ময়মনসিংহে ৫ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট,বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম,ময়মনসিংহ
আটক হওয়া ৫ মাদক ব্যবসায়ী, ছবি: সংগৃহীত

আটক হওয়া ৫ মাদক ব্যবসায়ী, ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ময়মনসিংহে অভিযান চালিয়ে পাঁচ মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছে জেলা গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। এ সময় তাদের কাছ থেকে ১৭০টি নেশা জাতীয় ইনজেকশন, ৭৫ পিস ইয়াবা ও ১৫ গ্রাম হেরোইন উদ্ধার করা হয়।

সোমবার (৭ অক্টোবর) সন্ধ্যায় ডিবি কার্যালয় থেকে পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

জেলা গোয়েন্দা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহ কামাল আকন্দ জানান, মাদক বিরোধী অভিযান চালিয়ে রোববার (৬ অক্টোবর) দিনগত মধ্যরাতে নগরের নওমহল নন্দীবাড়ী এলাকা থেকে ১৭০টি নেশাজাতীয় ইনজেকশনসহ মাদক ব্যবসায়ী পিয়ানুর রহমান পলাশ (২১), অপু মিয়াকে (২০) গ্রেফতার করা হয়।

এছাড়াও সদরের চুরখাই থেকে ৫০ পিস ইয়াবা ট্যাবলেটসহ জাহাঙ্গীর আলম খাঁন (৩৮) এবং হালুয়াঘাট উপজেলার রঘুনাথপুর থেকে ২৫ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট ও ১৫ গ্রাম হেরোইনসহ শাহজালাল (২৮) ও বকুল মিয়া (৩২) নামে আরও দুই মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করা হয়।

কোতোয়ালী মডেল থানায় মামলা দায়েরের পর সোমবার বিকেলে তাদেরকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে বলেও জানান ডিবির ওসি।

   

‘দেশে ফিরলে বিমানবন্দরেই মেরে ফেলার হুমকি দেওয়া হয়েছিলো’



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

  • Font increase
  • Font Decrease

সংসদ নেতা ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ২০০৭ সালের ৭ মে শতবাধা অতিক্রম করে দেশে ফিরেছিলাম। সে সময় তত্ত্বাবধায়ক সরকার, এমনকি আওয়ামী লীগের ভেতর থেকেও দেশে আসতে বাধা দেওয়া হয়। এমনকি দেশে ফিরলে বিমানবন্দরেই আমাকে মেরে ফেলা হবে বলে হুমকি দেওয়া হয়েছিলো।

মঙ্গলবার (৭ মে) সন্ধ্যায় জাতীয় সংসদ অধিবেশনে স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনির্ধারিত এক আলোচনায় প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আজকের দিনটা (৭ মে) আমার জীবনের অনন্য দিন। কারণ আমি সেদিন দেশে ফিরে এসেছিলাম শতবাধা অতিক্রম করে। আমাকে সেই সময়ের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অনেক উপদেষ্টাও ফোনে বলেছিলো আপনি আসবেন না, আপনি বাইরে থাকেন, যা যা লাগে করবো। আবার কেউ কেউ ধমকও দিয়েছিলো। এ কথা বলা হয়েছিলো, বাংলাদেশে ফিরলে ওই এয়ারপোর্টেই মেরে ফেলে দিবে। আমি বলেছিলাম আলহামদুলিল্লাহ, আমি নিজের দেশের মাটিতেই আসবো।

সরকার প্রধান বলেন, সব এয়ারলাইন্সকে নিষেধ করা হয়েছিলো, আমাকে বোডিং পাস যেন না দেওয়া হয়। আমেরিকায় তিন ঘণ্টা এয়ারপোর্টে দাঁড়িয়ে তাদের সঙ্গে ঝগড়া করে ব্রিটিশ এয়ারওয়েজে লন্ডন পর্যন্ত আসি। লন্ডনে যেদিন আমি বিমানে উঠতে যাবো, উঠতে দেওয়া হয়নি। সেদিন আমি প্রতিজ্ঞা করেছিলাম যেভাবেই হোক আমি দেশে ফিরবো। এমনকি আমি যখন এয়ারপোর্টে রওনা হই, তখন অনেকে আমাকে ফোনে বলেছে আপনি আসবেন না, আসলে আপনাকে মেরে ফেলে দেবে। আমি পরোয়া করিনি। তবে আমি কৃতজ্ঞতা জানাই আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ ও কর্মী ভাইদের প্রতি।

শেখ হাসিনা আরও বলেন, তখন বলা হয়েছিলো কেউ যেন এয়ারপোর্ট না যায়। এমনকি আমার দলের ভেতর থেকেও। তখন দলের যিনি সেক্রেটারি ছিলেন তিনি সবাইকে বলে দিয়েছিলেন এয়ারপোর্টে গেলে তাকে বহিষ্কার করা হবে। আমাদের নেতা-কর্মী কেউ রাস্তায় থাকতে পারবে না। আমি শুধু একটাই মেসেজ দিয়েছিলাম সবাই থাকবে। আমরা গেরিলা যুদ্ধ করেছি, সবাই থাকবা, আমার প্লেন না নামা পর্যন্ত, আমি দরজা খুলে না বের হওয়া পর্যন্ত তোমরা বের হবে না।

তিনি বলেন, আমাকে বলা হয়েছিল, আমি গাড়িতে উঠলে আমাকে একটা অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে যাওয়া হবে। আমি ড্রাইভারকে বলেছিলাম যেদিকে মানুষ যাচ্ছে সেদিকে যাবা, ফ্লাইওভারের উপরে উঠবা না। হাজার হাজার মানুষ তখন রাস্তায়। আমার দলের কিছু লোকের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে শুধু সংবর্ধনা নয়, আমাকে নিরাপত্তাও দিয়েছে নেতা-কর্মীরা।

তিনি আরও বলেন, সেই সময় কালেভদ্রে দু’একজন আমার কাছে আসতে পারতো। সাবিনা ইয়াসমিন অসুস্থ, আমি গেরিলা কায়দায় বেরিয়ে গিয়েছিলাম। পুলিশের চোখ এড়িয়ে আমি হাসপাতালে যাই। সেদিন সেখানে আমি খুব কড়া কথা বলি, আমি বলেছিলাম দেশ চালাচ্ছে কে? পরের দিন সকালে পুলিশ এসে হাজির। আমাকে গ্রেফতার করে নিয়ে আসে সংসদ ভবনের এক পরিত্যক্ত নোংরা ভবনে। সেখানেই আমাকে বন্দি করে রাখা হয়।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, শুধু এই দিন নয়, ৮৩ সালেও এরশাদ সাহেব আমাদেরকে গ্রেফতার করে নিয়ে গিয়েছিল ৩০ হেয়ার রোডে লাল দালানে। সেখান থেকে ডিজিএফআই অফিসে নিয়ে যায় জিজ্ঞাসাবাদ করতে। এরশাদ সাহেব আমাকে আরও কয়েকবার গ্রেফতার করে। আমি, মতিয়া আপা, সাহারা আপা (এখন নেই) আমাদের তিনজনকে একসঙ্গে নিয়ে যায় কখনো কন্ট্রোলরুমে সারারাত বসিয়ে রাখে। শুধু তাই নয়, বার বার গ্রেফতার, সরাসরি গুলি, বোমা, গ্রেনেড সবকিছু অতিক্রম করে আজকে এখানে এসে জনগণের সেবা করতে পারছি। এখন আমি শুধু দাঁড়িয়েছি, বাংলাদেশের জনগণকে কৃতজ্ঞা জানাতে, দলের নেতা-কর্মীদের কৃতজ্ঞতা জানাতে।

;

রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে কার্যকর ভূমিকা রাখবে আইওএম: পররাষ্ট্রমন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন ও বৈশ্বিক অভিবাসন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (আইওএম) কার্যকর ভূমিকা রাখবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।

মঙ্গলবার (৭ মে) দুপুরে ঢাকার বনানীতে একটি হোটেলে আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা বিশ্ব অভিবাসন প্রতিবেদন ২০২৪ প্রকাশ করেছে। ওই অনুষ্ঠানের বক্তব্য দেয়ার সময় হাছান মাহমুদ এ প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন।

২০০০ সাল থেকে দ্বিবার্ষিকভাবে প্রকাশ হয়ে আসা এই আন্তর্জাতিক প্রতিবেদন এবারই প্রথম তাদের সদর দপ্তর সুইজারল্যান্ডের জেনেভার বাইরে বাংলাদেশের রাজধানীতে আয়োজিত হলো।

বিশ্ব অভিবাসন প্রতিবেদন প্রকাশের জন্য বাংলাদেশকে নির্বাচন করায় আইওএমকে ধন্যবাদ জানিয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, মিয়ানমার থেকে জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত হয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া ১৩ লাখ রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীকে তাদের নিজ দেশে দ্রুততম সময়ে প্রত্যাবাসন এক বিরাট চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। কক্সবাজারে তাদের আশ্রয় এলাকা মাদক ও অস্ত্র চোরাচালান এবং জঙ্গিবাদের ব্রিডিং গ্রাউন্ড হিসেবে ব্যবহার শুধু দেশেরই নয় আন্তর্জাতিক সংকটে রূপ নিচ্ছে।

ড. হাছান মাহমুদ এ সময় বাংলাদেশে আসা আইওএম মহাপরিচালককে রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শনের জন্য ধন্যবাদ জানান এবং এই সংকট নিরসনে বিশ্বের অন্যান্য দেশের পাশাপাশি আইওএম বড় ভূমিকা রাখবে বলে আশা প্রকাশ করেন।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান ইউক্রেন যুদ্ধ ও গাজায় ইসরায়েলি হামলার কারণে উদ্বাস্তু হাজার হাজার মানুষের দুর্দশার কথা উল্লেখ করার পাশাপাশি বলেন, দীর্ঘদিন ধরে প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও জলবায়ু পরিবর্তন মানুষের বাস্তুচ্যুত হওয়ার কারণ হিসেবে যুক্ত হয়েছে, যা আমলে নেওয়া ও সমাধানের জন্য সম্মিলিতভাবে কাজ করা এখন সময়ের দাবি।

আইওএম মহাপরিচালক এমি পোপ প্রতিবেদনের তথ্য উল্লেখ করে বলেন, বিশ্বে ২৮ কোটিরও বেশি বাস্তুচ্যুত মানুষের মধ্যে প্রায় ১২ কোটি ৭০ লাখ মানুষই যুদ্ধ-বিগ্রহ-সংঘাত ও নানা দুর্যোগের কারণে বাস্তুচ্যুত। এটি দুশ্চিন্তার বিষয়।

পাশাপাশি তিনি অভিবাসনের ফলে বিশ্ব অর্থনীতির ধ্বনাত্মক দিকের কথাও তুলে ধরেন। এমি পোপ বলেন, ২০০০ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে আন্তর্জাতিক রেমিট্যান্স বা প্রবাসীদের প্রেরিত আয় ১২৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার থেকে ৬৫০ শতাংশ বেড়ে ৮৩১ বিলিয়ন হয়েছে। এই আয় বাংলাদেশসহ বহু দেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতির অন্যতম চালিকাশক্তি।

প্রতিবেদনের গুরুত্ব সম্পর্কে এমি পোপ বলেন, ওয়ার্ল্ড মাইগ্রেশন রিপোর্টের প্রমাণ-ভিত্তিক তথ্য ও বিশ্লেষণগুলো মানুষের গমনাগমনের অন্তর্নিহিত রহস্য বুঝতে সাহায্য করে যা অনিশ্চিত বিশ্বে অবহিত সিদ্ধান্ত এবং কার্যকর নীতি প্রণয়নে অত্যন্ত জরুরি।

ঢাকায় নিযুক্ত বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত, হাইকমিশনার, মিশন প্রধান, কূটনীতিক, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা, সুশীল সমাজ ও গণমাধ্যম প্রতিনিধিদের উপস্থিতিতে বাংলাদেশে ইউরোপীয় ইউনিয়নের হেড অভ ডেলিগেশন ও রাষ্ট্রদূত চার্লস হোয়াইটলি এবং অস্ট্রেলিয়ার এক্টিং হাইকমিশনার নাদিয়া সিম্পসন এবং বাংলাদেশে আইওএম মিশন প্রধান আব্দুসসাত্তার ইসোয়েভ প্রকাশনা অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন।

;

সকালে মোটরসাইকেল কিনে ঘুরতে গিয়ে ফিরল লাশ হয়ে



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, গাজীপুর
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

গাজীপুরের কালিয়াকৈরে সকালে মোটরসাইকেল কিনে ঘুরতে বেরিয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় নাহিদ হাসান (২৩) নামে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে।

মঙ্গলবার (০৭ মে) ঢামরাই-মাওনা আঞ্চলিক সড়কের কালিয়াকৈর উপজেলার বড়চালা এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহত নাহিদ হাসান এ উপজেলার ফুলবাড়িয়া ইউনিয়নের জাথালিয়া পশ্চিমপাড়া এলাকার মঈজ উদ্দিনের ছেলে।

পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্র জানায়, মঙ্গলবার সকালে নতুন একটি মোটরসাইকেল কিনে বিকেলে ঘুরতে বের হয় ওই যুবক। এসময় ধামরাই-মাওনা আঞ্চলিক সড়কের ফুলবাড়িয়া বড়চালা পৌঁছলে বিপরীত দিক থেকে আসা একটি গরুভর্তি পিকাপের সাথে সংঘর্ষ হয়। দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেলটি দুমড়ে মুচড়ে সড়কের পাশে পড়ে। এসময় ঘটনাস্থলেই ওই যুবক নিহত হয়।

খবর পেয়ে ফুলবাড়ীয়া পুলিশ ক্যাম্পের পুলিশ সদস্যরা ঘটনাস্থলে গিয়ে তার মরদেহ উদ্ধার করেন।

ফুলবাড়ীয়া পুলিশ ক্যাম্পের উপ-পরিদর্শক সোহেল মোল্লা বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, স্বজনদের আবেদনে ময়নাতদন্ত ছাড়াই মরদেহ হস্তান্তর করা হয়েছে। তবে দুর্ঘটনার পর পিকআপসহ চালক পালিয়ে গেছে। এ ব্যাপারে আইনগত ব্যবস্থা চলমান।

;

ভালুকায় ৪০০ বস্তা ভারতীয় চিনি জব্দ, আটক ২



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ময়মনসিংহ
ভালুকায় ৪০০ বস্তা ভারতীয় চিনি জব্দ, গ্রেফতার ২

ভালুকায় ৪০০ বস্তা ভারতীয় চিনি জব্দ, গ্রেফতার ২

  • Font increase
  • Font Decrease

ময়মনসিংহের ভালুকায় ৪০০ শত বস্তা ভারতীয় চিনিসহ একটি কাভার্ডভ্যান জব্দ করছে ভালুকা মডেল থানা পুলিশ। এ ঘটনা দুই জনকে আটক করছে।

আটককৃতরা হলেন কাভার্ডভ্যান চালক কুমিল্লা দাউদকান্দি উপজেলার মৃত মনির হোসেনের ছেলে মো.আবিদ হোসোন (২০) ও হেলপার ময়মনসিংহের গফরগাঁও উপজেলার মো. নিয়ামত আলির ছেলে আল আমিন (২০)।

মঙ্গলবার (৭ মে) বিকেলে ভালুকা মডেল থানার ইনচার্জ ওসি শাহ কামাল আকন্দ এক প্রেস ব্রিফিংয়ের মাধ্যমে এ তথ্য জানান।

জানা যায়, মঙ্গলবার গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ভালুকা মডেল থানা পুলিশ অভিযান পরিচালনা করে পৌরসভার ৮ নং ওয়ার্ডের এ আর ফিলিংস স্টেশনের পূর্ব পাশে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের ঢাকাগামী লেন হতে একটি কাভার্ডভ্যান ভর্তি ৪০০ বস্তা ভারতীয় চিনি উদ্ধার করে। এ সময় কাভার্ডভ্যান চালক আবিদ হোসেন ও হেলপার আল আমিনকে আটক করে।

পুলিশ সূত্রে জানা যায় ৪০০ (চারশত) বস্তা ভারতীয় চিনির মোট ওজন ২০ হাজার কেজি। যার বর্তমান বাজার মূল্য ২৫ লক্ষ ২০ হাজার টাকা।

ভালুকা মডেল থানার ইনচার্জ (ওসি) শাহ কামাল আকন্দ বলেন, চিনি জব্দের ঘটনায় মামলা রজু করে আসামিদের আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।

;