যে কারণে অনুমতি ছাড়া ড্রোন ওড়ানো নিষিদ্ধ



শাহরিয়ায় হাসান, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম, ঢাকা
সংগৃহীত ছবি

সংগৃহীত ছবি

  • Font increase
  • Font Decrease

হঠাৎ করেই ঢাকার আকাশে কর্তৃপক্ষের অনুমতি ছাড়া ড্রোন ওড়ানো নিষিদ্ধ করেছে পুলিশ। ২০১৪ সাল থেকে বাংলাদেশে ড্রোন ওড়ানোর জন্য বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) অনুমতি লাগতো। কিন্ত সেটা মানতো না কেউই। এ নিয়ে অবশ্য মাথাব্যথাও ছিল না সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের।

ঢাকার আকাশে ওড়ানো ড্রোনগুলো বেশির ভাগ ছিল ফটোগ্রাফি ও ভিডিওগ্রাফি কাজে ব্যবহার করার জন্য। তবে সম্প্রতি ড্রোন ব্যবহারে ঝুঁকির আশঙ্কা করছে পুলিশ। তারা বলছে, রাষ্ট্রীয় সংরক্ষিত এলাকায় ড্রোনের হঠাৎ প্রবেশে বিব্রতকর পরিস্থিতি তৈরি করছে। এমন কয়েকটি ঘটনার কারণে ড্রোন ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে।

ঢাকা মহানগর পুলিশ বলছে, কিছু ব্যক্তি বা গোষ্ঠী বিনোদনের জন্য বা ছবি ধারণের জন্য বা অজ্ঞাত কারণে যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমতি ছাড়া বিভিন্ন সময়ে ড্রোন উড্ডয়ন করছে। যেকোন ধরনের ড্রোন উড্ডয়নের জন্য অনুমতি দেওয়ার বিষয়টি বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) এখতিয়ারভুক্ত। কর্তৃপক্ষের অনুমতি ছাড়া ড্রোন উড্ডয়ন আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ। তা ছাড়া অননুমোদিত ড্রোন উড্ডয়ন জননিরাপত্তায় বিঘ্ন সৃষ্টি করাসহ জনমনে ভীতির সঞ্চার করতে পারে।

হঠাৎ করে ড্রোন উড্ডয়নের ওপর বিধিনিষেধ জারি করার বিষয়ে জানতে চাইলে, ডিএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার কৃষ্ণপদ রায় বার্তাটোয়েন্টিফোর.কমকে বলেন, হঠাৎ করে ড্রোন ওড়ানো নিষিদ্ধ করা হয়নি। এমন সিদ্ধান্ত আগেই ছিল, তবে নতুন করে সতর্কবার্তা দেওয়া হয়েছে।

তিনি বলেন, সম্প্রতি দেখা গেছে ঢাকার আকাশে এলোমেলোভাবে ড্রোন উড়ছে। যদিও এগুলো বিনোদন ও ভিডিও চিত্র ধারণ করার জন্য ওড়ানো হয়েছে। কিন্ত অপরাধীরা এটার সুযোগ নিতে পারে বলে আমাদের মনে হয়েছে।

অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার আরও বলেন, দেশের সংরক্ষিত এলাকায় ড্রোন ওড়ানোর একাধিক অভিযোগ পাওয়া গেছে। অবশ্য ঘটনাগুলো পর্যবেক্ষণ করে সন্দেহজনক কোন কিছু পাওয়া যায়নি। তারপরও বিষয়টি নিয়ে আমরা সতর্ক।

অন্যদিকে অনুমতি ছাড়া ড্রোন ব্যবহার নিষিদ্ধ হলেও অবৈধ ব্যবহারকারীদের বিরুদ্ধে কোন শাস্তির বিধান নেই। তাই সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে নানা প্রতিষ্ঠান বিদেশ থেকে ড্রোন কিনছে ও ব্যবহার করছে।

অবশ্য বিদেশ থেকে অবৈধভাবে ড্রোনগুলো প্রবেশের সময় বিমানবন্দর নিরাপত্তা কর্তৃপক্ষ জব্দ করছে। সূত্র বলছে, গত ৫ বছরে শতাধিক অভিযানে প্রায় ৩৫০টির মতো ড্রোন জব্দ করেছে বিমানবন্দর নিরাপত্তা কর্তৃপক্ষ। ৩-৪ কেজি ওজনের ইনবিল্ট ক্যামেরা সমৃদ্ধ এসব ড্রোনের দাম ১ লাখ থেকে ৫ লাখ টাকা পর্যন্ত।

হঠাৎ দেশের মানুষের অবৈধভাবে এত ড্রোন আমদানিতে নড়েচড়ে বসেছে বেসরকারি বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক)। যার ফলে চলতি বছরের শুরুতেই বেবিচক ড্রোন ওড়ানো ও আমদানির বিষয়ে ১২ দফার একটি গাইডলাইন দিয়েছে। গাইডলাইনে উল্লেখ রয়েছেছে—কোথায় ড্রোন ওড়ানো যাবে, কোথায় যাবে না, সর্বোচ্চ কত উচ্চতায় ওড়ানো যাবে, কোন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান ড্রোন ওড়াতে পারবে। তা ছাড়া ড্রোন আমদানি প্রক্রিয়া কী হবে সেসব বিষয়েও গাইডলাইনে উল্লেখ করা হয়েছে।

তবে গাইডলাইনের প্রধান বিষয়টি অনুমতি সাপেক্ষে আমদানি করা ড্রোনের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। ড্রোন কেনার বিষয়ে বলা আছে, সরকারের প্রচলিত নীতি অনুযায়ী ড্রোন কেনা যাবে।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে, বিমান বোর্ডের সাবেক সদস্য শহিদুল আলম বার্তাটোয়েন্টিফোর.কমকে বলেন, ড্রোনের ব্যবহার বিধি আরও সহজ করা দরকার। পৃথিবীর সব দেশেই কমবেশি ড্রোন ব্যবহার হয়। তাই আমাদের এ নীতিমালাগুলো স্পষ্ট ও সহজ হওয়া দরকার। কেউ যদি ভালো কাজে ড্রোন ব্যবহার করতে চায় তাকে ব্যবহার করা বা ড্রোন কেনার অনুমতি দেওয়া উচিত। তবে নিরাপত্তার বিষয়টিতে ফোকাস রেখেই।

   

২৫ মে বঙ্গবাজার বিপণি-বিতান নির্মাণ কাজের উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী 



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বঙ্গবাজার নগর পাইকারি বিপণি বিতান নির্মাণ কাজের উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শনিবার (২৫ মে) সকাল ১১টায় এটি উদ্বোধন করবেন তিনি।

শনিবার (১৯ মে) ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. আবু নাছের স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানা যায়। 

এছাড়াও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সেদিন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন গৃহিত পোস্তাগোলা হতে রায়ের বাজার স্লুইস গেট পর্যন্ত '৮ সারির ইনার সার্কুলার রোড' এবং ধানমন্ডি হ্রদের পাড়ে 'নজরুল সরোবর' নির্মাণ কাজের উদ্বোধন করবেন ।

উল্লেখ যে, গত বছরের ৪ এপ্রিল বঙ্গবাজার কমপ্লেক্সে সংগঠিত ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের পুনর্বাসনের লক্ষ্যে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন নতুন করে বঙ্গবাজার পাইকারি নগর বিপনী বিতান নির্মাণের উদ্যোগ নেয়।

এছাড়াও পদ্মা বহুমুখী সেতু নির্মাণের ফলে দক্ষিণ বঙ্গের ২১টি জেলা এবং চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের ১৬ জেলা হতে আগত উত্তরবঙ্গগামী বাসগুলোকে যেন আর ঢাকা শহরের অভ্যন্তরে প্রবেশ করতে না হয়, সেজন্য পোস্তাগোলা ব্রিজ হতে রায়ের বাজার স্লুইচ গেট পর্যন্ত ৮ সারির ইনার সার্কুলার রোড প্রতিষ্ঠায় উদ্যোগ নেয় ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন। উদ্যোগের অংশ হিসেবে ১ম পর্যায়ে কামরাঙ্গীরচরের লোহার পুল থেকে রায়ের বাজার স্লুইচ গেট পর্যন্ত ৮ সারির সড়ক নির্মাণ করা হবে। এই সড়কের মাঝের দুই-দুই চার সারি এক্সপ্রেসওয়ে এবং দুই পাশে দুই-দুই চার সারি সার্ভিস লেন হিসেবে রাখা হয়েছে।

পাশাপাশি নগরীতে পর্যাপ্ত গণপরিসর সৃষ্টির উদ্দেশে ধানমন্ডি আবাসিক এলাকার রোড নম্বর ১৩/এ ও ৮/এ সংলগ্ন ধানমন্ডি হ্রদের পাড়ে নজরুল সরোবর নির্মাণের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়।

;

শিক্ষার্থী-কিরগিজ কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগ অব্যাহত রয়েছে- পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

কিরগিজস্তানের রাজধানী বিশকেকে ১৭ মে রাতে সহিংসতার পর দেশটির কর্মকর্তা ও বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের মধ্যে বাংলাদেশ সরকারের যোগাযোগ অব্যাহত রয়েছে।

রোববার (১৯ মে) এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে এ কথা জানানো হয়েছে।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানায়, ১৭ মে রাতে সহিংসতার ঘটনায় বাংলাদেশ সরকার গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে।

এ ছাড়া উজবেকিস্তানের বাংলাদেশ দূতাবাসের মাধ্যমে পরিস্থিতি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে। একইসঙ্গে কিরগিজ প্রজাতন্ত্রে স্বীকৃত দূতাবাস হিসেবে কিরগিজ প্রজাতন্ত্রে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীদের ও কিরগিজ কর্মকর্তাদের সঙ্গে ক্রমাগত যোগাযোগ রয়েছে।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে জানানো হয়, এখন পর্যন্ত বাংলাদেশি ছাত্রদের কোনো গুরুতর আহত বা হতাহতের খবর নেই। দূতাবাস ইতোমধ্যে অফিসিয়াল ফেসবুক পেজে একটি জরুরি যোগাযোগ নম্বর শেয়ার করেছে, যাতে এ বিষয়ে যে কোনো সমস্যার জন্য শিক্ষার্থীরা যোগাযোগ করতে পারেন।

দূতাবাসের মাধ্যমে সরকার শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে কিরগিজ প্রজাতন্ত্রের পররাষ্ট্র ও অভ্যন্তরীণবিষয়ক মন্ত্রণালয় ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ সমন্বয় করছে।

সরকার ঘনিষ্ঠভাবে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছে। তাসখন্দে অবস্থানরত রাষ্ট্রদূতকে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের সুস্থতা সম্পর্কে খোঁজখবর নিতে শিগগিরই বিশকেক সফরে যেতে বলা হয়েছে।

;

মেরিন ড্রাইভে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কক্সবাজার
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

কক্সবাজারের-টেকনাফের মেরিন ড্রাইভ সড়কে মোটরসাইকেলের মধ্যে মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবলীগ নেতাসহ ২ আরোহী নিহত হয়েছেন।

রোববার (১৯ মে) দুপুরের দিকে কক্সবাজার- টেকনাফ মেরিন ড্রাইভ সংলগ্ন বাহারছড়া বড়ডেইল এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন- টেকনাফের হোয়াইক্যং ৪ নম্বর ওয়ার্ডের হরিখোলা গ্রামের লাতাইঅং চাকমার ছেলে বারিক্কা (প্রকাশ) কিরন চাকমা (৪০) ও ঢাকা ডেমরার স্টাফ কোয়ার্টার এলাকার মাযহারুলের ছেলে জিহাদ (৩০)। নিহত কিরন চাকমা হোয়াইক্যং ইউনিয়ন যুবলীগের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের সহ-সভাপতি।

বিষয়টি নিশ্চিত করেন বাহারছড়া তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ পুলিশ (পরিদর্শক) মো. সামিউদ্দিন।

তিনি বলেন, রবিবার দুপুরের দিকে কক্সবাজার- টেকনাফের বাহারছড়া বড়ডেইল এলাকায় দুই মোটরসাইকেল আরোহীর মধ্যে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে দু'জন নিহত হয়।

নিহতের মধ্যে বারিক্কা (প্রকাশ) কিরন চাকমা (৪০) টেকনাফের হোয়াইক্যং হরিখোলা গ্রামের ও মো. জিহাদ (৩০)ঢাকা ডেমরার স্টাফ কোয়ার্টারের বাসিন্দা।

জানা গেছে, নবদম্পতি জিহাদ ও তার স্ত্রী পরিবার নিয়ে গত পরশু দিন কক্সবাজার এসেছে। তারা তারকামানের হোটেল ওশান প্যারাডাইসে উঠেছে। সকালে বাইক ভাড়া নিয়ে মেরিনড্রাইভে ঘুরতে গিয়ে শামলাপুরে দুর্ঘটনার শিকার হয়। সেখান থেকে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে নিয়ে আসলে জিহাদকে মৃত ঘোষণা করেন।

নিহতের লাশ কক্সবাজার সদর হাসপাতালে মর্গে রয়েছে। আইনি কার্যক্রম শেষে পরিবারের নিকট হস্তান্তর করা হবে।

;

স্থানীয় সংসদ সদস্য ও কাউন্সিলরের সঙ্গে ডিএনসিসি মেয়রের বৈঠক



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের (ডিএনসিসি) নতুন ১৮টি ওয়ার্ডের সার্বিক উন্নয়ন কার্যক্রম নিয়ে স্থানীয় সংসদ সদস্যবৃন্দ ও কাউন্সিলরের সঙ্গে বৈঠক করেছেন ডিএনসিসি মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম।

রোববার (১৯ মে) গুলশান নগর ভবনের সম্মেলন কক্ষে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।

ডিএনসিসি মেয়র বলেন, ‘নতুন ১৮টি ওয়ার্ডের পরিকল্পিত উন্নয়নের জন্য প্রধানমন্ত্রী একটি প্রকল্প অনুমোদন করেছেন। প্রথম ধাপে ৪ হাজার ২৫ কোটি টাকা অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। করোনা, রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধসহ অন্যান্য কারণে বৈশ্বিক অর্থনৈতিক মন্দায় জমি অধিগ্রহণ কার্যক্রম আপাতত স্থগিত করা হয়েছে। সার্বিক পরিস্থিতিতে অর্থ ছাড় পেতে সময় লাগছে। কিন্তু এই নতুন এলাকায় বহু মানুষের বসবাস। তাদের দুর্ভোগের বিষয় বিবেচনা করে আমরা নিজস্ব অর্থায়নে ড্রেন ও রাস্তা নির্মাণের কাজ শুরু করেছি।’

মেয়র আরও বলেন, বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ২৪ ইঞ্জিনিয়ারিং ব্রিগেড প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করছে। এই এলাকায় টেকসই উন্নয়নের জন্য ড্রেন নির্মাণ করে তারপর রাস্তা করতে হবে। ড্রেনেজ ব্যবস্থা ঠিক না হলে রাস্তা করলে জলাবদ্ধতা হবে। সমস্যার স্থায়ী সমাধান হবে না৷ আগামী এক বছর এই নতুন এলাকায় সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার ভিত্তিতে ড্রেনেজ ও রাস্তার কাজ চলবে। আশা করছি আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে জনগণের চলাচলে কষ্ট দূর হবে।

এসময় ডিএনসিসি মেয়র ড্রেন নির্মাণ ও সড়ক প্রশস্ত করণের জন্য এলাকাবাসী যেন জায়গা ছেড়ে দিয়ে সহযোগিতা করে সে বিষয়ে স্থানীয় সংসদ সদস্য ও কাউন্সিলরদের প্রতি আহবান জানান।

বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন- ঢাকা-১১ আসনের সংসদ সদস্য ওয়াকিল উদ্দিন, ঢাকা ১৮ আসনের সংসদ সদস্য খসরু চৌধুরী এবং নতুন ১৮টি (৩৫ থেকে ৫৪নং) ওয়ার্ডের কাউন্সিলরবৃন্দ।

এছাড়াও অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ডিএনসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মীর খায়রুল আলম, প্রধান প্রকৌশলী ব্রিগে. জেনা. মো. মঈন উদ্দিন, প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ব্রিগে. জেনা. ইমরুল কায়েস চৌধুরী, প্রধান বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা ক্যাপ্টেন মোহাম্মদ ফিদা হাসান এবং সব আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তাবৃন্দ।

;