আইনের পর বরিশালে নতুন লাইসেন্সের হিড়িক



জহির রায়হান, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম, বরিশাল
বরিশাল বিআরটিএ অফিসে নতুন লাইসেন্সের হিড়িক, ছবি: বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম

বরিশাল বিআরটিএ অফিসে নতুন লাইসেন্সের হিড়িক, ছবি: বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

নতুন সড়ক পরিবহন আইন-২০১৮ ঘোষণার পরপরই বরিশাল বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ) অফিসে নতুন লাইসেন্স করার হিড়িক পড়েছে। প্রতিদিন সকাল ৯টা থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত ভিড় করছে কয়েক হাজার নতুন লাইসেন্স, গাড়ির নতুন নিবন্ধন ও নিবন্ধন নবায়ন প্রত্যাশীরা। যার সংখ্যা পূর্বের চেয়ে প্রায় ৫/৬ গুণ বেশি। এতে রীতিমত হিমশিম খেতে হচ্ছে কর্তৃপক্ষকে।

বৃহস্পতিবার (৭ নভেম্বর) দুপুরে বরিশাল বিআরটিএ’র অফিসে গিয়ে দেখা গেছে, আবেদনকারীদের লম্বা লাইন। সকাল থেকে লাইনে দাঁড়িয়ে আবেদন জমা দিচ্ছেন বিভিন্ন যানবাহনের চালকরা। একই চিত্র দেখা গেছে লাইসেন্স, গাড়ির নিবন্ধন ও নিবন্ধন নবায়ন ফি জমা নেওয়া ব্যাংক আর বুথগুলোতে।

বরিশাল বিআরটিএ’র সূত্রে জানা গেছে, গত ১ নভেম্বর থেকে সড়ক পরিবহন আইন-২০১৮ কার্যকর করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এই আইন ঘোষণার পর ৩ নভেম্বর থেকে বিআরটিএ’র অফিসে শুরু হয় মালিক ও চালকদের উপচে পড়া ভিড়। গত বুধবার (৬ নভেম্বর) বিকেল সাড়ে ৪টা পর্যন্ত চার দিনে শিক্ষানবিশ ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য আবেদন পত্র গ্রহণ করেছে ১৭১টি।

ফি জমা নেওয়া ব্যাংক আর বুথগুলোতেও ভিড়

বিআরটিএ’র মোটরযান পরিদর্শক মো. মাহফুজ হোসেন বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম-কে জানান, অতিরিক্ত ভিড়ের কারণে সঠিকভাবে কাগজপত্র বুঝে রাখা সম্ভব হচ্ছে না। অধিকাংশ গাড়ির মালিক ও চালকরা ফরম নিয়ে যাচ্ছে। আবার আসছে লাইসেন্স করার বিস্তারিত প্রক্রিয়া জানতে।’

বিআরটিএ’র দফতরে ডিউটিরত আনসার সদস্য অহিদুল ও জিয়া বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম-কে বলেন, ‘নতুন আইনের শাস্তির বিধান শুনে রোববার থেকে বৃহস্পতিবার হাজার হাজার মানুষ ভিড় করছে। যা গত সপ্তাহের চেয়ে ৫/৬ গুণ বেশি।’

নতুন ড্রাইভিং লাইসেন্স করতে আসা সুজন বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম-কে বলেন, ‘আসলে সড়ক পরিবহন নতুন আইনের জরিমানার ভয়ে এসেছি, শুনেছি অনেক জরিমানা দিতে হয়।’

বরিশাল বিআরটিএ’র উপ-পরিচালক ইঞ্জিনিয়ার মো. জিয়াউর রহমান বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম-কে বলেন, ‘সদ্য ঘোষিত নতুন সড়ক পরিবহন আইন পুরোপুরি বাস্তবায়ন হলে সড়কে শৃঙ্খলা ফিরে আসবে। একই সঙ্গে দুর্ঘটনার সংখ্যাও কমে আসবে। এই ঘোষণা পরপরই গাড়ির মালিক ও চালকরা আইনের প্রতি শ্রদ্ধা রেখে বিআরটিএ কার্যালয়ে এসে নতুন লাইসেন্স করার জন্য ভিড় করছে। যার সংখ্যা দিনে দিনে বাড়ছে।’

তিনি আরও বলেন, ‘নতুন সড়ক পরিবহন আইন-২০১৮ বাস্তবায়নের লক্ষ্যে বরিশাল নগরীর বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে জনসাধারণ, গাড়ির চালক ও কন্ডাক্টরদের সচেতনতায় পথসভা ও লিফলেট বিতরণ করা হচ্ছে।’

হিমশিম খেতে হচ্ছে বরিশাল বিআরটিএ কর্তৃপক্ষকে

বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশের ডিসি ট্রাফিক মো. খাইরুল আলম বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম-কে বলেন, ‘সড়ক পরিবহনের নতুন আইন বাস্তবায়ন করার জন্য নানা সচেতনতামূলক কার্যক্রম গ্রহণ করেছে ট্রাফিক পুলিশ। সড়কে নিরাপদ ও নির্বিঘ্নে চলাচলের জন্য পুলিশের ট্রাফিক বিভাগ নিয়মিত দায়িত্ব পালন করছে। গাড়ি ও গাড়ির মালিক এবং চালকদের জরিমানা করা পুলিশের মুখ্য বিষয় নয়। কারণ পুলিশ সবসময়ই চায় গাড়ি চলাচলের জন্য সঠিক কাগজপত্র ও চালকের লাইসেন্সের ব্যবহার নিশ্চিত করতে।’

এদিকে, নতুন এ আইনে সব ধরনের সাজা বাড়ানো হয়েছে। নতুন আইনে ট্রাফিক সংকেত ভঙ্গের জরিমানা ৫০০ থেকে বাড়িয়ে সর্বোচ্চ ১০ হাজার, হেলমেট না পরলে জরিমানা ২০০ টাকা থেকে বাড়িয়ে সর্বোচ্চ ১০ হাজার টাকা করা হয়েছে। সিট বেল্ট না বাঁধলে ও মোবাইল ফোনে কথা বললে চালকের সর্বোচ্চ ৫ হাজার টাকা জরিমানা দিতে হবে।

   

গ্রামে ৮ থেকে ১২ ঘণ্টা লোডশেডিং, বিদ্যুৎ গেল কোথায়: সংসদে চুন্নু



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

লোডশেডিং নিয়ে সংসদে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন বিরোধী দলের চিফ হুইপ মুজিবুল হক চুন্নু। তিনি চ্যালেঞ্জ করে বলেন, গ্রামে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে কোথাও ১২ ঘণ্টা, কোথাও ৮ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকে। সরকার বলেছে ২৮ হাজার বিদ্যুৎ উৎপাদনের ক্যাপাসিটি রয়েছে। তাহলে এই বিদ্যুৎ গেল কোথায়?

রোববার (৫ এপ্রিল) বিকেলে জাতীয় সংসদ অধিবেশনে তিনি এ প্রশ্ন করেন। এ সময় স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী অধিবেশনে সভাপতিত্ব করেন।

মুজিবুল হক চুন্নু বলেন, এই মুহূর্তে সারাদেশের মানুষ অনেক সমস্যায় আছে। তার মধ্যে দুটি সমস্যায় মানুষ খুব আক্রান্ত। একটি হলো বিদ্যুৎ। এই মৌসুমে সারাদেশে গ্রামে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে কোথাও ১২ ঘণ্টা, কোথাও ৮ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকে। আর সরকার বলেছে ২৮ হাজার বিদ্যুৎ উৎপাদনের ক্যাপাসিটির কথা, তাহলে এই বিদ্যুৎ গেল কোথায়? বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রীকে আমার এলাকার মানুষ দাওয়াত দিয়েছে, লোডশেডিং হয় কিনা দেখার জন্য।

তিনি আরও বলেন, যে সব বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র ভাড়ায়, তাদের সক্ষমতার ৪১ শতাংশ সক্ষমতা থাকার পরেও বসে আছে এবং ২২-২৩ আর্থিক বছরে বসে থেকে ভাড়া বাবদ ২৬ হাজার কোটি টাকা দেওয়া হয়েছে। আগের পার্লামেন্টে আমি বলেছিলাম, আমার এলাকায় প্রায় বিদ্যুৎ চলে যায়। বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী আমাকে চ্যালেঞ্জ করেছিলেন, আমি আজকে চ্যালেঞ্জ চাই না। আমি চাই সশরীরে উনি আমার এলাকায় একটু যাবেন, যে কয় ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকে।

চুন্নু বলেন, দায়মুক্তি দিয়ে যেসব চুক্তি আমরা করেছি, সেগুলো দয়া করে প্রত্যাহার করুন। বিদ্যুৎ উৎপাদন না করে বসে বসে জরিমানা দেওয়া হবে, এ চুক্তি বাতিল করুন। সেসব কোম্পানি বিদ্যুৎ দিলে বিল পরিশোধ করবেন। বসিয়ে রেখে এভাবে এক বছরে ২৬ হাজার কোটি টাকা দেবেন, তারপর আবার লোডশেডিংও থাকবে! ঢাকায় থেকে অসহনীয় অবস্থা আপনারা বুঝবেন না।

তিনি বলেন, বিদ্যুতের অপচয় বন্ধ করুন। বিদ্যুতের দাম বাড়াচ্ছেন। মন্ত্রী একটি সুন্দর কথা বলেন, সমন্বয়। সমন্বয়ের মানে মূল্যবৃদ্ধি। এ সমন্বয় আগামী তিন বছর বারবার করবেন। ভর্তুকি তুলে নিলে বিদ্যুতের দাম দ্বিগুণ হয়ে যাবে দুই-তিন বছর পর। মানুষ কিনতে পারবে কি না, আমি জানি না। আমি বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রীকে বলব, শুধুমাত্র দাম না বাড়িয়ে এমন কিছু পদক্ষেপ নিন, যাতে জনগণের ওপর চাপ না পড়ে, একটি সহনীয় অবস্থায় আপনারা সরকারেও থাকতে পারেন, আর বিদ্যুৎও যাতে পাওয়া যায়।

;

হাওরে ৭০, অন্যান্য এলাকায় ৫০ শতাংশ ভর্তুকি পাচ্ছে কৃষক



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

কৃষি উৎপাদন সহায়তার জন্য সরকার কৃষি যন্ত্রপাতি কৃষকের মাঝে সহজ ও কম মূল্যে বিতরণের লক্ষ্যে উন্নয়ন সহায়তার মাধ্যমে হাওর ও দক্ষিণাঞ্চলে ৭০ শতাংশ এবং অন্যান্য অঞ্চলে ৫০ শতাংশ ভর্তুকির মাধ্যমে আধুনিক কৃষি যন্ত্রপাতি সরবরাহ করছে।

রোববার (৫ মে) জাতীয় সংসদে বিরোধী দলের চিফ হুইপ মো. মুজিবুল হকের এক সম্পূরক প্রশ্নের জবাবে কৃষিমন্ত্রী মো. আব্দুস শহীদের পক্ষে খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার এ তথ্য জানান।

তিনি বলেন, এই ভর্তুকি মূল্যে কৃষি যন্ত্রপাতি সরবরাহের ফলে ধান কর্তন সময়ে হাওর এলাকায় শ্রমিকের যে সংকট তৈরি হয় তার অবসান ঘটবে। কৃষকগণ স্বল্পতম সময়ে তাদের গোলায় ফসল তুলতে পারবে।

মন্ত্রী বলেন, কৃষি মন্ত্রণালয়ের বাজেটে ‘কৃষি পুনর্বাসন সহায়তা’ নামে একটি খাত রয়েছে। এ খাত হতে মূলতঃ দেশের প্রান্তিক ও ক্ষুদ্র কৃষকদের মাঝে কৃষি পুনর্বাসন কর্মসূচির পাশাপাশি বিভিন্ন ফসল চাষে ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের উদ্বুদ্ধ করতে প্রণোদনা কর্মসূচিও পরিচালনা করা হয়। পুনর্বাসন বা প্রণোদনা কর্মসূচির আওতায় বিনামূল্যে বীজ, সার, কীটনাশকসহ অন্যান্য উপকরণ সহায়তা প্রদান করা হয়ে থাকে।

কৃষকদের সার্বিক কল্যাণ এবং বিভিন্ন ফসল চাষে তাদের আগ্রহী করে তোলার জন্য প্রতি অর্থবছরেই নানা কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়। এক্ষেত্রে প্রয়োজনীয়তার নিরিখে কর্মসূচিগুলোর লক্ষ্যমাত্রাও বৃদ্ধি করা হয়।

;

চট্টগ্রামে ট্রাক-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

চট্টগ্রামের চন্দনাইশে মহাসড়কে মিনিট্রাকের সঙ্গে অটোরিকশার সংঘর্ষে একজন নিহত ও ২ জন আহত হয়েছেন।

রোববার (৫ মে) সকালে উপজেলার উত্তর গাছবাড়িয়া এলাকায় চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহত মো. পেঁচু মিয়া (৬০) আনোয়ারা উপজেলার বারখাইন এলাকার মৃত আলী আহমদের ছেলে। আহতরা হলেন- আবুল কালাম (৪৫) ও আলিফ (২২)।

বিষয়টি নিশ্চিত করে দোহাজারী হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খান মোহাম্মদ ইরফান বলেন, চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে মিনিট্রাক ও অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে ৩ জন আহত হয়। পরে তাদের উদ্ধার করে স্থানীয় হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মো. পেঁচু মিয়াকে মৃত ঘোষণা করেন। আহতদের প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে উন্নত চিকিৎসার জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

মৃত ব্যক্তির মরদেহ বিনা ময়নাতদন্তের জন্য আবেদন করা হলে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। মিনিট্রাক ও সিএনজি অটোরিকশা জব্দ করা হয়েছে বলেও জানান ওসি।

;

শার্শায় মাটিবাহী ট্রাক্টরের চাপায় নারী নিহত, আহত ৩



সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট বার্তা২৪.কম, বেনাপোল (যশোর)
ছবি: বার্তা২৪

ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

যশোরের নাভারণ-সাতক্ষীরা সড়কের শার্শায় মাটিবাহী ট্রাক্টর চাপায় মোটরসাইকেল আরোহী রীতা রাণী (২১) নামে এক গৃহবধূর মৃত্যু হয়েছে।

এ ঘটনায় নিহতের স্বামী মিলন গোলদার ও তাদের শিশুকন্যা প্রিয়াসহ (২) মোট ৩ জন আহত হয়েছেন। আহতদের উদ্ধার করে বাগআঁচড়ার একটি ক্লিনিকে ভর্তি করা হয়েছে।

রোববার (৬ মে) বিকেলে নাভারণ সাতক্ষীরা সড়কের শার্শার জামতলা মবিল ফ্যাক্টরির সামনে এ দুর্ঘটনাটি ঘটে।

নিহত রীতা রাণী সাতক্ষীরা জেলার শ্যামনগর উপজেলার পদ্মপুকুর ইউনিয়নের গড়কুমারপুর গ্রামের মিলন গোলদারের স্ত্রী।

আহতরা হলেন- নিহত রীতা রাণীর স্বামী মিলন গোলদার (৩০) ও তাদের শিশু কন্যা এবং শ্যামনগর উপজেলার পদ্মপুকুর ইউনিয়নের গড়কুমারপুর গ্রামের রুহুল কুদ্দুছ সানার ছেলে মোটরসাইকেল চালক আসমাতুল্লা (৩৫)।

আহত মিলন গোলদার জানান, তারা শ্যামনগর থেকে মোটরসাইকেলযোগে তার শ্বশুরবাড়ি শার্শার গোড়পাড়ায় যাচ্ছিলেন। এসময় পথিমধ্যে বাগআঁচড়া জামতলা মবিল ফ্যাক্টরির সামনে পৌঁছালে মাটিবাহী একটি ট্রাক্টর তাদের চাপা দিলে তারা ট্রাক্টরের চাকার তলায় পড়ে যান। এতে তার স্ত্রী ঘটনাস্থলেই মারা যান এবং ছোট মেয়ে আহত হয়। পরে পথচারীরা উদ্ধার করে তাদের হাসপাতালে নিয়ে আসেন।

নাভারণ হাইওয়ে থানার সাব-ইন্সপেক্টর (উপপরিদর্শক) মফিজুল ইসলাম জানান, মরদেহ উদ্ধার এবং মাটিবাহী ট্রাক্টরটি জব্দ করা হয়েছে। তবে চালক পলাতক।

এ ঘটনায় মামলা প্রক্রিয়াধীন বলে জানান তিনি।

;