জমেছে পশুর হাট, হাসি গৃহস্থদের মুখে



উবায়দুল হক, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম, ময়মনসিংহ
ময়মনসিংহের সবচেয়ে বড় কোরবানির পশুর হাট বসেছে সার্কিট হাউজ মাঠের আবুল মনসুর সড়কের পাশে/ছবি: বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম

ময়মনসিংহের সবচেয়ে বড় কোরবানির পশুর হাট বসেছে সার্কিট হাউজ মাঠের আবুল মনসুর সড়কের পাশে/ছবি: বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

বরাবরের মতো এবারো ময়মনসিংহ নগরীর সবচেয়ে বড় কোরবানির পশুর হাট বসেছে সার্কিট হাউজ মাঠের আবুল মনসুর সড়কের পাশে। এখানে গরু বিকিকিনির মাজেজাই যেন আলাদা। সার্কিট হাউজে বেচাবিক্রি তুঙ্গে উঠে ঈদের দু’এক দিন আগে। তার আগে দরদাম যাচাই-বাছাই আর ব্যাপারীদের হাঁকডাকেই চলে।

হাটের শুরুতে যেসব গৃহস্থ সার্কিট হাউজ মাঠে গরু বিক্রি করার জন্য আসেন তাদের কপালে থাকে দু:শ্চিন্তার ভাঁজ। তবে ঈদের একদিন বাকি থাকতেই সেই গৃহস্থদের মুখেই হাসি ফুটেছে। কাঙ্ক্ষিত দামেই গরু ছাড়তে শুরু করেছেন গৃহস্থ কিংবা ব্যাপারীরা।

শনিবার (১০ আগস্ট) বিকেল থেকে রাত অবধি হাটের জমজমাট চিত্র দেখা যায়।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Aug/11/1565499217034.jpg

জানা যায়, তিন থেকে চার বছর বছর আগে সার্কিট হাউজ মাঠেই বসতো জেলার সবচেয়ে বড় কোরবানির পশুর হাট। পরে ময়মনসিংহ সদর-৪ আসনের সংসদ সদস্য ও বিরোধী দলীয় উপনেতা রওশন এরশাদ নির্দেশ দেন মাঠ নষ্ট করে যেন কোরবানির হাট বসানো না হয়। এরপর থেকে ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশন মাঠের পাশে আবুল মনসুর সড়কে গত কয়েক বছর যাবত এ হাটের আয়োজন করে আসছে। সড়কের পাশাপাশি হাটটি গিয়ে থেমেছে ব্রহ্মপুত্র কাচারীঘাট ঘেষা হিমু আড্ডা রেস্টুরেন্টের মাথায়।

সাধারণত ঈদের চারদিন আগে এ হাট বসলেও জমে উঠেছে শনিবার বিকেলের পর থেকে। আবুল মনসুর সড়ক ঘুরে দেখা গেছে, গত কয়েকবারের মত এবারো হাটে ছোট ও মাঝারি সাইজের গরুর প্রতিই ক্রেতাদের আগ্রহ বেশী। সাধারণত মোটাতাজা গরু ক্ষতিকারক ওষুধ দিয়ে স্বাস্থ্যবান করার ধারণা থেকেই ক্রেতাদের আগ্রহ ছোট ও মাঝারি সাইজের গরুর দিকে।

এমন প্রমাণ মিললো নেত্রকোনার মেদমি ইউনিয়ন থেকে আগত দুলাল মিয়ার ‘শান্তরাজা’ গরুটিকে ঘিরেই। হাটে আসা লোকজন এ গরুকে ঘিরে ভিড় করলেও দরদাম আর সেলফি তুলেই ফিরে যাচ্ছেন। মালিক দুলাল মিয়া তিন বছর গরুটি লালন পালন করেছেন। তিনি গরুটির দাম প্রত্যাশা করেছেন ১০ লাখ। তবে সাকুল্যে ৬ লাখ টাকা ডাক উঠেছে এ গরুর। ফলে শান্তরাজাকে নিয়ে অনেকটাই হতাশ দুলাল মিয়া। তিনি বলেন, ‘প্রতিদিন শান্তরাজার পেছনে খাবার বাবদ হাজারখানেক টাকা খরচ হয়েছে। সেইসঙ্গে অনেক শ্রম-ঘাম দিয়ে নিজের সন্তানের মতো করেই এটিকে বড় করে তুলেছি। এখন লোকসান দিয়ে ছাড়তে পারিনা।’

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Aug/11/1565499230898.jpg

‘কালো পাহাড়’ নামে আরেকটি ৫ লাখ টাকা মূল্যের গরু উঠেছে এ হাটে। কিন্তু এ গরুটিও কেনার ব্যাপারে যেন কারও কোন আগ্রহ নেই। বিক্রেতা আব্দুল্লাহ হিল বাকী জানান, সবাই কেবল গরুটি দেখতে আসছেন কিন্তু কেনার মত দাম কেউ বলছেন না।

বড় গরুর দিকে ক্রেতাদের আগ্রহ না থাকলেও ধুম বেচাবিক্রি চলছে ছোট ও মাঝারি আকারের গরু। জামালপুর থেকে আসা মিলন মিয়া মাঝারি আকারের বেশ কয়েকটি গরু নিয়ে এ হাটে এসেছেন। তিনি বলেন, ‘ইতোমধ্যে কয়েকটি গরু বিক্রিও হয়ে গেছে। তবে বিক্রি তুঙ্গে উঠবে মূলত ঈদের আগের রাতে, সেজন্য অপেক্ষায় আছি।’

শহরের খাগডহর এলাকা থেকে কোরবানির পশু কিনতে এ হাটে এসেছেন মাহমুদ আল রাফি নামে এক বেসরকারি চাকরিজীবী। ঘুরে ঘুরে দরদাম করে পছন্দ মত গরু কিনতে পেরেছেন তিনি। গরুটি রোগাক্রান্ত কিনা সে ব্যাপারেও সতর্ক নজরদারি ছিল তার। তিনি বলেন, ‘এ হাটে ছোট-বড় সব ধরণের গরুই পাওয়া যায়। তবে সাধারণত মোটাতাজা গরু রোগাক্রান্ত হয় সেক্ষেত্রে মাঝারি আকারের গরু নিয়ে কোন টেনশন নেই।’

বিক্রেতারা বলছেন, এ হাটে দেশী গরুরই আধিক্য বেশী। কিছু বিদেশি গরু থাকলেও দেশী গরুর প্রতিই ক্রেতারা আগ্রহ দেখাচ্ছেন। এর মধ্যে ছোট ও মাঝারি আকারের গরুগুলোই বিক্রি হচ্ছে বেশী। হাটে ৪৫ হাজারের নিচে কোন গরু নেই।

একাধিক বিক্রেতা জানান, অনেকেই শেষ মুহূর্তে বেচাকেনার অপেক্ষায় রয়েছেন। এখনো যারা গরু কিনেননি মূলত তারা ব্যস্ত হয়ে পড়েন শেষ সময়ে গরু নিতে। সেসময় দামটা ভাল পাওয়া যায়। ফলে শেষ দেখার অপেক্ষায় আছেন তারা।

   

খাগড়াছড়িতে ঈশ্বরী বালা হত্যাকাণ্ডের আসামি গ্রেফতার



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪.কম, খাগড়াছড়ি
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

খাগড়াছড়িতে ঈশ্বরী বালা ত্রিপুরার হত্যাকাণ্ডের অজ্ঞাত থাকা আসামিকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। শুক্রবার (১৭ মে) দুপুরে পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানানো হয়।

সংবাদ সম্মেলনে খাগড়াছড়ির পুলিশ সুপার মুক্তা ধর বলেন, নিহত ঈশ্বরী বালা ত্রিপুরার গলা ও কানে পরিধেয় স্বর্ণের চেইন ও কানের দুল ছিনিয়ে নেয়ার পর বিষয়টি জানাজানি হওয়ার ভয়ে তাকে খুন করে পূর্ব পরিচিত বিবেকানন্দ ত্রিপুরা। প্রথমে কিল-ঘুষি মারার পর শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয় তাকে। এরপর মরদেহ গুম করা হয়।

সংবাদ সম্মেলনে আরও জানানো হয়, বুধবার (১৫ মে) মরদেহ উদ্ধারের পর অজ্ঞাত আসামি করে একটি হত্যা মামলা করা হয়। মামলা গ্রহণের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে আসামিকে পানছড়ি উপজেলার লোগাং এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয়। আসামি ভারতে পালিয়ে যাওয়ার সময়ে ধরা পড়ে।

খাগড়াছড়ি সদর থানার ওসি তানভীর হাসান সংবাদ সম্মেলনে বলেন,  প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে হত্যার দায় স্বীকার করে আসামি এবং স্বীকারোক্তির ভিত্তিতে স্বর্ণালংকারও উদ্ধার করা হয়েছে। আসামি আর্থিক দায়গ্রস্ত থাকায় স্বর্ণালংকার ছিনিয়ে নেয় বলে পুলিশকে জানায়। কিন্তু ঈশ্বরী ত্রিপুরা বিষয়টি জানিয়ে দিবেন বলায় ভয়ে তাকে হত্যা করে। 

উল্লেখ্য, গত শনিবার রাতে পাশের বাড়ি থেকে মোবাইল চার্জ দিয়ে ফেরার পথে নিখোঁজ হন ঈশ্বরী ত্রিপুরা। নিখোঁজের ৫ দিন পর জেলা সদরের ভাইবোনছড়া ইউনিয়নের কলাবন নামক এলাকা থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়। 

;

রংপুরে সিলগালা সিগারেট ফ্যাক্টরিতে চোরের উৎপাত, অতিষ্ঠ কর্তৃপক্ষ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
রংপুরে সিলগালা সিগারেট ফ্যাক্টরিতে চোরের উৎপাত, অতিষ্ঠ কর্তৃপক্ষ

রংপুরে সিলগালা সিগারেট ফ্যাক্টরিতে চোরের উৎপাত, অতিষ্ঠ কর্তৃপক্ষ

  • Font increase
  • Font Decrease

রংপুর নগরীর রবার্টসনগঞ্জ এলাকায় অবস্থিত সিলগালা করা গোল্ডস্টার সিগারেট ফ্যাক্টরির যন্ত্রাংশ চুরি করার অভিযোগ পাওয়া গেছে।

এ ঘটনায় চিহ্নিত ২জনকে আসামিসহ অজ্ঞাত আরো ৫/৬ জনকে সহযোগী করে রংপুর মেট্রোপলিটন কোতয়ালী থানায় একটি এজাহার দায়ের করেন প্রতিষ্ঠানটির ম্যানেজার মিথুন রায়।

এজাহার ও সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, আলমনগর কলোনী এলাকার বাসিন্দা অসি মিয়া ও ৩ নং ইস্পাহানী ক্যাম্প এলাকার হোসেন আলী অজ্ঞাতনামা আরও ৫/৬ মিলে গত ১৫ই মে গভীর রাতে ফ্যাক্টরির পিছনের দেয়াল টপকে ১৯টি মেশিনারিজ যন্ত্রাংশ চুরি করে যাওয়ার পথে ওই এলাকার বাসিন্দা হালিম, জামিল ও হানিফ মিয়া তাদের আটক করে। এতে ওই চোরেরা উল্টো ক্ষিপ্ত হয়ে অতর্কিত ভাবে তাদেরকেই মারধর করে ৮ টি যন্ত্রাংশ ফেলে বাকি ১১টি দামি যন্ত্রাংশ নিয়ে চলে যায়। ওই ফেলে যাওয়া চুরির মালামাল নৈশপ্রহরী জব্দ করে ফ্যাক্টরীতে রাখে। পরবর্তীতে ওই চোরেরা দলবদ্ধ হয়ে ফেলে রেখে যাওয়া চুরির মালামাল ছিনিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য অতর্কিত ভাবে ফ্যাক্টরীর ভিতরে ঢুকে নৈশপ্রহরী ইউনুস আলী ও তার স্ত্রী হাসনা হেনা বেগমকে মারধর করে এবং খুন জখম করার হুমকি ধামকি দিয়ে চলে যায়।

এ বিষয়ে নৈশপ্রহরী ইউনুস আলী বলেন, তারা প্রায় রাতেই আমাকে উদ্দেশ্য করে ঢিল ছুড়ে, আমার পরিবারের সদস্যদের অকারনে গালিগালাজ করে। ঘটনার দিন চুরি করা মালামাল ছিনিয়ে নিতে এসে তারা বেধরক ভাবে আমাকেসহ আমার স্ত্রীকে মারডাং করে এবং যে ভাবে হুমকি দিয়ে গেছে তাতে আমি ও আমার পরিবার চরম নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি।

এ ঘটনায় অত্র প্রতিষ্ঠানের ম্যানেজার মিথুন রায় বলেন,এই প্রতিষ্ঠানটি সিলগালা হওয়ার পর থেকে চোরদের উৎপাতে অরক্ষিত হয়ে উঠেছে ফ্যাক্টরীটি। প্রায় প্রতিদিনই নতুন নতুন কৌশলে তারা চুরি করে যন্ত্রাংশ। এভাবে খুব ভোগান্তিতে আছি আমরা।

এর আগেও তারা কয়েকবার চুরি করতে এসেছিল। একারনে প্রতিবাদ করতে গেলে তাদের কাছে হতে হয় লাঞ্চিত। সম্প্রতি চুরি ও সন্ত্রাসী তান্ডবের ঘটনায় আমি বাদী হয়ে রংপুর মেট্রোপলিটন কোতয়ালী থানায় একটি এজাহার দায়ের করেছি।

এবিষয়ে আরপি এমপি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোন্তাসের বিল্লাহ এজাহার পাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, বিষয়টি ক্ষতিয়ে দেখছি।

;

আরসার বিরুদ্ধে গোয়েন্দা তৎপরতা অব্যাহত আছে: র‌্যাব



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

মিয়ানমারের সন্ত্রাসী গোষ্ঠী আরসার বিরুদ্ধে র‌্যাবের গোয়েন্দা তৎপরতা অব্যাহত আছে। কোন প্রকার তথ্য পেলেই অভিযান চালানো হচ্ছে বলে জানিয়েছেন র‌্যাবের মুখপাত্র কমান্ডার আরাফাত ইসলাম।

শুক্রবার (১৭ মে) দুপুরে কারওয়ান বাজার মিডিয়া সেন্টারে এক প্রশ্নের উত্তরে র‌্যাবের মিডিয়া অ্যান্ড লিগ্যাল উইংয়ের পরিচালক কমান্ডার আরাফাত ইসলাম এ তথ্য জানান।

তিনি বলেন, আপনারা জানেন রোহিঙ্গা ক্যাম্পের একটা আতঙ্কের নাম আরসা সন্ত্রাসী গোষ্ঠী। এই আরসা গোষ্ঠী বিভিন্ন সময়ে রোহিঙ্গা ক্যাম্পগুলোতে হত্যাকানণ্ড অপহরণসহ নানান অপরাধের সাথে জড়িত। এর আগে আমরা নানা ধরনের অভিযান পরিচালনা করে এখন পর্যন্ত ১১০ জন আরসা সদস্যকে গ্রেফতার করেছি এবং বিপুল পরিমাণ বিস্ফোরক ও অস্ত্র সরঞ্জামাদী উদ্ধার করেছি।

তিনি আরও বলেন, র‍্যাবের অব্যাহত নজরদারি, গোয়েন্দা তাৎপরতা অভিযানের প্রেক্ষিতে আরসা নেতৃত্ব শূন্য হয়ে যায়। পাশের দেশ থেকে অস্ত্র আসছে এমন গোয়েন্দা তথ্য থেকে আমরা গতকাল অভিযান চালিয়ে দুইজন কে গ্রেফতার করেছি।

আরাফাত বলেন, আরসার এ ধরনের কর্মকাণ্ডকে নিষ্ক্রিয় রাখতে আমরা স্থানীয় থানা এবং সংশ্লিষ্টদের সাথে নিবিড় যোগাযোগ রাখছি। আমরা তাদের ট্র্যাকিং করছি এবং তাদের বিরুদ্ধে আমাদের গোয়েন্দা তৎপরতা অব্যাহত আছে। আমরা যখনই কোন তথ্য পাচ্ছি আমরা অভিযান চালাচ্ছি।

গত বুধবার ভোর রাতে কক্সবাজারের উখিয়ার গহিন পাহাড়ে আরাকান রোহিঙ্গা স্যালভেশন আর্মির (আরসা) আস্তানায় অভিযান চালিয়ে বিপুল পরিমাণ দেশি-বিদেশি অস্ত্র, গ্রেনেড ও রকেট শেল উদ্ধার করেছে র‍্যাব। এ অভিযানের সময় আরসা কমান্ডার মাস্টার সলিমুল্লাহ (৩৮) এবং তার সহযোগী মো. রিয়াজকে (২৭) গ্রেফতার করা হয়। তারা দুজনই মিয়ানমারের রোহিঙ্গা নাগরিক।

;

উত্তরা, উত্তরখান এলাকায় শনিবার গ্যাস কম থাকবে



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
উত্তরা, উত্তরখান এলাকায় শনিবার গ্যাসের কম থাকবে

উত্তরা, উত্তরখান এলাকায় শনিবার গ্যাসের কম থাকবে

  • Font increase
  • Font Decrease

গ্যাস পাইপলাইনে নির্মাণের প্রয়োজনীয় কাজের জন্য শনিবার (১৮ মে) রাজধানীর উত্তরা, উত্তরখান, দক্ষিণ খান এলাকায় গ্যাস সরবরাহ কম থাকবে।

শুক্রবার (১৭ মে) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায় তিতাস গ্যাস কর্তৃপক্ষ।

এতে বলা হয়েছে, শনিবার সকাল ৯টা থেকে রাত ১২টা পর্যন্ত মোট ১৫ ঘণ্টা উত্তরা, উত্তরখান, দক্ষিণ খান ও এর আশপাশের এলাকায় গ্যাসের স্বল্পচাপ বিরাজ করবে। গ্রাহকবৃন্দের সাময়িক অসুবিধার জন্য তিতাস গ্যাস কর্তৃপক্ষ আন্তরিকভাবে দুঃখিত।

;