রমেক'র অধ্যক্ষ ডা. নুরুন্নবী লাইজুসহ প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের মধ্যে সমঝোতা বৈঠক হয়। দুপুর ২টা পর্যন্ত চলা বৈঠকটি কোনো সমঝোতা ছাড়াই শেষ হয়। আর বুধবার আবারও বৈঠক হওয়ার কথা থাকলেও বেলা একটা পর্যন্ত বৈঠক শুরুর কোন তথ্য পাওয়া যায়নি।

   

শোলাকিয়ায় লাখো মানুষের ঢল, দেশের শান্তি কামনা করে দোয়া



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪.কম, কিশোরগঞ্জ
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

কিশোরগঞ্জের শোলাকিয়া ঈদগাহে ১৯৭তম ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার সকাল থেকে বৈরী আবহাওয়া উপেক্ষা করে ঈদ জামাতে আসে মানুষ। 

সোমবার (১৭ জুন) সকাল ৯ টায় লাখো মুসল্লির উপস্থিতিতে জামাত হয়৷ কোরবানির আনুষ্ঠানিকতা থাকায় ঈদুল আজহার জামাতে দূরের মানুষ কম আসেন৷

উপমহাদেশের অন্যতম বৃহত্তম ও প্রাচীন ঈদগাহ শোলাকিয়ায়র জামাতে ইমামতি করেন কিশোরগঞ্জ মারকায মসজিদের ইমাম মাওলানা হিফজুর রহমান খান।

শোলাকিয়া ঈদগাহের রেওয়াজ অনুযায়ী জামাত শুরু হওয়ার আগে শটগানের গুলি ফুটিয়ে জামাত শুরু করা হয়। নামাজ শেষে দেশ ও মুসলিম উম্মাহর শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা এবং জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, মুক্তিযোদ্ধা ও দেশের কল্যাণে নিবেদিতপ্রাণ ব্যক্তিদের জন্য দোয়া করা হয়। দেশের উন্নয়ন, অগ্রগতি ও সমৃদ্ধির জন্য মহান আল্লাহর দয়া কামনা করে মোনাজাত করা হয়।

শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ঈদজামাত অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে আগে থেকেই কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করে প্রশাসন। ঈদ জামাত সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে ড্রোন ক্যামেরা, বাইনোকুলারসহ দুই প্লাটুন বিজিবি, র‌্যাব, বিপুল সংখ্যক পুলিশসহ অন্যান্য গোয়েন্দা সংস্থার সদস্য মোতায়েন করা হয়। এ ছাড়াও মাঠে ওয়াচ টাওয়ার এবং সিসি ক্যামেরা দ্বারা পুরো মাঠ মনিটরিং করা হয়। প্রতিটি মুসল্লিকে তল্লাশি করে মাঠে প্রবেশ করানো হয়।

অ্যাম্বুলেন্সসহ মেডিকেল টিম এবং ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট সার্বক্ষণিক মোতায়েন ছিল। বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিটসহ পুলিশের কুইক রেসপন্স টিমও প্রস্তুত রাখা হয়। স্কাউটস সদস্যরা স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

দূরের মুসল্লিদের সুবিধার্থে ঈদের দিন ময়মনসিংহ টু কিশোরগঞ্জ ও ভৈরব-টু কিশোরগঞ্জ রুটে শোলাকিয়া এক্সপ্রেস নামে দুটি স্পেশাল ট্রেনের ব্যবস্থা করা হয়। কিশোরগঞ্জ জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ, পুলিশ সুপার মোহাম্মদ রাসেল শেখ, জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এডভোকেট মো. জিল্লুর রহমান, কিশোরগঞ্জ পৌরসভার মেয়র মাহমুদ পারভেজ শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হওয়ায় সন্তুষ্টি প্রকাশ করেন এবং মুসল্লিদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান।

উল্লেখ্য, ২০১৬ সালের ৭ জুলাই ঈদুল ফিতরের দিন শোলাকিয়া ঈদগাহের কাছে আজিম উদ্দিন উচ্চ বিদ্যালয়ের সামনে পুলিশের চেকপোস্টে জঙ্গি হামলার ঘটনা ঘটে। এতে পুলিশের দুজন কনস্টেবল আনসারুল হক ও জহিরুল ইসলাম, স্থানীয় গৃহবধূ ঝর্ণা রাণী ভৌমিক ও আবির রহমান নামে এক জঙ্গি নিহত হন। জঙ্গি হামলার পর থেকেই প্রতি বছর ঈদেরদিন শোলাকিয়ায় বাড়তি নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়।

;

সেন্টমার্টিনে আনন্দের বদলে শঙ্কার ঈদ



আবদু রশিদ মানিক, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কক্সবাজার 
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন সেন্টমার্টিন দ্বীপে আনন্দের বদলে শঙ্কার ঈদ কাটছে বলে জানিয়েছেন দ্বীপের বাসিন্দারা। দুই সপ্তাহ ধরে টেকনাফ-সেন্টমার্টিন নৌরুটে নৌযান চলাচল বন্ধ থাকার কারণে ঈদেও দ্বীপে আটকা রয়েছে ১০ হাজার বাসিন্দা।

সোমবার (১৭ জুন) সকাল ৮-৯ টার মধ্যে সেন্টমার্টিন দ্বীপের বেশিরভাগ মসজিদে ঈদের জামাত শেষ হয়েছে। তবে প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে সেন্টমার্টিনের কেন্দ্রীয় জামে মসজিদে। সেখানে নামাজ আদায় করেন সেন্টমার্টিন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানসহ দ্বীপে কর্মরত কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।

সেন্টমার্টিন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মুজিবুর রহমান বার্তা২৪.কমকে বলেন, আমাদের ঈদের জামাত শেষ হয়েছে। ঈদের নামাজ শেষে মোনাজাতে সেন্টমার্টিনে যে সংকট সেটা কাটিয়ে যোগাযোগ যেন স্বাভাবিক হয় সেটার জন্য দোয়া করা হয়েছে।

তবে সেন্টমার্টিনের বাসিন্দারা জানিয়েছেন এবারের ঈদ অন্যান্য বারের মতো নয়। এবারের ঈদে আনন্দের বদলে শঙ্কা বেশি রয়েছে। এবারে কোরবানির পশু টেকনাফ থেকে আনতে না পারায় অনেকেই কোরবানি দিতে পারছে না। অন্যান্য ঈদে টেকনাফ, কক্সবাজারসহ বিভিন্ন জায়গায় ঘুরতে যেতো সেখানকার বাসিন্দারা। তবে এবার দ্বীপেই আটকে থাকতে হবে তাদের।


সেন্টমার্টিনের বাসিন্দা মোহাম্মদ আবদুল্লাহ বলেন, যোগাযোগ নিয়ে আমরা সবাই শঙ্কায় আছি। অন্যান্য সব বিষয় ঠিক আছে। বরাবরের মতোই আমরা ঈদের নামাজ আদায় করেছি। সংকট কাটিয়ে উঠার জন্য দোয়া চেয়েছি।

সেন্টমার্টিনের বাসিন্দা ওসমান গনি বলেন, সেন্টমার্টিনের সংকট শেষ হওয়ার জন্য সবাই দোয়া করেছি। আমাদের মাঝে এবারের ঈদ অন্যান্য ঈদের মতো নয়। যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন থাকায় অনেক আত্মীয়স্বজন দ্বীপে আসতে পারেনি। আমরাও দ্বীপে আটকে আছি। এটাই আমাদের মূল শঙ্কার কারণ।

সেন্টমার্টিন ট্রলার মালিক সমিতির সভাপতি রশিদ আহমদ বার্তা২৪.কমকে বলেন, ৫ জুন থেকে আজকে ১৭ জুন পর্যন্ত টেকনাফ-সেন্টমার্টিন নৌরুটে নৌযান চলাচল বন্ধ রয়েছে। একারণে আমাদের এবারের ঈদে আনন্দের চেয়ে শঙ্কা বেশি। সবাই সরকারের কাছে একটাই দাবি জানাচ্ছেন স্বাভাবিক নৌযান চলাচল যেন শুরু হয়। যোগাযোগ যেন স্বাভাবিক হয়।

মিয়ানমারের সংঘাতের কারণে টেকনাফ-সেন্টমার্টিন নৌরুটে নৌযান চলাচল করলে মিয়ানমারের অভ্যন্তর থেকে বারবার বাংলাদেশি নৌযান লক্ষ্য করে গুলি ছুঁড়া হচ্ছে। একারণে ৫ জুন থেকে এই নৌরুটে নৌযান চলাচল বন্ধ রয়েছে।

;

পশু কোরবানির মাধ্যমে যেন হিংসা-বিদ্বেষ বিসর্জন দিতে পারি: শিক্ষামন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
পশু কোরবানির মাধ্যমে যেন হিংসা-বিদ্বেষ বিসর্জন দিতে পারি: শিক্ষামন্ত্রী

পশু কোরবানির মাধ্যমে যেন হিংসা-বিদ্বেষ বিসর্জন দিতে পারি: শিক্ষামন্ত্রী

  • Font increase
  • Font Decrease

শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী বলেছেন, পবিত্র ঈদুল আজহা আমাদের ত্যাগের কথা স্মরণ করিয়ে দেয়। যাতে করে আমরা পশু কোরবানির মাধ্যমে মনের হিংসা-বিদ্বেষ ঘৃণা বিসর্জন দিতে পারি।

সোমবার (১৭ জুন) সকালে নগরীর জমিয়তুল ফালাহ ময়দানে ঈদের জামাত শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন।

শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ঈদের নামাজে আমরা দেশবাসীর জন্য দোয়া করেছি। সমাজে যাতে শান্তি ও নিরাপত্তা আসে এজন্য আল্লাহ পাকের কাছে দোয়া করেছি। আমাদের প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার জন্য দোয়া করেছি।

তিনি আরও বলেন, এছাড়া চট্টগ্রামসহ সারা বাংলাদেশের মানুষ যাতে অণ্য, বস্ত্র, শিক্ষা ও স্বাস্থ্যসেবা যাতে যথাযথ পায় সে জন্য দোয়া করেছি। আল্লাহপাক যাতে সবাইকে কোরবানি করার তৌফিক দান করেন সেই দোয়াও করেছি।

এসময় তিনি চট্টগ্রামসহ পুরো দেশবাসিকে ঈদুল আযহার শুভেচ্ছা জানান।

এর আগে তিনি সকার সাড়ে ৭টায় জমিয়তুল ফালাহ মসজিদ মাঠে চট্টগ্রামের কেন্দ্রীয় ঈদগাগে প্রধান জামাতে অংশ নেন।

;

ঈদের দিনেও গ্রামে ফিরছেন অনেকে



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

গাবতলী থেকে: আপনজনের সঙ্গে ঈদের খুশি ভাগাভাগি করতে ঈদের দিনেও বাড়ি ফিরছেন অনেকে। গাবতলী ও কল্যাণপুর থেকে উত্তরবঙ্গের উদ্দেশে বাস ছেড়ে যেতে দেখা গেছে।

সোমবার (১৭ জুন) ঈদের দিন সকালে দেখা যায়, সিরাজগঞ্জ ও পাবনা এলাকার লোকজনের উপস্থিতি বেশি।

পাবনাগামী বাংলা এক্সপ্রেস এর এসি সার্ভিস সকাল সাড়ে ৯ টায় পাবনার উদ্দেশে ছেড়ে যায়। একই সময়ে হানিফ এন্টারপ্রাইজের গাইবান্ধাগামী একটি কোচ ঢাকা ছেড়ে যায়। এসময় আরও কয়েকটি রুটের গাড়িতে যাত্রী তুলতে দেখা গেছে।


শামলী এন আর পরিবহনের সামনে বিভিন্ন রুটের ৪টি বাস যাত্রী তুলছিলেন। তবে এদিন গাড়িগুলোর নির্দিষ্ট কোনো সময় ঘোষণা করা হচ্ছে না। যাত্রী হলেই ছেড়ে দেবে খানিকটা লোকাল বাসের মতো করে শর্ত দিচ্ছে।

আব্দুলাহ আল মামুন নামের এক যাত্রীর সঙ্গে কথা হয়। তিনি জানান, আফতাবনগর একটি মসজিদে নামাজ পড়ান, সে কারণে ঈদের নামাজ শেষ করে গ্রামের বাড়ি বগুড়া যাচ্ছেন।

পাবনাগামী সুজন রায় বলেন, ঈদের আগে জ্যাম থাকে, আর আজকে কোনো জ্যাম নেই। ঈদের আগে যারা বাড়ি গেছেন লম্বা সময় লেগেছে। আর আজকে অল্প সময়ে বাড়ি পৌঁছতে পারবো। তাই ঈদের দিনে বাড়ি যাচ্ছি।

ঈদের জামাতের পর সকাল সাড়ে ৮টায় অনেক বাসের কাউন্টার খোলা হয়েছে। এলেই গাড়ির টিকিট পাওয়া যাচ্ছে। এসি গাড়ির সংখ্যা কম, দুপুরের পর এসি গাড়ি বাড়বে বলে জানা গেছে।

;